শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

বার্ট্রান্ড রাসেলের একজন ভক্ত তাঁকে কৌতূহলী হৃদয়ে সরাসরি প্রশ্ন করেছিলেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে কী ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র পরাশক্তিরা ব্যবহার করতে পারে? বার্ট্রান্ড রাসেল এ প্রশ্নে বিন্দুমাত্র হতচকিত বিস্ময়াভিভূত বা আশ্চর্যান্বিত হননি। বরং দৃঢ়প্রত্যয়ে জবাব দিয়েছিলেন, ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আদৌ হবে কিনা, আর হলেও বিধ্বস্ত পৃথিবীতে মানুষসহ কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব থাকবে কিনা আমি বলতে পারব না। যদি আদৌ থাকে তবে প্রাগৈতিহাসিক যুগের মনুষ্য প্রাণীর মতো যে পাথর ছোড়াছুড়ি করবে, তা অনুমান করে বলা যায়।’ কথাটি অবিসংবাদিত, নিষ্ঠুর, বাস্তব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যে পারমাণবিক বোমার আঘাত হানা হয়েছিল, তার তেজস্ক্রিয়তা আজকের পারমাণবিক শক্তির ধারেকাছে না হলেও হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে সেই বিধ্বস্ত বিপর্যস্ত পরিস্থিতির নমুনা আজও অনুভূত হয়। তাই সন্দেহাতীতভাবে বলা যায়, আজকে আমেরিকা ও রাশিয়াই শুধু নয়, উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশও পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র। এমনকি ভারত-পাকিস্তানের অস্ত্রভা-ারেও পারমাণবিক শক্তির সঞ্চয় রয়েছে। তাই মানবতার সপক্ষের শক্তি তো বটেই, যে কোনো দুর্ধর্ষ স্বৈরাচারী ব্যক্তিও পারমাণবিক শক্তির ব্যবহারের কথা কল্পনাও করে না। কি জলে, কি স্থলে এমনকি মহাকাশেও এর যুদ্ধংদেহি প্রয়োগ সমগ্র বিশ্বের জন্য এমনকি আক্রমণকারী দেশের জন্যও একটা অকল্পনীয় ও অভাবনীয় বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। শুধু মানবতা নয়, সভ্যতা নয়, সাহিত্য-সংস্কৃতির স্থিতিশীলতা নয়, সমস্ত সৃষ্টিকেই তা ধ্বংসের অতলান্তে নিক্ষেপ করতে পারবে। হয়তো সেটিই হবে কিয়ামত।

তাই আজকের বিশ্বে সে স্বৈরাচারী একনায়কই হোক, অথবা গণতন্ত্রের মানসপুত্রই হোক, বোধ করি কেউই পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগের পক্ষে নয়। আজকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সমঝোতা চুক্তির প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর শক্তিধর দুটি শিবিরে চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে এ অলিখিত চুক্তিটি অলঙ্ঘনীয়ভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই এ বিশ্বব্রহ্মা-ে যুদ্ধ কাম্য নয়। কারণ এবারের যুদ্ধ বিশ্বজোড়া বিধ্বংস অনিবার্যভাবেই বয়ে নিয়ে আসবে। হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমার আঘাত হেনে স্বয়ং আমেরিকাই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে, এটি কী ভয়ঙ্কর মানবতাবিরোধী এবং অতি অবশ্যই সর্বাবস্থায় পরিত্যাজ্য।

সম্প্রতি করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী যে মরণাঘাত হেনেছে, সেটা গণতান্ত্রিক-সমাজতান্ত্রিক, উন্নত-অনুন্নত, পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের মধ্যে একটি অমলিন চেতনার জন্ম দিয়েছে, যেমন করেই হোক এ প্রাণসংহারী শক্তিকে রুখতে হবে। সব বর্ণ, গোত্র- কি প্রাচ্য, কি পাশ্চাত্য সবারই আজ অবিচল প্রত্যয়, করোনার বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে। তাই পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতিযোগিতা থমকে গিয়ে বিশ্বজোড়া আজ একই গবেষণা- কী করে এ করোনাভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কার করা যায়। বিশ্বজোড়া আজ ব্যাপক প্রতিযোগিতা, কার আগে কে এ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কার আগে কে এ আবিষ্কারের হীরকখচিত মুকুট মাথায় নিয়ে হিমাচলের উচ্চতায় নিজেদের প্রতিস্থাপিত করবে। ভাবতে গর্বে সমস্ত হৃদয় কানায় কানায় ভরে ওঠে যে, আমাদের বাংলাদেশও এ আবিষ্কারের প্রতিযোগিতায় নিমগ্ন। তারাও সমুদ্র মন্থন করে করোনাভাইরাস-প্রতিরোধী অমৃতসুধা উপহার দিয়ে বিশ্বকে বিমোহিত করতে চায়।

করোনাভাইরাসের করুণ ও বিধ্বংসী কার্যকারিতার পাশাপাশি মানুষকে রক্ষা করার এই যে প্রতিযোগিতা এবং আজকের অনবদ্য প্রচেষ্টা, তা বিশ্বের যে কোনো মানুষকেই বিমুগ্ধ করেছে। সম্ভবত এটিই প্রথম সমগ্র বিশ্বের একটি ঐক্যবদ্ধ এবং অনবদ্য ও অবিস্মরণীয় প্রচেষ্টা। আমাদের সবার ধারণা, এ প্রচেষ্টা সব আশঙ্কার বক্ষ বিদীর্ণ করে সফলতার সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হবেই। এমনিতেই এখন কিছু কিছু দেশ আংশিকভাবে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের অনুসন্ধান ও আবিষ্কার এখনো পূর্ণ সফলতা এনে দিতে না পারলেও বিশ্বমানবতাকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছে, এ বিধ্বংসী বিপর্র্যয়কে কাটিয়ে ওঠার জন্য সারা বিশ্ব শুধু উদ্গ্রীবই নয়, অনড় ঐক্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মানবতার অনন্যসাধারণ বৈশিষ্ট্যই শুধু নয়, সারা বিশ্বকে একটি অদ্ভুত বন্ধনে ঐক্যবদ্ধ করার বিরল ও বিস্ময়কর এক উদাহরণ।

কেউই করোনাভাইরাসকে স্বাগত জানাবে না, কিন্তু এর নেতিবাচক ভয়ঙ্কর প্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি এ ভাইরাস সমগ্র বিশ্বকে একটি অভূতপূর্ব ঐক্যের স্বর্ণসৈকতে এনে দাঁড় করিয়েছে।

করোনাভাইরাসের প্রসঙ্গটি উপস্থাপনের লক্ষ্য হলো, মানুষ জীবনকে ভালোবাসে, বাঁচতে ভালোবাসে। জীবন রক্ষা করা তাদের প্রথম ও প্রাথমিক লক্ষ্য। যা কিছুই জীবনের পক্ষে, যা কিছু জীবনের জয়গান গায়, সাহিত্য-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি- সবকিছুই জীবনের জয়গান গাইতেই ভালোবাসে। কথিত আছে, বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল পাহাড় ভাঙার দুঃসাধ্য কাজটিকে সহজতর করার জন্য ১৮৬৭ সালে ডিনামাইট আবিষ্কার ও বাজারজাত করেছিলেন। তখন তাঁর যে লক্ষ্য ছিল, তা যখন যুদ্ধে ব্যবহৃত ডিনামাইটে রূপান্তরিত হলো, তখন আলফ্রেড নোবেলের সুহৃদ-শুভাকাক্সক্ষীরা তাঁর আবিষ্কারসমূহের পেটেন্ট বিক্রির সমুদয় অর্থ বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি আবিষ্কার, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও শান্তির সপক্ষে মানবতার কল্যাণে যে কোনো অবদানের পক্ষে প্রেরণা প্রদানের নিমিত্ত তাঁর অর্জিত ও অর্জিতব্য সমুদয় অর্থ ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেন। উল্লেখ্য, আলফ্রেড নোবেল মৃত্যুর আগেই তাঁর এ অভিপ্রায় প্রকাশ করে গিয়েছিলেন। মানবকল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কিত যে কোনো সফলতা ও প্রচেষ্টার স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে সে অর্থ ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি আজ বিশ্বজুড়ে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শান্তির প্রতিশব্দে রূপ নিয়েছেন। বোধকরি তাঁর নামে প্রচলিত নোবেল প্রাইজই আজ বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মান। এ সম্মান পেয়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তো বটেই, সমগ্র দেশ ও জাতি গৌরব বোধ করে। ১৯০১ সালে এটি প্রবর্তিত হওয়ার পর থেকে আজ শতাব্দী পেরিয়েও এ নোবেল পুরস্কার অর্জন অতি আকাক্সক্ষার ও গৌরবের।

এ করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত ৯ লাখ ২ হাজার ৫৫০ জনের প্রাণ সংহার করেছে। কিন্তু বিধ্বংসী ক্ষমতার পাশাপাশি একটি অনবদ্য ঐক্যের বন্ধনও তৈরি করেছে সবার অলক্ষ্যে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর প্রাক্কালে পৃথিবীর সব মানুষ যেমন সংশয় ও উদ্বিগ্নতার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হয়ে বাঁচার সুতীব্র আকাক্সক্ষায় ইয়া-নফসি ইয়া-নফসি করছিল, তখনো বাংলাদেশে আবিষ্কৃত হলো- আমার সোনার বাংলার গুটিকয় লোভী, স্বার্থান্ধ মানুষ এই নির্মম পরিস্থিতিকেও ব্যবহার করতে এবং এর থেকে ফায়দা লুটতে কুণ্ঠিত হয়নি। ভুয়া ও মিথ্যা  সার্টিফিকেট বিক্রি করা থেকে শুরু করে ভুয়া করোনা পরীক্ষার দুর্বিষহ উদ্যোগ নিয়ে এই মহান পেশার ও মানবতার সেবায় নিয়োজিত সব ডাক্তার-নার্সসহ এই পেশাটির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে কলঙ্কিত ও অপমানিত করেছে। নকল মাস্ক ও পিপিই সরবরাহ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে তাদের এতটুকু বুক কাঁপেনি। দেশের জনগণ মনে করে অতিসত্বর এসব অপরাধের যথাবিহিত তদন্ত করে দ্রুত আইনে বিচার করে দেশের জনবহুল এলাকাসমূহে ওদের প্রকাশ্যে প্রাণদ- কার্যকর করে দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপিত করা হোক। তাতে জনমনে স্বস্তি ও শান্তি আসবে। এতে শুধু লোভীদেরই যোগ্য শাস্তি হবে না, ভবিষ্যতেও কেউ এহেন চিন্তা করলে বারবার পরিণতি নিয়ে ভাবতে বাধ্য হবে। ভৌগোলিক আয়তনে বাংলাদেশ ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি ক্ষুদ্র দেশ। কিন্তু জনসংখ্যার বিবেচনায় এটি ১৭ কোটি জনসংখ্যা অধ্যুষিত এবং জগৎসভায় আমাদের স্থান অষ্টম। এই নিবিড় ঘনবসতিপূর্ণ দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সত্যিই ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালাতে পারত। পরম করুণাময় আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন। চরম পরিতাপের বিষয় হলো- এ সর্বগ্রাসী সর্বনাশা করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময়ও দেশের রাজনৈতিক মহল নিগূঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ তো হতে পারেইনি, বরং অতি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক ও কাদা ছোড়াছুড়ি এবং বিবৃতির বাকযুদ্ধে লিপ্ত রয়েছেন।

সন্দেহাতীতভাবে এটি দ্বন্দ্ব-সংকুল ও বিকৃত মানসিকতার প্রতিফলন। যে ঐক্যের বিজয়কেতন উড়িয়ে আমরা পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে এবং পৈশাচিক পাকিস্তানি সৈন্যদের পরাভূত ও পরাস্ত করে স্বাধীনতার সূর্য ছিনিয়ে এনেছি, গৌরবোজ্জ্বল ও সূর্য¯œাত দেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি, সেটি ছিল ঐক্যেরই ফসল। বঙ্গবন্ধুকে সামনে রেখে এ দেশের দুরন্ত, দুর্ধর্ষ দামাল ছেলেরা তিল তিল করে সেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলেছিল এবং দুরন্ত ও অবিশ্বাস্য দীর্ঘ পথ পরিক্রমণে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে অগ্রগামী। যুবসমাজ থেকে শুরু করে আবালবৃদ্ধবনিতাসহ গোটা জাতিকে ঐক্যের মোহনায় দাঁড় করানো তাদের পক্ষে সম্ভব হয়েছিল এই কারণে যে, দেশপ্রেম ছাড়া তাদের মননে আর কিছুই ছিল না। নিঃস্বার্থ নিবেদিত উদ্গত-উদ্যত-উদ্ধত দেশপ্রেমই একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে, হিংস্র পাশবিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে শেখাতে পারে। বিশ্বের অনেক সফল সংগ্রামে সমগ্র জাতির অংশীদারিত্ব পরিলক্ষিত হয় না। আজকে জীবনসায়াহ্নে আমাকে স্বীকার করতেই হয়, স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমরা সরকারের পট পরিবর্তন দেখেছি, বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করতেও দেখেছি। কিন্তু অমলিন জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠতে দেখিনি। এমনকি বিজয়ীদের চরিত্রে ঐক্য গড়ে তোলার কোনো কারিগরও পরিদৃষ্ট হয়নি। জাতির জনক বেঁচে থাকলে শেষ পর্যন্ত কাক্সিক্ষত নিগূঢ় ঐক্য প্রতিস্থাপিত হতো কিনা তা সঠিক করে বলা যাবে না। নিষ্ঠুরভাবে নিহত হওয়ার পূর্বে বাকশাল গঠন, একদলীয় শাসন প্রবর্তন, সংসদকে ঠুঁটো জগন্নাথে রূপান্তরকরণের মধ্য দিয়ে একটা হযবরল পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং গণতান্ত্রিক অধিকার শূন্যতায় নিমজ্জিত করে।

বিএনপি আজ বিলুপ্তপ্রায়। একমাত্র জিয়ানির্ভর দলটি এমনিতেই আজ অনেকটা বিকলাঙ্গ এবং রাজনীতিতে একটি ফলপ্রসূ আন্দোলন গড়ে তুলতে অক্ষম। দেশে তাদের জনসমর্থনের ঘাটতি খুব বেশি নেই কিন্তু লড়াকু কর্মীর নিদারুণ অভাব। আমি শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি প্রতিটি উপজেলায় ১০০ করে রাজনৈতিক কর্মী স্বেচ্ছায় কারাবরণের কর্মসূচি যদি নিতে পারে তাহলে আওয়ামী লীগ সরকার শুধু সচকিত নয়, গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ যথাযথ প্রয়োগে বাধ্য হবে। আমি আগেও বহুবার বলেছি, রাজনীতি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক হবে তা নয়, এর ভিত্তি হবে আদর্শনির্ভর রাজনৈতিক কর্মসূচি। সেটি মূলত তরুণ তাজা দীপ্তপ্রাণ নিঃস্বার্থ রাজনৈতিক কর্মীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে, যেটির বিএনপিতে আগাগোড়াই আকাল ছিল। তবে ইদানীংকালে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে অর্থ উপার্জনের পেছনে যেরূপ বল্গাহীন দৌড়ঝাঁপ পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাতে অনুমান করা যায়, আওয়ামী লীগও ক্রমান্বয়ে নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী কর্মীর পরিবর্তে সুবিধাবাদীদের আখড়ায় পরিণত হচ্ছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, টাঙ্গাইলের শামসুল হক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বিনির্মাণের পথে শেখ হাসিনা অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন বলে জাতি আশা করে। শেখ হাসিনা ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণে ব্যর্থ হলে ইতিহাসই তার বিচার করবে। সে বিচারের আমরা হব দর্শনার্থী।

বিলম্বে হলেও ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা আজ অনেকটাই স্তিমিত। কিন্তু দলবাজি, টেন্ডারবাজি, ক্ষমতার দৌরাত্ম্য আজ অর্থনীতিকে এমনকি জাতীয় সত্তাকে যেভাবে নিষ্পেষিত করছে, তার থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। সর্বভুক জন্তুর মতো দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও ছোঁয়াচে ও মারাত্মক। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিততে হলে জাতীয় ঐক্য ও ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি-বিমুক্তির কোনো বিকল্প নেই। বিচারিক ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও প্রভাববিমুক্ত ও দলীয়করণের নিকৃষ্ট চিন্তার বাইরে আনতে না পারলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দূরে থাক, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে টুঁশব্দটি করার কোনো পরিবেশ থাকবে না।

ন্যায় ও সুষ্ঠু বিচার পেতে সরকারের সদিচ্ছা, সেটি শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য ও সচিব থেকে শুরু করে প্রশাসনের সর্বস্তরে একটি সদিচ্ছার স্তরবিন্যাস থাকতে হবে। আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, ন্যায়বিচার ও অধিকার ভিক্ষে করে পাওয়া যায় না। এটি অনুকম্পা ও অনুগ্রহের বিষয় নয়। জাতীয় মৌলিক চেতনায় অধিকারবোধের উদগ্র্র আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় সচেতনতা ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সে অধিকার আদায় করতে হয়। বাংলাদেশে আজ সেই পরিবেশের নিদারুণ অভাব।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান
স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স
জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে