শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

সভা-সমাবেশ কোনো পরিবর্তন আনবে না

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সভা-সমাবেশ কোনো পরিবর্তন আনবে না

সভা-সমাবেশ করে কখনই দাবি আদায় হয় না। সভা-সমাবেশ করা হয় শান্তিপূর্ণভাবে শক্তি প্রদর্শন করার জন্য। জনসমাগম করে প্রতিপক্ষের ওপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ সৃষ্টি করা হয় যাতে প্রতিপক্ষ সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে বা কোনো ধরনের অপ্রীতিকর বা অশান্তি সৃষ্টির আগেই দাবি মেনে নেয়। সভা বা সমাবেশ করে দাবিকৃত প্রস্তাব বা প্রস্তাবগুলোর পক্ষে কী পরিমাণ জনমত আছে তা-ই মূলত দৃশ্যমান করা হয়। সভা-সমাবেশ করে কখনই দাবি আদায় করা যায় না। তবে তা দাবি আদায়ের পক্ষে জনমতের প্রতিফলন ঘটায় মাত্র।

সভা বা সমাবেশের দুটি রূপ। একটি অহিংস এবং আরেকটি সহিংস। সাধারণত অহিংস সভা বা সমাবেশের মাধ্যমে কখনই প্রতিপক্ষের কাছ থেকে দাবি আদায় করা সম্ভব হয় না। কারণ শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ শুধু জনমত প্রতিফলিত করে, কিন্তু দাবি মেনে নিতে প্রতিপক্ষকে বাধ্য করে না। সাধারণত শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করে প্রতিপক্ষকে তাদের দাবি বা প্রস্তাব মেনে নিতে আহ্বান করা হয় এবং এ আহ্বানের পরপরই সভা বা সমাবেশ মুলতবি করে সবাই ঘরে ফিরে যায়। তাই শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ শেষ বা মুলতবি-পরবর্তী সভা-সমাবেশের সম্ভাবনা তৈরি করলেও তাতে দাবি আদায় হয় না এবং প্রস্তাব বা প্রস্তাবগুলো মানতে প্রতিপক্ষকে বাধ্য করতে পারে না। তবে প্রতিপক্ষ যদি উদার গণতান্ত্রিক হয় তাহলে কোনো ব্যাপক জনসভা বা জনসমাগম ঘটলে তার কারণ ও সমাধানকল্পে সভা বা সমাবেশকারী নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনায় বসার সুযোগ সৃষ্টি করে। তবে এ ধরনের নজির খুব কম। জনসমাবেশ কোনো দাবি বা প্রস্তাবের প্রতি ব্যাপক জনমতের প্রতিফলন ঘটলে তার প্রতি ক্ষমতাসীনদের শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত। কিন্তু প্রতিপক্ষ যদি স্বৈরতন্ত্রে বিশ্বাসী বা অনুসারী হয় তাহলে তারা শান্তিপূর্ণ জনসভা বা জনসমাবেশকে কোনো গুরুত্ব দেয় না এবং উত্থাপিত দাবিগুলোকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে উড়িয়ে দেয়। সে কারণে স্বৈরশাসক বা একনায়ক প্রতিপক্ষের কাছে শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করে কখনই দাবি আদায় হয় না এবং হবেও না। তাই আজ বিশ্বব্যাপী জনসভার প্রয়োজন ও আবেদন কমে গেছে। সভা-সমাবেশে এখন ক্ষমতাসীনদের একচ্ছত্র প্রাধান্য, বিশেষ করে কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতাসীনরা যারা তাদের মতবাদকে চূড়ান্ত বলে মনে করে তারা তা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালায়। তাই ক্ষমতাসীনরা সরকারি অর্থ, সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত জনসমাগম ঘটিয়ে তাদের পক্ষে ব্যাপক জনমতের প্রতিফলন আছে দাবি করে। তা দৃশ্যমান করতে চায়। এ ধরনের জনসমাগম করে কর্তৃত্ববাদীরা তাদের ক্ষমতার উল্লাস প্রকাশ করে রাষ্ট্রীয় ও প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষকে তাদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখার অপচেষ্টা চালায়; যা কখনোই প্রকৃত জনমত প্রতিফলন করে না। রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ও প্রশাসন সাধারণত সরকারের বজ্রমুষ্টির মধ্যে আটকানো থাকে এবং এ ধরনের জনসভা বা জনসমাবেশ করে ক্ষমতাসীনরা তাদের বজ্রমুষ্টি আরও শক্ত করার চেষ্টা করে যাতে রাষ্ট্র ও প্রশাসন তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে না চলে যায়।

অন্যদিকে সহিংস সভা বা সমাবেশ প্রতিপক্ষ বা ক্ষমতাসীনদের টনক নাড়িয়ে দেয়। কারণ তাতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে, যার ফলে প্রতিপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করা হয় যা হতে পারে পাল্টা সহিংস পদক্ষেপ অথবা পদত্যাগ। সহিংস সভা-সমাবেশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিপক্ষ সব সময়ই প্রশাসনিক শক্তি ও সম্পদ ব্যবহার করে সহিংস পদক্ষেপ গ্রহণ করে সভা-সমাবেশকারীদের নিবৃত বা দমন করার চেষ্টা করে। সহিংস সভা-সমাবেশ দুটি পক্ষকে সামনাসামনি নিয়ে আসে যার ফলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ সব সময় নতুন কিছু সৃষ্টি করে। দুটি ধাতব পদার্থের সংঘর্ষে যেমন বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় তেমন দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে রাষ্ট্রে নতুন শক্তির সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি মানেই রূপান্তর, নতুনের মাঝে পুরনোর বিলুপ্তি যা কখনোই সংঘর্ষ ছাড়া হয় না। তবে কোনো কিছু সৃষ্টি করতে হলে সবার আগে সৃষ্টিকারী লাগবে। শুধু সংঘর্ষ হলেই হবে না। সংঘর্ষের পেছনে এক বা একাধিক সৃষ্টিকারী লাগবে যাদের প্রয়োজনে রূপান্তর বা পরিবর্তন বা নতুন সৃষ্টি হবে। না হলে যে কোনো সংঘর্ষ নিছক দুর্ঘটনা বাড়াবে মাত্র কিন্তু দেশ, জাতি বা জনগণের কোনো কাজে আসবে না। কল্পিত রূপান্তর, পরিবর্তন বা সৃষ্টির জন্য প্রাকৃতিক নিয়মের দুটি আমোঘ বিধান হলো হয় সংঘর্ষ না হয় মিলন; তেমনি রাজনৈতিক রূপান্তর বা পরিবর্তন বা সৃষ্টির জন্যও হতে হবে হয় সংঘর্ষ না হয় মিলন। শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করে কোনো রূপান্তর বা পরিবর্তন বা সৃষ্টি যেমন হবে না, তেমন কোনো দাবিও আদায় হবে না এবং প্রতিপক্ষ কোনো প্রস্তাবও মেনে নেবে না।

মিলনের বিকল্প সংঘর্ষ। পৃথিবীর ইতিহাস বলে, সংঘর্ষ ছাড়া সভ্যতার অগ্রগতি হয়নি। বিদ্যুৎ উৎপাদনে যেমন পরস্পরবিরোধী দুটি ধাতব পদার্থের সংঘর্ষের দরকার, নতুন উৎপাদনের জন্য যেমন বস্তুর পরিবর্তন বা রূপান্তর দরকার, নতুন জন্মের প্রয়োজনে যেমন উত্তপ্ত পরিবেশে বেগবান গতিতে অন্যসবকে পেছনে ফেলে ডিম্বের মধ্যে শুক্রের প্রবেশ অনিবার্য তেমন ক্ষমতাসীনদের কাছ থেকে কাক্সিক্ষত দাবি আদায়ে শক্তির প্রয়োগও প্রয়োজনীয়। যখন আলোচনার মাধ্যমে মিলনের পথ রুদ্ধ করে দিয়ে রূপান্তর বা পরিবর্তন বা নতুন সৃষ্টিকে অস্বীকার করা হয়, তখন সংঘর্ষ অনস্বীকার্য হয়ে যায়। যখন দুই পক্ষ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে না তখন এক পক্ষের বিলুপ্তি ছাড়া কোনো সমাধান আসে না। পক্ষ কোনো স্থির বা স্থায়ী নয়।

সময়ের ব্যবধানে এবং কালের বিবর্তনে পক্ষ পরিবর্তন হতে থাকে কিন্তু পক্ষ-বিপক্ষের অবস্থান চিরন্তন ও সমীকরণও চিরন্তন। আজ হয়তো এক পক্ষ ক্ষমতাসীন বা প্রচ- ক্ষমতাশালী কিন্তু কালের আবর্তনে হয়তো তারাই তাদের অস্তিত্বের জন্য ভবিষ্যতের ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে এবং শান্তির শাশ্বত বাণী শুনিয়ে আকুতি জানাবে যেমন করে অন্যরা এখন করছে। ক্ষমতার পালাবদল চলছে-চলবেই। সময় যেমন কারও জন্য অপেক্ষা করে না, ক্ষমতার পালাবদলও কাউকে তোয়াক্কা করে না। ক্ষমতার পালাবদল হবেই হবে। আদিকাল থেকে ক্ষমতার এ পালাবদল চলে আসছে, অনাদিকাল পর্যন্ত তা চলবেই। নদীর পানি যেমন এক জায়গায় স্থির থাকে না, ক্ষমতার পালাবদলও তেমন কোথাও স্থির হয়ে থাকে না। আজ যারা ক্ষমতায় একদিন তাদের ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতেই হবে। আবার যারা ক্ষমতার জন্য পথে-প্রান্তরে ঘুরছে তারাও একদিন ক্ষমতাসীন হবে। এটি একটি প্রাকৃতিক নিয়ম যা কখনোই খন্ডিত হয়নি এবং হবেও না। তাই রাজনৈতিক দাবি আদায় করতে হলে হয় প্রতিপক্ষের সঙ্গে মিলিত হতে হবে অথবা সরাসরি সংঘর্ষে যেতে হবে। এ দুটি পথের বাইরে অন্য কোনো পথ কারও সামনেই খোলা নেই। দাবি আদায় করতে হলে এক পক্ষের সামনে যেমন মিলন বা সংঘর্ষ ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই তেমন অন্য পক্ষের দাবি অগ্রাহ্য করার জন্য ক্ষমতাসীনদের সামনেও মিলন অথবা সংঘর্ষ ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। দুই পক্ষের সামনেই এখন এ দুটি পথই খোলা।

পৃথিবীর তাবৎ কার্যকলাপ তথা সব রাজনৈতিক কর্মকা-েই মিলন অথবা সংঘর্ষ- এ দুটি পথ নিয়েই সবাই চলে। সৃষ্টি করার জন্য সবচেয়ে উত্তম ও সর্বোৎকৃষ্ট পথ হলো মিলন তথা পরস্পর আলোচনার মাধ্যমে মিলিত হয়ে নতুন প্রজন্মের বা সৃষ্টির জন্ম দেওয়া। এতে সভ্যতা অগ্রগামী হয়, সমাজ ও রাষ্ট্র সমৃৃদ্ধ হয়, মানুষ মানুষের মাধ্যমে ভ্রাতৃত্ব তথা সৌহার্দ্যপূর্ণ শান্তিময় পরিবেশ তৈরি হয় এবং বিবর্তনের মাধ্যমে সব রূপান্তর তথা পরিবর্তন বা নতুন সৃষ্টি যা মানবের বংশ বৃদ্ধি তথা নতুন প্রজন্মের প্রবাহ ও মানবকল্যাণ নিশ্চিত হয়। মিলনে কোনো বিলুপ্তি নেই। মিলনে দুই পক্ষই আলোচনা ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে যেমন নতুন প্রজন্মের জন্ম দেয় তেমন রাষ্ট্র, সমাজ তথা বিশ্বপরিবেশেও উভয়েই তাদের অবদান নিশ্চিত করে। মিলনে কোনো ত্যাগ নেই। মিলনে আছে অফুরন্ত ভোগ, অসীম আনন্দ, চরম তৃপ্তি। মিলনে যে সৃষ্টি হয় সেই সৃষ্টিতে উভয়ের অবদান সমান সমান। মিলনে আছে সৃষ্টি সুখের উল্লাস যা উভয়কে সম্মানিত বা মহিমান্বিত করে। সেজন্য আলোচনার মাধ্যমে মিলিত হয়ে রূপান্তর বা পরিবর্তন বা সৃষ্টির পথে এগোনো শ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য উপায় বলে মানবসভ্যতায় স্বীকৃত। কিন্তু আজকের বিশ্বের তাবৎ শাসক গোষ্ঠী বিশ্বকে তাদের করায়ত্তে রাখার জন্য সংঘর্ষের পথ বেছে নিয়েছে। শাসকগোষ্ঠী তাদের বিরোধী পক্ষের সঙ্গে আলোচনা বা মিলনের পথ খোলা না রেখে উল্টো বিরোধী পক্ষকে সংঘর্ষের দিকে উসকে দেয়। ক্ষমতাসীনদের পক্ষে রাষ্ট্রের সব শক্তি ও সম্পদ থাকার কারণে তারা জনগণের জানমালের নিরাপত্তার ধুয়া তুলে সংঘর্ষের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে বিলুপ্ত করে দিয়ে নতুন সমাজ বা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার প্রচলন বা তাদের কায়েমি শাসন ধরে রাখতে চায়। শাসক গোষ্ঠী তাদের লক্ষ্যে স্থির এবং যে কোনো মূল্যে জনগণকে তাদের করায়ত্তে রেখে নিজেদের শাসন, শোষণ ও ভোগ অব্যাহত রাখতে চায়। এ অবস্থার পরিবর্তন কোনো অবস্থাতেই আলোচনা বা মিলনের মাধ্যমে সম্ভব নয় এবং হবেও না। সভা বা সমাবেশ করে তো কখনোই হবে না। পরিবর্তন তথা দাবি আদায়ের জন্য সংঘর্ষ বিশ্বব্যাপী অনিবার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং বাংলাদেশ তার বাইরে নয়। বিশ্বরাজনীতির মরণ খেলার চালে বাংলাদেশের দুটি রাজনৈতিক ধারার আলোচনার পথ রুদ্ধ। তাই মিলনের আশা দুরাশা। দুটি পক্ষের সহাবস্থান এখন বাস্তবতাবিবর্জিত ও কল্পনাবিলাস। এক ছাদের নিচে দুই পক্ষকে নিয়ে আসা এখন দুঃসাধ্য। ক্ষমতাসীনরা প্রতিপক্ষের বিলুপ্তি নিয়ে কোনো রাখঢাকের ধার ধারছে না।

কাজেই ক্ষমতার প্রতিপক্ষদের গুরুত্বের সঙ্গে ভেবেচিন্তে পদক্ষেপ নিতে না পারলে বিলুপ্ত অথবা রূপান্তর বা পরিবর্তন অনিবার্য। ক্ষমতাসীনরা মিলনের বা আলোচনার সব পথ রুদ্ধ করে দিয়ে নির্বাচনের প্রক্রিয়াকে অকার্যকর করে দিয়ে বিপক্ষকে সংঘর্ষের দিকে ঠেলে দিয়ে তাদের পথের কাঁটা দূর করে দিতে বদ্ধপরিকর। এ অবস্থায় জনসমাবেশ কোনো ফল বয়ে আনবে বলে বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাই বলে সংঘর্ষের পথেও হাঁটা যাবে না। সে পথে হাঁটলে বিপদ তথা বিলুপ্তি বা রূপান্তর বা পরিবর্তন আরও ত্বরান্বিত হবে যা ক্ষমতাসীনদের পাতানো ফাঁদে অন্ধের মতো ঝাঁপিয়ে পড়া হবে মাত্র। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সভা-সমাবেশ সমাধান নয়, এবং সমাধান নয় সহিংস আন্দোলন বা সহিংস সভা-সমাবেশ। খেয়ালে নিতে হবে যে, বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনদের জনপ্রিয়তায় এখন একটি বিরাট প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। খোদ রাজধানীতে মাত্র ১৭% মানুষ তাদের অনুগত তাও বিরোধীদের নিয়ে। তাই ভাবতে হবে ক্ষমতাসীনদের বিপক্ষের এই জনগোষ্ঠীকে কীভাবে ঐক্যবদ্ধ করে তাদের দাবি পূরণে ক্ষমতাসীনদের বাধ্য করা যায়। যে পক্ষ জনগণের এই বিশাল অংশকে নিজেদের আস্থায় নিতে পারবে আগামী দিনের বাংলাদেশ অবশ্যই তাদেরই পক্ষে যাবে।

 

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম