শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২০

মুজিববর্ষ এবং আগামী দিনের বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার, পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিববর্ষ এবং আগামী দিনের বাংলাদেশ

২০২০ ও ২০২১ বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি বছর। ২০২০ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী, আর ২০২১ হবে আমাদের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি, অর্থাৎ সুবর্ণজয়ন্তী। শেখ মুজিব আর বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন। একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটি খন্ডিত হয়ে যায়, কোনোটিরই পরিপূর্ণ চিত্র পাওয়া যায় না। তাই দুটি বছরজুড়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, দর্শন, চিন্তা-চেতনা, কর্ম ও মহত্ত্ব নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনার সঙ্গে তার কতটুকু আমরা জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় জীবনে কার্যকর করতে পেরেছি তা যেমন তুলে ধরা প্রয়োজন, তেমন যা পরিনি, তা কেন পারিনি তার বিশ্লেষণসহ আগামীতে সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য নীতি-কৌশল যদি নির্ধারণ করতে পারি তাহলে দুটি বছর সার্থক বলে গণ্য হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্র হিসেবে ৫০ বছরে আমাদের অর্জন ও ব্যর্থতার মূল্যায়নসহ তা থেকে শিক্ষণীয় বের করে ভবিষ্যতের পথরেখা তৈরি করতে পারলে সেটাই হবে আসল কাজ। আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজন রয়েছে। তবে বিচার-বিশ্লেষণ ও ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণ ছাড়া শুধুই আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে এ দুটি বছরের মাহাত্ম্যের ডিভিডেন্ড বা ফল অর্জিত হবে না। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটি হয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন কমিটিও হয়তো হবে অথবা একই কমিটি দুটি কাজই করতে পারে। তবে আমি মনে করি উদ্যাপন কমিটির পাশাপাশি যথাসম্ভব ছোট একটি এক্সপার্ট কমিটি হওয়া উচিত যাদের কাজ হবে এ দুই বছরের মধ্যে তারা জাতীয় এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে আমাদের সাফল্য-ব্যর্থতার মূল্যায়নসহ তার কারণ উল্লেখপূর্বক রাষ্ট্রের জন্য ভবিষ্যৎ পথরেখা তৈরি করবেন। একই সঙ্গে রাষ্ট্রের সক্ষমতা দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিতকরণসহ সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জের দিকগুলো তুলে ধরে করণীয় সুপারিশ করবেন। গত পাক্ষিকের লেখায় মুজিববর্ষ কীভাবে পালিত হওয়া উচিত তার ওপর লিখেছিলাম। আজকের লেখায় রাষ্ট্রীয়ভাবে আমাদের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই।

১৯৪৭ সালে একবার স্বাধীন হয়েছিলাম বলে আমাদের ধারণা হয়েছিল। কিন্তু দেখা গেল সেই স্বাধীনতাপ্রাপ্তির পর যাত্রার শুরুতেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের হাত-পা বেঁধে অন্ধকার গুহায় নিক্ষেপ এবং সেখানেই চিরদিন বন্দী করে রাখার সব ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সেই অন্ধকার থেকে মুক্তির জন্য শুরু হলো বাঙালির সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের নেতৃত্বে এলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যার পথ ধরে একাত্তরে বাংলাদেশ সৃষ্টি হওয়ার মাধ্যমে মুক্তির সোপান মাত্র রচিত হলো। যাত্রার শুরুতে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে সাবধান করলেন। বললেন, জনগণের মুক্তি না এলে স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যাবে। তাই মুক্তির পথরেখা তৈরি করলেন বঙ্গবন্ধু।

তাতে আগামী অন্তত ১০০ বছর বিশ্বের চলমান আধুনিকতার সঙ্গে তাল মেলাতে বাংলাদেশের যেন সমস্যা না হয় তার সব ব্যবস্থাই তিনি করে দিলেন, যার স্বরূপ আমরা দেখতে পাই বাহাত্তরের সংবিধানের ভিতরে। কিন্তু মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় পঁচাত্তর সালের ১৫ আগস্ট সবকিছু শেষ হয়ে গেল। ছদ্মবেশে ও ছদ্মনামে হুবহু পাকিস্তানি শাসন আবার ফিরে এলো। সংবিধান তছনছ হলো। সে হুমকি থেকে এখনো আমরা মুক্ত নই। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের অভিশাপ থেকে শুরু করে অশিক্ষা, কুশিক্ষা, ধর্মীয় অন্ধত্বসহ সব ধরনের বৈষম্য, পশ্চাৎপদতা, কুসংস্কার থেকে মুক্ত হয়ে যুক্তিবাদী ও জ্ঞানভিত্তিক একটা আধুনিক রাষ্ট্র তৈরি করতে চেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। এটাই ছিল তাঁর আজীবনের স্বপ্ন। আজকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে সামনে রেখে আমরা যদি নিজেদের দিকে তাকাই তাহলে অবশ্যই বলতে হবে সেই আকাক্সিক্ষত মুক্তির চূড়ান্ত গন্তব্য থেকে এখনো আমরা অনেক দূরে অবস্থান করছি। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১১ বছর বাংলাদেশ সেই মুক্তির পথে দুর্গম গিরি অতিক্রান্তের চেষ্টা করছে। উল্লেখযোগ্য অর্জন আছে। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যাত্রার শুরুতেই পিলখানার ষড়যন্ত্র ছিল ভূমিকম্পসম ধাক্কা। তারপর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্ত করার জন্য জামায়াত-বিএনপির সম্মিলিত নৈরাজ্য সৃষ্টি, হেফাজতের উত্থান ও নৈরাজ্য, ২০১৫ সালের শুরুতে বিএনপি কর্তৃক কথিত অবরোধের নামে একনাগাড়ে প্রায় তিন মাস যাবৎ জ্বালাও-পোড়াও এবং নিরীহ মানুষ হত্যার অপকর্ম ও জামায়াতের আন্ডারগ্রাউন্ড বাহিনীর লাগাতার জঙ্গি-সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিপরীতে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও অবকাঠামো খাতে যে উন্নয়ন বাংলাদেশে ঘটেছে তা আজ দেশের ভিতরে আওয়ামী লীগের শত্রুপক্ষকেও স্বীকার করতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বড় বড় সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানের নজর এখন বাংলাদেশের দিকে। বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হারে চীন-ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। তা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর নির্ধারিত মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে বহু পথ এখনো হাঁটতে হবে। সামনের সেই পথ অত্যন্ত কঠিন ও কণ্টকাকীর্ণ। সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে প্রতি বছর যে বিশাল ওয়ার্ক ফোর্স তৈরি হচ্ছে তার কর্মসংস্থান। যার জন্য প্রয়োজন বেসরকারি খাতে দেশি-বিদেশি বিশাল পরিমাণ বিনিয়োগ। এই বিনিয়োগের জন্য দেশের ভিতরে যে পুঁজিপতি শ্রেণি তৈরি হয়েছে তাদের দুটি প্রধান সমস্যা রয়েছে। প্রথমত, এই পুঁজি অর্জনে তারা বৈধ পথের চাইতে অবৈধ, বেআইনি ও দুর্নীতির পথকে বেছে নিয়েছে। ফলে জানা-অজানা ভয়ে তারা এই পুঁজি বিদেশে পাচার করে দিচ্ছে। যার আইনি নাম মানি লন্ডারিং। পত্রিকার প্রতিবেদন অনুসারে লাখো কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে। ব্যাংক লুট এখন একটা প্রচলিত কথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো কোনো পরিবার পাঁচ-ছয়টি প্রাইভেট ব্যাংকের মালিকানা ও কর্তৃত্ব পেয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে। বিদেশেই বড় বড় সম্পদ ও ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশের কী হলো না হলো এতে তাদের কিছু যায় আসে না। বেশির ভাগ সময় তারা এখন বিদেশে থাকে। শোনা যায়, ব্যাংকের বোর্ড মিটিং তারা নাকি সিঙ্গাপুর-দুবাইতে করে। দেশি এই শ্রেণির পুঁজিপতিদের আরেকটি সমস্যা হলো তারা হয়তো মনে করে বাংলাদেশের রাজনীতির যে সংস্কৃতি এবং পরিপূর্ণ বিপরীতমুখিতা তাতে এই সরকারের আমলে যেসব সুবিধা তারা পেয়েছে তার সবকিছুই বিপদগ্রস্ত হবে যদি সরকার পরিবর্তন হয়ে যায়। অবশ্যই সবাই নয়, যেসব পুঁজিপতি এ রকম মনোভাব পোষণ করে তাদের নীতি-আদর্শ বলতে কিছুই নেই। তারা শুধু টাকাই চেনে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হতে চাইছে। কিন্তু দলের ভিতরে ও বাইরে রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও হুমকি প্রবলভাবে উপস্থিত থাকায় এ লক্ষ্যে আকাক্সিক্ষত অর্জন চোখে পড়ছে না। শুধু রাজনৈতিক হুমকি নয়, দেশে-বিদেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। একবার ভেবে দেখুন, যারা জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র মানে না, বাহাত্তরের সংবিধানকে ছুড়ে ফেলে দেয়, মুক্তিসংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল সব ঘটনাকে পিছু ঠেলে দেয়, তারা যদি আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে তাহলে কি প্রলয়কা- হবে। রাষ্ট্র কি আবার পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ের মতো অন্ধকারে চলে যাবে না? ধর্মান্ধতা, উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদের যে উত্থান ২০০১-২০০৬ মেয়াদে দেখা গেছে রাষ্ট্র যদি আবার সেই জায়গায় চলে যায়, তাহলে আজকে যতটুকু যা অর্জন হয়েছে তা কি মুখ থুবড়ে পড়বে না? তাই মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে প্রধান কাজ হওয়া উচিত বাংলাদেশের রাজনীতিকে ওই ধর্মান্ধতা, পশ্চাৎপদতা ও মু্িক্তযুদ্ধের আদর্শবিরুদ্ধতার কবল থেকে কীভাবে মুক্ত করা যায় তার পথরেখা বের করা। যত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি থেকে মুক্ত করা যাবে না, তত দিন রাষ্ট্রকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা যাবে না, দুর্নীতি থেকেও ম্ক্তু করা যাবে না। যতটুকু যা অর্জনই হোক তাকে শঙ্কামুক্ত টেকসই বলা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বহনকারী একমাত্র কান্ডারি আওয়ামী লীগের ভিতরে একশ্রেণির দুর্বৃত্তায়ন গোষ্ঠী মনে করছে তারা যা-ই করুক না কেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ তাদেরই সমর্থন দেবে। অন্য কোনো বিকল্প নেই। কথাটি শতভাগ সত্য হলেও এটা রাষ্ট্রের সুশাসনের জন্য কঠিন সমস্যা। নারীর ক্ষমতায়নে শেখ হাসিনার অবদান আজ বিশ্বস্বীকৃত। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসে ইউনিয়ন পরিষদে নারী প্রতিনিধি নির্বাচনের বিধি প্রণয়ন করে তৃণমূল পর্যায়ে নারীর ক্ষমতায়নের পথকে খুলে দিলেন। তারপর সশস্ত্র বাহিনীর সব শাখায় নারী অফিসার নিয়োগের নীতিমালা করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে নারীর ক্ষমতায়নের পথকে প্রসারিত করে দিলেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতাসহ সচিব এবং মাঠপর্যায়ে এসপি, ডিসি ও সেনাবাহিনীর ফাইটিং ফোর্সের কমান্ডিং অফিসার পদে এখন নারীরা রয়েছেন। এত অগ্রগতির পরও একটা বিপরীত চিত্র আজ প্রকট আকার ধারণ করেছে। নির্যাতনসহ নারী ধর্ষণ অপ্রতিরোধ্য গতিতে বেড়ে যাচ্ছে। আইন, বিচার কোনো কিছুই দুবর্ৃৃত্তদের মনে ভীতির সৃষ্টি করছে না। মানুষের ভিতর থাকা পশুশক্তিকে দমন করতে হলে আইনের কঠোর প্রয়োগ এবং স্বল্পতম সময়ে শাস্তি দৃশ্যমান করা ছাড়া বিকল্প নেই। বিচার প্রক্রিয়ার জটিলতা, দীর্ঘসূত্রতা এবং তার ভিতরে পদে পদে দুর্নীতি ও জবাবদিহিহীনতা আজ সব অর্জনকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে। দু-একটি চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ ও ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় দীর্ঘদিন আসামি ধৃত না হওয়ায় এবং বিচার আদালতে না ওঠায় মানুষের মনে ধারণা হতে পারে আইন নিজস্ব গতিতে চলছে না। অপরাধী যেই হোক না কেন, তাকে আইনের কাছে সোপর্দ না করে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যদি বিশেষ বিবেচনা প্রদর্শন করা হয় তাহলে সেটা একদিন মহাবিপর্যয় ডেকে আনবে। দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন বলে একটা কথা আছে। দুষ্টের দমনে রাষ্ট্রযন্ত্রকে কঠোর ও হৃদয়হীন হতে হবে। অন্যদিকে শিষ্টের পালনের জন্য উদার মানবিক ও মহানুভবতার পরিচয় দিতে হবে। আরেকটি লাগামহীন জায়গা হচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনা। কয়েকদিন আগে প্রধান একটি ইংরেজি পত্রিকায় উল্লেখ করা হয়েছে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হচ্ছে সাড়ে ৭ হাজারের বেশি মানুষ। নতুন নতুন সড়ক, মহাসড়ক হচ্ছে, রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে, কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনা প্রতি বছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখানেও সেই একই অবস্থা। কোনো শৃঙ্খলা নেই। পথচারী, চালক, জনপরিবহনের মালিক, কেউ নিয়ম-কানুন আইন মানছে না। আইন অনুসরণের সামান্য মানসিকতাও নেই। রাস্তায় বাস-ট্রাকের চালকরা তো রাজা। তারা আইন-কানুন কিছুই মানবেন না। উ™£ান্তের মতো বেপরোয়া গাড়ি চালাবেন এবং তার জন্য দুর্ঘটনা ঘটলে তাদের যথোপযুক্ত শাস্তি দেওয়া যাবে না। তারা সবকিছু বন্ধ করে দেবেন। কোনো গোষ্ঠী ও পক্ষ রাষ্ট্রের চেয়ে বেশি শক্তিশালী হলে তা একসময় ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক হতে পারে। একটি রাষ্ট্রের মৌলিক শক্তি তার সার্বিক শৃঙ্খলা এবং আইনের কঠোর প্রয়োগ। কিন্তু ১৬ কোটি মানুষের দেশে শুধু আইন তৈরি এবং তার ভয় দেখিয়ে সার্বিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা বা ফিরিয়ে আনা যাবে না। এর জন্য প্রয়োজন একটা সুগভীর জাতীয় মানসকাঠামো। সে রকম একটা মানসকাঠামো তৈরি করতে হলে একটা রাষ্ট্রের কমপক্ষে ৫০ বছর সময় লাগে। তার জন্য আকাক্সিক্ষত মানসকাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটা জাতীয় শিক্ষাক্রমের দীর্ঘ সময় ধরে নিরবচ্ছিন্ন অনুসরণ প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু যে শিক্ষানীতি ও শিক্ষাক্রম নিয়ে যাত্রা করেছিলেন তা অব্যাহত থাকলে আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আমরা সে রকম একটা জাতীয় মানসকাঠামো পেয়ে যেতাম। শিক্ষা ক্ষেত্রে গত ১১ বছরের অগ্রগতি অত্যন্ত প্রশংসনীয়। কিন্তু আমরা কি বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজনীয় একটা একমুখী জাতীয় মানসকাঠামো তৈরির দিকে অগ্রসর হচ্ছি? আমরা যদি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শসংবলিত একটা জাতীয় মানসকাঠামো তৈরি করতে পারি, তাহলে দুর্নীতিমুক্ত, ন্যায়ভিত্তিক ও সুশৃঙ্খল এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের বিভাজনমুক্ত একটা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে বড় কোনো বাধা আর থাকবে না।

এই মৌলিক সমস্যার সমাধান হলে দেশি-বিদেশি বিপুল বিনিয়োগ হবে এবং সব অনিশ্চয়তা ও শঙ্কা দূর হবে। সব ক্ষেত্রে একটা টেকসই আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। তাহলেই আমরা ২০৪০ সালের মধ্যে আকাক্সিক্ষত উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী রাষ্ট্রের মর্যাদায় পৌঁছাতে পারব।

                লেখক : রাজনীতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা
জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!
নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনার জার্সি ফাঁস!
২০২৬ বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনার জার্সি ফাঁস!

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ
নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআইয়ের কারণে মাইক্রোসফটে চাকরি হারাচ্ছেন ৯ হাজার কর্মী
এআইয়ের কারণে মাইক্রোসফটে চাকরি হারাচ্ছেন ৯ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল
'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান
‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’
সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট
ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা
যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান
চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম