শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

রবীন্দ্রনাথের মতো নোবেলজয়ী কবিও সোনার হরিণের মোহ ত্যাগ করতে পারেননি। মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ প্রাপ্তির আকুতি ফুটে উঠেছে তাঁর কলমে-

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।

মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ চাই।

তিনি লিখলেন। আর সেই রবিযুগ থেকে শুরু করে আজ অবধি শিল্পীরা আকুল হয়ে গেয়েই চলেছেন, ‘তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।’ সোনার হরিণ কি কখনো হয়? আছে বাস্তবে? নেই। যা নেই তাই চেয়ে চেয়ে যদি কলমের কালি ফুরায়, গলা ফাটে তাহলে যা আছে তা চাইলে দোষ হবে কেন?

কী ছিল না রবীন্দ্রনাথের? বিশাল জমিদারি, চৌদ্দপুরুষের ঐতিহ্য, শান্তিনিকেতন, নোবেল, কবিখ্যাতি, মৈত্রেয়ী দেবী, ভিক্টোরিয়া ওকাম্বোর মতো বন্ধুÑ সবই ছিল । তিনি ‘নাইট’ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন মনোবল ছিল বলেই। সোনার হরিণে কিন্তু তিনি ছাড় দিলেন না। অস্তিত্ববিহীন সোনার হরিণ তিনি চেয়েই গেলেন।

বিএ ডিগ্রি অস্তিত্ববিহীন নয়। বই-পত্র, সিলেবাস আছে। পরীক্ষা হয়। দামি কাগজে সার্টিফিকেট লেখা হয়, মার্কশিটে লেখা থাকে কোন সাবজেক্টে কত নম্বর। বিএ পাস করলে এমএ পড়া যায়। আরও কত কিছু পড়া যায়। তা কেউ যদি বলে আমার বিএ ডিগ্রি চাই তা নিয়ে এত হৈচৈ কেন? ইচ্ছা হয়েছে বিএ পড়বে, তারপর এমএ, ল, এমবিএ, এমফিল, পিএইচডি আরও কত কী। বিএ পাস না হলে এগুলো তো হবে না। এইচএসসির পর যদি একলাফে বাদবাকি ডিগ্রিগুলো পাওয়া যেত কত সুবিধাই না হতো!

এ আলোচনায় সত্যিই আমি বিরক্ত হলাম এক ইঞ্জিনিয়ার বন্ধুর প্রতি। পেশায় তিনি ইঞ্জিনিয়ার হলেও ইতিহাস আর রাজনীতিতে বিশ্বকোষ। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম পাকিস্তান সরকার যখন পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশকে এক করতে চেয়েছিল তখনকার পরিস্থিতি। করাচিতে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর একটা ভাষণে পড়েছিলাম, তিনি এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল পূর্ব বাংলাসহ সব কটি প্রদেশের জনগণের ভোট নেওয়া হোক এ ব্যাপারে। তাদের মতামত জানা হোক। একটা লেখার জন্য বিষয়টা বিশদে জানার প্রয়োজন ছিল। বন্ধুকে ফোন করতেই দু-এক কথা বলেই শুরু করে দিল এই প্যাঁচাল। বলল,

: তোমাদের একজন সংসদ সদস্যের জন্য যে আটজন বিএ পরীক্ষা দিচ্ছে তার কী হবে?

আমি বেশ কদিন ধরে সংবাদপত্র পড়ি না। টিভিও দেখি না। ফেসবুক করি বটে, দু-একবার চোখেও পড়েছে খবরটা। কিন্তু খেয়াল করে পড়িনি। আজকাল খবরের চেয়ে অখবর-কুখবর বেশি থাকে বলে পড়ে সময়-মন কোনোটাই নষ্ট করি না। তবে বলামাত্রই বুঝে গেলাম কী হতে পারে! বললাম,

: তাতে কী হয়েছে?

: কী হয়েছে মানে, আমি বিস্মিত!

: তোমার বিস্মিত হওয়ার আশ্চর্য ক্ষমতা দেখে আমি বিস্মিত!!

বালিশ-বাঁশ-বক্তৃতাভাতা, ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি, নুসরাত হত্যা, আবরার হত্যা, প্রিয়া সাহা, মিন্নি এত কিছুর পরও এমন একটা ছোট্ট ঘটনায় তোমাকে বিস্মিত হতে দেখে অনেক দিন পর আমি বিস্মিত হলাম।

: তুমি না জেনে বলছ ছোট ঘটনা। সংরক্ষিত, বোঝো?

: বুঝব না কেন, বিশেষ যারা সম্মানের, বিশেষভাবে যোগ্য তারাই সংরক্ষিত। দেখ না, কত জায়গা আলাদা করে ঘিরে রাখে। লেখা থাকে, ‘সংরক্ষিত’। কত জায়গায় সংরক্ষিত আসন থাকে। আমাদের মতো এলেবেলেরা যেখানে যেতে পারে না। বসতে পারে না।

: তাহলেই বোঝো। উনি আটজনকে দিয়ে বিয়ে পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন। মানে তার হয়ে প্রক্সি দিচ্ছে।

বন্ধু হড়হড় করে বলে গেল। আমি কিছু শুনলাম, কিছু শুনলাম না। থামলে বললাম,

: তা ‘উন্মুক্ত’ যদি কোর্স এত কঠিন করে উনি কী করবেন। আটটা সেমিস্টার হলে আটজন তো লাগবেই।

: তুমি সমর্থন করছ?

: আরে চটছ কেন? দেখ পরীক্ষার মাঝে গ্যাপ থাকে দু-চার দিন করে। একজনের পক্ষে এত দিন পরীক্ষা দেওয়া কঠিন। তার চেয়ে ভালো আটজন আট সেমিস্টার দেওয়া। তাতে রিস্কও কম থাকে। ধর একজন যদি খারাপ লেখে, আরেকজন ভালো লিখবে।

এই করে গড়পড়তা একটা ভালো রেজাল্ট হবে। এমপির কি খারাপ রেজাল্ট হলে মানায় বল?

: আশ্চর্য তো, ওনার বিএ পাসের দরকার কী? আর দরকারই যদি নিজে পরীক্ষা দেন না কেন?

: দেখো, ওনার অত সময় কোথায়? কত কাজ ওনার। মিটিং-সিটিং আছে, জনসেবা আছে। তা ছাড়া সংরক্ষিত মানুষ উনি। অত ওপেন হওয়া কি সাজে! পরীক্ষার হল একটা কমন প্লেস। তার চেয়ে এই ভালো পরিদর্শকরা মূর্তি হয়ে রইল। ক্যাডাররা পাহারা দিল। আশপাশের রাজনৈতিক নেতারা সহযোগিতা করল। ব্যস, পার হওয়া গেল বিএর বৈতরণী। এরপর একই প্রক্রিয়ায় এমএম, এমফিল, পিএইচডি। ওসব ডিগ্রি নাকি আজকাল মুদি দোকানেও কিনতে পাওয়া যায়। ওনার কি অত কম ডিগ্রি হলে মানায় বল?

: তোমার সঙ্গে কথা বলে আরাম নেই। মহিলা নাকি আবার ক্যাডারও পালে!

: কেনরে ভাই, ক্যাডার কি শুধু তোমাদের একচেটিয়া। পুরুষ

পাললে দোষ নেই নারী পাললে যত দোষ?

ভেবেছিলাম বন্ধু এবার আরও মারমুখী হয়ে উঠবে। কিন্তু না। তার স্বরে হতাশা।

: কী যে হলো, আমাদের ভিসিরা যুবলীগের সভাপতি হতে চান! ভিসি হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক, কত বয়স, কত গাম্ভীর্য, কত ভার-ভারিক্কি থাকবে। রাগ হলো বন্ধুর প্রতি। ও সবকিছুতেই দোষ ধরে। বললাম,

: তুমি কি ভাই ওই লীগের সংবিধান পড়েছ? সংবিধানে কি বয়সের কোনো বার আছে? বার যদি না থাকে যুবর বাপের বয়সী বা দাদার বয়সী কেউ হলে তোমার আপত্তি কী। আর ভিসিগিরিও একটা পদ, যেটা হতে চাচ্ছেন ওটাও একটা পদ। মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

বন্ধু ঠক করে টেলিফোন রেখে দিল। যেজন্য ফোন করেছিলাম সেটাই জানা হলো না। মন খারাপ হলো আমার।

একসময় দেশে খুব নকল চলত। ঢাকায় বা বড় শহরে যারা পাস করতে পারত না তারা গ্রামে গিয়ে পরীক্ষা দিত। অনেকে ‘স্মলপক্স’ হয়েছে বলে মশারি টানিয়ে আলাদা ঘরে পরীক্ষা দিত। সিকবেড শুনলে সবাই অবজ্ঞার হাসি হাসত। যা বোঝার বুঝে নিত। তবে একজনের বদলে আটজন প্রক্সি দিচ্ছেÑ এমন আর শুনিনি। বিষয়টি গিনেস বুকে উঠতে পারে।

একবার শুনেছিলাম, আমার এক দূর সম্পর্কের ভাগনে ‘উন্মুক্ত’ থেকে বিএ পরীক্ষা দেবে। আমি তাকে ভর্তি হওয়ার জন্য কিছু টাকাও দিয়েছিলাম। তারপর কিছু শুনিনি। পড়তে বা ক্লাস করতেও দেখিনি। একদিন আচমকা শুনলাম সে বিএ পাস করেছে। আমি অবাক! পড়ল কখন, পরীক্ষা দিল কখন আর পাস করল কখন! তা ওর বাবাকে বিস্ময়ের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে হেসে বলল,

: প্রতি পরীক্ষায় গার্ডকে দু-দশ করে টাকা দিয়েছে। ওতেই হয়েছে।

ওদের বাড়ি কলকাতার কাছাকাছি। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে। বুঝলাম উন্মুক্ত ভাগনের জন্য পরীক্ষার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। তা একজন সাধারণ ছেলের জন্য যদি উন্মুক্ত করে দিতে পারে, সংরক্ষিত নারীর জন্য দিলে দোষ কোথায়? আবার নাকি তাকে বহিষ্কার করেছে! কেন? রোদে জলে হাওয়ায় আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে ভয়ে লেনদেনে লকলকিয়ে যে গাছকে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়েছে, তাকে কেন অযথা কাটাকুটি! এত দিন কোথায় ছিলেন এই সংস্কারকরা?

অনেক কাজেরই কোনো মানে খুঁজে পাই না আজকাল। তাই খুঁজতে যাই না। তবে অসুবিধা হচ্ছে, মাঝেমধ্যে বেদবাক্য মনে পড়ে। মনে পড়ে কিছু আপ্তবাক্য। রজনীকান্ত সেন নামে এক পরিশুদ্ধ কবি অমর কয়েকটি লাইন লিখেছিলেনÑ

‘বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,

“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই;

আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে,

তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে”।

বাবুই হাসিয়া কহে- “সন্দেহ কি তায়?

কষ্ট পাই তবু থাকি নিজের বাসায়;

পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,

নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা”।’

সামান্য বাবুই যা বোঝে আমাদের সংরক্ষিত মানুষেরা কেন তা বোঝেন না, সেই ভাবনা যখন মনে আসে ভাবী, ওদের জন্য ভাবনা প-শ্রম।

                লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা