শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কেন এত মুসলিম-বিদ্বেষ?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এত মুসলিম-বিদ্বেষ?

ঘন ঘন দাঙ্গা হচ্ছে ভারতবর্ষে। ভারতের উগ্র হিন্দুদের মধ্যে মুসলিম-বিদ্বেষ প্রচ-। কারো কারো ঘৃণা এমনই ভয়াবহ যে পারলে মুসলমানদের ধরে ধরে খুন করে, অথবা ভারত থেকে তাড়িয়ে দেয়। সংখ্যালঘু মুসলমানদের পাশে কিন্তু দাঁড়ায় হিন্দুদের মধ্যে যাঁরা প্রগতিশীল, যাঁরা মুক্তচিন্তক, তাঁরা। একই রকম অন্যান্য দেশেও। বিশ্বের মানবতা আর মানবাধিকারের জন্য সেরা দেশ বলে খ্যাত ডেনমার্ক, সুইডেন, নরওয়ে বাড়ছে মুসলিম-বিদ্বেষী, ইমিগ্রেন্ট-বিরোধী নয়া-নাৎসির সংখ্যা। আজ তারা কোরআন পোড়ানোর উৎসব করে জনসভা ডেকে। ডেনমার্কের উগ্র দক্ষিণপন্থি মুসলিমবিরোধী রাজনীতিক রাসমুস পালুডান ‘নাম’ কামিয়েছেন মুসলিমবিরোধী কাজকর্ম করে। ইউটিউবে কোরআন পোড়ানোর ভিডিও আপ্লোড করতেন, একবার তো শূকরের মাংসে মুড়িয়ে কোরআন পুড়িয়েছিলেন। লোকটি ২০১৭ সালে ‘স্টাম কুর্স’ নামে একটি রাজনৈতিক দল বানিয়েছেন। যে দলের লোকেরা ভয়াবহ রকম ঘৃণা পোষে উত্তর- ইউরোপে বাস করা মুসলিম অভিবাসীদের বিরুদ্ধে। পালুডান ডেনমার্ক থেকে তিন লাখ মুসলিম অভিবাসীকে তাড়িয়ে দেবেন, ডেনমার্কে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করবেন এরকম প্রতিশ্রুতি দিয়ে গত নির্বাচনে প্রায় জিতে যাচ্ছিলেন। ডেনমার্কের সবাই যে পালুডানকে সমর্থন করেন, তা নয়। বেশ ক’বার জেল খেটেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায় মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য। এই চরম বর্ণবাদী রাসমুস পালুডানই আসতে চাইছিলেন সুইডেনের মালমো শহরে, তাঁর মতো উগ্র-দক্ষিণপন্থি মুসলিম-বিদ্বেষীদের অনুষ্ঠানে, ঘটা করে কোরআন পোড়ানোর জন্য। সে কারণেই পালুডানকে সুইডেনে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তাঁকে দু’বছর সুইডেনে ঢুকতে দেওয়া হবে না, এমনও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। পালুডানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন সুইডেনের বর্ণবাদী নেতা ড্যান-পার্ক। এই ড্যান-পার্কও ইমিগ্রেন্ট-বিদ্বেষ ছড়িয়ে উগ্র দক্ষিণপন্থিদের প্রিয়ভাজন হয়েছেন। পালুডান-ভক্তরা বা সুইডেনের স্টাম কুর্সের সদস্যরা মালমোর রাস্তায় জমায়েত করেছে, বিক্ষোভ দেখিয়েছে, রাস্তায় পেট্রোল ঢেলে কোরআন পুড়িয়েছে, সেই কোরআন পোড়ানোর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়ার পরই শহরের ৩০০ মুসলিম রাস্তায় বেরিয়ে আল্লাহু আকবর স্লোগান দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে, পুলিশের দিকে ঢিল ছুড়েছে, গাড়ির টায়ারে আগুন ধরিয়েছে। ওই আগুন থেকে ধোঁয়া উঠেই মালমোর আকাশ কালো করেছে। কেন এত মুসলিম-বিদ্বেষ বিশ্বের সেরা মানবাধিকারের দেশগুলোয়?

২০১৩-২০১৪ সালে সিরিয়ার ৭০,০০০ শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে সুইডেন। শুধু আশ্রয়ই নয়, স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি দিয়েছে। এরপর, ২০১৫ সালে সিরিয়া, ইরাক আর আফগানিস্তান থেকে আসা এক লাখ বাষট্টি হাজার শরণার্থীকে গ্রহণ করেছে। এর ফলেই সুইডেনে ইমিগ্রেন্ট-বিরোধী উগ্র-দক্ষিণপন্থি রাজনৈতিক দল ক্রমে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ‘সুইডেন ডেমোক্রেট’ নামে সুইডেনের উগ্র দক্ষিণপন্থি যে দলটি এখন সুইডেনের সংসদে তৃতীয় বৃহত্তম দল, সেটি নয়া-নাৎসিবাদে বিশ্বাস করে। সুইডেন ছিল বিশ্বের সবচেয়ে ভালো ওয়েলফেয়ার স্টেট বা কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে প্রতিটি নাগরিকের শিশুপালন, শিক্ষা, চিকিৎসা, বেকার ভাতা ইত্যাদি রাষ্ট্রই জোগায়। এখন সেই ওয়েলফেয়ার স্টেট একটু একটু করে ভেঙে পড়ছে। এর কারণ, দক্ষিণপন্থিরা মনে করে অভিবাসীদের মধ্যে কাজকর্ম না করে বসে বসে ভাতা খাওয়ার প্রবণতা খুব বেশি। ওয়েলফেয়ার রাষ্ট্রের সুবিধে ভোগ করতে অভিবাসীরা এক পায়ে খাড়া। শিক্ষাদীক্ষা এবং দক্ষতার অভাবে চাকরি বাকরি করাও অবশ্য অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না। সুতরাং সুইডিশদের করের টাকায় চলা কল্যাণব্রতী রাষ্ট্রের দুর্বল হয়ে যাওয়ার জন্য অভিবাসীদেরই দায়ী করা হচ্ছে। ২০১৮ সালে সুইডেনের বেকার সংখ্যা ৩.৮% থেকে লাফ দিয়ে ১৫%-এ ওঠে। এসব কারণেই উগ্র জাতীয়তাবাদ এবং বর্ণবাদ ইউরোপের প্রতিটি দেশেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

সুইডেনের মালমোয় আগুন জ্বলার পর নরওয়ের রাজধানী অসলোতেও আগুন জ্বলেছে। উগ্র-দক্ষিণপন্থিরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে, স্থানীয় মুসলমানরা বিক্ষোভের প্রতিবাদ করেছে। ফলে শান্তিপ্রিয় ছোট্ট দেশটিতেও দাঙ্গা বেধেছে। যে কারণে সুইডেনে এবং ডেনমার্কে মুসলিম-বিদ্বেষ বাড়ছে, একই কারণে নরওয়েতেও বাড়ছে সেটি। এসব দেশে অভিবাসীদের মধ্যে মুসলিমের সংখ্যাই বেশি। সুতরাং বর্ণবিদ্বেষী, অভিবাসি-বিদ্বেষী হওয়া মানে মুসলিম-বিদ্বেষী হওয়া। এই মুসলিম-বিদ্বেষ বন্ধ করার উপায় কী? কোরআন যারা পুড়িয়েছে, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, ঘৃণা ছড়িয়ে দাঙ্গা বাধানোর জন্যও বর্ণবাদীদের গ্রেফতার করা হয়। কিছুদিন জেল খাটার পর এরা তো বেরিয়ে আসে। মানুষকে জেলে ভরা যায়, মানুষের বিদ্বেষকে তো জেলে বন্দী করা যায় না। সেটি তো আগুনের মতো ছুটে যায় এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। আমার মনে হয় না জেল জরিমানা করে এই বিদ্বেষের সমাপ্তি ঘটানো সম্ভব। লাখ লাখ মুসলমান আজ সারা বিশ্বের অমুসলিম দেশগুলোয় বাস করছে। যারা সন্ত্রাসী, তারা তো সন্ত্রাসী বলে চিহ্নিত হচ্ছেই। কিন্তু যারা সন্ত্রাসী নয়, যারা ধর্মীয় মৌলবাদী নয়, ভায়োলেন্সে বিশ্বাসী নয়, যারা সাদাসিধে ভালো মানুষ, নিজেদের মুসলমান বলে পরিচয় দেয়, তাদের কেন ঘৃণা পেতে হবে, যেহেতু কিছু মুসলমান সন্ত্রাস করেছে বিশ্বময়? কিছু সন্ত্রাসী মুসলমানের অপকর্মের দায় এখন প্রতিটি মুসলিমকেই নিতে হবে! পাশ্চাত্যের দেশগুলোয়, যে দেশগুলোয় মুসলমানরা নিজেদের দেশ ত্যাগ করে শরণার্থী হয়েছে বা অভিবাসী হয়েছে, সে দেশগুলোর অমুসলিম নাগরিকদের মধ্যে দিন দিন মুসলিম বিরোধিতা বাড়ছে। একে ঠেকানোর উপায় তো বের করতে হবে। ঘৃণা নিয়ে বাস করা মুসলিম অমুসলিম কারও জন্যই ভালো নয়। ঘৃণা চিরকালই শারীরিক এবং মানসিক ক্ষতির কারণ। বাস্তবতা এই যে, মুসলমানরা নিজেদের মুসলিম দেশে বাস করার চেয়ে উন্নত এবং সভ্য অমুসলিম দেশেই বাস করতে আগ্রহী, কারণ ওসব দেশে তাদের নিজের দেশের চেয়ে বেশি মানবাধিকার, বেশি মানবতা, বেশি বাকস্বাধীনতা তারা ভোগ করতে পারে, শুধু তাই নয়, বিনে পয়সায় উন্নত শিক্ষা, উন্নত চিকিৎসা এবং বিভিন্ন ভাতা পাওয়ার সুবিধেও তারা পেয়ে যায়। এ কারণে মুসলিম দেশ থেকে মানুষ ইউরোপ আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড ইত্যাদি সভ্য দেশগুলোয় পাড়ি দিতেই থাকবে। এই বাস্তবতাকে অস্বীকার করে কোনও লাভ নেই।

এক সময় ইউরোপের বর্ণবাদী ক্রিশ্চানরা তাদের দেশের সংখ্যালঘু ইহুদিদের প্রচ- ঘৃণা করত। ঘৃণার চূড়ান্ত রূপ দেখিয়েছিল জার্মানির হিটলার এবং তার নাৎসি দল। ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছে নাৎসিরা। বর্ণবাদী ক্রিশ্চানরা আজ ইহুদিদের ঘৃণা করে না। মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদিদের শেকড় হলেও ইহুদিদের তারা আজ ইউরোপীয় বলেই মনে করে। ইহুদিরাও আর ক্রিশ্চানদের ঘৃণা করে না, বরং ঘৃণা করে মুসলমানদের। ইহুদি খুবই ক্ষুদ্র এক জনগোষ্ঠী, এই জনগোষ্ঠী এককালে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছিল ইউরোপময়। বর্ণবাদের শিকার হয়েছে, নাৎসিদের কন্সেন্ট্রেশান ক্যাম্পে অবর্ণনীয় অত্যাচার সয়েছে, গ্যাস চেম্বারে মরেছে কিন্তু দমে যায়নি, প্রতিশোধ নেয়নি, সন্ত্রাস করেনি, যুদ্ধে নাৎসিদের পরাজয় হলে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়নি, নাৎসিদের গ্যাস চেম্বারে নিয়ে নিয়ে হত্যা করেনি, বরং পড়েছে, শিক্ষিত হয়েছে, সেরা ডাক্তার, সেরা ইঞ্জিনিয়ার, সেরা বিজ্ঞানী, সেরা দার্শনিক হয়েছে, সেরা ফিল্ম মেকার, সেরা সাহিত্যিক হয়েছে। আজ ইহুদিরা সবচেয়ে বেশি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ লোকদের মধ্যে ইহুদিদের সংখ্যাই বেশি। কারা করবে তাদের ঘৃণা?

মুসলমানদেরও শিক্ষিত হতে হবে। তা না হলে অশিক্ষিত, আর অসভ্য হয়ে জীবন কাটালে, নারী পুরুষের সমানাধিকারে, বাকস্বাধীনতায়, গণতন্ত্রে, ধর্মনিরপেক্ষতায়, বিজ্ঞানে, বিবর্তনে বিশ্বাস না করলে, অমুসলিমদের ঘৃণা করলে ঘৃণাই জুটবে, শ্রদ্ধা জুটবে না। মুসলমানদের আধুনিক হতে হবে। অমুসলিমদের দেশে অমুসলিমদের ধর্ম এবং সংস্কৃতিকে ঘৃণা করে শুধু প্রতিহিংসা, প্রতিশোধ, আর দাঙ্গা হাঙ্গামা করে কোনও বেঁচে থাকাই সুখকর নয়। তার চেয়ে অমুসলিমদের শ্রদ্ধা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে। সভ্য শিক্ষিত সচেতন মানুষ হিসেবে পরিচিত হতে হবে। ধর্মীয় অনুভূতি এত ভঙ্গুর হলে চলবে না। একে ইস্পাতকঠিন করতে হবে। আজ কোথাও বাইবেল পোড়ালে যেমন দাঙ্গা বাধবে না, তেমনভাবে মুসলমানদেরও সহনশীল হতে হবে। ক্রিশ্চানরা একসময় ভয়ংকর বর্বর ছিল। কেউ ঈশ্বরে অবিশ্বাস পোষণ করলে তাকে হত্যা করত। সেই বর্বরতার দিন নিজেরাই শেষ করেছে ওরা। সত্যি কথা হলো, ধর্ম থাকে অন্তরে। সহিষ্ণুতা, উদারতা, মানবতাই সত্যিকার ধর্ম। সেটিকেই লালন করা শিখতে হবে।

               লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা