শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

রবীন্দ্রনাথের মতো নোবেলজয়ী কবিও সোনার হরিণের মোহ ত্যাগ করতে পারেননি। মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ প্রাপ্তির আকুতি ফুটে উঠেছে তাঁর কলমে-

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।

মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ চাই।

তিনি লিখলেন। আর সেই রবিযুগ থেকে শুরু করে আজ অবধি শিল্পীরা আকুল হয়ে গেয়েই চলেছেন, ‘তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।’ সোনার হরিণ কি কখনো হয়? আছে বাস্তবে? নেই। যা নেই তাই চেয়ে চেয়ে যদি কলমের কালি ফুরায়, গলা ফাটে তাহলে যা আছে তা চাইলে দোষ হবে কেন?

কী ছিল না রবীন্দ্রনাথের? বিশাল জমিদারি, চৌদ্দপুরুষের ঐতিহ্য, শান্তিনিকেতন, নোবেল, কবিখ্যাতি, মৈত্রেয়ী দেবী, ভিক্টোরিয়া ওকাম্বোর মতো বন্ধুÑ সবই ছিল । তিনি ‘নাইট’ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন মনোবল ছিল বলেই। সোনার হরিণে কিন্তু তিনি ছাড় দিলেন না। অস্তিত্ববিহীন সোনার হরিণ তিনি চেয়েই গেলেন।

বিএ ডিগ্রি অস্তিত্ববিহীন নয়। বই-পত্র, সিলেবাস আছে। পরীক্ষা হয়। দামি কাগজে সার্টিফিকেট লেখা হয়, মার্কশিটে লেখা থাকে কোন সাবজেক্টে কত নম্বর। বিএ পাস করলে এমএ পড়া যায়। আরও কত কিছু পড়া যায়। তা কেউ যদি বলে আমার বিএ ডিগ্রি চাই তা নিয়ে এত হৈচৈ কেন? ইচ্ছা হয়েছে বিএ পড়বে, তারপর এমএ, ল, এমবিএ, এমফিল, পিএইচডি আরও কত কী। বিএ পাস না হলে এগুলো তো হবে না। এইচএসসির পর যদি একলাফে বাদবাকি ডিগ্রিগুলো পাওয়া যেত কত সুবিধাই না হতো!

এ আলোচনায় সত্যিই আমি বিরক্ত হলাম এক ইঞ্জিনিয়ার বন্ধুর প্রতি। পেশায় তিনি ইঞ্জিনিয়ার হলেও ইতিহাস আর রাজনীতিতে বিশ্বকোষ। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম পাকিস্তান সরকার যখন পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশকে এক করতে চেয়েছিল তখনকার পরিস্থিতি। করাচিতে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর একটা ভাষণে পড়েছিলাম, তিনি এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল পূর্ব বাংলাসহ সব কটি প্রদেশের জনগণের ভোট নেওয়া হোক এ ব্যাপারে। তাদের মতামত জানা হোক। একটা লেখার জন্য বিষয়টা বিশদে জানার প্রয়োজন ছিল। বন্ধুকে ফোন করতেই দু-এক কথা বলেই শুরু করে দিল এই প্যাঁচাল। বলল,

: তোমাদের একজন সংসদ সদস্যের জন্য যে আটজন বিএ পরীক্ষা দিচ্ছে তার কী হবে?

আমি বেশ কদিন ধরে সংবাদপত্র পড়ি না। টিভিও দেখি না। ফেসবুক করি বটে, দু-একবার চোখেও পড়েছে খবরটা। কিন্তু খেয়াল করে পড়িনি। আজকাল খবরের চেয়ে অখবর-কুখবর বেশি থাকে বলে পড়ে সময়-মন কোনোটাই নষ্ট করি না। তবে বলামাত্রই বুঝে গেলাম কী হতে পারে! বললাম,

: তাতে কী হয়েছে?

: কী হয়েছে মানে, আমি বিস্মিত!

: তোমার বিস্মিত হওয়ার আশ্চর্য ক্ষমতা দেখে আমি বিস্মিত!!

বালিশ-বাঁশ-বক্তৃতাভাতা, ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি, নুসরাত হত্যা, আবরার হত্যা, প্রিয়া সাহা, মিন্নি এত কিছুর পরও এমন একটা ছোট্ট ঘটনায় তোমাকে বিস্মিত হতে দেখে অনেক দিন পর আমি বিস্মিত হলাম।

: তুমি না জেনে বলছ ছোট ঘটনা। সংরক্ষিত, বোঝো?

: বুঝব না কেন, বিশেষ যারা সম্মানের, বিশেষভাবে যোগ্য তারাই সংরক্ষিত। দেখ না, কত জায়গা আলাদা করে ঘিরে রাখে। লেখা থাকে, ‘সংরক্ষিত’। কত জায়গায় সংরক্ষিত আসন থাকে। আমাদের মতো এলেবেলেরা যেখানে যেতে পারে না। বসতে পারে না।

: তাহলেই বোঝো। উনি আটজনকে দিয়ে বিয়ে পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন। মানে তার হয়ে প্রক্সি দিচ্ছে।

বন্ধু হড়হড় করে বলে গেল। আমি কিছু শুনলাম, কিছু শুনলাম না। থামলে বললাম,

: তা ‘উন্মুক্ত’ যদি কোর্স এত কঠিন করে উনি কী করবেন। আটটা সেমিস্টার হলে আটজন তো লাগবেই।

: তুমি সমর্থন করছ?

: আরে চটছ কেন? দেখ পরীক্ষার মাঝে গ্যাপ থাকে দু-চার দিন করে। একজনের পক্ষে এত দিন পরীক্ষা দেওয়া কঠিন। তার চেয়ে ভালো আটজন আট সেমিস্টার দেওয়া। তাতে রিস্কও কম থাকে। ধর একজন যদি খারাপ লেখে, আরেকজন ভালো লিখবে।

এই করে গড়পড়তা একটা ভালো রেজাল্ট হবে। এমপির কি খারাপ রেজাল্ট হলে মানায় বল?

: আশ্চর্য তো, ওনার বিএ পাসের দরকার কী? আর দরকারই যদি নিজে পরীক্ষা দেন না কেন?

: দেখো, ওনার অত সময় কোথায়? কত কাজ ওনার। মিটিং-সিটিং আছে, জনসেবা আছে। তা ছাড়া সংরক্ষিত মানুষ উনি। অত ওপেন হওয়া কি সাজে! পরীক্ষার হল একটা কমন প্লেস। তার চেয়ে এই ভালো পরিদর্শকরা মূর্তি হয়ে রইল। ক্যাডাররা পাহারা দিল। আশপাশের রাজনৈতিক নেতারা সহযোগিতা করল। ব্যস, পার হওয়া গেল বিএর বৈতরণী। এরপর একই প্রক্রিয়ায় এমএম, এমফিল, পিএইচডি। ওসব ডিগ্রি নাকি আজকাল মুদি দোকানেও কিনতে পাওয়া যায়। ওনার কি অত কম ডিগ্রি হলে মানায় বল?

: তোমার সঙ্গে কথা বলে আরাম নেই। মহিলা নাকি আবার ক্যাডারও পালে!

: কেনরে ভাই, ক্যাডার কি শুধু তোমাদের একচেটিয়া। পুরুষ

পাললে দোষ নেই নারী পাললে যত দোষ?

ভেবেছিলাম বন্ধু এবার আরও মারমুখী হয়ে উঠবে। কিন্তু না। তার স্বরে হতাশা।

: কী যে হলো, আমাদের ভিসিরা যুবলীগের সভাপতি হতে চান! ভিসি হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক, কত বয়স, কত গাম্ভীর্য, কত ভার-ভারিক্কি থাকবে। রাগ হলো বন্ধুর প্রতি। ও সবকিছুতেই দোষ ধরে। বললাম,

: তুমি কি ভাই ওই লীগের সংবিধান পড়েছ? সংবিধানে কি বয়সের কোনো বার আছে? বার যদি না থাকে যুবর বাপের বয়সী বা দাদার বয়সী কেউ হলে তোমার আপত্তি কী। আর ভিসিগিরিও একটা পদ, যেটা হতে চাচ্ছেন ওটাও একটা পদ। মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

বন্ধু ঠক করে টেলিফোন রেখে দিল। যেজন্য ফোন করেছিলাম সেটাই জানা হলো না। মন খারাপ হলো আমার।

একসময় দেশে খুব নকল চলত। ঢাকায় বা বড় শহরে যারা পাস করতে পারত না তারা গ্রামে গিয়ে পরীক্ষা দিত। অনেকে ‘স্মলপক্স’ হয়েছে বলে মশারি টানিয়ে আলাদা ঘরে পরীক্ষা দিত। সিকবেড শুনলে সবাই অবজ্ঞার হাসি হাসত। যা বোঝার বুঝে নিত। তবে একজনের বদলে আটজন প্রক্সি দিচ্ছেÑ এমন আর শুনিনি। বিষয়টি গিনেস বুকে উঠতে পারে।

একবার শুনেছিলাম, আমার এক দূর সম্পর্কের ভাগনে ‘উন্মুক্ত’ থেকে বিএ পরীক্ষা দেবে। আমি তাকে ভর্তি হওয়ার জন্য কিছু টাকাও দিয়েছিলাম। তারপর কিছু শুনিনি। পড়তে বা ক্লাস করতেও দেখিনি। একদিন আচমকা শুনলাম সে বিএ পাস করেছে। আমি অবাক! পড়ল কখন, পরীক্ষা দিল কখন আর পাস করল কখন! তা ওর বাবাকে বিস্ময়ের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে হেসে বলল,

: প্রতি পরীক্ষায় গার্ডকে দু-দশ করে টাকা দিয়েছে। ওতেই হয়েছে।

ওদের বাড়ি কলকাতার কাছাকাছি। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে। বুঝলাম উন্মুক্ত ভাগনের জন্য পরীক্ষার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। তা একজন সাধারণ ছেলের জন্য যদি উন্মুক্ত করে দিতে পারে, সংরক্ষিত নারীর জন্য দিলে দোষ কোথায়? আবার নাকি তাকে বহিষ্কার করেছে! কেন? রোদে জলে হাওয়ায় আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে ভয়ে লেনদেনে লকলকিয়ে যে গাছকে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়েছে, তাকে কেন অযথা কাটাকুটি! এত দিন কোথায় ছিলেন এই সংস্কারকরা?

অনেক কাজেরই কোনো মানে খুঁজে পাই না আজকাল। তাই খুঁজতে যাই না। তবে অসুবিধা হচ্ছে, মাঝেমধ্যে বেদবাক্য মনে পড়ে। মনে পড়ে কিছু আপ্তবাক্য। রজনীকান্ত সেন নামে এক পরিশুদ্ধ কবি অমর কয়েকটি লাইন লিখেছিলেনÑ

‘বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,

“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই;

আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে,

তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে”।

বাবুই হাসিয়া কহে- “সন্দেহ কি তায়?

কষ্ট পাই তবু থাকি নিজের বাসায়;

পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,

নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা”।’

সামান্য বাবুই যা বোঝে আমাদের সংরক্ষিত মানুষেরা কেন তা বোঝেন না, সেই ভাবনা যখন মনে আসে ভাবী, ওদের জন্য ভাবনা প-শ্রম।

                লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান
প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন