শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কেমন যাবে সামনের দিনগুলো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেমন যাবে সামনের দিনগুলো

শুভ ইংরেজি নববর্ষ। এ বছরের ১৭ মার্চ, মঙ্গলবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন। আমরা ভাগ্যবান, না হতভাগা বলতে পারি না, বিশ শতকে জন্ম নিয়ে ২০২০ পর্যন্ত বেঁচে আছি। ঝড়-তুফান-ঝঞ্ঝা-বিক্ষোভ যতই যাক- একদিকে শতবর্ষ বা শতাব্দী, অন্যদিকে সহস্রাব্দ বা হাজার বছরের সীমানা পার করছি। এমন ভাগ্য সব মানুষের হয় না, যারা স্বাধীনতা বা দেশের জন্মের বেদনার সঙ্গে জড়িয়ে যান; মা সন্তানের জন্ম দেন, কিন্তু কোনো কোনো সন্তানও তার মাতৃভূমির জন্মের বেদনায় শরিক হয় সেটা খুবই অভাবনীয়। আমরা কিছু মানুষ সেই সৌভাগ্য অর্জন বা বরণ করেছি। একবিংশ শতাব্দী কেমন যাবে বলতে পারি না। তবে শুরুর দিকটা খুব একটা ভালো নয়। সুনামি থেকে শুরু করে অস্ট্রেলিয়ার দাবানল, কদিন আগে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানের বিপ্লবী প্রতিরক্ষা বাহিনীর আল কুদসের প্রধান কাসেম সোলাইমানিকে ইরাকের বাগদাদে হত্যা- এসব খুব ভালো আলামত নয়। পেন্টাগন বলেছে, প্রেসিডেন্টের নির্দেশে এ হত্যা সংঘটিত হয়েছে। যুদ্ধ আর হত্যা এক নয়। ফকির থেকে রাষ্ট্রপতি পর্যন্ত যে কেউ হত্যা করলে তিনি অপরাধী। সে অপরাধ থেকে কারও মুক্তি নেই। কী হয় ভবিষ্যতে দেখা যাবে।

বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন দেখার সৌভাগ্য হতে চলেছে। বছরটি বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষ হিসেবে পালন করা হচ্ছে। টুঙ্গিপাড়ার শেখ লুৎফর রহমানের ছেলে শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর শ্রম, ঘাম ও মেধা দিয়ে একটি দেশের জন্ম দিয়েছেন। সে হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ শুধু আওয়ামী লীগের নয়। পিতা হিসেবে দেশের সব নাগরিকের পিতা তিনি। যাঁরা উদ্যোক্তা তাঁদের এ বিষয়টি গভীরভাবে ভেবে দেখতে হবে। দলমতনির্বিশেষে সবাইকে একত্র করতে না পারলে ব্যর্থতা বিরোধীদের নয়, ব্যর্থতা উদ্যোক্তাদের। পরিশ্রম যতই হোক সবাই মিলেমিশে জাতীয় বিষয়গুলো জাতীয়ভাবে পালন করতে পারলে তা যেমন মঙ্গল তেমন দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণ। সাধারণত গায়ের জোরে যারা চলে তারা মেধাকে পদদলিতের চেষ্টা করে, ভবিষ্যৎ ভাবে না। আমি বহুবার বলার চেষ্টা করেছি, আওয়ামী লীগ নেত্রী, বোন হাসিনা তাঁর দক্ষতা-যোগ্যতায় রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ তথা বিশ্বদরবারে একজন মানবতাবাদী মহান নেতার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের মহান প্রধানমন্ত্রী মহীয়সী নারী ইন্দিরা গান্ধী মুক্তিকামী মানুষের পক্ষের নেতা হিসেবে নিজেকে যেমনি মেলে ধরেছিলেন, ঠিক তেমনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনাও একটা বিশ্বমানের উদারতা বা মানবতার ছাপ রেখেছিলেন। রোহিঙ্গা প্রশ্নে তিনি যদি সমস্ত জাতিকে এক করার আন্তরিক উদ্যোগ নিতেন যাঁরা তাঁর ডাকে সাড়া না দিতেন তাঁরা মানবতার বিচারে পিছে পড়ে যেতেন, মানুষের কাছে ছোট হতেন, হারিয়ে যেতেন। তাঁদের আর রাজনীতি করতে হতো না। আওয়ামী লীগ হেলাফেলা করে রোহিঙ্গা প্রশ্নে জাতিকে ইস্পাতকঠিন ঐক্যবদ্ধ হওয়া থেকে পিছিয়ে দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় ইন্দিরা গান্ধী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন পেতে দলমত, শত্রু-মিত্র বিচার করেননি। যাকে দিয়ে কাজ হবে, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সমর্থন আসবে তাকেই কাজে লাগিয়েছিলেন। সর্বোদয় নেতা জয় প্রকাশ নারায়ণকেও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হিসেবে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বে, দেশে দেশে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মুক্তির দাবি তুলে ধরতে পাঠিয়েছিলেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একই কাজ করতে পারতেন। তিনি রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অবস্থান নিয়ে এবং এই মানবিক সমস্যা দূর করার জন্য ড. কামাল হোসেনকে সারা বিশ্ব ঘুরে বেড়াবার ব্যবস্থা করতে পারতেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে মুসলিম বিশ্বে পাঠাতে পারতেন। আমাদের প্রিয় আবুল হাসান চৌধুরীকে বিশেষ দূত করে সারা দুনিয়া ছুটে বেড়াতে ছেড়ে দিতে পারতেন। পাঠক কীভাবে নেবেন জানি না, পদ্মা সেতু নিয়ে যে আবুল হোসেন মন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন বা ছেড়েছেন, তাঁকেও চীনের সঙ্গে দরকষাকষি করার কাজে লাগাতে পারতেন। রাশিয়া-চীনপন্থি যাঁরা আছেন তাঁদের সেখানে কাজে লাগাতে পারতেন। কিন্তু কাউকে কোথাও কাজে লাগানো হয়নি। যে কারণে রোহিঙ্গা সমস্যা একটি কঠিন স্থায়ী সমস্যা হতে চলেছে। সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে ভালো না হয়ে খারাপ হচ্ছে। যেখানে কক্সবাজার এবং আশপাশের লোকেরা নিজেরা না খেয়ে আশ্রয়প্রার্থী রোহিঙ্গা পরিবারকে নিজের ঘরে রেখে নিজেদের খাবার ভাগ করে খাইয়েছেন, সেখানে ইদানীং রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মাঝেমধ্যেই দাঙ্গা-ফ্যাসাদ হচ্ছে। কিছুদিন আগে কক্সবাজারে কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক রোহিঙ্গা ছাত্রীকে বের করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রিয় রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছন, ‘জ্ঞান অর্জনে প্রয়োজনে চীন যাও’। সেই মর্যাদাময় আলোকিত শিক্ষা অর্জনে কাউকে বাধা- এ সভ্যতার মূলে আঘাত হানার শামিল। কি আজব ব্যাপার! রোহিঙ্গা শিশুরা যারা স্কুলে লেখাপড়া করছে তাদের বাংলা পড়তে বা শিখতে দেওয়া হচ্ছে না। পৃথিবীর কত দেশ কত মানুষ বিদেশি ভাষা শেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে। আমরা ইংরেজি শেখার জন্য পাগল। যার ভিতরে এক কালো অক্ষর নেই সেও তার ছেলেমেয়েকে ইংরেজি স্কুলে পড়াবার চেষ্টা করেন। আর আমরা রোহিঙ্গাদের আমাদের ভাষা শিখতে বাধা দিচ্ছি। কারণ তারা আমাদের সঙ্গে মিশে যেতে পারে! আজকাল সমাজপতি ক্ষমতাবান সরকারি ব্যক্তিরা এক মুহূর্তের জন্য ভাবেন না, হাজার বছরে কত শাসক কত ধনিক বণিক আমাদের দেশে এসেছেন, ভারতে এসেছেন তাঁরা কেউ ভারতীয় হতে পারেননি, বাঙালি হতে পারেননি। আর কিছু না হোক, আমাদের জাতীয় সত্তার ভিত বড় শক্তিশালী। জানি এসব বলে তেমন কাজ হবে না, তবু কেন যেন বলতে ইচ্ছা করে পরবর্তী প্রজন্মের যদি কাজে লাগে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ একটি ঐতিহাসিক মর্যাদা পেয়েছে, ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেয়েছে। ৭ মার্চের ইউনেস্কোর স্বীকৃতি মহিমময়-অমøান করে রাখতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক অনুষ্ঠান করা হয়েছিল। উদ্যোক্তা ছিলেন কিছু নাগরিক। মূলত সরকার ও আওয়ামী লীগের সহায়তায় অনুষ্ঠানটি হয়েছে। কিন্তু তেমন দাগ কাটেনি। কারণ জাতির মানসপটে দাগ কাটার মতো চেষ্টাও ছিল না সেখানে। তা যদি থাকত তাহলে ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর পাশে যাঁরা ছিলেন বা সেই মঞ্চে যাঁরা ছিলেন তাঁদের এখনো যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের জন্য আলাদা একটা মঞ্চ করে সেখানে বসাতে পারতেন। আমাকে স্বীকার করুন আর না করুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যেখানে এখন শিশু পার্ক করা হয়েছে, সেই শিশু পার্কের অনেকটা জায়গাই হানাদারদের নতজানু হয়ে আত্মসমর্পণের জায়গা। যদি শিশু পার্ক থাকে তাহলে ’৭১-এ আমাদের কাছে হানাদাররা যে নতজানু হয়ে আত্মসমর্পণ করেছিল তার কোনো চিহ্ন থাকবে না। সে অনুষ্ঠানে বীর বাঙালির প্রতীক হিসেবে আমি ছিলাম। আমাকে স্বীকার করা হোক বা না হোক পাকিস্তানি হানাদারদের পরাজয় এবং আমাদের বিজয় স্বীকার করতে হলে জায়গাটা চিহ্নিত থাকা উচিত ছিল। হানাদারদের অস্ত্র ছেড়ে দেওয়ার সময় না হয় আরও দু-চারজন বীর বাঙালি ছিলেন। কিন্তু সকালে বাঘের গুহায় যখন গিয়েছিলাম তখন ভারতীয় তিন সেনাপতির সঙ্গে বাঙালি হিসেবে একমাত্র আমিই ছিলাম। আমার বীরত্ব না হয় নাই থাকল, আমার নাম না হয় মুছে ফেলা হলো শুধু ভারতীয় বাহিনী নয়, একজন বীর বাঙালিও পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর প্রধান টাইগার নিয়াজির গুহা দখল করেছিল, কব্জা করেছিল- এটা বলার স্বার্থেও আমাকে স্বীকার করতে হবে। না হলে ইতিহাস বিকৃতি হবে। শতবর্ষ পর ইতিহাসে মিথ্যার কোনো জায়গা থাকবে না। বর্তমানের প্রভাবের কোনো স্থান থাকবে না। বেঁচে আছি সামর্থ্য আছে তাই এসব নিয়ে ভাবী, দু-চার কথা বলি।

যা নিয়ে শুরু করেছিলাম জাতির পিতার শততম জন্মদিন। এটা যদি শুধু ব্যক্তি-গোষ্ঠী বা কোনো দলের হয় সেখানে দেশবাসীর বলার কী? কিন্তু এটা যদি বাঙালি জাতির হয় তাহলে তো নিশ্চয়ই পিতার জন্মশতপূর্তিতে সবাইকে নিয়ে পালন করার আপ্রাণ চেষ্টা করা উচিত। সে চেষ্টায় যদি খাত থাকে এবং তাতে করে যদি জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আজ না হোক কাল আয়োজকদের ইতিহাসের কাছে অবশ্যই জবাব দিতে হবে।

নতুন বছরে নতুন আলামত। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা। এসব শুনে বড় অসহায় লাগে। মনে হয়, ২০১৪-১৫ সালের দিকে এস কে সিনহা যখন প্রধান বিচারপতি তখন তাঁর কোর্টে বেশ কয়েকবার গিয়েছি। সুপ্রিম কোর্টের উচ্চাসনের দিকে মাথা তুলে তাকাতেও মাঝেমধ্যে কেমন যেন বাধো বাধো লাগত। আমাকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য স্লোগান দেওয়া অনেকেই বিচারপতি হয়েছেন। আমার এক প্রিয় সহকর্মী ছানাও সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ছিলেন। অসময়ে আল্লাহ তাঁকে নিয়ে গেছেন। বিচারকের আসনে বসাদের দিকে ভালো করে তাকিয়েও দেখিনি। সমীহ হয়েছে। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার সঙ্গে অনেক সামাজিক অনুষ্ঠানে কথাবার্তা হয়েছে। কিন্তু বিচারকের আসনে বসা এস কে সিনহা আর গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে বিদেশে বসবাসকারী এস কে সিনহার কত পার্থক্য! এস কে সিনহার আগে কোনো প্রধান বিচারপতি আমাদের দেশে বরখাস্ত হননি, বরখাস্তের পর দুর্নীতির মামলায় আসামি হননি। তাঁর নামে আজ গ্রেফতারি পরোয়ানা। এতে আমাদের সম্মান বাড়ছে না কমছে, হয়তো তলিয়ে দেখিনি। এস কে সিনহা প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সরকার আমলে। আর এখন যে অভিযোগ তাঁর নামে সে কাজগুলো তিনি প্রধান বিচারপতি থাকতে করেননি; যা করার হয়তো বিচারপতি হওয়ার আগে করতে পারেন। কিন্তু প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর যা করেননি বা প্রধান বিচারপতি থাকতে এসবের বিন্দুবিসর্গ করেননি তা নির্দ্বিধায় বলা যায়। তাহলে শুধু এস কে সিনহার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা কেন? এতসব খারাপ কাজের সঙ্গে জড়িত থাকার পরও যাঁরা তাঁকে বিচারপতি বানিয়েছিলেন এমনকি জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে প্রধান বিচারপতি বানিয়েছিলেন তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি? ব্যাপারটি বিবেকের সঙ্গে বিচার করে দেখতে ক্ষমতাবানদের অনুরোধ জানাচ্ছি। রাস্তাঘাটে গাড়ি-ঘোড়ায় অনেক জায়গায় লেখা থাকে, বিবেক হচ্ছে শ্রেষ্ঠ বিচারক!

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা

এই মাত্র | শোবিজ

চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার
চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার
কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন
বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন
সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা
তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’
‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি
সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল
শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে
তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের
বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ