শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার বিএ ডিগ্রি চাই

রবীন্দ্রনাথের মতো নোবেলজয়ী কবিও সোনার হরিণের মোহ ত্যাগ করতে পারেননি। মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ প্রাপ্তির আকুতি ফুটে উঠেছে তাঁর কলমে-

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।

মনোহরণ চপলচরণ সোনার হরিণ চাই।

তিনি লিখলেন। আর সেই রবিযুগ থেকে শুরু করে আজ অবধি শিল্পীরা আকুল হয়ে গেয়েই চলেছেন, ‘তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।’ সোনার হরিণ কি কখনো হয়? আছে বাস্তবে? নেই। যা নেই তাই চেয়ে চেয়ে যদি কলমের কালি ফুরায়, গলা ফাটে তাহলে যা আছে তা চাইলে দোষ হবে কেন?

কী ছিল না রবীন্দ্রনাথের? বিশাল জমিদারি, চৌদ্দপুরুষের ঐতিহ্য, শান্তিনিকেতন, নোবেল, কবিখ্যাতি, মৈত্রেয়ী দেবী, ভিক্টোরিয়া ওকাম্বোর মতো বন্ধুÑ সবই ছিল । তিনি ‘নাইট’ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন মনোবল ছিল বলেই। সোনার হরিণে কিন্তু তিনি ছাড় দিলেন না। অস্তিত্ববিহীন সোনার হরিণ তিনি চেয়েই গেলেন।

বিএ ডিগ্রি অস্তিত্ববিহীন নয়। বই-পত্র, সিলেবাস আছে। পরীক্ষা হয়। দামি কাগজে সার্টিফিকেট লেখা হয়, মার্কশিটে লেখা থাকে কোন সাবজেক্টে কত নম্বর। বিএ পাস করলে এমএ পড়া যায়। আরও কত কিছু পড়া যায়। তা কেউ যদি বলে আমার বিএ ডিগ্রি চাই তা নিয়ে এত হৈচৈ কেন? ইচ্ছা হয়েছে বিএ পড়বে, তারপর এমএ, ল, এমবিএ, এমফিল, পিএইচডি আরও কত কী। বিএ পাস না হলে এগুলো তো হবে না। এইচএসসির পর যদি একলাফে বাদবাকি ডিগ্রিগুলো পাওয়া যেত কত সুবিধাই না হতো!

এ আলোচনায় সত্যিই আমি বিরক্ত হলাম এক ইঞ্জিনিয়ার বন্ধুর প্রতি। পেশায় তিনি ইঞ্জিনিয়ার হলেও ইতিহাস আর রাজনীতিতে বিশ্বকোষ। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম পাকিস্তান সরকার যখন পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশকে এক করতে চেয়েছিল তখনকার পরিস্থিতি। করাচিতে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর একটা ভাষণে পড়েছিলাম, তিনি এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল পূর্ব বাংলাসহ সব কটি প্রদেশের জনগণের ভোট নেওয়া হোক এ ব্যাপারে। তাদের মতামত জানা হোক। একটা লেখার জন্য বিষয়টা বিশদে জানার প্রয়োজন ছিল। বন্ধুকে ফোন করতেই দু-এক কথা বলেই শুরু করে দিল এই প্যাঁচাল। বলল,

: তোমাদের একজন সংসদ সদস্যের জন্য যে আটজন বিএ পরীক্ষা দিচ্ছে তার কী হবে?

আমি বেশ কদিন ধরে সংবাদপত্র পড়ি না। টিভিও দেখি না। ফেসবুক করি বটে, দু-একবার চোখেও পড়েছে খবরটা। কিন্তু খেয়াল করে পড়িনি। আজকাল খবরের চেয়ে অখবর-কুখবর বেশি থাকে বলে পড়ে সময়-মন কোনোটাই নষ্ট করি না। তবে বলামাত্রই বুঝে গেলাম কী হতে পারে! বললাম,

: তাতে কী হয়েছে?

: কী হয়েছে মানে, আমি বিস্মিত!

: তোমার বিস্মিত হওয়ার আশ্চর্য ক্ষমতা দেখে আমি বিস্মিত!!

বালিশ-বাঁশ-বক্তৃতাভাতা, ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি, নুসরাত হত্যা, আবরার হত্যা, প্রিয়া সাহা, মিন্নি এত কিছুর পরও এমন একটা ছোট্ট ঘটনায় তোমাকে বিস্মিত হতে দেখে অনেক দিন পর আমি বিস্মিত হলাম।

: তুমি না জেনে বলছ ছোট ঘটনা। সংরক্ষিত, বোঝো?

: বুঝব না কেন, বিশেষ যারা সম্মানের, বিশেষভাবে যোগ্য তারাই সংরক্ষিত। দেখ না, কত জায়গা আলাদা করে ঘিরে রাখে। লেখা থাকে, ‘সংরক্ষিত’। কত জায়গায় সংরক্ষিত আসন থাকে। আমাদের মতো এলেবেলেরা যেখানে যেতে পারে না। বসতে পারে না।

: তাহলেই বোঝো। উনি আটজনকে দিয়ে বিয়ে পরীক্ষা দেওয়াচ্ছেন। মানে তার হয়ে প্রক্সি দিচ্ছে।

বন্ধু হড়হড় করে বলে গেল। আমি কিছু শুনলাম, কিছু শুনলাম না। থামলে বললাম,

: তা ‘উন্মুক্ত’ যদি কোর্স এত কঠিন করে উনি কী করবেন। আটটা সেমিস্টার হলে আটজন তো লাগবেই।

: তুমি সমর্থন করছ?

: আরে চটছ কেন? দেখ পরীক্ষার মাঝে গ্যাপ থাকে দু-চার দিন করে। একজনের পক্ষে এত দিন পরীক্ষা দেওয়া কঠিন। তার চেয়ে ভালো আটজন আট সেমিস্টার দেওয়া। তাতে রিস্কও কম থাকে। ধর একজন যদি খারাপ লেখে, আরেকজন ভালো লিখবে।

এই করে গড়পড়তা একটা ভালো রেজাল্ট হবে। এমপির কি খারাপ রেজাল্ট হলে মানায় বল?

: আশ্চর্য তো, ওনার বিএ পাসের দরকার কী? আর দরকারই যদি নিজে পরীক্ষা দেন না কেন?

: দেখো, ওনার অত সময় কোথায়? কত কাজ ওনার। মিটিং-সিটিং আছে, জনসেবা আছে। তা ছাড়া সংরক্ষিত মানুষ উনি। অত ওপেন হওয়া কি সাজে! পরীক্ষার হল একটা কমন প্লেস। তার চেয়ে এই ভালো পরিদর্শকরা মূর্তি হয়ে রইল। ক্যাডাররা পাহারা দিল। আশপাশের রাজনৈতিক নেতারা সহযোগিতা করল। ব্যস, পার হওয়া গেল বিএর বৈতরণী। এরপর একই প্রক্রিয়ায় এমএম, এমফিল, পিএইচডি। ওসব ডিগ্রি নাকি আজকাল মুদি দোকানেও কিনতে পাওয়া যায়। ওনার কি অত কম ডিগ্রি হলে মানায় বল?

: তোমার সঙ্গে কথা বলে আরাম নেই। মহিলা নাকি আবার ক্যাডারও পালে!

: কেনরে ভাই, ক্যাডার কি শুধু তোমাদের একচেটিয়া। পুরুষ

পাললে দোষ নেই নারী পাললে যত দোষ?

ভেবেছিলাম বন্ধু এবার আরও মারমুখী হয়ে উঠবে। কিন্তু না। তার স্বরে হতাশা।

: কী যে হলো, আমাদের ভিসিরা যুবলীগের সভাপতি হতে চান! ভিসি হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক, কত বয়স, কত গাম্ভীর্য, কত ভার-ভারিক্কি থাকবে। রাগ হলো বন্ধুর প্রতি। ও সবকিছুতেই দোষ ধরে। বললাম,

: তুমি কি ভাই ওই লীগের সংবিধান পড়েছ? সংবিধানে কি বয়সের কোনো বার আছে? বার যদি না থাকে যুবর বাপের বয়সী বা দাদার বয়সী কেউ হলে তোমার আপত্তি কী। আর ভিসিগিরিও একটা পদ, যেটা হতে চাচ্ছেন ওটাও একটা পদ। মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

বন্ধু ঠক করে টেলিফোন রেখে দিল। যেজন্য ফোন করেছিলাম সেটাই জানা হলো না। মন খারাপ হলো আমার।

একসময় দেশে খুব নকল চলত। ঢাকায় বা বড় শহরে যারা পাস করতে পারত না তারা গ্রামে গিয়ে পরীক্ষা দিত। অনেকে ‘স্মলপক্স’ হয়েছে বলে মশারি টানিয়ে আলাদা ঘরে পরীক্ষা দিত। সিকবেড শুনলে সবাই অবজ্ঞার হাসি হাসত। যা বোঝার বুঝে নিত। তবে একজনের বদলে আটজন প্রক্সি দিচ্ছেÑ এমন আর শুনিনি। বিষয়টি গিনেস বুকে উঠতে পারে।

একবার শুনেছিলাম, আমার এক দূর সম্পর্কের ভাগনে ‘উন্মুক্ত’ থেকে বিএ পরীক্ষা দেবে। আমি তাকে ভর্তি হওয়ার জন্য কিছু টাকাও দিয়েছিলাম। তারপর কিছু শুনিনি। পড়তে বা ক্লাস করতেও দেখিনি। একদিন আচমকা শুনলাম সে বিএ পাস করেছে। আমি অবাক! পড়ল কখন, পরীক্ষা দিল কখন আর পাস করল কখন! তা ওর বাবাকে বিস্ময়ের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে হেসে বলল,

: প্রতি পরীক্ষায় গার্ডকে দু-দশ করে টাকা দিয়েছে। ওতেই হয়েছে।

ওদের বাড়ি কলকাতার কাছাকাছি। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে। বুঝলাম উন্মুক্ত ভাগনের জন্য পরীক্ষার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছিল। তা একজন সাধারণ ছেলের জন্য যদি উন্মুক্ত করে দিতে পারে, সংরক্ষিত নারীর জন্য দিলে দোষ কোথায়? আবার নাকি তাকে বহিষ্কার করেছে! কেন? রোদে জলে হাওয়ায় আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে ভয়ে লেনদেনে লকলকিয়ে যে গাছকে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়েছে, তাকে কেন অযথা কাটাকুটি! এত দিন কোথায় ছিলেন এই সংস্কারকরা?

অনেক কাজেরই কোনো মানে খুঁজে পাই না আজকাল। তাই খুঁজতে যাই না। তবে অসুবিধা হচ্ছে, মাঝেমধ্যে বেদবাক্য মনে পড়ে। মনে পড়ে কিছু আপ্তবাক্য। রজনীকান্ত সেন নামে এক পরিশুদ্ধ কবি অমর কয়েকটি লাইন লিখেছিলেনÑ

‘বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,

“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই;

আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে,

তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে”।

বাবুই হাসিয়া কহে- “সন্দেহ কি তায়?

কষ্ট পাই তবু থাকি নিজের বাসায়;

পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,

নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা”।’

সামান্য বাবুই যা বোঝে আমাদের সংরক্ষিত মানুষেরা কেন তা বোঝেন না, সেই ভাবনা যখন মনে আসে ভাবী, ওদের জন্য ভাবনা প-শ্রম।

                লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ