শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২০

কূটনীতি সহজ মনে হলেও চাহিদাসম্পন্ন

ওয়ালিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কূটনীতি সহজ মনে হলেও চাহিদাসম্পন্ন

স্বাধীনতার ঠিক পরে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে আমি আমেরিকার বিখ্যাত সাংবাদিক এডগার স্নোর সঙ্গে দেখা করার সিদ্ধান্ত নিলাম। তিনি তখন সুইজারল্যান্ডের রাজধানী জেনেভার কাছাকাছি আইসিনসের ল্যাক লেমনে ছিলেন। সেখানেই তাঁর জীবনের শেষ দিনগুলো অতিবাহিত করছিলেন। ওই সময় তাঁকে একটু ক্লান্ত দেখাচ্ছিল।

আমার দেখা করার উদ্দেশ্য ছিল তাঁকে ধন্যবাদ জানানো। তিনি আমাকে ও বঙ্গবন্ধুকে অভিনন্দন জানাতে ১৬ ডিসেম্বর আমাকে ডেকেছিলেন। তিনি খুবই কাছ থেকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ দেখেছেন। তিনি প্রথম আমেরিকান সাংবাদিক যিনি তাঁর লং মার্চে মাও সে তুংকে অনুসরণ করেছিলেন।

তিনি আমাকে এক গ্লাস কফি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য তিনি আবারও আমাকে অভিনন্দন জানান। তিনি কখনো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। তবে তিনি তাঁর সম্পর্কে পড়াশোনা করে জেনে নিয়েছিলেন। তিনি আক্ষেপ করেন, শারীরিক অবস্থার কারণে তিনি দেখা করতে পারেননি।

তিনি বলেছিলেন, চীনের জাতীয় স্বার্থে বিশ্বাসী মাও সে তুং। তিনি কুওমিনতাং সরকারের বিপরীতে একটি জনগণের সরকার গঠনে বিশ্বাসী। তিনি বিশ্বাস করেন, জনগণের সরকার দেশের স্বার্থকে আরও ভালো করে বোঝে।

যখন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র সচিব পরবর্তীকালে প্রধানমন্ত্রী ভিসকাউন্ট প্যালমার্টন বলেছিলেন, ‘আমাদের কোনো স্থায়ী বন্ধু বা স্থায়ী শত্রু নেই। কেবল আমাদের জাতীয় স্বার্থই আমাদের স্থায়ী বন্ধু।’ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ ধারণাকে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন। তিনি প্রায়ই আমাকে সে কথা জেনেভায় বলতেন। চীন কেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিচ্ছিল না। বিষয়টি বঙ্গবন্ধুকে ভাবাচ্ছিল। তিনি বলেছিলেন, তিনি জানতে পেরেছেন কেন চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না। পরে যখন চীন জাতিসংঘে বাংলাদেশের বিপক্ষে দুবার ভেটো দেয়, তখন বঙ্গবন্ধু আমাকে ডেকে তাঁর এক বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছিলেন। কেন চীন বাংলাদেশে গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ও ৩০ লাখ মানুষ হত্যায় অভিযুক্ত পাকিস্তানের পক্ষ নিচ্ছিল তা দেখে বঙ্গবন্ধু আশ্চর্য হয়েছিলেন। তিনি ইউরোপের সংগীতানুষ্ঠানের বিষয়ে বেশ কটাক্ষ করে কথা বলেছেন! কীভাবে সেদিনের শক্তি ইউরোপকে তাদের জাতীয় স্বার্থ অনুসারে বিভক্ত করেছিল!

বঙ্গবন্ধু একটি স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন। যেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া বাঙালিদের হাতে থাকবে। তাঁর ছয় দফা আন্দোলন বাঙালির নিরাপত্তা ও স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রয়োজন ছিল। ভারতীয় উপমহাদেশের ভিতর বাংলা সবচেয়ে উৎপাদনশীল অংশ ছিল। কিন্তু একের পর এক লুটেরা শাসক সবকিছু ধ্বংস করে দেয়। বঙ্গবন্ধু সুদিন ফিরিয়ে আনার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি আমাদের ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। এরপর মাত্র সাড়ে তিন বছর দেশ পরিচালনা করেন। বিভিন্ন সমস্যা সত্ত্বেও সে সময় বাংলাদেশ ৭.৫ জিডিপি অর্জন করেছিল। পাকিস্তান ও তাদের কিছু বন্ধু রাষ্ট্রের ষড়যন্ত্রে দুঃখজনকভাবে একদল তরুণ সেনা কর্মকর্তা ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে আক্রমণ চালায়। এতে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবার নিহত হন। এ ঘটনার ২১ বছর পর তাদের বিচার করা হয়। এর মধ্যে ছয়জনকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। আর অন্যরা সম্ভবত পাকিস্তান, কেনিয়া ও লিবিয়ায় পালিয়ে রয়েছেন।

১৫ আগস্ট তাই শোকের দিন। এদিন পুরো জাতি একাগ্রতার সঙ্গে শেখ মুজিবের জীবন ও বাংলাদেশ সৃষ্টিতে তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করে। এদিনে বাংলাদেশিরা তাঁর আত্মার মাগফিরাতের জন্য দোয়া করে। এদিন প্রথম প্রহরে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। আমরা ছোট ছোট আয়োজন করি। তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য আলোচনা করি। এটা কান্নার দিন আর শক্তি সংগ্রহের দিন।

বেগম জিয়া ১৫ আগস্ট তাঁর জন্মদিন না হওয়া সত্ত্বেও এদিন জন্মদিন পালন করেন। এটা নিচু মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ। একই সঙ্গে এটি জাতির পিতাকে অসম্মান করা। প্রাপ্তবয়স্করা জন্মের তারিখ পরিবর্তন করে। কিছু আসল এবং কিছু নকল হয়। কিন্তু বেগম জিয়া ‘গিরগিটি’র মতো ১৫ আগস্ট জন্মদিন পরিবর্তন করে মানবিকতার মৌলিক প্রয়োজনীয়তাটি বোঝার অক্ষমতা দেখিয়েছেন। চলতি বছর ১৫ আগস্ট কয়েকটি দেশের দূতাবাস খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা হিসেবে উপহারসামগ্রী পাঠিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। যদিও এটি তাঁর আসল জন্মদিন নয়। বাংলাদেশের বন্ধু চীনের দূতাবাসও বেগম জিয়াকে এদিন উপহার পাঠিয়েছে বলে আমি জানতে পেরেছি। জাতিসংঘের সেই ভেটোর দিন থেকে চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেক ক্ষেত্রে বেড়েছে। আমরা চীনকে ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশ ও ভারতের সাহসী যোদ্ধাদের রক্ত ও অশ্রুর বিনিময়ে এটি একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৫ আগস্টের সেই দুর্ভাগ্যজনক রাতে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা জার্মানি ছিলেন। ফলে তাঁরা বেঁচে যান। শেখ হাসিনা এখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। অন্ধকার আস্তে আস্তে চলে যাচ্ছে। রবিবার (৩০ আগস্ট) থেকে মাত্র ১৫ দিন আগে আমরা বঙ্গবন্ধুর বিশালতা, দয়া ও নেতৃত্ব নিয়ে আলোচনা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ দূত হিসেবে আমি ১৯৯৭ সালের ১৬ জানুয়ারি দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতি নেলসন ম্যান্ডেলাকে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তীতে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে ফোন করেছিলাম। তিনি সানন্দে সে আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছিলেন। যখন আমি চলে যাব, তিনি বললেন, ‘শেখ মুজিব আমার চেয়ে বড় নেতা ছিলেন। তুমি কেন তাঁকে মেরে ফেলেছ?’ আমি শ্বাস নিচ্ছিলাম, দাঁড়িয়ে ছিলাম, আস্তে আস্তে কর্কশ ফিসফিস করে বাতাসে টিপটো করেছিলাম ‘কেন?’ এর উত্তর ভাবছেন। তখন আমি উত্তর দিতে নীরবতা ছাড়া আর কোনো শব্দ পাইনি। অতীত কখনো হারিয়ে যায় না। প্রতি বছর ১৫ আগস্ট আমাদের কলঙ্কজনক অধ্যায়টি স্মরণ করিয়ে দেয়। এদিন মানুষ জাতির পিতাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। তারা শোক করে এবং তাদের গভীর শ্রদ্ধা জানায়। জাতির পিতার মাগফিরাত কামনায় তারা মসজিদে দোয়ার আয়োজন করে।

এটিই জাতীয় শোক দিবস! আর এ শোকের দিন যদি চীন বেগম খালেদা জিয়ার কাছে উপহার পাঠায়, তবে তা একটি ভুল। আমি কামনা করি, চীন আর কখনো এমন করবে না। এমনকি ওইদিন সাধারণ বন্ধুত্বপূর্ণ কোনো আচরণও তারা আর প্রদর্শন করবে না।

            লেখক : গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা