শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

থাপ্পড়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
থাপ্পড়

আজকাল বাংলাদেশের খবরের কাগজে তালাকের খবর বেশ পড়ি। মিথিলার তালাক হয়ে গেছে, শমীর তালাক হয়ে গেছে, অপুর তালাক হয়ে গেছে, শাবনূরের তালাক হয়ে গেছে। তালাক হওয়ার পর আমরা জানতে পারি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক ভালো ছিল না। তালাকের আগে আমাদের কাছে মনে হতো আদর্শ দম্পতি, সুখী দম্পতি। তাহলে কি আদর্শ সুখী দম্পতি বলতে কিছু নেই? নিশ্চয়ই আছে। তবে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে আদর্শ সুখী দম্পতির চিত্রটা এরকম- স্বামী সুখী, সুতরাং স্ত্রী পুরুষতান্ত্রিক নিয়ম অনুযায়ী নিজেকে সুখী বলে মনে করে। আসলে সুখী হওয়ার ভান করে। সংসারে স্ত্রী যদি নিজের সব আশা-আকাক্সক্ষা বিসর্জন দিয়ে স্বামীর আশা-আকাক্সক্ষা পূরণের জন্য যা কিছু করার করে, তাহলেই স্বামী সুখী। স্ত্রীদের মাথার ভিতরে জন্মের পর থেকেই ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে, স্বামীর সুখই স্ত্রীর সুখ। স্ত্রীর পৃথক অস্তিত্ব, পৃথক স্বপ্ন, পৃথক সুখ থাকার কোনও অর্থ হয় না। সত্যিকার সুখী হওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই কোনও স্ত্রীর।

গতকাল ‘থাপ্পড়’ নামে নতুন একটি হিন্দি ছবি দেখলাম। ঠিক এই বিষয়টিই ছবিতে বলেছেন পরিচালক অনুভব সিনহা। নিজের সব আশা-আকাক্সক্ষা বিসর্জন দিয়ে, খুব মন ঢেলে টুয়েন্টি ফোর সেভেন স্বামীর সেবা করছিল, শাশুড়ির সেবা করছিল, ঘর সংসার সামলাচ্ছিল এক শিক্ষিত মেয়ে। তারপর একদিন স্বামীর ভীষণ এক থাপ্পড় খেয়ে তার টনক নড়ে। সে যে নিজের জীবনটাকে উৎসর্গ করেছে অন্যের জন্য, যার থাপ্পড় খেতে হয়, যে কোনও দিন যার লাথিঝাঁটাও খেতে হতে পারে... টনক নড়ে। তারপরই সে সিদ্ধান্ত নেয় স্বামীকে ত্যাগ করার, তাকে তালাক দেওয়ার। যারা হাউজওয়াইফ নয়, রীতিমতো স্বনির্ভর, তাদেরও অত্যাচার সইতে হয়। তারাও বাধ্য হয় স্বামীকে তালাক দিতে। সামান্য আত্মসম্মান যে নারীর আছে, সে নারীর পক্ষে সম্ভব নয় সেই পুরুষকে নিয়ে একসঙ্গে বাস করা, যে পুরুষ পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় ঘোর বিশ্বাসী। আসলে, পুরুষতান্ত্রিক সমাজ তো এই মন্ত্র দিয়েই একটি ছেলেকে বড় করে যে, সে রাষ্ট্রের, সমাজের এবং পরিবারের অমূল্য সম্পদ। সুতরাং অমূল্য সম্পদকে দেখভাল করার দায়িত্ব পড়ে বাড়ির মেয়েদের ওপর। এর ফলে মেয়েরা চিহ্নিত হয় সম্পদের সেবিকা হিসেবে, সম্পদ হিসেবে নয়। এই অমূল্য সম্পদ যখন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়, তখন সে চোর হোক গুন্ডা হোক, তাকে দেখভাল করার দায়িত্ব পড়ে স্ত্রীর ওপর। স্ত্রী স্বনির্ভর হোক, পরনির্ভর হোক, দায়িত্ব একই।  যে স্বামী অত্যাচারী, মানসিক পীড়নকারী বা যে স্বামী স্ত্রীকে ভালোবাসে না, অবজ্ঞা করে, তুচ্ছ করে, বাড়ির চাকর বাকর ছাড়া, সন্তানের জন্মদাত্রী বা লালনপালনকারী ছাড়া কিছু মনে করে না, সেই স্বামীকে তালাক দিচ্ছে তারাই, যারা আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে চায়। আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচার ইচ্ছে খুব কম নারীরই আছে। জন্মের পর থেকে তাদের এভাবেই বড় করা হয় যেন আর যা কিছুই থাক, আত্মসম্মান বলে জিনিসটা না থাকে। পুরুষের যে জিনিস থাকা ভালো, নারীর সে জিনিস থাকা খারাপ। পুরুষের আত্মসম্মান থাকতে হবে, নারীর আত্মসম্মান থাকা চলবে না। পুরুষের রাগ থাকেই, নারীর রাগ থাকলে চলবে না। পুরুষকে সংসারী হওয়ার দরকার নেই, নারীকে সংসারী হতে হবে। পুরুষের জন্য রান্না বান্না, সন্তান লালনপালনের প্রশ্ন ওঠে না, নারীকে সেসব করতেই হবে। পুরুষকে চালাক চতুর হতে হবে, নারীকে অত চালাক চতুর হওয়া মানায় না। পুরুষকে কর্মস্থলে উন্নতি করতে হবে, উন্নতির পেছনে নারীর না দৌড়োনোই উচিত। পুরুষকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যৌথ-জীবনে কী করতে হবে না হবে, নারীকে পুরুষের সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে। পুরুষ অথবা নারীকে কাউকে যদি জব করা বা বাড়ির বাইরে কাজ করা ছাড়তে হয়, তাহলে কার দিকে আঙুল তোলা হয়, কাকে ছাড়তে হয় সব, ঘরে বসে ঘর-সংসার দেখার, সন্তান লালনপালন করার কাজটি কাকে দেওয়া হয়? নারীকে দেওয়া হয়, টাকা উপার্জনের দায়িত্বটি, ক্ষমতার দায়িত্বটি নিঃসন্দেহে পুরুষকে।

থাপ্পড় ছবিতে অনুভব সিনহা বলেছেন, আত্মসম্মান নিয়ে যদি বাঁচতে চাইতো মেয়েরা, তাহলে অর্ধেকের চেয়ে বেশি মেয়ে স্বামীকে ত্যাগ করতো। সংসারগুলো টিকে আছে, আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে মেয়েরা শেখেনি বলে এবং চায় না বলে।

বাংলাদেশে দেখছি কিছু নায়িকা বা গায়িকা তালাক দিচ্ছেন স্বামীকে। উচ্চপদে কর্মরত নারী বা স্বাবলম্বী কিছু নারীই এই সাহস দেখিয়েছেন। যদি আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে চাইতো, যদি শুধু পুরুষের মতো মেয়েরাও নিজেদের আশা-আকাক্সক্ষা স্বপ্নসাধ পূরণকে অগ্রাধিকার দিতো, তাহলে প্রায় সব মেয়েকেই হয়তো সংসার ত্যাগ করতে হতো। পুরুষতান্ত্রিক নিয়মে চলা একটি সংসারও বৈষম্যহীন নয়। এই নিয়মকে ভেঙে ফেললে কিন্তু ঠিকই বৈষম্যহীন সম্পর্ক তৈরি করা যায়। নারী পুরুষ দুজনই নিজেদের স্বপ্নসাধ পূরণ করার চেষ্টা করবে। সংসারে ঘর গোছানো, বাড়ি পরিষ্কার, রান্নাবান্না, শিশু পালন, বাগান চর্যা ভাগাভাগি করে করবে। এই কাজগুলোকে ছোট কাজ বলে ভাবা হয়, যেহেতু এই কাজগুলো মেয়েরা করে। করুক পুরুষেরা, কাজের মূল্য যাবে বেড়ে।

আমি যখন তালাক দিয়েছিলাম, একা থাকতে শুরু করেছিলাম, লোকে ছি ছি করেছে। গত তিরিশ বছরে লোকেরা আরও কিছু তালাক দেখেছে, অনেকটাই অভ্যস্ত হয়েছে। আমাকে যে ভাষায় গালাগালি করেছে আশির দশকে, এখন সে ভাষায় গালাগালি করা বন্ধ করেছে। তবে গালাগালি যে একেবারে থেমে গেছে তা নয়। মানুষ যত সভ্য হবে, তত অভ্যস্ত হবে তালাকে।

মানুষ যখন বিয়ে করে, তখন যে রকম জীবন মনে মনে চায়, তা না-ও পেতে পারে। শুধু নারী নয়, পুরুষের চাওয়া পাওয়াও ভেঙে গুঁড়ো হয়ে যায়। আমি আমার বড় দুই ভাইয়ের ক্ষেত্রেই দেখেছি, নিষ্ঠুর নির্মম স্ত্রী নিয়ে জীবনযাপন করেছে। এমন উদাহরণ খুব কমই দেশে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেয়েরাই ভোগে। মেয়েরাই চুপ থাকে। মেয়েরাই সহ্য করে। মেয়েরাই বিসর্জন দেয়। মেয়েরাই ত্যাগী হয়। মেয়েরাই থাপ্পড় খায়। শুধু স্বামীর নয়, সবার।

নারীবাদী নেত্রী সুসান বি এন্থনি বলেছিলেন, স্বামীকে স্ত্রীর তালাক দেওয়া অনেকটা বর্বর প্রভুর কাছে থেকে ক্রীতদাসীদের মুক্তি পাওয়ার মতো। ক্রীতদাস প্রথা বন্ধ হলে আমরা খুশি হই। কিন্তু স্ত্রী যখন স্বামীকে ত্যাগ করে চলে আসে, আমরা খুশি হই না কেন? এই প্রশ্নটি একটি বড় প্রশ্ন। এখানেই লুকিয়ে আছে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা মেনে চলার জন্য সবারই মগজধোলাই হওয়া মগজ। ধোলাই হওয়া মগজকে ধোলাই হওয়ার আগের অবস্থায় ফেরত নিতে হবে। এ ছাড়া উপায় নেই। সোজা কথা এবং সাফ কথা, পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বৈষম্যহীন পরিবার তৈরি করা সম্ভব নয়। যদি সম্ভব কেউ করতে চায়, তবে তাদের ব্যক্তিগতভাবে সম্পূর্ণ পুরুষতন্ত্র-মুক্ত হতে হবে। পুরুষতন্ত্র জিনিসটাই নারী পুরুষের বৈষম্যকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই বৈষম্যকে বিদেয় করতে হলে সম্মিলিত সংগ্রামের যেমন প্রয়োজন, তেমন পুরুষতন্ত্রের গন্ধস্পর্শহীন ব্যক্তিগত জীবনও যাপন করা প্রয়োজন।

যে স্ত্রীরা একবার নির্যাতন সহ্য করে, তারা কিন্তু বারবার নির্যাতন সহ্য করতে অভ্যস্ত হয়ে যায়। যার এক থাপ্পড়ে টনক নড়ে না, তার শত থাপ্পড়েও টনক নড়ে না। বোধবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের টনক নড়াটা খুব জরুরি। পুরুষতন্ত্রের নাগপাশ থেকে শুধু নারীকে নয় পুরুষকেও বের হয়ে আসতে হবে। বৈষম্যে ভরপুর একটা পচা পুরনো সমাজ ব্যবস্থা আঁকড়ে পড়ে থাকা পুরুষের জন্যও সম্মানজনক নয়।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

এই মাত্র | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল

নগর জীবন