শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিনজন পাওয়া গেছে। এ যেন সোনার খনি পেয়েছি, হীরার খনিও হতে পারে। সেখানে শ্রেষ্ঠ হীরা কোহিনুর আবিষ্কৃত হয়েছে। এটা কোনো কথা হলো? করোনাভাইরাসের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান কাটছাঁট- এটা আমাদের জন্য কত বড় দুর্ভাগ্য। তবে হ্যাঁ, বিদেশি সম্মানিত অতিথিরা আসছেন না, সেখানে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিও আসছেন না- এটা একটা শাপে বর বলা যেতে পারে। ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী এবং আত্মার আত্মীয়, পরম বন্ধু। কিন্তু এখন শতকরা ৯০ জনের কাছে ভারতের সরকারি নেতারা আদ্রিত নন, প্রিয়ও নন। আমি ঠিক বোঝাতে পারছি না, করোনাভাইরাস কী। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেই কি সবাই মারা যায়? একসময় ছিল ‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নাই রক্ষা’। করোনায় ১ লাখ কয়েক হাজার আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ৩ হাজার। বাকিরা কোথায়? ৬০-৭০ হাজার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তাদের কথা তো বলা হচ্ছে না! আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে, আরোগ্যের কোনো খবর নেই! ব্যাপারটা কী? আমার তো আগাগোড়াই মনে হয় এটা একটা সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত। বিশেষ করে চীনের বিরুদ্ধে। আমাদের প্রিয় অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ যথার্থই বলেছেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। ছয় বছরের নিচে কারও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’ আর সর্দি-কাশি-জ্বর-হাঁপানি এ তো আমাদের চিরসঙ্গী। হবে, ভালো হবে- এ নিয়েই জীবন। করোনাভাইরাস নিয়ে আজ কিছুদিন এক মহিলা সরকারি প্রতিবেদন দিয়ে আসছেন। তার কথা শ্রুতিমধুর নয়, অথবা তার তেমন দরদও নেই। তিনি যে তিনজন আক্রান্তের ঘোষণা দিলেন, কী দিয়ে নিশ্চিত করেছেন যে শুধু তিনজনই আক্রান্ত, ৩ হাজার অথবা ৩০ হাজার নয়? কিংবা যে তিনজনকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে নিরূপণ করেছেন তারা কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। শোনা যাচ্ছে, সব মেশিন বিকল। তাহলে কী দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন? যে তিনজনকে আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে তার একজন নাকি আক্রান্ত নন। দায়িত্বপূর্ণ পদে বসে দায়িত্বহীনের মতো আচরণ করা ভালো নয়। স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো নেতার নেতৃত্ব বোঝা যায় না, সাহস-দৃঢ়তাও বোঝা যায় না, ঝড়-তুফান-দুর্যোগ-দুর্বিপাকে নেতৃত্বের প্রমাণ হয়। তাই করোনা নিয়ে কারও করুণা দেশবাসী প্রত্যাশা করে না, সঠিক দায়িত্ব পালন আশা করে।

এর আগে লিখেছিলাম, জি কে শামীমের জামিন হয়, খালেদা জিয়ার হয় না। এতে বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা কমে। আমরা পাকিস্তানে যারপরনাই অবহেলা-নির্যাতনে ছিলাম। তার পরও বিচারব্যবস্থার ওপর আমাদের একটা আস্থা ছিল। এখনো পাকিস্তানের বিচারব্যবস্থা সম্মান করার মতো। কিন্তু আমরা এখানে কীভাবে এলাম? বর্তমানে একজন সব থেকে আলোচিত দুর্নীতিবাজ সন্ত্রাসীর হাই কোর্টে জামিন হয়ে যায়, সরকারি লোকজন বা আইনবিদরা জানেন না! এটা ভাবা যায়? নিম্ন আদালতে হলেও না হয় চলত, সর্বোচ্চ আদালতে নামের বিভ্রাটের যুক্তি কেউ মানবে? মানুষ মনে করে এসবই টাকার খেলা। আইন-আদালত নির্ভরযোগ্য হলে, সাধারণ মানুষের আস্থাশীল হলে অনেক অশান্তি কেটে যেত।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন নিয়ে কদিন থেকে বিএনপি বলছে খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন হবে না। তা কেন? বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালনের সঙ্গে খালেদা জিয়ার জেলে থাকার সম্পর্ক কী? খালেদা জিয়াকে জেলে রাখায় শত সহস্র প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা তো অনেকেই অনেক কিছু তলিয়ে দেখি না। বঙ্গবন্ধু না হলে আমরা কেউ হতাম না, হয়তো আমরা জন্ম নিতাম। কিন্তু সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থায় এখানে আসতাম না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কদিন আগে বলেছেন, ‘এক মেজরের বাঁশির ফুঁতে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি।’ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘মেজরের বাঁশির ফুতেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করি।’ আমি ডা. জাফরুল্লাহকে খুবই ভালেবাসি। কিন্তু তার এ কথার সঙ্গে একমত হতে পারলাম না। আমরা জিয়াউর রহমানের বাঁশিতে কেউ মুক্তিযুদ্ধ করিনি, এমনকি তিনি নিজেও করেননি। বাংলাদেশ বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ করেছে, আমি করেছি, জিয়াউর রহমান করেছেন, অন্য সবাই করেছেন। বঙ্গবন্ধু ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ছিল অচিন্তনীয়। আর মাত্র সাত দিন, আমার পিতা, দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত দিন। আজ প্রায় ১০ বছর বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লিখি। এই দীর্ঘ সময়ে পাঁচ-সাতটি লেখা বাদ গেছে। বাকি দিনগুলোয় দায়িত্ব নিয়েই লিখতে চেষ্টা করেছি। আল্লাহর কি মেহেরবানি, ১৭ মার্চ মঙ্গলবার পিতার জন্মশত দিনে লেখার সুযোগ পাব। প্রাণ খুলে পিতাকে লিখব। শত সহস্র জিজ্ঞাসা, অসংগতি নিয়ে বলতে চেষ্টা করব। সেদিন নঈম নিজামের লেখায় পড়েছিলাম জন্মশতবার্ষিকীতে কেউ এটা করবেন ওটা করবেন, কেউ ১০০ অ্যাম্বুলেন্স দেবেন তাও আবার কোনো গ্রুপের কাছ থেকে নিয়ে নাম কামাবেন। আমার প্রিয় কিছু লোক আছেন। তার মধ্যে ইমদাদুল হক মিলন, সাগর, সামাদ, নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সৈয়দ বোরহান কবীর, শাহেদ চৌধুরী, শেখ মামুন- এ রকম আরও কেউ কেউ। সেদিন সৈয়দ বোরহানের ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক : উৎকণ্ঠা, অস্বস্তি এবং লজ্জা’ পড়ে বিস্মিত হয়েছি। একজন মানুষের কেমন সূক্ষ্ম দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে পারে লেখাটি না পড়লে বোঝা যায় না। এখন তো আমরা হুজুগে বাঙালি- বঙ্গবন্ধু হলেই হলো, ভালো না খারাপ, কোনো ব্যাপার না। সেদিন বগুড়া পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজে বঙ্গবন্ধুর মুখোশ পরে ছেলেমেয়েরা শিক্ষামন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে আমি খুবই পছন্দ করি এবং ভালোবাসি। তিনি একজন নেতার কন্যা নেতা। শিক্ষা-দীক্ষা কোনো কিছুই খারাপ না। পীর হাবিব দীপু মনি সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন, বলার কারণও আছে। কিন্তু আমি ওভাবে বলতে পারি না, বলতে চাইও না। দীপু মনি তো আর কাদের সিদ্দিকী নন, লতিফ সিদ্দিকী নন যে ও রকম একটি বিব্রতকর অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াবেন। যারা ওই মুখোশ বানিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের পরিয়ে মন্ত্রীর সামনে দাঁড় করিয়েছিলেন সেই পুলিশ লাইনস স্কুলের মাথাগুলো কি অপরাধী নয়? আমার বোন দীপু মনিকে যথেষ্ট বকাঝকা করেছেন। ঠিকই আছে। কিন্তু সেই পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্বোধদের কি কিছুই হবে না? টিস্যু বক্সেও বঙ্গবন্ধু- বেঁচে আছি কেন এটাই ভাবতে কষ্ট হয়। বোরহান কবীর লিখেছেন এক মন্ত্রণালয় জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩২ কোটি টাকা চেয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা না পেয়ে তারা নিজস্ব তহবিল থেকে ১৯ লাখ টাকার বাজেট করেছে। মানে টাকা পেলে বিরাট কিছু, টাকা না পেলে ৩২ কোটির জায়গায় ১৯ লাখ- এরা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু-দরদি। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছবি বানানোর তোড়জোড় চলছে, ভালো কথা। আরও ২০ বছর আগেই হতে পারত। কিন্তু হেলাফেলা টিভি-নাটকের মতো কোনো কিছু করার চাইতে না করাই ভালো। ছবির মূল পরিচালক শ্যাম বেনেগাল খুবই নামি মানুষ। কিন্তু এখন না। ৮৫ বছর বয়স, ভালো করে চলতে পারেন না। এখন তো আর তিনি ‘আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে-/মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টকবগিয়ে খুন হাসে/আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে।’ সে সময়ের কেউ না। এখন তার যাওয়ার পালা। সৈয়দ বোরহান কবীর যথার্থই লিখেছেন, ‘এই বিদায়ী যাত্রীকে নিয়ে এমন একটা ঐতিহাসিক ছবির চেষ্টা এক মস্তবড় বোকামি। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, শরীর ব্যথা এ নিয়ে তো তার এখন বিছানায় পড়ে থাকার কথা।’ বঙ্গবন্ধুর ওপর ছবি নির্মাণ নিয়ে অন্ততপক্ষে এক যুগ না হলেও পাঁচ বছর অনুশীলন করা উচিত। আলতুফালতু ছবি করা প্রেমের দৃশ্যের অভিনয় বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধু যেভাবে মানুষকে ভালোবাসতেন, হাঁটাচলা করতেন, মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন সেসব আত্মস্থ করা উচিত। কী এক আমাদের কাকে বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে নির্বাচন করেছে। হায় কপাল! জীবনে কোনো প্রেম করিনি, ভালোবেসেছিলাম বঙ্গবন্ধুকে। যে বঙ্গবন্ধু সাজবে তাকে কিছু হলেও তো ভালোবাসতে হবে, শ্রদ্ধা করতে হবে। বেঁচে থেকে এসব কী দেখছি! এই অবিশ্বাস্য ব্যর্থতা, বোনকে ডোবানোর এ পাঁয়তারা কাকে বলব কাকে বোঝাব? বড় অস্বস্তিতে দিন কাটে। টিস্যু বক্সে বঙ্গবন্ধু! মুখোশে বঙ্গবন্ধু! আমাদের চেতনা আমাদের মূল্যবোধ কোথায় গেল? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে আমরা এমন খেলা করতে পারি, এও কি সম্ভব? এই অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে মনে হয় আমরা সব করতে পারি। তাই মাঝেমধ্যেই মনটা বড় বিষিয়ে ওঠে। মনকে শান্ত করতে পারি না। তেলবাজ, চাটুকাররা কত কৌশলই যে জানে তা বোঝা মুশকিল। হিন্দুশাস্ত্রের বিশ্বমিত্রও মনে হয় হিমশিম খাবেন। এসব থেকে পরিত্রাণ কোথায়?

বঙ্গবন্ধু ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা আর পদে পদে মৃত্যুর হাতছানিতে কিছুটা সময় বেশ দিশাহারা ছিলাম। অনেক রাত বিনিদ্র কাটিয়েছি। ভারতে নির্বাসিত জীবনে এক দিনের জন্যও মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাইনি। কিন্তু ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর বিমানবন্দরের তপ্ত কংক্রিটের ওপর যখন গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। মায়ের বুকে পা না ফেলে বুকে হেঁটেছিলাম। সেই থেকে মাথাব্যথা কোথায় উবে গেছে- এই ৩০ বছর তার কোনো ঠিকানা পাইনি। বহু মানুষ বহু নেতা ঘুমাতে পারে না, ঘুমের ওষুধ খেয়ে সারারাত ছটফট করে। আমার অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই ঘুমাতে না পারার কষ্ট আমার জানা ছিল না। গত ৩০ বছর এক রাতের জন্যও একটা ঘুমের বড়ি খেতে হয়নি। দু-তিন বার হাসপাতালে হয়তো ঘুমের ট্যাবলেট দিয়েছে বুঝতে পারলে সরিয়ে রেখেছি। পত্রিকা হাতে নিলে কিংবা বই চোখের সামনে মেলে ধরলে একসময় আপনা-আপনিই ঘুম এসে যায়, নিশপিশ করতে হয় না। কিন্তু ৭ মার্চ রাতে একমুহূর্ত ঘুমাতে পারিনি। যারা ঘুমাতে পারে না রাত জেগে থাকলে কী যে মারাত্মক কষ্ট ৭ মার্চ শনিবার বহুদিন পর উপলব্ধি করেছি, যন্ত্রণা ভোগ করেছি। এক সপ্তাহ আগে ‘আমার দেখা নয়াচীন : শেখ মুজিবুর রহমান’ পড়েছিলাম। তারও অনেক আগে বেশ কয়েক বছর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, তারপর এই সেদিন ‘বঙ্গবন্ধুর জেলখানার রোজনামচা’ পড়ে অবাক হলাম। যারা পাকিস্তানের জন্য সর্বস্ব বিলিয়েছে পাকিস্তান হাসিল করেছে তাদের সঙ্গে পাকিস্তান প্রশাসন কী বৈরী আচরণই না করেছে বিশেষ করে আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি। বই পড়ে কেন যেন মনে হলো এসব কী হচ্ছে? পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি যে আচরণ করা হয়েছে বাংলাদেশেও তো আমাদের প্রতি প্রায় সেই একই রকম আচরণ করা হচ্ছে। যে লতিফ সিদ্দিকী রাজনীতিতে না এলে আমাদের জীবন চলত অন্যদিকে, হয়তো পাকিস্তানের গোলামি করেই কাটিয়ে দিতাম। সেই লতিফ সিদ্দিকী কোথায়? শাজাহান সিরাজ দীর্ঘদিন মৃত্যুশয্যায়, আ স ম আবদুর রবের খবর নেই, সিরাজুল আলম খান বিতর্কিত, নোয়াখালীর খালেদ মোহাম্মদ আলী- কার কথা বলব, কারও কোনো খবর নেই। দু-চার জন যারা আছেন তারাও স্বস্তিতে নেই। একমাত্র নূরে আলম সিদ্দিকীর কিছু টাকাপয়সা হয়েছে, কিন্তু জাতীয় সম্মান পাননি। এখান থেকে কবে মুক্তি? ঘুম হচ্ছিল না, রাত ২টায়  ড. নূরুন নবীর বই ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ হাতে নিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে নূরুন নবী কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিল। ওকে ভারতীয় বাহিনী এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পাঠালে এবং নূরুন নবী সফল যোগাযোগ করতে না পারলে ইতিহাস কেমন হতো বলতে পারি না। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল সেই ষাটের দশক থেকে। লতিফ সিদ্দিকী-শাজাহান সিরাজ দ্বন্দ্ব এক জাতীয় বিপর্যয়ের কারণ হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানকারচর মহেন্দ্রগঞ্জের মাঝামাঝি জিনজিরাম নদের পাড়ে মামা-ভাগ্নে টিলায় শাজাহান সিরাজ গ্রুপের এক সভা হয়েছিল। মূল প্রতিপাদ্যই ছিল কাদের সিদ্দিকীকে কী করে মারা যাবে। অনেক তর্ক-বিতর্ক-আলোচনার পর জননেতা আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘তোমরা পালিয়ে এসে ভারতীয় ভূখন্ডে বসে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করার আলোচনা করছ, পারলে পাকিস্তান আর্মি যে কোনো মুহূর্তে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করবে। তোমরা পালিয়ে ভারতে আর কাদের সিদ্দিকী বাহুবলে পাকিস্তানিদের প্রতিরোধ করে চলেছে। যে পাকিস্তানিদের ভয়ে তোমরা দেশ ছেড়েছ, সেই পাকিস্তানিরাই কাদের সিদ্দিকীকে কিছু করতে পারছে না। তোমরা কাদের সিদ্দিকীকে মারবে কী করে? ওসব বাদ দাও। সবাই মিলে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন কর, পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত কর তারপর কাদের সিদ্দিকীকে যদি মারতে হয় মের আর না মেরে যদি চলে মের না। এখন ওসব বাদ দাও।’ আসলেই আমার জীবন কখনো মসৃণ ছিল না। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ভাগাড়ের শকুনিরা টানাহেঁচড়া করে, তখন বুক ফেটে যায়। তাই নূরুন নবীর ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ পড়তে পড়তে অনেক কথা মনে পড়ছিল। ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ বেশ ভালো লিখেছে। কোনো অতিশয়োক্তি নেই। শিশুকাল থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত যেভাবে এসেছে তা খুবই ভালো। শেষের দিকে কেন যেন গতিটা একটু বাড়িয়ে দিয়েছে। শেষের দিকটা একটু ঝাপসা মনে হলো। তার পরও যা হয়েছে আমার দৃষ্টিতে মুক্তিযুদ্ধের ওপর এ এক অমূল্য সম্পদ।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা