শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

করোনাভাইরাস এখন চীন থেকে অনেক দেশেই ছড়িয়ে গেছে। ৬০৫৬ মানুষ আক্রান্ত, মারা গেছে ১৩২ জন। মৃত্যুগুলো সবই চীনদেশে। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, নেপাল ভারত এবং বাংলাদেশে ঢুকে যেতে দেরি হবে বলে আমার মনে হয় না। পশুপাখি থেকে নয়, এই ভাইরাস এখন মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে। ডব্লুএইচও বলছে, ২০০৩-এ সার্স নামে যে ভাইরাস বেরিয়েছিল, সেটিতে মৃত্যু হতো শতকরা ৯.৬ জনের, আর এই করোনাভাইরাসে মৃত্যু হচ্ছে শতকরা ২.৩ জনের। গত বছর আরেক ধরনের করোনাভাইরাস আতঙ্ক ছড়িয়েছিল, ওই ভাইরাসের নাম ছিল মেরস, এমইআরএস, মিডল ইস্ট রেস্পিরেটরি সিন্ড্রোম। ওই ভাইরাসের মৃত্যুহার ছিল ১০০ জনে ৩৫ জন। এই উহান করোনাভাইরাস নিয়ে সমস্যা হলো, ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও উপসর্গ দেখা নাও দিতে পারে। জ্বর, সর্দি কাশি নেই, শ্বাসকষ্ট নেই, কিন্তু ভাইরাসে আক্রান্ত। করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জিনিসপত্র এত বেশি নেই চীনে, সে কারণে পরীক্ষাও যথেষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। সম্ভব হলে হয়তো আক্রান্তের সংখ্যাটা আরও বেশি পাওয়া যেত। কোনো এক গবেষক বললেন, আক্রান্তের যে সংখ্যার কথা চীন জানিয়েছে, ধরে নিতে হবে সত্যিকার আক্রান্তের সংখ্যা তার চেয়ে ৩০ গুণ বেশি।

কোনো এক ভাইরাসের এমন ভয়ঙ্কর আক্রমণ শুরু হয়ে গেলে আমরা ভ্যাক্সিনের কথা ভাবি। গুটিবসন্ত ৩০ কোটি মানুষের প্রাণ হরণ করেছিল গত শতাব্দীতে। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের পর একে মোটামুটি নির্মূল করা গেছে। করোনাভাইরাসেরও ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করা জরুরি। কিন্তু যতটা সময় লাগবে এর ভ্যাক্সিন আবিষ্কারে, ততদিনে কত মানুষকে যে এই ভাইরাস খাবে, কে জানে। কিছুদিন আগে চীনের নববর্ষ গেল। সেদিন থেকে দিনে প্রায় এক কোটি মাস্ক বানানো হচ্ছে ও দেশে। মুখে মাস্ক পরে বা হাত সেনিটাইজার দিয়ে ধুলে আদৌ ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে কিছু গবেষক মনে করেন না। মানুষ সীমান্ত মানলেও ভাইরাস সীমান্ত মানে না। মানুষ চীন দেশ থেকে নিয়ে আসছে এই ভাইরাস। সুপ্ত অবস্থায় ভাইরাস রয়ে যাচ্ছে শরীরে, পরীক্ষার ফল বলছে ভাইরাস নেই, কিন্তু ঠিকই আছে, কিছুদিন পর মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে।

অস্ট্রেলিয়া বলেছে, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক যারা চীনে ছিল, এখন ফিরে আসছে, তাদের একটা দ্বীপে পাঠিয়ে দেওয়া হবে কোয়ারেন্টাইনের জন্য, অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূমি থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরে। চীনের উহান শহর থেকে কিছু বিদেশিকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যাদের ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাদের ভেতরে কি লুকিয়ে নেই কোনো ভাইরাস? উহান শহরে এক কোটি ১০ লাখ মানুষ কোয়ারেন্টাইনের কারণে ঘরবন্দি। তারা তাদের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে একে অপরের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে ভেঙে না পড়ার জন্য, মনোবল রাখার জন্য বলছে, গবেষকরা বলছেন, ভাইরাস তার আক্রমণের শীর্ষে পৌঁছবে আর ১০ দিন পর, তারপর হয়তো এর ভয়াবহতা কমে যাবে। ধারণা করা হয়েছে, সামুদ্রিক প্রাণী বিক্রির যে বাজার আছে, সেই বাজার থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। ওই বাজারে যারা গিয়েছিল, দেখা গেছে, তাদের অনেকেরই জ্বর হলো, নাক দিয়ে জল পড়ল, কাশলো, শ্বাসকষ্ট হলো, মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল। একের পর এক থাকায় টনক নড়ল কর্তৃপক্ষের। অনেকে আমরা চীনেদের এই যা কিছু পাচ্ছে খেয়ে ফেলছে স্বভাবের নিন্দে করছি। পশুপাখি থেকে মূলত আসে ভাইরাস। কোন পশু বা পাখি থেকে আসছে, তা নিশ্চিন্ত হলে আমরা সেই পশু বা পাখি থেকে দূরে থাকতে পারি। সামুদ্রিক প্রাণী থেকে এলেও সেই প্রাণীকে না খেয়ে, সেই প্রাণীকে নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি না করে, নিজেদের বাঁচাতে পারি। মুশকিল হয়, যখন ভাইরাস মিউটেশান হয়ে এমন হয় যে, মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হতে থাকে, তখন মৃত্যু রোধ করা কঠিন। করোনাভাইরাস শেষ অবধি কত মানুষকে হত্যা করবে এখনো কেউ জানে না।

এর মধ্যে এক ইসরায়েলি বায়োলজিক্যাল যুদ্ধাস্ত্র গবেষক বলেছেন, হতে পারে চীনের বায়োওয়ারফেয়ার ল্যাব থেকে করোনাভাইরাস বাইরে বেরিয়ে গেছে। উহান শহরে আছে চীনের প্রাণনাশী ভাইরাস গবেষণা কেন্দ্র। ওটির নামই তো ‘উহান ইন্সটিটিউট অফ ভাইরোলজি’। অনেকে সংশয় প্রকাশ করছে এই কেন্দ্রটির সঙ্গে চীনের বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরি করার যে কারখানা, তার হয়তো সম্পর্ক আছে। চীন অবশ্য বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

চীন যদি সত্যিই যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে প্রাণনাশী ভাইরাস বানাতে থাকে, এবং গবেষণা কেন্দ্র থেকে যদি ভাইরাস অজান্তে বেরিয়ে গিয়ে থাকে, এ নিয়ে চীনকে বিশ্বের দরবারে জবাবদিহি করতে হবে। বিশ্বের গবেষকদের চীনে গিয়ে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এভাবে গোপনে তুমি নিষিদ্ধ যুদ্ধাস্ত্র বানাবে, আর তা ছড়িয়ে গিয়ে নিরীহ মানুষ মারা পড়বে, তা তো হতে দেওয়া যায় না। মানুষের হাতে মানুষ হত্যা করার, মানুষ নামক প্রজাতি নির্মূল করার সব রকম অস্ত্র আছে। মানুষই বানিয়েছে সব। মানুষ মানব কল্যাণের জন্য অনেক কিছুই করেছে, অকল্যাণের জন্য কিছু কিন্তু কম করেনি। মস্তিষ্কের ১০ ভাগ মাত্র ব্যবহার করতে পারে মানুষ, এই সংখ্যাটা যদি সত্যি নাও হয়, তারপরও এটা ঠিক যে মস্তিষ্কের পুরোটা ব্যবহার মানুষ করতে পারে না। লুসি নামে ফরাসি পরিচালক লুক বেসো একটি কল্পবিজ্ঞান চলচ্চিত্র তৈরি করেছেন, ওতে দেখিয়েছেন মস্তিষ্কের ১০০ ভাগ ব্যবহার করতে পারলে মানুষ অতীব শক্তিশালী কিছু হতে পারত। মনে রাখতে পারত জন্মের পর থেকে যা ঘটেছে সব, নালির ভেতরে রক্ত চলাচলও টের পেত। আর কী কী হতো, তা আমাদের কল্পনারও বাইরে। মানুষ তখন কি কল্যাণকর সব কিছু করত, নাকি অকল্যাণকর? পারমাণবিক অস্ত্র যা ধ্বংস করে দিতে পারে গোটা পৃথিবী, তা মানুষ ইতিমধ্যে বানিয়ে ফেলেছে। গোপনে বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানো চলছে ল্যাবে ল্যাবে। হয়তো মানুষই কেয়ামত আনবে পৃথিবীতে একদিন। যারা মানুষকে বাঁচাতে চায়, তাদের হয়তো কিছু আর করার থাকবে না।

এই যে করোনাভাইরাসের কারণে ১৩২ জন লোকের মৃত্যু হলো, আরও হয়তো অনেকের মৃত্যু হবে, চীনকে ক্ষমা করা যায় যদি ভাইরাস সামুদ্রিক প্রাণী থেকে আসে। যদি বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরির ল্যাব থেকে আসে, তাহলে ক্ষমা করা উচিত নয়। মানুষকে হত্যার জন্য অস্ত্র বানাবার সব কারখানা অচিরে বন্ধ হোক। শুধু চীনে নয়, পৃথিবীর সর্বত্র কারখানাগুলো এবার বন্ধ হোক। শুভবুদ্ধির জয় হোক, কল্যাণের জয় হোক। অকল্যাণ দূর হোক, বিবেকবর্জিত মানুষের বিবেক ফিরে আসুক। হিংসের ঘৃণার যুদ্ধাস্ত্র তৈরি বন্ধ হোক। পৃথিবী বাঁচুক, মানুষ বেঁচে থাকুক স্নেহে প্রেমে, মমতায় ভালোবাসায়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন