শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব কী? কিছুই বুঝতে পারি না

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিনজন পাওয়া গেছে। এ যেন সোনার খনি পেয়েছি, হীরার খনিও হতে পারে। সেখানে শ্রেষ্ঠ হীরা কোহিনুর আবিষ্কৃত হয়েছে। এটা কোনো কথা হলো? করোনাভাইরাসের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান কাটছাঁট- এটা আমাদের জন্য কত বড় দুর্ভাগ্য। তবে হ্যাঁ, বিদেশি সম্মানিত অতিথিরা আসছেন না, সেখানে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিও আসছেন না- এটা একটা শাপে বর বলা যেতে পারে। ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী এবং আত্মার আত্মীয়, পরম বন্ধু। কিন্তু এখন শতকরা ৯০ জনের কাছে ভারতের সরকারি নেতারা আদ্রিত নন, প্রিয়ও নন। আমি ঠিক বোঝাতে পারছি না, করোনাভাইরাস কী। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেই কি সবাই মারা যায়? একসময় ছিল ‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নাই রক্ষা’। করোনায় ১ লাখ কয়েক হাজার আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ৩ হাজার। বাকিরা কোথায়? ৬০-৭০ হাজার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তাদের কথা তো বলা হচ্ছে না! আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে, আরোগ্যের কোনো খবর নেই! ব্যাপারটা কী? আমার তো আগাগোড়াই মনে হয় এটা একটা সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত। বিশেষ করে চীনের বিরুদ্ধে। আমাদের প্রিয় অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ যথার্থই বলেছেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। ছয় বছরের নিচে কারও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’ আর সর্দি-কাশি-জ্বর-হাঁপানি এ তো আমাদের চিরসঙ্গী। হবে, ভালো হবে- এ নিয়েই জীবন। করোনাভাইরাস নিয়ে আজ কিছুদিন এক মহিলা সরকারি প্রতিবেদন দিয়ে আসছেন। তার কথা শ্রুতিমধুর নয়, অথবা তার তেমন দরদও নেই। তিনি যে তিনজন আক্রান্তের ঘোষণা দিলেন, কী দিয়ে নিশ্চিত করেছেন যে শুধু তিনজনই আক্রান্ত, ৩ হাজার অথবা ৩০ হাজার নয়? কিংবা যে তিনজনকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে নিরূপণ করেছেন তারা কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। শোনা যাচ্ছে, সব মেশিন বিকল। তাহলে কী দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন? যে তিনজনকে আক্রান্তের কথা বলা হচ্ছে তার একজন নাকি আক্রান্ত নন। দায়িত্বপূর্ণ পদে বসে দায়িত্বহীনের মতো আচরণ করা ভালো নয়। স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো নেতার নেতৃত্ব বোঝা যায় না, সাহস-দৃঢ়তাও বোঝা যায় না, ঝড়-তুফান-দুর্যোগ-দুর্বিপাকে নেতৃত্বের প্রমাণ হয়। তাই করোনা নিয়ে কারও করুণা দেশবাসী প্রত্যাশা করে না, সঠিক দায়িত্ব পালন আশা করে।

এর আগে লিখেছিলাম, জি কে শামীমের জামিন হয়, খালেদা জিয়ার হয় না। এতে বিচারব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা কমে। আমরা পাকিস্তানে যারপরনাই অবহেলা-নির্যাতনে ছিলাম। তার পরও বিচারব্যবস্থার ওপর আমাদের একটা আস্থা ছিল। এখনো পাকিস্তানের বিচারব্যবস্থা সম্মান করার মতো। কিন্তু আমরা এখানে কীভাবে এলাম? বর্তমানে একজন সব থেকে আলোচিত দুর্নীতিবাজ সন্ত্রাসীর হাই কোর্টে জামিন হয়ে যায়, সরকারি লোকজন বা আইনবিদরা জানেন না! এটা ভাবা যায়? নিম্ন আদালতে হলেও না হয় চলত, সর্বোচ্চ আদালতে নামের বিভ্রাটের যুক্তি কেউ মানবে? মানুষ মনে করে এসবই টাকার খেলা। আইন-আদালত নির্ভরযোগ্য হলে, সাধারণ মানুষের আস্থাশীল হলে অনেক অশান্তি কেটে যেত।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন নিয়ে কদিন থেকে বিএনপি বলছে খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালন হবে না। তা কেন? বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পালনের সঙ্গে খালেদা জিয়ার জেলে থাকার সম্পর্ক কী? খালেদা জিয়াকে জেলে রাখায় শত সহস্র প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা তো অনেকেই অনেক কিছু তলিয়ে দেখি না। বঙ্গবন্ধু না হলে আমরা কেউ হতাম না, হয়তো আমরা জন্ম নিতাম। কিন্তু সামাজিক-রাজনৈতিক অবস্থায় এখানে আসতাম না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কদিন আগে বলেছেন, ‘এক মেজরের বাঁশির ফুঁতে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি।’ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘মেজরের বাঁশির ফুতেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করি।’ আমি ডা. জাফরুল্লাহকে খুবই ভালেবাসি। কিন্তু তার এ কথার সঙ্গে একমত হতে পারলাম না। আমরা জিয়াউর রহমানের বাঁশিতে কেউ মুক্তিযুদ্ধ করিনি, এমনকি তিনি নিজেও করেননি। বাংলাদেশ বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ করেছে, আমি করেছি, জিয়াউর রহমান করেছেন, অন্য সবাই করেছেন। বঙ্গবন্ধু ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ছিল অচিন্তনীয়। আর মাত্র সাত দিন, আমার পিতা, দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত দিন। আজ প্রায় ১০ বছর বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লিখি। এই দীর্ঘ সময়ে পাঁচ-সাতটি লেখা বাদ গেছে। বাকি দিনগুলোয় দায়িত্ব নিয়েই লিখতে চেষ্টা করেছি। আল্লাহর কি মেহেরবানি, ১৭ মার্চ মঙ্গলবার পিতার জন্মশত দিনে লেখার সুযোগ পাব। প্রাণ খুলে পিতাকে লিখব। শত সহস্র জিজ্ঞাসা, অসংগতি নিয়ে বলতে চেষ্টা করব। সেদিন নঈম নিজামের লেখায় পড়েছিলাম জন্মশতবার্ষিকীতে কেউ এটা করবেন ওটা করবেন, কেউ ১০০ অ্যাম্বুলেন্স দেবেন তাও আবার কোনো গ্রুপের কাছ থেকে নিয়ে নাম কামাবেন। আমার প্রিয় কিছু লোক আছেন। তার মধ্যে ইমদাদুল হক মিলন, সাগর, সামাদ, নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সৈয়দ বোরহান কবীর, শাহেদ চৌধুরী, শেখ মামুন- এ রকম আরও কেউ কেউ। সেদিন সৈয়দ বোরহানের ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক : উৎকণ্ঠা, অস্বস্তি এবং লজ্জা’ পড়ে বিস্মিত হয়েছি। একজন মানুষের কেমন সূক্ষ্ম দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে পারে লেখাটি না পড়লে বোঝা যায় না। এখন তো আমরা হুজুগে বাঙালি- বঙ্গবন্ধু হলেই হলো, ভালো না খারাপ, কোনো ব্যাপার না। সেদিন বগুড়া পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজে বঙ্গবন্ধুর মুখোশ পরে ছেলেমেয়েরা শিক্ষামন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে আমি খুবই পছন্দ করি এবং ভালোবাসি। তিনি একজন নেতার কন্যা নেতা। শিক্ষা-দীক্ষা কোনো কিছুই খারাপ না। পীর হাবিব দীপু মনি সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন, বলার কারণও আছে। কিন্তু আমি ওভাবে বলতে পারি না, বলতে চাইও না। দীপু মনি তো আর কাদের সিদ্দিকী নন, লতিফ সিদ্দিকী নন যে ও রকম একটি বিব্রতকর অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াবেন। যারা ওই মুখোশ বানিয়ে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের পরিয়ে মন্ত্রীর সামনে দাঁড় করিয়েছিলেন সেই পুলিশ লাইনস স্কুলের মাথাগুলো কি অপরাধী নয়? আমার বোন দীপু মনিকে যথেষ্ট বকাঝকা করেছেন। ঠিকই আছে। কিন্তু সেই পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্বোধদের কি কিছুই হবে না? টিস্যু বক্সেও বঙ্গবন্ধু- বেঁচে আছি কেন এটাই ভাবতে কষ্ট হয়। বোরহান কবীর লিখেছেন এক মন্ত্রণালয় জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩২ কোটি টাকা চেয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা না পেয়ে তারা নিজস্ব তহবিল থেকে ১৯ লাখ টাকার বাজেট করেছে। মানে টাকা পেলে বিরাট কিছু, টাকা না পেলে ৩২ কোটির জায়গায় ১৯ লাখ- এরা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু-দরদি। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ছবি বানানোর তোড়জোড় চলছে, ভালো কথা। আরও ২০ বছর আগেই হতে পারত। কিন্তু হেলাফেলা টিভি-নাটকের মতো কোনো কিছু করার চাইতে না করাই ভালো। ছবির মূল পরিচালক শ্যাম বেনেগাল খুবই নামি মানুষ। কিন্তু এখন না। ৮৫ বছর বয়স, ভালো করে চলতে পারেন না। এখন তো আর তিনি ‘আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে-/মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টকবগিয়ে খুন হাসে/আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে।’ সে সময়ের কেউ না। এখন তার যাওয়ার পালা। সৈয়দ বোরহান কবীর যথার্থই লিখেছেন, ‘এই বিদায়ী যাত্রীকে নিয়ে এমন একটা ঐতিহাসিক ছবির চেষ্টা এক মস্তবড় বোকামি। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, শরীর ব্যথা এ নিয়ে তো তার এখন বিছানায় পড়ে থাকার কথা।’ বঙ্গবন্ধুর ওপর ছবি নির্মাণ নিয়ে অন্ততপক্ষে এক যুগ না হলেও পাঁচ বছর অনুশীলন করা উচিত। আলতুফালতু ছবি করা প্রেমের দৃশ্যের অভিনয় বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধু যেভাবে মানুষকে ভালোবাসতেন, হাঁটাচলা করতেন, মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন সেসব আত্মস্থ করা উচিত। কী এক আমাদের কাকে বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে নির্বাচন করেছে। হায় কপাল! জীবনে কোনো প্রেম করিনি, ভালোবেসেছিলাম বঙ্গবন্ধুকে। যে বঙ্গবন্ধু সাজবে তাকে কিছু হলেও তো ভালোবাসতে হবে, শ্রদ্ধা করতে হবে। বেঁচে থেকে এসব কী দেখছি! এই অবিশ্বাস্য ব্যর্থতা, বোনকে ডোবানোর এ পাঁয়তারা কাকে বলব কাকে বোঝাব? বড় অস্বস্তিতে দিন কাটে। টিস্যু বক্সে বঙ্গবন্ধু! মুখোশে বঙ্গবন্ধু! আমাদের চেতনা আমাদের মূল্যবোধ কোথায় গেল? জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে আমরা এমন খেলা করতে পারি, এও কি সম্ভব? এই অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে মনে হয় আমরা সব করতে পারি। তাই মাঝেমধ্যেই মনটা বড় বিষিয়ে ওঠে। মনকে শান্ত করতে পারি না। তেলবাজ, চাটুকাররা কত কৌশলই যে জানে তা বোঝা মুশকিল। হিন্দুশাস্ত্রের বিশ্বমিত্রও মনে হয় হিমশিম খাবেন। এসব থেকে পরিত্রাণ কোথায়?

বঙ্গবন্ধু ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা আর পদে পদে মৃত্যুর হাতছানিতে কিছুটা সময় বেশ দিশাহারা ছিলাম। অনেক রাত বিনিদ্র কাটিয়েছি। ভারতে নির্বাসিত জীবনে এক দিনের জন্যও মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাইনি। কিন্তু ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর বিমানবন্দরের তপ্ত কংক্রিটের ওপর যখন গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। মায়ের বুকে পা না ফেলে বুকে হেঁটেছিলাম। সেই থেকে মাথাব্যথা কোথায় উবে গেছে- এই ৩০ বছর তার কোনো ঠিকানা পাইনি। বহু মানুষ বহু নেতা ঘুমাতে পারে না, ঘুমের ওষুধ খেয়ে সারারাত ছটফট করে। আমার অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই ঘুমাতে না পারার কষ্ট আমার জানা ছিল না। গত ৩০ বছর এক রাতের জন্যও একটা ঘুমের বড়ি খেতে হয়নি। দু-তিন বার হাসপাতালে হয়তো ঘুমের ট্যাবলেট দিয়েছে বুঝতে পারলে সরিয়ে রেখেছি। পত্রিকা হাতে নিলে কিংবা বই চোখের সামনে মেলে ধরলে একসময় আপনা-আপনিই ঘুম এসে যায়, নিশপিশ করতে হয় না। কিন্তু ৭ মার্চ রাতে একমুহূর্ত ঘুমাতে পারিনি। যারা ঘুমাতে পারে না রাত জেগে থাকলে কী যে মারাত্মক কষ্ট ৭ মার্চ শনিবার বহুদিন পর উপলব্ধি করেছি, যন্ত্রণা ভোগ করেছি। এক সপ্তাহ আগে ‘আমার দেখা নয়াচীন : শেখ মুজিবুর রহমান’ পড়েছিলাম। তারও অনেক আগে বেশ কয়েক বছর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, তারপর এই সেদিন ‘বঙ্গবন্ধুর জেলখানার রোজনামচা’ পড়ে অবাক হলাম। যারা পাকিস্তানের জন্য সর্বস্ব বিলিয়েছে পাকিস্তান হাসিল করেছে তাদের সঙ্গে পাকিস্তান প্রশাসন কী বৈরী আচরণই না করেছে বিশেষ করে আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি। বই পড়ে কেন যেন মনে হলো এসব কী হচ্ছে? পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি যে আচরণ করা হয়েছে বাংলাদেশেও তো আমাদের প্রতি প্রায় সেই একই রকম আচরণ করা হচ্ছে। যে লতিফ সিদ্দিকী রাজনীতিতে না এলে আমাদের জীবন চলত অন্যদিকে, হয়তো পাকিস্তানের গোলামি করেই কাটিয়ে দিতাম। সেই লতিফ সিদ্দিকী কোথায়? শাজাহান সিরাজ দীর্ঘদিন মৃত্যুশয্যায়, আ স ম আবদুর রবের খবর নেই, সিরাজুল আলম খান বিতর্কিত, নোয়াখালীর খালেদ মোহাম্মদ আলী- কার কথা বলব, কারও কোনো খবর নেই। দু-চার জন যারা আছেন তারাও স্বস্তিতে নেই। একমাত্র নূরে আলম সিদ্দিকীর কিছু টাকাপয়সা হয়েছে, কিন্তু জাতীয় সম্মান পাননি। এখান থেকে কবে মুক্তি? ঘুম হচ্ছিল না, রাত ২টায়  ড. নূরুন নবীর বই ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ হাতে নিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে নূরুন নবী কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিল। ওকে ভারতীয় বাহিনী এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পাঠালে এবং নূরুন নবী সফল যোগাযোগ করতে না পারলে ইতিহাস কেমন হতো বলতে পারি না। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছিল সেই ষাটের দশক থেকে। লতিফ সিদ্দিকী-শাজাহান সিরাজ দ্বন্দ্ব এক জাতীয় বিপর্যয়ের কারণ হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানকারচর মহেন্দ্রগঞ্জের মাঝামাঝি জিনজিরাম নদের পাড়ে মামা-ভাগ্নে টিলায় শাজাহান সিরাজ গ্রুপের এক সভা হয়েছিল। মূল প্রতিপাদ্যই ছিল কাদের সিদ্দিকীকে কী করে মারা যাবে। অনেক তর্ক-বিতর্ক-আলোচনার পর জননেতা আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘তোমরা পালিয়ে এসে ভারতীয় ভূখন্ডে বসে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করার আলোচনা করছ, পারলে পাকিস্তান আর্মি যে কোনো মুহূর্তে কাদের সিদ্দিকীকে হত্যা করবে। তোমরা পালিয়ে ভারতে আর কাদের সিদ্দিকী বাহুবলে পাকিস্তানিদের প্রতিরোধ করে চলেছে। যে পাকিস্তানিদের ভয়ে তোমরা দেশ ছেড়েছ, সেই পাকিস্তানিরাই কাদের সিদ্দিকীকে কিছু করতে পারছে না। তোমরা কাদের সিদ্দিকীকে মারবে কী করে? ওসব বাদ দাও। সবাই মিলে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন কর, পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত কর তারপর কাদের সিদ্দিকীকে যদি মারতে হয় মের আর না মেরে যদি চলে মের না। এখন ওসব বাদ দাও।’ আসলেই আমার জীবন কখনো মসৃণ ছিল না। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ভাগাড়ের শকুনিরা টানাহেঁচড়া করে, তখন বুক ফেটে যায়। তাই নূরুন নবীর ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ পড়তে পড়তে অনেক কথা মনে পড়ছিল। ‘অনিবার্য মুক্তিযুদ্ধ’ বেশ ভালো লিখেছে। কোনো অতিশয়োক্তি নেই। শিশুকাল থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত যেভাবে এসেছে তা খুবই ভালো। শেষের দিকে কেন যেন গতিটা একটু বাড়িয়ে দিয়েছে। শেষের দিকটা একটু ঝাপসা মনে হলো। তার পরও যা হয়েছে আমার দৃষ্টিতে মুক্তিযুদ্ধের ওপর এ এক অমূল্য সম্পদ।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা