শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

করোনাভাইরাস এখন চীন থেকে অনেক দেশেই ছড়িয়ে গেছে। ৬০৫৬ মানুষ আক্রান্ত, মারা গেছে ১৩২ জন। মৃত্যুগুলো সবই চীনদেশে। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, নেপাল ভারত এবং বাংলাদেশে ঢুকে যেতে দেরি হবে বলে আমার মনে হয় না। পশুপাখি থেকে নয়, এই ভাইরাস এখন মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে। ডব্লুএইচও বলছে, ২০০৩-এ সার্স নামে যে ভাইরাস বেরিয়েছিল, সেটিতে মৃত্যু হতো শতকরা ৯.৬ জনের, আর এই করোনাভাইরাসে মৃত্যু হচ্ছে শতকরা ২.৩ জনের। গত বছর আরেক ধরনের করোনাভাইরাস আতঙ্ক ছড়িয়েছিল, ওই ভাইরাসের নাম ছিল মেরস, এমইআরএস, মিডল ইস্ট রেস্পিরেটরি সিন্ড্রোম। ওই ভাইরাসের মৃত্যুহার ছিল ১০০ জনে ৩৫ জন। এই উহান করোনাভাইরাস নিয়ে সমস্যা হলো, ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও উপসর্গ দেখা নাও দিতে পারে। জ্বর, সর্দি কাশি নেই, শ্বাসকষ্ট নেই, কিন্তু ভাইরাসে আক্রান্ত। করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জিনিসপত্র এত বেশি নেই চীনে, সে কারণে পরীক্ষাও যথেষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। সম্ভব হলে হয়তো আক্রান্তের সংখ্যাটা আরও বেশি পাওয়া যেত। কোনো এক গবেষক বললেন, আক্রান্তের যে সংখ্যার কথা চীন জানিয়েছে, ধরে নিতে হবে সত্যিকার আক্রান্তের সংখ্যা তার চেয়ে ৩০ গুণ বেশি।

কোনো এক ভাইরাসের এমন ভয়ঙ্কর আক্রমণ শুরু হয়ে গেলে আমরা ভ্যাক্সিনের কথা ভাবি। গুটিবসন্ত ৩০ কোটি মানুষের প্রাণ হরণ করেছিল গত শতাব্দীতে। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের পর একে মোটামুটি নির্মূল করা গেছে। করোনাভাইরাসেরও ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করা জরুরি। কিন্তু যতটা সময় লাগবে এর ভ্যাক্সিন আবিষ্কারে, ততদিনে কত মানুষকে যে এই ভাইরাস খাবে, কে জানে। কিছুদিন আগে চীনের নববর্ষ গেল। সেদিন থেকে দিনে প্রায় এক কোটি মাস্ক বানানো হচ্ছে ও দেশে। মুখে মাস্ক পরে বা হাত সেনিটাইজার দিয়ে ধুলে আদৌ ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে কিছু গবেষক মনে করেন না। মানুষ সীমান্ত মানলেও ভাইরাস সীমান্ত মানে না। মানুষ চীন দেশ থেকে নিয়ে আসছে এই ভাইরাস। সুপ্ত অবস্থায় ভাইরাস রয়ে যাচ্ছে শরীরে, পরীক্ষার ফল বলছে ভাইরাস নেই, কিন্তু ঠিকই আছে, কিছুদিন পর মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে।

অস্ট্রেলিয়া বলেছে, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক যারা চীনে ছিল, এখন ফিরে আসছে, তাদের একটা দ্বীপে পাঠিয়ে দেওয়া হবে কোয়ারেন্টাইনের জন্য, অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূমি থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরে। চীনের উহান শহর থেকে কিছু বিদেশিকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যাদের ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাদের ভেতরে কি লুকিয়ে নেই কোনো ভাইরাস? উহান শহরে এক কোটি ১০ লাখ মানুষ কোয়ারেন্টাইনের কারণে ঘরবন্দি। তারা তাদের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে একে অপরের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে ভেঙে না পড়ার জন্য, মনোবল রাখার জন্য বলছে, গবেষকরা বলছেন, ভাইরাস তার আক্রমণের শীর্ষে পৌঁছবে আর ১০ দিন পর, তারপর হয়তো এর ভয়াবহতা কমে যাবে। ধারণা করা হয়েছে, সামুদ্রিক প্রাণী বিক্রির যে বাজার আছে, সেই বাজার থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। ওই বাজারে যারা গিয়েছিল, দেখা গেছে, তাদের অনেকেরই জ্বর হলো, নাক দিয়ে জল পড়ল, কাশলো, শ্বাসকষ্ট হলো, মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল। একের পর এক থাকায় টনক নড়ল কর্তৃপক্ষের। অনেকে আমরা চীনেদের এই যা কিছু পাচ্ছে খেয়ে ফেলছে স্বভাবের নিন্দে করছি। পশুপাখি থেকে মূলত আসে ভাইরাস। কোন পশু বা পাখি থেকে আসছে, তা নিশ্চিন্ত হলে আমরা সেই পশু বা পাখি থেকে দূরে থাকতে পারি। সামুদ্রিক প্রাণী থেকে এলেও সেই প্রাণীকে না খেয়ে, সেই প্রাণীকে নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি না করে, নিজেদের বাঁচাতে পারি। মুশকিল হয়, যখন ভাইরাস মিউটেশান হয়ে এমন হয় যে, মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হতে থাকে, তখন মৃত্যু রোধ করা কঠিন। করোনাভাইরাস শেষ অবধি কত মানুষকে হত্যা করবে এখনো কেউ জানে না।

এর মধ্যে এক ইসরায়েলি বায়োলজিক্যাল যুদ্ধাস্ত্র গবেষক বলেছেন, হতে পারে চীনের বায়োওয়ারফেয়ার ল্যাব থেকে করোনাভাইরাস বাইরে বেরিয়ে গেছে। উহান শহরে আছে চীনের প্রাণনাশী ভাইরাস গবেষণা কেন্দ্র। ওটির নামই তো ‘উহান ইন্সটিটিউট অফ ভাইরোলজি’। অনেকে সংশয় প্রকাশ করছে এই কেন্দ্রটির সঙ্গে চীনের বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরি করার যে কারখানা, তার হয়তো সম্পর্ক আছে। চীন অবশ্য বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

চীন যদি সত্যিই যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে প্রাণনাশী ভাইরাস বানাতে থাকে, এবং গবেষণা কেন্দ্র থেকে যদি ভাইরাস অজান্তে বেরিয়ে গিয়ে থাকে, এ নিয়ে চীনকে বিশ্বের দরবারে জবাবদিহি করতে হবে। বিশ্বের গবেষকদের চীনে গিয়ে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এভাবে গোপনে তুমি নিষিদ্ধ যুদ্ধাস্ত্র বানাবে, আর তা ছড়িয়ে গিয়ে নিরীহ মানুষ মারা পড়বে, তা তো হতে দেওয়া যায় না। মানুষের হাতে মানুষ হত্যা করার, মানুষ নামক প্রজাতি নির্মূল করার সব রকম অস্ত্র আছে। মানুষই বানিয়েছে সব। মানুষ মানব কল্যাণের জন্য অনেক কিছুই করেছে, অকল্যাণের জন্য কিছু কিন্তু কম করেনি। মস্তিষ্কের ১০ ভাগ মাত্র ব্যবহার করতে পারে মানুষ, এই সংখ্যাটা যদি সত্যি নাও হয়, তারপরও এটা ঠিক যে মস্তিষ্কের পুরোটা ব্যবহার মানুষ করতে পারে না। লুসি নামে ফরাসি পরিচালক লুক বেসো একটি কল্পবিজ্ঞান চলচ্চিত্র তৈরি করেছেন, ওতে দেখিয়েছেন মস্তিষ্কের ১০০ ভাগ ব্যবহার করতে পারলে মানুষ অতীব শক্তিশালী কিছু হতে পারত। মনে রাখতে পারত জন্মের পর থেকে যা ঘটেছে সব, নালির ভেতরে রক্ত চলাচলও টের পেত। আর কী কী হতো, তা আমাদের কল্পনারও বাইরে। মানুষ তখন কি কল্যাণকর সব কিছু করত, নাকি অকল্যাণকর? পারমাণবিক অস্ত্র যা ধ্বংস করে দিতে পারে গোটা পৃথিবী, তা মানুষ ইতিমধ্যে বানিয়ে ফেলেছে। গোপনে বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানো চলছে ল্যাবে ল্যাবে। হয়তো মানুষই কেয়ামত আনবে পৃথিবীতে একদিন। যারা মানুষকে বাঁচাতে চায়, তাদের হয়তো কিছু আর করার থাকবে না।

এই যে করোনাভাইরাসের কারণে ১৩২ জন লোকের মৃত্যু হলো, আরও হয়তো অনেকের মৃত্যু হবে, চীনকে ক্ষমা করা যায় যদি ভাইরাস সামুদ্রিক প্রাণী থেকে আসে। যদি বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরির ল্যাব থেকে আসে, তাহলে ক্ষমা করা উচিত নয়। মানুষকে হত্যার জন্য অস্ত্র বানাবার সব কারখানা অচিরে বন্ধ হোক। শুধু চীনে নয়, পৃথিবীর সর্বত্র কারখানাগুলো এবার বন্ধ হোক। শুভবুদ্ধির জয় হোক, কল্যাণের জয় হোক। অকল্যাণ দূর হোক, বিবেকবর্জিত মানুষের বিবেক ফিরে আসুক। হিংসের ঘৃণার যুদ্ধাস্ত্র তৈরি বন্ধ হোক। পৃথিবী বাঁচুক, মানুষ বেঁচে থাকুক স্নেহে প্রেমে, মমতায় ভালোবাসায়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

এই মাত্র | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা