শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

মাতৃভাষার জন্য ভালোবাসা

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
প্রিন্ট ভার্সন
মাতৃভাষার জন্য ভালোবাসা

১. এই লেখাটি যেদিন প্রকাশিত হবে সেদিনের তারিখটি হবে ২১ ফেব্রুয়ারি। বাইরের দেশের যেসব মানুষ কখনো আমাদের একুশে ফেব্রুয়ারি দেখেনি তারা যখন প্রথমবার এ দেশে এসে এই দিনটি দেখে তারা নিঃসন্দেহে অনেক অবাক হয়ে যায়। আমরা আবেগপ্রবণ জাতি হিসেবে ‘বিখ্যাত’ এবং একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমরা যথেষ্ট তীব্রতা দিয়ে সেই আবেগ প্রকাশ করি। মনে আছে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম তখন ফেব্রুয়ারির ২০ তারিখে কার্জন হলের মালীকে খুবই মলিন মুখে ক্যাম্পাসে হাঁটাহাঁটি করতে দেখতাম। তার কারণ সে বেচারা জানত এত যত্ন করে গড়ে তোলা তার বাগানের অসংখ্য ফুল এক রাতের ভিতর উধাও হয়ে শহীদ মিনারের বেদিতে স্থান নেবে। ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে আমরা তখন খালি পায়ে প্রভাতফেরিতে বের হতাম। শুধু যে শহীদ মিনারের বেদিতে আমরা জুতা পায়ে উঠতাম না তা নয়, পুরো প্রভাতফেরিতে আমাদের পায়ে জুতো থাকত না। শুধু তাই নয়, ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে আলকাতরা নিয়ে ছাত্ররা বের হতো ইংরেজি কিংবা উর্দুতে লেখা সাইনবোর্ডের লেখা ঢেকে দেওয়ার জন্য। ফেব্রুয়ারি মাসে সব সংগঠন তাদের নিজের মতো করে শহীদ সংকলন বের করত, সবাই তখন কবি, সবাই শিল্পী! আমি আমার জীবনে যতগুলো ২১ ফেব্রুয়ারি দেখেছি তার মাঝে সবচেয়ে তীব্রটি ছিল ১৯৭১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিটি। তখনো বঙ্গবন্ধুর ডাক দেওয়া অসহযোগ আন্দোলনটি শুরু হয়নি, ৭ মার্চের ভাষণ দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাটিও দেওয়া হয়নি কিন্তু আকাশে-বাতাসে তখন কীভাবে কীভাবে যেন আসন্ন স্বাধীনতার ঘোষণার বার্তাটি রটে গিয়েছিল। সেই দিনটিতে শহীদ মিনারে যেভাবে মানুষের ঢল নেমেছিল তার তুলনা পাওয়া কঠিন। সেই মানুষের ঢল দেখেই সম্ভবত পাকিস্তান মিলিটারি ২৫ মার্চের গণহত্যার পরিকল্পনা পাকা করে ফেলেছিল। সে কারণেই সম্ভবত গণহত্যার অংশ হিসেবে তারা সবার আগে শহীদ মিনারটি গুঁড়ো করে ফেলেছিল। ইটপাথরের শহীদ মিনারটি গুঁড়ো করে ফেললেই যে এ দেশের মানুষের বুকের ভিতর বাঁচিয়ে রাখা আসল শহীদ মিনারটি ধ্বংস করা যায় না, মাথা মোটা পাকিস্তান মিলিটারিরা তা তখনো জানত না।

২. কেউ যদি ২১ ফেব্রুয়ারির তারিখটি বাংলা ক্যালেন্ডারে দেখে তাহলে দেখবে সেটা হচ্ছে ৮ ফাল্গুন। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিটিও ছিল ৮ ফাল্গুন। যেহেতু ২১ ফেব্রুয়ারি আমাদের ভাষা আন্দোলনের শহীদ দিবস, একসময়ে অনেকে মনে করতেন দিবসটিকে ইংরেজি ২১ ফেব্রুয়ারি হিসেবে পালন না করে বাংলা ৮ ফাল্গুন হিসেবে পালন করা উচিত। তবে ২১ ফেব্রুয়ারি সারা পৃথিবীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা শুরু হয়ে যাওয়ার পর আজকাল আর কাউকে সেই দাবিটি করতে দেখি না।

কেউ যেন মনে না করেন যে আমাদের ২১ ফেব্রুয়ারির বাংলা মাসের তারিখটি ঘটনাক্রমে এই বছর ৮ ফালগুন হয়ে গেছে। আসলে বাংলাদেশে বাংলা ক্যালেন্ডারে মাসগুলোকে এমনভাবে নেওয়া হয়েছে যেন আমাদের ঐতিহাসিক দিনগুলো প্রতি বছরই আসল বাংলা তারিখের সঙ্গে মিলে যায়। আমরা যারা শহুরে জীবনে অভ্যস্ত হয়ে গেছি তারা বিশেষ দিন না হলে ক্যালেন্ডারে বাংলা তারিখ নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামাই না। তবে আমার নিজের জন্য বাংলা মাসের একটা অন্য ধরনের গুরুত্ব আছে। আমি ইংরেজি মাসের নাম শুনে মাসটি কেমন আন্দাজ করতে পারি না। জুন মাস শুধুই জুন মাস, জুলাই শুধুই জুলাই। কিন্তু যদি কোনো মাসের নাম বাংলায় বলা হয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে সেই মাসটি আমি অনুভব করতে পারি। বৈশাখ মানে শুধু কাঠ ফাটা রোদ নয়, তার সঙ্গে সঙ্গে আকাশের কোনায় কালো মেঘ, কালবৈশাখী। আষাঢ় কিংবা শ্রাবণ মাসে ঝরঝর করে বৃষ্টি হচ্ছে, অগ্রহায়ণ মাসে শীত আসি আসি করছে। ধান কাটা শুরু হয়েছে, বাতাসে ধান মাড়াইয়ের গন্ধ! এ রকম প্রতিটি বাংলা মাসের নাম শুনে আমি সেটা অনুভব করতে পারি কিন্তু ইংরেজি মাস থেকে আমি সেগুলো পাই না।

এখানেই শেষ নয়। অনেকেই জানে না, বুঝে হোক না বুঝে হোক সারা পৃথিবীর মানুষ প্রেম-ভালোবাসার জন্য কিন্তু বাংলা মাসকে ব্যবহার করে! ১৪ ফেব্রুয়ারি হচ্ছে ভ্যালেন্টাইনস দিবস, কেউ কি কখনো চিন্তা করে দেখেছে, কেন ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস কিংবা ভালোবাসা দিবস? তার কারণ এটি হচ্ছে আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডারের বসন্ত ঋতুর প্রথম দিন! সারা পৃথিবীতেই শীতের শেষে বসন্তকালকে ভালোবাসার কাল বলে ধরে নেওয়া হয়, সে হিসাবে বসন্তের প্রথম দিনটি ভালোবাসার দিন হিসেবে ধরে নেওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়, কিন্তু সেই বসন্ত ঋতুটি কিন্তু অন্য দেশের নয়, আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডারের বসন্ত ঋতু!

শুধু যে প্রেম-ভালোবাসার জন্য বাংলা ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা হয় তা নয়, জ্যোতির্বিজ্ঞান করার জন্যও কিন্তু বাংলা ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা হয়। গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান নির্দিষ্ট করার জন্য পুরো আকাশটিকে বারোটি ভাগে ভাগ করা হয়েছ। এই বৈজ্ঞানিক বিভাজনটির নামগুলো আমরা জ্যোতিষী-চর্চা নামে একটি পুরোপুরি অবৈজ্ঞানিক কর্মকা-ের কারণে জেনে গেছি, যেটাকে আমরা রাশিচক্র বলে থাকি। মেষ, বৃষ, মিথুন, কর্কট ইত্যাদি নামে যে রাশিচক্র আছে সেগুলো আসলে আকাশের বিভাজন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো আকাশে পরিবর্তিত হয়। মজার ব্যাপার হচ্ছে, কোন রাশিটি কখন আকাশে উঠবে তা কিন্তু আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডার দিয়ে নির্ধারিত। কিংবা উল্টোটাÑ বাংলা ক্যালেন্ডারটিই হয়তো একসময় এই জ্যোতির্বিজ্ঞানিক বিভাজন দিয়ে ঠিক করে নেওয়া হয়েছিল!

যাই হোক, আমি এই বিষয়ের গবেষক নই, সেজন্য বাংলা ক্যালেন্ডার নিয়ে আমার এ উচ্ছ্বাস যদি একটু বেশি হয়ে থাকে তাতেও আমার কোনো সংকোচ নেই। তবে মোটামুটি জোর দিয়ে আমি একটা বিষয় সবাইকে মনে করিয়ে দিতে পারব। আমাদের দেশে ইংরেজি নববর্ষ উদ্যাপন মানেই খানিকটা উদ্দাম ঝাঁপাঝাঁপি। আজকাল এমন অবস্থা হয়েছে যে, পুলিশ রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে রাস্তাঘাটে ইংরেজি নববর্ষ পালন বন্ধের চেষ্টা করছে। সে তুলনায় বাংলা নববর্ষ অনেক মধুর। আমরা খুব ভোরবেলায় খুবই কোমল পরিবেশে রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে দিনটি পালন করি! কোনো একজন তরুণ কিংবা তরুণী যদি বলে সে বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠানে যাচ্ছে তাহলে কেউ ভুরু কুঁচকে তার দিকে তাকায় না।

৩. আমি আসলে বাংলা নববর্ষের একটি বিষয় নিয়ে আলাদাভাবে কথা বলতে চাইছিলাম, বিষয়টি আমি নিজে অনেকদিন থেকে লক্ষ্য করে এসেছি। কিছুদিন আগে যখন একটা অনুষ্ঠানে শান্তিনিকেতন গিয়েছিলাম সেখানে আগরতলার একজন বুদ্ধিজীবীও আমাকে ঠিক এই বিষয়টির কথা বলেছিলেন। সে বিষয়টি হচ্ছে, বাংলা নববর্ষের তারিখ। সবাই নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক বাংলা নববর্ষের তারিখের সঙ্গে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের বাংলা নববর্ষ, কিংবা পাহাড়িদের বর্ষবরণের তারিখটি কিন্তু মেলে না। শুধু তাই নয়, পশ্চিমবঙ্গ কিংবা আগরতলার বাঙালিদের নববর্ষও আমাদের সঙ্গে মেলে না। শান্তিনিকেতনে আগরতলা থেকে আসা সেই বুদ্ধিজীবী ভদ্রলোক আমাকে অনুরোধ করে বলেছিলেন আমি যেন বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকে বলি তারা যেন পৃথিবীর সব বাঙালিকে নিয়ে বাংলা নববর্ষটি উদ্যাপন করেন। (স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের বেতন কিংবা পেনশন আটকে গেলে তারা অনেক সময় আমাকে এসে অনুরোধ করেন আমি যেন পত্রপত্রিকায় একটু লিখি। আমি এখন পর্যন্ত কাউকেই বোঝাতে পারিনি পত্রপত্রিকার লেখালেখি কেউ পড়ে না, পড়লেও সেটাকে কোনো গুরুত্ব দেয় না। যেভাবে চলছে সেভাবে চললে কিছুদিন পর দেখা যাবে পত্রপত্রিকা কিংবা টেলিভিশন, এ বিষয়গুলো দেশ থেকে উঠে গেছে!) তবে বাংলা নববর্ষ নিয়ে পৃথিবীর বাঙালিদের মাঝে এই বিভাজনটি কিন্তু সত্যি সত্যি একটি হৃদয়বিদারক ব্যাপার। আমাদের দেশের সব ধর্মের, সব কালচারের, সব মানুষের সর্বজনীন এই একমাত্র দিনটি কবে পালন করব তা নিয়ে কেন আমরা সবাই একমত হতে পারব না?

আমি যে বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের সঙ্গে একেবারে কথা বলিনি তা নয়। তারা আমাকে বুঝিয়েছেন বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের অনেক বড় বড় বিশেষজ্ঞকে নিয়ে অনেক আলাপ-আলোচনা করে এই তারিখটি নির্ধারণ করা হয়েছে। তারিখটি অনেক বিজ্ঞানসম্মত এবং এটাই সঠিক তারিখ। তারিখটি যতই বিজ্ঞানসম্মত হোক না কেন যদি সবাই এটা মেনে না নেয় তাহলে সেটি তো আমাদের সত্যিকার উদ্দেশ্যটি বাস্তবায়ন করতে পারল না। একটি ক্যালেন্ডারের একমাত্র বিজ্ঞান হচ্ছে : পৃথিবীর তার কক্ষপথে পুরো সূর্যটা ঘুরে আসতে ৩৬৫.২৪২২ দিন সময় নেয়। সংখ্যাটি যেহেতু অখন্ড ৩৬৫ নয়, তাই চার বছর পরপর একটা লিপিয়ার দিয়ে একটি দিন বাড়াতে হয়। সেটা আবার একটুখানি বেশি হয়ে যায়, তাই ১০০ বছর পরপর লিপিয়ার ছাড়া একটি বছর পালন করতে হয়। সেটাও পুরোপুরি নিখুঁত নয়, তাই ৪০০ বছর পরপর আবার একটা লিপিয়ার দিয়ে সেটা ঠিক করতে হয়।

কেউ যদি এ নিয়মটা মেনে একটি ক্যালেন্ডার তৈরি করে তাহলে আগামী কয়েক হাজার বছর ক্যালেন্ডারটি কাজ করে যাবে! অর্থাৎ ধীরে ধীরে বৈশাখ মাসে হাড় কাঁপানো শীত চলে আসবে না এবং কোনো একসময় মাঘ মাসে কাঠ ফাটা রোদে কাউকে সিদ্ধ হতে হবে না। (এ ধরনের একটা ত্রুটি শোধরানোর জন্য পোপের নির্দেশে একবার ক্যালেন্ডার থেকে পুরো দশ দিন উধাও করে দেওয়া হয়েছিল!)

যাই হোক, আমি মনে করি একটা ক্যালেন্ডারের একমাত্র বৈজ্ঞানিক বিষয়টি ঠিক রেখে, বাংলাদেশের যতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক তারিখ রয়েছে তার ভিতর যতগুলো সম্ভব সেগুলো অক্ষুণœ রেখে পৃথিবীর সব বাঙালির কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নববর্ষ পালন করা উচিত যেন নববর্ষ নিয়ে কখনো কোনো বাঙালির আর মন খারাপ না হয়। আমি নিশ্চিতভাবে জানি, আগরতলার একজন বাঙালির (যিনি মুক্তিযুদ্ধে শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করার জন্য কাজ করেছিলেন) এ নিয়ে বুকের মাঝে একটুখানি কষ্ট আছে। যে বিশেষজ্ঞরা আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তারা আবার বসতে পারেন, আবার আলাপ-আলোচনা করতে পারেন। একুশে ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষার জন্য ভালোবাসাটুকু দিয়ে সারা পৃথিবীর সবাইকে আমরা একটি বন্ধনে নিয়ে এসেছি। আমাদের অপরূপ বাংলা ক্যালেন্ডারটি তাহলে কেন বন্ধন তৈরি না করে বিভাজন তৈরি করবে?

৪. ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলনের কথা বলার সময় আমরা অনেক সময়েই বলে থাকি যে শুধু আমরাই ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছি। কথাটি পুরোপুরি সত্যি নয়। যখন কোনো জাতিকে পদানত করতে হয় তখন প্রথম আঘাতটি করা হয় ভাষার ওপর তাই ইতিহাসে ভাষার ওপর আঘাতের এবং তার প্রতিরোধের অনেক উদাহরণ আছে। আমার মনে হয় ভাষা নিয়ে ইতিহাসের সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছিল ১৯৭৬ সালের ১৬ জুন সাউথ আফ্রিকায়। সেখানে প্রায় ২০ হাজার কালো ছাত্রছাত্রীকে ভাষা আন্দোলনে শ্বেতাঙ্গ পুলিশ গুলি করে অসংখ্য স্কুলছাত্রকে মেরে ফেলেছিল। সরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা ১৭৬, বেসরকারি হিসাব ৭০০-এর বেশি।

আমাদের বাংলা ভাষার জন্যও কিন্তু শুধু আমরা রক্ত দিইনি। আসামে শুধু অহমিয়া ভাষাকে দাফতরিক ভাষা করার প্রতিবাদে বাঙালিদের আন্দোলনে ১৯৬১ সালের ১৯ মে পুলিশের গুলিতে ১১ জন মারা গিয়েছিলেন। তার মধ্যে একজন ছিল ১৬ বছরের কিশোরী কমলা। মাত্র ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষা দিয়ে এসে বড়বোনের শাড়িটি পরে আন্দোলনে অংশ নিতে এসে গুলি খেয়ে সে শহীদ হয়েছিল।

আমরা যখন একবার আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলাম তখন সেই ১১ জন ভাষাশহীদের স্মৃতিতে তৈরি করা শহীদ মিনারটিতে ফুল দিতে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে আমার একটু কষ্ট লেগেছিল, আমরা যেভাবে আমাদের ভাষাশহীদদের স্মরণ করতে পারি তারা সেখানে সেভাবে পারে না। এমনকি তাদের শহীদ মিনারটিও তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতরে করার অনুমতি পায়নি, বাইরে করতে হয়েছে।

২১ ফেব্রুয়ারিতে পৃথিবীর সব ভাষাশহীদকে আমি গভীর ভালোবাসা নিয়ে স্মরণ করি। পৃথিবীর সবাই যেন তার নিজের ভাষায় কথা বলতে পারে, শিখতে পারে, গান গাইতে পারে, ভালোবাসতে পারে এমনকি মান-অভিমান করতে পারে। মাতৃভাষা তো শুধু আমার ভাষা নয়, এটি আমার আরও একজন মা!

 

                লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন