শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সবকিছুতেই যেন এলাহি ভরসা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছুতেই যেন এলাহি ভরসা

‘এই কথাটি মনে রেখো, তোমাদের এই হাসি খেলায়, আমি যে গান গেয়েছিলাম... জীর্ণ পাতা ঝরার বেলায়।’ গানে কণ্ঠ মেলাচ্ছেন অঞ্জনা ভৌমিক, আর শুনছেন উত্তম কুমার। ছবির নাম ‘চৌরঙ্গি’। শংকরের বিখ্যাত উপন্যাস। পরে সিনেমা তৈরি হয়। উত্তম কুমারের বিপরীতে সুচিত্রা সেনকে ছাড়াই একটি অসাধারণ ছবি। উপন্যাস পড়ার পর ছবিটিও দেখেছিলাম। পাঁচ তারকা শাজাহান হোটেলের কর্মীদের নিয়েই পুরো কাহিনি। হোটেলে আগত অতিথিদের চাকচিক্যের আড়ালে আধুনিক মানুষদের অন্ধকার জীবনের অজানা কাহিনিকে ঘিরেই চৌরঙ্গি। ছবির শেষ দিকে একদিকে বিউগলের করুণ সুরের মূর্ছনা, অন্যদিকে কিছু কিছু সংলাপ এখনো মনে দাগ কেটে আছে। গোমেজ হোটেল থেকে বিদায়ের আগে বিদেশি গানের সুর ধরেন। অর্থ জানতে চান শংকর। গানের লাইনটি হলো, ‘যা হবার তা হবেই। ভবিষ্যতের খোঁজ নেওয়া আমাদের কাজ নয়।’ চুপ মেরে যান শংকর। চাকরির বাজারে কঠিন সংকটের সময় তদবির করে শংকর যোগ দিয়েছিলেন মমতাজ হোটেলে। কীভাবে কাজ করবেন বুঝতে পারছিলেন না। তখনই পরিচয় হয় বোসের সঙ্গে। বোস চরিত্রে অভিনয় করেন উত্তম কুমার। সহকর্মী হিসেবে শংকরকে বড় ভাইয়ের মতো কাজগুলো বুঝিয়ে দেন বোস। এভাবে তাদের গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শংকর বিস্ময় নিয়ে দেখেন, হোটেলে আসা সমাজের নামিদামি মানুষদের নানা চেহারা। উত্তম সবকিছু হাসিমুখে সামাল দেন। সবাইকে ম্যানেজে রাখেন। এর মাঝে ভালোবাসার জালে পড়ে নানা অনুশোচনায় হোটেলের এক নারী সহকর্মী আত্মহত্যা করেন। এ আত্মহত্যা পুরো হোটেলকে নাড়া দেয়। শোকাহত করে। কিন্তু এ শোক মুহূর্তে ঢাকা পড়ে চাকচিক্যের আড়ালে। আবার সবাই মেতে ওঠেন কর্মব্যস্ততায়। জমে ওঠে ড্যান্স বার। উত্তম কুমারও প্রেমে পড়েন হোটেলে আসা বিমানবালা সুজাতার। বিয়ে ও নতুন জীবনের স্বপ্নে একদিন উত্তম চলে যান হোটেলের চাকরি ছেড়ে মুম্বাই। এর মাঝে হোটেল ম্যানেজমেন্টে পরিবর্তন আসতে থাকে। চাকরি হারান শংকর। হোটেল থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে জানতে পারেন সুজাতা তার জীবনের শেষ ফ্লাইটে চড়ে মারা গেছেন। এক অনিশ্চয়তায় বেরিয়ে পড়েন শংকর।

নাজিম হিকমত বলেছেন, বিংশ শতাব্দীতে শোকের আয়ু বড়জোর এক বছর। বাস্তবে আরও কম। মানুষ সবকিছু নীরবে ভুলে যায়। আমাদের কত বন্ধু এভাবে চলে গেছেন, কতজনকে মনে রেখেছি? জগৎ সংসার বড় কষ্টের একটি জায়গা। ক্ষণিকের মায়ার বাঁধন আমরা সৃষ্টি করি। জীবনের রং ফুরালে এ মায়ার বাঁধনও শেষ হয়ে যায়। আকাশের রঙের মতো মুহূর্তে বদলে যায় সবকিছু। তার পরও অকারণে লড়াই করেই চলি। হাসপাতালে ভর্তির কয়েকদিন আগে সাবেক এমপি ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী এলেন অফিসে। দুপুরে আমাদের সঙ্গে খেলেন। শেয়ার করলেন রাজনীতির অনেক সুখ-দুঃখ। দুই দিন পরই শুনি বাপ্পী হাসপাতালে ভর্তি শ্বাসকষ্ট নিয়ে। ভাবলাম ঠিক হয়ে যাবেন। না, বাপ্পী ঠিক হলেন না। চলে গেলেন চিরতরে। মানুষ এভাবেই হারিয়ে যায়। চলে যায়।

জানা-অজানা অনেক কষ্ট নিয়েই মানুষ বেঁচে থাকে। চলে যাওয়ার সময় কিছুই নিয়ে যায় না। অথচ বেঁচে থাকার সময় হিসাব রাখে প্রতিটি মুহূর্তের। সামান্য পান থেকে চুন খসলেই হিসাব-নিকাশ দিয়ে যেতে হয়। জাগতিক চাহিদার হৃদয়ে জমে থাকা অজানা কষ্টগুলো নিজের অজান্তে মাঝে মাঝে আঘাত হানে। কখনো কখনো বেরিয়ে আসে সেই দীর্ঘশ্বাস, রক্তক্ষরণ হয়ে ওঠে। যা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে যায়। আস্থার জায়গাগুলো নষ্ট হলে এমনই হয়। চাওয়া-পাওয়ার হিসাবগুলো সহজে মেলে না। ছোট ছোট দুঃখ-কষ্ট একটা সময়ে বড় হয়ে ওঠে। মানুষের মনটা খোলা আকাশের মতো কেন হয় না? এত বড় আকাশটার সামনে দাঁড়িয়েও সব প্রশ্নের জবাব মেলে না। আস্থা, বিশ্বাস ও ভরসার জায়গাগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। আশার আলো হারিয়ে তৈরি হচ্ছে ঘোরতর অমানিশা। কখনো কখনো ভাবনায় আসে উত্তরণের পথ কী? উত্তর পাই না। সেদিন রাস্তায় বেরিয়ে খেয়াল করলাম বাস- ট্রাকের পেছনে লেখা- এলাহি ভরসা। পরিবহনে কেন এমন লেখা জানতে চাইলাম এক স্থপতির কাছে। জবাবে বললেন, এই বাস-ট্রাক এলাহি ভরসা নিয়ে রাস্তায় বের হয়। তাদের নিজেদের জীবন-মৃত্যুর পরোয়া নেই। কীভাবে অন্যের গ্যারান্টি দেবে? তাই লিখে রেখেছে এলাহি ভরসা সবার জন্য। আমরাও চলছি এলাহি ভরসার এক অদ্ভুত জগতে। আস্থাহীনতার এ সমাজে কোথাও ভরসা রাখা যায় না বলেই এলাহি ভরসা। কি সমাজ, কি রাজনীতি, কি মানবজীবনÑ চারদিকে তাকালেই চোখে পড়ে ভেজাল। নিরাপদ খাবার কিনবেন বেঁচে থাকার জন্য? বাজারে গেলে শুধুই ভেজাল! খাবারে ভেজাল, মাছ-মাংস, শাক-সবজিতে ফরমালিন। ফল কিনেও শান্তি নেই। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে যাবেন? উপায় নেই। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নেই। চিকিৎসাসামগ্রী কেনাকাটায় লুটের উৎসব। শিক্ষাঙ্গনে সন্তানকে পাঠাবেন? সেখানেও অশান্তি। সস্তা দরের ছাত্রনেতারা জড়িয়ে পড়ছেন চাঁদাবাজিতে। শিক্ষকরা ব্যস্ত দলীয় রাজনীতিতে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেলে দেখবেন নিচে মাংসের দোকান, ওপরে বিশ্ববিদ্যালয়। পত্রিকা পড়ে, টিভি দেখে শান্তি পাবেন না। মিডিয়াকর্মীরাও নিজের কাজটুকু নিরপেক্ষভাবে করা ছাড়া সবকিছু নিয়ে ব্যস্ত। ব্যাংকে যাবেন? ভয় নিয়ে ফিরবেন গচ্ছিত অর্থ লুট হবে না তো? শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সর্বনাশ হয়। সরকারি অফিসে ঘাটে ঘাটে হয়রানি। আল্লাহর বারো মাস শহরের সড়কে চলে ভাঙাভাঙি। ৫৬ সংস্থার সমন্বয় ৫০ বছরেও হলো না। সরকারি কর্মকর্তারা পুকুর খনন দেখতে বিদেশ যান! সর্বস্তরে নীতি ও নৈতিকতা শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু কথার ফুলঝুরির অভাব নেই কোথাও। সবারই পান্ডিত্য আছে সবখানে, শুধু নিজের কাজটুকু ঠিকভাবে করা ছাড়া।

মানুষ এখন শুধু মানুষকে ঠকানো নিয়েই ব্যস্ত। কিন্তু একবারও কেউ বুঝতে চায় না অন্যকে ঠকাতে গিয়ে অজান্তে নিজেই ঠকছে। পেশাদারিত্ব বিলুপ্ত হচ্ছে। এখন আর আমরা সাংবাদিক, প্রকৌশলী, ডাক্তার, আইনজীবী, পেশাদার সরকারি কর্মকর্তা হতে চাই না। আমরা দলবাজ, দলদাস, দলকানা হতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ব্যক্তিত্ব নিয়ে কাজ করা আমাদের কারও পছন্দ নয়। ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে আমরা রাজনৈতিক কামলা হতে ভালোবাসি। রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করুক। পেশাজীবীরা থাকুক পেশার উন্নয়নে। তাহলে সমস্যা কমে যায়। সবকিছুতে ফিরে আসে স্বাভাবিকতা। আগেও লিখেছি আবারও বলছি, এ দেশে মানবতা ছিল। এক গ্রামের বিপদে দশ গ্রামের মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ত। এখন আর তা নেই। এখন একজন মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয় পিটিয়ে, বাকি সবাই মিলে তামাশা দেখে। ছবি তোলে। ফেসবুকে দেয়। লাইক কমেন্ট নিয়ে আলোচনা করে। শহরের নাগরিক জীবনে একই ভবনে বাস ছয়টি পরিবারের, কিন্তু কেউ কারও খোঁজ রাখে না। এ বাসায় বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশের বাসায় হয় মৃত মানুষের দাফনের আয়োজন। কেউ কারও খবর রাখে না। বড় নিষ্ঠুর একটি সমাজ তৈরি হয়েছে। সময়টা কেমন যেন বদলে গেছে। এ বদলে যাওয়া সমাজ আমার নয়। নষ্ট আর খারাপকে মেনে নেওয়া যায় না। বুঝতে হবে, সময় সব সময় একরকম থাকে না। এত বড় দল আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেও ওঠানামা ছিল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লিখেছেন, ‘ঢাকায় তখন একটা ত্রাসের রাজত্ব চলছে। ভয়ে মানুষ কোনো কথা বলে না। কথা বললেই গ্রেফতার করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে একই অবস্থা। আওয়ামী লীগ অফিসে কেউই আসে না ভয়ে। আমি ও কামারুজ্জামান সাহেব বিকালে বসে থাকি। অনেক চেনা লোক দেখলাম, নবাবপুর দিয়ে যাবার সময় আমাদের অফিসের দিকে আসলেই মুখ ঘুরিয়ে নিতেন। দু-একজন আমাদের দলের সদস্যও ছিল।’ এ রকম সময় আওয়ামী লীগের আরও অনেকবার হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ কঠিন দুঃসময় অতিক্রম করেছিল। একইভাবে খারাপ সময় পার করে ২০০১ সালের ভোটের পর। সেই সময়গুলো এখন আর কারও হয়তো মনে নেই। এই দারুণ সুসময়ে শুধুই কলকাকলির সুরসংগীত। আসমান থেকে ক্ষমতার সুবাতাস বয়ে চলেছে। প্রার্থনা করি এমন যেন থাকে সারা জীবন। সুসময় এলে আমরা সব সময় অতীত ভুলে যাই। মনে করি সব সময় এমনই ছিল। এমনই যাবে। পরিবর্তন শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বজুড়েই হয়। তাই সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। সতর্ক চলারও বিকল্প নেই। অকারণে নিজের পরীক্ষিত মানুষদের ছুড়ে ফেলে দেওয়ার কী দরকার?

আবারও বলছি, সময় একরকম কখনো যায় না। ওঠানামা করবেই। চীন এখন বিশাল অর্থনৈতিক শক্তি। চীনকে বাদ দিয়ে সারা দুনিয়ায় কোনো কিছু ভাবাই যায় না। অথচ একদিন চীনের উৎকণ্ঠা ছিল নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে। বেশিদিন আগের কথা নয়। কী কারণে বিশাল গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করল সেই ইতিহাসে যাব না। আলোচনার সময়টা ১৯৩৭ সাল। চারদিকে যুদ্ধের দামামা। ওই সময় ব্রিটেনের লেবার পার্টির নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী ক্লেমেন্ট অ্যাটলি একটি চিঠি পান চীনের মাও সে তুংয়ের কাছ থেকে। চিঠিতে মাও লিখেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি ব্রিটিশ জনগণ যখন সত্যটা জানতে পারবে যে কীভাবে জাপানিরা আগ্রাসন চালাচ্ছে চীনে, তখন তারা চীনা জনগণকে সমর্থন করবে। ব্রিটিশ জনগণ নিশ্চয়ই তাদের সরকারকে চাপ দেবে এ বিপদ মোকাবিলায়। কারণ এ বিপদ আমাদের মতো তাদের ওপরও আসতে পারে।’ এ চিঠি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিলেন ব্রিটিশ নেতা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের বিপক্ষেই ছিল ব্রিটেন। আর জাপানের চোখে তখন বিশ্বজয়ের স্বপ্ন। জাপানিরা সে সময় চীনকে তছনছ করে দেয়। দখলে নেয় চীনের অনেক অঞ্চল। ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, মিয়ানমার শেষ করে আমাদের ফেনী পর্যন্ত জাপানিদের উপস্থিতি ছিল। বিশ্বযুদ্ধের শেষ পরিণতি সবার জানা আছে। জাপানিরা করুণভাবে হার মানে মিত্রবাহিনীর কাছে। আমেরিকা তছনছ করে দেয় জাপানকে। জাপানে শুরু হয় আমেরিকান আগ্রাসন। দুনিয়ার ইতিহাসও বদল হয়। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। পরাশক্তিরও ক্ষয় আছে।

একসময় বলা হতো, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যায় না। সেই ব্রিটেন এখন ব্যস্ত ব্রেক্সিটে তারা থাকবে কি থাকবে না তা নিয়ে। ব্রিটিশরা আমাদের এ ভূখ-ও শাসন করেছে দীর্ঘ সময়। এর মাঝে সবচেয়ে বড় নিষ্ঠুরতা ছিল পলাশীর যুদ্ধ। এ যুদ্ধে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। পলাশী যুদ্ধের ১০ বছর পর ইংল্যান্ডে ফিরে যান যুদ্ধের খলনায়ক ব্রিটিশ বেনিয়া লর্ড ক্লাইভ। যাওয়ার সময় নিয়ে যান লুটের বিশাল অর্থ। এ অর্থের পরিমাণ কত? নবাব সিরাজউদ্দৌলার রাজ কোষাগার থেকে কলকাতায় প্রথম নিয়ে যান ১০০ নৌকাবোঝাই সোনা, রুপা, হীরা, জহরত। এর মধ্যে ২৫০ মিলিয়ন পাঠান কোম্পানির কোষাগারে। ২৩ মিলিয়ন ক্লাইভ নিয়ে যান ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। তৎকালীন হিসাবে এর পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ লুটের বাড়াবাড়ি নিয়ে কার্ল মার্কসও উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি তাঁর লেখনীতে সেই উৎকণ্ঠার কথা ব্যক্ত করেন। পরে লর্ড ক্লাইভও শান্তিতে ছিলেন না। তাঁর লুটপাট নিয়ে ব্রিটিশ সংসদে তুমুল আলোচনা হয়। হৈচৈ হয়। ব্রিটিশ ইতিহাসে এত বড় লুটেরার দেখা আর মেলেনি। প্রথম দিকে হাউস অব কমন্সের সেই আলোচনাকে আমলে নেননি ক্লাইভ। ভেবেছিলেন কী আর হবে? এত বড় ভারত তাঁর কারণেই কোম্পানি দখলে নেয়। লুটপাট করে। এর সুফল তো ব্রিটিশ সরকারই ভোগ করছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই অহমিকা ভেঙে যায়। ক্লাইভের দুর্নীতির তদন্তে গঠিত হয় কমিটি। সম্পদের বিনিময়ে তদন্ত বন্ধ রাখার অনুরোধ জানান লর্ড ক্লাইভ। কিন্তু সরকার তা আমলে নেয়নি। বরং ব্রিটিশ সরকার ও সংসদ তদন্ত আরও জোরদার করে। হতাশায় পড়েন ক্লাইভ। লুটপাটের নায়ক ক্লাইভ ১৭৭৪ সালের ২২ নভেম্বর আত্মহত্যা করেন। নিজের শরীরে নিজেই ছুরি চালান। যন্ত্রণাকাতর মুখ নিয়ে ক্লাইভ বিদায় নেন জীবন থেকে। বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী একটা অভিযান চলছে, এ অভিযান যেন অব্যাহত থাকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'
'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম