শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিনজন পাওয়া গেছে। এ যেন সোনার খনি পেয়েছি, হীরার খনিও হতে পারে। সেখানে শ্রেষ্ঠ হীরা কোহিনুর আবিষ্কৃত হয়েছে। এটা কোনো কথা হলো? করোনাভাইরাসের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান কাটছাঁট- এটা আমাদের জন্য কত বড় দুর্ভাগ্য। তবে হ্যাঁ, বিদেশি সম্মানিত অতিথিরা আসছেন না, সেখানে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিও আসছেন না- এটা একটা শাপে বর বলা যেতে পারে। ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী এবং আত্মার আত্মীয়, পরম বন্ধু। কিন্তু এখন শতকরা ৯০ জনের কাছে ভারতের সরকারি নেতারা আদ্রিত নন, প্রিয়ও নন। আমি ঠিক বোঝাতে পারছি না, করোনাভাইরাস কী। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেই কি সবাই মারা যায়? একসময় ছিল ‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নাই রক্ষা’। করোনায় ১ লাখ কয়েক হাজার আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ৩ হাজার। বাকিরা কোথায়? ৬০-৭০ হাজার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তাদের কথা তো বলা হচ্ছে না! আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে, আরোগ্যের কোনো খবর নেই! ব্যাপারটা কী? আমার তো আগাগোড়াই মনে হয় এটা একটা সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত। বিশেষ করে চীনের বিরুদ্ধে। আমাদের প্রিয় অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ যথার্থই বলেছেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। ছয় বছরের নিচে কারও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’ আর সর্দি-কাশি-জ্বর-হাঁপানি এ তো আমাদের চিরসঙ্গী। হবে, ভালো হবে- এ নিয়েই জীবন। করোনাভাইরাস নিয়ে আজ কিছুদিন এক মহিলা সরকারি প্রতিবেদন দিয়ে আসছেন। তার কথা শ্রুতিমধুর নয়, অথবা তার তেমন দরদও নেই। তিনি যে তিনজন আক্রান্তের ঘোষণা দিলেন, কী দিয়ে নিশ্চিত করেছেন যে শুধু তিনজনই আক্রান্ত, ৩ হাজার অথবা ৩০ হাজার নয়? কিংবা যে তিনজনকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে নিরূপণ করেছেন তারা কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। শোনা যাচ্ছে, সব মেশিন বিকল। তাহলে কী দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন? যে তিনজনকে আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে তার একজন নাকি আক্রান্ত নন। দায়িত্বপূর্ণ পদে বসে দায়িত্বহীনের মতো আচরণ করা ভালো নয়। স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো নেতার নেতৃত্ব বোঝা যায় না, সাহস-দৃঢ়তাও বোঝা যায় না, ঝড়-তুফান-দুর্যোগ-দুর্বিপাকে নেতৃত্বের প্রমাণ হয়। তাই করোনা নিয়ে কারও করুণা দেশবাসী প্রত্যাশা করে না, সঠিক দায়িত্ব পালন আশা করে।

এর আগে লিখেছিলাম, জি কে শামীমের জামিন হয়, খালেদা জিয়ার হয় না। এতে বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা কমে। আমরা পাকিস্তানে যারপরনাই অবহেলা-নির্যাতনে ছিলাম। তার পরও বিচারব্যবস্থার ওপর আমাদের একটা আস্থা ছিল। এখনো পাকিস্তানের বিচারব্যবস্থা সম্মান করার মতো। কিন্তু আমরা এখানে কীভাবে এলাম? বর্তমানে একজন সব থেকে আলোচিত দুর্নীতিবাজ সন্ত্রাসীর হাই কোর্টে জামিন হয়ে যায়, সরকারি লোকজন বা আইনবিদরা জানেন না! এটা ভাবা যায়? নিম্ন আদালতে হলেও না হয় চলত, সর্বোচ্চ আদালতে নামের বিভ্রাটের যুক্তি কেউ মানবে? মানুষ মনে করে এসবই টাকার খেলা। আইন-আদালত নির্ভরযোগ্য হলে, সাধারণ মানুষের আস্থাশীল হলে অনেক অশান্তি কেটে যেত।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন নিয়ে কদিন থেকে বিএনপি বলছে খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন হবে না। তা কেন? বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালনের সঙ্গে খালেদা জিয়ার জেলে থাকার সম্পর্ক কী? খালেদা জিয়াকে জেলে রাখায় শত সহস্র প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা তো অনেকেই অনেক কিছু তলিয়ে দেখি না। বঙ্গবন্ধু না হলে আমরা কেউ হতাম না, হয়তো আমরা জন্ম নিতাম। কিন্তু সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থায় এখানে আসতাম না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কদিন আগে বলেছেন, ‘এক মেজরের বাঁশির ফুঁতে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি।’ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘মেজরের বাঁশির ফুতেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করি।’ আমি ডা. জাফরুল্লাহকে খুবই ভালেবাসি। কিন্তু তার এ কথার সঙ্গে একমত হতে পারলাম না। আমরা জিয়াউর রহমানের বাঁশিতে কেউ মুক্তিযুদ্ধ করিনি, এমনকি তিনি নিজেও করেননি। বাংলাদেশ বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ করেছে, আমি করেছি, জিয়াউর রহমান করেছেন, অন্য সবাই করেছেন। বঙ্গবন্ধু ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ছিল অচিন্তনীয়। আর মাত্র সাত দিন, আমার পিতা, দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত দিন। আজ প্রায় ১০ বছর বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লিখি। এই দীর্ঘ সময়ে পাঁচ-সাতটি লেখা বাদ গেছে। বাকি দিনগুলোয় দায়িত্ব নিয়েই লিখতে চেষ্টা করেছি। আল্লাহর কি মেহেরবানি, ১৭ মার্চ মঙ্গলবার পিতার জন্মশত দিনে লেখার সুযোগ পাব। প্রাণ খুলে পিতাকে লিখব। শত সহস্র জিজ্ঞাসা, অসংগতি নিয়ে বলতে চেষ্টা করব। সেদিন নঈম নিজামের লেখায় পড়েছিলাম জন্মশতবার্ষিকীতে কেউ এটা করবেন ওটা করবেন, কেউ ১০০ অ্যাম্বুলেন্স দেবেন তাও আবার কোনো গ্রুপের কাছ থেকে নিয়ে নাম কামাবেন। আমার প্রিয় কিছু লোক আছেন। তার মধ্যে ইমদাদুল হক মিলন, সাগর, সামাদ, নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সৈয়দ বোরহান কবীর, শাহেদ চৌধুরী, শেখ মামুন- এ রকম আরও কেউ কেউ। সেদিন সৈয়দ বোরহানের ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক : উৎকণ্ঠা, অস্বস্তি এবং লজ্জা’ পড়ে বিস্মিত হয়েছি। একজন মানুষের কেমন সূক্ষ্ম দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে পারে লেখাটি না পড়লে বোঝা যায় না। এখন তো আমরা হুজুগে বাঙালি- বঙ্গবন্ধু হলেই হলো, ভালো না খারাপ, কোনো ব্যাপার না। সেদিন বগুড়া পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজে বঙ্গবন্ধুর মুখোশ পরে ছেলেমেয়েরা শিক্ষামন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে আমি খুবই পছন্দ করি এবং ভালোবাসি। তিনি একজন নেতার কন্যা নেতা। শিক্ষা-দীক্ষা কোনো কিছুই খারাপ না। পীর হাবিব দীপু মনি সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন, বলার কারণও আছে। কিন্তু আমি ওভাবে বলতে পারি না, বলতে চাইও না। দীপু মনি তো আর কাদের সিদ্দিকী নন, লতিফ সিদ্দিকী নন যে ও রকম একটি বিব্রতকর অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াবেন। যারা ওই মুখোশ বানিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের পরিয়ে মন্ত্রীর সামনে দাঁড় করিয়েছিলেন সেই পুলিশ লাইনস স্কুলের মাথাগুলো কি অপরাধী নয়? আমার বোন দীপু মনিকে যথেষ্ট বকাঝকা করেছেন। ঠিকই আছে। কিন্তু সেই পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্বোধদের কি কিছুই হবে না? টিস্যু বক্সেও বঙ্গবন্ধু- বেঁচে আছি কেন এটাই ভাবতে কষ্ট হয়। বোরহান কবীর লিখেছেন এক মন্ত্রণালয় জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩২ কোটি টাকা চেয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা না পেয়ে তারা নিজস্ব তহবিল থেকে ১৯ লাখ টাকার বাজেট করেছে। মানে টাকা পেলে বিরাট কিছু, টাকা না পেলে ৩২ কোটির জায়গায় ১৯ লাখ- এরা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু-দরদি। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছবি বানানোর তোড়জোড় চলছে, ভালো কথা। আরও ২০ বছর আগেই হতে পারত। কিন্তু হেলাফেলা টিভি-নাটকের মতো কোনো কিছু করার চাইতে না করাই ভালো। ছবির মূল পরিচালক শ্যাম বেনেগাল খুবই নামি মানুষ। কিন্তু এখন না। ৮৫ বছর বয়স, ভালো করে চলতে পারেন না। এখন তো আর তিনি ‘আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে-/মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টকবগিয়ে খুন হাসে/আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে।’ সে সময়ের কেউ না। এখন তার যাওয়ার পালা। সৈয়দ বোরহান কবীর যথার্থই লিখেছেন, ‘এই বিদায়ী যাত্রীকে নিয়ে এমন একটা ঐতিহাসিক ছবির চেষ্টা এক মস্তবড় বোকামি। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, শরীর ব্যথা এ নিয়ে তো তার এখন বিছানায় পড়ে থাকার কথা।’ বঙ্গবন্ধুর ওপর ছবি নির্মাণ নিয়ে অন্ততপক্ষে এক যুগ না হলেও পাঁচ বছর অনুশীলন করা উচিত। আলতুফালতু ছবি করা প্রেমের দৃশ্যের অভিনয় বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধু যেভাবে মানুষকে ভালোবাসতেন, হাঁটাচলা করতেন, মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন সেসব আত্মস্থ করা উচিত। কী এক আমাদের কাকে বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে নির্বাচন করেছে। হায় কপাল! জীবনে কোনো প্রেম করিনি, ভালোবেসেছিলাম বঙ্গবন্ধুকে। যে বঙ্গবন্ধু সাজবে তাকে কিছু হলেও তো ভালোবাসতে হবে, শ্রদ্ধা করতে হবে। বেঁচে থেকে এসব কী দেখছি! এই অবিশ্বাস্য ব্যর্থতা, বোনকে ডোবানোর এ পাঁয়তারা কাকে বলব কাকে বোঝাব? বড় অস্বস্তিতে দিন কাটে। টিস্যু বক্সে বঙ্গবন্ধু! মুখোশে বঙ্গবন্ধু! আমাদের চেতনা আমাদের মূল্যবোধ কোথায় গেল? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে আমরা এমন খেলা করতে পারি, এও কি সম্ভব? এই অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে মনে হয় আমরা সব করতে পারি। তাই মাঝেমধ্যেই মনটা বড় বিষিয়ে ওঠে। মনকে শান্ত করতে পারি না। তেলবাজ, চাটুকাররা কত কৌশলই যে জানে তা বোঝা মুশকিল। হিন্দুশাস্ত্রের বিশ্বমিত্রও মনে হয় হিমশিম খাবেন। এসব থেকে পরিত্রাণ কোথায়?

বঙ্গবন্ধু ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা আর পদে পদে মৃত্যুর হাতছানিতে কিছুটা সময় বেশ দিশাহারা ছিলাম। অনেক রাত বিনিদ্র কাটিয়েছি। ভারতে নির্বাসিত জীবনে এক দিনের জন্যও মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাইনি। কিন্তু ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর বিমানবন্দরের তপ্ত কংক্রিটের ওপর যখন গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। মায়ের বুকে পা না ফেলে বুকে হেঁটেছিলাম। সেই থেকে মাথাব্যথা কোথায় উবে গেছে- এই ৩০ বছর তার কোনো ঠিকানা পাইনি। বহু মানুষ বহু নেতা ঘুমাতে পারে না, ঘুমের ওষুধ খেয়ে সারারাত ছটফট করে। আমার অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই ঘুমাতে না পারার কষ্ট আমার জানা ছিল না। গত ৩০ বছর এক রাতের জন্যও একটা ঘুমের বড়ি খেতে হয়নি। দু-তিন বার হাসপাতালে হয়তো ঘুমের ট্যাবলেট দিয়েছে বুঝতে পারলে সরিয়ে রেখেছি। পত্রিকা হাতে নিলে কিংবা বই চোখের সামনে মেলে ধরলে একসময় আপনা-আপনিই ঘুম এসে যায়, নিশপিশ করতে হয় না। কিন্তু ৭ মার্চ রাতে একমুহূর্ত ঘুমাতে পারিনি। যারা ঘুমাতে পারে না রাত জেগে থাকলে কী যে মারাত্মক কষ্ট ৭ মার্চ শনিবার বহুদিন পর উপলব্ধি করেছি, যন্ত্রণা ভোগ করেছি। এক সপ্তাহ আগে ‘আমার দেখা নয়াচীন : শেখ মুজিবুর রহমান’ পড়েছিলাম। তারও অনেক আগে বেশ কয়েক বছর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, তারপর এই সেদিন ‘বঙ্গবন্ধুর জেলখানার রোজনামচা’ পড়ে অবাক হলাম। যারা পাকিস্তানের জন্য সর্বস্ব বিলিয়েছে পাকিস্তান হাসিল করেছে তাদের সঙ্গে পাকিস্তান প্রশাসন কী বৈরী আচরণই না করেছে বিশেষ করে আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি। বই পড়ে কেন যেন মনে হলো এসব কী হচ্ছে? পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি যে আচরণ করা হয়েছে বাংলাদেশেও তো আমাদের প্রতি প্রায় সেই একই রকম আচরণ করা হচ্ছে। যে লতিফ সিদ্দিকী রাজনীতিতে না এলে আমাদের জীবন চলত অন্যদিকে, হয়তো পাকিস্তানের গোলামি করেই কাটিয়ে দিতাম। সেই লতিফ সিদ্দিকী কোথায়? শাজাহান সিরাজ দীর্ঘদিন মৃত্যুশয্যায়, আ স ম আবদুর রবের খবর নেই, সিরাজুল আলম খান বিতর্কিত, নোয়াখালীর খালেদ মোহাম্মদ আলী- কার কথা বলব, কারও কোনো খবর নেই। দু-চার জন যারা আছেন তারাও স্বস্তিতে নেই। একমাত্র নূরে আলম সিদ্দিকীর কিছু টাকাপয়সা হয়েছে, কিন্তু জাতীয় সম্মান পাননি। এখান থেকে কবে মুক্তি? ঘুম হচ্ছিল না, রাত ২টায়  ড. নূরুন নবীর বই ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ হাতে নিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে নূরুন নবী কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিল। ওকে ভারতীয় বাহিনী এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পাঠালে এবং নূরুন নবী সফল যোগাযোগ করতে না পারলে ইতিহাস কেমন হতো বলতে পারি না। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল সেই ষাটের দশক থেকে। লতিফ সিদ্দিকী-শাজাহান সিরাজ দ্বন্দ্ব এক জাতীয় বিপর্যয়ের কারণ হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানকারচর মহেন্দ্রগঞ্জের মাঝামাঝি জিনজিরাম নদের পাড়ে মামা-ভাগ্নে টিলায় শাজাহান সিরাজ গ্রুপের এক সভা হয়েছিল। মূল প্রতিপাদ্যই ছিল কাদের সিদ্দিকীকে কী করে মারা যাবে। অনেক তর্ক-বিতর্ক-আলোচনার পর জননেতা আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘তোমরা পালিয়ে এসে ভারতীয় ভূখন্ডে বসে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করার আলোচনা করছ, পারলে পাকিস্তান আর্মি যে কোনো মুহূর্তে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করবে। তোমরা পালিয়ে ভারতে আর কাদের সিদ্দিকী বাহুবলে পাকিস্তানিদের প্রতিরোধ করে চলেছে। যে পাকিস্তানিদের ভয়ে তোমরা দেশ ছেড়েছ, সেই পাকিস্তানিরাই কাদের সিদ্দিকীকে কিছু করতে পারছে না। তোমরা কাদের সিদ্দিকীকে মারবে কী করে? ওসব বাদ দাও। সবাই মিলে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন কর, পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত কর তারপর কাদের সিদ্দিকীকে যদি মারতে হয় মের আর না মেরে যদি চলে মের না। এখন ওসব বাদ দাও।’ আসলেই আমার জীবন কখনো মসৃণ ছিল না। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ভাগাড়ের শকুনিরা টানাহেঁচড়া করে, তখন বুক ফেটে যায়। তাই নূরুন নবীর ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ পড়তে পড়তে অনেক কথা মনে পড়ছিল। ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ বেশ ভালো লিখেছে। কোনো অতিশয়োক্তি নেই। শিশুকাল থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত যেভাবে এসেছে তা খুবই ভালো। শেষের দিকে কেন যেন গতিটা একটু বাড়িয়ে দিয়েছে। শেষের দিকটা একটু ঝাপসা মনে হলো। তার পরও যা হয়েছে আমার দৃষ্টিতে মুক্তিযুদ্ধের ওপর এ এক অমূল্য সম্পদ।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা