শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সুচিত্রা মধুবালা মাধুরী থেকে ইন্দিরা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সুচিত্রা মধুবালা মাধুরী থেকে ইন্দিরা

ছবি দেখতে পছন্দ করি আমি। পুরনো আর নতুন বলে কিছু নেই। সেদিন ফ্লাইটে বসে দেখলাম ‘কণ্ঠ’ ছবিটি। ভালো অভিনয় করেছেন জয়া আহসান। আজকাল ভালো ছবির দেখা খুব সহজে মেলে না। দূরপাল্লার ভ্রমণে ফ্লাইটে বসে ছবি দেখতে দেখতে সময় কেটে যায়। ফ্লাইটে বাছাই করা ছবি থাকে। হৃদয়ে দাগ কাটা পুরনো দিনের সিনেমাগুলো পাই। এখনকার ছবি আর আগের মতো দাগ কাটে না। আর কাটে না বলেই মুঘল-ই-আজমের মতো পুরনো ছবির চাহিদা প্রবীণদের কাছে রয়ে গেছে। তবে আমি সব ধরনের ছবি দেখি। সেদিন আবার দেখলাম হিন্দিতে নির্মিত পুরনো ‘দেবদাস’। মুক্তি পেয়েছিল ১৯৫৫ সালে। এ ছবিতে সুচিত্রা সেন পার্বতী আর বৈজয়ন্তীমালা ছিলেন চন্দ্রমুখী চরিত্রে। সুচিত্রার সেই অভিনয়, পাল্লা দিয়ে বৈজয়ন্তীমালা দেবীও কম যান না। এই বৈজয়ন্তীমালা অসাধারণ নাচতেন। একটা মিথ আছে-  ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে এক অনুষ্ঠানে নাচলেন বৈজয়ন্তীমালা। প্রধানমন্ত্রী খেয়াল করলেন, অনুষ্ঠানে থাকা তার মন্ত্রিপরিষদের অনেক সদস্য ও প্রবীণ অনেক নেতা এই নাচের মাঝেও ঘুমিয়ে পড়েছেন। ইন্দিরা বিস্ময় নিয়ে সব দেখলেন। বিষয়টি শেয়ার করলেন তাঁর ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টাদের সঙ্গে। এর পরই তিনি কংগ্রেস ও মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনতে শুরু করেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইন্দিরা রাজনীতিতে প্রবীণ-নবীনের সমন্বয় করেছেন। কঠোর পরিশ্রমী ইন্দিরা সারাক্ষণই কর্মব্যস্ত থাকতেন। তাঁর কোনো অবসর ছিল না। সোনিয়া গান্ধীর অনেক স্মৃতিচারণায় ইন্দিরার সেই সব দিন উঠে আসে।

আমাদের দেশেও অনেক জুনিয়র, সিনিয়রকে সংসদে ঘুমিয়ে পড়তে দেখি। তার পরও তাদের চাওয়ার শেষ নেই। দুনিয়ার সব কাজেই নিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। এখন সবাই শর্টকাটে সবকিছু করতে চায়। ক্যাসিনোকান্ডে বড়লোক হতে চায়। নেতা হতে চায়। জীবনের ঘাটে ঘাটে লুকিয়ে আছে কত ক্যাসিনো! শুধু রাজনীতি নয়, মিডিয়ায়ও একই হাল দেখি। মিডিয়া মানে শুধু সংবাদপত্র আর টিভি নয়। চলচ্চিত্রও বেহাল। অথচ বাংলাদেশে একসময় অনেক ভালো ছবি নির্মিত হতো। এখন আর হয় না। শর্টকাটে নির্মিত ছবি কেউ দেখে না। যে কারণে বাংলা ছবি দর্শক হারিয়েছে। হলগুলো বন্ধের পথে। বেহাল নায়ক-নায়িকারাও শর্টকাটে রাজনীতিতে নেমেছেন। নেতাদের সঙ্গে ছবি- ফেসবুকে সেলফি দিয়ে আনন্দ নিচ্ছেন ও দিচ্ছেন। তবে ঢাকাই ছবির অনেকে কলকাতা গিয়ে ভালো করছেন। ওখানে তাদের ছবির কদরও দেখতে পাচ্ছি। ভালো নির্মাতাও এখন নেই। হারানো দিন আর ফিরে আসে না। তাই তো দাগ কাটার মতো বাংলা ছবি আমরা পাই না। প্রতিযোগিতা সব সময় ছিল। শরৎচন্দ্রের ‘দেবদাস’ ঢাকা, কলকাতার চেয়ে মুম্বাইয়ে এগিয়ে। এ যুগেও শাহরুখ খান অভিনীত দেবদাস ব্যবসাসফল। এ ছবিতে পার্বতী ঐশ্বরিয়া রায় আর চন্দ্রমুখী চরিত্রে মাধুরী। ’৫৫ সালে নির্মিত দেবদাসে মধুবালার অভিনয় করার কথা ছিল পার্বতী চরিত্রে। কিন্তু দিলীপ কুমারের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনই এ ছবির অভিনয় থেকে সরে দাঁড়ান মধুবালা। পরিচালক বিমল বাবু তখন কলকাতা থেকে নিয়ে যান সুচিত্রাকে। পার্বতী চরিত্রে আহা কী অসাধারণ অভিনয় সুচিত্রার। মধুবালার অভাব বুঝতেই দেননি। আর চন্দ্রমুখী চরিত্রে বৈজয়ন্তীমালাও কম যাননি। ছবির জগতে তিনজন নায়িকার মিল খুঁজে পাই। এ তিনজন হলেন- মধুবালা, সুচিত্রা সেন আর মাধুরী। কোথায় যেন মিল রয়েছে তাদের। চেহারা, চোখের চাউনি, সংলাপ, গল্পের সঙ্গে মিশে যাওয়া।

সময় থেমে থাকে না। সামনে যেতে থাকে। মাঝে অমিতাভ বচ্চনের একটি ছবি দেখেছিলাম ‘পিংক’। এ ছবির একটি সংলাপ, ‘না মানেÑ না, একজন নারী পতিতা হলেও তিনি যদি না বলেন তার প্রতি সম্মান দিতে হবে।’ মাঝে আমির খান বেশ কিছু ভালো ছবি করেছেন। ‘পিকু’, ‘থ্রি ইডিয়েটস’সহ অনেক ছবিতে সমাজের জন্য কিছু বার্তা ছিল। তবে ইতিহাসখ্যাত ছবি আমাকে বেশি টানে। ‘গান্ধী’ ছবির তুলনা হয় না। অসাধারণ। আমার দেখা সেরা ছবির একটি। ভারতের স্বাধীনতা নিয়ে মাওলানা আজাদের লেখা বই নিয়ে কিছু একটা হতে পারত। কেউ করেননি। নেতাজি সুভাষ বসুকেও অনেক ডকুমেন্টারিতে সামনে নিয়ে আসা হয়েছে। আবার কিছু বিভ্রান্তিও ছড়ানো হয়। সেদিন এক বন্ধু একটি ডকুমেন্টের লিঙ্ক পাঠালেন কলকাতা থেকে। লিঙ্কটা ঐতিহাসিক কিছু বিতর্ক নিয়ে। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার দলিলে সই করেন তখনকার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট এটলি। এ কারণে ভারতের স্বাধীনতার প্রশ্নে এই নামটি আলোচিত। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা নিয়ে তাঁর অনেক কৌশল ছিল। বিতর্ক আছে বাংলাকে বিভক্ত করা নিয়েও। সেসব প্রশ্নের দিকে যাচ্ছি না। ইতিহাসে আলোচনা-সমালোচনা ছিল, আছে, থাকবে। এমনকি সীমান্তরেখাগুলো নিয়েও রাজনীতিবিদদের কূটকৌশল, ধর্মীয় গোঁড়ামি, কারও কারও অস্বচ্ছ অবস্থান এখনো প্রশ্নবিদ্ধ। মাওলানা আজাদের বইয়ের অপ্রকাশিত ৩০ পৃষ্ঠায় অনেক কিছু রয়েছে। আবার পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা নেতাজি সুভাষ বসুর ঐতিহাসিক ভূমিকা সামনে আনার লড়াইটা এখনো করে চলেছেন। আমাদেরও অনেক দিন লড়তে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে। নেতাজির সাহসী ভূমিকা আজাদ হিন্দ ফৌজ শুধু ভারতবর্ষ নয়, দুনিয়াকে তখন কাঁপিয়েছিল।

ভারতের স্বাধীনতার পর ১৯৫৬ সালে ক্লিমেন্ট এটলি পশ্চিমবঙ্গ সফর করেন। কলকাতায়ও তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। এটলির সঙ্গে প্রটোকল ও আড্ডায় সারাক্ষণই ছিলেন গভর্নর পি বি চক্রবর্তী। এক রাতের আড্ডায় গভর্নর পি বি চক্রবর্তী এটলিকে প্রশ্ন করেন, ব্রিটিশরা এত জলদি ভারতকে স্বাধীনতা দিল কেন? তারা চাইলে আরও থাকতে পারত। জবাবে এটলি বললেন, সুভাষ চন্দ্র আজাদ হিন্দ বাহিনী প্রতিষ্ঠার পর ভারতের সার্বিক অবস্থান বদলাতে শুরু করে। ধীরে ধীরে স্থল, জল বাহিনীর ৯০ শতাংশই মনেপ্রাণে বিদ্রোহী হয়ে যায়। তারা ব্রিটিশ বাহিনীতে থাকলেও তাদের মনমানসিকতা ছিল ভারতীয়। এদের দিয়ে আর ভারত শাসন করা যেত না। ব্রিটিশ গুপ্তচর বিভাগ যে কোনো সময় বিদ্রোহের আশঙ্কা করে রিপোর্ট দিয়েছিল। আর যুদ্ধকালে তা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা ব্রিটিশদের ছিল না। রাত বাড়তে থাকে আলাপে, আড্ডায়। এটলিরও ঘুমে ঢুলুঢুলু চোখ। অন্যদিকে পি বি চক্রবর্তী শুনতে চান শেষ কথাটা। তাই আবার প্রশ্ন করলেন, তাহলে গান্ধীজি? অহিংস আন্দোলনের প্রভাব? ঘুম জড়ানো কণ্ঠে এটলি উত্তর দিয়েছিলেন, ছিল। ব্রিটিশদের ভয়টা ছিল বিশ্বযুদ্ধের পর মানুষকে সামলানো নিয়ে। ইতিহাসের পাতায় অনেক কিছুই বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। আমাদের অনেক কিছু আরও সামনে আসা দরকার। ভোটের রাজনীতিতে অংশ না নিয়ে মওলানা ভাসানী ভুল করেছিলেন। একবার ভুল হলে হতেই থাকে। সেই ভুল থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন। আর নেতাজিকে বড় করতে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীকে ছোট করার সুযোগ নেই। ইতিহাসে যাঁর যাঁর অবদান-অবস্থান তৈরি হয়ে আছে।

বাংলাদেশে ইতিহাস বদলানোর চেষ্টা অনেকবার হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আমাদের অর্জিত ইতিহাস ঐতিহ্যকে ধ্বংসের চেষ্টা চালানো হয় নানা কায়দায়, কৌশলে। বঙ্গবন্ধুর নাম-নিশানা মুছে ফেলার চেষ্টা চালানো হয়। ধ্বংস করা হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। কিন্তু কোনো চেষ্টাই সফল হয়নি। এ দেশটা আসমান থেকে স্বাধীন হয়নি। আমি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। আমার পরিবারের সদস্যরা ’৭১ সালে যুদ্ধে যান বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে। বঙ্গবন্ধু মানুষের মুখের ভাষা বুঝতে পারতেন। সাধারণ মানুষের আস্থা শুধু বঙ্গবন্ধুর প্রতি ছিল। মানুষ মনে করত বঙ্গবন্ধুই পারেন বাংলাদেশ তৈরি করতে। দেশটা স্বাধীন করতে। বঙ্গবন্ধু তা-ই করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ এ শব্দগুলো একটির সঙ্গে আরেকটি জড়িয়ে রয়েছে গভীর মমতায়। একটি থেকে আরেকটি আলাদা করা যায় না। ইতিহাসের কিছু মাহেন্দ্রক্ষণ থাকে। এ ক্ষণ জয় করে কিছু মানুষ ক্ষণজন্মা হয়ে যান। সেই মানুষগুলোকে কারণে অকারণে টেনে এনে বিতর্ক সৃষ্টির দরকার নেই। আর দেশপ্রেমটা উড়ে আসে না। মানুষের ভিতরে থাকতে হয়। আপনি দেশে কিংবা বিদেশে থাকুন কোনো সমস্যা নেই। বাংলাদেশটা হৃদয়ে থাকলেই চলে। কিছুদিন আগে ইস্ট লন্ডনে হাঁটার সময় দেখলাম বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের সাইনবোর্ড। শুধু ইস্ট লন্ডন নয়, আরও অনেক দেশে অনেক রাজনৈতিক দল সাইনবোর্ড লাগিয়েছে। কারও কারও সাইনবোর্ড না থাকলেও বিদেশে সংগঠন করা নিয়ে পিছিয়ে নেই কেউই। শুধু রাজনৈতিক দল নয়, আঞ্চলিক সংগঠনও রয়েছে অনেক। আগে সবাই জেলা কমিটি করত, এখন অনেক দেশে উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রাম কমিটিও গঠন হয়। আর রাজনৈতিক দলগুলো অকারণে সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে। শুধু মূল দল নয়, অঙ্গসহযোগী সংগঠনেরও শেষ নেই। এ সংগঠনগুলো আবার বেচাকেনা হয়। বড় অদ্ভুত। কষ্টে অর্জিত অর্থ দিয়ে বিদেশে রাজনৈতিক দলের শাখা কেনার প্রতিযোগিতার কী মানে থাকতে পারে? আবার শ্রমিক দল, শ্রমিক লীগ, কৃষক দল, কৃষক লীগের বিদেশ শাখার কাজ কী তাও বুঝি না। হয়তো আমার বোঝার শক্তি কমে যাচ্ছে দিন দিন। তবে মাঝেমধ্যে পরস্পরের হানাহানি, ডিম ছুড়ে মারার দৃশ্য দেখে কষ্ট পাই। এ ধরনের ঘটনা বিদেশে আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। আমাদের ছোট করে বিদেশিদের কাছে। কোনো মানে হয় না এমন তৎপরতার। কেন বিদেশে সংগঠন করতে গিয়ে পুলিশ ডাকতে হবে আমাদের?

বাঙালি সংগঠনপ্রিয় সব সময়। কিন্তু তাই বলে সংগঠনের নামে হানাহানি, বিরোধের কী দরকার? ষাটের দশকের মাঝামাঝি ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন ’৬৬ সালে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি জনসন ব্যাপক সম্মাননা দেন তাঁকে। হোয়াইট হাউসের গেট থেকেই ইন্দিরাকে নিজেই রিসিভ করে ভিতরে নিয়ে যান। হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে এভাবে সম্মাননা দিতে দেখে ভারতীয়দের অনেকে উৎসাহিত হয়ে সাক্ষাৎ করেন ইন্দিরার সঙ্গে। তারা ইন্দিরার কাছে অনুমতি চান ভারতীয় কংগ্রেসের যুক্তরাষ্ট্র শাখা করার জন্য। ইন্দিরা জবাব দিয়েছিলেন, দেশের বাইরে আপনারা সবাই ভারতীয়। এখানে আলাদা রাজনৈতিক দলের শাখা কেন করবেন? তার চেয়ে সবাই মিলে ভারতীয় সোসাইটি শক্তিশালী করুন। এরপর দেশের বাইরে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সাংগঠনিক শাখা হয়নি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বিদেশ গেলে দল-মতনির্বিশেষে সবাই সম্মাননা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে বেনজির ভুট্টোও কঠোরভাবে প্রবাসে রাজনৈতিক দলের শাখা প্রতিষ্ঠা করতে দেননি। সর্বশেষ রাহুল গান্ধীর একটি ঘটনা মনে করিয়ে দিতে চাই। রাহুল যুক্তরাষ্ট্র গিয়েছিলেন জাতিসংঘের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। দূতাবাসের কর্মকর্তারা তাঁর অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলেন জেএফকে বিমানবন্দরে। রাহুলের হাতে একটিমাত্র হ্যান্ডব্যাগ। দূতাবাস কর্মকর্তারা হাত বাড়িয়ে নিজেদের পরিচয় দেন। তারপর বললেন, আপনার জন্য গাড়ি তৈরি। স্যার ব্যাগটা দিন। রাহুল হেসে করমর্দন করলেন। তারপর বললেন, ব্যাগটি আমি বহন করতে সক্ষম। কোনো সমস্যা নেই। কাল জাতিসংঘের অনুষ্ঠানে আপনাদের সঙ্গে দেখা হবে। সেই কর্মকর্তারা আবার এগিয়ে এলেন, স্যার গাড়ি আছে বাইরে। রাহুল বললেন, গাড়ির দরকার নেই। নিজের ব্যক্তিগত সহকারীকে নিয়ে রাহুল একটি ট্যাক্সিতে চলে গেলেন হোটেলে। বাইরে কংগ্রেসের নেতা-কর্মীর কোনো জটলা ছিল না। স্লোগান, হুড়োহুড়ি ছিল না। এমনকি অন্য দলের পাল্টা স্লোগান, ব্যানার, ফেস্টুনও কেউ দেখেনি। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশও ডাকতে হয়নি। এসব কাজ করতে হয় আমাদের। ভারতীয়রা রাজনীতি করেন নিজের দেশে। দেশের বিরোধ বাইরে টেনে নেন না। আমরা দেশের বিরোধ বাইরে নিয়ে যাই। বিচার দিই বিদেশিদের কাছে। আসলে আমাদের এ ভূখন্ড কখনো স্বাধীন ছিল না। এ কারণে মানসিকতার বদল হয়নি। এখনো আমরা বিদেশিদের কাছে নালিশ করে আরাম পাই। বিদেশে দলবাজি, গ্রুপিং এবং দেশের বিরুদ্ধে তৎপরতা চালিয়ে আনন্দ নিই। বাংলাদেশের জাতীয় নেতাদের খাটো করি। বাংলাদেশে আমরা পক্ষে-বিপক্ষে থাকতে পারি। কিন্তু বিদেশে কেন? এতে আমরা নিজেদেরই খাটো করি। বিদেশে এত সংগঠন, হানাহানির কোনো দরকার নেই। প্রবাস পরবাস শান্তির জন্য। অশান্তির অনল ছড়ানোর কোনো মানে নেই।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম