শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতিবিদরা কি মানুষের ভাষা বোঝেন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিবিদরা কি মানুষের ভাষা বোঝেন

দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে অনেক সময় অহমিকা ভর করে। আর একবার অহমিকা এলেই সর্বনাশ হয়ে যায় নীরবে। সেই সর্বনাশ কেউ টের পায় না। অহংকারের উইপোকা নীরবে খেয়ে ফেলে ক্ষমতার বসতভিটা। সবার অজান্তে শেষ হয়ে যায় আভিজাত্যের প্রতীক ঘরের সেগুন কাঠের আসবাবপত্র। ঘরের মালিক সমস্যা উপলব্ধি করেন। কিন্তু বুঝে উঠতে পারেন না সমাধান। অনেক সময় বুঝলেও চুপচাপ থাকেন। হয়তো ভাবেন, দেখা যাক, কী হয়। এই জগৎ-সংসার বড় অদ্ভুত। সবকিছু সব সময় নিয়মে চলে না। ক্ষমতাসীন দলের লড়াইটা হয় চাওয়া-পাওয়ার হিসাব নিয়ে। এক দল লোক শুধু পেয়েই যায়। আরেক দলের ইতিহাস শুধুই বঞ্চনার। এ বঞ্চনা শেষ হয় না কখনো। আর কোনোভাবে শেষ হলেও তখন আর কিছুই বলার থাকে না। কারণ দিন চলে যায়। হিসাব-নিকাশ বদলে যায়। রাজনীতির নানা হিসাব-নিকাশ বোঝা বড় কঠিন। মোরারজি দেশাই ছিলেন ১৯৬৭ সালে ইন্দিরা ক্যাবিনেটের অর্থমন্ত্রী। ভীষণ দাপুটে নেতা। কংগ্রেসের রাজনীতিতে খবরদারি করতেন প্রচ প্রভাব নিয়ে। রাজনীতি করেছেন নেহরুর সঙ্গে। ধারাবাহিকতায় যুক্ত হন ইন্দিরার সঙ্গে। কিন্তু ইন্দিরার সঙ্গে বনিবনাটা ভালো হয়নি। বিরোধটা ছিল ব্যক্তিত্বের। দুজনই বড় মাপের ব্যক্তিত্ব। দেশাই ভাবতেন রাজনীতি করেছেন নেহরুর সঙ্গে। ইন্দিরা তো বালিকা। কিন্তু এই ইন্দিরা তো নেহরু জীবিত থাকতেই কংগ্রেসের সভানেত্রী ছিলেন। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন ইন্দিরা ‘না’ বলার কারণে। বয়স ও রাজনীতির সিনিয়রিটির ভাব থেকে হয়তো অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে থেকেও প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের তোয়াক্কা করতেন না মোরারজি দেশাই। সমস্যা তখনই শুরু। মনস্তাত্ত্বিক এই সংকট বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে ১৯৬৯ সালে অর্থমন্ত্রী থেকে বাদ পড়েন দেশাই। শুধু দেশাই নন, বাদ পড়েন আরও অনেক প্রবীণ। সবাই ক্ষুব্ধ হলেও দেশাইজি খেপলেন একটু বেশি। তিনি ছাড়েন সরকারের অন্যসব দায়িত্ব। লড়াইটা আরও বাড়তে থাকে। এ লড়াইয়ের ডালপালাও গজাতে থাকে চারপাশে। বিরোধীরা বসে থাকবেন কেন? তারা আগুনে ঘি ঢালতে থাকেন। বিরোধের এক পর্যায়ে সরাসরি আলাদা অবস্থান নেন দেশাই। অন্যদিকে ভারতের রাজনীতিতে ইন্দিরা নিজের স্বাধীনচেতা ভাবমূর্তি বাড়াতে থাকেন। ’৭৩ ও ’৭৪ সালের দিকে অভ্যন্তরীণ এসব সংকট নিয়ে তীব্র চাপের মুখে পড়েন ইন্দিরা। নির্বাচনকে ঘিরে সংকটও বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে ’৭৫ সালের জুনে জরুরি অবস্থা জারি হয় ভারতে। আটক হন দেশাইসহ অনেক রাজনীতিবিদ। তাদের বিরুদ্ধে শান্তি-স্থিতিশীলতা নষ্টের অভিযোগ উত্থাপন হয়। এতে দেশাই থামলেন না। সবকিছুকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেন। ইন্দিরাবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে জোটের পরিকল্পনা আঁকতে থাকেন। আলোচনাও শুরু করেন জেলে থেকেই। একসময় জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার হয়। ঘোষণা হয় লোকসভা নির্বাচন। মুক্তি পেয়েই দেশাই নেমে পড়েন ভোটের লড়াইয়ে। নিজেও ভোটে দাঁড়ান। ইন্দিরাবিরোধী ঐক্যকে দৃঢ় করেন। প্রচারণায় টার্গেট করেন ইন্দিরার ইমেজ। জরুরি অবস্থায় নিপীড়ন ও অনেক দিন ক্ষমতায় থাকার কারণে কাজও হয় কিছুটা। মানুষ কংগ্রেসের বিপক্ষে চলে যায়। এই ভোটে ইন্দিরা গান্ধীর ভয়াবহ ভরাডুবি হয়। গুজরাটের সুরাট থেকে জয়ী হন দেশাই। সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে তাকে ভারতের জনতা পার্টির নেতা নির্বাচিত করা হয়। ’৭৭ সালের ২৪ মার্চ দেশাই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। ভেবেছিলেন ইতিহাস হয়ে থাকবেন। টার্গেট নিয়ে শুরু করেন ইন্দিরাকে নাস্তানাবুদ করার প্রক্রিয়া। হয়রানির শেষ ছিল না। নজিরবিহীন দমন-নিপীড়নের শিকার হয় কংগ্রেস। ইন্দিরাকে ভেঙে তছনছ করতে ব্যস্ত হয় রাষ্ট্রীয় যন্ত্র। কিন্তু সবকিছুর একটা শেষ আছে। জোট করে ক্ষমতায় আসা দলটি অতি অল্প সময়ে সংকটে পড়ে নিজেদের বিরোধে। তাই বেশি দিন ক্ষমতায় থাকা হয়নি মোরারজি দেশাইয়ের। ’৭৯ সালে রাজ নারায়ণ আর চরণ সিং জনতা পার্টি থেকে বের হয়ে যান। কঠিন বিপাকে পড়ে জনতা পার্টি। এক পর্যায়ে পদত্যাগ করতে হয় মোরারজি দেশাইকে। রাজনীতিও ছাড়তে হয় চিরতরে। আর ফেরা হয়নি রাজনীতির অন্দরমহলে। চরম সংকটময় সময়ের অবসান হয় ইন্দিরা আর কংগ্রেসের। ইন্দিরার রাজনৈতিক বিচক্ষণতার কাছে পরাজয় মানতে হয় প্রতিপক্ষকে। জটিলতর মুহূর্তে চৌধুরী চরণ সিং মাত্র ছয় মাসের জন্য প্রধানমন্ত্রী হন। নতুন করে ভোট দিতে বাধ্য হন। ১৯৮০ সালের শুরুতে ইন্দিরা আবার ক্ষমতায় আসেন।

ক্ষমতার রাজনীতি আসলেই বড় বিচিত্র। ক্ষমতাহারা ইন্দিরাকে অনেক অপমান-অপদস্থ সহ্য করতে হয়েছে। এমনকি যেতে হয়েছে কারাগারেও। ইন্দিরার অহংকারে বারবার আঘাত হানেন দেশাই। অনেকে ভেবেছিলেন ইন্দিরার রাজনীতি শেষ। আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন না। এভাবে আমাদের দেশেও অনেকে ভাবতেন ’৭৫ সালের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতি শেষ। কিন্তু না, রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। ইন্দিরা আবার ঘুরে দাঁড়ান। এভাবে সবাই পারে না। পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধু সবচেয়ে বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন। কারাগার তাঁর পিছু ছাড়ত না। বের হলেই বিভিন্ন অজুহাতে আবার গ্রেফতার হতেন। কারাগারে বসেই দল চালাতেন ইতিহাসের রাখাল রাজা। মানুষ আর দেশটাকেই আপন করে নিয়েছিলেন তিনি। তাই মানুষের মনের ভাষা বুঝতেন ইতিহাসের মহানায়ক।

এখনকার রাজনীতিবিদরা কি মানুষের ভাষা বোঝেন? এখন সবাই ক্ষমতায় যেতে চান শর্টকাট পদ্ধতিতে। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বরাজনীতির একই হাল। ট্রাম্পের আমেরিকা থেকে ভারতে একই চিত্র। ব্রিটেনের মতো দেশেও অনেক ওলট-পালট। মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো। বাংলাদেশের রাজনীতি বিশ্ব থেকে আলাদা কিছু না। তবে এই দেশে আমি রাজনীতিকে শুধু দোষারোপ করছি না। সবখানে এক চিত্র। কষ্ট করে কেউ উঠে দাঁড়াতে চায় না। অথচ দুনিয়ার সব সফল মানুষকেই দুঃখ-কষ্ট নিয়েই ঘুরে দাঁড়াতে হয়েছে। কবি নজরুলকে লড়াই করতে হয়েছে ঘরে-বাইরে। রাষ্ট্রে তিনি ছিলেন শাসকগোষ্ঠীর চক্ষুশূল। নজরুল কাঠিন্যকে জয় করে নির্ভীকচিত্তে সত্য উচ্চারণ করতেন। শাসকরা এ সত্য সহ্য করতেন না। বারবার তাকে নিষিদ্ধ করেন। কারাগারে পাঠান। কিন্তু নজরুল থামেননি। রবীন্দ্রনাথের বিষয়টি ছিল আলাদা। আরেক ধরনের কষ্ট নিয়ে সৃষ্টিতে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। সুরসম্রাট শচীন দেববর্মণ ছিলেন রবীন্দ্রনাথের মতো জমিদারপুত্র। অন্য উচ্চতায় ভিন্নমাত্রার ব্যক্তিত্ব ছিলেন। কুমিল্লার রাজ পরিবারের নয় সন্তানের তিনি ছিলেন অন্যতম। প্রথম জীবনে গান করতেন মনের সুখে। পরে সুর সাধনাকে ইবাদত হিসেবে নেন। পরিত্যাগ করেন জমিদারির আনন্দ উৎসব। ১৯২৩ সালে শচীন দেবের বাবা নবদ্বীপচন্দ্রের মৃত্যু হয়। গভীর সংকটে পড়েন তিনি। একবার ভাবলেন কলকাতা ছেড়ে চলে যাবেন কুমিল্লার বাড়িতে। থাকবেন প্রিয় শহরে। ছিমছাম এ শহরটি শচীনের খুব প্রিয়। পড়েছেন জিলা স্কুল ও ভিক্টোরিয়া কলেজে। এ শহরে কবি নজরুলের সঙ্গে সুরের ঝঙ্কার তুলতেন শচীন দেব। ভাইকে নিয়ে উৎকণ্ঠায় পড়লেন পরিবারের অন্য সদস্যরাও। ভাইবোনেরা ডাকলেন কুমিল্লা বা ত্রিপুরা ফিরে আসতে। নিকটজনরা পরামর্শ দিলেন রাজ্য সরকারের চাকরিতে যোগ দিতে। শচীনকর্তাও ভাবলেন কলকাতা থেকে কুমিল্লা ফিরে যাওয়া কি ঠিক হবে? কারও কথা শুনলেন না তিনি। চ্যালেঞ্জ নিলেন। বাড়ি ফিরে রাজকীয় জীবনযাপনের চিন্তা বাদ দিলেন। সিদ্ধান্ত নেন আয় করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে বাকি জীবন সংগীত সাধনায় উৎসর্গ করার। কলকাতার ত্রিপুরা প্রাসাদও ছাড়লেন। ভাড়া করা বাসায় উঠলেন। শুরু করলেন সুর সাধনা। ১৯৩২ সালে অডিশন দিতে গেলেন এইচএমভিতে। এটি সংগীতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। অডিশনে ফেল করলেন শচীনকর্তা। কিন্তু যিনি জগদ্বিখ্যাত হবেন তাকে কে থামাবে? থামলেন না তিনি। আরও জোরালোভাবে শুরু করলেন সংগীত সাধনা। বের হতে থাকে গানের ক্যাসেট। জয়ের ধারা চলতেই থাকে কলকাতা থেকে মুম্বাই। ধীরে ধীরে হয়ে গেলেন এ উপমহাদেশের সুর-সংগীতের কিংবদন্তি সম্রাট। এখনো আমাদের ঘুম ভাঙে শচীনকর্তার সুর ধ্বনিতে- ‘শোন গো দখিনা হাওয়া, প্রেম করেছি আমি...’ ‘নিটোল পায়ে রিনিক-ঝিনিক, পায়েলখানি বাজে, মাদল বাজে সেই সঙ্গেতে শ্যামা মেয়ে নাচে...’ ‘বাঁশি শুনে আর কাজ নেই...’ ‘তুমি আর নেই সেই তুমি...’

বিশ্বাস করি মানুষ চাইলেই অনেক কিছু করতে পারে। দেশসেবার জন্য শুধু রাজনীতি করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। যে কোনো অবস্থানেই মানুষের জন্য কাজ করা যায়। ইতিহাস তাই বলে। এর জন্য প্রয়োজন একটা ভালো মনের। ভালো চিন্তার। উন্নত সাংস্কৃতিক ভাবধারার। এ ধারাটাই এখন নেই। এখন দুঃসময়ে প্রিয়জনরাও মুখ ফিরিয়ে নেন। আপন-পর বলে কিছু নেই। আদর্শিক চিন্তা কেউ করে না। সমাজটা শেষ হয়ে গেছে। আস্থা রাখা যায় না কোথাও। বিশ্বাস করলেই ঠকতে হয়। ভালো মানুষের ঠাঁই কোথাও নেই। এখন ভালো হওয়াও এক ধরনের অপরাধের মতো। সমাজে সুবিধাবাদীদের জয়জয়কার। দিন দিন চারপাশটা যেন কেমন হয়ে যাচ্ছে। অশান্তির অনল জ্বলছে সবখানে। তুচ্ছ ঘটনায় ঘটে চলেছে অপরাধ। কথায় কথায় হয় খুনোখুনি। নিষ্ঠুরতার শেষ নেই। মানুষ ভুলে গেছে বিপদে আরেকজনের পাশে দাঁড়ানোর কথা। এত খারাপ সময়েও কখনো কোনো আশার আলো জ্বলে ওঠে। সেদিন একটা ভিডিও দেখলাম সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমে। রাস্তায় ৭০-৮০ জন মানুষ একজনকে পেটাচ্ছে কোনো কারণ ছাড়াই। বাকি কয়েক শ মানুষ তামাশা দেখছে। চ্যানেল আইয়ের মোস্তফা মল্লিক যাচ্ছিলেন সেই সড়ক দিয়ে। তিনি অন্যদের মতো দাঁড়িয়ে ছবি তুললেন না। দাঁড়িয়েও থাকলেন না। রুখে দাঁড়ালেন। বললেন, সবাই এভাবে একজন মানুষকে মারতে পারেন না। অপরাধ করলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে ডাকুন। তুলে দিন। তারপর সবার সঙ্গে একরকম যুদ্ধ করেই ছেলেটিকে বাঁচালেন। এভাবেই দাঁড়াতে হবে মানুষের পাশে। কথা বলতে হবে। একজন মানুষও কথা বললে পরিস্থিতি বদলাতে বাধ্য। কিন্তু আমরা তা করি না। আমরা নিজের একটা জগৎ নিয়ে থাকি। এ জগৎটা চাওয়া-পাওয়া আর লড়াইয়ের। অন্যায়কে অন্যায় বলতে হবে। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে হবে। দুই দিনের এই দুনিয়ায় কীসের এত লড়াই, আর কীসের অহংকার? এই তো সেদিন ঢাকা ক্লাবে দেখা হয়েছিল কবি রবিউল হুসাইনের সঙ্গে। কথা হলো। আড্ডা হলো। এক টেবিলে বসলাম। আজ তিনি নেই। চলে গেছেন। আমার আরেক ঘনিষ্ঠ মানুষ ছিলেন নুরুল ইসলাম ভাই। অসুস্থ ছিলেন ভীষণ। মাঝে দেখতে গিয়েছিলাম তার বাসায়। বাচ্চারা বললেন, আঙ্কেল! বাবা কাউকে চিনতে পারেন না। সামনে গিয়ে বললাম, আমাকে চিনতে পেরেছেন? জবাবে বললেন, নঈম ভাই চিনব না কেন? বুড়ো হয়ে গেলাম তাড়াতাড়ি। চলে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে। নুরুল ইসলাম ভাই ছিলেন বিসিএস ’৭৩ ব্যাচের কর্মকর্তা। মুক্তিযোদ্ধা। দারুণ আড্ডাপ্রিয় মানুষ। স্বাধীনতার আগে তৎকালীন ইকবাল হলে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। জানাজায় অনেকের সঙ্গে দেখা। মোজাফফর হোসেন পল্টু ভাই, ছাত্রলীগের সাবেক নেতা নেত্রকোনার আবদুল মতিনসহ অনেক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। নুরুল ইসলাম ভাইয়ের সন্তানরা বললেন, পারিবারিক সমস্যার কথা। মানুষটি অসুস্থ হওয়ার পর তার ভাইয়েরা সম্পদের লোভে পড়ে গেছেন। হায়! নিষ্ঠুর এই জগতে সামান্য অর্থসম্পদের লোভে ভাই চলে যায় ভাইয়ের বিরুদ্ধে। পরিবারের মাঝে কলহ শুরু হয়। খুনোখুনি হয়। আত্মীয়-পরিজন কারও প্রতি কারও দরদ নেই। মায়া-মমতা নেই। খারাপ একটা সময় পার করছি আমরা। মাঝেমধ্যে কিছু ঘটনা শুনে আঁতকে উঠি। এরশাদের প্রেসিডেন্ট প্যালেসে নাটক চলছে। এরশাদের আদর্শিক নয়, সম্পদের লড়াই সামনে আসছে। এই তো জীবন। মানুষ জীবিত থাকাকালের চিত্র এক। চলে যাওয়ার পর আরেক।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম