শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

বার্ট্রান্ড রাসেলের একজন ভক্ত তাঁকে কৌতূহলী হৃদয়ে সরাসরি প্রশ্ন করেছিলেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে কী ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র পরাশক্তিরা ব্যবহার করতে পারে? বার্ট্রান্ড রাসেল এ প্রশ্নে বিন্দুমাত্র হতচকিত বিস্ময়াভিভূত বা আশ্চর্যান্বিত হননি। বরং দৃঢ়প্রত্যয়ে জবাব দিয়েছিলেন, ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আদৌ হবে কিনা, আর হলেও বিধ্বস্ত পৃথিবীতে মানুষসহ কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব থাকবে কিনা আমি বলতে পারব না। যদি আদৌ থাকে তবে প্রাগৈতিহাসিক যুগের মনুষ্য প্রাণীর মতো যে পাথর ছোড়াছুড়ি করবে, তা অনুমান করে বলা যায়।’ কথাটি অবিসংবাদিত, নিষ্ঠুর, বাস্তব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যে পারমাণবিক বোমার আঘাত হানা হয়েছিল, তার তেজস্ক্রিয়তা আজকের পারমাণবিক শক্তির ধারেকাছে না হলেও হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে সেই বিধ্বস্ত বিপর্যস্ত পরিস্থিতির নমুনা আজও অনুভূত হয়। তাই সন্দেহাতীতভাবে বলা যায়, আজকে আমেরিকা ও রাশিয়াই শুধু নয়, উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশও পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র। এমনকি ভারত-পাকিস্তানের অস্ত্রভা-ারেও পারমাণবিক শক্তির সঞ্চয় রয়েছে। তাই মানবতার সপক্ষের শক্তি তো বটেই, যে কোনো দুর্ধর্ষ স্বৈরাচারী ব্যক্তিও পারমাণবিক শক্তির ব্যবহারের কথা কল্পনাও করে না। কি জলে, কি স্থলে এমনকি মহাকাশেও এর যুদ্ধংদেহি প্রয়োগ সমগ্র বিশ্বের জন্য এমনকি আক্রমণকারী দেশের জন্যও একটা অকল্পনীয় ও অভাবনীয় বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। শুধু মানবতা নয়, সভ্যতা নয়, সাহিত্য-সংস্কৃতির স্থিতিশীলতা নয়, সমস্ত সৃষ্টিকেই তা ধ্বংসের অতলান্তে নিক্ষেপ করতে পারবে। হয়তো সেটিই হবে কিয়ামত।

তাই আজকের বিশ্বে সে স্বৈরাচারী একনায়কই হোক, অথবা গণতন্ত্রের মানসপুত্রই হোক, বোধ করি কেউই পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগের পক্ষে নয়। আজকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সমঝোতা চুক্তির প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর শক্তিধর দুটি শিবিরে চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে এ অলিখিত চুক্তিটি অলঙ্ঘনীয়ভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই এ বিশ্বব্রহ্মা-ে যুদ্ধ কাম্য নয়। কারণ এবারের যুদ্ধ বিশ্বজোড়া বিধ্বংস অনিবার্যভাবেই বয়ে নিয়ে আসবে। হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমার আঘাত হেনে স্বয়ং আমেরিকাই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে, এটি কী ভয়ঙ্কর মানবতাবিরোধী এবং অতি অবশ্যই সর্বাবস্থায় পরিত্যাজ্য।

সম্প্রতি করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী যে মরণাঘাত হেনেছে, সেটা গণতান্ত্রিক-সমাজতান্ত্রিক, উন্নত-অনুন্নত, পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের মধ্যে একটি অমলিন চেতনার জন্ম দিয়েছে, যেমন করেই হোক এ প্রাণসংহারী শক্তিকে রুখতে হবে। সব বর্ণ, গোত্র- কি প্রাচ্য, কি পাশ্চাত্য সবারই আজ অবিচল প্রত্যয়, করোনার বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে। তাই পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতিযোগিতা থমকে গিয়ে বিশ্বজোড়া আজ একই গবেষণা- কী করে এ করোনাভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কার করা যায়। বিশ্বজোড়া আজ ব্যাপক প্রতিযোগিতা, কার আগে কে এ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কার আগে কে এ আবিষ্কারের হীরকখচিত মুকুট মাথায় নিয়ে হিমাচলের উচ্চতায় নিজেদের প্রতিস্থাপিত করবে। ভাবতে গর্বে সমস্ত হৃদয় কানায় কানায় ভরে ওঠে যে, আমাদের বাংলাদেশও এ আবিষ্কারের প্রতিযোগিতায় নিমগ্ন। তারাও সমুদ্র মন্থন করে করোনাভাইরাস-প্রতিরোধী অমৃতসুধা উপহার দিয়ে বিশ্বকে বিমোহিত করতে চায়।

করোনাভাইরাসের করুণ ও বিধ্বংসী কার্যকারিতার পাশাপাশি মানুষকে রক্ষা করার এই যে প্রতিযোগিতা এবং আজকের অনবদ্য প্রচেষ্টা, তা বিশ্বের যে কোনো মানুষকেই বিমুগ্ধ করেছে। সম্ভবত এটিই প্রথম সমগ্র বিশ্বের একটি ঐক্যবদ্ধ এবং অনবদ্য ও অবিস্মরণীয় প্রচেষ্টা। আমাদের সবার ধারণা, এ প্রচেষ্টা সব আশঙ্কার বক্ষ বিদীর্ণ করে সফলতার সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হবেই। এমনিতেই এখন কিছু কিছু দেশ আংশিকভাবে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের অনুসন্ধান ও আবিষ্কার এখনো পূর্ণ সফলতা এনে দিতে না পারলেও বিশ্বমানবতাকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছে, এ বিধ্বংসী বিপর্র্যয়কে কাটিয়ে ওঠার জন্য সারা বিশ্ব শুধু উদ্গ্রীবই নয়, অনড় ঐক্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মানবতার অনন্যসাধারণ বৈশিষ্ট্যই শুধু নয়, সারা বিশ্বকে একটি অদ্ভুত বন্ধনে ঐক্যবদ্ধ করার বিরল ও বিস্ময়কর এক উদাহরণ।

কেউই করোনাভাইরাসকে স্বাগত জানাবে না, কিন্তু এর নেতিবাচক ভয়ঙ্কর প্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি এ ভাইরাস সমগ্র বিশ্বকে একটি অভূতপূর্ব ঐক্যের স্বর্ণসৈকতে এনে দাঁড় করিয়েছে।

করোনাভাইরাসের প্রসঙ্গটি উপস্থাপনের লক্ষ্য হলো, মানুষ জীবনকে ভালোবাসে, বাঁচতে ভালোবাসে। জীবন রক্ষা করা তাদের প্রথম ও প্রাথমিক লক্ষ্য। যা কিছুই জীবনের পক্ষে, যা কিছু জীবনের জয়গান গায়, সাহিত্য-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি- সবকিছুই জীবনের জয়গান গাইতেই ভালোবাসে। কথিত আছে, বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল পাহাড় ভাঙার দুঃসাধ্য কাজটিকে সহজতর করার জন্য ১৮৬৭ সালে ডিনামাইট আবিষ্কার ও বাজারজাত করেছিলেন। তখন তাঁর যে লক্ষ্য ছিল, তা যখন যুদ্ধে ব্যবহৃত ডিনামাইটে রূপান্তরিত হলো, তখন আলফ্রেড নোবেলের সুহৃদ-শুভাকাক্সক্ষীরা তাঁর আবিষ্কারসমূহের পেটেন্ট বিক্রির সমুদয় অর্থ বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি আবিষ্কার, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও শান্তির সপক্ষে মানবতার কল্যাণে যে কোনো অবদানের পক্ষে প্রেরণা প্রদানের নিমিত্ত তাঁর অর্জিত ও অর্জিতব্য সমুদয় অর্থ ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেন। উল্লেখ্য, আলফ্রেড নোবেল মৃত্যুর আগেই তাঁর এ অভিপ্রায় প্রকাশ করে গিয়েছিলেন। মানবকল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কিত যে কোনো সফলতা ও প্রচেষ্টার স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে সে অর্থ ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি আজ বিশ্বজুড়ে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শান্তির প্রতিশব্দে রূপ নিয়েছেন। বোধকরি তাঁর নামে প্রচলিত নোবেল প্রাইজই আজ বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মান। এ সম্মান পেয়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তো বটেই, সমগ্র দেশ ও জাতি গৌরব বোধ করে। ১৯০১ সালে এটি প্রবর্তিত হওয়ার পর থেকে আজ শতাব্দী পেরিয়েও এ নোবেল পুরস্কার অর্জন অতি আকাক্সক্ষার ও গৌরবের।

এ করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত ৯ লাখ ২ হাজার ৫৫০ জনের প্রাণ সংহার করেছে। কিন্তু বিধ্বংসী ক্ষমতার পাশাপাশি একটি অনবদ্য ঐক্যের বন্ধনও তৈরি করেছে সবার অলক্ষ্যে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর প্রাক্কালে পৃথিবীর সব মানুষ যেমন সংশয় ও উদ্বিগ্নতার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হয়ে বাঁচার সুতীব্র আকাক্সক্ষায় ইয়া-নফসি ইয়া-নফসি করছিল, তখনো বাংলাদেশে আবিষ্কৃত হলো- আমার সোনার বাংলার গুটিকয় লোভী, স্বার্থান্ধ মানুষ এই নির্মম পরিস্থিতিকেও ব্যবহার করতে এবং এর থেকে ফায়দা লুটতে কুণ্ঠিত হয়নি। ভুয়া ও মিথ্যা  সার্টিফিকেট বিক্রি করা থেকে শুরু করে ভুয়া করোনা পরীক্ষার দুর্বিষহ উদ্যোগ নিয়ে এই মহান পেশার ও মানবতার সেবায় নিয়োজিত সব ডাক্তার-নার্সসহ এই পেশাটির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে কলঙ্কিত ও অপমানিত করেছে। নকল মাস্ক ও পিপিই সরবরাহ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে তাদের এতটুকু বুক কাঁপেনি। দেশের জনগণ মনে করে অতিসত্বর এসব অপরাধের যথাবিহিত তদন্ত করে দ্রুত আইনে বিচার করে দেশের জনবহুল এলাকাসমূহে ওদের প্রকাশ্যে প্রাণদ- কার্যকর করে দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপিত করা হোক। তাতে জনমনে স্বস্তি ও শান্তি আসবে। এতে শুধু লোভীদেরই যোগ্য শাস্তি হবে না, ভবিষ্যতেও কেউ এহেন চিন্তা করলে বারবার পরিণতি নিয়ে ভাবতে বাধ্য হবে। ভৌগোলিক আয়তনে বাংলাদেশ ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি ক্ষুদ্র দেশ। কিন্তু জনসংখ্যার বিবেচনায় এটি ১৭ কোটি জনসংখ্যা অধ্যুষিত এবং জগৎসভায় আমাদের স্থান অষ্টম। এই নিবিড় ঘনবসতিপূর্ণ দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সত্যিই ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালাতে পারত। পরম করুণাময় আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন। চরম পরিতাপের বিষয় হলো- এ সর্বগ্রাসী সর্বনাশা করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময়ও দেশের রাজনৈতিক মহল নিগূঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ তো হতে পারেইনি, বরং অতি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক ও কাদা ছোড়াছুড়ি এবং বিবৃতির বাকযুদ্ধে লিপ্ত রয়েছেন।

সন্দেহাতীতভাবে এটি দ্বন্দ্ব-সংকুল ও বিকৃত মানসিকতার প্রতিফলন। যে ঐক্যের বিজয়কেতন উড়িয়ে আমরা পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে এবং পৈশাচিক পাকিস্তানি সৈন্যদের পরাভূত ও পরাস্ত করে স্বাধীনতার সূর্য ছিনিয়ে এনেছি, গৌরবোজ্জ্বল ও সূর্য¯œাত দেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি, সেটি ছিল ঐক্যেরই ফসল। বঙ্গবন্ধুকে সামনে রেখে এ দেশের দুরন্ত, দুর্ধর্ষ দামাল ছেলেরা তিল তিল করে সেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলেছিল এবং দুরন্ত ও অবিশ্বাস্য দীর্ঘ পথ পরিক্রমণে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে অগ্রগামী। যুবসমাজ থেকে শুরু করে আবালবৃদ্ধবনিতাসহ গোটা জাতিকে ঐক্যের মোহনায় দাঁড় করানো তাদের পক্ষে সম্ভব হয়েছিল এই কারণে যে, দেশপ্রেম ছাড়া তাদের মননে আর কিছুই ছিল না। নিঃস্বার্থ নিবেদিত উদ্গত-উদ্যত-উদ্ধত দেশপ্রেমই একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে, হিংস্র পাশবিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে শেখাতে পারে। বিশ্বের অনেক সফল সংগ্রামে সমগ্র জাতির অংশীদারিত্ব পরিলক্ষিত হয় না। আজকে জীবনসায়াহ্নে আমাকে স্বীকার করতেই হয়, স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমরা সরকারের পট পরিবর্তন দেখেছি, বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করতেও দেখেছি। কিন্তু অমলিন জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠতে দেখিনি। এমনকি বিজয়ীদের চরিত্রে ঐক্য গড়ে তোলার কোনো কারিগরও পরিদৃষ্ট হয়নি। জাতির জনক বেঁচে থাকলে শেষ পর্যন্ত কাক্সিক্ষত নিগূঢ় ঐক্য প্রতিস্থাপিত হতো কিনা তা সঠিক করে বলা যাবে না। নিষ্ঠুরভাবে নিহত হওয়ার পূর্বে বাকশাল গঠন, একদলীয় শাসন প্রবর্তন, সংসদকে ঠুঁটো জগন্নাথে রূপান্তরকরণের মধ্য দিয়ে একটা হযবরল পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং গণতান্ত্রিক অধিকার শূন্যতায় নিমজ্জিত করে।

বিএনপি আজ বিলুপ্তপ্রায়। একমাত্র জিয়ানির্ভর দলটি এমনিতেই আজ অনেকটা বিকলাঙ্গ এবং রাজনীতিতে একটি ফলপ্রসূ আন্দোলন গড়ে তুলতে অক্ষম। দেশে তাদের জনসমর্থনের ঘাটতি খুব বেশি নেই কিন্তু লড়াকু কর্মীর নিদারুণ অভাব। আমি শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি প্রতিটি উপজেলায় ১০০ করে রাজনৈতিক কর্মী স্বেচ্ছায় কারাবরণের কর্মসূচি যদি নিতে পারে তাহলে আওয়ামী লীগ সরকার শুধু সচকিত নয়, গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ যথাযথ প্রয়োগে বাধ্য হবে। আমি আগেও বহুবার বলেছি, রাজনীতি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক হবে তা নয়, এর ভিত্তি হবে আদর্শনির্ভর রাজনৈতিক কর্মসূচি। সেটি মূলত তরুণ তাজা দীপ্তপ্রাণ নিঃস্বার্থ রাজনৈতিক কর্মীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে, যেটির বিএনপিতে আগাগোড়াই আকাল ছিল। তবে ইদানীংকালে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে অর্থ উপার্জনের পেছনে যেরূপ বল্গাহীন দৌড়ঝাঁপ পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাতে অনুমান করা যায়, আওয়ামী লীগও ক্রমান্বয়ে নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী কর্মীর পরিবর্তে সুবিধাবাদীদের আখড়ায় পরিণত হচ্ছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, টাঙ্গাইলের শামসুল হক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বিনির্মাণের পথে শেখ হাসিনা অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন বলে জাতি আশা করে। শেখ হাসিনা ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণে ব্যর্থ হলে ইতিহাসই তার বিচার করবে। সে বিচারের আমরা হব দর্শনার্থী।

বিলম্বে হলেও ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা আজ অনেকটাই স্তিমিত। কিন্তু দলবাজি, টেন্ডারবাজি, ক্ষমতার দৌরাত্ম্য আজ অর্থনীতিকে এমনকি জাতীয় সত্তাকে যেভাবে নিষ্পেষিত করছে, তার থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। সর্বভুক জন্তুর মতো দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও ছোঁয়াচে ও মারাত্মক। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিততে হলে জাতীয় ঐক্য ও ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি-বিমুক্তির কোনো বিকল্প নেই। বিচারিক ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও প্রভাববিমুক্ত ও দলীয়করণের নিকৃষ্ট চিন্তার বাইরে আনতে না পারলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দূরে থাক, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে টুঁশব্দটি করার কোনো পরিবেশ থাকবে না।

ন্যায় ও সুষ্ঠু বিচার পেতে সরকারের সদিচ্ছা, সেটি শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য ও সচিব থেকে শুরু করে প্রশাসনের সর্বস্তরে একটি সদিচ্ছার স্তরবিন্যাস থাকতে হবে। আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, ন্যায়বিচার ও অধিকার ভিক্ষে করে পাওয়া যায় না। এটি অনুকম্পা ও অনুগ্রহের বিষয় নয়। জাতীয় মৌলিক চেতনায় অধিকারবোধের উদগ্র্র আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় সচেতনতা ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সে অধিকার আদায় করতে হয়। বাংলাদেশে আজ সেই পরিবেশের নিদারুণ অভাব।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা