শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

ক্ষমতা যখন জবাবদিহি করে না, ক্ষমতা নিজেই যখন শপথ ভাঙে, তখন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সংবিধান ও আইনকে লঙ্ঘন করে অপরাধীদের ঔদ্ধত্য চরমে উঠে যায়। সম্প্রতি দেশের সামগ্রিক চিত্রপটে সেটি উজ্জ্বল হয়ে উঠে এসেছে। বিরোধী দলকে দমন-পীড়নের মাধ্যমে পঙ্গু করে দেওয়া, বিরুদ্ধমতকে ভয়ের সংস্কৃতিতে স্তব্ধ করে দেওয়া, সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সুবিধাবাদের দরজা খুলে দিয়ে মেরুদন্ডহীন করে ক্ষমতার বসন্তের কোকিল বানিয়ে রাখা, সিভিল সোসাইটিকে বিলুপ্ত করে দিয়ে দেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নেই এমন দৃশ্যপট বহাল রাখা মানে দেশের জনগণ সরকারের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে মহানন্দ ও সুখে আছে, এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই।

দেশজুড়ে প্রতিটি সরকার আমলে এক ধরনের চাটুকার সুবিধাভোগী কোরাস করে ক্ষমতার চারদিকে জনগণের সঙ্গে একটা দেয়াল তৈরি করে ফেলে। ক্ষমতা হারানোর পর সেই দেয়াল যখন ভেঙে পড়ে, তখন আর এই চাটুকার মোসাহেব ও সুবিধাবাদীদের কোথাও দেখা যায় না। তারা উধাও হয়ে যায়। আর নতুন ক্ষমতায় আসা শক্তির কাছে তখন সেই দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা কঠিন নির্যাতনের মুখে পড়ে। বারবার উচ্চারিত হলেও ইতিহাসের শিক্ষাই হচ্ছে- ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না।

সম্প্রতি অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী দরজায় কড়া নেড়ে বলে গেছে, সংসদের ভিতরে-বাইরে অকপটে সরকারি দলে থেকেও কতটা তির্যক বাক্যে মানুষের পক্ষে কথা বলা যায়, কতটা অসংগতি ও ভুল নিয়ে সমালোচনার তীর ছুড়ে দেওয়া যায়, সেই শূন্যতা আর পূরণ হয়নি। রাজনীতিতে চিরনিদ্রায় শায়িত রাজনীতিবিদদের যে শূন্যতা তা পূরণ না হওয়ার কারণে দেশের রাজনীতিকেই নয়, দেশকেও খেসারত দিতে হচ্ছে। এমনকি জীবিত প্রকৃত রাজনীতিবিদ ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা এতটাই উপেক্ষিত যে, এতে দেশের রাজনৈতিক শক্তিকে অন্য শক্তির কাছে দেউলিয়া করে তুলেছে। করুণাশ্রিত করা হচ্ছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হওয়ার এ দায় যেমন রাজনীতিবিদদেরই নিতে হবে, তেমনি চড়া মাশুল রাজনীতিবিদদেরই গুনতে হবে। হাসান হাফিজুর রহমান বলেছিলেন, ‘এ দেশে বীর নেই, শহীদ আছে।’ বীরদের বেঁচে থাকতে তার প্রাপ্য মর্যাদা, সম্মান, স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। মারা গেলে সবাই গুণকীর্তন করে শোকের সাগরে ভাসিয়ে দেন।

আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে প্রথম দফা শক্তিশালী ও জনপ্রিয় হয়েছে। দ্বিতীয় দফা তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শক্তিশালী, জনপ্রিয় ও ক্ষমতাসীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এই দল স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। সব গণতন্ত্রের লড়াইয়ে রক্ত ঝরিয়েছে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস গণতন্ত্রের ইতিহাস। স্বাধীনতার ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। সামরিক শাসনের অবসানের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সংবিধান উপহার দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শকে হত্যা করে দেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে খুনি ও সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ৩৯ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি এমনই যে, মৌলবাদের সঙ্গেও তাকে আপস করতে হয় মাঝেমধ্যে। তিনিও পিতার মতো আল্লাহভীরু, ধর্মপ্রাণ মুসলমান। পারিবারিকভাবেই সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান হিসেবে এ পরিবার ব্যক্তিগত জীবনে আল্লাহর নৈকট্যলাভের জন্য ইবাদত-বন্দেগি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রেখেছে। শেখ হাসিনা যখন বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না, এটা অন্তর থেকেই বলেন। বঙ্গবন্ধু ধর্মকে ব্যক্তিগত জীবনে রাখলেও রাজনৈতিক জীবনে আনেননি। বঙ্গবন্ধুকন্যাও তাই। এ আদর্শ বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে প্রতিপক্ষ গণতান্ত্রিক শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে গিয়ে সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তির একটি অংশকে সন্তুষ্ট করেই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। সরকারের প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি বিএনপিও যদি সাম্প্রদায়িক রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন না করে, তাহলে আওয়ামী লীগও এই আরেকটি অংশের মাথা থেকে হাত সরিয়ে নেবে বলে আশা করা হবে ভুল। কিন্তু রাষ্ট্রের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের জন্য দুই পক্ষই ভ্রান্তনীতি গ্রহণ করেছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ধর্মের রাজনীতির ভুল ধারায় দেশকে নিয়ে যাওয়া হলেও আমরা সেখান থেকে ঘুরেফিরে আসব, এমন আশার আলোও দেখছি না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা কখনো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং অগণতান্ত্রিক কর্মকান্ড ও দুর্নীতিবাজ-লুটেরাদের সঙ্গে আপসের হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব দাবি করলে এ জায়গায়টিতে পরিষ্কার অবস্থান গ্রহণ করা সময়ের দাবি।

প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান রাশেদ খান মেনন রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, শরীয়ত বাউলকে আইসিটি আইনে গ্রেফতার করে জেলখানায় রাখা হয়েছে, অথচ যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর সপক্ষে ওয়াজকারী মিজানুর রহমান আজহারী কীভাবে সম্প্রতি দেশ ছাড়ল? সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, আমাদের দেশে শরিয়ত ও মারফতের দ্বন্দ্ব অনেক পুরনো। এখন সৌদি, পাকিস্তানি ও জামায়াতিদের ওহাবিবাদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত করতে এ ধরনের দ্বন্দ্বের সম্পর্কে যখন রাষ্ট্রীয় আইন ব্যবহার করা হয়, তখন তা উদ্বেগের বিষয়। রাষ্ট্র কি অতীতের মতো আবার মৌলবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? না হলে আজহারী দেশ ছেড়ে যেতে পারে না। খতমে নবুয়ত নতুন করে হুঙ্কার ছাড়তে পারে না। হেফাজত সমর্থন প্রত্যাহারের হুমকি দিতে পারে না। এরাই কদিন পর পাকিস্তানি কায়দায় ব্লাসফেমি আইন প্রণয়ন করতে বলবে, যেমন এই সংসদেই যুদ্ধাপরাধী নিজামী সেই প্রস্তাব তুলেছিল।

বঙ্গবন্ধু এ দেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার মূলনীতি উপহার দিয়েছিলেন উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু কেবল সোচ্চারই ছিলেন না, বাস্তবে তা অনুসরণ করেছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, কারও ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিলে আইন তার ব্যবস্থা নেবে। আমি এই সংসদে মাননীয় স্পিকারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে ইউটিউবে প্রচারিত ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি ও বিভাজনের কিছু বক্তব্যের পেনড্রাইভ দিয়েছিলাম। সেসবের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানা নেই। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আগেই তারা মরিয়া আক্রমণ করবে। ধর্মবাদী তো বটেই, ওই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে ডান ও তথাকথিত বামও এক হচ্ছে। তিনি বলেন, অতীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের নামে যে ধর্মীয় আবরণ দিয়ে দেশকে পাকিস্তানি আদলে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে তার ছেদ ঘটানো হয়েছে। কিন্তু সেই প্রচেষ্টার অবসান হয়নি। রাষ্ট্রীয় প্রচারে, আমাদের আচার-আচরণে, বেশভূষার পরিবর্তনে তার রেশ আমরা দেখি। ফেসবুক, ইউটিউবের নিত্য প্রচারে সেই মনমানসিকতাকে উসকে দেওয়া হচ্ছে। ভাষা আন্দোলন যেমন আমাদের জাতিসত্তাকে নির্দিষ্ট করেছে, তেমনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুও নির্দিষ্ট করে বলেছিলেন, ‘ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা।’

বাংলাদেশ ঋণখেলাপিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের শীর্ষে উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, গত ১০ বছরে দেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা দিয়ে অর্থমন্ত্রীর আগামী বছরের বাজেট হতো। নিউইয়র্কের গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যানশিয়াল ইন্টিগ্রিটির গবেষণামতে, ২০১৪ সালে এক বছরেই এই অর্থ পাচারের পরিমাণ ৯ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৭২ হাজার কোটির সমপরিমাণ। এ অর্থ পাচারকারীরা কানাডা, মালয়েশিয়া, ব্যাংককে বেগমপাড়া বানিয়েছে। কানাডাপ্রবাসীরা এদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। তালিকা প্রকাশ করতে বলেছে। আমিও বলি সংসদে ঋণখেলাপিদের মতো এই অর্থ পাচারকারী-বেগমপাড়ার মালিকদের নাম প্রকাশ করা হোক। ব্যাংক নিয়ে একটা সমাধানে আসতে ব্যাংক কমিশন গঠন করা হোক। তিনি ব্যাংক লুটেরাদের অর্থসম্পদ বাজেয়াপ্ত ও তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান। মেননের আগে সংসদের এই অধিবেশনে জাতীয় পার্টির মতো বিরোধী দলের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তব্যের জবাবে সংসদে যদি অর্থমন্ত্রীকে বলতে হয়, আমি বিশ্বের সেরা অর্থমন্ত্রী, তাহলে দেশে যদি সংসদীয় গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিত, আর শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকত, দেশজুড়ে গণতান্ত্রিক আদর্শিক ছাত্ররাজনীতি ও গণরাজনীতির সেই যৌবনকাল বহমান থাকত, তাহলে কী হতো বোঝাই যাচ্ছে!

ব্যাংক মানুষকে অর্থ দেওয়ার জন্য, ব্যবসায়ীদের ঋণদানের জন্য দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে। ব্যবসায়ীরা ঋণ নেবেন। তাদের বিনিয়োগ বিস্তৃত করবেন। দেশে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখবেন। সাধারণ জ্ঞানে এটাই প্রচলিত ধারণা। এই সাদামাটা কথা বোঝার জন্য অর্থনীতিতে অক্সফোর্ড থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়া লাগে না। ব্যাংক ঋণদান করবে আইন, বিধিবিধান অনুযায়ী। ঋণগ্রহীতারা সুদ দেবেন। ঋণের টাকা ফেরত দেবেন। যখন প্রয়োজন আবার নেবেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে ব্যাংকিং খাতেরও উন্নতি ঘটবে। তরুণদের কর্মসংস্থানের জন্য ব্যাংক ঋণসহায়তা বাড়াবে। কিন্তু বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাত ব্যবসায়ীদের বাদ দিয়ে লুটেরাদের সঙ্গে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়েছে। ব্যাংক ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাটের মহোৎসব ঘটেছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান মানুষের মনে আশার সঞ্চার ঘটিয়েছিল। কিন্তু যখন দেখা গেল, মহল্লায় অবৈধভাবে ক্যাসিনো বাণিজ্যের অপরাধে যুবলীগের ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটসহ কয়েকজন আটক হলেন। দলের মাঠের কিছু নেতা-কর্মী পদ-পদবি হারালেন। তারপর ওই অভিযান হঠাৎ থেমে গেল! তখনই বিষয়টি রহস্যময় হয়ে উঠল। এ রহস্য মানুষের মনে নানামুখী সন্দেহের জন্ম দিয়েছে। মনে হয়েছে যেন বড় বড় সংঘটিত অর্থনৈতিক অপরাধ আড়াল করার এক প্রতীকী অভিযান ছিল মাত্র! যে অভিযান দেশের ব্যাংকিং খাত থেকে শেয়ারবাজার ও বিভিন্ন প্রকল্পে বড় বড় দুর্নীতিবাজদের স্পর্শই করতে পারেনি, যারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তাদের ধরা যায়নি, ব্যাংক লুটেরা ও দুর্নীতিবাজদের পাকড়াও এবং তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে নেওয়া হবে না কেন এ জবাব সরকারকে দিতেই হবে। একজন চুন্নু সংসদে যে কথা বলছেন, একজন রুমিন ফারহানা ও কাজী ফিরোজ রশীদরা যে কথা বলছেন, সে কথা আজ বাংলাদেশের পথে পথে মানুষের মুখে উচ্চারিত হচ্ছে।

আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছি। বহুবার বলেছি, অসংখ্যবার লিখেছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন ব্যক্তি নন, একটি জাতির দীর্ঘ ইতিহাসের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একটি জাতির ঐক্যের প্রতীকের নাম শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের আত্মা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সৎ, আদর্শের রাজনীতিতে, বিশ্ব রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন উদার গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের জনক এবং আপাদমস্তক চিন্তা-চেতনায় অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির পবিত্র পুরুষ। সেই মহান নেতার জন্মশতবর্ষের আগেই যদি সব দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাকে পাকড়াও করে তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়, জনগণই খুশি হবে না, বঙ্গবন্ধুর আত্মাই শান্তি পাবে না, দুর্নীতির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়ার লাগামটাও টেনে ধরা যাবে। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে চিন্তা-চেতনায়, কর্মে লালন করলে অনুসরণ করলে এবং তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী হলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুর্নীতিবাজ-লুটেরা ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কোনো ধরনের ছাড় দিতে পারে না। গণতন্ত্রের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিতে পারে না। সব মত-পথকেই লালন করতে হবে। সব দুর্নীতিবাজ, সব ব্যাংক লুটেরা, সব অবৈধ অর্থ পাচারকারী ও শেয়ারবাজার লুটেরাদের গ্রেফতার করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা জরুরি। রাষ্ট্রীয় এই ডাকাতদের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করুন। এই ডাকাতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে একদিন জবাবদিহিই নয়, এর চড়া মূল্যও দিতে হবে। রাজনৈতিক শক্তির ক্ষমতার উৎস হচ্ছে দেশপ্রেমিক জনগণ। সেই দেশপ্রেমিকের তালিকায় শীর্ষ ব্যবসায়ী থেকে ঘাম ঝরানো শ্রমিক পর্যন্ত জড়িত থাকেন। সেখানে সকল শ্রেণি-পেশার নিরপরাধ মানুষ থাকেন। সরকারকেই আজ সিদ্ধান্ত নিতে হবে, লুটেরা-ডাকাতদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও সহায়তা দেবে নাকি শাস্তি দেবে? দেশ ও জনগণের পক্ষে অবস্থান নেবে নাকি দুর্নীতিবাজ, শেয়ারবাজার ও ব্যাংকপাড়ার ডাকাত এবং রাষ্ট্রের সম্পদ বিদেশে পাচারকারীদের পক্ষে থাকবে? মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রশ্নে সাম্প্রদায়িক শক্তি ও দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং অবৈধ অর্থ পাচারকারীরা রাষ্ট্রের অভিশাপ।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা