শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

রণেশ মৈত্র
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

বিগত ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ফলও সরকারিভাবে প্রকাশিত হয়েছে। যা ঘটার তাই ঘটেছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাই উভয় সিটিতে মেয়র পদে জিতেছেন। কাউন্সিলর পদগুলোয় বেশির ভাগ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিতেছেন। কিছুসংখ্যক আসনে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।

নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই বিশেষ করে মেয়র প্রার্থীদের মনোনয়ন চূড়ান্তভাবে দলীয় কার্যালয় থেকে ঘোষিত হওয়ার পর থেকেই, যে ব্যাপক প্রচারণার বাদ্যি বাজানো হয়েছে তা গণতন্ত্রের ইতিহাসে অভিনব। সব টেলিভিশন চ্যানেলই দিনরাত খেয়ে না খেয়ে কখনো লাইভ কখনো অন্যভাবে ক্লান্তিহীন প্রচার করেছে নির্বাচনী অভিযানের দৃশ্য। মিছিল-সমাবেশ, প্রচারপত্র বিলি ও পোস্টার সাঁটানোর মহোৎসবের ছবিগুলো। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত টেলিভিশনে এমন প্রচার-প্রচারণা, মিছিল ও অসংখ্য সমাবেশের দৃশ্য দেখানোর ফলে একঘেয়ে পরিবেশ রচিত হচ্ছিল। আজও অবশ্য অপ্রচারিত রয়েছে প্রার্থীরা কত লাখ, কত হাজার করে পোস্টার-লিফলেট ছেপেছেন এবং সে বাবদে মোট কত টাকা তাদের খরচ হয়েছে। প্রচারে আসেনি দলীয় কর্মী ছাড়াও ভাড়াটিয়া কর্মী কোন প্রার্থী কতজনকে কত দিন ধরে এবং প্রতিদিন কত ঘণ্টা করে খাটিয়েছেন এবং সে বাবদে কত টাকা ব্যয় হয়েছে। জানার সুযোগ নেই প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার বাবদে মাইক, যানবাহন, কর্মীদের আহারাদি প্রভৃতি বাবদই-বা কত করে দৈনিক খরচ হয়েছে।

পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে আছে, মনোনয়নপত্র নির্বাচন কমিশনে যখন প্রার্থীরা জমা দিলেন, তার সঙ্গে তাঁদের আয়-ব্যয়ের যে হিসাব দাখিল করেছিলেন তাতে বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীরা সবাই কোটিপতি বলে খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তাও আবার এক-দুই কোটি নয়, অনেক অনেক কোটি টাকা। এই প্রার্থীরা কেউ কোনো চাকরি করেন না, করেন ব্যবসা (একজন পেশায় আইনজীবী এবং এটিও ব্যবসা)। ফলে ঢাকা সিটি করপোরেশন দুটির নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মোট খরচ কত কোটি টাকা হয়েছে তার কোনো হিসাব কোনো দিনই প্রকাশ পাবে না, জানাও যাবে না। আমার পক্ষে তা অনুমান করাও সম্ভব নয়।

মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মনোনয়ন ফি বাবদ প্রত্যেক প্রার্থীকে জামানত হিসেবে জমা দিতে হয়েছে ১ লাখ টাকা করে। কাউন্সিলর পদে ৫৫ হাজার করে। ন্যূনতম শতকরা ১২.৫ পার্সেন্ট ভোট পেলে তবেই তিনি ওই জামানতের টাকা ফেরত পাবেন, নতুবা নয়। আইন এমনই। আর্থিক দিকটা একটু বেশিই হয়তো লিখে ফেললাম কিন্তু প্রার্থীদের খাতওয়ারি ব্যয় ও মোট ব্যয় সম্পর্কে কোনো স্পষ্ট বা আনুমানিক ধারণাও দেওয়া সম্ভব হলো না।

গণতন্ত্রে দেশের যে কোনো নাগরিক, যদি ভোটার তালিকায় তার নাম থাকে এবং ন্যূনতম বয়সসীমা যদি অর্জন করেন তাহলে তিনি যে কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। এটি সব নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু যে কোনো নাগরিক কি বাস্তবে নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন? বিশেষ করে স্বল্পবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন কোনো নাগরিকের পক্ষে অন্যসব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ১ লাখ বা ৫৫ হাজার টাকা সরকারি জামানত জমা দিয়ে, বাধ্যতামূলকভাবে ভোটার তালিকার সিডি কিনে (সিডির টাকা অফেরতযোগ্য) প্রয়োজনীয়সংখ্যক পোস্টার, লিফলেট, সভা-সমাবেশ, কর্মী নিয়োগ, আহারাদির জন্য যে বিপুল ব্যয় হয় তা কি করা সম্ভব? প্রশ্নগুলোর উত্তর আমাদের সবারই জানা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনে বিপুল অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত, ভোটার তালিকাসংক্রান্ত সিডিগুলিও কেনা বাধ্যতামূলক করে সরকারই (বা নির্বাচন কমিশন) ধনিক গোষ্ঠীর জন্যই নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার শতকরা ৯৫ ভাগ নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত, বিত্তহীনদের জন্য পুরোপুরি অসম্ভব করে তুলে তাদের সাংবিধানিক অধিকার হরণ করেছে।

নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা কত করতে পারবেন তার একটা সীমা নির্বাচনী বিধিতে উল্লেখ করা আছে। নির্বাচন শেষে সব প্রার্থীকেই নির্বাচনী ব্যয়ের একটি হিসাব নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে দাখিলের বাধ্যতামূলক বিধান আছে। এ বিধান না মানলে সম্ভবত সংশ্লিষ্ট প্রার্থী পরবর্তী কোনো নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার হারাতে পারেন। নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা সর্বোচ্চ কত টাকা করতে পারবেন নির্বাচন কমিশন প্রণীত নিয়ম-কানুনে তাও স্পষ্টাক্ষরে লিখিত আছে এবং তাও সম্ভবত বাধ্যতামূলক। শেষ পর্যন্ত কোন প্রার্থী সর্বোচ্চ কত টাকা ব্যয় করলেন, নির্বাচন শেষে তার হিসাব-নিকাশ বিল-ভাউচার প্রমাণাদিসহ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেন এবং ওই হিসাব-নিকাশ করা বিল ভাউচার সত্য কিনা তা কখনো যাচাই করে দেখা হয় না। কিন্তু অফিশিয়ালি স্বীকার না করলেও নির্বাচন কমিশনসহ সব মহলই তা জানে। নির্বাচনী অভিযান চলাকালে প্রার্থীরা কে কেমন ব্যয় করছেন তার মনিটরিং বা কারও ব্যয় সীমাবহির্ভূত বলে বিবেচিত হলেও তাকে আদৌ জবাবদিহির আওতায় আনা হয় না। অর্থাৎ গো অ্যাজ ইউ লাইক। টেলিভিশনে সপ্তাহের পর সপ্তাহ দিনরাত সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারও শুধু অত্যধিক নয়, গণতন্ত্রের বিধান সেখানেও মানা হয় না। উল্টো চ্যানেলগুলোর আচরণ মারাত্মকভাবে বৈষম্যমূলক। দুটি বৃহৎ দলের ধনী প্রার্থী ছাড়া অন্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছোট-বড়-মাঝারি দলের প্রার্থীকে চ্যানেলগুলো তাদের প্রচারে স্থান না দিয়ে যে বৈষম্য দেখায় তাও গণতন্ত্রের মূলসূত্র বিরোধী। আইনত ও ন্যায়ত সব দলের (বা নির্দলীয়) সব প্রার্থীই সমান প্রচার পাওয়ার অধিকার রাখেন। এ বিষয়েও নির্বাচনী বিধিতে কিছু কথা লেখা আছে। টেলিভিশন বা সংবাদপত্র এমন কিছু উল্লেখ না করে প্রচারের ব্যাপকতা দেখে মনে হয় যেন চ্যানেলগুলোর নিজস্ব প্রার্থীই হলেন দুই বৃহৎ দলের প্রার্থীরা। সাংবাদিকতা ও প্রচারমাধ্যমের নিয়মনীতির পরিপন্থী এ আচরণ বৈষম্যমূলক; গণতন্ত্রের বিধিবিধানেরও পরিপন্থী বটে। নির্বাচন কমিশনের উচিত এ বৈষম্যমূলক প্রচারণা বন্ধ করে বৈষম্যমুক্ত প্রচার চালাতে সব প্রচারমাধ্যমকে নির্দেশ দেওয়া। কিন্তু কখনো কমিশন এ ব্যাপারে কোনো হস্তক্ষেপ না করে প্রকারান্তরে বুঝিয়ে দেয়, ওই বড় দুই দলের প্রচার চালানো তাদেরও কাম্য। যে কটি বিষয় এযাবৎ উল্লেখ করলাম তার সবই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, নির্বাচন কমিশন সমগ্র নির্বাচনব্যবস্থাকেই ধনী, বৃহৎ ধনী প্রার্থীদের স্বার্থে পরিচালনা করছে। গণতন্ত্রের নাম-নিশানাও মুছে ফেলছে। নির্বাচনের জামানত, ভোটার তালিকাসংবলিত সিডি বাধ্যতামূলকভাবে কেনা, পোস্টার, লিফলেট, যানবাহন, দলীয় ও ভাড়াটিয়া কর্মীদের বাবদ ব্যয়, আহারাদি ও অন্যান্য খরচও যে নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত ও বিত্তহীনদের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার প্রকারান্তরে অস্বীকার করে তাদের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকার সবার চোখের সামনেই হরণ করে চলেছে। বস্তিবাসী দরিদ্র ছেলে বা মেয়েকে কেন প্রার্থী হওয়ার সুযোগ তার অর্থাভাবে নস্যাৎ করে দেওয়া হবে? কেনই বা একজন কৃষক বা তার সন্তানকে, বা একজন শ্রমিক বা তার সন্তানকে, নিম্নমধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন মানুষ সংখ্যায় সর্বাধিক হওয়া সত্ত্বেও শুধু অর্থাভাবে, সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে? তাদের এ অধিকার অন্যতম মৌলিক অধিকার হওয়া সত্ত্বেও তা প্রকারান্তরে হরণ করা হবে কোন অধিকারে?

এ অধিকারগুলো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ও তার অধিবাসীদের জন্য একটি মৌলিক অধিকার। কিন্তু তার অস্বীকৃতি একমাত্র ধনিকদের স্বার্থেই করে দেওয়া হচ্ছে। ইংরেজদের বিতাড়ন ও পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ওই বিত্তহীন নিম্নবিত্তরাই করেছেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর তার সাম্প্রদায়িক এবং অগণতান্ত্রিক, স্বৈরতান্ত্রিক নীতিগুলোর বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলন সংগ্রামেও তারাই ছিলেন প্রধান চালিকাশক্তি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্রেও তাই। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাশা ছিল সমগ্র জাতি, বিশেষ করে জাতির নিপীড়িত অংশসমূহ সব মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করবে। ’৭২-এর সংবিধানে বঙ্গবন্ধু তেমন অধিকারের স্বীকৃতিও দিলেন কিন্তু আজও তারা সে অধিকার থেকে বঞ্চিতই রয়ে গেলেন। তার পরও কি বলা যাবে বাংলাদেশে প্রাণবন্ত, পরিপুষ্ট গণতন্ত্র বিদ্যমান বা সমগ্র জাতি, উঁচু-নিচু নির্বিশেষে সে অধিকার ভোগ করে? করে না বলেই গণতন্ত্র যেন একটা মুমূর্ষু পর্যায়ে আইসিইউর্তে ভর্তি। এবার দেখা যাক অত কিছু সত্ত্বেও কেমন হলো এবার ঢাকা সিটির নির্বাচন। ২ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত সুপরিচিত জাতীয় দৈনিকগুলোই নয়, খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলে দিলেন, শতকরা ৩০ ভাগের মতো ভোটার ভোট দিয়েছেন। অন্য একজন নির্বাচন কমিশনার বললেন, ভোট পড়েছে শতকরা ২৫ ভাগের মতো। অর্থাৎ অন্তত ৭০ ভাগ ভোটার ভোট দেননি এটা নির্বাচন কমিশনেরই কথা। প্রায় সব পত্রিকা ওই দিন লিখেছে, আয়োজনের কোনো ঘাটতি ছিল না কিন্তু কোথাও ভোটার ছিল না। সকাল ৮টায় ভোট শুরু হলেও ১১টা পর্যন্ত অতি অল্পসংখ্যক ভোটার কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিলেন। বস্তুত কেন্দ্রগুলোর অবস্থা সারা দিনই ছিল তাই। কিন্তু কেন? মাসব্যাপী ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা, লিফলেট, পোস্টার, মাইক্রোফোন, যানবাহন, কর্মী চলাচল, মিছিল, সমাবেশ, প্রার্থীদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থনা, কোটি কোটি টাকা ব্যয় সত্ত্বেও ভোটাররা কেন এলেন না তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে?

কারণ সম্ভবত একটিই। গোটা নির্বাচনব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের ওপর ভোটারদের মারাত্মক আস্থাহীনতা। আস্থাহীনতা প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও। কারণ ২০১৪, ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের একটিকে তারা দেখেছেন প্রার্থীবিহীন, ভোটারবিহীন নির্বাচন আর অন্যটিতে তারা দেখেছেন নির্বাচনের আগের রাতেই ভোট বাক্সগুলোকে ব্যালটভর্তি অবস্থায়। ভোটারদের উপস্থিতি না থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন হয়ে গেল, সংসদ গঠিত হলো।

সার্বিক ভোট যদি শতকরা ৩০ ভাগ হয় তাহলে নিশ্চিন্তে বলা যায়, মেয়র পদে নির্বাচিত উভয় প্রার্থীর কেউই মোট ভোটার সংখ্যার শতকরা ১৫-১৬ ভাগের বেশি ভোট পাননি। অর্থাৎ তারা শতকরা ৮৪ থেকে ৮৫ ভাগ ভোটারের আস্থা অর্জন করতে না পারা সত্ত্বেও সরকারিভাবে নির্বাচিত বলে ঘোষিত হয়েছেন। নির্বাচনী বুথগুলো ছিল সরকারি দলের পাহারায় আর বিরোধী দলের কর্মীরা কেন্দ্রে ঢুকতেই পারেননি। তবু বলা হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, শান্তিপূর্ণ হয়েছে এবং যথার্থ হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, বিগত ১০০ বছরের মধ্যেও এত সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। গণতন্ত্রের নামে এমন প্রহসন মুক্তিযুদ্ধের পরে আমরা কেউ কি আশা করেছিলাম! জিয়া, এরশাদ আমলে হলেও না হয় কথা ছিল বা মেনে নেওয়া যেত। তাই সবাই দেখেন রাজনৈতিক ও বাস্তব অর্থেই ভোটাধিকারকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। তাই মানুষের এ অধিকারগুলোর সঙ্গে বাঁচার অধিকার, বেকারত্ব দূরীকরণ ও বৈষম্যের অবসান প্রভৃতির লড়াইকে তীব্র করে তোলার বিকল্প নেই।

                লেখক :  সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন