শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

রণেশ মৈত্র
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র আইসিইউতে : ভোটাধিকার নির্বাসনে

বিগত ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ফলও সরকারিভাবে প্রকাশিত হয়েছে। যা ঘটার তাই ঘটেছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাই উভয় সিটিতে মেয়র পদে জিতেছেন। কাউন্সিলর পদগুলোয় বেশির ভাগ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিতেছেন। কিছুসংখ্যক আসনে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।

নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই বিশেষ করে মেয়র প্রার্থীদের মনোনয়ন চূড়ান্তভাবে দলীয় কার্যালয় থেকে ঘোষিত হওয়ার পর থেকেই, যে ব্যাপক প্রচারণার বাদ্যি বাজানো হয়েছে তা গণতন্ত্রের ইতিহাসে অভিনব। সব টেলিভিশন চ্যানেলই দিনরাত খেয়ে না খেয়ে কখনো লাইভ কখনো অন্যভাবে ক্লান্তিহীন প্রচার করেছে নির্বাচনী অভিযানের দৃশ্য। মিছিল-সমাবেশ, প্রচারপত্র বিলি ও পোস্টার সাঁটানোর মহোৎসবের ছবিগুলো। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত টেলিভিশনে এমন প্রচার-প্রচারণা, মিছিল ও অসংখ্য সমাবেশের দৃশ্য দেখানোর ফলে একঘেয়ে পরিবেশ রচিত হচ্ছিল। আজও অবশ্য অপ্রচারিত রয়েছে প্রার্থীরা কত লাখ, কত হাজার করে পোস্টার-লিফলেট ছেপেছেন এবং সে বাবদে মোট কত টাকা তাদের খরচ হয়েছে। প্রচারে আসেনি দলীয় কর্মী ছাড়াও ভাড়াটিয়া কর্মী কোন প্রার্থী কতজনকে কত দিন ধরে এবং প্রতিদিন কত ঘণ্টা করে খাটিয়েছেন এবং সে বাবদে কত টাকা ব্যয় হয়েছে। জানার সুযোগ নেই প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার বাবদে মাইক, যানবাহন, কর্মীদের আহারাদি প্রভৃতি বাবদই-বা কত করে দৈনিক খরচ হয়েছে।

পাঠকদের নিশ্চয়ই মনে আছে, মনোনয়নপত্র নির্বাচন কমিশনে যখন প্রার্থীরা জমা দিলেন, তার সঙ্গে তাঁদের আয়-ব্যয়ের যে হিসাব দাখিল করেছিলেন তাতে বড় দুই দলের মেয়র প্রার্থীরা সবাই কোটিপতি বলে খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তাও আবার এক-দুই কোটি নয়, অনেক অনেক কোটি টাকা। এই প্রার্থীরা কেউ কোনো চাকরি করেন না, করেন ব্যবসা (একজন পেশায় আইনজীবী এবং এটিও ব্যবসা)। ফলে ঢাকা সিটি করপোরেশন দুটির নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় মোট খরচ কত কোটি টাকা হয়েছে তার কোনো হিসাব কোনো দিনই প্রকাশ পাবে না, জানাও যাবে না। আমার পক্ষে তা অনুমান করাও সম্ভব নয়।

মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মনোনয়ন ফি বাবদ প্রত্যেক প্রার্থীকে জামানত হিসেবে জমা দিতে হয়েছে ১ লাখ টাকা করে। কাউন্সিলর পদে ৫৫ হাজার করে। ন্যূনতম শতকরা ১২.৫ পার্সেন্ট ভোট পেলে তবেই তিনি ওই জামানতের টাকা ফেরত পাবেন, নতুবা নয়। আইন এমনই। আর্থিক দিকটা একটু বেশিই হয়তো লিখে ফেললাম কিন্তু প্রার্থীদের খাতওয়ারি ব্যয় ও মোট ব্যয় সম্পর্কে কোনো স্পষ্ট বা আনুমানিক ধারণাও দেওয়া সম্ভব হলো না।

গণতন্ত্রে দেশের যে কোনো নাগরিক, যদি ভোটার তালিকায় তার নাম থাকে এবং ন্যূনতম বয়সসীমা যদি অর্জন করেন তাহলে তিনি যে কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। এটি সব নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু যে কোনো নাগরিক কি বাস্তবে নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন? বিশেষ করে স্বল্পবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন কোনো নাগরিকের পক্ষে অন্যসব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ১ লাখ বা ৫৫ হাজার টাকা সরকারি জামানত জমা দিয়ে, বাধ্যতামূলকভাবে ভোটার তালিকার সিডি কিনে (সিডির টাকা অফেরতযোগ্য) প্রয়োজনীয়সংখ্যক পোস্টার, লিফলেট, সভা-সমাবেশ, কর্মী নিয়োগ, আহারাদির জন্য যে বিপুল ব্যয় হয় তা কি করা সম্ভব? প্রশ্নগুলোর উত্তর আমাদের সবারই জানা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশনে বিপুল অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত, ভোটার তালিকাসংক্রান্ত সিডিগুলিও কেনা বাধ্যতামূলক করে সরকারই (বা নির্বাচন কমিশন) ধনিক গোষ্ঠীর জন্যই নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার শতকরা ৯৫ ভাগ নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত, বিত্তহীনদের জন্য পুরোপুরি অসম্ভব করে তুলে তাদের সাংবিধানিক অধিকার হরণ করেছে।

নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা কত করতে পারবেন তার একটা সীমা নির্বাচনী বিধিতে উল্লেখ করা আছে। নির্বাচন শেষে সব প্রার্থীকেই নির্বাচনী ব্যয়ের একটি হিসাব নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে দাখিলের বাধ্যতামূলক বিধান আছে। এ বিধান না মানলে সম্ভবত সংশ্লিষ্ট প্রার্থী পরবর্তী কোনো নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার হারাতে পারেন। নির্বাচনী ব্যয় প্রার্থীরা সর্বোচ্চ কত টাকা করতে পারবেন নির্বাচন কমিশন প্রণীত নিয়ম-কানুনে তাও স্পষ্টাক্ষরে লিখিত আছে এবং তাও সম্ভবত বাধ্যতামূলক। শেষ পর্যন্ত কোন প্রার্থী সর্বোচ্চ কত টাকা ব্যয় করলেন, নির্বাচন শেষে তার হিসাব-নিকাশ বিল-ভাউচার প্রমাণাদিসহ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেন এবং ওই হিসাব-নিকাশ করা বিল ভাউচার সত্য কিনা তা কখনো যাচাই করে দেখা হয় না। কিন্তু অফিশিয়ালি স্বীকার না করলেও নির্বাচন কমিশনসহ সব মহলই তা জানে। নির্বাচনী অভিযান চলাকালে প্রার্থীরা কে কেমন ব্যয় করছেন তার মনিটরিং বা কারও ব্যয় সীমাবহির্ভূত বলে বিবেচিত হলেও তাকে আদৌ জবাবদিহির আওতায় আনা হয় না। অর্থাৎ গো অ্যাজ ইউ লাইক। টেলিভিশনে সপ্তাহের পর সপ্তাহ দিনরাত সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারও শুধু অত্যধিক নয়, গণতন্ত্রের বিধান সেখানেও মানা হয় না। উল্টো চ্যানেলগুলোর আচরণ মারাত্মকভাবে বৈষম্যমূলক। দুটি বৃহৎ দলের ধনী প্রার্থী ছাড়া অন্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছোট-বড়-মাঝারি দলের প্রার্থীকে চ্যানেলগুলো তাদের প্রচারে স্থান না দিয়ে যে বৈষম্য দেখায় তাও গণতন্ত্রের মূলসূত্র বিরোধী। আইনত ও ন্যায়ত সব দলের (বা নির্দলীয়) সব প্রার্থীই সমান প্রচার পাওয়ার অধিকার রাখেন। এ বিষয়েও নির্বাচনী বিধিতে কিছু কথা লেখা আছে। টেলিভিশন বা সংবাদপত্র এমন কিছু উল্লেখ না করে প্রচারের ব্যাপকতা দেখে মনে হয় যেন চ্যানেলগুলোর নিজস্ব প্রার্থীই হলেন দুই বৃহৎ দলের প্রার্থীরা। সাংবাদিকতা ও প্রচারমাধ্যমের নিয়মনীতির পরিপন্থী এ আচরণ বৈষম্যমূলক; গণতন্ত্রের বিধিবিধানেরও পরিপন্থী বটে। নির্বাচন কমিশনের উচিত এ বৈষম্যমূলক প্রচারণা বন্ধ করে বৈষম্যমুক্ত প্রচার চালাতে সব প্রচারমাধ্যমকে নির্দেশ দেওয়া। কিন্তু কখনো কমিশন এ ব্যাপারে কোনো হস্তক্ষেপ না করে প্রকারান্তরে বুঝিয়ে দেয়, ওই বড় দুই দলের প্রচার চালানো তাদেরও কাম্য। যে কটি বিষয় এযাবৎ উল্লেখ করলাম তার সবই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, নির্বাচন কমিশন সমগ্র নির্বাচনব্যবস্থাকেই ধনী, বৃহৎ ধনী প্রার্থীদের স্বার্থে পরিচালনা করছে। গণতন্ত্রের নাম-নিশানাও মুছে ফেলছে। নির্বাচনের জামানত, ভোটার তালিকাসংবলিত সিডি বাধ্যতামূলকভাবে কেনা, পোস্টার, লিফলেট, যানবাহন, দলীয় ও ভাড়াটিয়া কর্মীদের বাবদ ব্যয়, আহারাদি ও অন্যান্য খরচও যে নিম্নবিত্ত, স্বল্পবিত্ত ও বিত্তহীনদের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার প্রকারান্তরে অস্বীকার করে তাদের ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকার সবার চোখের সামনেই হরণ করে চলেছে। বস্তিবাসী দরিদ্র ছেলে বা মেয়েকে কেন প্রার্থী হওয়ার সুযোগ তার অর্থাভাবে নস্যাৎ করে দেওয়া হবে? কেনই বা একজন কৃষক বা তার সন্তানকে, বা একজন শ্রমিক বা তার সন্তানকে, নিম্নমধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন মানুষ সংখ্যায় সর্বাধিক হওয়া সত্ত্বেও শুধু অর্থাভাবে, সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে? তাদের এ অধিকার অন্যতম মৌলিক অধিকার হওয়া সত্ত্বেও তা প্রকারান্তরে হরণ করা হবে কোন অধিকারে?

এ অধিকারগুলো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ও তার অধিবাসীদের জন্য একটি মৌলিক অধিকার। কিন্তু তার অস্বীকৃতি একমাত্র ধনিকদের স্বার্থেই করে দেওয়া হচ্ছে। ইংরেজদের বিতাড়ন ও পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ওই বিত্তহীন নিম্নবিত্তরাই করেছেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর তার সাম্প্রদায়িক এবং অগণতান্ত্রিক, স্বৈরতান্ত্রিক নীতিগুলোর বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলন সংগ্রামেও তারাই ছিলেন প্রধান চালিকাশক্তি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্রেও তাই। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাশা ছিল সমগ্র জাতি, বিশেষ করে জাতির নিপীড়িত অংশসমূহ সব মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগ করবে। ’৭২-এর সংবিধানে বঙ্গবন্ধু তেমন অধিকারের স্বীকৃতিও দিলেন কিন্তু আজও তারা সে অধিকার থেকে বঞ্চিতই রয়ে গেলেন। তার পরও কি বলা যাবে বাংলাদেশে প্রাণবন্ত, পরিপুষ্ট গণতন্ত্র বিদ্যমান বা সমগ্র জাতি, উঁচু-নিচু নির্বিশেষে সে অধিকার ভোগ করে? করে না বলেই গণতন্ত্র যেন একটা মুমূর্ষু পর্যায়ে আইসিইউর্তে ভর্তি। এবার দেখা যাক অত কিছু সত্ত্বেও কেমন হলো এবার ঢাকা সিটির নির্বাচন। ২ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত সুপরিচিত জাতীয় দৈনিকগুলোই নয়, খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলে দিলেন, শতকরা ৩০ ভাগের মতো ভোটার ভোট দিয়েছেন। অন্য একজন নির্বাচন কমিশনার বললেন, ভোট পড়েছে শতকরা ২৫ ভাগের মতো। অর্থাৎ অন্তত ৭০ ভাগ ভোটার ভোট দেননি এটা নির্বাচন কমিশনেরই কথা। প্রায় সব পত্রিকা ওই দিন লিখেছে, আয়োজনের কোনো ঘাটতি ছিল না কিন্তু কোথাও ভোটার ছিল না। সকাল ৮টায় ভোট শুরু হলেও ১১টা পর্যন্ত অতি অল্পসংখ্যক ভোটার কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিলেন। বস্তুত কেন্দ্রগুলোর অবস্থা সারা দিনই ছিল তাই। কিন্তু কেন? মাসব্যাপী ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা, লিফলেট, পোস্টার, মাইক্রোফোন, যানবাহন, কর্মী চলাচল, মিছিল, সমাবেশ, প্রার্থীদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থনা, কোটি কোটি টাকা ব্যয় সত্ত্বেও ভোটাররা কেন এলেন না তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে?

কারণ সম্ভবত একটিই। গোটা নির্বাচনব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের ওপর ভোটারদের মারাত্মক আস্থাহীনতা। আস্থাহীনতা প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও। কারণ ২০১৪, ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের একটিকে তারা দেখেছেন প্রার্থীবিহীন, ভোটারবিহীন নির্বাচন আর অন্যটিতে তারা দেখেছেন নির্বাচনের আগের রাতেই ভোট বাক্সগুলোকে ব্যালটভর্তি অবস্থায়। ভোটারদের উপস্থিতি না থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন হয়ে গেল, সংসদ গঠিত হলো।

সার্বিক ভোট যদি শতকরা ৩০ ভাগ হয় তাহলে নিশ্চিন্তে বলা যায়, মেয়র পদে নির্বাচিত উভয় প্রার্থীর কেউই মোট ভোটার সংখ্যার শতকরা ১৫-১৬ ভাগের বেশি ভোট পাননি। অর্থাৎ তারা শতকরা ৮৪ থেকে ৮৫ ভাগ ভোটারের আস্থা অর্জন করতে না পারা সত্ত্বেও সরকারিভাবে নির্বাচিত বলে ঘোষিত হয়েছেন। নির্বাচনী বুথগুলো ছিল সরকারি দলের পাহারায় আর বিরোধী দলের কর্মীরা কেন্দ্রে ঢুকতেই পারেননি। তবু বলা হলো নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, শান্তিপূর্ণ হয়েছে এবং যথার্থ হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, বিগত ১০০ বছরের মধ্যেও এত সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। গণতন্ত্রের নামে এমন প্রহসন মুক্তিযুদ্ধের পরে আমরা কেউ কি আশা করেছিলাম! জিয়া, এরশাদ আমলে হলেও না হয় কথা ছিল বা মেনে নেওয়া যেত। তাই সবাই দেখেন রাজনৈতিক ও বাস্তব অর্থেই ভোটাধিকারকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। তাই মানুষের এ অধিকারগুলোর সঙ্গে বাঁচার অধিকার, বেকারত্ব দূরীকরণ ও বৈষম্যের অবসান প্রভৃতির লড়াইকে তীব্র করে তোলার বিকল্প নেই।

                লেখক :  সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ ৮ জন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের জামিন আবেদন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

নগর জীবন

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা

নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা
গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা

নগর জীবন

নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার
অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার

নগর জীবন