শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার জনগণের না দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের?

ক্ষমতা যখন জবাবদিহি করে না, ক্ষমতা নিজেই যখন শপথ ভাঙে, তখন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সংবিধান ও আইনকে লঙ্ঘন করে অপরাধীদের ঔদ্ধত্য চরমে উঠে যায়। সম্প্রতি দেশের সামগ্রিক চিত্রপটে সেটি উজ্জ্বল হয়ে উঠে এসেছে। বিরোধী দলকে দমন-পীড়নের মাধ্যমে পঙ্গু করে দেওয়া, বিরুদ্ধমতকে ভয়ের সংস্কৃতিতে স্তব্ধ করে দেওয়া, সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সুবিধাবাদের দরজা খুলে দিয়ে মেরুদন্ডহীন করে ক্ষমতার বসন্তের কোকিল বানিয়ে রাখা, সিভিল সোসাইটিকে বিলুপ্ত করে দিয়ে দেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন নেই এমন দৃশ্যপট বহাল রাখা মানে দেশের জনগণ সরকারের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে মহানন্দ ও সুখে আছে, এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই।

দেশজুড়ে প্রতিটি সরকার আমলে এক ধরনের চাটুকার সুবিধাভোগী কোরাস করে ক্ষমতার চারদিকে জনগণের সঙ্গে একটা দেয়াল তৈরি করে ফেলে। ক্ষমতা হারানোর পর সেই দেয়াল যখন ভেঙে পড়ে, তখন আর এই চাটুকার মোসাহেব ও সুবিধাবাদীদের কোথাও দেখা যায় না। তারা উধাও হয়ে যায়। আর নতুন ক্ষমতায় আসা শক্তির কাছে তখন সেই দলের নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা কঠিন নির্যাতনের মুখে পড়ে। বারবার উচ্চারিত হলেও ইতিহাসের শিক্ষাই হচ্ছে- ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না।

সম্প্রতি অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী দরজায় কড়া নেড়ে বলে গেছে, সংসদের ভিতরে-বাইরে অকপটে সরকারি দলে থেকেও কতটা তির্যক বাক্যে মানুষের পক্ষে কথা বলা যায়, কতটা অসংগতি ও ভুল নিয়ে সমালোচনার তীর ছুড়ে দেওয়া যায়, সেই শূন্যতা আর পূরণ হয়নি। রাজনীতিতে চিরনিদ্রায় শায়িত রাজনীতিবিদদের যে শূন্যতা তা পূরণ না হওয়ার কারণে দেশের রাজনীতিকেই নয়, দেশকেও খেসারত দিতে হচ্ছে। এমনকি জীবিত প্রকৃত রাজনীতিবিদ ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরা এতটাই উপেক্ষিত যে, এতে দেশের রাজনৈতিক শক্তিকে অন্য শক্তির কাছে দেউলিয়া করে তুলেছে। করুণাশ্রিত করা হচ্ছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হওয়ার এ দায় যেমন রাজনীতিবিদদেরই নিতে হবে, তেমনি চড়া মাশুল রাজনীতিবিদদেরই গুনতে হবে। হাসান হাফিজুর রহমান বলেছিলেন, ‘এ দেশে বীর নেই, শহীদ আছে।’ বীরদের বেঁচে থাকতে তার প্রাপ্য মর্যাদা, সম্মান, স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। মারা গেলে সবাই গুণকীর্তন করে শোকের সাগরে ভাসিয়ে দেন।

আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে প্রথম দফা শক্তিশালী ও জনপ্রিয় হয়েছে। দ্বিতীয় দফা তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শক্তিশালী, জনপ্রিয় ও ক্ষমতাসীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এই দল স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। সব গণতন্ত্রের লড়াইয়ে রক্ত ঝরিয়েছে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস গণতন্ত্রের ইতিহাস। স্বাধীনতার ইতিহাস। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। সামরিক শাসনের অবসানের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সংবিধান উপহার দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সেই আদর্শকে হত্যা করে দেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে খুনি ও সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ৩৯ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের অপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি এমনই যে, মৌলবাদের সঙ্গেও তাকে আপস করতে হয় মাঝেমধ্যে। তিনিও পিতার মতো আল্লাহভীরু, ধর্মপ্রাণ মুসলমান। পারিবারিকভাবেই সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান হিসেবে এ পরিবার ব্যক্তিগত জীবনে আল্লাহর নৈকট্যলাভের জন্য ইবাদত-বন্দেগি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রেখেছে। শেখ হাসিনা যখন বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না, এটা অন্তর থেকেই বলেন। বঙ্গবন্ধু ধর্মকে ব্যক্তিগত জীবনে রাখলেও রাজনৈতিক জীবনে আনেননি। বঙ্গবন্ধুকন্যাও তাই। এ আদর্শ বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে প্রতিপক্ষ গণতান্ত্রিক শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে গিয়ে সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তির একটি অংশকে সন্তুষ্ট করেই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। সরকারের প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি বিএনপিও যদি সাম্প্রদায়িক রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন না করে, তাহলে আওয়ামী লীগও এই আরেকটি অংশের মাথা থেকে হাত সরিয়ে নেবে বলে আশা করা হবে ভুল। কিন্তু রাষ্ট্রের জন্য, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের জন্য দুই পক্ষই ভ্রান্তনীতি গ্রহণ করেছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ধর্মের রাজনীতির ভুল ধারায় দেশকে নিয়ে যাওয়া হলেও আমরা সেখান থেকে ঘুরেফিরে আসব, এমন আশার আলোও দেখছি না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা কখনো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং অগণতান্ত্রিক কর্মকান্ড ও দুর্নীতিবাজ-লুটেরাদের সঙ্গে আপসের হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকারিত্ব দাবি করলে এ জায়গায়টিতে পরিষ্কার অবস্থান গ্রহণ করা সময়ের দাবি।

প্রবীণ পার্লামেন্টারিয়ান রাশেদ খান মেনন রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, শরীয়ত বাউলকে আইসিটি আইনে গ্রেফতার করে জেলখানায় রাখা হয়েছে, অথচ যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর সপক্ষে ওয়াজকারী মিজানুর রহমান আজহারী কীভাবে সম্প্রতি দেশ ছাড়ল? সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, আমাদের দেশে শরিয়ত ও মারফতের দ্বন্দ্ব অনেক পুরনো। এখন সৌদি, পাকিস্তানি ও জামায়াতিদের ওহাবিবাদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত করতে এ ধরনের দ্বন্দ্বের সম্পর্কে যখন রাষ্ট্রীয় আইন ব্যবহার করা হয়, তখন তা উদ্বেগের বিষয়। রাষ্ট্র কি অতীতের মতো আবার মৌলবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? না হলে আজহারী দেশ ছেড়ে যেতে পারে না। খতমে নবুয়ত নতুন করে হুঙ্কার ছাড়তে পারে না। হেফাজত সমর্থন প্রত্যাহারের হুমকি দিতে পারে না। এরাই কদিন পর পাকিস্তানি কায়দায় ব্লাসফেমি আইন প্রণয়ন করতে বলবে, যেমন এই সংসদেই যুদ্ধাপরাধী নিজামী সেই প্রস্তাব তুলেছিল।

বঙ্গবন্ধু এ দেশকে ধর্মনিরপেক্ষতার মূলনীতি উপহার দিয়েছিলেন উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজনের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু কেবল সোচ্চারই ছিলেন না, বাস্তবে তা অনুসরণ করেছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, কারও ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিলে আইন তার ব্যবস্থা নেবে। আমি এই সংসদে মাননীয় স্পিকারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে ইউটিউবে প্রচারিত ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি ও বিভাজনের কিছু বক্তব্যের পেনড্রাইভ দিয়েছিলাম। সেসবের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানা নেই। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আগেই তারা মরিয়া আক্রমণ করবে। ধর্মবাদী তো বটেই, ওই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে ডান ও তথাকথিত বামও এক হচ্ছে। তিনি বলেন, অতীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের নামে যে ধর্মীয় আবরণ দিয়ে দেশকে পাকিস্তানি আদলে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে তার ছেদ ঘটানো হয়েছে। কিন্তু সেই প্রচেষ্টার অবসান হয়নি। রাষ্ট্রীয় প্রচারে, আমাদের আচার-আচরণে, বেশভূষার পরিবর্তনে তার রেশ আমরা দেখি। ফেসবুক, ইউটিউবের নিত্য প্রচারে সেই মনমানসিকতাকে উসকে দেওয়া হচ্ছে। ভাষা আন্দোলন যেমন আমাদের জাতিসত্তাকে নির্দিষ্ট করেছে, তেমনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুও নির্দিষ্ট করে বলেছিলেন, ‘ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা।’

বাংলাদেশ ঋণখেলাপিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের শীর্ষে উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, গত ১০ বছরে দেশ থেকে পাচার হয়েছে ৫ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা দিয়ে অর্থমন্ত্রীর আগামী বছরের বাজেট হতো। নিউইয়র্কের গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যানশিয়াল ইন্টিগ্রিটির গবেষণামতে, ২০১৪ সালে এক বছরেই এই অর্থ পাচারের পরিমাণ ৯ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৭২ হাজার কোটির সমপরিমাণ। এ অর্থ পাচারকারীরা কানাডা, মালয়েশিয়া, ব্যাংককে বেগমপাড়া বানিয়েছে। কানাডাপ্রবাসীরা এদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে। তালিকা প্রকাশ করতে বলেছে। আমিও বলি সংসদে ঋণখেলাপিদের মতো এই অর্থ পাচারকারী-বেগমপাড়ার মালিকদের নাম প্রকাশ করা হোক। ব্যাংক নিয়ে একটা সমাধানে আসতে ব্যাংক কমিশন গঠন করা হোক। তিনি ব্যাংক লুটেরাদের অর্থসম্পদ বাজেয়াপ্ত ও তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান। মেননের আগে সংসদের এই অধিবেশনে জাতীয় পার্টির মতো বিরোধী দলের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বক্তব্যের জবাবে সংসদে যদি অর্থমন্ত্রীকে বলতে হয়, আমি বিশ্বের সেরা অর্থমন্ত্রী, তাহলে দেশে যদি সংসদীয় গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিত, আর শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকত, দেশজুড়ে গণতান্ত্রিক আদর্শিক ছাত্ররাজনীতি ও গণরাজনীতির সেই যৌবনকাল বহমান থাকত, তাহলে কী হতো বোঝাই যাচ্ছে!

ব্যাংক মানুষকে অর্থ দেওয়ার জন্য, ব্যবসায়ীদের ঋণদানের জন্য দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে। ব্যবসায়ীরা ঋণ নেবেন। তাদের বিনিয়োগ বিস্তৃত করবেন। দেশে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখবেন। সাধারণ জ্ঞানে এটাই প্রচলিত ধারণা। এই সাদামাটা কথা বোঝার জন্য অর্থনীতিতে অক্সফোর্ড থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়া লাগে না। ব্যাংক ঋণদান করবে আইন, বিধিবিধান অনুযায়ী। ঋণগ্রহীতারা সুদ দেবেন। ঋণের টাকা ফেরত দেবেন। যখন প্রয়োজন আবার নেবেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে ব্যাংকিং খাতেরও উন্নতি ঘটবে। তরুণদের কর্মসংস্থানের জন্য ব্যাংক ঋণসহায়তা বাড়াবে। কিন্তু বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাত ব্যবসায়ীদের বাদ দিয়ে লুটেরাদের সঙ্গে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়েছে। ব্যাংক ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাটের মহোৎসব ঘটেছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান মানুষের মনে আশার সঞ্চার ঘটিয়েছিল। কিন্তু যখন দেখা গেল, মহল্লায় অবৈধভাবে ক্যাসিনো বাণিজ্যের অপরাধে যুবলীগের ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটসহ কয়েকজন আটক হলেন। দলের মাঠের কিছু নেতা-কর্মী পদ-পদবি হারালেন। তারপর ওই অভিযান হঠাৎ থেমে গেল! তখনই বিষয়টি রহস্যময় হয়ে উঠল। এ রহস্য মানুষের মনে নানামুখী সন্দেহের জন্ম দিয়েছে। মনে হয়েছে যেন বড় বড় সংঘটিত অর্থনৈতিক অপরাধ আড়াল করার এক প্রতীকী অভিযান ছিল মাত্র! যে অভিযান দেশের ব্যাংকিং খাত থেকে শেয়ারবাজার ও বিভিন্ন প্রকল্পে বড় বড় দুর্নীতিবাজদের স্পর্শই করতে পারেনি, যারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তাদের ধরা যায়নি, ব্যাংক লুটেরা ও দুর্নীতিবাজদের পাকড়াও এবং তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে নেওয়া হবে না কেন এ জবাব সরকারকে দিতেই হবে। একজন চুন্নু সংসদে যে কথা বলছেন, একজন রুমিন ফারহানা ও কাজী ফিরোজ রশীদরা যে কথা বলছেন, সে কথা আজ বাংলাদেশের পথে পথে মানুষের মুখে উচ্চারিত হচ্ছে।

আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছি। বহুবার বলেছি, অসংখ্যবার লিখেছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন ব্যক্তি নন, একটি জাতির দীর্ঘ ইতিহাসের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একটি জাতির ঐক্যের প্রতীকের নাম শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের আত্মা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সৎ, আদর্শের রাজনীতিতে, বিশ্ব রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল প্রতীক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন উদার গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের জনক এবং আপাদমস্তক চিন্তা-চেতনায় অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির পবিত্র পুরুষ। সেই মহান নেতার জন্মশতবর্ষের আগেই যদি সব দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাকে পাকড়াও করে তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়, জনগণই খুশি হবে না, বঙ্গবন্ধুর আত্মাই শান্তি পাবে না, দুর্নীতির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়ার লাগামটাও টেনে ধরা যাবে। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে চিন্তা-চেতনায়, কর্মে লালন করলে অনুসরণ করলে এবং তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী হলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুর্নীতিবাজ-লুটেরা ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কোনো ধরনের ছাড় দিতে পারে না। গণতন্ত্রের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিতে পারে না। সব মত-পথকেই লালন করতে হবে। সব দুর্নীতিবাজ, সব ব্যাংক লুটেরা, সব অবৈধ অর্থ পাচারকারী ও শেয়ারবাজার লুটেরাদের গ্রেফতার করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা জরুরি। রাষ্ট্রীয় এই ডাকাতদের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করুন। এই ডাকাতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে একদিন জবাবদিহিই নয়, এর চড়া মূল্যও দিতে হবে। রাজনৈতিক শক্তির ক্ষমতার উৎস হচ্ছে দেশপ্রেমিক জনগণ। সেই দেশপ্রেমিকের তালিকায় শীর্ষ ব্যবসায়ী থেকে ঘাম ঝরানো শ্রমিক পর্যন্ত জড়িত থাকেন। সেখানে সকল শ্রেণি-পেশার নিরপরাধ মানুষ থাকেন। সরকারকেই আজ সিদ্ধান্ত নিতে হবে, লুটেরা-ডাকাতদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও সহায়তা দেবে নাকি শাস্তি দেবে? দেশ ও জনগণের পক্ষে অবস্থান নেবে নাকি দুর্নীতিবাজ, শেয়ারবাজার ও ব্যাংকপাড়ার ডাকাত এবং রাষ্ট্রের সম্পদ বিদেশে পাচারকারীদের পক্ষে থাকবে? মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রশ্নে সাম্প্রদায়িক শক্তি ও দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং অবৈধ অর্থ পাচারকারীরা রাষ্ট্রের অভিশাপ।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ
টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত
একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম