শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
সান্ধ্যকালীন কোর্স, তোরই সব দোষ

জন বা গণ বিশ্ববিদ্যালয় অথবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে ইদানীং জোরদার আলোচনা হচ্ছে। আলোচনাটি আগেও ছিল। কেন যেন সাধারণভাবে একটি ধারণা বা পারসেপশন তৈরি হয়েছে যে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কথাটি হচ্ছে, কেউ যদি, সে তিনি শিক্ষক হন, চিকিৎসক, সাংবাদিক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, আমলা বা ব্যবসায়ী যে পেশার সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট থাকুন না কেন; তিনি যদি বৈধভাবে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়? যে কোনো মানুষই পড়াশোনা করে, পরিশ্রম করে, জীবন সংগ্রামে নানা কঠিন সময় পার করে কিছু লক্ষ্য সামনে রেখে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হচ্ছে ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ভালো থাকা। ভালো থাকা মানে, আর্থিকভাবে সচ্ছল থাকা; আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে বউ-বাচ্চা, মা-বাবা নিয়ে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপন করা। মানুষের জীবন মানে গাছের ওপর পাখির বাসা নয় বা পানির নিচে মাছের বসতিও নয়। অর্থপূর্ণ মানব জীবনের জন্য অনেক কিছু প্রয়োজন। তিন বেলা খেতে পেলে, শরীর ঢাকার ন্যূনতম বস্ত্র পেলে এবং মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই পেলেই মানুষের জীবন চলে না। তার মা-বাবা, আত্মীয়স্বজনকে দেখতে হয়, ছেলেমেয়ে মানুষ করতে হয়, নিজের বিপদাপদ, বার্ধক্য ও নাজুক অবস্থার জন্য প্রস্তুতি রাখতে হয়। আর এসব বিষয়ের অধিকাংশ নিশ্চিত করার জন্য ন্যূনতম অর্থের প্রয়োজন। সেই অর্থ অনেকেই, বিশেষ করে সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষরা মেধা দিয়ে ও পরিশ্রম করে বৈধ উপায়ে উপার্জন করতে চান। সেই সুযোগটি না থাকলে ওই নিষ্ঠাবান লোকগুলোর যেমন কষ্ট হয়, তেমন বৃহত্তর সমাজ এবং রাষ্ট্রেও তৈরি হয় নানা সমস্যা।

কিংবদন্তি অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের কথা মনে পড়ছে। মুক্তিযুদ্ধের আগের ঘটনা হবে। রাজ্জাক স্যারকে একজন বিদেশি সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নাকি সব কমিউনিস্ট হয়ে যাচ্ছেন এবং তারা বিপ্লবের জন্য ছাত্রছাত্রীদের খেপিয়ে তুলছেন?’ তখন রাজ্জাক স্যার উত্তর দিয়েছিলেন, ‘দেখুন! এ কথার উত্তর পাওয়ার জন্য আপনাকে দেখতে হবে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কী পরিমাণ বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা খেয়ে-পরে ভালো থাকেন, তাহলে তাদের কমিউনিস্ট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’ [এবং বিপ্লবে উসকানি দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।]

যাই হোক, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে মৌলিক বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- ১. জনবিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের জন্য, সান্ধ্যকালীন কোর্সের মাধ্যমে বিভিন্ন পেশা, শ্রেণি ও বয়সের মানুষকে শিক্ষা প্রদান করার জন্য নয়। ফলে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামোর মধ্যে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীন কোর্স সাংঘর্ষিক। ২. বাংলাদেশের সংবিধানের শিক্ষাসংক্রান্ত যে অনুচ্ছেদটি আছে, তার মূল চেতনা হচ্ছে- শিক্ষাকে পণ্য করা চলবে না।  ৩. সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করার পেছনে মূল বিবেচনাটি বাণিজ্যিক। এর পেছনে শিক্ষার বিস্তার, সামাজিক দায়বদ্ধতা ইত্যাদির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। ৪. বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে নিয়মিত (দিবাকালীন) শিক্ষার্থীদের প্রতি। শিক্ষকরা সান্ধ্যকালীন কোর্সের প্রতি অধিক মনোযোগ দেওয়ায় নিয়মিত শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের যথাযথ মনোযোগ পাচ্ছেন না।

আমি এ কথা বলব না যে, সান্ধ্যকালীন কোর্সের সবকিছু ভালো। আবার এ কথাও ঠিক যে, কিছু কিছু সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ আছে। তবে কোনো গবেষণা বা তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই সান্ধ্যকালীন কোর্স নিয়ে যে ঢালাও অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তার সঙ্গে আমি একমত নই। সান্ধ্যকালীন কোর্স চালু করে শিক্ষকরা লাখ লাখ টাকা নিয়ে যাচ্ছেন- এ অভিযোগটিও সত্যি নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের নানা বিভাগ চার মাসভিত্তিক সান্ধ্যকালীন সেমিস্টার পরিচালনা করে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগগুলো ছয় মাসের, কোনো কোনো বিভাগ চার মাসের সেমিস্টার পরিচালনা করে। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ৮১টি বিভাগ ও ১৩টি ইনস্টিটিউট থাকলেও ৩০টির মতো বিভাগ ও ২-৩টি ইনস্টিটিউট সান্ধ্যকালীন কোর্স পরিচালনা করে।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় প্রতি সেমিস্টারের জন্য অনুষদ ও বিভাগভেদে একজন অধ্যাপককে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপকরা পান আরও কম। চার থেকে ছয় মাসের একটি সেমিস্টারে একজন অধ্যাপক ৩০ থেকে ৪০ জনের একটি ব্যাচের ২২ বা তদূর্ধ্ব ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা, অ্যাসাইনমেন্ট ও প্রেজেনটেশন নেওয়ার পর হাতে পান ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। অর্থাৎ বিভাগভেদে একজন অধ্যাপক মাসে ১৬ হাজার ৬৬৬ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা হাতে পান। ইনফ্লেশন, বাড়ি ভাড়া, দ্রব্যমূল্য, শিক্ষা, চিকিৎসা ও যাতায়াত খরচের ঊর্ধ্বগতির বাজারে মাসে ১৭ থেকে ৩০ হাজার টাকা কি বেশি কিছু? এরপর আমি সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো নিয়ে যে বিতর্ক চলছে, সে বিষয়ে মনোযোগ দিতে চাই। প্রথম বিষয়ের ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শিক্ষার প্রসার ও গবেষণা কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত চারটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করে- অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল ও পিএইচডি। শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত এসব প্রোগ্রামের বাইরেও বিশে^র বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পেশাজীবীদের জন্য বিষয়ভিত্তিক বিশেষায়িত মাস্টার্স ও ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম পরিচালনা করে। সমাজের সর্বস্তরে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিস্তার ও দক্ষ মানবশক্তি গড়ে তোলার জন্যই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এটি করে থাকে। উদাহরণ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়, জর্জ টাউন বিশ্ববিদ্যালয়, এআইটি; কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, সিমোন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ করা যেতে পারে।

১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৩টি অনুষদ নিয়ে যাত্রা করে। এ ৩টি অনুষদ হচ্ছে- বিজ্ঞান, কলা ও আইন। এর মধ্যে আইন অনুষদে অনার্স চালু হয় ১৯৭৩ সালে। তার আগে এ অনুষদের শিক্ষা কার্যক্রম ছিল সান্ধ্যকালীন। ১৯৬০ সালে চালু হওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটও প্রথম থেকেই ছিল সান্ধ্যকালীন। তাহলে দিবাকালীন ও সান্ধ্যকালীনের বিভাজনটি আর থাকল না। মূল যে বিষয়টি দাঁড়াল, তা হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ হচ্ছে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা; সেটি দিবাকালীন হোক, অথবা হোক বৈকালিক বা সান্ধ্যকালীন।

দ্বিতীয় আলোচনার বিষয়টি সাংবিধানিক অনুচ্ছেদ নিয়ে। সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদ, অর্থাৎ শিক্ষাসংক্রান্ত সংবিধানের একমাত্র অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘রাষ্ট্র (ক) একই পদ্ধতির গণমুখী ও সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত স্তর পর্যন্ত সব বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের জন্য, (খ) সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে শিক্ষাকে সংগতিপূর্ণ করার জন্য এবং যথাযথ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সদিচ্ছাপ্রণোদিত নাগরিক সৃষ্টির জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।’ এ অনুচ্ছেদের মূল চেতনা হচ্ছে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে শিক্ষাকে পণ্য বানানো যাবে না। এটি যদি হয় সংবিধানের মূল চেতনা, তাহলে প্রথমে বন্ধ করতে হবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এবং প্রাইভেট মেডিকেল কলেজগুলো, যেখানে একজন শিক্ষার্থী কোটি টাকা খরচ করে ডাক্তারি পাস করছেন। আর টাকার বিনিময়ে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা ডাক্তারদের কাছে আমাদের জীবন যে নিরাপদ নয়, সে কথা বলাই বাহুল্য।

সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলো চালু করার পেছনে আর্থিক বিবেচনা ছিল না, তা আমি বলব না। তবে এর পেছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বিশেষায়িত জ্ঞানের বিস্তার ঘটানোর বিবেচনাটিও ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত সান্ধ্যকালীন কোর্সগুলোয় পড়াশোনা করতে আসেন বিচারক, আইনজীবী, সামরিক কর্মকর্তা, ব্যাংকার, পুলিশ কর্মকর্তা, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এতে শিক্ষকের তাত্ত্বিক জ্ঞান ও পেশাজীবীদের প্রায়োগিক জ্ঞানের একটি মেলবন্ধন রচিত হয়, যা সমগ্র সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর বলে অনেকেই মনে করেন।

আর স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একদিন না একদিন সান্ধ্যকালীন কোর্সে যেতেই হতো। কেননা, সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করার জন্য গঠিত ফরাসউদ্দিন কমিটি তাদের রিপোর্টে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সরকারি নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজস্ব অর্থায়নের দিকে মনোযোগ দিতে বলেছিল। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য ২৬ বছর মেয়াদি যে কৌশলপত্র প্রণয়ন করেছে, সেখানেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব অর্থায়নের কথা জোর দিয়ে বলা হয়।

চতুর্থ যে বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে, সে ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- শিক্ষকদের সব শিক্ষা ও গবেষণাসংক্রান্ত কাজে সমান গুরুত্ব দিতে হবে। তবে অগ্রাধিকারের কথা জিজ্ঞাসা করলে আমি বলব, শিক্ষকদের অগ্রাধিকার হবে মৌলিক গবেষণা এবং অনার্স ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠন ও লারনিং আউটকামের ওপর। এ দুটিকে বাদ দিয়ে কোনো কিছু করা শিক্ষকদের জন্য আত্মঘাতী বলেই আমি মনে করি, যদিও আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষা ও গবেষণাবান্ধব পরিবেশের ঘাটতি আছে। উপরন্তু, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ভুটানের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান, তার তুলনায় বাংলাদেশের শিক্ষকরা পান অনেক কম।

                লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য