শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো

নির্মলেন্দু গুণ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো

১. আজ থেকে ৪৮ বছর আগে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ মুক্তিকামী তৃতীয় বিশ্বের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (পূর্ব প্রচলিত নাম রেসকোর্স ময়দান) ১০ লক্ষাধিক মানুষের এক বিশাল জনগণসমুদ্রে দাঁড়িয়ে যে ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন, আমার সৌভাগ্য হয়েছিল জনসভামঞ্চের খুব কাছ থেকে, সাংবাদিকদের জন্য সংরক্ষিত বেঞ্চে বসে সেই কালজয়ী ভাষণ শোনার।

একজন তরুণ কবির জন্য এর চেয়ে সৌভাগ্যের বিষয় আর কী হতে পারে? তখন আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘প্রেমাংশুর রক্ত চাই’ সবে প্রকাশিত হয়েছে।

পৃথিবীর খুব কম কবিই জীবনের শুরুতে এ রকম সৌভাগ্যের অধিকারী হয়েছেন। আমি নিশ্চিতই একজন ভাগ্যবান কবি।

আমার মতো ভাগ্যবান কবি পৃথিবীতে খুব বেশি নেই।

আমি তখন শিল্পপতি ও গীতিকার আবিদুর রহমান সম্পাদিত ইংরেজি দৈনিক ‘দি পিপল’ পত্রিকায় কাজ করি।

আমি কবি বলেই তিনি তাঁর পত্রিকায় আমাকে সাব-এডিটরের কাজ দিয়েছিলেন।

তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অনুসারী এবং স্নেহভাজন।

পিপল পত্রিকা ভবন থেকে তখন একটি বাংলা সাপ্তাহিক কাগজ বেরিয়েছিল, নাম ‘গণবাংলা’। ‘গণবাংলা’র নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন সাংবাদিক ও ভাসানী ন্যাপের অন্যতম নেতা জনাব আনোয়ার জাহিদ।

আমি দি পিপলের পাশাপাশি গণবাংলায়ও তখন লিখি। ৭ মার্চ সিদ্ধান্ত নিলাম, আনোয়ার জাহিদ ভাইয়ের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে আমিও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাব।

ওই ভাষণটিই যে বিশ্ব-ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে মানবজাতির অনন্য দলিলরূপে গণ্য হবে, তা কে জানত?

তবে বঙ্গবন্ধু যে ওইদিন একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেবেন, তা মানুষের মুখে-মুখে এবং ঢাকার আকাশে-বাতাসেও ধ্বনিত হচ্ছিল। আমাদের পত্রিকার মালিক-সম্পাদক আবিদুর রহমান সাহেব আগেই স্থির করে রেখেছিলেন, ওই ভাষণের পরপরই ভাষণের সারবস্তু নিয়ে ‘গণবাংলা’ একটি টেলিগ্রাম প্রকাশ করবে। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শোনার পর আমিও ওই টেলিগ্রামে কিছু একটা লিখব। এইমতো স্থির করেই আমরা তিল ঠাঁই নাই মাঠে গিয়ে উপস্থিত হই।

রেসকোর্সের বিশাল ময়দানটি তখন কানায় কানায় পূর্ণ।

মঞ্চের কাছে সাংবাদিকদের জন্য সংরক্ষিত আসনে বসতে পেরে আমি নিজেকে খুবই সৌভাগ্যবান বলে ভাবতে থাকি। বঙ্গবন্ধুর জনসভাস্থলে আসতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছিল।

তখন জাহিদ ভাই ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা আ স ম আবদুর রবের সঙ্গে কিছু কথা বলেন। কথাগুলো ছিল এ রকম : ‘কী আপনার নেতা কি আজ স্বাধীনতা ঘোষণা করবেন?’

তখন ছাত্রনেতা আ স ম রব পাঞ্জাবির আস্তিন গোটাতে গোটাতে বলেন, ‘উনি না করলে আজকে আমরাই স্বাধীনতা ঘোষণা করে দেব।’

জাহিদ ভাই তখন রবকে বিদ্রুপ করে বলেন, ‘দেখা যাবে। নেতা এলে তো আপনারা সবাই বিড়াল হয়ে যাবেন।’

আ স ম আবদুর রব জাহিদ ভাইয়ের ওই বিদ্রুপের কী জবাব দিয়েছিলেন আমার স্মৃতিতে নেই। স্মৃতিতে নেই এজন্য যে, সকল অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ঠিক তখনই রেসকোর্স ময়দানে সমবেত জনসমুদ্রের জয়ধ্বনিতে বঙ্গবন্ধুর আগমনবার্তা প্রচন্ড ঢেউয়ের মতো সমুদ্রসৈকতে ছড়িয়ে পড়েছিল।

তিনি একটি সাদা গাড়িতে চড়ে রমনা পার্কের দিক থেকে রেসকোর্স ময়দানে প্রবেশ করেন।

নেতাকে স্বাগত জানিয়ে ময়দানে আগত লাখো কণ্ঠে ধ্বনিত হতে থাকে- ‘শেখ মুজিবের পথ ধর, বাংলাদেশ স্বাধীন কর/তোমার নেতা আমার নেতা, শেখ মুজিব শেখ মুজিব/তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা/জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’

২. এত বড় একটি জনসভায় ভাষণ দেওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা তাঁর ছিল না। শুধু তাঁর কথাই বলি কেন? এত বড় জনসভায় ভাষণ দেওয়ার ভাগ্য বিশ্বের কোনো নেতার হয়েছে কি? আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না, তিনি কী বলে সম্বোধন করবেন এই বিশাল জনতাকে। তিনি জনসমুদ্রের ওপর চকিতে তাঁর চোখ বুলিয়ে নিলেন। তারপর দুই হাত তুলে নমিত ভঙ্গিতে জনসমুদ্রকে শান্ত হওয়ার ইঙ্গিত করলেন। মুহূর্তে থেমে গেল সমুদ্রগর্জন।

রোস্ট্রামের সামনে সাজানো মাইক্রোফোনগুলোর দিকে সামান্য ঝুঁকে তিনি শুরু করলেন তাঁর সেই ঐতিহাসিক কালজয়ী ভাষণ।

বললেন, ভায়েরা আমার।

৩. আমি মন্ত্রমুগ্ধের মতো বঙ্গবন্ধুর উদাত্ত কণ্ঠের বজ্রভাষণ শুনলাম। আমার আশপাশের রিপোর্টাররা তাঁর কথা কাগজে টুকে নিচ্ছিলেন। আমারও উচিত ছিল তাই করা। কিন্তু আমি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে শুনতে কোথায় যেন হারিয়ে যাই। একসময় তাঁর ভাষণ শেষ হয়। লাখো মানুষের ‘জয়য়য়য়য় বাংলা’ ‘জয়য়য়য়য় বঙ্গবন্ধু’ ধ্বনি শ্রবণ করতে করতে তিনি মঞ্চ ত্যাগ করে উদ্যানের মাটিতে পা রাখেন।

আমরা গণবাংলার টেলিগ্রাম প্রকাশের লক্ষ্য সামনে নিয়ে দ্রুত সভাস্থল ত্যাগ করে পিপল অফিসে ফিরে যাই। অফিসে ফিরেই জাহিদ ভাই বললেন, যান, দ্রুত একটা রিপোর্ট লিখে ফেলুন।

কাগজ-কলম নিয়ে আমিও লিখতে বসি। কিন্তু কিছুতেই স্মরণ করতে পারি না বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে আসলে কী বলেছেন। শুধু একটি বাক্যই ঘুরে ঘুরে আমার মনে পড়তে থাকে। পিন আটকে যাওয়া ভাঙা রেকর্ডের মতো ওই বাক্যটিই আমার মনের মধ্যে ধ্বনিত হতে থাকেÑ ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয়য়য়য় বাংলা।’

আমি ওই বাক্যটি দিয়েই একটি খবরের শিরোনাম তৈরি করি এবং জনসভার একটি ছোট্ট বর্ণনা লিখি।

জাহিদ ভাই আমার রিপোর্ট পড়ে হাসেন।

বলেন, রিপোর্টিং কি এতই সোজা? বঙ্গবন্ধু যে চার দফা শর্ত দিয়েছেন, তা বুঝতে পারেননি? আমি মাথা নেড়ে স্বীকার করি, বলি, না। তিনি তখন হো হো করে হাসেন। বলেন, যান আপনার কবিতা নিয়ে আসেন। রিপোর্ট আপনাকে লিখতে হবে না।

অগত্যা আর কী করি। আমি একটি কবিতা লিখে গণবাংলার টেলিগ্রামে প্রকাশের জন্য জাহিদ ভাইকে দিই। রিপোর্টের বদলে গণবাংলার টেলিগ্রাম সংখ্যায় আমার ওই কবিতাটি ছাপা হয়।

(২৫ মার্চের রাতে দি পিপল পত্রিকার কার্যালয়টি গানপাউডার দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পাঁচজন শ্রমিক-কর্মচারী জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মারা যান। পত্রিকা অফিসটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়। ফলে আমার ৭ মার্চকে নিয়ে ৭ মার্চে লেখা ওই কবিতাটি চিরদিনের মতো হারিয়ে যায়। গণবাংলা পত্রিকার ওই টেলিগ্রাম সংখ্যাটি আমি অনেক খুঁজেও আর পাইনি। পেলে ওই কবিতাটি পাওয়া সম্ভব হতো। ওই কবিতায় আমি কী লিখেছিলাম, তার একটি শব্দও আমার মনে পড়ে না। কবিতার নামটিও মনে পড়ে না। তবে লিখেছিলাম যে, এবং কবিতাটি ছাপা হয়েছিল যে, সে কথা খুব মনে পড়ে। কবিতাটির জন্য আমার খুব মায়া হয়। না জানি কেমন হয়েছিল ওই কবিতাটি।)*

১০ বছর পর, ওই হারানো কবিতাটি যে একটি নতুন কবিতা হয়ে আমার মগজ থেকে মুক্তিলাভ করবে, আমি তা কখনো স্বপ্নেও ভাবিনি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার বিষয়টিকে নিয়ে জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল বিএনপি যখন ইতিহাস বিকৃত করার পথে পা রাখেÑ- তখন ১৯৮০ সালের কোনো একদিন ইতিহাস বিকৃতির প্রতিবাদে, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ৭ মার্চের ভাষণটিকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমি একটি কবিতা রচনা করি। রচনান্তে কবিতাটির নাম রাখি- ‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’।

এ কবিতাটি আমি লিখেছিলাম আমার ময়মনসিংহের ধোপাখলার বাসায়। আমার স্ত্রী ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পড়তেন বলে আমি তখন ময়মনসিংহে থাকতাম।

ওই কবিতার প্রথম শ্রোতা ছিলেন আমার বাবা। তিনি চিকিৎসার জন্য তখন আমার বাসায় এসেছিলেন। কবিতাটি আমি এক বসাতেই লিখে ফেলি।

লেখার পরে বাবাকে কবিতাটি আবৃত্তি করে শোনাই। বাবা বিছানায় শুয়ে থেকে আমার কবিতাটি শুনছিলেন। এক পর্যায়ে, কবিতার শেষ দিকে এসে তিনি আর শুয়ে থাকতে পারেননি। তিনি বিছানায় উঠে বসেন এবং আমাকে বলেন, ‘এত দিনে তুই একটা কবিতার মতো কবিতা লিখছোস। অনেকদিন পরে মনে হইল শেখ সাহেবের ভাষণটা শুনলাম।’ একদিন কাশবনে বাবাকে আমার ‘হুলিয়া’ কবিতাটি পড়ে শুনিয়েছিলাম। আজ শোনালাম- ‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো’ কবিতাটি। আমি দেখলাম আমার বাবার চোখে জল জমেছে।

৪. এখন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পাশে যখন আমার এ কবিতাটিকে ক্রমে স্থান করে নিতে দেখি, তখন আমার খুবই আনন্দ হয়। আমি যখন ওই কবিতাটি লিখেছিলাম তখন আমার ধারণা ছিল, ইতিহাস বিকৃতির উত্তাল তরঙ্গে বাংলাদেশ থেকে একদিন হয়তো বা ওই ভাষণটি হারিয়ে যাবে। তখনো টিকে থাকবে আমার এ কবিতাটি। আর এ কবিতাটিই বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠোচ্চারিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার অমর কাব্যবাণীকে বহন করে নিয়ে যাবে ভবিষ্যতের বাঙালির কাছে। যুগ থেকে যুগান্তরে। কাল থেকে কালান্তরে। তার যে প্রয়োজন হয়নি, সে আমাদের সবারই সৌভাগ্য।

আমি খুব হিসেবি মানুষ নই। কবিতাটির রচনা তারিখ লিখে রাখা হয়নি। তবে মনে পড়ে এ কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল সাপ্তাহিক সচিত্র সন্ধানী পত্রিকায় ১৯৮০ সালের স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবস বিশেষ সংখ্যায়।

*[এই কবিতাটির রচনাপট]          লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ