শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

ক্ষমতা যখন জবাবদিহি করে না, ক্ষমতা নিজেই যখন শপথ ভাঙে, তখন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সংবিধান ও আইনকে লঙ্ঘন করে অপরাধীদের ঔদ্ধত্য চরমে উঠে যায়। সম্প্রতি দেশের সামগ্রিক চিত্রপটে সেটি উজ্জ্বল হয়ে উঠে এসেছে। বিরোধী দলকে দমন-পীড়নের মাধ্যমে পঙ্গু করে দেওয়া, বিরুদ্ধমতকে ভয়ের সংস্কৃতিতে স্তব্ধ করে দেওয়া, সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সুবিধাবাদের দরজা খুলে দিয়ে মেরুদন্ডহীন করে ক্ষমতার বসন্তের কোকিল বানিয়ে রাখা, সিভিল সোসাইটিকে বিলুপ্ত করে দিয়ে দেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নেই এমন দৃশ্যপট বহাল রাখা মানে দেশের জনগণ সরকারের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে মহানন্দ ও সুখে আছে, এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই।

দেশজুড়ে প্রতিটি সরকার আমলে এক ধরনের চাটুকার সুবিধাভোগী কোরাস করে ক্ষমতার চারদিকে জনগণের সঙ্গে একটা দেয়াল তৈরি করে ফেলে। ক্ষমতা হারানোর পর সেই দেয়াল যখন ভেঙে পড়ে, তখন আর এই চাটুকার মোসাহেব ও সুবিধাবাদীদের কোথাও দেখা যায় না। তারা উধাও হয়ে যায়। আর নতুন ক্ষমতায় আসা শক্তির কাছে তখন সেই দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা কঠিন নির্যাতনের মুখে পড়ে। বারবার উচ্চারিত হলেও ইতিহাসের শিক্ষাই হচ্ছে- ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না।

সম্প্রতি অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী দরজায় কড়া নেড়ে বলে গেছে, সংসদের ভিতরে-বাইরে অকপটে সরকারি দলে থেকেও কতটা তির্যক বাক্যে মানুষের পক্ষে কথা বলা যায়, কতটা অসংগতি ও ভুল নিয়ে সমালোচনার তীর ছুড়ে দেওয়া যায়, সেই শূন্যতা আর পূরণ হয়নি। রাজনীতিতে চিরনিদ্রায় শায়িত রাজনীতিবিদদের যে শূন্যতা তা পূরণ না হওয়ার কারণে দেশের রাজনীতিকেই নয়, দেশকেও খেসারত দিতে হচ্ছে। এমনকি জীবিত প্রকৃত রাজনীতিবিদ ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা এতটাই উপেক্ষিত যে, এতে দেশের রাজনৈতিক শক্তিকে অন্য শক্তির কাছে দেউলিয়া করে তুলেছে। করুণাশ্রিত করা হচ্ছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হওয়ার এ দায় যেমন রাজনীতিবিদদেরই নিতে হবে, তেমনি চড়া মাশুল রাজনীতিবিদদেরই গুনতে হবে। হাসান হাফিজুর রহমান বলেছিলেন, ‘এ দেশে বীর নেই, শহীদ আছে।’ বীরদের বেঁচে থাকতে তার প্রাপ্য মর্যাদা, সম্মান, স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। মারা গেলে সবাই গুণকীর্তন করে শোকের সাগরে ভাসিয়ে দেন।

আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে প্রথম দফা শক্তিশালী ও জনপ্রিয় হয়েছে। দ্বিতীয় দফা তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শক্তিশালী, জনপ্রিয় ও ক্ষমতাসীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এই দল স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। সব গণতন্ত্রের লড়াইয়ে রক্ত ঝরিয়েছে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস গণতন্ত্রের ইতিহাস। স্বাধীনতার ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। সামরিক শাসনের অবসানের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সংবিধান উপহার দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শকে হত্যা করে দেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে খুনি ও সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ৩৯ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি এমনই যে, মৌলবাদের সঙ্গেও তাকে আপস করতে হয় মাঝেমধ্যে। তিনিও পিতার মতো আল্লাহভীরু, ধর্মপ্রাণ মুসলমান। পারিবারিকভাবেই সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান হিসেবে এ পরিবার ব্যক্তিগত জীবনে আল্লাহর নৈকট্যলাভের জন্য ইবাদত-বন্দেগি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রেখেছে। শেখ হাসিনা যখন বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না, এটা অন্তর থেকেই বলেন। বঙ্গবন্ধু ধর্মকে ব্যক্তিগত জীবনে রাখলেও রাজনৈতিক জীবনে আনেননি। বঙ্গবন্ধুকন্যাও তাই। এ আদর্শ বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে প্রতিপক্ষ গণতান্ত্রিক শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে গিয়ে সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তির একটি অংশকে সন্তুষ্ট করেই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। সরকারের প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি বিএনপিও যদি সাম্প্রদায়িক রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন না করে, তাহলে আওয়ামী লীগও এই আরেকটি অংশের মাথা থেকে হাত সরিয়ে নেবে বলে আশা করা হবে ভুল। কিন্তু রাষ্ট্রের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের জন্য দুই পক্ষই ভ্রান্তনীতি গ্রহণ করেছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ধর্মের রাজনীতির ভুল ধারায় দেশকে নিয়ে যাওয়া হলেও আমরা সেখান থেকে ঘুরেফিরে আসব, এমন আশার আলোও দেখছি না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা কখনো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং অগণতান্ত্রিক কর্মকান্ড ও দুর্নীতিবাজ-লুটেরাদের সঙ্গে আপসের হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব দাবি করলে এ জায়গায়টিতে পরিষ্কার অবস্থান গ্রহণ করা সময়ের দাবি।

প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান রাশেদ খান মেনন রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, শরীয়ত বাউলকে আইসিটি আইনে গ্রেফতার করে জেলখানায় রাখা হয়েছে, অথচ যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর সপক্ষে ওয়াজকারী মিজানুর রহমান আজহারী কীভাবে সম্প্রতি দেশ ছাড়ল? সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, আমাদের দেশে শরিয়ত ও মারফতের দ্বন্দ্ব অনেক পুরনো। এখন সৌদি, পাকিস্তানি ও জামায়াতিদের ওহাবিবাদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত করতে এ ধরনের দ্বন্দ্বের সম্পর্কে যখন রাষ্ট্রীয় আইন ব্যবহার করা হয়, তখন তা উদ্বেগের বিষয়। রাষ্ট্র কি অতীতের মতো আবার মৌলবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? না হলে আজহারী দেশ ছেড়ে যেতে পারে না। খতমে নবুয়ত নতুন করে হুঙ্কার ছাড়তে পারে না। হেফাজত সমর্থন প্রত্যাহারের হুমকি দিতে পারে না। এরাই কদিন পর পাকিস্তানি কায়দায় ব্লাসফেমি আইন প্রণয়ন করতে বলবে, যেমন এই সংসদেই যুদ্ধাপরাধী নিজামী সেই প্রস্তাব তুলেছিল।

বঙ্গবন্ধু এ দেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার মূলনীতি উপহার দিয়েছিলেন উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু কেবল সোচ্চারই ছিলেন না, বাস্তবে তা অনুসরণ করেছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, কারও ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিলে আইন তার ব্যবস্থা নেবে। আমি এই সংসদে মাননীয় স্পিকারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে ইউটিউবে প্রচারিত ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি ও বিভাজনের কিছু বক্তব্যের পেনড্রাইভ দিয়েছিলাম। সেসবের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানা নেই। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আগেই তারা মরিয়া আক্রমণ করবে। ধর্মবাদী তো বটেই, ওই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে ডান ও তথাকথিত বামও এক হচ্ছে। তিনি বলেন, অতীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের নামে যে ধর্মীয় আবরণ দিয়ে দেশকে পাকিস্তানি আদলে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে তার ছেদ ঘটানো হয়েছে। কিন্তু সেই প্রচেষ্টার অবসান হয়নি। রাষ্ট্রীয় প্রচারে, আমাদের আচার-আচরণে, বেশভূষার পরিবর্তনে তার রেশ আমরা দেখি। ফেসবুক, ইউটিউবের নিত্য প্রচারে সেই মনমানসিকতাকে উসকে দেওয়া হচ্ছে। ভাষা আন্দোলন যেমন আমাদের জাতিসত্তাকে নির্দিষ্ট করেছে, তেমনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুও নির্দিষ্ট করে বলেছিলেন, ‘ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা।’

বাংলাদেশ ঋণখেলাপিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের শীর্ষে উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, গত ১০ বছরে দেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা দিয়ে অর্থমন্ত্রীর আগামী বছরের বাজেট হতো। নিউইয়র্কের গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যানশিয়াল ইন্টিগ্রিটির গবেষণামতে, ২০১৪ সালে এক বছরেই এই অর্থ পাচারের পরিমাণ ৯ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৭২ হাজার কোটির সমপরিমাণ। এ অর্থ পাচারকারীরা কানাডা, মালয়েশিয়া, ব্যাংককে বেগমপাড়া বানিয়েছে। কানাডাপ্রবাসীরা এদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। তালিকা প্রকাশ করতে বলেছে। আমিও বলি সংসদে ঋণখেলাপিদের মতো এই অর্থ পাচারকারী-বেগমপাড়ার মালিকদের নাম প্রকাশ করা হোক। ব্যাংক নিয়ে একটা সমাধানে আসতে ব্যাংক কমিশন গঠন করা হোক। তিনি ব্যাংক লুটেরাদের অর্থসম্পদ বাজেয়াপ্ত ও তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান। মেননের আগে সংসদের এই অধিবেশনে জাতীয় পার্টির মতো বিরোধী দলের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তব্যের জবাবে সংসদে যদি অর্থমন্ত্রীকে বলতে হয়, আমি বিশ্বের সেরা অর্থমন্ত্রী, তাহলে দেশে যদি সংসদীয় গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিত, আর শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকত, দেশজুড়ে গণতান্ত্রিক আদর্শিক ছাত্ররাজনীতি ও গণরাজনীতির সেই যৌবনকাল বহমান থাকত, তাহলে কী হতো বোঝাই যাচ্ছে!

ব্যাংক মানুষকে অর্থ দেওয়ার জন্য, ব্যবসায়ীদের ঋণদানের জন্য দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে। ব্যবসায়ীরা ঋণ নেবেন। তাদের বিনিয়োগ বিস্তৃত করবেন। দেশে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখবেন। সাধারণ জ্ঞানে এটাই প্রচলিত ধারণা। এই সাদামাটা কথা বোঝার জন্য অর্থনীতিতে অক্সফোর্ড থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়া লাগে না। ব্যাংক ঋণদান করবে আইন, বিধিবিধান অনুযায়ী। ঋণগ্রহীতারা সুদ দেবেন। ঋণের টাকা ফেরত দেবেন। যখন প্রয়োজন আবার নেবেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে ব্যাংকিং খাতেরও উন্নতি ঘটবে। তরুণদের কর্মসংস্থানের জন্য ব্যাংক ঋণসহায়তা বাড়াবে। কিন্তু বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাত ব্যবসায়ীদের বাদ দিয়ে লুটেরাদের সঙ্গে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়েছে। ব্যাংক ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাটের মহোৎসব ঘটেছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান মানুষের মনে আশার সঞ্চার ঘটিয়েছিল। কিন্তু যখন দেখা গেল, মহল্লায় অবৈধভাবে ক্যাসিনো বাণিজ্যের অপরাধে যুবলীগের ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটসহ কয়েকজন আটক হলেন। দলের মাঠের কিছু নেতা-কর্মী পদ-পদবি হারালেন। তারপর ওই অভিযান হঠাৎ থেমে গেল! তখনই বিষয়টি রহস্যময় হয়ে উঠল। এ রহস্য মানুষের মনে নানামুখী সন্দেহের জন্ম দিয়েছে। মনে হয়েছে যেন বড় বড় সংঘটিত অর্থনৈতিক অপরাধ আড়াল করার এক প্রতীকী অভিযান ছিল মাত্র! যে অভিযান দেশের ব্যাংকিং খাত থেকে শেয়ারবাজার ও বিভিন্ন প্রকল্পে বড় বড় দুর্নীতিবাজদের স্পর্শই করতে পারেনি, যারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তাদের ধরা যায়নি, ব্যাংক লুটেরা ও দুর্নীতিবাজদের পাকড়াও এবং তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে নেওয়া হবে না কেন এ জবাব সরকারকে দিতেই হবে। একজন চুন্নু সংসদে যে কথা বলছেন, একজন রুমিন ফারহানা ও কাজী ফিরোজ রশীদরা যে কথা বলছেন, সে কথা আজ বাংলাদেশের পথে পথে মানুষের মুখে উচ্চারিত হচ্ছে।

আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছি। বহুবার বলেছি, অসংখ্যবার লিখেছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন ব্যক্তি নন, একটি জাতির দীর্ঘ ইতিহাসের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একটি জাতির ঐক্যের প্রতীকের নাম শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের আত্মা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সৎ, আদর্শের রাজনীতিতে, বিশ্ব রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন উদার গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের জনক এবং আপাদমস্তক চিন্তা-চেতনায় অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির পবিত্র পুরুষ। সেই মহান নেতার জন্মশতবর্ষের আগেই যদি সব দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাকে পাকড়াও করে তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়, জনগণই খুশি হবে না, বঙ্গবন্ধুর আত্মাই শান্তি পাবে না, দুর্নীতির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়ার লাগামটাও টেনে ধরা যাবে। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে চিন্তা-চেতনায়, কর্মে লালন করলে অনুসরণ করলে এবং তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী হলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুর্নীতিবাজ-লুটেরা ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কোনো ধরনের ছাড় দিতে পারে না। গণতন্ত্রের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিতে পারে না। সব মত-পথকেই লালন করতে হবে। সব দুর্নীতিবাজ, সব ব্যাংক লুটেরা, সব অবৈধ অর্থ পাচারকারী ও শেয়ারবাজার লুটেরাদের গ্রেফতার করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা জরুরি। রাষ্ট্রীয় এই ডাকাতদের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করুন। এই ডাকাতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে একদিন জবাবদিহিই নয়, এর চড়া মূল্যও দিতে হবে। রাজনৈতিক শক্তির ক্ষমতার উৎস হচ্ছে দেশপ্রেমিক জনগণ। সেই দেশপ্রেমিকের তালিকায় শীর্ষ ব্যবসায়ী থেকে ঘাম ঝরানো শ্রমিক পর্যন্ত জড়িত থাকেন। সেখানে সকল শ্রেণি-পেশার নিরপরাধ মানুষ থাকেন। সরকারকেই আজ সিদ্ধান্ত নিতে হবে, লুটেরা-ডাকাতদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও সহায়তা দেবে নাকি শাস্তি দেবে? দেশ ও জনগণের পক্ষে অবস্থান নেবে নাকি দুর্নীতিবাজ, শেয়ারবাজার ও ব্যাংকপাড়ার ডাকাত এবং রাষ্ট্রের সম্পদ বিদেশে পাচারকারীদের পক্ষে থাকবে? মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রশ্নে সাম্প্রদায়িক শক্তি ও দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং অবৈধ অর্থ পাচারকারীরা রাষ্ট্রের অভিশাপ।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

এই মাত্র | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতল চাপা ছাড়াই ১৭ বছর ধরে মাজারের নলকূপে পানি প্রবাহ
হাতল চাপা ছাড়াই ১৭ বছর ধরে মাজারের নলকূপে পানি প্রবাহ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি না বুঝলে বিএনপির রাজনীতি করা উচিত না: চরমোনাই পীর
পিআর পদ্ধতি না বুঝলে বিএনপির রাজনীতি করা উচিত না: চরমোনাই পীর

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ