শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

থাপ্পড়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
থাপ্পড়

আজকাল বাংলাদেশের খবরের কাগজে তালাকের খবর বেশ পড়ি। মিথিলার তালাক হয়ে গেছে, শমীর তালাক হয়ে গেছে, অপুর তালাক হয়ে গেছে, শাবনূরের তালাক হয়ে গেছে। তালাক হওয়ার পর আমরা জানতে পারি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক ভালো ছিল না। তালাকের আগে আমাদের কাছে মনে হতো আদর্শ দম্পতি, সুখী দম্পতি। তাহলে কি আদর্শ সুখী দম্পতি বলতে কিছু নেই? নিশ্চয়ই আছে। তবে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে আদর্শ সুখী দম্পতির চিত্রটা এরকম- স্বামী সুখী, সুতরাং স্ত্রী পুরুষতান্ত্রিক নিয়ম অনুযায়ী নিজেকে সুখী বলে মনে করে। আসলে সুখী হওয়ার ভান করে। সংসারে স্ত্রী যদি নিজের সব আশা-আকাক্সক্ষা বিসর্জন দিয়ে স্বামীর আশা-আকাক্সক্ষা পূরণের জন্য যা কিছু করার করে, তাহলেই স্বামী সুখী। স্ত্রীদের মাথার ভিতরে জন্মের পর থেকেই ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে, স্বামীর সুখই স্ত্রীর সুখ। স্ত্রীর পৃথক অস্তিত্ব, পৃথক স্বপ্ন, পৃথক সুখ থাকার কোনও অর্থ হয় না। সত্যিকার সুখী হওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই কোনও স্ত্রীর।

গতকাল ‘থাপ্পড়’ নামে নতুন একটি হিন্দি ছবি দেখলাম। ঠিক এই বিষয়টিই ছবিতে বলেছেন পরিচালক অনুভব সিনহা। নিজের সব আশা-আকাক্সক্ষা বিসর্জন দিয়ে, খুব মন ঢেলে টুয়েন্টি ফোর সেভেন স্বামীর সেবা করছিল, শাশুড়ির সেবা করছিল, ঘর সংসার সামলাচ্ছিল এক শিক্ষিত মেয়ে। তারপর একদিন স্বামীর ভীষণ এক থাপ্পড় খেয়ে তার টনক নড়ে। সে যে নিজের জীবনটাকে উৎসর্গ করেছে অন্যের জন্য, যার থাপ্পড় খেতে হয়, যে কোনও দিন যার লাথিঝাঁটাও খেতে হতে পারে... টনক নড়ে। তারপরই সে সিদ্ধান্ত নেয় স্বামীকে ত্যাগ করার, তাকে তালাক দেওয়ার। যারা হাউজওয়াইফ নয়, রীতিমতো স্বনির্ভর, তাদেরও অত্যাচার সইতে হয়। তারাও বাধ্য হয় স্বামীকে তালাক দিতে। সামান্য আত্মসম্মান যে নারীর আছে, সে নারীর পক্ষে সম্ভব নয় সেই পুরুষকে নিয়ে একসঙ্গে বাস করা, যে পুরুষ পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় ঘোর বিশ্বাসী। আসলে, পুরুষতান্ত্রিক সমাজ তো এই মন্ত্র দিয়েই একটি ছেলেকে বড় করে যে, সে রাষ্ট্রের, সমাজের এবং পরিবারের অমূল্য সম্পদ। সুতরাং অমূল্য সম্পদকে দেখভাল করার দায়িত্ব পড়ে বাড়ির মেয়েদের ওপর। এর ফলে মেয়েরা চিহ্নিত হয় সম্পদের সেবিকা হিসেবে, সম্পদ হিসেবে নয়। এই অমূল্য সম্পদ যখন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়, তখন সে চোর হোক গুন্ডা হোক, তাকে দেখভাল করার দায়িত্ব পড়ে স্ত্রীর ওপর। স্ত্রী স্বনির্ভর হোক, পরনির্ভর হোক, দায়িত্ব একই।  যে স্বামী অত্যাচারী, মানসিক পীড়নকারী বা যে স্বামী স্ত্রীকে ভালোবাসে না, অবজ্ঞা করে, তুচ্ছ করে, বাড়ির চাকর বাকর ছাড়া, সন্তানের জন্মদাত্রী বা লালনপালনকারী ছাড়া কিছু মনে করে না, সেই স্বামীকে তালাক দিচ্ছে তারাই, যারা আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে চায়। আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচার ইচ্ছে খুব কম নারীরই আছে। জন্মের পর থেকে তাদের এভাবেই বড় করা হয় যেন আর যা কিছুই থাক, আত্মসম্মান বলে জিনিসটা না থাকে। পুরুষের যে জিনিস থাকা ভালো, নারীর সে জিনিস থাকা খারাপ। পুরুষের আত্মসম্মান থাকতে হবে, নারীর আত্মসম্মান থাকা চলবে না। পুরুষের রাগ থাকেই, নারীর রাগ থাকলে চলবে না। পুরুষকে সংসারী হওয়ার দরকার নেই, নারীকে সংসারী হতে হবে। পুরুষের জন্য রান্না বান্না, সন্তান লালনপালনের প্রশ্ন ওঠে না, নারীকে সেসব করতেই হবে। পুরুষকে চালাক চতুর হতে হবে, নারীকে অত চালাক চতুর হওয়া মানায় না। পুরুষকে কর্মস্থলে উন্নতি করতে হবে, উন্নতির পেছনে নারীর না দৌড়োনোই উচিত। পুরুষকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যৌথ-জীবনে কী করতে হবে না হবে, নারীকে পুরুষের সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে। পুরুষ অথবা নারীকে কাউকে যদি জব করা বা বাড়ির বাইরে কাজ করা ছাড়তে হয়, তাহলে কার দিকে আঙুল তোলা হয়, কাকে ছাড়তে হয় সব, ঘরে বসে ঘর-সংসার দেখার, সন্তান লালনপালন করার কাজটি কাকে দেওয়া হয়? নারীকে দেওয়া হয়, টাকা উপার্জনের দায়িত্বটি, ক্ষমতার দায়িত্বটি নিঃসন্দেহে পুরুষকে।

থাপ্পড় ছবিতে অনুভব সিনহা বলেছেন, আত্মসম্মান নিয়ে যদি বাঁচতে চাইতো মেয়েরা, তাহলে অর্ধেকের চেয়ে বেশি মেয়ে স্বামীকে ত্যাগ করতো। সংসারগুলো টিকে আছে, আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে মেয়েরা শেখেনি বলে এবং চায় না বলে।

বাংলাদেশে দেখছি কিছু নায়িকা বা গায়িকা তালাক দিচ্ছেন স্বামীকে। উচ্চপদে কর্মরত নারী বা স্বাবলম্বী কিছু নারীই এই সাহস দেখিয়েছেন। যদি আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে চাইতো, যদি শুধু পুরুষের মতো মেয়েরাও নিজেদের আশা-আকাক্সক্ষা স্বপ্নসাধ পূরণকে অগ্রাধিকার দিতো, তাহলে প্রায় সব মেয়েকেই হয়তো সংসার ত্যাগ করতে হতো। পুরুষতান্ত্রিক নিয়মে চলা একটি সংসারও বৈষম্যহীন নয়। এই নিয়মকে ভেঙে ফেললে কিন্তু ঠিকই বৈষম্যহীন সম্পর্ক তৈরি করা যায়। নারী পুরুষ দুজনই নিজেদের স্বপ্নসাধ পূরণ করার চেষ্টা করবে। সংসারে ঘর গোছানো, বাড়ি পরিষ্কার, রান্নাবান্না, শিশু পালন, বাগান চর্যা ভাগাভাগি করে করবে। এই কাজগুলোকে ছোট কাজ বলে ভাবা হয়, যেহেতু এই কাজগুলো মেয়েরা করে। করুক পুরুষেরা, কাজের মূল্য যাবে বেড়ে।

আমি যখন তালাক দিয়েছিলাম, একা থাকতে শুরু করেছিলাম, লোকে ছি ছি করেছে। গত তিরিশ বছরে লোকেরা আরও কিছু তালাক দেখেছে, অনেকটাই অভ্যস্ত হয়েছে। আমাকে যে ভাষায় গালাগালি করেছে আশির দশকে, এখন সে ভাষায় গালাগালি করা বন্ধ করেছে। তবে গালাগালি যে একেবারে থেমে গেছে তা নয়। মানুষ যত সভ্য হবে, তত অভ্যস্ত হবে তালাকে।

মানুষ যখন বিয়ে করে, তখন যে রকম জীবন মনে মনে চায়, তা না-ও পেতে পারে। শুধু নারী নয়, পুরুষের চাওয়া পাওয়াও ভেঙে গুঁড়ো হয়ে যায়। আমি আমার বড় দুই ভাইয়ের ক্ষেত্রেই দেখেছি, নিষ্ঠুর নির্মম স্ত্রী নিয়ে জীবনযাপন করেছে। এমন উদাহরণ খুব কমই দেশে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেয়েরাই ভোগে। মেয়েরাই চুপ থাকে। মেয়েরাই সহ্য করে। মেয়েরাই বিসর্জন দেয়। মেয়েরাই ত্যাগী হয়। মেয়েরাই থাপ্পড় খায়। শুধু স্বামীর নয়, সবার।

নারীবাদী নেত্রী সুসান বি এন্থনি বলেছিলেন, স্বামীকে স্ত্রীর তালাক দেওয়া অনেকটা বর্বর প্রভুর কাছে থেকে ক্রীতদাসীদের মুক্তি পাওয়ার মতো। ক্রীতদাস প্রথা বন্ধ হলে আমরা খুশি হই। কিন্তু স্ত্রী যখন স্বামীকে ত্যাগ করে চলে আসে, আমরা খুশি হই না কেন? এই প্রশ্নটি একটি বড় প্রশ্ন। এখানেই লুকিয়ে আছে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা মেনে চলার জন্য সবারই মগজধোলাই হওয়া মগজ। ধোলাই হওয়া মগজকে ধোলাই হওয়ার আগের অবস্থায় ফেরত নিতে হবে। এ ছাড়া উপায় নেই। সোজা কথা এবং সাফ কথা, পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বৈষম্যহীন পরিবার তৈরি করা সম্ভব নয়। যদি সম্ভব কেউ করতে চায়, তবে তাদের ব্যক্তিগতভাবে সম্পূর্ণ পুরুষতন্ত্র-মুক্ত হতে হবে। পুরুষতন্ত্র জিনিসটাই নারী পুরুষের বৈষম্যকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই বৈষম্যকে বিদেয় করতে হলে সম্মিলিত সংগ্রামের যেমন প্রয়োজন, তেমন পুরুষতন্ত্রের গন্ধস্পর্শহীন ব্যক্তিগত জীবনও যাপন করা প্রয়োজন।

যে স্ত্রীরা একবার নির্যাতন সহ্য করে, তারা কিন্তু বারবার নির্যাতন সহ্য করতে অভ্যস্ত হয়ে যায়। যার এক থাপ্পড়ে টনক নড়ে না, তার শত থাপ্পড়েও টনক নড়ে না। বোধবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের টনক নড়াটা খুব জরুরি। পুরুষতন্ত্রের নাগপাশ থেকে শুধু নারীকে নয় পুরুষকেও বের হয়ে আসতে হবে। বৈষম্যে ভরপুর একটা পচা পুরনো সমাজ ব্যবস্থা আঁকড়ে পড়ে থাকা পুরুষের জন্যও সম্মানজনক নয়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন