শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

রবীন্দ্রনাথের মতো নোবেলজয়ী কবিও সোনার হরিণের মোহ ত্যাগ করতে পারেননি। মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ প্রাপ্তির আকুতি ফুটে উঠেছে তাঁর কলমে-

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।

মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ চাই।

তিনি লিখলেন। আর সেই রবিযুগ থেকে শুরু করে আজ অবধি শিল্পীরা আকুল হয়ে গেয়েই চলেছেন, ‘তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।’ সোনার হরিণ কি কখনো হয়? আছে বাস্তবে? নেই। যা নেই তাই চেয়ে চেয়ে যদি কলমের কালি ফুরায়, গলা ফাটে তাহলে যা আছে তা চাইলে দোষ হবে কেন?

কী ছিল না রবীন্দ্রনাথের? বিশাল জমিদারি, চৌদ্দপুরুষের ঐতিহ্য, শান্তিনিকেতন, নোবেল, কবিখ্যাতি, মৈত্রেয়ী দেবী, ভিক্টোরিয়া ওকাম্বোর মতো বন্ধুÑ সবই ছিল । তিনি ‘নাইট’ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন মনোবল ছিল বলেই। সোনার হরিণে কিন্তু তিনি ছাড় দিলেন না। অস্তিত্ববিহীন সোনার হরিণ তিনি চেয়েই গেলেন।

বিএ ডিগ্রি অস্তিত্ববিহীন নয়। বই-পত্র, সিলেবাস আছে। পরীক্ষা হয়। দামি কাগজে সার্টিফিকেট লেখা হয়, মার্কশিটে লেখা থাকে কোন সাবজেক্টে কত নম্বর। বিএ পাস করলে এমএ পড়া যায়। আরও কত কিছু পড়া যায়। তা কেউ যদি বলে আমার বিএ ডিগ্রি চাই তা নিয়ে এত হৈচৈ কেন? ইচ্ছা হয়েছে বিএ পড়বে, তারপর এমএ, ল, এমবিএ, এমফিল, পিএইচডি আরও কত কী। বিএ পাস না হলে এগুলো তো হবে না। এইচএসসির পর যদি একলাফে বাদবাকি ডিগ্রিগুলো পাওয়া যেত কত সুবিধাই না হতো!

এ আলোচনায় সত্যিই আমি বিরক্ত হলাম এক ইঞ্জিনিয়ার বন্ধুর প্রতি। পেশায় তিনি ইঞ্জিনিয়ার হলেও ইতিহাস আর রাজনীতিতে বিশ্বকোষ। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম পাকিস্তান সরকার যখন পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশকে এক করতে চেয়েছিল তখনকার পরিস্থিতি। করাচিতে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর একটা ভাষণে পড়েছিলাম, তিনি এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল পূর্ব বাংলাসহ সব কটি প্রদেশের জনগণের ভোট নেওয়া হোক এ ব্যাপারে। তাদের মতামত জানা হোক। একটা লেখার জন্য বিষয়টা বিশদে জানার প্রয়োজন ছিল। বন্ধুকে ফোন করতেই দু-এক কথা বলেই শুরু করে দিল এই প্যাঁচাল। বলল,

: তোমাদের একজন সংসদ সদস্যের জন্য যে আটজন বিএ পরীক্ষা দিচ্ছে তার কী হবে?

আমি বেশ কদিন ধরে সংবাদপত্র পড়ি না। টিভিও দেখি না। ফেসবুক করি বটে, দু-একবার চোখেও পড়েছে খবরটা। কিন্তু খেয়াল করে পড়িনি। আজকাল খবরের চেয়ে অখবর-কুখবর বেশি থাকে বলে পড়ে সময়-মন কোনোটাই নষ্ট করি না। তবে বলামাত্রই বুঝে গেলাম কী হতে পারে! বললাম,

: তাতে কী হয়েছে?

: কী হয়েছে মানে, আমি বিস্মিত!

: তোমার বিস্মিত হওয়ার আশ্চর্য ক্ষমতা দেখে আমি বিস্মিত!!

বালিশ-বাঁশ-বক্তৃতাভাতা, ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি, নুসরাত হত্যা, আবরার হত্যা, প্রিয়া সাহা, মিন্নি এত কিছুর পরও এমন একটা ছোট্ট ঘটনায় তোমাকে বিস্মিত হতে দেখে অনেক দিন পর আমি বিস্মিত হলাম।

: তুমি না জেনে বলছ ছোট ঘটনা। সংরক্ষিত, বোঝো?

: বুঝব না কেন, বিশেষ যারা সম্মানের, বিশেষভাবে যোগ্য তারাই সংরক্ষিত। দেখ না, কত জায়গা আলাদা করে ঘিরে রাখে। লেখা থাকে, ‘সংরক্ষিত’। কত জায়গায় সংরক্ষিত আসন থাকে। আমাদের মতো এলেবেলেরা যেখানে যেতে পারে না। বসতে পারে না।

: তাহলেই বোঝো। উনি আটজনকে দিয়ে বিয়ে পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন। মানে তার হয়ে প্রক্সি দিচ্ছে।

বন্ধু হড়হড় করে বলে গেল। আমি কিছু শুনলাম, কিছু শুনলাম না। থামলে বললাম,

: তা ‘উন্মুক্ত’ যদি কোর্স এত কঠিন করে উনি কী করবেন। আটটা সেমিস্টার হলে আটজন তো লাগবেই।

: তুমি সমর্থন করছ?

: আরে চটছ কেন? দেখ পরীক্ষার মাঝে গ্যাপ থাকে দু-চার দিন করে। একজনের পক্ষে এত দিন পরীক্ষা দেওয়া কঠিন। তার চেয়ে ভালো আটজন আট সেমিস্টার দেওয়া। তাতে রিস্কও কম থাকে। ধর একজন যদি খারাপ লেখে, আরেকজন ভালো লিখবে।

এই করে গড়পড়তা একটা ভালো রেজাল্ট হবে। এমপির কি খারাপ রেজাল্ট হলে মানায় বল?

: আশ্চর্য তো, ওনার বিএ পাসের দরকার কী? আর দরকারই যদি নিজে পরীক্ষা দেন না কেন?

: দেখো, ওনার অত সময় কোথায়? কত কাজ ওনার। মিটিং-সিটিং আছে, জনসেবা আছে। তা ছাড়া সংরক্ষিত মানুষ উনি। অত ওপেন হওয়া কি সাজে! পরীক্ষার হল একটা কমন প্লেস। তার চেয়ে এই ভালো পরিদর্শকরা মূর্তি হয়ে রইল। ক্যাডাররা পাহারা দিল। আশপাশের রাজনৈতিক নেতারা সহযোগিতা করল। ব্যস, পার হওয়া গেল বিএর বৈতরণী। এরপর একই প্রক্রিয়ায় এমএম, এমফিল, পিএইচডি। ওসব ডিগ্রি নাকি আজকাল মুদি দোকানেও কিনতে পাওয়া যায়। ওনার কি অত কম ডিগ্রি হলে মানায় বল?

: তোমার সঙ্গে কথা বলে আরাম নেই। মহিলা নাকি আবার ক্যাডারও পালে!

: কেনরে ভাই, ক্যাডার কি শুধু তোমাদের একচেটিয়া। পুরুষ

পাললে দোষ নেই নারী পাললে যত দোষ?

ভেবেছিলাম বন্ধু এবার আরও মারমুখী হয়ে উঠবে। কিন্তু না। তার স্বরে হতাশা।

: কী যে হলো, আমাদের ভিসিরা যুবলীগের সভাপতি হতে চান! ভিসি হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক, কত বয়স, কত গাম্ভীর্য, কত ভার-ভারিক্কি থাকবে। রাগ হলো বন্ধুর প্রতি। ও সবকিছুতেই দোষ ধরে। বললাম,

: তুমি কি ভাই ওই লীগের সংবিধান পড়েছ? সংবিধানে কি বয়সের কোনো বার আছে? বার যদি না থাকে যুবর বাপের বয়সী বা দাদার বয়সী কেউ হলে তোমার আপত্তি কী। আর ভিসিগিরিও একটা পদ, যেটা হতে চাচ্ছেন ওটাও একটা পদ। মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

বন্ধু ঠক করে টেলিফোন রেখে দিল। যেজন্য ফোন করেছিলাম সেটাই জানা হলো না। মন খারাপ হলো আমার।

একসময় দেশে খুব নকল চলত। ঢাকায় বা বড় শহরে যারা পাস করতে পারত না তারা গ্রামে গিয়ে পরীক্ষা দিত। অনেকে ‘স্মলপক্স’ হয়েছে বলে মশারি টানিয়ে আলাদা ঘরে পরীক্ষা দিত। সিকবেড শুনলে সবাই অবজ্ঞার হাসি হাসত। যা বোঝার বুঝে নিত। তবে একজনের বদলে আটজন প্রক্সি দিচ্ছেÑ এমন আর শুনিনি। বিষয়টি গিনেস বুকে উঠতে পারে।

একবার শুনেছিলাম, আমার এক দূর সম্পর্কের ভাগনে ‘উন্মুক্ত’ থেকে বিএ পরীক্ষা দেবে। আমি তাকে ভর্তি হওয়ার জন্য কিছু টাকাও দিয়েছিলাম। তারপর কিছু শুনিনি। পড়তে বা ক্লাস করতেও দেখিনি। একদিন আচমকা শুনলাম সে বিএ পাস করেছে। আমি অবাক! পড়ল কখন, পরীক্ষা দিল কখন আর পাস করল কখন! তা ওর বাবাকে বিস্ময়ের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে হেসে বলল,

: প্রতি পরীক্ষায় গার্ডকে দু-দশ করে টাকা দিয়েছে। ওতেই হয়েছে।

ওদের বাড়ি কলকাতার কাছাকাছি। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে। বুঝলাম উন্মুক্ত ভাগনের জন্য পরীক্ষার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। তা একজন সাধারণ ছেলের জন্য যদি উন্মুক্ত করে দিতে পারে, সংরক্ষিত নারীর জন্য দিলে দোষ কোথায়? আবার নাকি তাকে বহিষ্কার করেছে! কেন? রোদে জলে হাওয়ায় আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে ভয়ে লেনদেনে লকলকিয়ে যে গাছকে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়েছে, তাকে কেন অযথা কাটাকুটি! এত দিন কোথায় ছিলেন এই সংস্কারকরা?

অনেক কাজেরই কোনো মানে খুঁজে পাই না আজকাল। তাই খুঁজতে যাই না। তবে অসুবিধা হচ্ছে, মাঝেমধ্যে বেদবাক্য মনে পড়ে। মনে পড়ে কিছু আপ্তবাক্য। রজনীকান্ত সেন নামে এক পরিশুদ্ধ কবি অমর কয়েকটি লাইন লিখেছিলেনÑ

‘বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,

“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই;

আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে,

তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে”।

বাবুই হাসিয়া কহে- “সন্দেহ কি তায়?

কষ্ট পাই তবু থাকি নিজের বাসায়;

পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,

নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা”।’

সামান্য বাবুই যা বোঝে আমাদের সংরক্ষিত মানুষেরা কেন তা বোঝেন না, সেই ভাবনা যখন মনে আসে ভাবী, ওদের জন্য ভাবনা প-শ্রম।

                লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ