শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সব দায়িত্ব কি রাজনীতিকদের?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সব দায়িত্ব কি রাজনীতিকদের?

সব দায়িত্ব কি রাজনীতিকদের? আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির একটা কথা আছে- ‘আপনার দেশ আপনার জন্য কতটা করতে পারে তা জানতে না চেয়ে বরং নিজেকে প্রশ্ন করুন, দেশের জন্য আপনি কী করতে পারেন?’ কাজ করতে চাইলে অনেক ভাবে করা যায়। না চাইলে শুধু সমালোচনা করেই একটা জীবন কাটিয়ে দেওয়া যায়। কিছু মানুষ আছে একটা জীবন কাটিয়ে দেয় অন্যের সমালোচনা করেই। নিজে কী করল তার খবর নেই। অথচ পাড়াপড়শিকে নিয়ে ঘুম নেই। সামাজিক, নৈতিক দায়িত্ব ও মূল্যবোধ অনেক আগেই ক্ষয়ে গেছে। নাগরিক হিসেবে স্বাভাবিক দায়িত্বটুকু কেউ পালন করতে চায় না এখন। অথচ কথায় কথায় আমরা বিদেশ টেনে আনি। দেশে রাজপথ পার হই মোবাইল ফোন কানে লাগিয়ে কথা বলতে বলতে। ট্রাফিক আইন মানতে চায় না কেউই। পরদেশের পরিচ্ছন্নতার প্রশংসাও সবাই করি। কিন্তু নিজের দেশে ময়লা ফেলি রাজপথে। ঢাকার বাইরের মহাসড়কগুলো দিয়ে এখন আর চলা যায় না। পৌর মেয়ররা ময়লা ফেলেন হাইওয়ের দুই পাশে। যেন হাইওয়ে সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে মেয়র সাহেবদের ময়লা ফেলার জন্য। বড় বড় কথা বলে সবাই, দেশের প্রতি দূরে থাক নিজের পরিবারের প্রতিও দায়িত্ব অনেকে পালন করে না। অনেক সন্তান বাবা-মায়ের খোঁজ রাখে না। আবার অনেক বাবা-মা নিজেদের ব্যস্ততার কারণে খোঁজ নেন না সন্তানের।

সেদিন কথা হচ্ছিল একজন মনোচিকিৎসকের সঙ্গে। বললেন, সামাজিক অস্থিরতা ভয়াবহভাবে বিকশিত হচ্ছে। সমাজের উঁচুতলার লোকজন সন্তান, পরিবার-পরিজন নিয়ে ভালো নেই। রোগী দেখে কুলাতে পারছি না। বড় কঠিন এক পরিস্থিতি। এ কথা শুধু মনোবিজ্ঞানীর নয়, বাস্তবতা আরও জটিল। অতি-আধুনিকতার নামে পারিবারিক বন্ধন শেষ হয়ে যাচ্ছে। অনেক সন্তান বাড়ি থেকে বের করে দেয় বৃদ্ধ বাবা-মাকে। আবার কেউ বিদেশিদের মতো বছরে দু-চারবার ফোনে খোঁজ নেয়। সব কিছুতেই কৃত্রিমতা। মনের তাগিদে এখন কেউ কিছু করে না। প্রযুক্তির জোয়ারে মন নামক শব্দটি মরে গেছে। শহর অথবা গ্রাম সবখানেই একই চিত্র। সম্পর্কের স্বাভাবিকতা নেই। সংসার জীবনে বিয়ে আর ডিভোর্স এখন অনেকের কাছে কোনো ঘটনাই নয়। সেদিন এক সরকারি আমলা এক সাংবাদিক বন্ধুকে বললেন, ভালো নেই ভাই। কাজ করি বাড়ি যাই। বউ চলে গেছে পরকীয়া করে আরেকজনের সঙ্গে। বিদেশ গিয়ে সন্তান পরবাসী হয়েছে। বিয়ে করেছে বিদেশিনীকে। একাকিত্বের জীবন। এখন ডিভোর্সকে অনেকে মনে করে অতি-আধুনিকতা। সংসারকে ভাবে অশান্তির অনল। সন্তানকে মনে করে ভেজাল। বড় হয়ে সেই সন্তানই বদলে যায়। চারপাশের সবকিছুই বেখাপ্পা। দেশপ্রেম, মানবপ্রেম সব শেষ। অতিলোভ সর্বনাশ ডেকে আনছে। মানুষ হারিয়েছে মনুষ্যত্বের বোধটুকু। রাস্তায় মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়, বাকি সবাই তামাশা দেখে। ছবি তোলে। সামাজিক গণমাধ্যমে তা আপলোড করে। লাইক দেখে। মনে হয় আনন্দের কোনো কাজ করছে। বিবেকবোধ এখন কারও কাজ করে না। নিরীহ বলে খ্যাত মানুষই হঠাৎ হৃদয়বিদারক ঘটনাগুলো ঘটিয়ে বসে। কেন? কী সমস্যা তাদের? পুরো সমাজটাই একটা রক্তক্ষরণের ভিতর দিয়ে অতিবাহিত করছি? কারও জবাব নেই কারও কাছে। আকাশ সংস্কৃতি ধ্বংস করছে আমাদের চিরচেনা সংস্কৃতি। ইন্টারনেট আর সামাজিক গণমাধ্যম হরণ করছে ব্যক্তিগত জীবন। অর্থনীতির উন্নতির সঙ্গে শেষ হচ্ছে পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মীয় মূল্যবোধ। আর একবার এ মূল্যবোধ শেষ হয়ে গেলে ফিরে পাওয়া কঠিন।

উন্নত বিশ্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে মানসিক চিকিৎসক ও পরামর্শক রাখা হয়। আমাদেরও সেই সময় এসে গেছে। বাস্তবতা সবাইকে অনুধাবন করতে হবে। অন্যের প্রতি দোষ চাপিয়ে সমস্যার সমাধান হয় না। বরং প্রশ্ন থেকে যায়, তুমি কী করলে জগৎ ও সংসার নিয়ে? দায়িত্বের জায়গাগুলো ভুলে গেলে চলবে না। মানুষ হিসেবে জন্ম নেওয়ায় সবারই কমবেশি কিছু দায়িত্ব থাকে। এ দায়িত্ব সমাজ, দেশ ও পরিবার-পরিজনের প্রতি। আর অন্যের কষ্টে খুশি হওয়ার কিছু নেই। আগামীকাল এ কষ্ট তোমাকেও ভোগ করতে হতে পারে। মানুষ পরিচয়ে বেঁচে থাকলে সঙ্গে মানবতাবোধটুকু থাকতে হবে। মানবতা শেষ হলে আর কিছুই থাকে না। মানুষের পাশে দাঁড়ানো কষ্টকর কিছু নয়। দরকার আন্তরিকতাটুকু। আর্তমানবতার সেবার চেয়ে বড় কিছু নেই। চলার পথে একজন রাজনীতিবিদ কমবেশি কাজ করেন। ভালোমন্দ সবখানেই আছে। আমি সবাইকে এক কাতারে মূল্যায়ন করছি না। ভালো রাজনীতিবিদ অনেক আছেন এখনো। আবার ক্যাসিনো লিডারের সংখ্যাও সারা দেশে কম নয়। রাজনীতিবিদরা দুর্বল হলে সরকার ভালো চলে না। কারণ রাজনীতিবিদদের ব্যর্থ প্রমাণে আমলারা তৈরি থাকেন। আমলাতন্ত্রের লাল ফিতার দৌরাত্ম্য বলে একটা কথা চালু ছিল ব্রিটিশ শাসনকালে। আমরা সেই বেড়াজাল থেকে বের হতে পারিনি এখনো। সময় বয়ে যায়। কিন্তু আমাদের সমস্যাগুলোর স্থায়ী সমাধান হয় না। দেশের আমলাতন্ত্রের মানসিকতা বদল করতে হবে। ঔপনিবেশিক আমল এখন আর নেই। বাস্তবতার নিরিখে কাজ করতে হবে সবাইকে। আমলারা অনেক সময় দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন। কাজ করলে কমবেশি ভুল হবে। কাজ না করলে কোনো দায়দায়িত্ব নেই। রাজনীতিবিদদের প্রতি মানুষের দাবি বেশি। আশাও অনেক। সব কাজ আইনের প্রতি সমান্তরাল রেখে তারা করতে পারেন না। রাষ্ট্র শাসনে সবাই খলিফা হজরত ওমর (রা.)-এর মতো সৎ, ন্যায়পরায়ণ হবেনÑ এমন আশাও করি না। আর হজরত আলী (রা.)-এর মতো শক্তিশালী হবেনÑ তাও মনে করি না। এ যুগে তা সম্ভবও নয়। কিন্তু ন্যূনতম সততাটুকু আশা করতে পারি। একজন জনপ্রতিনিধি মানে মানুষের সম্পদ লুণ্ঠনকারী হতে পারে না। ক্যাসিনো কিংবা মাদক ব্যবসায় জড়াতে পারে না। মাঠ পর্যায়ের নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। উন্নয়নকাজে সমতা রাখতে হবে। পুলিশের নিয়োগে স্বাভাবিকতা কিছুটা ফিরেছে। চাইলেই সম্ভব। এভাবেই যেতে হবে প্রাথমিক শিক্ষক, দফতরি নিয়োগে। এডিবির অর্থের হরিলুট বন্ধ করতে হবে কঠোরভাবে। টেন্ডার বাণিজ্যের কবর তৈরি করতে হবে। খালিদ, জি কে শামীম নতুন করে তৈরির সুযোগ নেই। অর্জিত সাফল্য নস্যাতের চেষ্টা করলেই নিতে হবে কঠোর ব্যবস্থা। দুঃসাহসী কান্ডারির ভূমিকায় অন্যায় ও অসংগতির বিরুদ্ধে লড়ে চলেছেন শেখ হাসিনা। এ লড়াই সফল করতে হবে যে কোনোভাবে।

বুঝতে হবে দেশটা কারও একার নয়। সবাইকে ভাবতে হবে সমান্তরালভাবে। এ শহরে কেউ আইন-কানুনের তোয়াক্কা করেনি। মনে করেছে, সরকারি দলে সাত খুন মাফ। না, কোনো কিছুই মাফ নয়। অভিশাপ নেমে এসেছিল। শাপমোচনের পালা চলছে। এ শাপমোচনই আওয়ামী লীগকে নতুন পথ দেখাবে। আইনের শাসন দরকার। একটা আদর্শিক চিন্তা থেকে আগে সবাই রাজনীতি করত। এখন আর আদর্শের বালাই নেই। সবাই রাজনীতি করতে আসে ব্যবসায়িক চিন্তা থেকে। ক্যাসিনো শুধু মতিঝিলের ক্লাবপাড়ায় নয়, সব ব্যবসায় অনেকে ক্যাসিনো বানিয়ে বসে আছে। ব্যাংকিং খাত, শেয়ারবাজার, টেন্ডার বাণিজ্য, সরকারি কাজ ও নিয়োগে ফাঁকিও এক ধরনের ক্যাসিনো। আমাদের নীতি-নৈতিকতা শেষ হয়ে যাচ্ছে। নিষ্ঠুরতার কোনো শেষ নেই। আইনের শাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতেই দরকার আইনের শাসন। এ নিয়ে কোনো বিতর্কের সুযোগ নেই। ব্যবসা-বাণিজ্যের স্বাভাবিক গতি ধরে রাখতে হবে। জেগে ওঠা অর্থনীতির গতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা যাবে না। ধর্মের নামে অধর্মচর্চা বন্ধ করতে হবে। কিছু মানুষের কাজই মিথ্যাচার ও গুজব রটানো। এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের কোনো রাজনৈতিক দলে দরকার নেই। সন্ত্রাসীরা নিজেদের বাঁচাতে রাজনৈতিক দলে আশ্রয় নেয়। সরকারি দল হলে তো কথাই নেই। ক্ষমতার জায়গাটুকু ওদের বেশি পছন্দ। বিরোধী দলে গেলে সন্ত্রাসীদের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। বিএনপি এখন পাচ্ছে না। আওয়ামী লীগ ২০০১ সালের পর পায়নি। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরও পায়নি। আগামীতে কোনো সমস্যায় পড়লেও পাবে না। ইতিহাস বড় নিষ্ঠুর! রাজনীতিকরা অতি আবেগে অনেক কিছু বোঝেন না। যখন বোঝেন তখন আর সময় থাকে না। আব্রাহাম লিংকনের একটি কথা আছে- ‘মানুষকে বিশ্বাস করা বিপজ্জনক। আবার না বিশ্বাস করা আরও বেশি বিপজ্জনক।’ এ দুই অবস্থানের হিসাব-নিকাশ ঠিক রেখেই রাজনীতির সুস্থধারা বজায় রাখতে হবে। মানুষকে বাস্তবতায় রাখতে হবে। বিশ্বাস-অবিশ্বাস নিয়ে খলিফা ওমর (রা.)-এর জীবনে একটি বড় ঘটনা আছে। তাঁর শাসনকালে এক যুদ্ধে পারস্যের নিহাওয়ান্দ প্রদেশের শাসনকর্তা হরমুজান আটক হন। অগণিত মুসলমানকে হত্যার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। আটকের পর তাকে আনা হয় খলিফা ওমর (রা.)-এর সামনে। মুসলমানদের হত্যা করা ছাড়াও বার বার যুদ্ধ লাগানো, শান্তির শর্ত লঙ্ঘনসহ অভিযোগ অনেক। হজরত ওমর (রা.) তাকে প্রশ্ন করলেন, আপনার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ কি সত্য? জবাবে হরমুজান বললেন, সত্য।

এবার খলিফা বললেন, আপনার বিরুদ্ধে কী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানেন?

► জানি হুজুর! মৃত্যুদন্ড। আমি সেই সাজার জন্য প্রস্তুত আছি।

► শেষ মুহূর্তে আপনার কোনো শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারেন।

► আপনি মুসলিম জাহানের খলিফা। কঠোরতার পাশাপাশি দয়ালু। মারা যাওয়ার আগে আমি শুধু এক পেয়ালা পানি পান করব।

পানি আনার নির্দেশ দেওয়া হলো। সে পানি দেওয়া হলো হরমুজানকে পান করতে। পানি হাতে নিয়ে হরমুজান বললেন, আমি ভীত আছি এই পানি পান করার আগেই আমার দেহ কেউ তরবারির কোপে আলগা করে ফেলে কিনা। খলিফা বললেন, কথা দিচ্ছি এই পানি পান না করা পর্যন্ত আপনার দেহে কেউ আঘাত করবে না। হরমুজান পানির বাটি ফেলে দিলেন মাটিতে। তারপর খলিফাকে বললেন, এই পানি আমি আর পান করছি না। পড়ে গেছে। আপনি কথা দিয়েছেন এই পানি পান না করা পর্যন্ত কেউ আমাকে হত্যা করবে না। বিস্মিত হলেন খলিফা ওমর (রা.)। তারপর বললেন, আপনি নতুন কৌশল নিয়েছেন। তবে আমি আমার কথা রাখব। আপনাকে কেউই হত্যা করবে না। মুক্তি দিলেন হরমুজানকে। পুরো দরবার বিস্মিত হলো। হরমুজান চলে গেলেন। কিছুদিন পর আবার ফিরে আসেন বিশাল দলবল নিয়ে। দরবারে এসে হরমুজান বললেন, আপনি আমার সহকর্মীদের এবং আমাকে ইসলামের দীক্ষায় দীক্ষিত করুন। আজ থেকে আমরা ইসলামের জন্য লড়ে যাব। স্বামী বিবেকানন্দ নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছিলেন মানবতার জন্য। মানুষের প্রতি মমত্ববোধ তৈরির আহ্বান ছিল তার। জীবন চলার পথে আজ দূরদর্শী মানুষ আর দেখি না। খলিফা ওমর (রা.)-এর সেই জমানা এখন আর নেই। স্বামী বিবেকানন্দের আহ্বানও কেউ শোনে না। এ সমাজে হৃদয়হীন মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। অসুস্থ, হিংসুটেরা সমাজকে অস্থির করে তুলছে। সামাজিক ন্যায়বিচার বলে কিছু নেই। এ সমাজ কোন দিকে যাচ্ছে কিছুই বুঝতে পারছি না। এ পথ থেকে উত্তরণের জায়গাটুকুও ধোঁয়াশা। কিন্তু দীর্ঘ সময় ধোঁয়াশা অবস্থান কারও জন্যই ভালো নয়। সমাজের স্বাভাবিক অবস্থা ধরে রাখতে হবে। কিন্তু কী করে সম্ভব, জানি না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম