শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

রণেশ মৈত্র
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

বিগত ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ফলও সরকারিভাবে প্রকাশিত হয়েছে। যা ঘটার তাই ঘটেছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাই উভয় সিটিতে মেয়র পদে জিতেছেন। কাউন্সিলর পদগুলোয় বেশির ভাগ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিতেছেন। কিছুসংখ্যক আসনে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।

নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই বিশেষ করে মেয়র প্রার্থীদের মনোনয়ন চূড়ান্তভাবে দলীয় কার্যালয় থেকে ঘোষিত হওয়ার পর থেকেই, যে ব্যাপক প্রচারণার বাদ্যি বাজানো হয়েছে তা গণতন্ত্রের ইতিহাসে অভিনব। সব টেলিভিশন চ্যানেলই দিনরাত খেয়ে না খেয়ে কখনো লাইভ কখনো অন্যভাবে ক্লান্তিহীন প্রচার করেছে নির্বাচনী অভিযানের দৃশ্য। মিছিল-সমাবেশ, প্রচারপত্র বিলি ও পোস্টার সাঁটানোর মহোৎসবের ছবিগুলো। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত টেলিভিশনে এমন প্রচার-প্রচারণা, মিছিল ও অসংখ্য সমাবেশের দৃশ্য দেখানোর ফলে একঘেয়ে পরিবেশ রচিত হচ্ছিল। আজও অবশ্য অপ্রচারিত রয়েছে প্রার্থীরা কত লাখ, কত হাজার করে পোস্টার-লিফলেট ছেপেছেন এবং সে বাবদে মোট কত টাকা তাদের খরচ হয়েছে। প্রচারে আসেনি দলীয় কর্মী ছাড়াও ভাড়াটিয়া কর্মী কোন প্রার্থী কতজনকে কত দিন ধরে এবং প্রতিদিন কত ঘণ্টা করে খাটিয়েছেন এবং সে বাবদে কত টাকা ব্যয় হয়েছে। জানার সুযোগ নেই প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার বাবদে মাইক, যানবাহন, কর্মীদের আহারাদি প্রভৃতি বাবদই-বা কত করে দৈনিক খরচ হয়েছে।

পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে আছে, মনোনয়নপত্র নির্বাচন কমিশনে যখন প্রার্থীরা জমা দিলেন, তার সঙ্গে তাঁদের আয়-ব্যয়ের যে হিসাব দাখিল করেছিলেন তাতে বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীরা সবাই কোটিপতি বলে খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তাও আবার এক-দুই কোটি নয়, অনেক অনেক কোটি টাকা। এই প্রার্থীরা কেউ কোনো চাকরি করেন না, করেন ব্যবসা (একজন পেশায় আইনজীবী এবং এটিও ব্যবসা)। ফলে ঢাকা সিটি করপোরেশন দুটির নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মোট খরচ কত কোটি টাকা হয়েছে তার কোনো হিসাব কোনো দিনই প্রকাশ পাবে না, জানাও যাবে না। আমার পক্ষে তা অনুমান করাও সম্ভব নয়।

মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মনোনয়ন ফি বাবদ প্রত্যেক প্রার্থীকে জামানত হিসেবে জমা দিতে হয়েছে ১ লাখ টাকা করে। কাউন্সিলর পদে ৫৫ হাজার করে। ন্যূনতম শতকরা ১২.৫ পার্সেন্ট ভোট পেলে তবেই তিনি ওই জামানতের টাকা ফেরত পাবেন, নতুবা নয়। আইন এমনই। আর্থিক দিকটা একটু বেশিই হয়তো লিখে ফেললাম কিন্তু প্রার্থীদের খাতওয়ারি ব্যয় ও মোট ব্যয় সম্পর্কে কোনো স্পষ্ট বা আনুমানিক ধারণাও দেওয়া সম্ভব হলো না।

গণতন্ত্রে দেশের যে কোনো নাগরিক, যদি ভোটার তালিকায় তার নাম থাকে এবং ন্যূনতম বয়সসীমা যদি অর্জন করেন তাহলে তিনি যে কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। এটি সব নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু যে কোনো নাগরিক কি বাস্তবে নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন? বিশেষ করে স্বল্পবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন কোনো নাগরিকের পক্ষে অন্যসব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ১ লাখ বা ৫৫ হাজার টাকা সরকারি জামানত জমা দিয়ে, বাধ্যতামূলকভাবে ভোটার তালিকার সিডি কিনে (সিডির টাকা অফেরতযোগ্য) প্রয়োজনীয়সংখ্যক পোস্টার, লিফলেট, সভা-সমাবেশ, কর্মী নিয়োগ, আহারাদির জন্য যে বিপুল ব্যয় হয় তা কি করা সম্ভব? প্রশ্নগুলোর উত্তর আমাদের সবারই জানা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনে বিপুল অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত, ভোটার তালিকাসংক্রান্ত সিডিগুলিও কেনা বাধ্যতামূলক করে সরকারই (বা নির্বাচন কমিশন) ধনিক গোষ্ঠীর জন্যই নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার শতকরা ৯৫ ভাগ নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত, বিত্তহীনদের জন্য পুরোপুরি অসম্ভব করে তুলে তাদের সাংবিধানিক অধিকার হরণ করেছে।

নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা কত করতে পারবেন তার একটা সীমা নির্বাচনী বিধিতে উল্লেখ করা আছে। নির্বাচন শেষে সব প্রার্থীকেই নির্বাচনী ব্যয়ের একটি হিসাব নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে দাখিলের বাধ্যতামূলক বিধান আছে। এ বিধান না মানলে সম্ভবত সংশ্লিষ্ট প্রার্থী পরবর্তী কোনো নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার হারাতে পারেন। নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা সর্বোচ্চ কত টাকা করতে পারবেন নির্বাচন কমিশন প্রণীত নিয়ম-কানুনে তাও স্পষ্টাক্ষরে লিখিত আছে এবং তাও সম্ভবত বাধ্যতামূলক। শেষ পর্যন্ত কোন প্রার্থী সর্বোচ্চ কত টাকা ব্যয় করলেন, নির্বাচন শেষে তার হিসাব-নিকাশ বিল-ভাউচার প্রমাণাদিসহ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেন এবং ওই হিসাব-নিকাশ করা বিল ভাউচার সত্য কিনা তা কখনো যাচাই করে দেখা হয় না। কিন্তু অফিশিয়ালি স্বীকার না করলেও নির্বাচন কমিশনসহ সব মহলই তা জানে। নির্বাচনী অভিযান চলাকালে প্রার্থীরা কে কেমন ব্যয় করছেন তার মনিটরিং বা কারও ব্যয় সীমাবহির্ভূত বলে বিবেচিত হলেও তাকে আদৌ জবাবদিহির আওতায় আনা হয় না। অর্থাৎ গো অ্যাজ ইউ লাইক। টেলিভিশনে সপ্তাহের পর সপ্তাহ দিনরাত সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারও শুধু অত্যধিক নয়, গণতন্ত্রের বিধান সেখানেও মানা হয় না। উল্টো চ্যানেলগুলোর আচরণ মারাত্মকভাবে বৈষম্যমূলক। দুটি বৃহৎ দলের ধনী প্রার্থী ছাড়া অন্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছোট-বড়-মাঝারি দলের প্রার্থীকে চ্যানেলগুলো তাদের প্রচারে স্থান না দিয়ে যে বৈষম্য দেখায় তাও গণতন্ত্রের মূলসূত্র বিরোধী। আইনত ও ন্যায়ত সব দলের (বা নির্দলীয়) সব প্রার্থীই সমান প্রচার পাওয়ার অধিকার রাখেন। এ বিষয়েও নির্বাচনী বিধিতে কিছু কথা লেখা আছে। টেলিভিশন বা সংবাদপত্র এমন কিছু উল্লেখ না করে প্রচারের ব্যাপকতা দেখে মনে হয় যেন চ্যানেলগুলোর নিজস্ব প্রার্থীই হলেন দুই বৃহৎ দলের প্রার্থীরা। সাংবাদিকতা ও প্রচারমাধ্যমের নিয়মনীতির পরিপন্থী এ আচরণ বৈষম্যমূলক; গণতন্ত্রের বিধিবিধানেরও পরিপন্থী বটে। নির্বাচন কমিশনের উচিত এ বৈষম্যমূলক প্রচারণা বন্ধ করে বৈষম্যমুক্ত প্রচার চালাতে সব প্রচারমাধ্যমকে নির্দেশ দেওয়া। কিন্তু কখনো কমিশন এ ব্যাপারে কোনো হস্তক্ষেপ না করে প্রকারান্তরে বুঝিয়ে দেয়, ওই বড় দুই দলের প্রচার চালানো তাদেরও কাম্য। যে কটি বিষয় এযাবৎ উল্লেখ করলাম তার সবই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, নির্বাচন কমিশন সমগ্র নির্বাচনব্যবস্থাকেই ধনী, বৃহৎ ধনী প্রার্থীদের স্বার্থে পরিচালনা করছে। গণতন্ত্রের নাম-নিশানাও মুছে ফেলছে। নির্বাচনের জামানত, ভোটার তালিকাসংবলিত সিডি বাধ্যতামূলকভাবে কেনা, পোস্টার, লিফলেট, যানবাহন, দলীয় ও ভাড়াটিয়া কর্মীদের বাবদ ব্যয়, আহারাদি ও অন্যান্য খরচও যে নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত ও বিত্তহীনদের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার প্রকারান্তরে অস্বীকার করে তাদের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকার সবার চোখের সামনেই হরণ করে চলেছে। বস্তিবাসী দরিদ্র ছেলে বা মেয়েকে কেন প্রার্থী হওয়ার সুযোগ তার অর্থাভাবে নস্যাৎ করে দেওয়া হবে? কেনই বা একজন কৃষক বা তার সন্তানকে, বা একজন শ্রমিক বা তার সন্তানকে, নিম্নমধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন মানুষ সংখ্যায় সর্বাধিক হওয়া সত্ত্বেও শুধু অর্থাভাবে, সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে? তাদের এ অধিকার অন্যতম মৌলিক অধিকার হওয়া সত্ত্বেও তা প্রকারান্তরে হরণ করা হবে কোন অধিকারে?

এ অধিকারগুলো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ও তার অধিবাসীদের জন্য একটি মৌলিক অধিকার। কিন্তু তার অস্বীকৃতি একমাত্র ধনিকদের স্বার্থেই করে দেওয়া হচ্ছে। ইংরেজদের বিতাড়ন ও পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ওই বিত্তহীন নিম্নবিত্তরাই করেছেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর তার সাম্প্রদায়িক এবং অগণতান্ত্রিক, স্বৈরতান্ত্রিক নীতিগুলোর বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলন সংগ্রামেও তারাই ছিলেন প্রধান চালিকাশক্তি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্রেও তাই। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাশা ছিল সমগ্র জাতি, বিশেষ করে জাতির নিপীড়িত অংশসমূহ সব মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করবে। ’৭২-এর সংবিধানে বঙ্গবন্ধু তেমন অধিকারের স্বীকৃতিও দিলেন কিন্তু আজও তারা সে অধিকার থেকে বঞ্চিতই রয়ে গেলেন। তার পরও কি বলা যাবে বাংলাদেশে প্রাণবন্ত, পরিপুষ্ট গণতন্ত্র বিদ্যমান বা সমগ্র জাতি, উঁচু-নিচু নির্বিশেষে সে অধিকার ভোগ করে? করে না বলেই গণতন্ত্র যেন একটা মুমূর্ষু পর্যায়ে আইসিইউর্তে ভর্তি। এবার দেখা যাক অত কিছু সত্ত্বেও কেমন হলো এবার ঢাকা সিটির নির্বাচন। ২ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত সুপরিচিত জাতীয় দৈনিকগুলোই নয়, খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলে দিলেন, শতকরা ৩০ ভাগের মতো ভোটার ভোট দিয়েছেন। অন্য একজন নির্বাচন কমিশনার বললেন, ভোট পড়েছে শতকরা ২৫ ভাগের মতো। অর্থাৎ অন্তত ৭০ ভাগ ভোটার ভোট দেননি এটা নির্বাচন কমিশনেরই কথা। প্রায় সব পত্রিকা ওই দিন লিখেছে, আয়োজনের কোনো ঘাটতি ছিল না কিন্তু কোথাও ভোটার ছিল না। সকাল ৮টায় ভোট শুরু হলেও ১১টা পর্যন্ত অতি অল্পসংখ্যক ভোটার কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিলেন। বস্তুত কেন্দ্রগুলোর অবস্থা সারা দিনই ছিল তাই। কিন্তু কেন? মাসব্যাপী ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা, লিফলেট, পোস্টার, মাইক্রোফোন, যানবাহন, কর্মী চলাচল, মিছিল, সমাবেশ, প্রার্থীদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থনা, কোটি কোটি টাকা ব্যয় সত্ত্বেও ভোটাররা কেন এলেন না তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে?

কারণ সম্ভবত একটিই। গোটা নির্বাচনব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের ওপর ভোটারদের মারাত্মক আস্থাহীনতা। আস্থাহীনতা প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও। কারণ ২০১৪, ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের একটিকে তারা দেখেছেন প্রার্থীবিহীন, ভোটারবিহীন নির্বাচন আর অন্যটিতে তারা দেখেছেন নির্বাচনের আগের রাতেই ভোট বাক্সগুলোকে ব্যালটভর্তি অবস্থায়। ভোটারদের উপস্থিতি না থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন হয়ে গেল, সংসদ গঠিত হলো।

সার্বিক ভোট যদি শতকরা ৩০ ভাগ হয় তাহলে নিশ্চিন্তে বলা যায়, মেয়র পদে নির্বাচিত উভয় প্রার্থীর কেউই মোট ভোটার সংখ্যার শতকরা ১৫-১৬ ভাগের বেশি ভোট পাননি। অর্থাৎ তারা শতকরা ৮৪ থেকে ৮৫ ভাগ ভোটারের আস্থা অর্জন করতে না পারা সত্ত্বেও সরকারিভাবে নির্বাচিত বলে ঘোষিত হয়েছেন। নির্বাচনী বুথগুলো ছিল সরকারি দলের পাহারায় আর বিরোধী দলের কর্মীরা কেন্দ্রে ঢুকতেই পারেননি। তবু বলা হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, শান্তিপূর্ণ হয়েছে এবং যথার্থ হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, বিগত ১০০ বছরের মধ্যেও এত সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। গণতন্ত্রের নামে এমন প্রহসন মুক্তিযুদ্ধের পরে আমরা কেউ কি আশা করেছিলাম! জিয়া, এরশাদ আমলে হলেও না হয় কথা ছিল বা মেনে নেওয়া যেত। তাই সবাই দেখেন রাজনৈতিক ও বাস্তব অর্থেই ভোটাধিকারকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। তাই মানুষের এ অধিকারগুলোর সঙ্গে বাঁচার অধিকার, বেকারত্ব দূরীকরণ ও বৈষম্যের অবসান প্রভৃতির লড়াইকে তীব্র করে তোলার বিকল্প নেই।

                লেখক :  সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

এই মাত্র | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা