শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস কোত্থেকে এলো, যাবে কোথায়

করোনাভাইরাস এখন চীন থেকে অনেক দেশেই ছড়িয়ে গেছে। ৬০৫৬ মানুষ আক্রান্ত, মারা গেছে ১৩২ জন। মৃত্যুগুলো সবই চীনদেশে। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, নেপাল ভারত এবং বাংলাদেশে ঢুকে যেতে দেরি হবে বলে আমার মনে হয় না। পশুপাখি থেকে নয়, এই ভাইরাস এখন মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে। ডব্লুএইচও বলছে, ২০০৩-এ সার্স নামে যে ভাইরাস বেরিয়েছিল, সেটিতে মৃত্যু হতো শতকরা ৯.৬ জনের, আর এই করোনাভাইরাসে মৃত্যু হচ্ছে শতকরা ২.৩ জনের। গত বছর আরেক ধরনের করোনাভাইরাস আতঙ্ক ছড়িয়েছিল, ওই ভাইরাসের নাম ছিল মেরস, এমইআরএস, মিডল ইস্ট রেস্পিরেটরি সিন্ড্রোম। ওই ভাইরাসের মৃত্যুহার ছিল ১০০ জনে ৩৫ জন। এই উহান করোনাভাইরাস নিয়ে সমস্যা হলো, ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও উপসর্গ দেখা নাও দিতে পারে। জ্বর, সর্দি কাশি নেই, শ্বাসকষ্ট নেই, কিন্তু ভাইরাসে আক্রান্ত। করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জিনিসপত্র এত বেশি নেই চীনে, সে কারণে পরীক্ষাও যথেষ্ট করা সম্ভব হচ্ছে না। সম্ভব হলে হয়তো আক্রান্তের সংখ্যাটা আরও বেশি পাওয়া যেত। কোনো এক গবেষক বললেন, আক্রান্তের যে সংখ্যার কথা চীন জানিয়েছে, ধরে নিতে হবে সত্যিকার আক্রান্তের সংখ্যা তার চেয়ে ৩০ গুণ বেশি।

কোনো এক ভাইরাসের এমন ভয়ঙ্কর আক্রমণ শুরু হয়ে গেলে আমরা ভ্যাক্সিনের কথা ভাবি। গুটিবসন্ত ৩০ কোটি মানুষের প্রাণ হরণ করেছিল গত শতাব্দীতে। ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের পর একে মোটামুটি নির্মূল করা গেছে। করোনাভাইরাসেরও ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করা জরুরি। কিন্তু যতটা সময় লাগবে এর ভ্যাক্সিন আবিষ্কারে, ততদিনে কত মানুষকে যে এই ভাইরাস খাবে, কে জানে। কিছুদিন আগে চীনের নববর্ষ গেল। সেদিন থেকে দিনে প্রায় এক কোটি মাস্ক বানানো হচ্ছে ও দেশে। মুখে মাস্ক পরে বা হাত সেনিটাইজার দিয়ে ধুলে আদৌ ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে কিছু গবেষক মনে করেন না। মানুষ সীমান্ত মানলেও ভাইরাস সীমান্ত মানে না। মানুষ চীন দেশ থেকে নিয়ে আসছে এই ভাইরাস। সুপ্ত অবস্থায় ভাইরাস রয়ে যাচ্ছে শরীরে, পরীক্ষার ফল বলছে ভাইরাস নেই, কিন্তু ঠিকই আছে, কিছুদিন পর মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে।

অস্ট্রেলিয়া বলেছে, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক যারা চীনে ছিল, এখন ফিরে আসছে, তাদের একটা দ্বীপে পাঠিয়ে দেওয়া হবে কোয়ারেন্টাইনের জন্য, অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূমি থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরে। চীনের উহান শহর থেকে কিছু বিদেশিকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যাদের ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাদের ভেতরে কি লুকিয়ে নেই কোনো ভাইরাস? উহান শহরে এক কোটি ১০ লাখ মানুষ কোয়ারেন্টাইনের কারণে ঘরবন্দি। তারা তাদের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে একে অপরের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে ভেঙে না পড়ার জন্য, মনোবল রাখার জন্য বলছে, গবেষকরা বলছেন, ভাইরাস তার আক্রমণের শীর্ষে পৌঁছবে আর ১০ দিন পর, তারপর হয়তো এর ভয়াবহতা কমে যাবে। ধারণা করা হয়েছে, সামুদ্রিক প্রাণী বিক্রির যে বাজার আছে, সেই বাজার থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। ওই বাজারে যারা গিয়েছিল, দেখা গেছে, তাদের অনেকেরই জ্বর হলো, নাক দিয়ে জল পড়ল, কাশলো, শ্বাসকষ্ট হলো, মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল। একের পর এক থাকায় টনক নড়ল কর্তৃপক্ষের। অনেকে আমরা চীনেদের এই যা কিছু পাচ্ছে খেয়ে ফেলছে স্বভাবের নিন্দে করছি। পশুপাখি থেকে মূলত আসে ভাইরাস। কোন পশু বা পাখি থেকে আসছে, তা নিশ্চিন্ত হলে আমরা সেই পশু বা পাখি থেকে দূরে থাকতে পারি। সামুদ্রিক প্রাণী থেকে এলেও সেই প্রাণীকে না খেয়ে, সেই প্রাণীকে নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি না করে, নিজেদের বাঁচাতে পারি। মুশকিল হয়, যখন ভাইরাস মিউটেশান হয়ে এমন হয় যে, মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হতে থাকে, তখন মৃত্যু রোধ করা কঠিন। করোনাভাইরাস শেষ অবধি কত মানুষকে হত্যা করবে এখনো কেউ জানে না।

এর মধ্যে এক ইসরায়েলি বায়োলজিক্যাল যুদ্ধাস্ত্র গবেষক বলেছেন, হতে পারে চীনের বায়োওয়ারফেয়ার ল্যাব থেকে করোনাভাইরাস বাইরে বেরিয়ে গেছে। উহান শহরে আছে চীনের প্রাণনাশী ভাইরাস গবেষণা কেন্দ্র। ওটির নামই তো ‘উহান ইন্সটিটিউট অফ ভাইরোলজি’। অনেকে সংশয় প্রকাশ করছে এই কেন্দ্রটির সঙ্গে চীনের বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরি করার যে কারখানা, তার হয়তো সম্পর্ক আছে। চীন অবশ্য বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

চীন যদি সত্যিই যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে প্রাণনাশী ভাইরাস বানাতে থাকে, এবং গবেষণা কেন্দ্র থেকে যদি ভাইরাস অজান্তে বেরিয়ে গিয়ে থাকে, এ নিয়ে চীনকে বিশ্বের দরবারে জবাবদিহি করতে হবে। বিশ্বের গবেষকদের চীনে গিয়ে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এভাবে গোপনে তুমি নিষিদ্ধ যুদ্ধাস্ত্র বানাবে, আর তা ছড়িয়ে গিয়ে নিরীহ মানুষ মারা পড়বে, তা তো হতে দেওয়া যায় না। মানুষের হাতে মানুষ হত্যা করার, মানুষ নামক প্রজাতি নির্মূল করার সব রকম অস্ত্র আছে। মানুষই বানিয়েছে সব। মানুষ মানব কল্যাণের জন্য অনেক কিছুই করেছে, অকল্যাণের জন্য কিছু কিন্তু কম করেনি। মস্তিষ্কের ১০ ভাগ মাত্র ব্যবহার করতে পারে মানুষ, এই সংখ্যাটা যদি সত্যি নাও হয়, তারপরও এটা ঠিক যে মস্তিষ্কের পুরোটা ব্যবহার মানুষ করতে পারে না। লুসি নামে ফরাসি পরিচালক লুক বেসো একটি কল্পবিজ্ঞান চলচ্চিত্র তৈরি করেছেন, ওতে দেখিয়েছেন মস্তিষ্কের ১০০ ভাগ ব্যবহার করতে পারলে মানুষ অতীব শক্তিশালী কিছু হতে পারত। মনে রাখতে পারত জন্মের পর থেকে যা ঘটেছে সব, নালির ভেতরে রক্ত চলাচলও টের পেত। আর কী কী হতো, তা আমাদের কল্পনারও বাইরে। মানুষ তখন কি কল্যাণকর সব কিছু করত, নাকি অকল্যাণকর? পারমাণবিক অস্ত্র যা ধ্বংস করে দিতে পারে গোটা পৃথিবী, তা মানুষ ইতিমধ্যে বানিয়ে ফেলেছে। গোপনে বায়োযুদ্ধাস্ত্র বানানো চলছে ল্যাবে ল্যাবে। হয়তো মানুষই কেয়ামত আনবে পৃথিবীতে একদিন। যারা মানুষকে বাঁচাতে চায়, তাদের হয়তো কিছু আর করার থাকবে না।

এই যে করোনাভাইরাসের কারণে ১৩২ জন লোকের মৃত্যু হলো, আরও হয়তো অনেকের মৃত্যু হবে, চীনকে ক্ষমা করা যায় যদি ভাইরাস সামুদ্রিক প্রাণী থেকে আসে। যদি বায়োযুদ্ধাস্ত্র তৈরির ল্যাব থেকে আসে, তাহলে ক্ষমা করা উচিত নয়। মানুষকে হত্যার জন্য অস্ত্র বানাবার সব কারখানা অচিরে বন্ধ হোক। শুধু চীনে নয়, পৃথিবীর সর্বত্র কারখানাগুলো এবার বন্ধ হোক। শুভবুদ্ধির জয় হোক, কল্যাণের জয় হোক। অকল্যাণ দূর হোক, বিবেকবর্জিত মানুষের বিবেক ফিরে আসুক। হিংসের ঘৃণার যুদ্ধাস্ত্র তৈরি বন্ধ হোক। পৃথিবী বাঁচুক, মানুষ বেঁচে থাকুক স্নেহে প্রেমে, মমতায় ভালোবাসায়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা