শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

রবীন্দ্রনাথের মতো নোবেলজয়ী কবিও সোনার হরিণের মোহ ত্যাগ করতে পারেননি। মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ প্রাপ্তির আকুতি ফুটে উঠেছে তাঁর কলমে-

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।

মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ চাই।

তিনি লিখলেন। আর সেই রবিযুগ থেকে শুরু করে আজ অবধি শিল্পীরা আকুল হয়ে গেয়েই চলেছেন, ‘তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।’ সোনার হরিণ কি কখনো হয়? আছে বাস্তবে? নেই। যা নেই তাই চেয়ে চেয়ে যদি কলমের কালি ফুরায়, গলা ফাটে তাহলে যা আছে তা চাইলে দোষ হবে কেন?

কী ছিল না রবীন্দ্রনাথের? বিশাল জমিদারি, চৌদ্দপুরুষের ঐতিহ্য, শান্তিনিকেতন, নোবেল, কবিখ্যাতি, মৈত্রেয়ী দেবী, ভিক্টোরিয়া ওকাম্বোর মতো বন্ধুÑ সবই ছিল । তিনি ‘নাইট’ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন মনোবল ছিল বলেই। সোনার হরিণে কিন্তু তিনি ছাড় দিলেন না। অস্তিত্ববিহীন সোনার হরিণ তিনি চেয়েই গেলেন।

বিএ ডিগ্রি অস্তিত্ববিহীন নয়। বই-পত্র, সিলেবাস আছে। পরীক্ষা হয়। দামি কাগজে সার্টিফিকেট লেখা হয়, মার্কশিটে লেখা থাকে কোন সাবজেক্টে কত নম্বর। বিএ পাস করলে এমএ পড়া যায়। আরও কত কিছু পড়া যায়। তা কেউ যদি বলে আমার বিএ ডিগ্রি চাই তা নিয়ে এত হৈচৈ কেন? ইচ্ছা হয়েছে বিএ পড়বে, তারপর এমএ, ল, এমবিএ, এমফিল, পিএইচডি আরও কত কী। বিএ পাস না হলে এগুলো তো হবে না। এইচএসসির পর যদি একলাফে বাদবাকি ডিগ্রিগুলো পাওয়া যেত কত সুবিধাই না হতো!

এ আলোচনায় সত্যিই আমি বিরক্ত হলাম এক ইঞ্জিনিয়ার বন্ধুর প্রতি। পেশায় তিনি ইঞ্জিনিয়ার হলেও ইতিহাস আর রাজনীতিতে বিশ্বকোষ। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম পাকিস্তান সরকার যখন পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশকে এক করতে চেয়েছিল তখনকার পরিস্থিতি। করাচিতে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর একটা ভাষণে পড়েছিলাম, তিনি এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল পূর্ব বাংলাসহ সব কটি প্রদেশের জনগণের ভোট নেওয়া হোক এ ব্যাপারে। তাদের মতামত জানা হোক। একটা লেখার জন্য বিষয়টা বিশদে জানার প্রয়োজন ছিল। বন্ধুকে ফোন করতেই দু-এক কথা বলেই শুরু করে দিল এই প্যাঁচাল। বলল,

: তোমাদের একজন সংসদ সদস্যের জন্য যে আটজন বিএ পরীক্ষা দিচ্ছে তার কী হবে?

আমি বেশ কদিন ধরে সংবাদপত্র পড়ি না। টিভিও দেখি না। ফেসবুক করি বটে, দু-একবার চোখেও পড়েছে খবরটা। কিন্তু খেয়াল করে পড়িনি। আজকাল খবরের চেয়ে অখবর-কুখবর বেশি থাকে বলে পড়ে সময়-মন কোনোটাই নষ্ট করি না। তবে বলামাত্রই বুঝে গেলাম কী হতে পারে! বললাম,

: তাতে কী হয়েছে?

: কী হয়েছে মানে, আমি বিস্মিত!

: তোমার বিস্মিত হওয়ার আশ্চর্য ক্ষমতা দেখে আমি বিস্মিত!!

বালিশ-বাঁশ-বক্তৃতাভাতা, ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি, নুসরাত হত্যা, আবরার হত্যা, প্রিয়া সাহা, মিন্নি এত কিছুর পরও এমন একটা ছোট্ট ঘটনায় তোমাকে বিস্মিত হতে দেখে অনেক দিন পর আমি বিস্মিত হলাম।

: তুমি না জেনে বলছ ছোট ঘটনা। সংরক্ষিত, বোঝো?

: বুঝব না কেন, বিশেষ যারা সম্মানের, বিশেষভাবে যোগ্য তারাই সংরক্ষিত। দেখ না, কত জায়গা আলাদা করে ঘিরে রাখে। লেখা থাকে, ‘সংরক্ষিত’। কত জায়গায় সংরক্ষিত আসন থাকে। আমাদের মতো এলেবেলেরা যেখানে যেতে পারে না। বসতে পারে না।

: তাহলেই বোঝো। উনি আটজনকে দিয়ে বিয়ে পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন। মানে তার হয়ে প্রক্সি দিচ্ছে।

বন্ধু হড়হড় করে বলে গেল। আমি কিছু শুনলাম, কিছু শুনলাম না। থামলে বললাম,

: তা ‘উন্মুক্ত’ যদি কোর্স এত কঠিন করে উনি কী করবেন। আটটা সেমিস্টার হলে আটজন তো লাগবেই।

: তুমি সমর্থন করছ?

: আরে চটছ কেন? দেখ পরীক্ষার মাঝে গ্যাপ থাকে দু-চার দিন করে। একজনের পক্ষে এত দিন পরীক্ষা দেওয়া কঠিন। তার চেয়ে ভালো আটজন আট সেমিস্টার দেওয়া। তাতে রিস্কও কম থাকে। ধর একজন যদি খারাপ লেখে, আরেকজন ভালো লিখবে।

এই করে গড়পড়তা একটা ভালো রেজাল্ট হবে। এমপির কি খারাপ রেজাল্ট হলে মানায় বল?

: আশ্চর্য তো, ওনার বিএ পাসের দরকার কী? আর দরকারই যদি নিজে পরীক্ষা দেন না কেন?

: দেখো, ওনার অত সময় কোথায়? কত কাজ ওনার। মিটিং-সিটিং আছে, জনসেবা আছে। তা ছাড়া সংরক্ষিত মানুষ উনি। অত ওপেন হওয়া কি সাজে! পরীক্ষার হল একটা কমন প্লেস। তার চেয়ে এই ভালো পরিদর্শকরা মূর্তি হয়ে রইল। ক্যাডাররা পাহারা দিল। আশপাশের রাজনৈতিক নেতারা সহযোগিতা করল। ব্যস, পার হওয়া গেল বিএর বৈতরণী। এরপর একই প্রক্রিয়ায় এমএম, এমফিল, পিএইচডি। ওসব ডিগ্রি নাকি আজকাল মুদি দোকানেও কিনতে পাওয়া যায়। ওনার কি অত কম ডিগ্রি হলে মানায় বল?

: তোমার সঙ্গে কথা বলে আরাম নেই। মহিলা নাকি আবার ক্যাডারও পালে!

: কেনরে ভাই, ক্যাডার কি শুধু তোমাদের একচেটিয়া। পুরুষ

পাললে দোষ নেই নারী পাললে যত দোষ?

ভেবেছিলাম বন্ধু এবার আরও মারমুখী হয়ে উঠবে। কিন্তু না। তার স্বরে হতাশা।

: কী যে হলো, আমাদের ভিসিরা যুবলীগের সভাপতি হতে চান! ভিসি হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক, কত বয়স, কত গাম্ভীর্য, কত ভার-ভারিক্কি থাকবে। রাগ হলো বন্ধুর প্রতি। ও সবকিছুতেই দোষ ধরে। বললাম,

: তুমি কি ভাই ওই লীগের সংবিধান পড়েছ? সংবিধানে কি বয়সের কোনো বার আছে? বার যদি না থাকে যুবর বাপের বয়সী বা দাদার বয়সী কেউ হলে তোমার আপত্তি কী। আর ভিসিগিরিও একটা পদ, যেটা হতে চাচ্ছেন ওটাও একটা পদ। মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

বন্ধু ঠক করে টেলিফোন রেখে দিল। যেজন্য ফোন করেছিলাম সেটাই জানা হলো না। মন খারাপ হলো আমার।

একসময় দেশে খুব নকল চলত। ঢাকায় বা বড় শহরে যারা পাস করতে পারত না তারা গ্রামে গিয়ে পরীক্ষা দিত। অনেকে ‘স্মলপক্স’ হয়েছে বলে মশারি টানিয়ে আলাদা ঘরে পরীক্ষা দিত। সিকবেড শুনলে সবাই অবজ্ঞার হাসি হাসত। যা বোঝার বুঝে নিত। তবে একজনের বদলে আটজন প্রক্সি দিচ্ছেÑ এমন আর শুনিনি। বিষয়টি গিনেস বুকে উঠতে পারে।

একবার শুনেছিলাম, আমার এক দূর সম্পর্কের ভাগনে ‘উন্মুক্ত’ থেকে বিএ পরীক্ষা দেবে। আমি তাকে ভর্তি হওয়ার জন্য কিছু টাকাও দিয়েছিলাম। তারপর কিছু শুনিনি। পড়তে বা ক্লাস করতেও দেখিনি। একদিন আচমকা শুনলাম সে বিএ পাস করেছে। আমি অবাক! পড়ল কখন, পরীক্ষা দিল কখন আর পাস করল কখন! তা ওর বাবাকে বিস্ময়ের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে হেসে বলল,

: প্রতি পরীক্ষায় গার্ডকে দু-দশ করে টাকা দিয়েছে। ওতেই হয়েছে।

ওদের বাড়ি কলকাতার কাছাকাছি। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে। বুঝলাম উন্মুক্ত ভাগনের জন্য পরীক্ষার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। তা একজন সাধারণ ছেলের জন্য যদি উন্মুক্ত করে দিতে পারে, সংরক্ষিত নারীর জন্য দিলে দোষ কোথায়? আবার নাকি তাকে বহিষ্কার করেছে! কেন? রোদে জলে হাওয়ায় আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে ভয়ে লেনদেনে লকলকিয়ে যে গাছকে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়েছে, তাকে কেন অযথা কাটাকুটি! এত দিন কোথায় ছিলেন এই সংস্কারকরা?

অনেক কাজেরই কোনো মানে খুঁজে পাই না আজকাল। তাই খুঁজতে যাই না। তবে অসুবিধা হচ্ছে, মাঝেমধ্যে বেদবাক্য মনে পড়ে। মনে পড়ে কিছু আপ্তবাক্য। রজনীকান্ত সেন নামে এক পরিশুদ্ধ কবি অমর কয়েকটি লাইন লিখেছিলেনÑ

‘বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,

“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই;

আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে,

তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে”।

বাবুই হাসিয়া কহে- “সন্দেহ কি তায়?

কষ্ট পাই তবু থাকি নিজের বাসায়;

পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,

নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা”।’

সামান্য বাবুই যা বোঝে আমাদের সংরক্ষিত মানুষেরা কেন তা বোঝেন না, সেই ভাবনা যখন মনে আসে ভাবী, ওদের জন্য ভাবনা প-শ্রম।

                লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩০ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা