শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিনজন পাওয়া গেছে। এ যেন সোনার খনি পেয়েছি, হীরার খনিও হতে পারে। সেখানে শ্রেষ্ঠ হীরা কোহিনুর আবিষ্কৃত হয়েছে। এটা কোনো কথা হলো? করোনাভাইরাসের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান কাটছাঁট- এটা আমাদের জন্য কত বড় দুর্ভাগ্য। তবে হ্যাঁ, বিদেশি সম্মানিত অতিথিরা আসছেন না, সেখানে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিও আসছেন না- এটা একটা শাপে বর বলা যেতে পারে। ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী এবং আত্মার আত্মীয়, পরম বন্ধু। কিন্তু এখন শতকরা ৯০ জনের কাছে ভারতের সরকারি নেতারা আদ্রিত নন, প্রিয়ও নন। আমি ঠিক বোঝাতে পারছি না, করোনাভাইরাস কী। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেই কি সবাই মারা যায়? একসময় ছিল ‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নাই রক্ষা’। করোনায় ১ লাখ কয়েক হাজার আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ৩ হাজার। বাকিরা কোথায়? ৬০-৭০ হাজার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তাদের কথা তো বলা হচ্ছে না! আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে, আরোগ্যের কোনো খবর নেই! ব্যাপারটা কী? আমার তো আগাগোড়াই মনে হয় এটা একটা সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত। বিশেষ করে চীনের বিরুদ্ধে। আমাদের প্রিয় অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ যথার্থই বলেছেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। ছয় বছরের নিচে কারও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’ আর সর্দি-কাশি-জ্বর-হাঁপানি এ তো আমাদের চিরসঙ্গী। হবে, ভালো হবে- এ নিয়েই জীবন। করোনাভাইরাস নিয়ে আজ কিছুদিন এক মহিলা সরকারি প্রতিবেদন দিয়ে আসছেন। তার কথা শ্রুতিমধুর নয়, অথবা তার তেমন দরদও নেই। তিনি যে তিনজন আক্রান্তের ঘোষণা দিলেন, কী দিয়ে নিশ্চিত করেছেন যে শুধু তিনজনই আক্রান্ত, ৩ হাজার অথবা ৩০ হাজার নয়? কিংবা যে তিনজনকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে নিরূপণ করেছেন তারা কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। শোনা যাচ্ছে, সব মেশিন বিকল। তাহলে কী দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন? যে তিনজনকে আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে তার একজন নাকি আক্রান্ত নন। দায়িত্বপূর্ণ পদে বসে দায়িত্বহীনের মতো আচরণ করা ভালো নয়। স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো নেতার নেতৃত্ব বোঝা যায় না, সাহস-দৃঢ়তাও বোঝা যায় না, ঝড়-তুফান-দুর্যোগ-দুর্বিপাকে নেতৃত্বের প্রমাণ হয়। তাই করোনা নিয়ে কারও করুণা দেশবাসী প্রত্যাশা করে না, সঠিক দায়িত্ব পালন আশা করে।

এর আগে লিখেছিলাম, জি কে শামীমের জামিন হয়, খালেদা জিয়ার হয় না। এতে বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা কমে। আমরা পাকিস্তানে যারপরনাই অবহেলা-নির্যাতনে ছিলাম। তার পরও বিচারব্যবস্থার ওপর আমাদের একটা আস্থা ছিল। এখনো পাকিস্তানের বিচারব্যবস্থা সম্মান করার মতো। কিন্তু আমরা এখানে কীভাবে এলাম? বর্তমানে একজন সব থেকে আলোচিত দুর্নীতিবাজ সন্ত্রাসীর হাই কোর্টে জামিন হয়ে যায়, সরকারি লোকজন বা আইনবিদরা জানেন না! এটা ভাবা যায়? নিম্ন আদালতে হলেও না হয় চলত, সর্বোচ্চ আদালতে নামের বিভ্রাটের যুক্তি কেউ মানবে? মানুষ মনে করে এসবই টাকার খেলা। আইন-আদালত নির্ভরযোগ্য হলে, সাধারণ মানুষের আস্থাশীল হলে অনেক অশান্তি কেটে যেত।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন নিয়ে কদিন থেকে বিএনপি বলছে খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন হবে না। তা কেন? বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালনের সঙ্গে খালেদা জিয়ার জেলে থাকার সম্পর্ক কী? খালেদা জিয়াকে জেলে রাখায় শত সহস্র প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা তো অনেকেই অনেক কিছু তলিয়ে দেখি না। বঙ্গবন্ধু না হলে আমরা কেউ হতাম না, হয়তো আমরা জন্ম নিতাম। কিন্তু সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থায় এখানে আসতাম না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কদিন আগে বলেছেন, ‘এক মেজরের বাঁশির ফুঁতে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি।’ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘মেজরের বাঁশির ফুতেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করি।’ আমি ডা. জাফরুল্লাহকে খুবই ভালেবাসি। কিন্তু তার এ কথার সঙ্গে একমত হতে পারলাম না। আমরা জিয়াউর রহমানের বাঁশিতে কেউ মুক্তিযুদ্ধ করিনি, এমনকি তিনি নিজেও করেননি। বাংলাদেশ বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ করেছে, আমি করেছি, জিয়াউর রহমান করেছেন, অন্য সবাই করেছেন। বঙ্গবন্ধু ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ছিল অচিন্তনীয়। আর মাত্র সাত দিন, আমার পিতা, দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত দিন। আজ প্রায় ১০ বছর বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লিখি। এই দীর্ঘ সময়ে পাঁচ-সাতটি লেখা বাদ গেছে। বাকি দিনগুলোয় দায়িত্ব নিয়েই লিখতে চেষ্টা করেছি। আল্লাহর কি মেহেরবানি, ১৭ মার্চ মঙ্গলবার পিতার জন্মশত দিনে লেখার সুযোগ পাব। প্রাণ খুলে পিতাকে লিখব। শত সহস্র জিজ্ঞাসা, অসংগতি নিয়ে বলতে চেষ্টা করব। সেদিন নঈম নিজামের লেখায় পড়েছিলাম জন্মশতবার্ষিকীতে কেউ এটা করবেন ওটা করবেন, কেউ ১০০ অ্যাম্বুলেন্স দেবেন তাও আবার কোনো গ্রুপের কাছ থেকে নিয়ে নাম কামাবেন। আমার প্রিয় কিছু লোক আছেন। তার মধ্যে ইমদাদুল হক মিলন, সাগর, সামাদ, নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সৈয়দ বোরহান কবীর, শাহেদ চৌধুরী, শেখ মামুন- এ রকম আরও কেউ কেউ। সেদিন সৈয়দ বোরহানের ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক : উৎকণ্ঠা, অস্বস্তি এবং লজ্জা’ পড়ে বিস্মিত হয়েছি। একজন মানুষের কেমন সূক্ষ্ম দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে পারে লেখাটি না পড়লে বোঝা যায় না। এখন তো আমরা হুজুগে বাঙালি- বঙ্গবন্ধু হলেই হলো, ভালো না খারাপ, কোনো ব্যাপার না। সেদিন বগুড়া পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজে বঙ্গবন্ধুর মুখোশ পরে ছেলেমেয়েরা শিক্ষামন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে আমি খুবই পছন্দ করি এবং ভালোবাসি। তিনি একজন নেতার কন্যা নেতা। শিক্ষা-দীক্ষা কোনো কিছুই খারাপ না। পীর হাবিব দীপু মনি সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন, বলার কারণও আছে। কিন্তু আমি ওভাবে বলতে পারি না, বলতে চাইও না। দীপু মনি তো আর কাদের সিদ্দিকী নন, লতিফ সিদ্দিকী নন যে ও রকম একটি বিব্রতকর অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াবেন। যারা ওই মুখোশ বানিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের পরিয়ে মন্ত্রীর সামনে দাঁড় করিয়েছিলেন সেই পুলিশ লাইনস স্কুলের মাথাগুলো কি অপরাধী নয়? আমার বোন দীপু মনিকে যথেষ্ট বকাঝকা করেছেন। ঠিকই আছে। কিন্তু সেই পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্বোধদের কি কিছুই হবে না? টিস্যু বক্সেও বঙ্গবন্ধু- বেঁচে আছি কেন এটাই ভাবতে কষ্ট হয়। বোরহান কবীর লিখেছেন এক মন্ত্রণালয় জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩২ কোটি টাকা চেয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা না পেয়ে তারা নিজস্ব তহবিল থেকে ১৯ লাখ টাকার বাজেট করেছে। মানে টাকা পেলে বিরাট কিছু, টাকা না পেলে ৩২ কোটির জায়গায় ১৯ লাখ- এরা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু-দরদি। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছবি বানানোর তোড়জোড় চলছে, ভালো কথা। আরও ২০ বছর আগেই হতে পারত। কিন্তু হেলাফেলা টিভি-নাটকের মতো কোনো কিছু করার চাইতে না করাই ভালো। ছবির মূল পরিচালক শ্যাম বেনেগাল খুবই নামি মানুষ। কিন্তু এখন না। ৮৫ বছর বয়স, ভালো করে চলতে পারেন না। এখন তো আর তিনি ‘আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে-/মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টকবগিয়ে খুন হাসে/আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে।’ সে সময়ের কেউ না। এখন তার যাওয়ার পালা। সৈয়দ বোরহান কবীর যথার্থই লিখেছেন, ‘এই বিদায়ী যাত্রীকে নিয়ে এমন একটা ঐতিহাসিক ছবির চেষ্টা এক মস্তবড় বোকামি। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, শরীর ব্যথা এ নিয়ে তো তার এখন বিছানায় পড়ে থাকার কথা।’ বঙ্গবন্ধুর ওপর ছবি নির্মাণ নিয়ে অন্ততপক্ষে এক যুগ না হলেও পাঁচ বছর অনুশীলন করা উচিত। আলতুফালতু ছবি করা প্রেমের দৃশ্যের অভিনয় বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধু যেভাবে মানুষকে ভালোবাসতেন, হাঁটাচলা করতেন, মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন সেসব আত্মস্থ করা উচিত। কী এক আমাদের কাকে বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে নির্বাচন করেছে। হায় কপাল! জীবনে কোনো প্রেম করিনি, ভালোবেসেছিলাম বঙ্গবন্ধুকে। যে বঙ্গবন্ধু সাজবে তাকে কিছু হলেও তো ভালোবাসতে হবে, শ্রদ্ধা করতে হবে। বেঁচে থেকে এসব কী দেখছি! এই অবিশ্বাস্য ব্যর্থতা, বোনকে ডোবানোর এ পাঁয়তারা কাকে বলব কাকে বোঝাব? বড় অস্বস্তিতে দিন কাটে। টিস্যু বক্সে বঙ্গবন্ধু! মুখোশে বঙ্গবন্ধু! আমাদের চেতনা আমাদের মূল্যবোধ কোথায় গেল? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে আমরা এমন খেলা করতে পারি, এও কি সম্ভব? এই অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে মনে হয় আমরা সব করতে পারি। তাই মাঝেমধ্যেই মনটা বড় বিষিয়ে ওঠে। মনকে শান্ত করতে পারি না। তেলবাজ, চাটুকাররা কত কৌশলই যে জানে তা বোঝা মুশকিল। হিন্দুশাস্ত্রের বিশ্বমিত্রও মনে হয় হিমশিম খাবেন। এসব থেকে পরিত্রাণ কোথায়?

বঙ্গবন্ধু ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা আর পদে পদে মৃত্যুর হাতছানিতে কিছুটা সময় বেশ দিশাহারা ছিলাম। অনেক রাত বিনিদ্র কাটিয়েছি। ভারতে নির্বাসিত জীবনে এক দিনের জন্যও মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাইনি। কিন্তু ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর বিমানবন্দরের তপ্ত কংক্রিটের ওপর যখন গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। মায়ের বুকে পা না ফেলে বুকে হেঁটেছিলাম। সেই থেকে মাথাব্যথা কোথায় উবে গেছে- এই ৩০ বছর তার কোনো ঠিকানা পাইনি। বহু মানুষ বহু নেতা ঘুমাতে পারে না, ঘুমের ওষুধ খেয়ে সারারাত ছটফট করে। আমার অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই ঘুমাতে না পারার কষ্ট আমার জানা ছিল না। গত ৩০ বছর এক রাতের জন্যও একটা ঘুমের বড়ি খেতে হয়নি। দু-তিন বার হাসপাতালে হয়তো ঘুমের ট্যাবলেট দিয়েছে বুঝতে পারলে সরিয়ে রেখেছি। পত্রিকা হাতে নিলে কিংবা বই চোখের সামনে মেলে ধরলে একসময় আপনা-আপনিই ঘুম এসে যায়, নিশপিশ করতে হয় না। কিন্তু ৭ মার্চ রাতে একমুহূর্ত ঘুমাতে পারিনি। যারা ঘুমাতে পারে না রাত জেগে থাকলে কী যে মারাত্মক কষ্ট ৭ মার্চ শনিবার বহুদিন পর উপলব্ধি করেছি, যন্ত্রণা ভোগ করেছি। এক সপ্তাহ আগে ‘আমার দেখা নয়াচীন : শেখ মুজিবুর রহমান’ পড়েছিলাম। তারও অনেক আগে বেশ কয়েক বছর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, তারপর এই সেদিন ‘বঙ্গবন্ধুর জেলখানার রোজনামচা’ পড়ে অবাক হলাম। যারা পাকিস্তানের জন্য সর্বস্ব বিলিয়েছে পাকিস্তান হাসিল করেছে তাদের সঙ্গে পাকিস্তান প্রশাসন কী বৈরী আচরণই না করেছে বিশেষ করে আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি। বই পড়ে কেন যেন মনে হলো এসব কী হচ্ছে? পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি যে আচরণ করা হয়েছে বাংলাদেশেও তো আমাদের প্রতি প্রায় সেই একই রকম আচরণ করা হচ্ছে। যে লতিফ সিদ্দিকী রাজনীতিতে না এলে আমাদের জীবন চলত অন্যদিকে, হয়তো পাকিস্তানের গোলামি করেই কাটিয়ে দিতাম। সেই লতিফ সিদ্দিকী কোথায়? শাজাহান সিরাজ দীর্ঘদিন মৃত্যুশয্যায়, আ স ম আবদুর রবের খবর নেই, সিরাজুল আলম খান বিতর্কিত, নোয়াখালীর খালেদ মোহাম্মদ আলী- কার কথা বলব, কারও কোনো খবর নেই। দু-চার জন যারা আছেন তারাও স্বস্তিতে নেই। একমাত্র নূরে আলম সিদ্দিকীর কিছু টাকাপয়সা হয়েছে, কিন্তু জাতীয় সম্মান পাননি। এখান থেকে কবে মুক্তি? ঘুম হচ্ছিল না, রাত ২টায়  ড. নূরুন নবীর বই ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ হাতে নিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে নূরুন নবী কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিল। ওকে ভারতীয় বাহিনী এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পাঠালে এবং নূরুন নবী সফল যোগাযোগ করতে না পারলে ইতিহাস কেমন হতো বলতে পারি না। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল সেই ষাটের দশক থেকে। লতিফ সিদ্দিকী-শাজাহান সিরাজ দ্বন্দ্ব এক জাতীয় বিপর্যয়ের কারণ হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানকারচর মহেন্দ্রগঞ্জের মাঝামাঝি জিনজিরাম নদের পাড়ে মামা-ভাগ্নে টিলায় শাজাহান সিরাজ গ্রুপের এক সভা হয়েছিল। মূল প্রতিপাদ্যই ছিল কাদের সিদ্দিকীকে কী করে মারা যাবে। অনেক তর্ক-বিতর্ক-আলোচনার পর জননেতা আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘তোমরা পালিয়ে এসে ভারতীয় ভূখন্ডে বসে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করার আলোচনা করছ, পারলে পাকিস্তান আর্মি যে কোনো মুহূর্তে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করবে। তোমরা পালিয়ে ভারতে আর কাদের সিদ্দিকী বাহুবলে পাকিস্তানিদের প্রতিরোধ করে চলেছে। যে পাকিস্তানিদের ভয়ে তোমরা দেশ ছেড়েছ, সেই পাকিস্তানিরাই কাদের সিদ্দিকীকে কিছু করতে পারছে না। তোমরা কাদের সিদ্দিকীকে মারবে কী করে? ওসব বাদ দাও। সবাই মিলে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন কর, পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত কর তারপর কাদের সিদ্দিকীকে যদি মারতে হয় মের আর না মেরে যদি চলে মের না। এখন ওসব বাদ দাও।’ আসলেই আমার জীবন কখনো মসৃণ ছিল না। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ভাগাড়ের শকুনিরা টানাহেঁচড়া করে, তখন বুক ফেটে যায়। তাই নূরুন নবীর ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ পড়তে পড়তে অনেক কথা মনে পড়ছিল। ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ বেশ ভালো লিখেছে। কোনো অতিশয়োক্তি নেই। শিশুকাল থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত যেভাবে এসেছে তা খুবই ভালো। শেষের দিকে কেন যেন গতিটা একটু বাড়িয়ে দিয়েছে। শেষের দিকটা একটু ঝাপসা মনে হলো। তার পরও যা হয়েছে আমার দৃষ্টিতে মুক্তিযুদ্ধের ওপর এ এক অমূল্য সম্পদ।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

এই মাত্র | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম