শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

করোনাভাইরাস এখন চীন থেকে অনেক দেশেই ছড়িয়ে গেছে। ৬০৫৬ মানুষ আক্রান্ত, মারা গেছে ১৩২ জন। মৃত্যুগুলো সবই চীনদেশে। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, নেপাল ভারত এবং বাংলাদেশে ঢুকে যেতে দেরি হবে বলে আমার মনে হয় না। পশুপাখি থেকে নয়, এই ভাইরাস এখন মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে। ডব্লুএইচও বলছে, ২০০৩-এ সার্স নামে যে ভাইরাস বেরিয়েছিল, সেটিতে মৃত্যু হতো শতকরা ৯.৬ জনের, আর এই করোনাভাইরাসে মৃত্যু হচ্ছে শতকরা ২.৩ জনের। গত বছর আরেক ধরনের করোনাভাইরাস আতঙ্ক ছড়িয়েছিল, ওই ভাইরাসের নাম ছিল মেরস, এমইআরএস, মিডল ইস্ট রেস্পিরেটরি সিন্ড্রোম। ওই ভাইরাসের মৃত্যুহার ছিল ১০০ জনে ৩৫ জন। এই উহান করোনাভাইরাস নিয়ে সমস্যা হলো, ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও উপসর্গ দেখা নাও দিতে পারে। জ্বর, সর্দি কাশি নেই, শ্বাসকষ্ট নেই, কিন্তু ভাইরাসে আক্রান্ত। করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জিনিসপত্র এত বেশি নেই চীনে, সে কারণে পরীক্ষাও যথেষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। সম্ভব হলে হয়তো আক্রান্তের সংখ্যাটা আরও বেশি পাওয়া যেত। কোনো এক গবেষক বললেন, আক্রান্তের যে সংখ্যার কথা চীন জানিয়েছে, ধরে নিতে হবে সত্যিকার আক্রান্তের সংখ্যা তার চেয়ে ৩০ গুণ বেশি।

কোনো এক ভাইরাসের এমন ভয়ঙ্কর আক্রমণ শুরু হয়ে গেলে আমরা ভ্যাক্সিনের কথা ভাবি। গুটিবসন্ত ৩০ কোটি মানুষের প্রাণ হরণ করেছিল গত শতাব্দীতে। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের পর একে মোটামুটি নির্মূল করা গেছে। করোনাভাইরাসেরও ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করা জরুরি। কিন্তু যতটা সময় লাগবে এর ভ্যাক্সিন আবিষ্কারে, ততদিনে কত মানুষকে যে এই ভাইরাস খাবে, কে জানে। কিছুদিন আগে চীনের নববর্ষ গেল। সেদিন থেকে দিনে প্রায় এক কোটি মাস্ক বানানো হচ্ছে ও দেশে। মুখে মাস্ক পরে বা হাত সেনিটাইজার দিয়ে ধুলে আদৌ ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে কিছু গবেষক মনে করেন না। মানুষ সীমান্ত মানলেও ভাইরাস সীমান্ত মানে না। মানুষ চীন দেশ থেকে নিয়ে আসছে এই ভাইরাস। সুপ্ত অবস্থায় ভাইরাস রয়ে যাচ্ছে শরীরে, পরীক্ষার ফল বলছে ভাইরাস নেই, কিন্তু ঠিকই আছে, কিছুদিন পর মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে।

অস্ট্রেলিয়া বলেছে, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক যারা চীনে ছিল, এখন ফিরে আসছে, তাদের একটা দ্বীপে পাঠিয়ে দেওয়া হবে কোয়ারেন্টাইনের জন্য, অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূমি থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরে। চীনের উহান শহর থেকে কিছু বিদেশিকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যাদের ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাদের ভেতরে কি লুকিয়ে নেই কোনো ভাইরাস? উহান শহরে এক কোটি ১০ লাখ মানুষ কোয়ারেন্টাইনের কারণে ঘরবন্দি। তারা তাদের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে একে অপরের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে ভেঙে না পড়ার জন্য, মনোবল রাখার জন্য বলছে, গবেষকরা বলছেন, ভাইরাস তার আক্রমণের শীর্ষে পৌঁছবে আর ১০ দিন পর, তারপর হয়তো এর ভয়াবহতা কমে যাবে। ধারণা করা হয়েছে, সামুদ্রিক প্রাণী বিক্রির যে বাজার আছে, সেই বাজার থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। ওই বাজারে যারা গিয়েছিল, দেখা গেছে, তাদের অনেকেরই জ্বর হলো, নাক দিয়ে জল পড়ল, কাশলো, শ্বাসকষ্ট হলো, মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল। একের পর এক থাকায় টনক নড়ল কর্তৃপক্ষের। অনেকে আমরা চীনেদের এই যা কিছু পাচ্ছে খেয়ে ফেলছে স্বভাবের নিন্দে করছি। পশুপাখি থেকে মূলত আসে ভাইরাস। কোন পশু বা পাখি থেকে আসছে, তা নিশ্চিন্ত হলে আমরা সেই পশু বা পাখি থেকে দূরে থাকতে পারি। সামুদ্রিক প্রাণী থেকে এলেও সেই প্রাণীকে না খেয়ে, সেই প্রাণীকে নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি না করে, নিজেদের বাঁচাতে পারি। মুশকিল হয়, যখন ভাইরাস মিউটেশান হয়ে এমন হয় যে, মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হতে থাকে, তখন মৃত্যু রোধ করা কঠিন। করোনাভাইরাস শেষ অবধি কত মানুষকে হত্যা করবে এখনো কেউ জানে না।

এর মধ্যে এক ইসরায়েলি বায়োলজিক্যাল যুদ্ধাস্ত্র গবেষক বলেছেন, হতে পারে চীনের বায়োওয়ারফেয়ার ল্যাব থেকে করোনাভাইরাস বাইরে বেরিয়ে গেছে। উহান শহরে আছে চীনের প্রাণনাশী ভাইরাস গবেষণা কেন্দ্র। ওটির নামই তো ‘উহান ইন্সটিটিউট অফ ভাইরোলজি’। অনেকে সংশয় প্রকাশ করছে এই কেন্দ্রটির সঙ্গে চীনের বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরি করার যে কারখানা, তার হয়তো সম্পর্ক আছে। চীন অবশ্য বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

চীন যদি সত্যিই যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে প্রাণনাশী ভাইরাস বানাতে থাকে, এবং গবেষণা কেন্দ্র থেকে যদি ভাইরাস অজান্তে বেরিয়ে গিয়ে থাকে, এ নিয়ে চীনকে বিশ্বের দরবারে জবাবদিহি করতে হবে। বিশ্বের গবেষকদের চীনে গিয়ে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এভাবে গোপনে তুমি নিষিদ্ধ যুদ্ধাস্ত্র বানাবে, আর তা ছড়িয়ে গিয়ে নিরীহ মানুষ মারা পড়বে, তা তো হতে দেওয়া যায় না। মানুষের হাতে মানুষ হত্যা করার, মানুষ নামক প্রজাতি নির্মূল করার সব রকম অস্ত্র আছে। মানুষই বানিয়েছে সব। মানুষ মানব কল্যাণের জন্য অনেক কিছুই করেছে, অকল্যাণের জন্য কিছু কিন্তু কম করেনি। মস্তিষ্কের ১০ ভাগ মাত্র ব্যবহার করতে পারে মানুষ, এই সংখ্যাটা যদি সত্যি নাও হয়, তারপরও এটা ঠিক যে মস্তিষ্কের পুরোটা ব্যবহার মানুষ করতে পারে না। লুসি নামে ফরাসি পরিচালক লুক বেসো একটি কল্পবিজ্ঞান চলচ্চিত্র তৈরি করেছেন, ওতে দেখিয়েছেন মস্তিষ্কের ১০০ ভাগ ব্যবহার করতে পারলে মানুষ অতীব শক্তিশালী কিছু হতে পারত। মনে রাখতে পারত জন্মের পর থেকে যা ঘটেছে সব, নালির ভেতরে রক্ত চলাচলও টের পেত। আর কী কী হতো, তা আমাদের কল্পনারও বাইরে। মানুষ তখন কি কল্যাণকর সব কিছু করত, নাকি অকল্যাণকর? পারমাণবিক অস্ত্র যা ধ্বংস করে দিতে পারে গোটা পৃথিবী, তা মানুষ ইতিমধ্যে বানিয়ে ফেলেছে। গোপনে বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানো চলছে ল্যাবে ল্যাবে। হয়তো মানুষই কেয়ামত আনবে পৃথিবীতে একদিন। যারা মানুষকে বাঁচাতে চায়, তাদের হয়তো কিছু আর করার থাকবে না।

এই যে করোনাভাইরাসের কারণে ১৩২ জন লোকের মৃত্যু হলো, আরও হয়তো অনেকের মৃত্যু হবে, চীনকে ক্ষমা করা যায় যদি ভাইরাস সামুদ্রিক প্রাণী থেকে আসে। যদি বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরির ল্যাব থেকে আসে, তাহলে ক্ষমা করা উচিত নয়। মানুষকে হত্যার জন্য অস্ত্র বানাবার সব কারখানা অচিরে বন্ধ হোক। শুধু চীনে নয়, পৃথিবীর সর্বত্র কারখানাগুলো এবার বন্ধ হোক। শুভবুদ্ধির জয় হোক, কল্যাণের জয় হোক। অকল্যাণ দূর হোক, বিবেকবর্জিত মানুষের বিবেক ফিরে আসুক। হিংসের ঘৃণার যুদ্ধাস্ত্র তৈরি বন্ধ হোক। পৃথিবী বাঁচুক, মানুষ বেঁচে থাকুক স্নেহে প্রেমে, মমতায় ভালোবাসায়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত ৪০

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ
এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ
আজ ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট ও নড়াইলে আজ দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে
সিলেট ও নড়াইলে আজ দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ায় এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প-শি বৈঠক হবে
দক্ষিণ কোরিয়ায় এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প-শি বৈঠক হবে

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকায় বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারী টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন নাভগিরে
নারী টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন নাভগিরে

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে চাঁদপুরে জনসভা
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে চাঁদপুরে জনসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০১ বছর বয়সে মারা গেলেন জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মুরাইয়ামা
১০১ বছর বয়সে মারা গেলেন জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মুরাইয়ামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রুশ গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারাল ১৪ বছর বয়সী সায়ান
রুশ গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারাল ১৪ বছর বয়সী সায়ান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে