শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্নীতিই সব অপকর্মের হোতা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতিই সব অপকর্মের হোতা

দুর্নীতি যখন সর্ববিস্তৃত, সর্বগ্রাসী রূপ ধারণ করে তখন রাষ্ট্র এবং জননিরাপত্তা ভয়ঙ্কর হুমকির মধ্যে পড়ে। তখন কোথায় কী কখন ঘটবে তা অনুমান করার মতো ক্ষমতা রাষ্ট্রযন্ত্র হারিয়ে ফেলে। একটি স্ফুলিঙ্গ কত বিপজ্জনক হতে পারে সেটি প্রাগ ঐতিহাসিক যুগের হনুমানের লেজের আগুনে সংঘটিত লঙ্কাকান্ডের কাহিনী থেকে এবং সম্প্রতি আরব বসন্তের সূচনালগ্নের ঘটনা থকে আমরা জেনেছি ও দেখেছি।  মনীষীগণ বলেছেন, একজন মানুষ যখন কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাংসর্যে ডুবে যায় তখন তার দ্বারা সবকিছুই করা সম্ভব। শত্রুপক্ষ তাকে দিয়ে সব কিছু করিয়ে নিতে পারে। আর সেই ব্যক্তি যদি রাষ্ট্রীয় অঙ্গনের ক্ষমতাবান কেউ হন তাহলে তার দ্বারা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্বার্থ বিকিয়ে দেওয়া কোনো ব্যাপার নয়। কথায় আছে টাকায় নাকি বাঘের দুধ মেলে। শওকত ওসমান ক্রীতদাসের হাসি গ্রন্থে আরব্য রজনীর নায়ক বাদশা হারুন-অর রশিদের জবানিতে বলেছেন, ‘দিরহাম (টাকা) অঘটন ঘটন পটীয়সী’। আজকাল বাংলাদেশে ক্ষমতার সঙ্গে জড়িত পাতিনেতাদের হাতে যেভাবে অবৈধ টাকা উঠেছে, তাতে তারা মনে করছে তারা হয়তো আইন-আদালতসহ সবকিছুর ঊর্ধ্বে। কেউ তাদের কিছু করতে পারবে না। বিচার প্রক্রিয়ার মধ্যে বহুমুখী দুর্বলতা, দীর্ঘসূত্রতা, অস্বচ্ছতা, জটিল প্রক্রিয়া এবং বিচার চাইতেও বড় অংকের টাকার প্রয়োজনীয়তাসহ সর্বত্র যেভাবে দুর্নীতি গ্রাস করেছে তাতে দুর্বৃত্তরা ধরেই নিয়েছে আইন ও বিচার ব্যবস্থা তাদের শাস্তি দিতে পারবে না। সুতরাং আইনের প্রয়োগ ও বিচার ব্যবস্থার মৌলিক লক্ষ্য অপরাধীর মনে ভীতির সঞ্চার, সেটি একেবারে নেই বললেই চলে। সুতরাং ক্ষমতার ছিটেফোঁটা যাদের হাতে আছে তারা লাজলজ্জা ফেলে দুই কান কাটার মতো দুর্নীতি ও অনৈতিক পন্থায় টাকার পাহাড় বানিয়ে সবার সামনে বুক উঁচু করে চলাফেরা করছে। সুতরাং দুর্বৃত্তদের সীমানার পরিধির মধ্যে অবস্থান করে কেউ তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে তার ওপর নির্যাতন-অত্যাচার চালিয়ে তাকে খুন করে ফেলতেও ওই দুর্বৃত্তদের বুক একটুও কাঁপে না। এ রকমই একটা ঘটনা ঘটেছে গত ৭ অক্টোবর আমাদের সবার গর্বের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েটের শেরেবাংলা হলে। যে বর্বরতম ঘটনা ঘটেছে তা সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশের জন্য লজ্জার বিষয়, যদি সামান্য লজ্জা এখনো আমাদের অবশিষ্ট থেকে থাকে। যে বাংলাদেশের জন্য এত সংগ্রাম, এত মানুষের জীবন বিসর্জন, সেই বাংলাদেশে একশ্রেণির দুর্বৃত্ত এবং রাষ্ট্রবিরোধী চক্র সেই ১৯৭৫ সালের পর থেকে একের পর এক লজ্জাজনক কলঙ্কের জন্ম দিয়েছে। এই দেশের সবচেয়ে বড় দুর্বৃত্ত হচ্ছে যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবির চক্র এবং তাদের পৃষ্ঠপোষক। এই দুর্বৃত্তরা একাত্তরে আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করেছে। তারপরও এই হত্যাকারী দুর্বৃত্ত রাষ্ট্রদ্রোহী গোষ্ঠী স্বাধীন বাংলাদেশে রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে জাতীয় পতাকা পর্যন্ত গাড়িতে উড়িয়েছে। একটি অপরাধ বিনাবিচারে শুধু পার পাওয়া নয়, অপরাধীরা যখন রাষ্ট্র কর্তৃক পুরস্কৃত হয় তখন সেটি শত অপরাধের জন্ম দেয়। সেটাই হয়েছে বাংলাদেশে। সংক্রামক ব্যাধির মতো সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে, দল-মত নির্বিশেষে সব জায়গায়। সুতরাং ৭ অক্টোবর বুয়েটে সংঘটিত ঘটনাকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা যাবে না। এর শেকড় খুঁজতে হবে। বুয়েটের সব ছাত্রই মেধাবী। এই মেধাবী ছাত্ররা এত বর্বর হলো কী করে তা খতিয়ে দেখা দরকার। ৮ অক্টোবর সব পত্রিকায় এই বর্বরতার হেড লাইন ছাপা হয়েছে। একটি প্রধান পত্রিকার হেডলাইন ছিল- বুয়েট ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করল ছাত্রলীগ, শেরেবাংলা হলে একটি কক্ষে আটকিয়ে দীর্ঘক্ষণ নির্যাতন, ভিডিও ফুটেজ জব্দ, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকসহ ৯ নেতা-কর্মী আটক, ১১ জন সংগঠন থেকে বহিষ্কার, উত্তাল বিভিন্ন ক্যাম্পাস। একই পত্রিকায় আরেকটি খবর- আবরারের বাড়িতে শোকের মাতম, পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। খবরগুলো গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে, আবরার ফাহাদকে যারা হত্যা করেছে তারা যে সংগঠনের পরিচয় বহন করে সেই সংগঠনের নীতি, আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রতি এদের সামান্যতম শ্রদ্ধাবোধ ও বিশ্বাস নেই। এরা স্রেফই দুর্বৃত্ত। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নাম লিখিয়ে পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়েছে শুধু দুর্বৃত্তপনা চরিতার্থ করার জন্য। ছাত্রদের কথা যখন বলছি তখন শিক্ষকদের কথা অবশ্যই আসবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হবেন রোল মডেল। শুধু ছাত্রদের জন্য নয়, পুরো সমাজের জন্য। কিন্তু বেশ কিছু উপাচার্য সাহেবের অপকর্মে আজ পুরো জাতিকে লজ্জিত হতে হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে এমন দুর্বৃত্তায়ন ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে, ভাবা যায় না। শোনা যায় এসব উপাচার্য নাকি তদবির আর টাকার বিনিময়ে নিয়োগপত্র বাগিয়ে নিয়েছেন। শিক্ষকদের বড় অংশ এখনো নীতি আদর্শে বহাল থাকলেও তোষামোদি, তদবির আর টাকার কাছে তারা অসহায় হয়ে সবকিছু নিয়তির ওপর ছেড়ে দিয়ে নির্বাক হয়ে দিন পার করছেন। তাই লেখার শুরুতে বলেছি দুর্নীতি, সবকিছু শেষ করে দিচ্ছে। ফিরে আসি বুয়েটের কথায়। খবরে প্রকাশ, বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম ঘটনা ঘটার ৩৯ ঘণ্টা পর ক্যাম্পাসে এসেছেন। কেন, এত দেরিতে এলেন তার কোনো ব্যাখ্যা এ পর্যন্ত শুনিনি। যদি এমন হয় তিনি ছাত্রদের রোষানলে পড়ার ভয়ে দেরি করে ঘটনাস্থলে এসেছেন, তাহলে সেটি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখা প্রয়োজন। যা কিছু ঘটুক না কেন, তা মোকাবিলা করার জন্য ছাত্রদের সম্মুখীন হওয়ার সৎ সাহস ও আত্মবিশ্বাস যদি একজন উপাচার্যের না থাকে তাহলে তিনি উপাচার্য থাকবেন কী করে। এ ঘটনার মধ্য দিয়ে আবার প্রমাণ হলো শুধু কাগুজে ডিগ্রি ও একটা বিষয়ভিত্তিক মেধা থাকলেই একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারেন না, উপাচার্য হতে পারেন না। খবর বেরিয়েছে প্রত্যেকটি হলে নাকি ক্ষমতাবান ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে রীতিমতো টর্চার সেল। এর আগেও নাকি শত শত নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ওইসব টর্চার সেলে। তারই জের ধরে নিহত হলেন মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ। কথায় আছে যার যায় সে-ই বোঝে তার বেদনা। আবরারের মাতা-পিতা, আত্মীয়স্বজনকে কী বলে সান্ত্বনা দেওয়া যায়। রোগ-শোক দুর্ঘটনায় কারও মৃত্যু হলে কিছুটা হয়তো সান্ত্বনার জায়গা থাকে। একজন তরতাজা বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছেলেকে কেউ পিটিয়ে হত্যা করবে, সেই বেদনা কীভাবে বহন করবে তার পিতা-মাতা। ফিরে আসি টর্চার সেলের কথায়। প্রতিটি আবাসিক হলে একজন প্রভোস্ট এবং কয়েকজন হাউস টিউটর রয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। হলের শৃঙ্খলা ও সব ছাত্রের ভালো-মন্দসহ সবকিছু দেখার দায়িত্ব এই প্রভোস্ট ও হাউস টিউটরদের। তারা কী করলেন? কী করেছেন এতদিন। হলের ভিতরে টর্চার সেল নিশ্চয়ই দু-চার দিন আগে হয়নি, বহু দিন ধরে চলে আসছে। যদি তারা বলেন, টর্চার সেলের ব্যাপারে আমরা জানি না, তাহলে সেটি হবে চরম অপরাধ এবং অযোগ্যতা- দুটোই। আর যদি বলেন, জেনেও আমাদের কিছু করার ছিল না, তাহলে সেটি হবে একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের জন্য চরম অপমানজনক ও লজ্জার বিষয়। তাতে ধরে নিতে হবে শুধু প্রভোস্ট ও হাউস টিউটরের পদ ধরে রাখার জন্য তারা দায়িত্বের প্রতি সততা ও আত্মমর্যাদাকে বিসর্জন দিয়েছেন। এটা নিয়েও স্বচ্ছ তদন্ত হওয়া উচিত। তা না হলে একজন শিক্ষকের প্রধান গুণ সততা এবং আত্মমর্যাদা বলতে আর কিছু থাকবে না। তারপর জবাবদিহিতার প্রশ্ন তো অবশ্যই জরুরি। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কোনো অধ্যাপককে যখন দেখি ক্ষমতাবান রাজনৈতিক নেতাদের তোষামোদির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন এবং অন্যদের আগে ফুলের তোড়াটি দেওয়ার জন্য প্রতিযোগিতায় নামেন তখন মনে হয় পদ-পদবিটাই এখানে মুখ্য, বিবেক ও আত্মমর্যাদার নয়। ছাত্র সংগঠনগুলোর দুর্বৃত্তায়ন নতুন ঘটনা নয়। তবে এর বর্তমান সংস্করণের যাত্রা শুরু হয়েছে ১৯৭৫ সালের সামরিক শাসকদের দ্বারা। স্বাধীনতা-পরবর্তী পঁচাত্তরের পূর্ব পর্যন্ত অস্ত্রবাজি ও অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল। কিন্তু চাঁদাবাজি, টেন্ডারের পার্সেন্টেজ পাওয়ার জন্য বা রিপুর তাড়নায় বিলাসবহুল জীবনযাপনের দিকে তারা যাননি। ছাত্রনেতারা স্ব স্ব হলেই থেকেছেন। সদ্য বিতাড়িত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মতো বিলাসবহুল বাড়ি-গাড়ি তাদের কখনো ছিল না। ছাত্র সংগঠনের মধ্যে বিলাসবহুলতার সংস্কৃতি চালু হলো তখন থেকে যখন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান রাজনীতিতে নামলেন এবং ছাত্র সংগঠন গড়ার জন্য বিরাট এক ছাত্র বহরকে নিয়ে হিজবুল বাহার নামক এক প্রমোদতরীতে সমুদ্র ভ্রমণে গেলেন। এর আগে ঐতিহ্যবাহী সব ছাত্র সংগঠন তৈরি হয়েছে স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে। তাই সামরিক শাসকদের বিরুদ্ধে তো ছাত্রদের আন্দোলনে নামার কথা, তার দলে যোগদানের কথা নয়। তাই জিয়াউর রহমান কৌশলে ক্ষমতা ও বিলাসিতার লোভ দেখিয়ে একদল ছাত্রকে দলে ভিড়িয়ে ছাত্রদল গঠন করলেন। শফিউল আলম প্রধান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় ১৯৭৪ সালে সূর্য সেন হলের সাত খুনের মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত হয়ে জেলে নিক্ষিপ্ত হলেন। বঙ্গবন্ধু উদাহরণ সৃষ্টি করলেন। দুবত্ত যত বড় নেতা হোক না কেন, এমনকি নিজ দলের হলেও রেহাই পাবে না। কিন্তু জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে কী করলেন। প্রধান সামরিক শাসক ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলে ওই হত্যাকারী শফিউল আলম প্রধানকে দন্ড  মওকুফ এবং জেল থেকে মুক্ত করে দিলেন। উদাহরণ সৃষ্টি হলো, খুন করে বর্তমান ক্ষমতাসীন নিজ দলের আশ্রয় না পেলেও পরবর্তী ক্ষমতায় আসা দল তাকে লুফে নেবে। খুন করেও পার পাওয়া যায়, এমন সংক্রামক ব্যাধির জন্ম হলো সেদিন থেকে। সেই যে ছাত্র রাজনীতির অবক্ষয় শুরু, যার স্বরূপ আজ এই জায়গায় এসে ঠেকেছে। নীতি-আদর্শ বলতে কিছু নেই, সেই দীক্ষাও নেই। সব এখন পাল্টাপাল্টি। ওই দল ক্ষমতায় থাকতে তার যুব ও ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা লুটপাট করেছে। সুতরাং আমাদেরও করতে হবে। এভাবেই দুর্নীতি জায়েজ হয়ে গেছে। তবে বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১০ বছরে পাহাড়সম জঞ্জাল ও বাধাবিঘ্ন পরিষ্কার এবং অতিক্রম করে রাষ্ট্রকে একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছেন এবং বিশ্ব অঙ্গনে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। এবার তিনি মুখ ফিরিয়েছেন দুর্নীতির মূল উৎপাটনের দিকে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে অভিযান শুরু হয়েছে এবং তার সঙ্গে যদি পূর্বে যারা ক্ষমতায় ছিল তার তুলনা করি তাহলে বোঝা যায় কত বড় কঠিন সংগ্রামে শেখ হাসিনা নেমেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বৈশ্বিক দুর্নীতির সূচকে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত হিসেবে বাংলাদেশ পর পর চারবার এক নম্বর স্থানে চলে গিয়েছিল। তখন মন্ত্রী-এমপি, নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে বিএনপি কঠিন অ্যাকশন নিলে আজ আওয়ামী লীগের দুর্নীতিবাজরা এত সাহস পেত না। কেউ না করলেও পিতার অঙ্গীকার পূরণার্থে এদেশের মানুষকে আসলেই মুক্ত করার জন্য শেখ হাসিনা নতুন সংগ্রাম শুরু করেছেন। এই সংগ্রাম দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সংগ্রাম। এবার তিনি বাংলাদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বেন ইনশা আল্লাহ। দুর্নীতিবাজ কেউ রেহাই পাবে না। যে দলেরই হোক, অথবা অন্য কেউ হোক।  বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সোনার বাংলা গড়তে হলে এর কোনো বিকল্প নেই। কারণ দুর্নীতিই সব অপকর্মের মূল শেকড়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা
গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা

৫৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি
নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির
বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১
দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর

২৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান
বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ
৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার
মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু
খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাটহাজারী ও কর্ণফুলীতে দুটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা হচ্ছে’
‘হাটহাজারী ও কর্ণফুলীতে দুটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা হচ্ছে’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিতর্কে জড়ালেন সোনু নিগম, মামলা খারিজে হাইকোর্টে আবেদন
বিতর্কে জড়ালেন সোনু নিগম, মামলা খারিজে হাইকোর্টে আবেদন

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ডি লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
প্রধান উপদেষ্টাকে ডি লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের উপর টিয়ারশেল-লাঠিচার্জে আহত শতাধিক, হাসপাতালে ৩০
জবি শিক্ষার্থীদের উপর টিয়ারশেল-লাঠিচার্জে আহত শতাধিক, হাসপাতালে ৩০

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুই দিনের রিমান্ডে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম
দুই দিনের রিমান্ডে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার : খাদ্য উপদেষ্টা
রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার : খাদ্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কালীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
কালীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
নড়াইলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ শতাংশ শুঁটকিতে কীটনাশকের ব্যবহার, ৮৭ শতাংশ নিরাপদ
১৩ শতাংশ শুঁটকিতে কীটনাশকের ব্যবহার, ৮৭ শতাংশ নিরাপদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে