শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

জন বা গণ বিশ্ববিদ্যালয় অথবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে ইদানীং জোরদার আলোচনা হচ্ছে। আলোচনাটি আগেও ছিল। কেন যেন সাধারণভাবে একটি ধারণা বা পারসেপশন তৈরি হয়েছে যে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কথাটি হচ্ছে, কেউ যদি, সে তিনি শিক্ষক হন, চিকিৎসক, সাংবাদিক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, আমলা বা ব্যবসায়ী যে পেশার সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট থাকুন না কেন; তিনি যদি বৈধভাবে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়? যে কোনো মানুষই পড়াশোনা করে, পরিশ্রম করে, জীবন সংগ্রামে নানা কঠিন সময় পার করে কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হচ্ছে ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ভালো থাকা। ভালো থাকা মানে, আর্থিকভাবে সচ্ছল থাকা; আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে বউ-বাচ্চা, মা-বাবা নিয়ে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপন করা। মানুষের জীবন মানে গাছের ওপর পাখির বাসা নয় বা পানির নিচে মাছের বসতিও নয়। অর্থপূর্ণ মানব জীবনের জন্য অনেক কিছু প্রয়োজন। তিন বেলা খেতে পেলে, শরীর ঢাকার ন্যূনতম বস্ত্র পেলে এবং মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই পেলেই মানুষের জীবন চলে না। তার মা-বাবা, আত্মীয়স্বজনকে দেখতে হয়, ছেলেমেয়ে মানুষ করতে হয়, নিজের বিপদাপদ, বার্ধক্য ও নাজুক অবস্থার জন্য প্রস্তুতি রাখতে হয়। আর এসব বিষয়ের অধিকাংশ নিশ্চিত করার জন্য ন্যূনতম অর্থের প্রয়োজন। সেই অর্থ অনেকেই, বিশেষ করে সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষরা মেধা দিয়ে ও পরিশ্রম করে বৈধ উপায়ে উপার্জন করতে চান। সেই সুযোগটি না থাকলে ওই নিষ্ঠাবান লোকগুলোর যেমন কষ্ট হয়, তেমন বৃহত্তর সমাজ এবং রাষ্ট্রেও তৈরি হয় নানা সমস্যা।

কিংবদন্তি অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের কথা মনে পড়ছে। মুক্তিযুদ্ধের আগের ঘটনা হবে। রাজ্জাক স্যারকে একজন বিদেশি সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নাকি সব কমিউনিস্ট হয়ে যাচ্ছেন এবং তারা বিপ্লবের জন্য ছাত্রছাত্রীদের খেপিয়ে তুলছেন?’ তখন রাজ্জাক স্যার উত্তর দিয়েছিলেন, ‘দেখুন! এ কথার উত্তর পাওয়ার জন্য আপনাকে দেখতে হবে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কী পরিমাণ বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা খেয়ে-পরে ভালো থাকেন, তাহলে তাদের কমিউনিস্ট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ [এবং বিপ্লবে উসকানি দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।]

যাই হোক, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে মৌলিক বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- ১. জনবিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের জন্য, সান্ধ্যকালীন কোর্সের মাধ্যমে বিভিন্ন পেশা, শ্রেণি ও বয়সের মানুষকে শিক্ষা প্রদান করার জন্য নয়। ফলে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামোর মধ্যে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীন কোর্স সাংঘর্ষিক। ২. বাংলাদেশের সংবিধানের শিক্ষাসংক্রান্ত যে অনুচ্ছেদটি আছে, তার মূল চেতনা হচ্ছে- শিক্ষাকে পণ্য করা চলবে না।  ৩. সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করার পেছনে মূল বিবেচনাটি বাণিজ্যিক। এর পেছনে শিক্ষার বিস্তার, সামাজিক দায়বদ্ধতা ইত্যাদির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ৪. বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের প্রতি। শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্সের প্রতি অধিক মনোযোগ দেওয়ায় নিয়মিত শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের যথাযথ মনোযোগ পাচ্ছেন না।

আমি এ কথা বলব না যে, সান্ধ্যকালীন কোর্সের সবকিছু ভালো। আবার এ কথাও ঠিক যে, কিছু কিছু সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ আছে। তবে কোনো গবেষণা বা তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে ঢালাও অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তার সঙ্গে আমি একমত নই। সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে শিক্ষকরা লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন- এ অভিযোগটিও সত্যি নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের নানা বিভাগ চার মাসভিত্তিক সান্ধ্যকালীন সেমিস্টার পরিচালনা করে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগগুলো ছয় মাসের, কোনো কোনো বিভাগ চার মাসের সেমিস্টার পরিচালনা করে। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ৮১টি বিভাগ ও ১৩টি ইনস্টিটিউট থাকলেও ৩০টির মতো বিভাগ ও ২-৩টি ইনস্টিটিউট সান্ধ্যকালীন কোর্স পরিচালনা করে।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় প্রতি সেমিস্টারের জন্য অনুষদ ও বিভাগভেদে একজন অধ্যাপককে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপকরা পান আরও কম। চার থেকে ছয় মাসের একটি সেমিস্টারে একজন অধ্যাপক ৩০ থেকে ৪০ জনের একটি ব্যাচের ২২ বা তদূর্ধ্ব ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা, অ্যাসাইনমেন্ট ও প্রেজেনটেশন নেওয়ার পর হাতে পান ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। অর্থাৎ বিভাগভেদে একজন অধ্যাপক মাসে ১৬ হাজার ৬৬৬ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা হাতে পান। ইনফ্লেশন, বাড়ি ভাড়া, দ্রব্যমূল্য, শিক্ষা, চিকিৎসা ও যাতায়াত খরচের ঊর্ধ্বগতির বাজারে মাসে ১৭ থেকে ৩০ হাজার টাকা কি বেশি কিছু? এরপর আমি সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো নিয়ে যে বিতর্ক চলছে, সে বিষয়ে মনোযোগ দিতে চাই। প্রথম বিষয়ের ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শিক্ষার প্রসার ও গবেষণা কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত চারটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করে- অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল ও পিএইচডি। শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত এসব প্রোগ্রামের বাইরেও বিশে^র বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পেশাজীবীদের জন্য বিষয়ভিত্তিক বিশেষায়িত মাস্টার্স ও ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম পরিচালনা করে। সমাজের সর্বস্তরে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিস্তার ও দক্ষ মানবশক্তি গড়ে তোলার জন্যই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এটি করে থাকে। উদাহরণ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়, জর্জ টাউন বিশ্ববিদ্যালয়, এআইটি; কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, সিমোন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।

১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৩টি অনুষদ নিয়ে যাত্রা করে। এ ৩টি অনুষদ হচ্ছে- বিজ্ঞান, কলা ও আইন। এর মধ্যে আইন অনুষদে অনার্স চালু হয় ১৯৭৩ সালে। তার আগে এ অনুষদের শিক্ষা কার্যক্রম ছিল সান্ধ্যকালীন। ১৯৬০ সালে চালু হওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটও প্রথম থেকেই ছিল সান্ধ্যকালীন। তাহলে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীনের বিভাজনটি আর থাকল না। মূল যে বিষয়টি দাঁড়াল, তা হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ হচ্ছে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা; সেটি দিবাকালীন হোক, অথবা হোক বৈকালিক বা সান্ধ্যকালীন।

দ্বিতীয় আলোচনার বিষয়টি সাংবিধানিক অনুচ্ছেদ নিয়ে। সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদ, অর্থাৎ শিক্ষাসংক্রান্ত সংবিধানের একমাত্র অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘রাষ্ট্র (ক) একই পদ্ধতির গণমুখী ও সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত স্তর পর্যন্ত সব বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের জন্য, (খ) সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে শিক্ষাকে সংগতিপূর্ণ করার জন্য এবং যথাযথ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সদিচ্ছাপ্রণোদিত নাগরিক সৃষ্টির জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’ এ অনুচ্ছেদের মূল চেতনা হচ্ছে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে শিক্ষাকে পণ্য বানানো যাবে না। এটি যদি হয় সংবিধানের মূল চেতনা, তাহলে প্রথমে বন্ধ করতে হবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এবং প্রাইভেট মেডিকেল কলেজগুলো, যেখানে একজন শিক্ষার্থী কোটি টাকা খরচ করে ডাক্তারি পাস করছেন। আর টাকার বিনিময়ে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা ডাক্তারদের কাছে আমাদের জীবন যে নিরাপদ নয়, সে কথা বলাই বাহুল্য।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো চালু করার পেছনে আর্থিক বিবেচনা ছিল না, তা আমি বলব না। তবে এর পেছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বিশেষায়িত জ্ঞানের বিস্তার ঘটানোর বিবেচনাটিও ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় পড়াশোনা করতে আসেন বিচারক, আইনজীবী, সামরিক কর্মকর্তা, ব্যাংকার, পুলিশ কর্মকর্তা, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এতে শিক্ষকের তাত্ত্বিক জ্ঞান ও পেশাজীবীদের প্রায়োগিক জ্ঞানের একটি মেলবন্ধন রচিত হয়, যা সমগ্র সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর বলে অনেকেই মনে করেন।

আর স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একদিন না একদিন সান্ধ্যকালীন কোর্সে যেতেই হতো। কেননা, সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করার জন্য গঠিত ফরাসউদ্দিন কমিটি তাদের রিপোর্টে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সরকারি নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজস্ব অর্থায়নের দিকে মনোযোগ দিতে বলেছিল। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য ২৬ বছর মেয়াদি যে কৌশলপত্র প্রণয়ন করেছে, সেখানেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব অর্থায়নের কথা জোর দিয়ে বলা হয়।

চতুর্থ যে বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে, সে ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- শিক্ষকদের সব শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত কাজে সমান গুরুত্ব দিতে হবে। তবে অগ্রাধিকারের কথা জিজ্ঞাসা করলে আমি বলব, শিক্ষকদের অগ্রাধিকার হবে মৌলিক গবেষণা এবং অনার্স ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠন ও লারনিং আউটকামের ওপর। এ দুটিকে বাদ দিয়ে কোনো কিছু করা শিক্ষকদের জন্য আত্মঘাতী বলেই আমি মনে করি, যদিও আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষা ও গবেষণাবান্ধব পরিবেশের ঘাটতি আছে। উপরন্তু, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ভুটানের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান, তার তুলনায় বাংলাদেশের শিক্ষকরা পান অনেক কম।

                লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা