শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

রণদাপ্রসাদ কাজী নজরুলকে জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কবিতা লেখ?

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
রণদাপ্রসাদ কাজী নজরুলকে জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কবিতা লেখ?

রণদাপ্রসাদ সাহা। বিশ শতকের খ্যাতিমান সমাজসেবী, শিল্পানুরাগী। দানবীর আর পি সাহা নামে তাঁর পরিচিতি ছিল বাংলাজুড়ে। তাঁর জন্ম ১৮৯৬ সালের ১৫ নভেম্বর, সাভারের কাছৈড় গ্রামে। পিতা দেবেন্দ্রনাথ পোদ্দার, মা কুমুদিনী দেবী। চার ভাইবোনের মধ্যে রণদা ছিলেন দ্বিতীয়। মাত্র সাত বছর বয়সে মাতৃহারা হন তিনি। তৃতীয় শ্রেণির পর তাঁর পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। তারপর বাড়ি থেকে পালিয়ে কলকাতায় গিয়ে কুলি, শ্রমিক, ফেরিওয়ালার কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। ছোটবেলা থেকেই ছিলেন দুরন্ত, হাসিখুশি, চঞ্চল ও নির্ভীক। কলকাতায় বসবাসের প্রথম পর্বে রণদা যুক্ত হয়েছিলেন স্বদেশী আন্দোলনের সঙ্গে। আর সেই সূত্রে তাঁকে কিছুদিন হাজতবাস করতে হয়। মানুষের কল্যাণ ও সমাজের উন্নয়ন ছিল তাঁর ব্রত।

১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই প্রথম বিশ্বযুদ্ধর সময় রণদাপ্রসাদ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯১৪-১৯২০ সাল পর্যন্ত সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন তিনি। বেঙ্গল রেজিমেন্টে ভর্তি হয়ে রণদা যখন পাকিস্তানের নওশেরায় প্রশিক্ষণের জন্য  যান সেখানে তাঁর সঙ্গে দেখা হয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের। রণদা তখন অস্থায়ী সুবাদার মেজর। তরুণ নজরুল কিন্তু সামরিক রেওয়াজের তোয়াক্কা করেন না। রণদা তাঁকে একদিন ডেকে জিজ্ঞাসা করেন, কাজী, তুমি গান গাও?

-আজ্ঞে, অল্পবিস্তর চিৎকার করি বটে।

-কবিতা লেখ?

-লোকে তেমন দুর্নামও করে।

রণদাপ্রসাদ সাহা এরপর কাজী নজরুল ইসলামকে গান শেখার ব্যবস্থা করেছিলেন। পরবর্তীতে নজরুলের অসুস্থতার খবর পেয়ে রণদা তাঁকে বাংলাদেশে এনে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করাতে উদ্যোগী হয়েছিলেন, কিন্তু নানা কারণে ভারত সরকার তাঁকে আসতে দেয়নি।

রণদাপ্রসাদ সেনাবাহিনীর চাকরি শেষে সরকারের রেল বিভাগে টিকিট কালেক্টর পদে যোগ দেন। তাঁর কর্মস্থল ছিল শিয়ালদহ রেলস্টেশন থেকে দর্শনা হয়ে সিরাজগঞ্জ ঘাট রেলস্টেশন পর্যন্ত রেলপথ। তিনি ১৯৩২ সালে রেল বিভাগের চাকরি থেকে অবসর নেন। কলকাতায় স্থিত হয়ে শুরু করেন কয়লা ও লবণের ব্যবসা। পরে কয়লার ব্যবসা অধিক লাভজনক হওয়ায় লবণের ব্যবসা ছেড়ে দেন। প্রথম দিকে তিনি নিজে বাড়ি বাড়ি কয়লা সরবরাহ করতেন। কলকাতায় কয়লার ডিলারশিপ নেওয়ায় তাঁর ব্যবসা আরও প্রসারিত হয়। এ ব্যবসায় তাঁকে সহযোগিতা করেন ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার জমিদার সতীশ চৌধুরী। ১৯৩৯ সালে জমিদার নৃপেন্দ্রনাথ চৌধুরী, ডা. বিধানচন্দ্র রায়, বিচারপতি জে এন মজুমদার ও নলিনীরঞ্জন সরকারকে সঙ্গে নিয়ে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘বেঙ্গল রিভার সার্ভিস’। বেঙ্গল রিভার সার্ভিস মূলত বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নৌপথসমূহে মালামাল পরিবহন করত। নৃপেন্দ্রনাথ চৌধুরী ছিলেন এ কোম্পানির প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক। পরে তিনি এ কোম্পানির একক মালিকানা লাভ করেন। ওই সময় নারায়ণগঞ্জে একটি ডকইয়ার্ড নির্মাণ করেন। এখানে বেঙ্গল রিভার সার্ভিসের লঞ্চ ছাড়াও অন্যান্য কোম্পানির ও ব্যক্তিগত লঞ্চও মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হতো।

১৯৪০ সালে রণদা নারায়ণগঞ্জের জর্জ অ্যান্ডারসনের যাবতীয় পাট ব্যবসা কিনে নেন। এটি আগে ডেভিড অ্যান্ড কোম্পানি পরিচালনা করত। রণদা পাটের ব্যবসাকে আধুনিকীকরণ করেন। পাট মজুদের জন্য তিনি পাটকলসংলগ্ন একাধিক গুদাম নির্মাণসহ ’৪৬ সালে নতুন করে বেইল প্রেসিং যন্ত্র স্থাপন করেন। পাটকলের অন্যসব ইউনিট পরে বন্ধ হয়ে গেলেও এই প্রেসিং যন্ত্র সচল ছিল। এর ফলে বহু কর্মী বেকারত্ব থেকে রেহাই পান। ’৪২ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে সরকার প্রচুর খাদ্য সংগ্রহ ও মজুদের জন্য সারা বাংলায় চারজন প্রতিনিধি নিয়োগ করে, রণদাপ্রসাদ ছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম। এ ব্যবসায়ও তিনি প্রচুর মুনাফা অর্জন করেন।

রণদাপ্রসাদ চাকরি শুরু করেছিলেন যুদ্ধ ক্ষেত্রে অসুস্থ ও আহতদের সেবাদানের মাধ্যমে। এজন্য সাধারণ মানুষের প্রতি তাঁর অসীম ভালোবাসা ছিল। গরিব, অসুস্থ মানুষ পেলেই সেবার হাত বাড়িয়ে দিতেন। অন্যদিকে তিনি বিশ্বাস করতেন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে পারলে সমাজে পরিবর্তন আসবে। আর এজন্য ১৯৩৮ সালে মির্জাপুরে তিনি তাঁর মায়ের নামে কুমুদিনী হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। হাসপাতালের বহির্বিভাগ হিসেবে তাঁর ঠাকুরমার নামে ‘শোভাসুন্দরী ডিসপেনসারি’ চালু করেন। ১৯৪৩ সালে কুমুদিনী হাসপাতালের নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং ’৪৪ সালের ২৭ জুলাই বাংলার গভর্নর লর্ড আর জি কেসি ২০ শয্যাবিশিষ্ট এ হাসপাতালের উদ্বোধন করেন। ’৫৩ সালে কুমুদিনী হাসপাতালে প্রথম ক্যান্সারের চিকিৎসা চালু হয়। এটি ছিল প্রশংসনীয় পদক্ষেপ। ’৭০ সালে কুমুদিনী হাসপাতালে ৫০ শয্যার যক্ষ্মা ওয়ার্ড চালু করা হয়। রোগীদের সেবা-শুশ্রƒষার প্রয়োজনে নার্সের ঘাটতি পূরণ করার জন্য নার্স প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন। রণদাপ্রসাদ কুমুদিনী হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসা প্রদানের জন্য বিভিন্ন সময় দেশ ও বিদেশের খ্যাতনামা চিকিৎসকদের হাসপাতালে আমন্ত্রণ করতেন।

১৯৩৮ সালে রণদা প্রসাদের স্ত্রী শোভাসুন্দরী ডিসপেনসারি-সংলগ্ন এলাকায় ২০০ শিক্ষার্থীর আবাসিক সুবিধাসহ একটি বালিকা বিদ্যালয়ের ভিত্তি স্থাপন করেন। মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে চালু হওয়া এ প্রতিষ্ঠান ’৪৫ সালে ভবন নির্মাণ কাজ শেষ হলে আর পি সাহার প্রপিতামহীর নামে নামকরণ হয় ভারতেশ্বরী হোমস। রণদাপ্রসাদ পরবর্তীতে জ্যাঠামণি নামেই শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী এবং প্রতিবেশীদের কাছে পরিচিতি লাভ করেন। ভারতেশ্বরী হোমসে শুধু শিক্ষা দেওয়া হয় না, সেখানে একজন শিক্ষার্থীকে সমাজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রীড়া, শরীরচর্চা, সুন্দর আচার-ব্যবহারও শেখানো হয়। আমি হোমসের অনেকের সঙ্গেই পরিচিত হয়েছিলাম। একজন আমার স্ত্রীর বড় বোন মানসী দিদি। যাঁর কাছ থেকে উপরোল্লিখিত গুণাবলি অর্জনের চেষ্টায় কোনো ত্রুটি করিনি; তার পরও মনে হয় শিখতে পারিনি। আর দুজনের সঙ্গে পরিচিতি লাভ এমনকি ভাইবোনের সম্পর্কে ছিলাম, তাঁরা হলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের আমার এক বছরের সিনিয়র স্মৃতিদি (স্মৃতি চৌধুরী) এবং সুপ্রিয়াদি (সুপ্রিয়া ঘোষ)। তাঁদের সঙ্গে কথা বললে বোঝা যেত, কত মৃদু ও মিষ্টিভাষী। তাঁদের একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। তা ছাড়া হোমসের প্রত্যেক শিক্ষার্থী আমার জানা মতে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত।

১৯৪৩ সালে রণদা টাঙ্গাইলে মেয়েদের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন কুমুদিনী কলেজ। ১৯৪৬ সালে তিনি পিতার নামে মানিকগঞ্জে প্রতিষ্ঠা করেন দেবেন্দ্র কলেজ। এর বাইরে তিনি দেশের বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। ’৪৩ সালে বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে তিনি কলকাতা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় চার মাস পরিচালনা করেন বেশকিছু লঙ্গরখানা। ’৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে রণদাপ্রসাদ মানবতার কল্যাণে রেডক্রস তহবিলে অর্থ প্রদান করেন। স্কুল-কলেজ, চিকিৎসালয় ও হাসপাতাল ছাড়াও তিনি জনস্বার্থে কমিউনিটি সেন্টার, পাবলিক হল, নাট্যমঞ্চ ইত্যাদি নির্মাণ করেন। ’৫৮ সালে রণদার উদ্যোগে ঢাকা সেনানিবাসের সিএমএইচে প্রসূতি বিভাগ স্থাপন করা হয়। রণদাপ্রসাদ সাহা বলতেন, ‘মানুষের দুটো জাত- একটা নারী আর একটা পুরুষ। আর মানুষের ধর্ম একটাই, সেটা মানবধর্ম।’ তাঁর গড়ে তোলা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীদেরও তিনি এই আদর্শের শিক্ষাই দিতে চেয়েছেন। জীবনে কর্মের মন্ত্রে দীক্ষিত ছিলেন তিনি। কোনো ফলের আশা নয়, কর্মকেই জীবনের ব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন। এসব জীবনদৃষ্টিই তাঁকে এক মহামানুষে পরিণত করেছিল।

সংস্কারমুক্ত সমাজ গঠনের স্বপ্ন দেখতেন রণদাপ্রসাদ সাহা। এ কারণেই শহর থেকে দূরে টাঙ্গাইলের এক গ্রামকে কর্মস্থল হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। একটি সমাজের উন্নতির জন্য পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও যে সমানতালে এগিয়ে যেতে হয় তা জানতেন রণদাপ্রসাদ। তিনি সামাজিক সাম্য প্রতিষ্ঠায় নিমগ্ন ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, সমাজের পরিবর্তন ঘটাতে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। আর সে কারণে তিনি একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। তাঁর জীবনে কোনো আড়ম্বর ছিল না। নিজে একটি সাধারণ ঘরে বসবাস করতেন। সাধারণ জীবনযাপন করতেন। নিজের অর্জিত অর্থের সিংহভাগ ব্যয় করেছেন মানুষের কল্যাণে।

১৯৪৭ সালে রণদা তাঁর সব ব্যবসা, কলকারখানা, সম্পত্তি এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য ‘কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল’ গঠন করেন। বাংলাদেশে ট্রাস্টের আওতায় কুমুদিনী হাসপাতাল, নার্সিং বিদ্যালয়, মহিলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়, ভিলেজ আউটরিচ প্রোগাম, ভারতেশ্বরী হোমস, ট্রেড ট্রেনিং বিদ্যালয়, কুমুদিনী হ্যান্ডিক্রাফটস, জুট বেলিং ও ওয়্যারহাউস, বেঙ্গল রিভার সার্ভিস, ফার্মাসিউটিক্যালসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে। রণদাপ্রসাদের সুযোগ্য সহধর্মিণী বালিয়াটির জমিদারকন্যা কিরণবালা দেবী। তাঁদের চার সন্তানের মধ্যে বড় বিজয়া। কন্যা বিজয়া অল্প বয়সেই সংসারী হয়ে যান। দ্বিতীয় পুত্র দুর্গাপ্রসাদ। দুর্গা অসুস্থ অবস্থায় কলকাতায় মারা যান। তৃতীয় কন্যা জয়া লন্ডনের কিংস কলেজ থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশে ফিরে ভারতেশ্বরী হোমসের দায়িত্ব নেন। কনিষ্ঠ পুত্র ভবানীপ্রসাদ বাবার আদর্শে গড়া দাতব্য প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য একটু একটু করে প্রস্তুত হচ্ছিলেন। ১৯৭১ সালের ৭ মে পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী ও তাদের এ-দেশীয় সহযোগীরা রাতের অন্ধকারে নারায়ণগঞ্জে কুমুদিনীর হেড অফিস থেকে রণদাপ্রসাদ সাহা ও তার পুত্র ভবানীপ্রসাদ সাহাকে ধরে নিয়ে যায়। এরপর তাঁদের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। মহান এই বাঙালিকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সম্মান স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়। ১৯৮৪ সালে ‘কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট’ সমাজসেবায় অসামান্য অবদানের জন্য ‘স্বাধীনতা পদক’ লাভ করে। বাংলাদেশ সরকারের ডাক বিভাগ ১৯৯১ সালে রণদাপ্রসাদের স্মরণে একটি ডাকটিকিট প্রকাশ করে।

রণদাপ্রসাদ সাহার (জ্যাঠামণি) কনিষ্ঠ পুত্র ভবানীপ্রসাদ বাবার প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব নিতে না পারলে তাঁর যোগ্য পুত্র রাজীবপ্রসাদ সাহার (আমি যাঁকে গ্র্যান্ড জুনিয়র আর পি সাহা বলি) নেতৃত্বে এই প্রতিষ্ঠানগুলো আরও বেশি বিকশিত হয়ে সুশোভিত হয়েছে। ভালো কাজ সমাজকে আলোকিত করে। আর পি সাহা আজীবন সংগ্রাম করে আমাদের সমাজকে আলোকিত করেছেন। মানুষের কল্যাণে কাজ করে অমর হয়ে আছেন। বিজয়ের মাসে এই কৃতী বাঙালিকে গভীর শ্রদ্ধা জানাই। তাঁর অবদান জাতি চিরকাল স্মরণ করবে।

                লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল   বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

৩ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল