শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

জন বা গণ বিশ্ববিদ্যালয় অথবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে ইদানীং জোরদার আলোচনা হচ্ছে। আলোচনাটি আগেও ছিল। কেন যেন সাধারণভাবে একটি ধারণা বা পারসেপশন তৈরি হয়েছে যে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কথাটি হচ্ছে, কেউ যদি, সে তিনি শিক্ষক হন, চিকিৎসক, সাংবাদিক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, আমলা বা ব্যবসায়ী যে পেশার সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট থাকুন না কেন; তিনি যদি বৈধভাবে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়? যে কোনো মানুষই পড়াশোনা করে, পরিশ্রম করে, জীবন সংগ্রামে নানা কঠিন সময় পার করে কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হচ্ছে ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ভালো থাকা। ভালো থাকা মানে, আর্থিকভাবে সচ্ছল থাকা; আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে বউ-বাচ্চা, মা-বাবা নিয়ে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপন করা। মানুষের জীবন মানে গাছের ওপর পাখির বাসা নয় বা পানির নিচে মাছের বসতিও নয়। অর্থপূর্ণ মানব জীবনের জন্য অনেক কিছু প্রয়োজন। তিন বেলা খেতে পেলে, শরীর ঢাকার ন্যূনতম বস্ত্র পেলে এবং মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই পেলেই মানুষের জীবন চলে না। তার মা-বাবা, আত্মীয়স্বজনকে দেখতে হয়, ছেলেমেয়ে মানুষ করতে হয়, নিজের বিপদাপদ, বার্ধক্য ও নাজুক অবস্থার জন্য প্রস্তুতি রাখতে হয়। আর এসব বিষয়ের অধিকাংশ নিশ্চিত করার জন্য ন্যূনতম অর্থের প্রয়োজন। সেই অর্থ অনেকেই, বিশেষ করে সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষরা মেধা দিয়ে ও পরিশ্রম করে বৈধ উপায়ে উপার্জন করতে চান। সেই সুযোগটি না থাকলে ওই নিষ্ঠাবান লোকগুলোর যেমন কষ্ট হয়, তেমন বৃহত্তর সমাজ এবং রাষ্ট্রেও তৈরি হয় নানা সমস্যা।

কিংবদন্তি অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের কথা মনে পড়ছে। মুক্তিযুদ্ধের আগের ঘটনা হবে। রাজ্জাক স্যারকে একজন বিদেশি সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নাকি সব কমিউনিস্ট হয়ে যাচ্ছেন এবং তারা বিপ্লবের জন্য ছাত্রছাত্রীদের খেপিয়ে তুলছেন?’ তখন রাজ্জাক স্যার উত্তর দিয়েছিলেন, ‘দেখুন! এ কথার উত্তর পাওয়ার জন্য আপনাকে দেখতে হবে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কী পরিমাণ বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা খেয়ে-পরে ভালো থাকেন, তাহলে তাদের কমিউনিস্ট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ [এবং বিপ্লবে উসকানি দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।]

যাই হোক, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে মৌলিক বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- ১. জনবিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের জন্য, সান্ধ্যকালীন কোর্সের মাধ্যমে বিভিন্ন পেশা, শ্রেণি ও বয়সের মানুষকে শিক্ষা প্রদান করার জন্য নয়। ফলে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামোর মধ্যে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীন কোর্স সাংঘর্ষিক। ২. বাংলাদেশের সংবিধানের শিক্ষাসংক্রান্ত যে অনুচ্ছেদটি আছে, তার মূল চেতনা হচ্ছে- শিক্ষাকে পণ্য করা চলবে না।  ৩. সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করার পেছনে মূল বিবেচনাটি বাণিজ্যিক। এর পেছনে শিক্ষার বিস্তার, সামাজিক দায়বদ্ধতা ইত্যাদির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ৪. বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের প্রতি। শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্সের প্রতি অধিক মনোযোগ দেওয়ায় নিয়মিত শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের যথাযথ মনোযোগ পাচ্ছেন না।

আমি এ কথা বলব না যে, সান্ধ্যকালীন কোর্সের সবকিছু ভালো। আবার এ কথাও ঠিক যে, কিছু কিছু সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ আছে। তবে কোনো গবেষণা বা তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে ঢালাও অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তার সঙ্গে আমি একমত নই। সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে শিক্ষকরা লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন- এ অভিযোগটিও সত্যি নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের নানা বিভাগ চার মাসভিত্তিক সান্ধ্যকালীন সেমিস্টার পরিচালনা করে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগগুলো ছয় মাসের, কোনো কোনো বিভাগ চার মাসের সেমিস্টার পরিচালনা করে। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ৮১টি বিভাগ ও ১৩টি ইনস্টিটিউট থাকলেও ৩০টির মতো বিভাগ ও ২-৩টি ইনস্টিটিউট সান্ধ্যকালীন কোর্স পরিচালনা করে।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় প্রতি সেমিস্টারের জন্য অনুষদ ও বিভাগভেদে একজন অধ্যাপককে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপকরা পান আরও কম। চার থেকে ছয় মাসের একটি সেমিস্টারে একজন অধ্যাপক ৩০ থেকে ৪০ জনের একটি ব্যাচের ২২ বা তদূর্ধ্ব ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা, অ্যাসাইনমেন্ট ও প্রেজেনটেশন নেওয়ার পর হাতে পান ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। অর্থাৎ বিভাগভেদে একজন অধ্যাপক মাসে ১৬ হাজার ৬৬৬ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা হাতে পান। ইনফ্লেশন, বাড়ি ভাড়া, দ্রব্যমূল্য, শিক্ষা, চিকিৎসা ও যাতায়াত খরচের ঊর্ধ্বগতির বাজারে মাসে ১৭ থেকে ৩০ হাজার টাকা কি বেশি কিছু? এরপর আমি সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো নিয়ে যে বিতর্ক চলছে, সে বিষয়ে মনোযোগ দিতে চাই। প্রথম বিষয়ের ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শিক্ষার প্রসার ও গবেষণা কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত চারটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করে- অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল ও পিএইচডি। শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত এসব প্রোগ্রামের বাইরেও বিশে^র বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পেশাজীবীদের জন্য বিষয়ভিত্তিক বিশেষায়িত মাস্টার্স ও ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম পরিচালনা করে। সমাজের সর্বস্তরে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিস্তার ও দক্ষ মানবশক্তি গড়ে তোলার জন্যই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এটি করে থাকে। উদাহরণ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়, জর্জ টাউন বিশ্ববিদ্যালয়, এআইটি; কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, সিমোন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।

১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৩টি অনুষদ নিয়ে যাত্রা করে। এ ৩টি অনুষদ হচ্ছে- বিজ্ঞান, কলা ও আইন। এর মধ্যে আইন অনুষদে অনার্স চালু হয় ১৯৭৩ সালে। তার আগে এ অনুষদের শিক্ষা কার্যক্রম ছিল সান্ধ্যকালীন। ১৯৬০ সালে চালু হওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটও প্রথম থেকেই ছিল সান্ধ্যকালীন। তাহলে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীনের বিভাজনটি আর থাকল না। মূল যে বিষয়টি দাঁড়াল, তা হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ হচ্ছে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা; সেটি দিবাকালীন হোক, অথবা হোক বৈকালিক বা সান্ধ্যকালীন।

দ্বিতীয় আলোচনার বিষয়টি সাংবিধানিক অনুচ্ছেদ নিয়ে। সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদ, অর্থাৎ শিক্ষাসংক্রান্ত সংবিধানের একমাত্র অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘রাষ্ট্র (ক) একই পদ্ধতির গণমুখী ও সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত স্তর পর্যন্ত সব বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের জন্য, (খ) সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে শিক্ষাকে সংগতিপূর্ণ করার জন্য এবং যথাযথ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সদিচ্ছাপ্রণোদিত নাগরিক সৃষ্টির জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’ এ অনুচ্ছেদের মূল চেতনা হচ্ছে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে শিক্ষাকে পণ্য বানানো যাবে না। এটি যদি হয় সংবিধানের মূল চেতনা, তাহলে প্রথমে বন্ধ করতে হবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এবং প্রাইভেট মেডিকেল কলেজগুলো, যেখানে একজন শিক্ষার্থী কোটি টাকা খরচ করে ডাক্তারি পাস করছেন। আর টাকার বিনিময়ে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা ডাক্তারদের কাছে আমাদের জীবন যে নিরাপদ নয়, সে কথা বলাই বাহুল্য।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো চালু করার পেছনে আর্থিক বিবেচনা ছিল না, তা আমি বলব না। তবে এর পেছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বিশেষায়িত জ্ঞানের বিস্তার ঘটানোর বিবেচনাটিও ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় পড়াশোনা করতে আসেন বিচারক, আইনজীবী, সামরিক কর্মকর্তা, ব্যাংকার, পুলিশ কর্মকর্তা, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এতে শিক্ষকের তাত্ত্বিক জ্ঞান ও পেশাজীবীদের প্রায়োগিক জ্ঞানের একটি মেলবন্ধন রচিত হয়, যা সমগ্র সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর বলে অনেকেই মনে করেন।

আর স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একদিন না একদিন সান্ধ্যকালীন কোর্সে যেতেই হতো। কেননা, সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করার জন্য গঠিত ফরাসউদ্দিন কমিটি তাদের রিপোর্টে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সরকারি নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজস্ব অর্থায়নের দিকে মনোযোগ দিতে বলেছিল। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য ২৬ বছর মেয়াদি যে কৌশলপত্র প্রণয়ন করেছে, সেখানেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব অর্থায়নের কথা জোর দিয়ে বলা হয়।

চতুর্থ যে বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে, সে ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- শিক্ষকদের সব শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত কাজে সমান গুরুত্ব দিতে হবে। তবে অগ্রাধিকারের কথা জিজ্ঞাসা করলে আমি বলব, শিক্ষকদের অগ্রাধিকার হবে মৌলিক গবেষণা এবং অনার্স ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠন ও লারনিং আউটকামের ওপর। এ দুটিকে বাদ দিয়ে কোনো কিছু করা শিক্ষকদের জন্য আত্মঘাতী বলেই আমি মনে করি, যদিও আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষা ও গবেষণাবান্ধব পরিবেশের ঘাটতি আছে। উপরন্তু, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ভুটানের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান, তার তুলনায় বাংলাদেশের শিক্ষকরা পান অনেক কম।

                লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা