শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

রণেশ মৈত্র
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

বিগত ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ফলও সরকারিভাবে প্রকাশিত হয়েছে। যা ঘটার তাই ঘটেছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাই উভয় সিটিতে মেয়র পদে জিতেছেন। কাউন্সিলর পদগুলোয় বেশির ভাগ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিতেছেন। কিছুসংখ্যক আসনে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।

নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই বিশেষ করে মেয়র প্রার্থীদের মনোনয়ন চূড়ান্তভাবে দলীয় কার্যালয় থেকে ঘোষিত হওয়ার পর থেকেই, যে ব্যাপক প্রচারণার বাদ্যি বাজানো হয়েছে তা গণতন্ত্রের ইতিহাসে অভিনব। সব টেলিভিশন চ্যানেলই দিনরাত খেয়ে না খেয়ে কখনো লাইভ কখনো অন্যভাবে ক্লান্তিহীন প্রচার করেছে নির্বাচনী অভিযানের দৃশ্য। মিছিল-সমাবেশ, প্রচারপত্র বিলি ও পোস্টার সাঁটানোর মহোৎসবের ছবিগুলো। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত টেলিভিশনে এমন প্রচার-প্রচারণা, মিছিল ও অসংখ্য সমাবেশের দৃশ্য দেখানোর ফলে একঘেয়ে পরিবেশ রচিত হচ্ছিল। আজও অবশ্য অপ্রচারিত রয়েছে প্রার্থীরা কত লাখ, কত হাজার করে পোস্টার-লিফলেট ছেপেছেন এবং সে বাবদে মোট কত টাকা তাদের খরচ হয়েছে। প্রচারে আসেনি দলীয় কর্মী ছাড়াও ভাড়াটিয়া কর্মী কোন প্রার্থী কতজনকে কত দিন ধরে এবং প্রতিদিন কত ঘণ্টা করে খাটিয়েছেন এবং সে বাবদে কত টাকা ব্যয় হয়েছে। জানার সুযোগ নেই প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার বাবদে মাইক, যানবাহন, কর্মীদের আহারাদি প্রভৃতি বাবদই-বা কত করে দৈনিক খরচ হয়েছে।

পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে আছে, মনোনয়নপত্র নির্বাচন কমিশনে যখন প্রার্থীরা জমা দিলেন, তার সঙ্গে তাঁদের আয়-ব্যয়ের যে হিসাব দাখিল করেছিলেন তাতে বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীরা সবাই কোটিপতি বলে খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তাও আবার এক-দুই কোটি নয়, অনেক অনেক কোটি টাকা। এই প্রার্থীরা কেউ কোনো চাকরি করেন না, করেন ব্যবসা (একজন পেশায় আইনজীবী এবং এটিও ব্যবসা)। ফলে ঢাকা সিটি করপোরেশন দুটির নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মোট খরচ কত কোটি টাকা হয়েছে তার কোনো হিসাব কোনো দিনই প্রকাশ পাবে না, জানাও যাবে না। আমার পক্ষে তা অনুমান করাও সম্ভব নয়।

মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মনোনয়ন ফি বাবদ প্রত্যেক প্রার্থীকে জামানত হিসেবে জমা দিতে হয়েছে ১ লাখ টাকা করে। কাউন্সিলর পদে ৫৫ হাজার করে। ন্যূনতম শতকরা ১২.৫ পার্সেন্ট ভোট পেলে তবেই তিনি ওই জামানতের টাকা ফেরত পাবেন, নতুবা নয়। আইন এমনই। আর্থিক দিকটা একটু বেশিই হয়তো লিখে ফেললাম কিন্তু প্রার্থীদের খাতওয়ারি ব্যয় ও মোট ব্যয় সম্পর্কে কোনো স্পষ্ট বা আনুমানিক ধারণাও দেওয়া সম্ভব হলো না।

গণতন্ত্রে দেশের যে কোনো নাগরিক, যদি ভোটার তালিকায় তার নাম থাকে এবং ন্যূনতম বয়সসীমা যদি অর্জন করেন তাহলে তিনি যে কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। এটি সব নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু যে কোনো নাগরিক কি বাস্তবে নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন? বিশেষ করে স্বল্পবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন কোনো নাগরিকের পক্ষে অন্যসব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ১ লাখ বা ৫৫ হাজার টাকা সরকারি জামানত জমা দিয়ে, বাধ্যতামূলকভাবে ভোটার তালিকার সিডি কিনে (সিডির টাকা অফেরতযোগ্য) প্রয়োজনীয়সংখ্যক পোস্টার, লিফলেট, সভা-সমাবেশ, কর্মী নিয়োগ, আহারাদির জন্য যে বিপুল ব্যয় হয় তা কি করা সম্ভব? প্রশ্নগুলোর উত্তর আমাদের সবারই জানা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনে বিপুল অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত, ভোটার তালিকাসংক্রান্ত সিডিগুলিও কেনা বাধ্যতামূলক করে সরকারই (বা নির্বাচন কমিশন) ধনিক গোষ্ঠীর জন্যই নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার শতকরা ৯৫ ভাগ নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত, বিত্তহীনদের জন্য পুরোপুরি অসম্ভব করে তুলে তাদের সাংবিধানিক অধিকার হরণ করেছে।

নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা কত করতে পারবেন তার একটা সীমা নির্বাচনী বিধিতে উল্লেখ করা আছে। নির্বাচন শেষে সব প্রার্থীকেই নির্বাচনী ব্যয়ের একটি হিসাব নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে দাখিলের বাধ্যতামূলক বিধান আছে। এ বিধান না মানলে সম্ভবত সংশ্লিষ্ট প্রার্থী পরবর্তী কোনো নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার হারাতে পারেন। নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা সর্বোচ্চ কত টাকা করতে পারবেন নির্বাচন কমিশন প্রণীত নিয়ম-কানুনে তাও স্পষ্টাক্ষরে লিখিত আছে এবং তাও সম্ভবত বাধ্যতামূলক। শেষ পর্যন্ত কোন প্রার্থী সর্বোচ্চ কত টাকা ব্যয় করলেন, নির্বাচন শেষে তার হিসাব-নিকাশ বিল-ভাউচার প্রমাণাদিসহ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেন এবং ওই হিসাব-নিকাশ করা বিল ভাউচার সত্য কিনা তা কখনো যাচাই করে দেখা হয় না। কিন্তু অফিশিয়ালি স্বীকার না করলেও নির্বাচন কমিশনসহ সব মহলই তা জানে। নির্বাচনী অভিযান চলাকালে প্রার্থীরা কে কেমন ব্যয় করছেন তার মনিটরিং বা কারও ব্যয় সীমাবহির্ভূত বলে বিবেচিত হলেও তাকে আদৌ জবাবদিহির আওতায় আনা হয় না। অর্থাৎ গো অ্যাজ ইউ লাইক। টেলিভিশনে সপ্তাহের পর সপ্তাহ দিনরাত সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারও শুধু অত্যধিক নয়, গণতন্ত্রের বিধান সেখানেও মানা হয় না। উল্টো চ্যানেলগুলোর আচরণ মারাত্মকভাবে বৈষম্যমূলক। দুটি বৃহৎ দলের ধনী প্রার্থী ছাড়া অন্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছোট-বড়-মাঝারি দলের প্রার্থীকে চ্যানেলগুলো তাদের প্রচারে স্থান না দিয়ে যে বৈষম্য দেখায় তাও গণতন্ত্রের মূলসূত্র বিরোধী। আইনত ও ন্যায়ত সব দলের (বা নির্দলীয়) সব প্রার্থীই সমান প্রচার পাওয়ার অধিকার রাখেন। এ বিষয়েও নির্বাচনী বিধিতে কিছু কথা লেখা আছে। টেলিভিশন বা সংবাদপত্র এমন কিছু উল্লেখ না করে প্রচারের ব্যাপকতা দেখে মনে হয় যেন চ্যানেলগুলোর নিজস্ব প্রার্থীই হলেন দুই বৃহৎ দলের প্রার্থীরা। সাংবাদিকতা ও প্রচারমাধ্যমের নিয়মনীতির পরিপন্থী এ আচরণ বৈষম্যমূলক; গণতন্ত্রের বিধিবিধানেরও পরিপন্থী বটে। নির্বাচন কমিশনের উচিত এ বৈষম্যমূলক প্রচারণা বন্ধ করে বৈষম্যমুক্ত প্রচার চালাতে সব প্রচারমাধ্যমকে নির্দেশ দেওয়া। কিন্তু কখনো কমিশন এ ব্যাপারে কোনো হস্তক্ষেপ না করে প্রকারান্তরে বুঝিয়ে দেয়, ওই বড় দুই দলের প্রচার চালানো তাদেরও কাম্য। যে কটি বিষয় এযাবৎ উল্লেখ করলাম তার সবই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, নির্বাচন কমিশন সমগ্র নির্বাচনব্যবস্থাকেই ধনী, বৃহৎ ধনী প্রার্থীদের স্বার্থে পরিচালনা করছে। গণতন্ত্রের নাম-নিশানাও মুছে ফেলছে। নির্বাচনের জামানত, ভোটার তালিকাসংবলিত সিডি বাধ্যতামূলকভাবে কেনা, পোস্টার, লিফলেট, যানবাহন, দলীয় ও ভাড়াটিয়া কর্মীদের বাবদ ব্যয়, আহারাদি ও অন্যান্য খরচও যে নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত ও বিত্তহীনদের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার প্রকারান্তরে অস্বীকার করে তাদের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকার সবার চোখের সামনেই হরণ করে চলেছে। বস্তিবাসী দরিদ্র ছেলে বা মেয়েকে কেন প্রার্থী হওয়ার সুযোগ তার অর্থাভাবে নস্যাৎ করে দেওয়া হবে? কেনই বা একজন কৃষক বা তার সন্তানকে, বা একজন শ্রমিক বা তার সন্তানকে, নিম্নমধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন মানুষ সংখ্যায় সর্বাধিক হওয়া সত্ত্বেও শুধু অর্থাভাবে, সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে? তাদের এ অধিকার অন্যতম মৌলিক অধিকার হওয়া সত্ত্বেও তা প্রকারান্তরে হরণ করা হবে কোন অধিকারে?

এ অধিকারগুলো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ও তার অধিবাসীদের জন্য একটি মৌলিক অধিকার। কিন্তু তার অস্বীকৃতি একমাত্র ধনিকদের স্বার্থেই করে দেওয়া হচ্ছে। ইংরেজদের বিতাড়ন ও পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ওই বিত্তহীন নিম্নবিত্তরাই করেছেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর তার সাম্প্রদায়িক এবং অগণতান্ত্রিক, স্বৈরতান্ত্রিক নীতিগুলোর বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলন সংগ্রামেও তারাই ছিলেন প্রধান চালিকাশক্তি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্রেও তাই। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাশা ছিল সমগ্র জাতি, বিশেষ করে জাতির নিপীড়িত অংশসমূহ সব মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করবে। ’৭২-এর সংবিধানে বঙ্গবন্ধু তেমন অধিকারের স্বীকৃতিও দিলেন কিন্তু আজও তারা সে অধিকার থেকে বঞ্চিতই রয়ে গেলেন। তার পরও কি বলা যাবে বাংলাদেশে প্রাণবন্ত, পরিপুষ্ট গণতন্ত্র বিদ্যমান বা সমগ্র জাতি, উঁচু-নিচু নির্বিশেষে সে অধিকার ভোগ করে? করে না বলেই গণতন্ত্র যেন একটা মুমূর্ষু পর্যায়ে আইসিইউর্তে ভর্তি। এবার দেখা যাক অত কিছু সত্ত্বেও কেমন হলো এবার ঢাকা সিটির নির্বাচন। ২ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত সুপরিচিত জাতীয় দৈনিকগুলোই নয়, খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলে দিলেন, শতকরা ৩০ ভাগের মতো ভোটার ভোট দিয়েছেন। অন্য একজন নির্বাচন কমিশনার বললেন, ভোট পড়েছে শতকরা ২৫ ভাগের মতো। অর্থাৎ অন্তত ৭০ ভাগ ভোটার ভোট দেননি এটা নির্বাচন কমিশনেরই কথা। প্রায় সব পত্রিকা ওই দিন লিখেছে, আয়োজনের কোনো ঘাটতি ছিল না কিন্তু কোথাও ভোটার ছিল না। সকাল ৮টায় ভোট শুরু হলেও ১১টা পর্যন্ত অতি অল্পসংখ্যক ভোটার কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিলেন। বস্তুত কেন্দ্রগুলোর অবস্থা সারা দিনই ছিল তাই। কিন্তু কেন? মাসব্যাপী ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা, লিফলেট, পোস্টার, মাইক্রোফোন, যানবাহন, কর্মী চলাচল, মিছিল, সমাবেশ, প্রার্থীদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থনা, কোটি কোটি টাকা ব্যয় সত্ত্বেও ভোটাররা কেন এলেন না তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে?

কারণ সম্ভবত একটিই। গোটা নির্বাচনব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের ওপর ভোটারদের মারাত্মক আস্থাহীনতা। আস্থাহীনতা প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও। কারণ ২০১৪, ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের একটিকে তারা দেখেছেন প্রার্থীবিহীন, ভোটারবিহীন নির্বাচন আর অন্যটিতে তারা দেখেছেন নির্বাচনের আগের রাতেই ভোট বাক্সগুলোকে ব্যালটভর্তি অবস্থায়। ভোটারদের উপস্থিতি না থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন হয়ে গেল, সংসদ গঠিত হলো।

সার্বিক ভোট যদি শতকরা ৩০ ভাগ হয় তাহলে নিশ্চিন্তে বলা যায়, মেয়র পদে নির্বাচিত উভয় প্রার্থীর কেউই মোট ভোটার সংখ্যার শতকরা ১৫-১৬ ভাগের বেশি ভোট পাননি। অর্থাৎ তারা শতকরা ৮৪ থেকে ৮৫ ভাগ ভোটারের আস্থা অর্জন করতে না পারা সত্ত্বেও সরকারিভাবে নির্বাচিত বলে ঘোষিত হয়েছেন। নির্বাচনী বুথগুলো ছিল সরকারি দলের পাহারায় আর বিরোধী দলের কর্মীরা কেন্দ্রে ঢুকতেই পারেননি। তবু বলা হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, শান্তিপূর্ণ হয়েছে এবং যথার্থ হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, বিগত ১০০ বছরের মধ্যেও এত সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। গণতন্ত্রের নামে এমন প্রহসন মুক্তিযুদ্ধের পরে আমরা কেউ কি আশা করেছিলাম! জিয়া, এরশাদ আমলে হলেও না হয় কথা ছিল বা মেনে নেওয়া যেত। তাই সবাই দেখেন রাজনৈতিক ও বাস্তব অর্থেই ভোটাধিকারকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। তাই মানুষের এ অধিকারগুলোর সঙ্গে বাঁচার অধিকার, বেকারত্ব দূরীকরণ ও বৈষম্যের অবসান প্রভৃতির লড়াইকে তীব্র করে তোলার বিকল্প নেই।

                লেখক :  সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম