শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিনজন পাওয়া গেছে। এ যেন সোনার খনি পেয়েছি, হীরার খনিও হতে পারে। সেখানে শ্রেষ্ঠ হীরা কোহিনুর আবিষ্কৃত হয়েছে। এটা কোনো কথা হলো? করোনাভাইরাসের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান কাটছাঁট- এটা আমাদের জন্য কত বড় দুর্ভাগ্য। তবে হ্যাঁ, বিদেশি সম্মানিত অতিথিরা আসছেন না, সেখানে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিও আসছেন না- এটা একটা শাপে বর বলা যেতে পারে। ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী এবং আত্মার আত্মীয়, পরম বন্ধু। কিন্তু এখন শতকরা ৯০ জনের কাছে ভারতের সরকারি নেতারা আদ্রিত নন, প্রিয়ও নন। আমি ঠিক বোঝাতে পারছি না, করোনাভাইরাস কী। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেই কি সবাই মারা যায়? একসময় ছিল ‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নাই রক্ষা’। করোনায় ১ লাখ কয়েক হাজার আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ৩ হাজার। বাকিরা কোথায়? ৬০-৭০ হাজার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তাদের কথা তো বলা হচ্ছে না! আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে, আরোগ্যের কোনো খবর নেই! ব্যাপারটা কী? আমার তো আগাগোড়াই মনে হয় এটা একটা সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত। বিশেষ করে চীনের বিরুদ্ধে। আমাদের প্রিয় অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ যথার্থই বলেছেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। ছয় বছরের নিচে কারও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’ আর সর্দি-কাশি-জ্বর-হাঁপানি এ তো আমাদের চিরসঙ্গী। হবে, ভালো হবে- এ নিয়েই জীবন। করোনাভাইরাস নিয়ে আজ কিছুদিন এক মহিলা সরকারি প্রতিবেদন দিয়ে আসছেন। তার কথা শ্রুতিমধুর নয়, অথবা তার তেমন দরদও নেই। তিনি যে তিনজন আক্রান্তের ঘোষণা দিলেন, কী দিয়ে নিশ্চিত করেছেন যে শুধু তিনজনই আক্রান্ত, ৩ হাজার অথবা ৩০ হাজার নয়? কিংবা যে তিনজনকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে নিরূপণ করেছেন তারা কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। শোনা যাচ্ছে, সব মেশিন বিকল। তাহলে কী দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন? যে তিনজনকে আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে তার একজন নাকি আক্রান্ত নন। দায়িত্বপূর্ণ পদে বসে দায়িত্বহীনের মতো আচরণ করা ভালো নয়। স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো নেতার নেতৃত্ব বোঝা যায় না, সাহস-দৃঢ়তাও বোঝা যায় না, ঝড়-তুফান-দুর্যোগ-দুর্বিপাকে নেতৃত্বের প্রমাণ হয়। তাই করোনা নিয়ে কারও করুণা দেশবাসী প্রত্যাশা করে না, সঠিক দায়িত্ব পালন আশা করে।

এর আগে লিখেছিলাম, জি কে শামীমের জামিন হয়, খালেদা জিয়ার হয় না। এতে বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা কমে। আমরা পাকিস্তানে যারপরনাই অবহেলা-নির্যাতনে ছিলাম। তার পরও বিচারব্যবস্থার ওপর আমাদের একটা আস্থা ছিল। এখনো পাকিস্তানের বিচারব্যবস্থা সম্মান করার মতো। কিন্তু আমরা এখানে কীভাবে এলাম? বর্তমানে একজন সব থেকে আলোচিত দুর্নীতিবাজ সন্ত্রাসীর হাই কোর্টে জামিন হয়ে যায়, সরকারি লোকজন বা আইনবিদরা জানেন না! এটা ভাবা যায়? নিম্ন আদালতে হলেও না হয় চলত, সর্বোচ্চ আদালতে নামের বিভ্রাটের যুক্তি কেউ মানবে? মানুষ মনে করে এসবই টাকার খেলা। আইন-আদালত নির্ভরযোগ্য হলে, সাধারণ মানুষের আস্থাশীল হলে অনেক অশান্তি কেটে যেত।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন নিয়ে কদিন থেকে বিএনপি বলছে খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন হবে না। তা কেন? বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালনের সঙ্গে খালেদা জিয়ার জেলে থাকার সম্পর্ক কী? খালেদা জিয়াকে জেলে রাখায় শত সহস্র প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা তো অনেকেই অনেক কিছু তলিয়ে দেখি না। বঙ্গবন্ধু না হলে আমরা কেউ হতাম না, হয়তো আমরা জন্ম নিতাম। কিন্তু সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থায় এখানে আসতাম না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কদিন আগে বলেছেন, ‘এক মেজরের বাঁশির ফুঁতে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি।’ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘মেজরের বাঁশির ফুতেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করি।’ আমি ডা. জাফরুল্লাহকে খুবই ভালেবাসি। কিন্তু তার এ কথার সঙ্গে একমত হতে পারলাম না। আমরা জিয়াউর রহমানের বাঁশিতে কেউ মুক্তিযুদ্ধ করিনি, এমনকি তিনি নিজেও করেননি। বাংলাদেশ বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ করেছে, আমি করেছি, জিয়াউর রহমান করেছেন, অন্য সবাই করেছেন। বঙ্গবন্ধু ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ছিল অচিন্তনীয়। আর মাত্র সাত দিন, আমার পিতা, দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত দিন। আজ প্রায় ১০ বছর বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লিখি। এই দীর্ঘ সময়ে পাঁচ-সাতটি লেখা বাদ গেছে। বাকি দিনগুলোয় দায়িত্ব নিয়েই লিখতে চেষ্টা করেছি। আল্লাহর কি মেহেরবানি, ১৭ মার্চ মঙ্গলবার পিতার জন্মশত দিনে লেখার সুযোগ পাব। প্রাণ খুলে পিতাকে লিখব। শত সহস্র জিজ্ঞাসা, অসংগতি নিয়ে বলতে চেষ্টা করব। সেদিন নঈম নিজামের লেখায় পড়েছিলাম জন্মশতবার্ষিকীতে কেউ এটা করবেন ওটা করবেন, কেউ ১০০ অ্যাম্বুলেন্স দেবেন তাও আবার কোনো গ্রুপের কাছ থেকে নিয়ে নাম কামাবেন। আমার প্রিয় কিছু লোক আছেন। তার মধ্যে ইমদাদুল হক মিলন, সাগর, সামাদ, নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সৈয়দ বোরহান কবীর, শাহেদ চৌধুরী, শেখ মামুন- এ রকম আরও কেউ কেউ। সেদিন সৈয়দ বোরহানের ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক : উৎকণ্ঠা, অস্বস্তি এবং লজ্জা’ পড়ে বিস্মিত হয়েছি। একজন মানুষের কেমন সূক্ষ্ম দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে পারে লেখাটি না পড়লে বোঝা যায় না। এখন তো আমরা হুজুগে বাঙালি- বঙ্গবন্ধু হলেই হলো, ভালো না খারাপ, কোনো ব্যাপার না। সেদিন বগুড়া পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজে বঙ্গবন্ধুর মুখোশ পরে ছেলেমেয়েরা শিক্ষামন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে আমি খুবই পছন্দ করি এবং ভালোবাসি। তিনি একজন নেতার কন্যা নেতা। শিক্ষা-দীক্ষা কোনো কিছুই খারাপ না। পীর হাবিব দীপু মনি সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন, বলার কারণও আছে। কিন্তু আমি ওভাবে বলতে পারি না, বলতে চাইও না। দীপু মনি তো আর কাদের সিদ্দিকী নন, লতিফ সিদ্দিকী নন যে ও রকম একটি বিব্রতকর অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াবেন। যারা ওই মুখোশ বানিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের পরিয়ে মন্ত্রীর সামনে দাঁড় করিয়েছিলেন সেই পুলিশ লাইনস স্কুলের মাথাগুলো কি অপরাধী নয়? আমার বোন দীপু মনিকে যথেষ্ট বকাঝকা করেছেন। ঠিকই আছে। কিন্তু সেই পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্বোধদের কি কিছুই হবে না? টিস্যু বক্সেও বঙ্গবন্ধু- বেঁচে আছি কেন এটাই ভাবতে কষ্ট হয়। বোরহান কবীর লিখেছেন এক মন্ত্রণালয় জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩২ কোটি টাকা চেয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা না পেয়ে তারা নিজস্ব তহবিল থেকে ১৯ লাখ টাকার বাজেট করেছে। মানে টাকা পেলে বিরাট কিছু, টাকা না পেলে ৩২ কোটির জায়গায় ১৯ লাখ- এরা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু-দরদি। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছবি বানানোর তোড়জোড় চলছে, ভালো কথা। আরও ২০ বছর আগেই হতে পারত। কিন্তু হেলাফেলা টিভি-নাটকের মতো কোনো কিছু করার চাইতে না করাই ভালো। ছবির মূল পরিচালক শ্যাম বেনেগাল খুবই নামি মানুষ। কিন্তু এখন না। ৮৫ বছর বয়স, ভালো করে চলতে পারেন না। এখন তো আর তিনি ‘আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে-/মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টকবগিয়ে খুন হাসে/আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে।’ সে সময়ের কেউ না। এখন তার যাওয়ার পালা। সৈয়দ বোরহান কবীর যথার্থই লিখেছেন, ‘এই বিদায়ী যাত্রীকে নিয়ে এমন একটা ঐতিহাসিক ছবির চেষ্টা এক মস্তবড় বোকামি। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, শরীর ব্যথা এ নিয়ে তো তার এখন বিছানায় পড়ে থাকার কথা।’ বঙ্গবন্ধুর ওপর ছবি নির্মাণ নিয়ে অন্ততপক্ষে এক যুগ না হলেও পাঁচ বছর অনুশীলন করা উচিত। আলতুফালতু ছবি করা প্রেমের দৃশ্যের অভিনয় বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধু যেভাবে মানুষকে ভালোবাসতেন, হাঁটাচলা করতেন, মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন সেসব আত্মস্থ করা উচিত। কী এক আমাদের কাকে বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে নির্বাচন করেছে। হায় কপাল! জীবনে কোনো প্রেম করিনি, ভালোবেসেছিলাম বঙ্গবন্ধুকে। যে বঙ্গবন্ধু সাজবে তাকে কিছু হলেও তো ভালোবাসতে হবে, শ্রদ্ধা করতে হবে। বেঁচে থেকে এসব কী দেখছি! এই অবিশ্বাস্য ব্যর্থতা, বোনকে ডোবানোর এ পাঁয়তারা কাকে বলব কাকে বোঝাব? বড় অস্বস্তিতে দিন কাটে। টিস্যু বক্সে বঙ্গবন্ধু! মুখোশে বঙ্গবন্ধু! আমাদের চেতনা আমাদের মূল্যবোধ কোথায় গেল? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে আমরা এমন খেলা করতে পারি, এও কি সম্ভব? এই অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে মনে হয় আমরা সব করতে পারি। তাই মাঝেমধ্যেই মনটা বড় বিষিয়ে ওঠে। মনকে শান্ত করতে পারি না। তেলবাজ, চাটুকাররা কত কৌশলই যে জানে তা বোঝা মুশকিল। হিন্দুশাস্ত্রের বিশ্বমিত্রও মনে হয় হিমশিম খাবেন। এসব থেকে পরিত্রাণ কোথায়?

বঙ্গবন্ধু ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা আর পদে পদে মৃত্যুর হাতছানিতে কিছুটা সময় বেশ দিশাহারা ছিলাম। অনেক রাত বিনিদ্র কাটিয়েছি। ভারতে নির্বাসিত জীবনে এক দিনের জন্যও মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাইনি। কিন্তু ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর বিমানবন্দরের তপ্ত কংক্রিটের ওপর যখন গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। মায়ের বুকে পা না ফেলে বুকে হেঁটেছিলাম। সেই থেকে মাথাব্যথা কোথায় উবে গেছে- এই ৩০ বছর তার কোনো ঠিকানা পাইনি। বহু মানুষ বহু নেতা ঘুমাতে পারে না, ঘুমের ওষুধ খেয়ে সারারাত ছটফট করে। আমার অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই ঘুমাতে না পারার কষ্ট আমার জানা ছিল না। গত ৩০ বছর এক রাতের জন্যও একটা ঘুমের বড়ি খেতে হয়নি। দু-তিন বার হাসপাতালে হয়তো ঘুমের ট্যাবলেট দিয়েছে বুঝতে পারলে সরিয়ে রেখেছি। পত্রিকা হাতে নিলে কিংবা বই চোখের সামনে মেলে ধরলে একসময় আপনা-আপনিই ঘুম এসে যায়, নিশপিশ করতে হয় না। কিন্তু ৭ মার্চ রাতে একমুহূর্ত ঘুমাতে পারিনি। যারা ঘুমাতে পারে না রাত জেগে থাকলে কী যে মারাত্মক কষ্ট ৭ মার্চ শনিবার বহুদিন পর উপলব্ধি করেছি, যন্ত্রণা ভোগ করেছি। এক সপ্তাহ আগে ‘আমার দেখা নয়াচীন : শেখ মুজিবুর রহমান’ পড়েছিলাম। তারও অনেক আগে বেশ কয়েক বছর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, তারপর এই সেদিন ‘বঙ্গবন্ধুর জেলখানার রোজনামচা’ পড়ে অবাক হলাম। যারা পাকিস্তানের জন্য সর্বস্ব বিলিয়েছে পাকিস্তান হাসিল করেছে তাদের সঙ্গে পাকিস্তান প্রশাসন কী বৈরী আচরণই না করেছে বিশেষ করে আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি। বই পড়ে কেন যেন মনে হলো এসব কী হচ্ছে? পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি যে আচরণ করা হয়েছে বাংলাদেশেও তো আমাদের প্রতি প্রায় সেই একই রকম আচরণ করা হচ্ছে। যে লতিফ সিদ্দিকী রাজনীতিতে না এলে আমাদের জীবন চলত অন্যদিকে, হয়তো পাকিস্তানের গোলামি করেই কাটিয়ে দিতাম। সেই লতিফ সিদ্দিকী কোথায়? শাজাহান সিরাজ দীর্ঘদিন মৃত্যুশয্যায়, আ স ম আবদুর রবের খবর নেই, সিরাজুল আলম খান বিতর্কিত, নোয়াখালীর খালেদ মোহাম্মদ আলী- কার কথা বলব, কারও কোনো খবর নেই। দু-চার জন যারা আছেন তারাও স্বস্তিতে নেই। একমাত্র নূরে আলম সিদ্দিকীর কিছু টাকাপয়সা হয়েছে, কিন্তু জাতীয় সম্মান পাননি। এখান থেকে কবে মুক্তি? ঘুম হচ্ছিল না, রাত ২টায়  ড. নূরুন নবীর বই ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ হাতে নিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে নূরুন নবী কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিল। ওকে ভারতীয় বাহিনী এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পাঠালে এবং নূরুন নবী সফল যোগাযোগ করতে না পারলে ইতিহাস কেমন হতো বলতে পারি না। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল সেই ষাটের দশক থেকে। লতিফ সিদ্দিকী-শাজাহান সিরাজ দ্বন্দ্ব এক জাতীয় বিপর্যয়ের কারণ হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানকারচর মহেন্দ্রগঞ্জের মাঝামাঝি জিনজিরাম নদের পাড়ে মামা-ভাগ্নে টিলায় শাজাহান সিরাজ গ্রুপের এক সভা হয়েছিল। মূল প্রতিপাদ্যই ছিল কাদের সিদ্দিকীকে কী করে মারা যাবে। অনেক তর্ক-বিতর্ক-আলোচনার পর জননেতা আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘তোমরা পালিয়ে এসে ভারতীয় ভূখন্ডে বসে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করার আলোচনা করছ, পারলে পাকিস্তান আর্মি যে কোনো মুহূর্তে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করবে। তোমরা পালিয়ে ভারতে আর কাদের সিদ্দিকী বাহুবলে পাকিস্তানিদের প্রতিরোধ করে চলেছে। যে পাকিস্তানিদের ভয়ে তোমরা দেশ ছেড়েছ, সেই পাকিস্তানিরাই কাদের সিদ্দিকীকে কিছু করতে পারছে না। তোমরা কাদের সিদ্দিকীকে মারবে কী করে? ওসব বাদ দাও। সবাই মিলে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন কর, পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত কর তারপর কাদের সিদ্দিকীকে যদি মারতে হয় মের আর না মেরে যদি চলে মের না। এখন ওসব বাদ দাও।’ আসলেই আমার জীবন কখনো মসৃণ ছিল না। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ভাগাড়ের শকুনিরা টানাহেঁচড়া করে, তখন বুক ফেটে যায়। তাই নূরুন নবীর ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ পড়তে পড়তে অনেক কথা মনে পড়ছিল। ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ বেশ ভালো লিখেছে। কোনো অতিশয়োক্তি নেই। শিশুকাল থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত যেভাবে এসেছে তা খুবই ভালো। শেষের দিকে কেন যেন গতিটা একটু বাড়িয়ে দিয়েছে। শেষের দিকটা একটু ঝাপসা মনে হলো। তার পরও যা হয়েছে আমার দৃষ্টিতে মুক্তিযুদ্ধের ওপর এ এক অমূল্য সম্পদ।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল