শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

ক্ষমতা যখন জবাবদিহি করে না, ক্ষমতা নিজেই যখন শপথ ভাঙে, তখন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সংবিধান ও আইনকে লঙ্ঘন করে অপরাধীদের ঔদ্ধত্য চরমে উঠে যায়। সম্প্রতি দেশের সামগ্রিক চিত্রপটে সেটি উজ্জ্বল হয়ে উঠে এসেছে। বিরোধী দলকে দমন-পীড়নের মাধ্যমে পঙ্গু করে দেওয়া, বিরুদ্ধমতকে ভয়ের সংস্কৃতিতে স্তব্ধ করে দেওয়া, সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সুবিধাবাদের দরজা খুলে দিয়ে মেরুদন্ডহীন করে ক্ষমতার বসন্তের কোকিল বানিয়ে রাখা, সিভিল সোসাইটিকে বিলুপ্ত করে দিয়ে দেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নেই এমন দৃশ্যপট বহাল রাখা মানে দেশের জনগণ সরকারের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে মহানন্দ ও সুখে আছে, এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই।

দেশজুড়ে প্রতিটি সরকার আমলে এক ধরনের চাটুকার সুবিধাভোগী কোরাস করে ক্ষমতার চারদিকে জনগণের সঙ্গে একটা দেয়াল তৈরি করে ফেলে। ক্ষমতা হারানোর পর সেই দেয়াল যখন ভেঙে পড়ে, তখন আর এই চাটুকার মোসাহেব ও সুবিধাবাদীদের কোথাও দেখা যায় না। তারা উধাও হয়ে যায়। আর নতুন ক্ষমতায় আসা শক্তির কাছে তখন সেই দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা কঠিন নির্যাতনের মুখে পড়ে। বারবার উচ্চারিত হলেও ইতিহাসের শিক্ষাই হচ্ছে- ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না।

সম্প্রতি অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী দরজায় কড়া নেড়ে বলে গেছে, সংসদের ভিতরে-বাইরে অকপটে সরকারি দলে থেকেও কতটা তির্যক বাক্যে মানুষের পক্ষে কথা বলা যায়, কতটা অসংগতি ও ভুল নিয়ে সমালোচনার তীর ছুড়ে দেওয়া যায়, সেই শূন্যতা আর পূরণ হয়নি। রাজনীতিতে চিরনিদ্রায় শায়িত রাজনীতিবিদদের যে শূন্যতা তা পূরণ না হওয়ার কারণে দেশের রাজনীতিকেই নয়, দেশকেও খেসারত দিতে হচ্ছে। এমনকি জীবিত প্রকৃত রাজনীতিবিদ ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা এতটাই উপেক্ষিত যে, এতে দেশের রাজনৈতিক শক্তিকে অন্য শক্তির কাছে দেউলিয়া করে তুলেছে। করুণাশ্রিত করা হচ্ছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হওয়ার এ দায় যেমন রাজনীতিবিদদেরই নিতে হবে, তেমনি চড়া মাশুল রাজনীতিবিদদেরই গুনতে হবে। হাসান হাফিজুর রহমান বলেছিলেন, ‘এ দেশে বীর নেই, শহীদ আছে।’ বীরদের বেঁচে থাকতে তার প্রাপ্য মর্যাদা, সম্মান, স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। মারা গেলে সবাই গুণকীর্তন করে শোকের সাগরে ভাসিয়ে দেন।

আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে প্রথম দফা শক্তিশালী ও জনপ্রিয় হয়েছে। দ্বিতীয় দফা তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শক্তিশালী, জনপ্রিয় ও ক্ষমতাসীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এই দল স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। সব গণতন্ত্রের লড়াইয়ে রক্ত ঝরিয়েছে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস গণতন্ত্রের ইতিহাস। স্বাধীনতার ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। সামরিক শাসনের অবসানের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সংবিধান উপহার দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শকে হত্যা করে দেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে খুনি ও সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ৩৯ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি এমনই যে, মৌলবাদের সঙ্গেও তাকে আপস করতে হয় মাঝেমধ্যে। তিনিও পিতার মতো আল্লাহভীরু, ধর্মপ্রাণ মুসলমান। পারিবারিকভাবেই সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান হিসেবে এ পরিবার ব্যক্তিগত জীবনে আল্লাহর নৈকট্যলাভের জন্য ইবাদত-বন্দেগি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রেখেছে। শেখ হাসিনা যখন বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না, এটা অন্তর থেকেই বলেন। বঙ্গবন্ধু ধর্মকে ব্যক্তিগত জীবনে রাখলেও রাজনৈতিক জীবনে আনেননি। বঙ্গবন্ধুকন্যাও তাই। এ আদর্শ বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে প্রতিপক্ষ গণতান্ত্রিক শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে গিয়ে সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তির একটি অংশকে সন্তুষ্ট করেই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। সরকারের প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি বিএনপিও যদি সাম্প্রদায়িক রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন না করে, তাহলে আওয়ামী লীগও এই আরেকটি অংশের মাথা থেকে হাত সরিয়ে নেবে বলে আশা করা হবে ভুল। কিন্তু রাষ্ট্রের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের জন্য দুই পক্ষই ভ্রান্তনীতি গ্রহণ করেছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ধর্মের রাজনীতির ভুল ধারায় দেশকে নিয়ে যাওয়া হলেও আমরা সেখান থেকে ঘুরেফিরে আসব, এমন আশার আলোও দেখছি না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা কখনো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং অগণতান্ত্রিক কর্মকান্ড ও দুর্নীতিবাজ-লুটেরাদের সঙ্গে আপসের হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব দাবি করলে এ জায়গায়টিতে পরিষ্কার অবস্থান গ্রহণ করা সময়ের দাবি।

প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান রাশেদ খান মেনন রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, শরীয়ত বাউলকে আইসিটি আইনে গ্রেফতার করে জেলখানায় রাখা হয়েছে, অথচ যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর সপক্ষে ওয়াজকারী মিজানুর রহমান আজহারী কীভাবে সম্প্রতি দেশ ছাড়ল? সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, আমাদের দেশে শরিয়ত ও মারফতের দ্বন্দ্ব অনেক পুরনো। এখন সৌদি, পাকিস্তানি ও জামায়াতিদের ওহাবিবাদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত করতে এ ধরনের দ্বন্দ্বের সম্পর্কে যখন রাষ্ট্রীয় আইন ব্যবহার করা হয়, তখন তা উদ্বেগের বিষয়। রাষ্ট্র কি অতীতের মতো আবার মৌলবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? না হলে আজহারী দেশ ছেড়ে যেতে পারে না। খতমে নবুয়ত নতুন করে হুঙ্কার ছাড়তে পারে না। হেফাজত সমর্থন প্রত্যাহারের হুমকি দিতে পারে না। এরাই কদিন পর পাকিস্তানি কায়দায় ব্লাসফেমি আইন প্রণয়ন করতে বলবে, যেমন এই সংসদেই যুদ্ধাপরাধী নিজামী সেই প্রস্তাব তুলেছিল।

বঙ্গবন্ধু এ দেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার মূলনীতি উপহার দিয়েছিলেন উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু কেবল সোচ্চারই ছিলেন না, বাস্তবে তা অনুসরণ করেছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, কারও ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিলে আইন তার ব্যবস্থা নেবে। আমি এই সংসদে মাননীয় স্পিকারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে ইউটিউবে প্রচারিত ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি ও বিভাজনের কিছু বক্তব্যের পেনড্রাইভ দিয়েছিলাম। সেসবের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানা নেই। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আগেই তারা মরিয়া আক্রমণ করবে। ধর্মবাদী তো বটেই, ওই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে ডান ও তথাকথিত বামও এক হচ্ছে। তিনি বলেন, অতীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের নামে যে ধর্মীয় আবরণ দিয়ে দেশকে পাকিস্তানি আদলে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে তার ছেদ ঘটানো হয়েছে। কিন্তু সেই প্রচেষ্টার অবসান হয়নি। রাষ্ট্রীয় প্রচারে, আমাদের আচার-আচরণে, বেশভূষার পরিবর্তনে তার রেশ আমরা দেখি। ফেসবুক, ইউটিউবের নিত্য প্রচারে সেই মনমানসিকতাকে উসকে দেওয়া হচ্ছে। ভাষা আন্দোলন যেমন আমাদের জাতিসত্তাকে নির্দিষ্ট করেছে, তেমনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুও নির্দিষ্ট করে বলেছিলেন, ‘ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা।’

বাংলাদেশ ঋণখেলাপিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের শীর্ষে উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, গত ১০ বছরে দেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা দিয়ে অর্থমন্ত্রীর আগামী বছরের বাজেট হতো। নিউইয়র্কের গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যানশিয়াল ইন্টিগ্রিটির গবেষণামতে, ২০১৪ সালে এক বছরেই এই অর্থ পাচারের পরিমাণ ৯ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৭২ হাজার কোটির সমপরিমাণ। এ অর্থ পাচারকারীরা কানাডা, মালয়েশিয়া, ব্যাংককে বেগমপাড়া বানিয়েছে। কানাডাপ্রবাসীরা এদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। তালিকা প্রকাশ করতে বলেছে। আমিও বলি সংসদে ঋণখেলাপিদের মতো এই অর্থ পাচারকারী-বেগমপাড়ার মালিকদের নাম প্রকাশ করা হোক। ব্যাংক নিয়ে একটা সমাধানে আসতে ব্যাংক কমিশন গঠন করা হোক। তিনি ব্যাংক লুটেরাদের অর্থসম্পদ বাজেয়াপ্ত ও তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান। মেননের আগে সংসদের এই অধিবেশনে জাতীয় পার্টির মতো বিরোধী দলের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তব্যের জবাবে সংসদে যদি অর্থমন্ত্রীকে বলতে হয়, আমি বিশ্বের সেরা অর্থমন্ত্রী, তাহলে দেশে যদি সংসদীয় গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিত, আর শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকত, দেশজুড়ে গণতান্ত্রিক আদর্শিক ছাত্ররাজনীতি ও গণরাজনীতির সেই যৌবনকাল বহমান থাকত, তাহলে কী হতো বোঝাই যাচ্ছে!

ব্যাংক মানুষকে অর্থ দেওয়ার জন্য, ব্যবসায়ীদের ঋণদানের জন্য দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে। ব্যবসায়ীরা ঋণ নেবেন। তাদের বিনিয়োগ বিস্তৃত করবেন। দেশে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখবেন। সাধারণ জ্ঞানে এটাই প্রচলিত ধারণা। এই সাদামাটা কথা বোঝার জন্য অর্থনীতিতে অক্সফোর্ড থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়া লাগে না। ব্যাংক ঋণদান করবে আইন, বিধিবিধান অনুযায়ী। ঋণগ্রহীতারা সুদ দেবেন। ঋণের টাকা ফেরত দেবেন। যখন প্রয়োজন আবার নেবেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে ব্যাংকিং খাতেরও উন্নতি ঘটবে। তরুণদের কর্মসংস্থানের জন্য ব্যাংক ঋণসহায়তা বাড়াবে। কিন্তু বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাত ব্যবসায়ীদের বাদ দিয়ে লুটেরাদের সঙ্গে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়েছে। ব্যাংক ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাটের মহোৎসব ঘটেছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান মানুষের মনে আশার সঞ্চার ঘটিয়েছিল। কিন্তু যখন দেখা গেল, মহল্লায় অবৈধভাবে ক্যাসিনো বাণিজ্যের অপরাধে যুবলীগের ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটসহ কয়েকজন আটক হলেন। দলের মাঠের কিছু নেতা-কর্মী পদ-পদবি হারালেন। তারপর ওই অভিযান হঠাৎ থেমে গেল! তখনই বিষয়টি রহস্যময় হয়ে উঠল। এ রহস্য মানুষের মনে নানামুখী সন্দেহের জন্ম দিয়েছে। মনে হয়েছে যেন বড় বড় সংঘটিত অর্থনৈতিক অপরাধ আড়াল করার এক প্রতীকী অভিযান ছিল মাত্র! যে অভিযান দেশের ব্যাংকিং খাত থেকে শেয়ারবাজার ও বিভিন্ন প্রকল্পে বড় বড় দুর্নীতিবাজদের স্পর্শই করতে পারেনি, যারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তাদের ধরা যায়নি, ব্যাংক লুটেরা ও দুর্নীতিবাজদের পাকড়াও এবং তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে নেওয়া হবে না কেন এ জবাব সরকারকে দিতেই হবে। একজন চুন্নু সংসদে যে কথা বলছেন, একজন রুমিন ফারহানা ও কাজী ফিরোজ রশীদরা যে কথা বলছেন, সে কথা আজ বাংলাদেশের পথে পথে মানুষের মুখে উচ্চারিত হচ্ছে।

আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছি। বহুবার বলেছি, অসংখ্যবার লিখেছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন ব্যক্তি নন, একটি জাতির দীর্ঘ ইতিহাসের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একটি জাতির ঐক্যের প্রতীকের নাম শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের আত্মা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সৎ, আদর্শের রাজনীতিতে, বিশ্ব রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন উদার গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের জনক এবং আপাদমস্তক চিন্তা-চেতনায় অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির পবিত্র পুরুষ। সেই মহান নেতার জন্মশতবর্ষের আগেই যদি সব দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাকে পাকড়াও করে তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়, জনগণই খুশি হবে না, বঙ্গবন্ধুর আত্মাই শান্তি পাবে না, দুর্নীতির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়ার লাগামটাও টেনে ধরা যাবে। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে চিন্তা-চেতনায়, কর্মে লালন করলে অনুসরণ করলে এবং তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী হলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুর্নীতিবাজ-লুটেরা ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কোনো ধরনের ছাড় দিতে পারে না। গণতন্ত্রের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিতে পারে না। সব মত-পথকেই লালন করতে হবে। সব দুর্নীতিবাজ, সব ব্যাংক লুটেরা, সব অবৈধ অর্থ পাচারকারী ও শেয়ারবাজার লুটেরাদের গ্রেফতার করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা জরুরি। রাষ্ট্রীয় এই ডাকাতদের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করুন। এই ডাকাতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে একদিন জবাবদিহিই নয়, এর চড়া মূল্যও দিতে হবে। রাজনৈতিক শক্তির ক্ষমতার উৎস হচ্ছে দেশপ্রেমিক জনগণ। সেই দেশপ্রেমিকের তালিকায় শীর্ষ ব্যবসায়ী থেকে ঘাম ঝরানো শ্রমিক পর্যন্ত জড়িত থাকেন। সেখানে সকল শ্রেণি-পেশার নিরপরাধ মানুষ থাকেন। সরকারকেই আজ সিদ্ধান্ত নিতে হবে, লুটেরা-ডাকাতদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও সহায়তা দেবে নাকি শাস্তি দেবে? দেশ ও জনগণের পক্ষে অবস্থান নেবে নাকি দুর্নীতিবাজ, শেয়ারবাজার ও ব্যাংকপাড়ার ডাকাত এবং রাষ্ট্রের সম্পদ বিদেশে পাচারকারীদের পক্ষে থাকবে? মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রশ্নে সাম্প্রদায়িক শক্তি ও দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং অবৈধ অর্থ পাচারকারীরা রাষ্ট্রের অভিশাপ।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা