শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

জেলখানায় চার জাতীয় নেতাকে হত্যা কেন?-৩

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জেলখানায় চার জাতীয় নেতাকে হত্যা কেন?-৩

১৭ নভেম্বর রবিবার ছিল আফ্রেশিয়া-ল্যাটিন আমেরিকার মুক্তিদূত হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। সকালে গিয়েছিলাম তাঁর মাজারে দোয়া-দরুদ পড়তে। আমি তাঁর একজন আধ্যাত্মিক ভক্ত। রাজনৈতিক কর্মী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। তাই তাঁদের নিয়ে আমার চিন্তা-চেতনা, আবেগ-অনুভূতি সব অন্য ধরনের। আমার মনে হয়নি আজ পর্যন্ত যথাযোগ্য মর্যাদায় হুজুর মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এবারও হয়নি। এবার শ্রদ্ধা নিবেদন করতে নয়, অনেকটাই পাল্লাপাল্লি করতে আওয়ামী লীগ, বিএনপি অংশগ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের কোনো জাতীয় নেতা অংশ নেননি। ফজলুর রহমান খান ফারুক ও অন্য নেতাদের দিয়ে কাজ সেরেছে। অন্যদিকে স্থানীয় বিএনপির সঙ্গে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও অন্য নেতারা যোগ দিয়েছেন। হুজুরের মৃত্যুদিনে তাঁর কবরে হাজির হতে হয় তাই হয়েছেন, মানুষ যে জ্বলছে-পুড়ছে তার প্রতিকারে নয়। আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন হুজুর মওলানা ভাসানীকে বেহেশতবাসী করেন এবং আমাদের তাঁর ছায়াতলে রাখেন।

জাতীয় চার নেতা নিয়ে লিখতে গিয়ে দুই পর্বে শেষ করতে পারিনি। লিখতে গিয়ে মনে হলো শ্রদ্ধেয় নেতাদের নিয়ে একটা বই লিখলে মন্দ হয় না। এখন তো আমরা শুধু হাওয়ায় ভাসছি। ন্যায় নেই, নীতি নেই, সত্য নেই, মায়া-মমতা নেই, মূল্যবোধের কোনো বালাই নেই। অমিল হলে, অপছন্দ হলে কেউ কারও মর্যাদা রাখি না। কীভাবে একজন আরেকজনকে তাচ্ছিল্য করেন, চোর-চোট্টা বলেন ভেবে পাই না। মঙ্গলবারের লেখা নিয়ে অনেকেই অপেক্ষায় থাকেন; শুধু চুপ করে থাকেন না, সরব নড়াচড়াও করেন। ফোন করেন, চিঠি লিখেন, দেখা হলে মুখে বলেন। পিয়াজ নিয়ে যে পিয়াজি চলেছে সে নিয়ে দু-চার কথা শুনতে চান, আমিও বলতে চাই। কিন্তু প্রিয় নেতাদের নিয়ে শেষ করতে পারিনি।

ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ছিলেন বঙ্গবন্ধুর মতোই আমাদের কাছের মানুষ, বেশ দিলখোলা। অতটা মোহাম্মদ নাসিম হতে পারেননি, মোহাম্মদ সেলিমও নন। অসাধারণ লোক ছিলেন ক্যাপ্টেন মনসুর আলী। একটা ব্যাগ আর ছাতা নিয়ে দু-এক সপ্তাহ পরপরই সিরাজগঞ্জ থেকে ঢাকায় আসতেন, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আওয়ামী লীগ করতেন। এখন ছাতা আর ব্যাগ নিয়ে নড়াচড়া করার অমন নেতা পাওয়া যাবে না। এখন তো অমন নেতারা হেলিকপ্টারে যাতায়াত করবেন। কতবার কতরূপে কতভাবে মনসুর ভাইকে দেখেছি বলে শেষ করতে পারব না। মনসুর ভাইয়ের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধুর মতোই আঘাত পেয়েছিলাম। কারণ তাঁর কাছে গেলে বঙ্গবন্ধুর মতোই সাড়া পেতাম। তিনি ছিলেন আমার এক আশ্রয়স্থল। কোনো কারণে তাঁর কাছে গেলে যেমন সর্বস্ব দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতেন, না পারলে অসম্ভবসব পরামর্শ দিতেন। মারাত্মক অসুবিধায় বাবা যেমন মাঝেমধ্যে এমন সব অসাধ্য সাধন করতেন যা ভাবার মতো নয়, তেমন ছিলেন মনসুর ভাই। মাসখানেক আগে বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী কথায় কথায় বলেছিলেন, ‘বজ্র, জেলে এসে এবার বাবার অভাব বড় বেশি করে অনুভব করছি।’ কথাটি খুবই সত্য। আওয়ামী ঘরানার বড় মাপের কোনো আইনজীবী প্রধানমন্ত্রী অসন্তুষ্ট হতে পারেন এ ভাবনায় জামিনের আবেদন করেননি। অথচ আমি যত দূর জানি, লতিফ সিদ্দিকীর ক্ষেত্রে আইন স্বাভাবিক গতিতে চললে প্রধানমন্ত্রী বরং যারপরনাই খুশিই হতেন। যাক, গত সপ্তাহে হাই কোর্ট তাঁকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছিল। দুদক আবার তাঁর জামিনের বিরুদ্ধে প্রথমে চেম্বার কোর্ট, শেষ পর্যন্ত এক সপ্তাহ জামিন স্থগিত রেখে সুপ্রিম কোর্টে পাঠিয়ে ছিল। তারা হাই কোর্টের জামিন বহাল রেখেছে। আল্লাহ রব্বুল আলামিনের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই। এসব নিয়ে পরে লেখার চেষ্টা করব। মনসুর ভাইকে নিয়ে দু-একটি ঘটনা বলি। মরে গেলে, চলে গেলে আর বলতে পারব না। মনসুর ভাই খুবই নিবেদিত একজন রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। সব কাজে বঙ্গবন্ধুর পাশে থাকতেন। রাজনীতিতে অনেক নেতা-কর্মী হয় বা থাকে; কেউ কেউ একসময় সমর্থন করে, আরেক সময় নীরব থাকে, কখনোসখনো চরম বিরোধিতা করে। শাহ আজিজের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর এমন হয়েছে অনেকবার। ’৭৩-এর দিকের কথা। নতুন দেশ, সবদিকে নতুন নতুন কায়কারবার। হোল্ডিং বা মজুদ নিয়ে এক কঠিন আইন করা হয়েছে। কোনো হোল্ডিংয়ের জন্য একবারে বিচার। কোনো বেল-টেলের বালাই নেই। এমনি এক ঘটনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ঘাটাইলের মোয়াজ্জেম হোসেন খান চাপায় বাংলার জেল হয়েছিল। তাঁকে ২০-২৫ ড্রাম কেরোসিন ও ডিজেলের একটা লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। তাঁরই নাকি স্টকের মিল ছিল না। ২২০ লিটারের এক ড্রাম তেল কম বা বেশি হয়েছিল। তাই নিয়ে মামলা। মোয়াজ্জেম হোসেন এমন একজন মানুষ যে সত্তর হাত মাটির নিচে থাকলেও তাঁর গলা শোনা যেত। ভদ্রলোক সত্যিই একজন সম্মানী মানুষ। প্রায়ই ডিসির দফতরে যেতেন। ডিসি সাহেবরা তাঁকে অভাবনীয় সম্মান করতেন। হঠাৎ একদিন ডিসি কথাবার্তার এক ফাঁকে চাপায় বাংলা মোয়াজ্জেম হোসেনকে বলেন, মোয়াজ্জেম সাহেব কী বলি, আপনার নামে একটি মামলায় রায় হয়ে গেছে। ছয় মাসের জেল হয়েছে। হঠাৎ পুলিশ যদি আপনাকে আটক করে কেউ ছাড়াতে পারবে না। মন্ত্রণালয় গিয়ে একটা বিহিত করে আসুন। সেখানেই মোয়াজ্জেম হোসেন ফায়ার। পারলে ডিসিকেই এটাওটা করে ফেলেন। পরদিনই ঢাকায় বাবর রোডের বাড়িতে হাজির, ‘স্যার, বিচার করেন। আমাকে একটা তেলের লাইসেন্স দিয়েছে সেটা তো আমি ভালোভাবে দেখাশোনাও করি না। মাসে ১০-১৫ হাজার টাকা পাই। তাতেই সংসার চলে। এখন শুনছি আমার জেল হয়ে গেছে। হয়তো দোকানে গিয়ে ঘুষখোররা টাকা-পয়সা চেয়েছে, আমার লোক দেয়নি। কবে কোথায় মামলা হয়ে আমার নাকি জেল। জেলে আমি কী করব, আমি তো জেলে থাকতে পারব না।’ গেলাম মনসুর ভাইয়ের বাড়িতে। যে বাড়ি জাসদের ইনুরা ঘেরাও করেছিলেন। সব শুনে মনসুর ভাই বললেন, ‘বড় মারাত্মক কথা। মুক্তিযুদ্ধে মোয়াজ্জেমের এত অবদান। ভারত থেকে সে এত অস্ত্র গোলাবারুদ এনেছে। এক ড্রাম তেলের গরমিলের জন্য তার জেল! সে তো হতে পারে না। ১০০ এমনকি ১০০০ ড্রামের গোলমাল হলেও এক-দুইবার মোয়াজ্জেমকে কিছু বলা যাবে না।’ মোয়াজ্জেম খানের মাথায় কাঁধে হাত বুলিয়ে বললেন, ‘কাদের যখন বলেছে তোমার কোনো চিন্তা নেই। এক ড্রাম কেন ১০০০ ড্রামের অমিল হলেও আমি ঠিক করে দিতাম।’ মনসুর ভাইয়ের কথায় অনেকটা তাক লেগে গিয়েছিলাম। বলেছিলাম, ভাই, আপনি তো বলছেন, কিন্তু এর মধ্যেই আমি অনেক বড় বড় আইনবিদের কাছে গেছি। এমনকি সবিতা রঞ্জন পালের কাছে গেছি। সবাই বলেছেন এর নাকি কোনো পথ নেই। জেল খাটতেই হবে। মনসুর ভাই বললেন, ‘আরে রাখো, মোয়াজ্জেমের জেল অত সোজা।’ আমি বললাম, তা নয় তো কী? ‘আরে কাদের ডব ধৎব ষধি সধশবৎ ধহফ ধষংড় ষধি নৎবধশবৎ. আমরা আইন বানাই আবার প্রয়োজনে ভালো মানুষের জন্য আইন ভাঙি। মোয়াজ্জেমের জন্য না হয় আইন ভাঙতে হবে সেটা আমরা আনন্দের সঙ্গে ভাঙা।’ তিনি তা ভেঙেছিলেন। মনে হয় আনন্দের সঙ্গেই ভেঙেছিলেন।

’৭৩ সালের আরেকটি ঘটনা। আমি গিয়েছিলাম আজমিরে। খাজা বাবার মাজার জিয়ারত করে ওই রাতেই ঢাকায় ফিরেছি। রাত আড়াই-তিনটায় বড় ভাইয়ের ফোন। লতিফ ভাই তখন কালিহাতীর এমপি। কিন্তু আমাকে গালাগাল করতে গিয়ে সব সময় বলতেন, তোমার সরকার, তোমাদের সরকার। বলছিলেন, ‘বজ্র, তোর সরকারের বল্লা ক্যাম্পের পুলিশ রামপুর-কুকরাইল পুড়ে ছারখার করে দিয়েছে।’ আমি এসবের বিন্দুবিসর্গও জানতাম না। হঠাৎই ফোন পেয়ে বলেছিলাম, আমি আসছি। মার ঘরে ডাক দিতেই বললেন, ‘কী হয়েছে?’ না, বড় ভাই ফোন করেছিলেন টাঙ্গাইলে যেতে হবে। ‘তা এই রাতে?’ বলেছিলাম, মা গো, বিপদ যখন আসে তখন তো রাতদিন বিচার করে আসে না। কিছু খাবার খেয়ে সাড়ে ৪টায় রওনা হয়ে ৬টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছিলাম। কী কারণে বড় বেশি কুয়াশা ছিল। কুয়াশা না থাকলে ৬টার আগেই পৌঁছতে পারতাম। তখনই গিয়েছিলাম ডিসির বাড়িতে। ফুলবাড়িয়ার আছিমের শেখ ফরিদ তখন টাঙ্গাইলের ডিসি। বেশ ভালো লোক ছিলেন। শিক্ষা-দীক্ষা-জ্ঞান-গরিমা ছিল। ২-৩ মিনিটের মধ্যেই এসপি এলেন, প্রিন্সিপাল হুমায়ুন খালিদ এমপি, একটু পরে লতিফ ভাই। এসপি-ডিসি পুলিশ ছাড়া সরেজমিনে যেতে চাচ্ছিলেন না। বললাম, পুলিশ নিয়ে গেলে অসুবিধা হবে। ওর চেয়ে পুলিশ ছাড়াই চলুন, কোনো অসুবিধা নেই। তারা রাজি হলেন। এসপি-ডিসি আমার সঙ্গে, অন্যরা অন্য গাড়িতে। সবুর খান বীরবিক্রম আমাদের মূল সারথি। গেলাম রামপুর-কুকরাইলে। অমন অবর্ণনীয় দুর্দশা আমি আমার জীবনে দেখিনি। হানাদাররাও ওভাবে লুটতরাজ, হত্যা করেনি। আমরা যখন যাই তখনো একদল পুলিশ রামপুর-কুকরাইল লুটপাট করে ফিরছিল। আমাদের দেখে লুটপাট করা জিনিসপত্র টাকা-পয়সা এদিক-ওদিক ছুড়ে ফেলেছিল। আমরা তা কুড়িয়ে নিয়ে সেই পুলিশ দলকে আটক করে প্রথমে বল্লায় পরে জেলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। বিচারে তাদের শাস্তিও হয়েছিল। পরদিন রামপুর-কুকরাইলে গিয়েছিলেন হুজুর মওলানা ভাসানী। ৫৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেদিনই তাদের ছেড়ে দিতে বলেছিলাম। দুই ঘণ্টার মধ্যে সরকারি গাড়িতে তাদের সবাইকে রামপুর পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। পরদিন ঢাকা ফিরতেই মনসুর ভাইয়ের কাছ থেকে ডাক পড়ে। ছুটে যাই তাঁর বাড়ি। দোতলায় নিয়ে গিয়ে বললেন, তোমার নেতা কথা বলবেন। বঙ্গবন্ধু তখন একটা অপারেশনের জন্য মস্কোয় ছিলেন। ওপরে নিয়ে ফোন ধরিয়ে দিতেই বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘কাদের চারদিকে ষড়যন্ত্র। মনসুরকে নিয়ে যেভাবে পারিস সামাল দে।’ তখনই আমরা হেলিকপ্টারে রামপুরে গিয়েছিলাম। আমাদের পেয়ে মানুষ খুব খুশি হয়েছিল। সুদবিহীন ৯ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছিল। বল্লা-রামপুর-কুকরাইল এমন ধনী গ্রাম যে তারা দু-চার মাস সারা টাঙ্গাইলকে খাওয়াতে-পরাতে পারত; তারা সেদিন সম্পূর্ণ অসহায়! এক বেলার খাবারও ছিল না। কিন্তু আমরা সেখানে যাওয়ায় মনসুর ভাইয়ের কথাবার্তায় লোকজন ভীষণ খুশি হয়েছিল। রামপুর-কুকরাইলের সে সমস্যা আর বড় হতে পারেনি। অনেক টেলিভিশন, বিবিসি, ভয়েস অব আমেরিকা, জার্মানের কোলন বেতার বহুজন বহুভাবে ব্যাপারটা নিয়ে টানাটানির চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তেমন কিছু করতে পারেনি। আমাদের প্রিয় সাংবাদিক গাফ্ফার চৌধুরী গিয়েছিলেন। এখনো সেসব কথা হৃদয়পটে জ্বলজ্বল করে। কী অসাধারণ মানুষই না ছিলেন মনসুর ভাই। আমরা তাঁর সঙ্গে ছায়ায়মায়ায় লতায়পাতায় জড়িয়ে ছিলাম। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে জননেতা আবদুল মান্নানকে ফোন করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘প্রথম নিজেকে রক্ষা কর, তারপর প্রতিরোধ গড়ে তোলো। আমাকে ডাকলেই পাবে।’ এরপর সৈয়দ নজরুল ইসলাম। দাদু খুব ভিতু ছিলেন। বলেছিলেন, ‘তোমার নেতা নিজেও মরেছেন, আমাদেরও মেরে গেছেন।’ শেষ ফোন করেছিলাম ক্যাপ্টেন মনসুর ভাইকে। তিনি বলেছিলেন, ‘এই হত্যা বিনা প্রতিবাদে যেতে দেওয়া যায় না। তোমরা যেভাবে প্রতিবাদ করবে, বিশেষ করে কাদের আমি তোমার সঙ্গে আছি। শুধু আমাকে নিয়ে যাবে।’ তাঁর দৃঢ়তা আমাকে ভীষণভাবে উৎসাহিত করেছিল। দাদু সৈয়দ নজরুল ইসলামের কথায়ও আমি খুব একটা বিস্মিত হইনি। কারণ ওই রকম দুঃসময়ে অনেকেই এ ধরনের কথা বলেন। তখনকার কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের সভাপতি এ এইচ এম কামারুজ্জামানের সঙ্গে আমার খুব ঘনিষ্ঠতা ছিল না। দু-তিন বার আমাদের টাঙ্গাইলের বাড়িতে খাওয়া-দাওয়ার কারণে একটা জানাশোনা ছিল। তখন আওয়ামী লীগের সব নেতাই ছিলেন জননেতা। মুসলিম লীগের নেতাদের মতো জমিদারি স্বভাব কারও ছিল না। ’৭৭ সালে ভারতে সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেসের পরাজয় আর জনতা পার্টির বিজয়ে আমাদের প্রতিরোধ ভেঙে যায়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মহীয়সী নারী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর সরকারের পতন হলে শ্রী মোরারজি দেশাই আমাদের ব্যক্তিগত শত্রুর মতো মনে করেন। ইংল্যান্ডে কী এক সম্মেলনে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে শ্রী  দেশাইর এক চুক্তি হয়। সেই চুক্তি অনুসারে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামী জাতীয় মুক্তিবাহিনীর প্রায় ৬ হাজার যোদ্ধাকে জিয়া সরকারের হাতে ভারত সরকার তুলে দেয়; যার ১০৪ জনকে এক দিনেই হত্যা করা হয়। হালুয়াঘাট-নরুন্দী-নান্দাইল ও অন্যান্য ক্যাম্পে জামালপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকার কলাকোপায় রাখা হয় প্রায় ১ হাজারের ওপরে। নানা জেলে ১৪ জনের ফাঁসি, ২ শতাধিক জনের যাবজ্জীবন কারাদ- হয়। এসব কিছুকে অতিক্রম করে সাত-আট বছর পর সবাই বেরিয়ে আসে। এ ক্ষেত্রে শ্রী প্রণব মুখার্জি ও শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। বিশ্বজিৎ নন্দীর ফাঁসির আদেশ স্থগিত করতে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় সর্বসম্মত প্রস্তাব পাস হয়েছিল। তার আগে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় একমাত্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়েছিল। ’৭৭-এর দিকে এ এইচ এম কামারুজ্জামানের ছেলে লিটন আর স্বপন নরেন্দ্রপুর স্কুলে পড়ত। স্বামী লোকেশ্বরানন্দজির সহযোগিতায় স্বামী বিবেকানন্দের স্মৃতিবিজড়িত রামকৃষ্ণ মিশন সোসাইটি, গোলপার্ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভারতে যার খ্যাতি সর্বত্র সেখানে ওরা দুজন পড়ত। নরেন্দ্রপুর স্কুলের প্রিন্সিপাল স্বামী গহরানন্দজি মহারাজ সে যে কী অভাবনীয় সম্মান ও যত্ন করেছিলেন। এখন কেউ কাউকে ওভাবে সম্মান, আদরযত্ন করে না, গুরুত্ব দেয় না। আমার এক সহকর্মী সাভারের গৌড় গোপাল সাহা আমাদের পক্ষে সব সময় খোঁজখবর রাখতেন, দেখাশোনা করতেন। যত দিন লিটন-স্বপন সেখানে লেখাপড়া করেছে তত দিনই গৌড় ওদের চমৎকার দেখাশোনা করেছেন। সেসব স্বপন-লিটনের এখন মনে আছে কিনা আল্লাহই জানেন।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা

এই মাত্র | শোবিজ

চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার
চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার
কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন
বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন
সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা
তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’
‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি
সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল
শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে
তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের
বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ