শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

ক্ষমতা যখন জবাবদিহি করে না, ক্ষমতা নিজেই যখন শপথ ভাঙে, তখন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সংবিধান ও আইনকে লঙ্ঘন করে অপরাধীদের ঔদ্ধত্য চরমে উঠে যায়। সম্প্রতি দেশের সামগ্রিক চিত্রপটে সেটি উজ্জ্বল হয়ে উঠে এসেছে। বিরোধী দলকে দমন-পীড়নের মাধ্যমে পঙ্গু করে দেওয়া, বিরুদ্ধমতকে ভয়ের সংস্কৃতিতে স্তব্ধ করে দেওয়া, সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সুবিধাবাদের দরজা খুলে দিয়ে মেরুদন্ডহীন করে ক্ষমতার বসন্তের কোকিল বানিয়ে রাখা, সিভিল সোসাইটিকে বিলুপ্ত করে দিয়ে দেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নেই এমন দৃশ্যপট বহাল রাখা মানে দেশের জনগণ সরকারের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে মহানন্দ ও সুখে আছে, এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই।

দেশজুড়ে প্রতিটি সরকার আমলে এক ধরনের চাটুকার সুবিধাভোগী কোরাস করে ক্ষমতার চারদিকে জনগণের সঙ্গে একটা দেয়াল তৈরি করে ফেলে। ক্ষমতা হারানোর পর সেই দেয়াল যখন ভেঙে পড়ে, তখন আর এই চাটুকার মোসাহেব ও সুবিধাবাদীদের কোথাও দেখা যায় না। তারা উধাও হয়ে যায়। আর নতুন ক্ষমতায় আসা শক্তির কাছে তখন সেই দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা কঠিন নির্যাতনের মুখে পড়ে। বারবার উচ্চারিত হলেও ইতিহাসের শিক্ষাই হচ্ছে- ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না।

সম্প্রতি অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী দরজায় কড়া নেড়ে বলে গেছে, সংসদের ভিতরে-বাইরে অকপটে সরকারি দলে থেকেও কতটা তির্যক বাক্যে মানুষের পক্ষে কথা বলা যায়, কতটা অসংগতি ও ভুল নিয়ে সমালোচনার তীর ছুড়ে দেওয়া যায়, সেই শূন্যতা আর পূরণ হয়নি। রাজনীতিতে চিরনিদ্রায় শায়িত রাজনীতিবিদদের যে শূন্যতা তা পূরণ না হওয়ার কারণে দেশের রাজনীতিকেই নয়, দেশকেও খেসারত দিতে হচ্ছে। এমনকি জীবিত প্রকৃত রাজনীতিবিদ ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা এতটাই উপেক্ষিত যে, এতে দেশের রাজনৈতিক শক্তিকে অন্য শক্তির কাছে দেউলিয়া করে তুলেছে। করুণাশ্রিত করা হচ্ছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হওয়ার এ দায় যেমন রাজনীতিবিদদেরই নিতে হবে, তেমনি চড়া মাশুল রাজনীতিবিদদেরই গুনতে হবে। হাসান হাফিজুর রহমান বলেছিলেন, ‘এ দেশে বীর নেই, শহীদ আছে।’ বীরদের বেঁচে থাকতে তার প্রাপ্য মর্যাদা, সম্মান, স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। মারা গেলে সবাই গুণকীর্তন করে শোকের সাগরে ভাসিয়ে দেন।

আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে প্রথম দফা শক্তিশালী ও জনপ্রিয় হয়েছে। দ্বিতীয় দফা তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শক্তিশালী, জনপ্রিয় ও ক্ষমতাসীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এই দল স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। সব গণতন্ত্রের লড়াইয়ে রক্ত ঝরিয়েছে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস গণতন্ত্রের ইতিহাস। স্বাধীনতার ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। সামরিক শাসনের অবসানের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সংবিধান উপহার দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শকে হত্যা করে দেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে খুনি ও সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ৩৯ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি এমনই যে, মৌলবাদের সঙ্গেও তাকে আপস করতে হয় মাঝেমধ্যে। তিনিও পিতার মতো আল্লাহভীরু, ধর্মপ্রাণ মুসলমান। পারিবারিকভাবেই সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান হিসেবে এ পরিবার ব্যক্তিগত জীবনে আল্লাহর নৈকট্যলাভের জন্য ইবাদত-বন্দেগি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রেখেছে। শেখ হাসিনা যখন বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না, এটা অন্তর থেকেই বলেন। বঙ্গবন্ধু ধর্মকে ব্যক্তিগত জীবনে রাখলেও রাজনৈতিক জীবনে আনেননি। বঙ্গবন্ধুকন্যাও তাই। এ আদর্শ বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে প্রতিপক্ষ গণতান্ত্রিক শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে গিয়ে সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তির একটি অংশকে সন্তুষ্ট করেই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। সরকারের প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি বিএনপিও যদি সাম্প্রদায়িক রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন না করে, তাহলে আওয়ামী লীগও এই আরেকটি অংশের মাথা থেকে হাত সরিয়ে নেবে বলে আশা করা হবে ভুল। কিন্তু রাষ্ট্রের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের জন্য দুই পক্ষই ভ্রান্তনীতি গ্রহণ করেছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ধর্মের রাজনীতির ভুল ধারায় দেশকে নিয়ে যাওয়া হলেও আমরা সেখান থেকে ঘুরেফিরে আসব, এমন আশার আলোও দেখছি না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা কখনো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং অগণতান্ত্রিক কর্মকান্ড ও দুর্নীতিবাজ-লুটেরাদের সঙ্গে আপসের হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব দাবি করলে এ জায়গায়টিতে পরিষ্কার অবস্থান গ্রহণ করা সময়ের দাবি।

প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান রাশেদ খান মেনন রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, শরীয়ত বাউলকে আইসিটি আইনে গ্রেফতার করে জেলখানায় রাখা হয়েছে, অথচ যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর সপক্ষে ওয়াজকারী মিজানুর রহমান আজহারী কীভাবে সম্প্রতি দেশ ছাড়ল? সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, আমাদের দেশে শরিয়ত ও মারফতের দ্বন্দ্ব অনেক পুরনো। এখন সৌদি, পাকিস্তানি ও জামায়াতিদের ওহাবিবাদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত করতে এ ধরনের দ্বন্দ্বের সম্পর্কে যখন রাষ্ট্রীয় আইন ব্যবহার করা হয়, তখন তা উদ্বেগের বিষয়। রাষ্ট্র কি অতীতের মতো আবার মৌলবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? না হলে আজহারী দেশ ছেড়ে যেতে পারে না। খতমে নবুয়ত নতুন করে হুঙ্কার ছাড়তে পারে না। হেফাজত সমর্থন প্রত্যাহারের হুমকি দিতে পারে না। এরাই কদিন পর পাকিস্তানি কায়দায় ব্লাসফেমি আইন প্রণয়ন করতে বলবে, যেমন এই সংসদেই যুদ্ধাপরাধী নিজামী সেই প্রস্তাব তুলেছিল।

বঙ্গবন্ধু এ দেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার মূলনীতি উপহার দিয়েছিলেন উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু কেবল সোচ্চারই ছিলেন না, বাস্তবে তা অনুসরণ করেছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, কারও ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিলে আইন তার ব্যবস্থা নেবে। আমি এই সংসদে মাননীয় স্পিকারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে ইউটিউবে প্রচারিত ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি ও বিভাজনের কিছু বক্তব্যের পেনড্রাইভ দিয়েছিলাম। সেসবের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানা নেই। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আগেই তারা মরিয়া আক্রমণ করবে। ধর্মবাদী তো বটেই, ওই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে ডান ও তথাকথিত বামও এক হচ্ছে। তিনি বলেন, অতীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের নামে যে ধর্মীয় আবরণ দিয়ে দেশকে পাকিস্তানি আদলে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে তার ছেদ ঘটানো হয়েছে। কিন্তু সেই প্রচেষ্টার অবসান হয়নি। রাষ্ট্রীয় প্রচারে, আমাদের আচার-আচরণে, বেশভূষার পরিবর্তনে তার রেশ আমরা দেখি। ফেসবুক, ইউটিউবের নিত্য প্রচারে সেই মনমানসিকতাকে উসকে দেওয়া হচ্ছে। ভাষা আন্দোলন যেমন আমাদের জাতিসত্তাকে নির্দিষ্ট করেছে, তেমনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুও নির্দিষ্ট করে বলেছিলেন, ‘ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা।’

বাংলাদেশ ঋণখেলাপিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের শীর্ষে উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, গত ১০ বছরে দেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা দিয়ে অর্থমন্ত্রীর আগামী বছরের বাজেট হতো। নিউইয়র্কের গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যানশিয়াল ইন্টিগ্রিটির গবেষণামতে, ২০১৪ সালে এক বছরেই এই অর্থ পাচারের পরিমাণ ৯ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৭২ হাজার কোটির সমপরিমাণ। এ অর্থ পাচারকারীরা কানাডা, মালয়েশিয়া, ব্যাংককে বেগমপাড়া বানিয়েছে। কানাডাপ্রবাসীরা এদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। তালিকা প্রকাশ করতে বলেছে। আমিও বলি সংসদে ঋণখেলাপিদের মতো এই অর্থ পাচারকারী-বেগমপাড়ার মালিকদের নাম প্রকাশ করা হোক। ব্যাংক নিয়ে একটা সমাধানে আসতে ব্যাংক কমিশন গঠন করা হোক। তিনি ব্যাংক লুটেরাদের অর্থসম্পদ বাজেয়াপ্ত ও তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান। মেননের আগে সংসদের এই অধিবেশনে জাতীয় পার্টির মতো বিরোধী দলের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তব্যের জবাবে সংসদে যদি অর্থমন্ত্রীকে বলতে হয়, আমি বিশ্বের সেরা অর্থমন্ত্রী, তাহলে দেশে যদি সংসদীয় গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিত, আর শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকত, দেশজুড়ে গণতান্ত্রিক আদর্শিক ছাত্ররাজনীতি ও গণরাজনীতির সেই যৌবনকাল বহমান থাকত, তাহলে কী হতো বোঝাই যাচ্ছে!

ব্যাংক মানুষকে অর্থ দেওয়ার জন্য, ব্যবসায়ীদের ঋণদানের জন্য দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে। ব্যবসায়ীরা ঋণ নেবেন। তাদের বিনিয়োগ বিস্তৃত করবেন। দেশে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখবেন। সাধারণ জ্ঞানে এটাই প্রচলিত ধারণা। এই সাদামাটা কথা বোঝার জন্য অর্থনীতিতে অক্সফোর্ড থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়া লাগে না। ব্যাংক ঋণদান করবে আইন, বিধিবিধান অনুযায়ী। ঋণগ্রহীতারা সুদ দেবেন। ঋণের টাকা ফেরত দেবেন। যখন প্রয়োজন আবার নেবেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে ব্যাংকিং খাতেরও উন্নতি ঘটবে। তরুণদের কর্মসংস্থানের জন্য ব্যাংক ঋণসহায়তা বাড়াবে। কিন্তু বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাত ব্যবসায়ীদের বাদ দিয়ে লুটেরাদের সঙ্গে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়েছে। ব্যাংক ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাটের মহোৎসব ঘটেছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান মানুষের মনে আশার সঞ্চার ঘটিয়েছিল। কিন্তু যখন দেখা গেল, মহল্লায় অবৈধভাবে ক্যাসিনো বাণিজ্যের অপরাধে যুবলীগের ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটসহ কয়েকজন আটক হলেন। দলের মাঠের কিছু নেতা-কর্মী পদ-পদবি হারালেন। তারপর ওই অভিযান হঠাৎ থেমে গেল! তখনই বিষয়টি রহস্যময় হয়ে উঠল। এ রহস্য মানুষের মনে নানামুখী সন্দেহের জন্ম দিয়েছে। মনে হয়েছে যেন বড় বড় সংঘটিত অর্থনৈতিক অপরাধ আড়াল করার এক প্রতীকী অভিযান ছিল মাত্র! যে অভিযান দেশের ব্যাংকিং খাত থেকে শেয়ারবাজার ও বিভিন্ন প্রকল্পে বড় বড় দুর্নীতিবাজদের স্পর্শই করতে পারেনি, যারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তাদের ধরা যায়নি, ব্যাংক লুটেরা ও দুর্নীতিবাজদের পাকড়াও এবং তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে নেওয়া হবে না কেন এ জবাব সরকারকে দিতেই হবে। একজন চুন্নু সংসদে যে কথা বলছেন, একজন রুমিন ফারহানা ও কাজী ফিরোজ রশীদরা যে কথা বলছেন, সে কথা আজ বাংলাদেশের পথে পথে মানুষের মুখে উচ্চারিত হচ্ছে।

আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছি। বহুবার বলেছি, অসংখ্যবার লিখেছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন ব্যক্তি নন, একটি জাতির দীর্ঘ ইতিহাসের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একটি জাতির ঐক্যের প্রতীকের নাম শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের আত্মা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সৎ, আদর্শের রাজনীতিতে, বিশ্ব রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন উদার গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের জনক এবং আপাদমস্তক চিন্তা-চেতনায় অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির পবিত্র পুরুষ। সেই মহান নেতার জন্মশতবর্ষের আগেই যদি সব দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাকে পাকড়াও করে তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়, জনগণই খুশি হবে না, বঙ্গবন্ধুর আত্মাই শান্তি পাবে না, দুর্নীতির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়ার লাগামটাও টেনে ধরা যাবে। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে চিন্তা-চেতনায়, কর্মে লালন করলে অনুসরণ করলে এবং তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী হলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুর্নীতিবাজ-লুটেরা ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কোনো ধরনের ছাড় দিতে পারে না। গণতন্ত্রের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিতে পারে না। সব মত-পথকেই লালন করতে হবে। সব দুর্নীতিবাজ, সব ব্যাংক লুটেরা, সব অবৈধ অর্থ পাচারকারী ও শেয়ারবাজার লুটেরাদের গ্রেফতার করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা জরুরি। রাষ্ট্রীয় এই ডাকাতদের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করুন। এই ডাকাতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে একদিন জবাবদিহিই নয়, এর চড়া মূল্যও দিতে হবে। রাজনৈতিক শক্তির ক্ষমতার উৎস হচ্ছে দেশপ্রেমিক জনগণ। সেই দেশপ্রেমিকের তালিকায় শীর্ষ ব্যবসায়ী থেকে ঘাম ঝরানো শ্রমিক পর্যন্ত জড়িত থাকেন। সেখানে সকল শ্রেণি-পেশার নিরপরাধ মানুষ থাকেন। সরকারকেই আজ সিদ্ধান্ত নিতে হবে, লুটেরা-ডাকাতদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও সহায়তা দেবে নাকি শাস্তি দেবে? দেশ ও জনগণের পক্ষে অবস্থান নেবে নাকি দুর্নীতিবাজ, শেয়ারবাজার ও ব্যাংকপাড়ার ডাকাত এবং রাষ্ট্রের সম্পদ বিদেশে পাচারকারীদের পক্ষে থাকবে? মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রশ্নে সাম্প্রদায়িক শক্তি ও দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং অবৈধ অর্থ পাচারকারীরা রাষ্ট্রের অভিশাপ।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা