শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

একজন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী, নষ্ট সমাজ ও গোয়েবলস

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
একজন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী, নষ্ট সমাজ ও গোয়েবলস

রহস্যজনক মৃত্যু ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর। এ নিয়ে একটি সিনেমাও আছে। ১৯৬৬ সালের ১০ জানুয়ারি তাশখন্দে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি স্বাক্ষরিত হয়। পরদিন হোটেল কক্ষে পাওয়া যায় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর লাশ। মৃত্যুর কারণ হিসেবে চিকিৎসকরা বললেন, কঠিন হৃদরোগ। পরিবারের সদস্যরা বিস্মিত হন। তারা ময়নাতদন্তের দাবি তোলেন। বলেন, এভাবে তিনি মরতে পারেন না। ভারতের অনেক মিডিয়ার ইঙ্গিত ছিল পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার দিকে। বিষপ্রয়োগের কথাও কোনো কোনো গণমাধ্যম ইঙ্গিত করে। বিতর্কের মাঝেই লাশ আনা হয় ভারতে। তারপর দাহ শেষ হয়। কিন্তু শোক কাটানোর আগেই পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে একটি চিঠি পান মিসেস শাস্ত্রী। চিঠিতে ব্যাংক জানায়, প্রয়াত লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ৫ হাজার রুপির একটি ব্যাংক ঋণ ছিল পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকে। গাড়ি কেনার জন্য এ ঋণ নিয়েছিলেন শাস্ত্রীজি। তাঁর মৃত্যুর পর ঋণ কিস্তি শোধ করতে হবে নিয়ম মেনে। আকাশ ভেঙে পড়ল মিসেস শাস্ত্রীর মাথায়। এভাবে ঝামেলায় পড়বেন ভাবেননি কখনো। গাড়িটি কেনা হয় লাল বাহাদুর শাস্ত্রী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে। পরিবারের দাবির মুখে ব্যক্তিগত গাড়ি কিনেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কারণও ছিল। রাষ্ট্রীয় গাড়িতে সন্তানদের চড়তে দিতেন না। বলতেন, এই গাড়িতে চড়ার অধিকার পরিবারের সবার নেই। প্রধানমন্ত্রীর গাড়ি বলে কথা। কিন্তু মন্ত্রী থাকাকালেও তিনি একই কথা বলতেন। পরিবারের সবাই তখন একটি গাড়ি কেনার দাবি জানান। কিন্তু পাত্তা দেননি। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ভাবলেন, এবার পরিবারের জন্য গাড়ি কিনে দেবেন। পুরো পরিবারের অ্যাকাউন্ট হিসাব করে পাওয়া গেল মাত্র ৭ হাজার রুপি। কিন্তু ফিয়াটের দাম ১২ হাজার। দেখেশুনে ফিয়াট কিনলেন। মোটর কোম্পানি ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করল। পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক কিস্তি শোধের শর্তে ঋণ দেয় ৫ হাজার রুপি। প্রধানমন্ত্রীর বেতনের অর্থ থেকে সেই কিস্তি শোধ হতো। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুর পর এ টাকা কে দেবে? ব্যাংক তো আর টাকা মাফ করতে পারে না। তাই পরিবারের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কী করে এ অর্থ শোধ দেবেন? পরে এই ঋণ শোধ হয় পেনশনের অর্থ থেকে। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ছিলেন অতিসাদামাটা মানুষ। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেন। নেহরুর ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন। নেহরুর মন্ত্রিসভায় রেল, স্বরাষ্ট্র, যোগাযোগ, বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। নেহরুর মৃত্যুর পর অনেকের ধারণা ছিল ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন। কিন্তু ইন্দিরা বলে দেন, তিনি প্রধানমন্ত্রিত্ব নেবেন না। নেহরুর কট্টর অনুসারী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। এই ক্যাবিনেটে ইন্দিরা সম্প্রচারমন্ত্রী ছিলেন। মন্ত্রী থাকাকালেও লাল বাহাদুর ছিলেন ব্যতিক্রম। ১৯৫৬ সালে অন্ধ্র প্রদেশে মাহবুবনগরে এক রেল দুর্ঘটনা হয়। এতে মারা যান ১১২ যাত্রী। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী রেলমন্ত্রী। এ দুর্ঘটনা তাঁকে ভাবিয়ে তোলে মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বের প্রশ্নে। সঙ্গে সঙ্গে পদত্যাগপত্র পেশ করেন তিনি। এই পদত্যাগের আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি। দেখা করার প্রয়োজনও মনে করেননি। পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন। বিস্মিত হন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। তিনি এ পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। বললেন, এক্সিডেন্ট হতে পারেই। পদত্যাগ কেন করতে হবে? কিন্তু তিন মাস পর তামিলনাড়ুতে আবার রেল অ্যাক্সিডেন্ট। এবার মারা যান ১৪৪ যাত্রী। বিবেকের দংশনে পড়েন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। ভাবলেন, আর মন্ত্রী থাকার মানে নেই। তিনি কোনোভাবে এর দায় এড়াতে পারেন না। আবার পদত্যাগপত্র পেশ করেন। এবার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তবে প্রধানমন্ত্রী এ নিয়ে পার্লামেন্টে বক্তব্য দেন। নেহরু বলেন, ‘যদিও তিনি পদত্যাগ করেছেন, আমরা তা গ্রহণ করেছি, এর মানে এই নয় যে মি. শাস্ত্রী তাঁর দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। পদত্যাগপত্র এ কারণে গ্রহণ করা হয়েছে যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জানতে ও শিখতে পারে, তিনি সংবিধান, গণতন্ত্র ও দায়িত্বের প্রতি কতটা সৎ এবং নিবেদিত ছিলেন।’ এর নাম গণতন্ত্র। এর নাম বিবেকবোধ। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে বিতর্কের জবাবে মন্ত্রী হিসেবে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী বলেছিলেন, ‘স্বভাবত আমি খর্বকায় ও মৃদুভাষী হওয়ায় দেশবাসী মনে করেন আমি হয়তো দৃঢ়চেতা নই। শারীরিক দিক থেকে বলবান না হলেও আমি মনে করি ভিতরে ভিতরে আমি মোটেও দুর্বল নই।’

বাস্তবে মোটেও দুর্বল ছিলেন না লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। তিনি বারবার প্রমাণ করেছিলেন দৃঢ়চেতা দৃষ্টিভঙ্গি। নিজের সততা-নিষ্ঠার কাছে সব সময় ছিলেন আপসহীন। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় সাহসী ভূমিকা রাখেন। মন্ত্রী কিংবা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন মানুষের কল্যাণে। ইন্দিরার মতো ব্যক্তিত্ব শুধু নন, ভারতের সেরা রাজনীতিবিদদের নিয়েই ছিল তাঁর ক্যাবিনেট। পাঠকদের একটি কথা শুধু আবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি; নেহরু প্রধানমন্ত্রী থাকাকালেই ইন্দিরা ভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন সফলভাবে। সে সময় চীনের সঙ্গে সীমান্ত যুদ্ধ শুরু হলে আসামে ভারতীয় সেনাদের পাশে এসে উৎসাহ দেন ইন্দিরা। চাণক্যের একটি কথা আছে, ‘চাঁদ নক্ষত্রসমূহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, একজন সুশাসক পৃথিবীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেন, স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক পরিবারের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।’ মন্ত্রীদের দক্ষতাই শাসন ক্ষমতায় সাফল্য এনে দেয়। রাজনীতিবিদদের সততা-নিষ্ঠা রাষ্ট্রকে নতুন মাত্রা দেয়। অঙ্গীকারটা থাকতে হয় মানুষের প্রতি। এই রাজনীতি, সমাজ, দেশ সবকিছুই মানুষের জন্য। মানুষবিহীন সমাজে কোনো কিছুরই দরকার নেই। মানুষকে বাদ দিয়ে কিছুই হতে পারে না। রাজনীতিবিদরা সব সময় মানুষের গল্পই শোনান। কিন্তু সত্যিকার অর্থে কতজন মানুষের মনের ভাষা বুঝতে পারেন? বঙ্গবন্ধু মানুষ বুঝতেন। আর বুঝতেন বলেই দেশটা স্বাধীন করেছেন। এখন সেই স্বাধীন দেশে কিছু মানুষ যা খুশি তা করছে। সততা-নিষ্ঠা, ন্যায়পরায়ণতা হারিয়ে গেছে। পিয়াজ থেকে ব্যাংককান্ড সব আশাবাদকে শেষ করে দেয়। শেয়ারবাজার আর ব্যাংকগুলো আর্থিক খাতের লুটেরাদের দখলে। ব্যাংকের টাকা নিয়ে ওরা ফেরত দেয় না। স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা বলে কিছু নেই। ব্যাংকের টাকা মেরে অনেকে বড়লোক। কোনো লাজলজ্জা নেই। বড় বড় গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়ান। আর্থিক খাতের দৈন্যদশা তৈরি করেন। অনেক লিজিং কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে। সত্যিকারের ব্যবসায়ীরা হতাশ। তাদের গুনতে হয় অতিরিক্ত সুদের হার। অনেকে ঋণখেলাপি হয়ে সুদের চক্রবৃদ্ধিতে পড়ে সব শেষ করে ফেলেন। আবার অনেকেই পুরো টাকাটাই মেরে দেন। নামে-বেনামে ব্যাংক ঋণ নিয়ে সর্বনাশ করেন দেশের। খালি করেন ব্যাংক। একদিকে লুটেরাদের এই অরাজকতা, অন্যদিকে আরেকদল লোক গুজব ছড়িয়ে বাজারে সিন্ডিকেট বানায়। পিয়াজ, লবণের দাম বাড়ায়। নষ্ট সমাজে ভন্ডদের অপকর্মের শেষ নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন গুজবের ফ্যাক্টরি। গুজব ছড়িয়েই দাম বাড়িয়েছে লবণের। অথচ লবণের কোনো সংকট নেই। আমার গ্রাম থেকে একজন ফোন করে জানাল, ভাই, মানুষ লাইন ধরে লবণ কিনছে। বিস্মিত হলাম। বললাম, মানুষকে জানাও কোনো সংকট নেই লবণের।

গুজব কিছু মানুষ ছড়াবেই। কিন্তু সরকারের মন্ত্রী বাহাদুরদের সতর্ক থাকা প্রয়োজন অনেক বেশি। কিন্তু তারা বিষয়গুলো কতটুকু গুরুত্বের সঙ্গে নেন? পিয়াজ নিয়ে সরকারের মন্ত্রী সাহেব কি সতর্ক ছিলেন? আমার কাছে মনে হয়েছে তিনি বিষয়টি হালকাভাবে নিয়েছিলেন। গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। একজন মন্ত্রী কেন নিজের প্রতিষ্ঠানের সমস্যা আগে টের পাবেন না? আর টের পাওয়ার পর সমাধান কেন করতে পারবেন না? তাহলে মন্ত্রী সাহেবদের কাজ কী? আকাশে মেঘ জমলে দেখা যায়। মেঘে আকাশ ঢাকলে বৃষ্টির আভাস পেতে আবহাওয়া বিভাগের প্রয়োজন হয় না। দুই মাস আগে পিয়াজের সমস্যার কথা সবাই জানেন। পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রী ব্যবসায়ীদের বৈঠকেও ডেকেছিলেন। একজন ছাড়া কোনো ব্যবসায়ী বৈঠকে হাজির হননি। এই দেখে মন্ত্রী নিজেও বৈঠকে যাননি। সাবধান তখনই হওয়ার দরকার ছিল। তখন সাবধান হলে আজ পিয়াজ নিয়ে এত যন্ত্রণায় পড়তে হতো না। এত সমস্যা হতো না। মানুষ ভোগান্তিতে পড়ত না। দেশে সংকট রেখে মন্ত্রী সাহেব চলে গেলেন বিদেশে মেলা করতে। সংকটমুহূর্তে বিদেশ সফরের এত কী দরকার? আগে দেশের সংকট নিরসন করুন, তারপর বিদেশ যান। মানুষের সংবেদনশীলতার প্রতি শ্রদ্ধা দেখান। মানুষ যখন দেখবে আপনি বিপদের সময় পাশে আছেন তখন ব্যর্থ হলেও আপনার প্রতি সহানুভূতি থাকবে সবার। সংকট নিরসনে আন্তরিকতাটুকুই দেখতে চায় সবাই। এটুকু না দেখলে মানুষ হতাশ হয়, কষ্ট পায়, ব্যথিত হয়। সবারই বোঝা দরকার সংকট কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় না। কিন্তু ক্ষতটুকু থেকে যায়। খারাপ দৃষ্টান্ত সব সময় উদাহরণ হিসেবে আসে। এখনো প্রয়াত মন্ত্রী কাজী জাফরকে চিনি নিয়ে খোঁটা শুনতে হয়। এ সুযোগটি মানুষকে দেওয়ার কী দরকার? এ নিয়ে বেশি কথা বললে আবারও বলবেন, আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বেশি হয়। অপপ্রচার দুনিয়ায় নতুন কিছু নয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের তথ্যমন্ত্রী ছিলেন গোয়েবলস। তার কাজ ছিল অসত্য তথ্য প্রচার। অপপ্রচারে দুনিয়ায় তার কোনো তুলনা ছিল না। পোল্যান্ড আক্রমণের আগেই তিনি জার্মান রেডিওতে সম্প্রচার করলেন, হিটলারের সেনারা পোল্যান্ডে বসে এখন চা পান করছে। ওদের বিয়ারও খারাপ নয়। কোনো বাধা ছাড়াই পোল্যান্ড দখল নিয়ে নিয়েছে জার্মান সেনারা। এ জয় পোল্যান্ড দিয়ে শুরু। তারপর অন্য দেশগুলোয় এভাবেই যাবে জার্মান সেনারা। তখন ছিল রেডিওর যুগ। মানুষ রেডিও শুনত। গোয়েবলস চিন্তা করলেন, জনগণকে রেডিও উপহার দিলে কেমন হয়। তাই করলেন। জার্মানদের মধ্যে একটা নেশা ধরালেন গোয়েবলস। এই নেশা খবরের নেশা। হিটলারকে বিশ্বজয়ের নায়ক বানানোর নেশা। এই যুগে মানুষের নেশা মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার প্রতি নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক নতুন নেশা তৈরি করেছে। সব বয়সের মানুষ এ নেশায় আসক্ত। আর এ নেশাতেই হচ্ছে সর্বনাশ। ফেসবুকের কবলে পড়ে কত ঘরসংসার ভাঙছে তার ঠিকঠিকানা নেই। ক্ষণিকের প্রেম-ভালোবাসারও শেষ নেই। চেনা নেই, জানা নেই ফেসবুক-ফ্রেন্ড। এরপর এই বন্ধুত্ব চলতে থাকে অনেক দূর। কবি নির্মলেন্দু গুণ বলেছেন, ‘রাত্রিভর স্বপ্ন দেখে ভোর সকালে ক্লান্ত, যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা, সে যদি জানত।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এত জানাজানির কিছু নেই। হঠাৎ কথা, তারপর অনেক কিছু। এখানে একদল ব্যস্ত প্রেম নিয়ে। আরেক দল ব্যস্ত মানুষের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা নিয়ে। আরেক দলের কাজ গুজব ছড়ানো। এ গুজব ছড়ানো গ্রুপগুলোই এখন শক্তিশালী। ভয়াবহ মিথ্যাচার ছড়ানো হয় গোয়েবলস কায়দায়। যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ নেই। যার যা মনে হয় তাই করেন। সমাজের নষ্ট মানুষরা একটা নতুন ঠিকানা পেয়েছে। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের অনেক ঘটনার উৎপত্তিও সামাজিক গণমাধ্যম। হলি আর্টিজানের ওই তরুণদের বেহেশতের লোভ দেখিয়ে সংগ্রহ করা হয়েছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে। আহারে আমাদের মেধাবী তরুণদের কীভাবে নষ্ট করে দিচ্ছে ওরা। গোয়েবলসের একটি কথা আছে, ‘একটি মিথ্যাকে বারবার প্রচার কর, একসময় সবাই এই মিথ্যাই বিশ্বাস করতে থাকবে।’ আজব এক সমাজে বাস করছি। মানুষের নীতি-আদর্শ অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে। লোভ-লালসার মাঝে চলে গেছে গোটা সমাজ। হিংসা-বিদ্বেষ-ঈর্ষার অনল পুড়িয়ে দিচ্ছে চারপাশ। মাঝে মাঝে কষ্ট লাগে। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। সুস্থতা ও স্বাভাবিকতা কেন এভাবে হারিয়ে যাবে? মনুষ্যত্ববোধটুকু কেন থাকবে না?

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম