শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

সভা-সমাবেশ কোনো পরিবর্তন আনবে না

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সভা-সমাবেশ কোনো পরিবর্তন আনবে না

সভা-সমাবেশ করে কখনই দাবি আদায় হয় না। সভা-সমাবেশ করা হয় শান্তিপূর্ণভাবে শক্তি প্রদর্শন করার জন্য। জনসমাগম করে প্রতিপক্ষের ওপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ সৃষ্টি করা হয় যাতে প্রতিপক্ষ সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে বা কোনো ধরনের অপ্রীতিকর বা অশান্তি সৃষ্টির আগেই দাবি মেনে নেয়। সভা বা সমাবেশ করে দাবিকৃত প্রস্তাব বা প্রস্তাবগুলোর পক্ষে কী পরিমাণ জনমত আছে তা-ই মূলত দৃশ্যমান করা হয়। সভা-সমাবেশ করে কখনই দাবি আদায় করা যায় না। তবে তা দাবি আদায়ের পক্ষে জনমতের প্রতিফলন ঘটায় মাত্র।

সভা বা সমাবেশের দুটি রূপ। একটি অহিংস এবং আরেকটি সহিংস। সাধারণত অহিংস সভা বা সমাবেশের মাধ্যমে কখনই প্রতিপক্ষের কাছ থেকে দাবি আদায় করা সম্ভব হয় না। কারণ শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ শুধু জনমত প্রতিফলিত করে, কিন্তু দাবি মেনে নিতে প্রতিপক্ষকে বাধ্য করে না। সাধারণত শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করে প্রতিপক্ষকে তাদের দাবি বা প্রস্তাব মেনে নিতে আহ্বান করা হয় এবং এ আহ্বানের পরপরই সভা বা সমাবেশ মুলতবি করে সবাই ঘরে ফিরে যায়। তাই শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ শেষ বা মুলতবি-পরবর্তী সভা-সমাবেশের সম্ভাবনা তৈরি করলেও তাতে দাবি আদায় হয় না এবং প্রস্তাব বা প্রস্তাবগুলো মানতে প্রতিপক্ষকে বাধ্য করতে পারে না। তবে প্রতিপক্ষ যদি উদার গণতান্ত্রিক হয় তাহলে কোনো ব্যাপক জনসভা বা জনসমাগম ঘটলে তার কারণ ও সমাধানকল্পে সভা বা সমাবেশকারী নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনায় বসার সুযোগ সৃষ্টি করে। তবে এ ধরনের নজির খুব কম। জনসমাবেশ কোনো দাবি বা প্রস্তাবের প্রতি ব্যাপক জনমতের প্রতিফলন ঘটলে তার প্রতি ক্ষমতাসীনদের শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত। কিন্তু প্রতিপক্ষ যদি স্বৈরতন্ত্রে বিশ্বাসী বা অনুসারী হয় তাহলে তারা শান্তিপূর্ণ জনসভা বা জনসমাবেশকে কোনো গুরুত্ব দেয় না এবং উত্থাপিত দাবিগুলোকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে উড়িয়ে দেয়। সে কারণে স্বৈরশাসক বা একনায়ক প্রতিপক্ষের কাছে শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করে কখনই দাবি আদায় হয় না এবং হবেও না। তাই আজ বিশ্বব্যাপী জনসভার প্রয়োজন ও আবেদন কমে গেছে। সভা-সমাবেশে এখন ক্ষমতাসীনদের একচ্ছত্র প্রাধান্য, বিশেষ করে কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতাসীনরা যারা তাদের মতবাদকে চূড়ান্ত বলে মনে করে তারা তা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালায়। তাই ক্ষমতাসীনরা সরকারি অর্থ, সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত জনসমাগম ঘটিয়ে তাদের পক্ষে ব্যাপক জনমতের প্রতিফলন আছে দাবি করে। তা দৃশ্যমান করতে চায়। এ ধরনের জনসমাগম করে কর্তৃত্ববাদীরা তাদের ক্ষমতার উল্লাস প্রকাশ করে রাষ্ট্রীয় ও প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষকে তাদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখার অপচেষ্টা চালায়; যা কখনোই প্রকৃত জনমত প্রতিফলন করে না। রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ও প্রশাসন সাধারণত সরকারের বজ্রমুষ্টির মধ্যে আটকানো থাকে এবং এ ধরনের জনসভা বা জনসমাবেশ করে ক্ষমতাসীনরা তাদের বজ্রমুষ্টি আরও শক্ত করার চেষ্টা করে যাতে রাষ্ট্র ও প্রশাসন তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে না চলে যায়।

অন্যদিকে সহিংস সভা বা সমাবেশ প্রতিপক্ষ বা ক্ষমতাসীনদের টনক নাড়িয়ে দেয়। কারণ তাতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে, যার ফলে প্রতিপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করা হয় যা হতে পারে পাল্টা সহিংস পদক্ষেপ অথবা পদত্যাগ। সহিংস সভা-সমাবেশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিপক্ষ সব সময়ই প্রশাসনিক শক্তি ও সম্পদ ব্যবহার করে সহিংস পদক্ষেপ গ্রহণ করে সভা-সমাবেশকারীদের নিবৃত বা দমন করার চেষ্টা করে। সহিংস সভা-সমাবেশ দুটি পক্ষকে সামনাসামনি নিয়ে আসে যার ফলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ সব সময় নতুন কিছু সৃষ্টি করে। দুটি ধাতব পদার্থের সংঘর্ষে যেমন বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় তেমন দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে রাষ্ট্রে নতুন শক্তির সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি মানেই রূপান্তর, নতুনের মাঝে পুরনোর বিলুপ্তি যা কখনোই সংঘর্ষ ছাড়া হয় না। তবে কোনো কিছু সৃষ্টি করতে হলে সবার আগে সৃষ্টিকারী লাগবে। শুধু সংঘর্ষ হলেই হবে না। সংঘর্ষের পেছনে এক বা একাধিক সৃষ্টিকারী লাগবে যাদের প্রয়োজনে রূপান্তর বা পরিবর্তন বা নতুন সৃষ্টি হবে। না হলে যে কোনো সংঘর্ষ নিছক দুর্ঘটনা বাড়াবে মাত্র কিন্তু দেশ, জাতি বা জনগণের কোনো কাজে আসবে না। কল্পিত রূপান্তর, পরিবর্তন বা সৃষ্টির জন্য প্রাকৃতিক নিয়মের দুটি আমোঘ বিধান হলো হয় সংঘর্ষ না হয় মিলন; তেমনি রাজনৈতিক রূপান্তর বা পরিবর্তন বা সৃষ্টির জন্যও হতে হবে হয় সংঘর্ষ না হয় মিলন। শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করে কোনো রূপান্তর বা পরিবর্তন বা সৃষ্টি যেমন হবে না, তেমন কোনো দাবিও আদায় হবে না এবং প্রতিপক্ষ কোনো প্রস্তাবও মেনে নেবে না।

মিলনের বিকল্প সংঘর্ষ। পৃথিবীর ইতিহাস বলে, সংঘর্ষ ছাড়া সভ্যতার অগ্রগতি হয়নি। বিদ্যুৎ উৎপাদনে যেমন পরস্পরবিরোধী দুটি ধাতব পদার্থের সংঘর্ষের দরকার, নতুন উৎপাদনের জন্য যেমন বস্তুর পরিবর্তন বা রূপান্তর দরকার, নতুন জন্মের প্রয়োজনে যেমন উত্তপ্ত পরিবেশে বেগবান গতিতে অন্যসবকে পেছনে ফেলে ডিম্বের মধ্যে শুক্রের প্রবেশ অনিবার্য তেমন ক্ষমতাসীনদের কাছ থেকে কাক্সিক্ষত দাবি আদায়ে শক্তির প্রয়োগও প্রয়োজনীয়। যখন আলোচনার মাধ্যমে মিলনের পথ রুদ্ধ করে দিয়ে রূপান্তর বা পরিবর্তন বা নতুন সৃষ্টিকে অস্বীকার করা হয়, তখন সংঘর্ষ অনস্বীকার্য হয়ে যায়। যখন দুই পক্ষ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে না তখন এক পক্ষের বিলুপ্তি ছাড়া কোনো সমাধান আসে না। পক্ষ কোনো স্থির বা স্থায়ী নয়।

সময়ের ব্যবধানে এবং কালের বিবর্তনে পক্ষ পরিবর্তন হতে থাকে কিন্তু পক্ষ-বিপক্ষের অবস্থান চিরন্তন ও সমীকরণও চিরন্তন। আজ হয়তো এক পক্ষ ক্ষমতাসীন বা প্রচ- ক্ষমতাশালী কিন্তু কালের আবর্তনে হয়তো তারাই তাদের অস্তিত্বের জন্য ভবিষ্যতের ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে এবং শান্তির শাশ্বত বাণী শুনিয়ে আকুতি জানাবে যেমন করে অন্যরা এখন করছে। ক্ষমতার পালাবদল চলছে-চলবেই। সময় যেমন কারও জন্য অপেক্ষা করে না, ক্ষমতার পালাবদলও কাউকে তোয়াক্কা করে না। ক্ষমতার পালাবদল হবেই হবে। আদিকাল থেকে ক্ষমতার এ পালাবদল চলে আসছে, অনাদিকাল পর্যন্ত তা চলবেই। নদীর পানি যেমন এক জায়গায় স্থির থাকে না, ক্ষমতার পালাবদলও তেমন কোথাও স্থির হয়ে থাকে না। আজ যারা ক্ষমতায় একদিন তাদের ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতেই হবে। আবার যারা ক্ষমতার জন্য পথে-প্রান্তরে ঘুরছে তারাও একদিন ক্ষমতাসীন হবে। এটি একটি প্রাকৃতিক নিয়ম যা কখনোই খন্ডিত হয়নি এবং হবেও না। তাই রাজনৈতিক দাবি আদায় করতে হলে হয় প্রতিপক্ষের সঙ্গে মিলিত হতে হবে অথবা সরাসরি সংঘর্ষে যেতে হবে। এ দুটি পথের বাইরে অন্য কোনো পথ কারও সামনেই খোলা নেই। দাবি আদায় করতে হলে এক পক্ষের সামনে যেমন মিলন বা সংঘর্ষ ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই তেমন অন্য পক্ষের দাবি অগ্রাহ্য করার জন্য ক্ষমতাসীনদের সামনেও মিলন অথবা সংঘর্ষ ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। দুই পক্ষের সামনেই এখন এ দুটি পথই খোলা।

পৃথিবীর তাবৎ কার্যকলাপ তথা সব রাজনৈতিক কর্মকা-েই মিলন অথবা সংঘর্ষ- এ দুটি পথ নিয়েই সবাই চলে। সৃষ্টি করার জন্য সবচেয়ে উত্তম ও সর্বোৎকৃষ্ট পথ হলো মিলন তথা পরস্পর আলোচনার মাধ্যমে মিলিত হয়ে নতুন প্রজন্মের বা সৃষ্টির জন্ম দেওয়া। এতে সভ্যতা অগ্রগামী হয়, সমাজ ও রাষ্ট্র সমৃৃদ্ধ হয়, মানুষ মানুষের মাধ্যমে ভ্রাতৃত্ব তথা সৌহার্দ্যপূর্ণ শান্তিময় পরিবেশ তৈরি হয় এবং বিবর্তনের মাধ্যমে সব রূপান্তর তথা পরিবর্তন বা নতুন সৃষ্টি যা মানবের বংশ বৃদ্ধি তথা নতুন প্রজন্মের প্রবাহ ও মানবকল্যাণ নিশ্চিত হয়। মিলনে কোনো বিলুপ্তি নেই। মিলনে দুই পক্ষই আলোচনা ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে যেমন নতুন প্রজন্মের জন্ম দেয় তেমন রাষ্ট্র, সমাজ তথা বিশ্বপরিবেশেও উভয়েই তাদের অবদান নিশ্চিত করে। মিলনে কোনো ত্যাগ নেই। মিলনে আছে অফুরন্ত ভোগ, অসীম আনন্দ, চরম তৃপ্তি। মিলনে যে সৃষ্টি হয় সেই সৃষ্টিতে উভয়ের অবদান সমান সমান। মিলনে আছে সৃষ্টি সুখের উল্লাস যা উভয়কে সম্মানিত বা মহিমান্বিত করে। সেজন্য আলোচনার মাধ্যমে মিলিত হয়ে রূপান্তর বা পরিবর্তন বা সৃষ্টির পথে এগোনো শ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য উপায় বলে মানবসভ্যতায় স্বীকৃত। কিন্তু আজকের বিশ্বের তাবৎ শাসক গোষ্ঠী বিশ্বকে তাদের করায়ত্তে রাখার জন্য সংঘর্ষের পথ বেছে নিয়েছে। শাসকগোষ্ঠী তাদের বিরোধী পক্ষের সঙ্গে আলোচনা বা মিলনের পথ খোলা না রেখে উল্টো বিরোধী পক্ষকে সংঘর্ষের দিকে উসকে দেয়। ক্ষমতাসীনদের পক্ষে রাষ্ট্রের সব শক্তি ও সম্পদ থাকার কারণে তারা জনগণের জানমালের নিরাপত্তার ধুয়া তুলে সংঘর্ষের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে বিলুপ্ত করে দিয়ে নতুন সমাজ বা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার প্রচলন বা তাদের কায়েমি শাসন ধরে রাখতে চায়। শাসক গোষ্ঠী তাদের লক্ষ্যে স্থির এবং যে কোনো মূল্যে জনগণকে তাদের করায়ত্তে রেখে নিজেদের শাসন, শোষণ ও ভোগ অব্যাহত রাখতে চায়। এ অবস্থার পরিবর্তন কোনো অবস্থাতেই আলোচনা বা মিলনের মাধ্যমে সম্ভব নয় এবং হবেও না। সভা বা সমাবেশ করে তো কখনোই হবে না। পরিবর্তন তথা দাবি আদায়ের জন্য সংঘর্ষ বিশ্বব্যাপী অনিবার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং বাংলাদেশ তার বাইরে নয়। বিশ্বরাজনীতির মরণ খেলার চালে বাংলাদেশের দুটি রাজনৈতিক ধারার আলোচনার পথ রুদ্ধ। তাই মিলনের আশা দুরাশা। দুটি পক্ষের সহাবস্থান এখন বাস্তবতাবিবর্জিত ও কল্পনাবিলাস। এক ছাদের নিচে দুই পক্ষকে নিয়ে আসা এখন দুঃসাধ্য। ক্ষমতাসীনরা প্রতিপক্ষের বিলুপ্তি নিয়ে কোনো রাখঢাকের ধার ধারছে না।

কাজেই ক্ষমতার প্রতিপক্ষদের গুরুত্বের সঙ্গে ভেবেচিন্তে পদক্ষেপ নিতে না পারলে বিলুপ্ত অথবা রূপান্তর বা পরিবর্তন অনিবার্য। ক্ষমতাসীনরা মিলনের বা আলোচনার সব পথ রুদ্ধ করে দিয়ে নির্বাচনের প্রক্রিয়াকে অকার্যকর করে দিয়ে বিপক্ষকে সংঘর্ষের দিকে ঠেলে দিয়ে তাদের পথের কাঁটা দূর করে দিতে বদ্ধপরিকর। এ অবস্থায় জনসমাবেশ কোনো ফল বয়ে আনবে বলে বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাই বলে সংঘর্ষের পথেও হাঁটা যাবে না। সে পথে হাঁটলে বিপদ তথা বিলুপ্তি বা রূপান্তর বা পরিবর্তন আরও ত্বরান্বিত হবে যা ক্ষমতাসীনদের পাতানো ফাঁদে অন্ধের মতো ঝাঁপিয়ে পড়া হবে মাত্র। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সভা-সমাবেশ সমাধান নয়, এবং সমাধান নয় সহিংস আন্দোলন বা সহিংস সভা-সমাবেশ। খেয়ালে নিতে হবে যে, বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনদের জনপ্রিয়তায় এখন একটি বিরাট প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। খোদ রাজধানীতে মাত্র ১৭% মানুষ তাদের অনুগত তাও বিরোধীদের নিয়ে। তাই ভাবতে হবে ক্ষমতাসীনদের বিপক্ষের এই জনগোষ্ঠীকে কীভাবে ঐক্যবদ্ধ করে তাদের দাবি পূরণে ক্ষমতাসীনদের বাধ্য করা যায়। যে পক্ষ জনগণের এই বিশাল অংশকে নিজেদের আস্থায় নিতে পারবে আগামী দিনের বাংলাদেশ অবশ্যই তাদেরই পক্ষে যাবে।

 

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা