শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

জন বা গণ বিশ্ববিদ্যালয় অথবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে ইদানীং জোরদার আলোচনা হচ্ছে। আলোচনাটি আগেও ছিল। কেন যেন সাধারণভাবে একটি ধারণা বা পারসেপশন তৈরি হয়েছে যে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কথাটি হচ্ছে, কেউ যদি, সে তিনি শিক্ষক হন, চিকিৎসক, সাংবাদিক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, আমলা বা ব্যবসায়ী যে পেশার সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট থাকুন না কেন; তিনি যদি বৈধভাবে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়? যে কোনো মানুষই পড়াশোনা করে, পরিশ্রম করে, জীবন সংগ্রামে নানা কঠিন সময় পার করে কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হচ্ছে ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ভালো থাকা। ভালো থাকা মানে, আর্থিকভাবে সচ্ছল থাকা; আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে বউ-বাচ্চা, মা-বাবা নিয়ে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপন করা। মানুষের জীবন মানে গাছের ওপর পাখির বাসা নয় বা পানির নিচে মাছের বসতিও নয়। অর্থপূর্ণ মানব জীবনের জন্য অনেক কিছু প্রয়োজন। তিন বেলা খেতে পেলে, শরীর ঢাকার ন্যূনতম বস্ত্র পেলে এবং মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই পেলেই মানুষের জীবন চলে না। তার মা-বাবা, আত্মীয়স্বজনকে দেখতে হয়, ছেলেমেয়ে মানুষ করতে হয়, নিজের বিপদাপদ, বার্ধক্য ও নাজুক অবস্থার জন্য প্রস্তুতি রাখতে হয়। আর এসব বিষয়ের অধিকাংশ নিশ্চিত করার জন্য ন্যূনতম অর্থের প্রয়োজন। সেই অর্থ অনেকেই, বিশেষ করে সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষরা মেধা দিয়ে ও পরিশ্রম করে বৈধ উপায়ে উপার্জন করতে চান। সেই সুযোগটি না থাকলে ওই নিষ্ঠাবান লোকগুলোর যেমন কষ্ট হয়, তেমন বৃহত্তর সমাজ এবং রাষ্ট্রেও তৈরি হয় নানা সমস্যা।

কিংবদন্তি অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের কথা মনে পড়ছে। মুক্তিযুদ্ধের আগের ঘটনা হবে। রাজ্জাক স্যারকে একজন বিদেশি সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নাকি সব কমিউনিস্ট হয়ে যাচ্ছেন এবং তারা বিপ্লবের জন্য ছাত্রছাত্রীদের খেপিয়ে তুলছেন?’ তখন রাজ্জাক স্যার উত্তর দিয়েছিলেন, ‘দেখুন! এ কথার উত্তর পাওয়ার জন্য আপনাকে দেখতে হবে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কী পরিমাণ বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা খেয়ে-পরে ভালো থাকেন, তাহলে তাদের কমিউনিস্ট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ [এবং বিপ্লবে উসকানি দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।]

যাই হোক, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে মৌলিক বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- ১. জনবিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের জন্য, সান্ধ্যকালীন কোর্সের মাধ্যমে বিভিন্ন পেশা, শ্রেণি ও বয়সের মানুষকে শিক্ষা প্রদান করার জন্য নয়। ফলে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামোর মধ্যে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীন কোর্স সাংঘর্ষিক। ২. বাংলাদেশের সংবিধানের শিক্ষাসংক্রান্ত যে অনুচ্ছেদটি আছে, তার মূল চেতনা হচ্ছে- শিক্ষাকে পণ্য করা চলবে না।  ৩. সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করার পেছনে মূল বিবেচনাটি বাণিজ্যিক। এর পেছনে শিক্ষার বিস্তার, সামাজিক দায়বদ্ধতা ইত্যাদির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ৪. বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের প্রতি। শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্সের প্রতি অধিক মনোযোগ দেওয়ায় নিয়মিত শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের যথাযথ মনোযোগ পাচ্ছেন না।

আমি এ কথা বলব না যে, সান্ধ্যকালীন কোর্সের সবকিছু ভালো। আবার এ কথাও ঠিক যে, কিছু কিছু সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ আছে। তবে কোনো গবেষণা বা তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে ঢালাও অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তার সঙ্গে আমি একমত নই। সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে শিক্ষকরা লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন- এ অভিযোগটিও সত্যি নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের নানা বিভাগ চার মাসভিত্তিক সান্ধ্যকালীন সেমিস্টার পরিচালনা করে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগগুলো ছয় মাসের, কোনো কোনো বিভাগ চার মাসের সেমিস্টার পরিচালনা করে। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ৮১টি বিভাগ ও ১৩টি ইনস্টিটিউট থাকলেও ৩০টির মতো বিভাগ ও ২-৩টি ইনস্টিটিউট সান্ধ্যকালীন কোর্স পরিচালনা করে।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় প্রতি সেমিস্টারের জন্য অনুষদ ও বিভাগভেদে একজন অধ্যাপককে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপকরা পান আরও কম। চার থেকে ছয় মাসের একটি সেমিস্টারে একজন অধ্যাপক ৩০ থেকে ৪০ জনের একটি ব্যাচের ২২ বা তদূর্ধ্ব ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা, অ্যাসাইনমেন্ট ও প্রেজেনটেশন নেওয়ার পর হাতে পান ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। অর্থাৎ বিভাগভেদে একজন অধ্যাপক মাসে ১৬ হাজার ৬৬৬ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা হাতে পান। ইনফ্লেশন, বাড়ি ভাড়া, দ্রব্যমূল্য, শিক্ষা, চিকিৎসা ও যাতায়াত খরচের ঊর্ধ্বগতির বাজারে মাসে ১৭ থেকে ৩০ হাজার টাকা কি বেশি কিছু? এরপর আমি সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো নিয়ে যে বিতর্ক চলছে, সে বিষয়ে মনোযোগ দিতে চাই। প্রথম বিষয়ের ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শিক্ষার প্রসার ও গবেষণা কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত চারটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করে- অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল ও পিএইচডি। শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত এসব প্রোগ্রামের বাইরেও বিশে^র বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পেশাজীবীদের জন্য বিষয়ভিত্তিক বিশেষায়িত মাস্টার্স ও ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম পরিচালনা করে। সমাজের সর্বস্তরে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিস্তার ও দক্ষ মানবশক্তি গড়ে তোলার জন্যই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এটি করে থাকে। উদাহরণ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়, জর্জ টাউন বিশ্ববিদ্যালয়, এআইটি; কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, সিমোন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।

১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৩টি অনুষদ নিয়ে যাত্রা করে। এ ৩টি অনুষদ হচ্ছে- বিজ্ঞান, কলা ও আইন। এর মধ্যে আইন অনুষদে অনার্স চালু হয় ১৯৭৩ সালে। তার আগে এ অনুষদের শিক্ষা কার্যক্রম ছিল সান্ধ্যকালীন। ১৯৬০ সালে চালু হওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটও প্রথম থেকেই ছিল সান্ধ্যকালীন। তাহলে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীনের বিভাজনটি আর থাকল না। মূল যে বিষয়টি দাঁড়াল, তা হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ হচ্ছে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা; সেটি দিবাকালীন হোক, অথবা হোক বৈকালিক বা সান্ধ্যকালীন।

দ্বিতীয় আলোচনার বিষয়টি সাংবিধানিক অনুচ্ছেদ নিয়ে। সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদ, অর্থাৎ শিক্ষাসংক্রান্ত সংবিধানের একমাত্র অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘রাষ্ট্র (ক) একই পদ্ধতির গণমুখী ও সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত স্তর পর্যন্ত সব বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের জন্য, (খ) সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে শিক্ষাকে সংগতিপূর্ণ করার জন্য এবং যথাযথ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সদিচ্ছাপ্রণোদিত নাগরিক সৃষ্টির জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’ এ অনুচ্ছেদের মূল চেতনা হচ্ছে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে শিক্ষাকে পণ্য বানানো যাবে না। এটি যদি হয় সংবিধানের মূল চেতনা, তাহলে প্রথমে বন্ধ করতে হবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এবং প্রাইভেট মেডিকেল কলেজগুলো, যেখানে একজন শিক্ষার্থী কোটি টাকা খরচ করে ডাক্তারি পাস করছেন। আর টাকার বিনিময়ে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা ডাক্তারদের কাছে আমাদের জীবন যে নিরাপদ নয়, সে কথা বলাই বাহুল্য।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো চালু করার পেছনে আর্থিক বিবেচনা ছিল না, তা আমি বলব না। তবে এর পেছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বিশেষায়িত জ্ঞানের বিস্তার ঘটানোর বিবেচনাটিও ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় পড়াশোনা করতে আসেন বিচারক, আইনজীবী, সামরিক কর্মকর্তা, ব্যাংকার, পুলিশ কর্মকর্তা, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এতে শিক্ষকের তাত্ত্বিক জ্ঞান ও পেশাজীবীদের প্রায়োগিক জ্ঞানের একটি মেলবন্ধন রচিত হয়, যা সমগ্র সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর বলে অনেকেই মনে করেন।

আর স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একদিন না একদিন সান্ধ্যকালীন কোর্সে যেতেই হতো। কেননা, সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করার জন্য গঠিত ফরাসউদ্দিন কমিটি তাদের রিপোর্টে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সরকারি নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজস্ব অর্থায়নের দিকে মনোযোগ দিতে বলেছিল। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য ২৬ বছর মেয়াদি যে কৌশলপত্র প্রণয়ন করেছে, সেখানেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব অর্থায়নের কথা জোর দিয়ে বলা হয়।

চতুর্থ যে বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে, সে ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- শিক্ষকদের সব শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত কাজে সমান গুরুত্ব দিতে হবে। তবে অগ্রাধিকারের কথা জিজ্ঞাসা করলে আমি বলব, শিক্ষকদের অগ্রাধিকার হবে মৌলিক গবেষণা এবং অনার্স ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠন ও লারনিং আউটকামের ওপর। এ দুটিকে বাদ দিয়ে কোনো কিছু করা শিক্ষকদের জন্য আত্মঘাতী বলেই আমি মনে করি, যদিও আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষা ও গবেষণাবান্ধব পরিবেশের ঘাটতি আছে। উপরন্তু, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ভুটানের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান, তার তুলনায় বাংলাদেশের শিক্ষকরা পান অনেক কম।

                লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা