শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

মুজিব ইন্দিরা ভুট্টো বেনজির হত্যা ট্র্যাজেডি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিব ইন্দিরা ভুট্টো বেনজির হত্যা ট্র্যাজেডি

‘এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

মানুষ নামের মানুষ আছে দুনিয়া বোঝাই।’

সেই সুর ও সংগীতের সুরকার কিংবদন্তি আলাউদ্দিন আলী চলে গেলেন। অনেক দুর্দান্ত গানের সুর দিয়েছেন তিনি। আমাদের জমানার জনপ্রিয় বেশির ভাগ গানের সুরই তাঁর। অনেক দিন অসুস্থ ছিলেন। চলে গেলেন হুট করে। আহারে! মানুষের জীবন কেন এত ক্ষণস্থায়ী হয়? মৃত্যুর আগে হুমায়ূন আহমেদ আক্ষেপ করেছেন বারবার। সামান্য একটা কচ্ছপের আয়ু সাড়ে তিন শ বছর। আর মানুষ কে কখন চলে যাবে কেউ জানে না। করোনা জীবনকে আরও তুচ্ছ করে দিয়েছে। জীবন আর মৃত্যুকে টেনে এনেছে পাশাপাশি। কত মানুষকে হারাচ্ছি ইয়ত্তা নেই। কেউ যাচ্ছেন নিয়মিত অসুখে। কেউ করোনাভাইরাসে। আগামীর দিনগুলো আমাদের সামনে কঠিনতম। কে বাঁচব কে  থাকব জানি না। পৃথিবীর স্বাভাবিকতা হারিয়ে গেছে। কোনো দিন ফিরবে, তার নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। ব্যস্ততম বিমানবন্দর জেএফকের একটি ছবি শেয়ার করেছিলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। চারদিকে সুনসান নীরবতা। জনমানবের চিহ্ন নেই। অথচ বিমানবন্দরটি ছিল ২৪ ঘণ্টা ব্যস্ত। সারা দুুনিয়ার ফ্লাইট এসে থামত। কয়েক মাস কোনো ফ্লাইটই ওড়েনি। এখন টুকটাক চলছে। কিন্তু বেশির ভাগ টার্মিনাল আর বোর্ডিং ব্রিজ বন্ধ। সারা দুনিয়ার একই হাল। বিশ^ কোন দিকে যাচ্ছে কেউ জানি না। বলতে পারছি না করোনার ভ্যাকসিন বিশ্ববাসীর কাজে আদৌ আসবে কিনা। সাধারণ মানুষ ভ্যাকসিনের নাগাল পাবে কিনা। নিশ্চয়তা নেই কোনো কিছুর। অনিশ্চয়তা নিয়েই কবি শামসুর রাহমান লিখেছিলেন,

‘বদলে যাচ্ছে, চোখের সামনে

পৃথিবীটা খুব বদলে যাচ্ছে।

যা কিছু প্রবল আঁকড়ে ছিলাম,

সেই সব কিছুই মায়া মনে হয়।’

মায়ার বন্ধনের শেষ লড়াইটা এখন করছেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। করোনাভাইরাস রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী চেনে না। ক্ষমতাবান বোঝে না। আলাদা করে থেকেও প্রণব মুখার্জি করোনায় আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। অসাধারণ মানুষটি বাংলাদেশের নড়াইলের জামাই। ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। রাষ্ট্রপতি পদ ছাড়ার পরও গিয়েছিলাম দিল্লির রাজাজি রোডে তাঁর বাড়িতে। এ বাড়িতেই এ পি জে আবদুল কালাম থাকতেন রাষ্ট্রপতি হিসেবে। প্রণব মুখার্জি মানুষের রাজনীতি করেন। মানুষ ছাড়া থাকতে পারেন না। তাঁর গ্রেটার কৈলাসের বাড়িতে মানুষের পদচারণ ছিল সারাক্ষণ। রাষ্ট্রপতি ভবনকে একদা তিনি সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দিয়েছিলেন। এ গুণের প্রশংসা নরেন্দ্র মোদিও করেছেন। পন্ডিত, সজ্জন এ মানুষটিকে ঘিরে আজ গভীর উৎকণ্ঠা। বাংলাদেশের এই বন্ধুর রোগমুক্তি কামনা করছি। প্রার্থনা করছি তিনি যেন সুস্থ হয়ে ওঠেন। এ দুনিয়ায় আমরা কেউই থাকব না। এ জগৎসংসার বড্ড বেশি ক্ষণস্থায়ী। কিন্তু ভালো থাকার সময় আমরা তা বুঝি না। প্রণব মুখার্জির সঙ্গে অনেক কিছু নিয়ে বিভিন্ন সময় অনেক কথা হয়েছে। উপমহাদেশের মুরুব্বির মতো ছিলেন তিনি। পাকিস্তানের নওয়াজ শরিফ, বেনজির ভুট্টো, শ্রীলঙ্কার চন্দ্রিকার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল। আলাপে নেপালের কথা কিংবা বাদ যায়নি বাংলাদেশের অনেক কিছুও। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিবারের আপনজন ছিলেন। জিয়াউর রহমান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমানকে নিয়েও গল্প করেছেন একবার। জেনারেল মইন বিষয়ও বাদ যায়নি। সেসব আড্ডার কিছু অংশ লিখেছি। অনেক কিছু লেখা হয়নি। সময় সুযোগ পেলে হয়তো লিখব। মাঝে মাঝে ভাবী, জীবনের পরতে পরতে জমে থাকা সবকিছু কি একজন সংবাদকর্মী লিখতে পারে? অথবা একজন রাজনীতিবিদ বলতে পারে? শ্যাওলার মতো ভিতরে অনেক কিছু জমে থাকে অব্যক্ত হয়ে। প্রকাশ পায় না। শুধু অব দ্য রেকর্ড নয়, অন দ্য রেকর্ডেরও অনেক কাহন থেকে যায় অপ্রকাশিত।

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অনেক জীবনী পড়েছি। তাঁকে নিয়ে বায়োগ্রাফির সংখ্যা অনেক। ছায়াসঙ্গী পুপুল জয়করের লেখা ইন্দিরার জীবনী করোনাকালে আবার পড়লাম। ইন্দিরার সঙ্গে পুপুলের সম্পর্ক ছিল বন্ধুত্বের। দুজনের অনেক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণাও আছে বইতে। বাদ যায়নি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ড ও ইন্দিরা গান্ধীর সতর্কবার্তা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ইন্দিরা চিন্তিত হয়ে ওঠেন উপমহাদেশের আগামী নিয়ে। এমনকি নিজের নিরাপত্তা নিয়েও উৎকণ্ঠা ছিল। শিশু রাসেলের হত্যা তাঁকে ব্যথিত করেছে। ষড়যন্ত্র সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুকে আগেই সতর্ক করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী ও ‘র’। হিমালয় হৃদয়ের বঙ্গবন্ধু সবকিছু উড়িয়ে দিয়েছেন। ভাবতেও পারেননি তাঁকে কোনো বাঙালি হত্যা করতে পারে। সারা জীবন লড়ে দেশটা প্রতিষ্ঠা করেছেন। তারা কী করে তাঁর বিপক্ষে যাবে! ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং-র-এর তখন প্রধান ছিলেন রামেশ্বর নাথ কাও। ১৯৭৪ সালে আর এন কাও খবর পান বাংলাদেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে। আর পুরো ষড়যন্ত্র হচ্ছে প্রতিরক্ষা বাহিনীর অভ্যন্তরে। দিন দিন ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিকশিত হচ্ছে। র-এর প্রধান দ্রুত সবকিছু জানাতে সাক্ষাৎ করেন ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে। সব শুনলেন ইন্দিরা। তারপর আর এন কাওকে বললেন, তুমি দ্রুত বাংলাদেশ যাও। সবকিছু মুজিবকে অবহিত কর। ঢাকায় এলেন কাও। ছদ্মবেশ নিয়ে গেলেন ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। সরকারপ্রধানের সাদামাটা নিরাপত্তাহীন জীবন তাঁকে বিস্মিত করে। এ বিস্ময় নিয়েই সাক্ষাৎ ইতিহাসের মহানায়কের সঙ্গে। বাকিটা পুপুল জয়করের বই থেকে কাও-এর মুখে শোনা যাক। ‘আমরা বাগানের মধ্যে পায়চারি করছিলাম। আমি মুজিবকে বলি, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সম্পর্কে আমাদের কাছে তথ্য আছে। কিন্তু তিনি ছিলেন পাইপমুখে খোশমেজাজে। বলা যায় প্রাণবন্ত, সব সময়ের মতো রমরমা ভাব। আমার কথার জবাবে বললেন, “আমার কিছুই হতে পারে না, ওরা আমার লোক”।’ চক্রান্তকে পাত্তাই দিলেন না বঙ্গবন্ধু। কাও বিস্মিত হলেন তাঁর কথা শুনে। বঙ্গবন্ধু তাঁকে ঢাকায় ভালোভাবে খাওয়া-দাওয়া করতে বললেন। ছদ্মবেশ নিয়েও মজা করলেন। দিল্লি ফিরে গেলেন কাও। সবকিছু জানালেন ইন্দিরা গান্ধীকে।

’৭৫ সালের মার্চে কাও আবার ঢাকা নিয়ে উদ্বেগজনক রিপোর্ট পান। একদিকে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে সরকার উৎখাতের বৈঠক, অন্যদিকে রাজনীতিতেও নানামুখী ষড়যন্ত্র। সেনাছাউনিতে সরকারবিরোধী বৈঠকে অংশগ্রহণকারীর অনেকেই নিয়মিত আসত ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িতে। বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব তাদের পুত্রস্নেহ নিয়ে ভাত খাইয়ে দিতেন। এদেরই একজন ছিলেন মেজর ডালিম। ‘অটোবায়োগ্রাফি অব ইন্দিরা গান্ধী’ বইতে পুপুল লেখেন, ‘কাওয়ের কাছে খবর পৌঁছে গোলন্দাজ বাহিনীতে মুজিবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সংগঠিত হচ্ছে। এবার ইন্দিরা দ্রুতবেগে মুজিবকে অবহিত করেন সবকিছু। কিন্তু তিনি বিশ্বাস করতে অসম্মত হন। তিনি তো বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, জাতির পিতা। তিনি তাঁর আপন লোকদের দ্বারা গুপ্তহত্যার শিকারে পরিণত হতে পারেন না। র-এর প্রতিবেদনগুলোয় লেখা ছিল, বাইরের দেশের শক্তি কর্তৃক ষড়যন্ত্রের কর্মসূচি পরিকল্পিত ও পরিচালিত হচ্ছে।’ বঙ্গবন্ধু কোনো কিছুই বিশ্বাস করলেন না। বরং দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যাপকভাবে কাজ শুরু করেন সারা দেশে। মানুষের মুখে হাসি ফোটাতেই তাঁর নতুন লড়াই। আর বঙ্গবন্ধুর আস্থা ও বিশ্বাস ছিল তাঁকে ঘিরে কোনো কিছু হতে পারে না। তাঁর ওপর কোনো বাঙালি আঘাত করতে পারে না। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আঘাতের সাহস রাখেনি। আর বাংলাদেশের ছেলে-ছোকরারা কী করবে!

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ইন্দিরার বাসভবনে যান পুপুল জয়কর। লাল কেল্লায় পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। তিনি ভাষণ তৈরিতে ব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু তাঁর মন ভালো ছিল না। উৎকণ্ঠা আর আতঙ্ক দেখা দেয় ইন্দিরার মনে। পুপুলকে বললেন, ‘মুজিব হত্যা হচ্ছে ষড়যন্ত্রের প্রথম অংশ। এ ঘটনা উপমহাদেশকে ডুবিয়ে দেবে। মুজিব চলে গেলেন। পরের টার্গেট হব আমি।’ ইন্দিরা শিশু রাসেলের হত্যার খবর পান কিছুটা বিলম্বে। তিনি উৎকণ্ঠিত হন। রাহুল গান্ধী অনেকটা রাসেলের বয়সী। ইন্দিরা বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতে পারছি না শিশু রাসেলকে ওরা নিস্তার দেয়নি। আগামী দিনে রাহুলকে নিয়েও এমন হতে পারে। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাকে ও আমার পরিবারকে ধ্বংস করতে চায়। আমি গোয়েন্দা প্রতিবেদনগুলো এত দিন অগ্রাহ্য করেছি। আগামী দিনে আমি কাকে বিশ্বাস করব?’ বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ইন্দিরাকে বিস্মিত ও হতাশ করে। লৌহমানবী নিজেকে নিয়ে চিন্তিত হন। নিজের সতর্কতা নিয়েও কথা বলেন ব্যক্তিগত পরামর্শকদের সঙ্গে। কিন্তু ষড়যন্ত্রের রাজনীতির কালো ছায়া এ উপমহাদেশ থেকে বিদায় নেয়নি। সে ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় একদিন নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয় ইন্দিরা গান্ধীকে। ঘটনার ভিন্নতা থাকতে পারে। কিন্তু উপমহাদেশের অনেক হত্যাকান্ডের নিষ্ঠুরতার মিল কোথায় যেন রয়েছে। যার হিসাব মেলানো কঠিন।

এ হিসাব বেনজির ভুট্টোও মেলাতে পারেননি। ১৯৭১ সালে জুলফিকার আলী ভুট্টোর বিতর্কিত আচরণ কার্যক্রমেও বেনজির ছিলেন বাবার সমর্থক। বেনজির তখন ভাবতে পারতেন না পাকিস্তান আর্মি খুন-ধর্ষণসহ এত বর্বরতা করতে পারে বাংলাদেশে। ভুট্টো পরিবারের প্রতি নিষ্ঠুরতা থেকেই পাকিস্তানি আর্মির বর্বরতা বুঝতে পারেন বেনজির। আত্মজীবনীতে তিনি কিছুটা তুলে ধরেন। সে সময় ডিসেম্বরে বাংলাদেশের পক্ষে ভারতের অবস্থান নিয়ে বাবা-মেয়ের কথা হচ্ছিল। বাবা মেয়েকে বললেন, ‘তুমি কি মনে কর, নিরাপত্তা পরিষদ ভারতের নিন্দা করবে এবং ভারতের সেনা প্রত্যাহারের তাগিদ দেবে?’ মেয়ে বললেন, ‘কেন নয়?’ জবাবে জুলফিকার আলী বললেন, ‘পিংকি! তুমি আইনের একজন ভালো ছাত্রী হতে পারো এবং আমি একজন হার্র্ভার্ড গ্র্যাজুয়েটের মতকে অস্বীকার করব না। কিন্তু তুমি ক্ষমতার রাজনীতি সম্পর্কে কিছুই জানো না।’ বেনজির আসলে তখনো অনেক কিছু অনুধাবন করতে পারেননি। এ ঘটনার কয়েক বছর পরই সিমলা চুক্তির সময় বাবার সঙ্গে ছিলেন বেনজির। ইন্দিরা গান্ধীর ব্যক্তিত্ব কাছ থেকে দেখেন সেদিন। তখনো বেনজির জানেন না তাঁর পরিবারের জন্য কী ট্র্যাজেডি অপেক্ষা করছে। বেনজির পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কন্যা তখন। একবার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের সময় পাকিস্তান গিয়ে এক অনুষ্ঠানে পরিচিত হন সেনাপ্রধান জিয়াউল হকের সঙ্গে। তাঁর বাবার নিযুক্ত সেনাপ্রধান। এ নিয়ে বেনজির লেখেন, ‘৭৭ সালের ৫ জানুয়ারি আমি জিয়ার সঙ্গে সামনা-সামনি পরিচিত হই। পরবর্তীকালে এ লোকটিই আমাদের সবার জীবন আকস্মিকভাবে বদলে দেয়। জিয়াকে দেখে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম। আমি মনে মনে জেমস বন্ডের মতো দীর্ঘ, উগ্র, ইস্পাতসৈন্যকে কল্পনা করছিলাম পাকিস্তানে আমার বাবার সেনাপ্রধান হিসেবে। কিন্তু আমার সামনে দাঁড়ানো জেনারেল ছিলেন, খাটো, নার্ভাস, আত্মবিশ্বাসহীন একজন লোক। ছয়জনকে ডিঙিয়ে গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়।’

বেনজিরের ধারণাও বদলে দিয়ে ’৭৭ সালের ৫ জুলাই পাকিস্তানে সেনা অভ্যুত্থান হলো। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের বাড়ি ঘেরাও হলো। এ সময় একজন পুলিশ সদস্য জীবন নিয়ে পালাতে অনুরোধ করলেন ভুট্টোকে। তিনি পালালেন না। বরং জুলফিকার আলী ভুট্টো ফোনে পেয়ে যান জেনারেল জিয়াকে। সেনাপ্রধান তাঁকে বললেন, ‘আমি দুঃখিত স্যার, আমাকে এটা করতে হলো। আপনাকে কিছু সময়ের জন্য নিরাপদ হেফাজতে রাখব। নব্বই দিনের মধ্যে নতুন নির্বাচন করাব। আপনি আবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন। আপনাকে আমি স্যালুট করব।’ তার পরের ইতিহাস সবার জানা। জুলফিকার আলী ভুট্টো সে সুযোগ আর পাননি। তাঁর বিরুদ্ধে পুরনো খুনের অভিযোগ আনা হলো। খুনের অভিযোগ এনে ফাঁসি দেওয়া হলো। ঝুঁকি নিয়ে বাবাকে দেখতে এসে আটক হলেন বেনজিরও।

ইতিহাস বড় নিষ্ঠুর! অভিশাপের রাজনীতি এ উপমহাদেশকে বারবার আঘাত করেছে। বেনজির ভুট্টোর জীবনটা ছিল ভীষণ ট্র্যাজেডির। ভুট্টো পরিবারের ছেলেগুলোকে দেশ ছাড়তে হয়েছিল। বেনজির বারবার কারাভোগ করেছেন। আটক হয়ে লড়েছেন সেনাশাসনের বিরুদ্ধে। একদিন মুক্তি পেলেন। প্রধানমন্ত্রী হলেন। ক্ষমতা হারালেন। আবার প্রধানমন্ত্রী হলেন। কিন্তু ট্র্যাজেডি তাঁর পিছু ছাড়ল না। নিজের ভাইয়ের মেয়ে অভিযোগের আঙ্গুল তুললেন তাঁর দিকে। বেনজিরের ক্ষমতাকালে খুন হন তাঁর আপন ভাই মুরতুজা। ভাই-বোনের সম্পর্ক তখন ভালো ছিল না ক্ষমতার দ্বন্দ্বে। আসিফ আলী জারদারি এ আগুনে আরও ঘি ঢালেন। ফাতিমা ভুট্টো তাঁর বাবার মৃত্যু নিয়ে আঙ্গুল তুললেন ফুফু বেনজিরের বিরুদ্ধে। কথা বলেন আসিফ আলী জারদারিকে নিয়ে। বেনজিরের শেষটাও করুণ। ক্ষমতার রাজনীতির হিসাব-নিকাশের চড়া দাম দিলেন বেনজির নিজেও। হত্যা আর খুনের রাজনীতি দেখতে দেখতেই তাঁকেও জীবন দিতে হলো। উপমহাদেশকে বারবার আঘাত করেছে রাজনীতির এ নিষ্ঠুরতা। রাজীব গান্ধীর হত্যা ও বাংলাদেশের একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলা সবকিছুর ধারাবাহিকতা। আমরা খুব সহজে অতীত ভুলে যাই। মনে রাাখি না অনেক কিছু। হিংসা-বিদ্বেষ আমাদের শেষ করে দিচ্ছে। অথচ নিয়তির নিষ্ঠুর খেলা কেউ ঠেকাতে পারেনি কোনো দিন। প্রকৃতির এটাই যেন নিয়ম।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা