শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

বার্ট্রান্ড রাসেলের একজন ভক্ত তাঁকে কৌতূহলী হৃদয়ে সরাসরি প্রশ্ন করেছিলেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে কী ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র পরাশক্তিরা ব্যবহার করতে পারে? বার্ট্রান্ড রাসেল এ প্রশ্নে বিন্দুমাত্র হতচকিত বিস্ময়াভিভূত বা আশ্চর্যান্বিত হননি। বরং দৃঢ়প্রত্যয়ে জবাব দিয়েছিলেন, ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আদৌ হবে কিনা, আর হলেও বিধ্বস্ত পৃথিবীতে মানুষসহ কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব থাকবে কিনা আমি বলতে পারব না। যদি আদৌ থাকে তবে প্রাগৈতিহাসিক যুগের মনুষ্য প্রাণীর মতো যে পাথর ছোড়াছুড়ি করবে, তা অনুমান করে বলা যায়।’ কথাটি অবিসংবাদিত, নিষ্ঠুর, বাস্তব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যে পারমাণবিক বোমার আঘাত হানা হয়েছিল, তার তেজস্ক্রিয়তা আজকের পারমাণবিক শক্তির ধারেকাছে না হলেও হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে সেই বিধ্বস্ত বিপর্যস্ত পরিস্থিতির নমুনা আজও অনুভূত হয়। তাই সন্দেহাতীতভাবে বলা যায়, আজকে আমেরিকা ও রাশিয়াই শুধু নয়, উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশও পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র। এমনকি ভারত-পাকিস্তানের অস্ত্রভা-ারেও পারমাণবিক শক্তির সঞ্চয় রয়েছে। তাই মানবতার সপক্ষের শক্তি তো বটেই, যে কোনো দুর্ধর্ষ স্বৈরাচারী ব্যক্তিও পারমাণবিক শক্তির ব্যবহারের কথা কল্পনাও করে না। কি জলে, কি স্থলে এমনকি মহাকাশেও এর যুদ্ধংদেহি প্রয়োগ সমগ্র বিশ্বের জন্য এমনকি আক্রমণকারী দেশের জন্যও একটা অকল্পনীয় ও অভাবনীয় বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। শুধু মানবতা নয়, সভ্যতা নয়, সাহিত্য-সংস্কৃতির স্থিতিশীলতা নয়, সমস্ত সৃষ্টিকেই তা ধ্বংসের অতলান্তে নিক্ষেপ করতে পারবে। হয়তো সেটিই হবে কিয়ামত।

তাই আজকের বিশ্বে সে স্বৈরাচারী একনায়কই হোক, অথবা গণতন্ত্রের মানসপুত্রই হোক, বোধ করি কেউই পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগের পক্ষে নয়। আজকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সমঝোতা চুক্তির প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর শক্তিধর দুটি শিবিরে চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে এ অলিখিত চুক্তিটি অলঙ্ঘনীয়ভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই এ বিশ্বব্রহ্মা-ে যুদ্ধ কাম্য নয়। কারণ এবারের যুদ্ধ বিশ্বজোড়া বিধ্বংস অনিবার্যভাবেই বয়ে নিয়ে আসবে। হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমার আঘাত হেনে স্বয়ং আমেরিকাই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে, এটি কী ভয়ঙ্কর মানবতাবিরোধী এবং অতি অবশ্যই সর্বাবস্থায় পরিত্যাজ্য।

সম্প্রতি করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী যে মরণাঘাত হেনেছে, সেটা গণতান্ত্রিক-সমাজতান্ত্রিক, উন্নত-অনুন্নত, পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের মধ্যে একটি অমলিন চেতনার জন্ম দিয়েছে, যেমন করেই হোক এ প্রাণসংহারী শক্তিকে রুখতে হবে। সব বর্ণ, গোত্র- কি প্রাচ্য, কি পাশ্চাত্য সবারই আজ অবিচল প্রত্যয়, করোনার বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে। তাই পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতিযোগিতা থমকে গিয়ে বিশ্বজোড়া আজ একই গবেষণা- কী করে এ করোনাভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কার করা যায়। বিশ্বজোড়া আজ ব্যাপক প্রতিযোগিতা, কার আগে কে এ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কার আগে কে এ আবিষ্কারের হীরকখচিত মুকুট মাথায় নিয়ে হিমাচলের উচ্চতায় নিজেদের প্রতিস্থাপিত করবে। ভাবতে গর্বে সমস্ত হৃদয় কানায় কানায় ভরে ওঠে যে, আমাদের বাংলাদেশও এ আবিষ্কারের প্রতিযোগিতায় নিমগ্ন। তারাও সমুদ্র মন্থন করে করোনাভাইরাস-প্রতিরোধী অমৃতসুধা উপহার দিয়ে বিশ্বকে বিমোহিত করতে চায়।

করোনাভাইরাসের করুণ ও বিধ্বংসী কার্যকারিতার পাশাপাশি মানুষকে রক্ষা করার এই যে প্রতিযোগিতা এবং আজকের অনবদ্য প্রচেষ্টা, তা বিশ্বের যে কোনো মানুষকেই বিমুগ্ধ করেছে। সম্ভবত এটিই প্রথম সমগ্র বিশ্বের একটি ঐক্যবদ্ধ এবং অনবদ্য ও অবিস্মরণীয় প্রচেষ্টা। আমাদের সবার ধারণা, এ প্রচেষ্টা সব আশঙ্কার বক্ষ বিদীর্ণ করে সফলতার সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হবেই। এমনিতেই এখন কিছু কিছু দেশ আংশিকভাবে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের অনুসন্ধান ও আবিষ্কার এখনো পূর্ণ সফলতা এনে দিতে না পারলেও বিশ্বমানবতাকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছে, এ বিধ্বংসী বিপর্র্যয়কে কাটিয়ে ওঠার জন্য সারা বিশ্ব শুধু উদ্গ্রীবই নয়, অনড় ঐক্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মানবতার অনন্যসাধারণ বৈশিষ্ট্যই শুধু নয়, সারা বিশ্বকে একটি অদ্ভুত বন্ধনে ঐক্যবদ্ধ করার বিরল ও বিস্ময়কর এক উদাহরণ।

কেউই করোনাভাইরাসকে স্বাগত জানাবে না, কিন্তু এর নেতিবাচক ভয়ঙ্কর প্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি এ ভাইরাস সমগ্র বিশ্বকে একটি অভূতপূর্ব ঐক্যের স্বর্ণসৈকতে এনে দাঁড় করিয়েছে।

করোনাভাইরাসের প্রসঙ্গটি উপস্থাপনের লক্ষ্য হলো, মানুষ জীবনকে ভালোবাসে, বাঁচতে ভালোবাসে। জীবন রক্ষা করা তাদের প্রথম ও প্রাথমিক লক্ষ্য। যা কিছুই জীবনের পক্ষে, যা কিছু জীবনের জয়গান গায়, সাহিত্য-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি- সবকিছুই জীবনের জয়গান গাইতেই ভালোবাসে। কথিত আছে, বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল পাহাড় ভাঙার দুঃসাধ্য কাজটিকে সহজতর করার জন্য ১৮৬৭ সালে ডিনামাইট আবিষ্কার ও বাজারজাত করেছিলেন। তখন তাঁর যে লক্ষ্য ছিল, তা যখন যুদ্ধে ব্যবহৃত ডিনামাইটে রূপান্তরিত হলো, তখন আলফ্রেড নোবেলের সুহৃদ-শুভাকাক্সক্ষীরা তাঁর আবিষ্কারসমূহের পেটেন্ট বিক্রির সমুদয় অর্থ বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি আবিষ্কার, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও শান্তির সপক্ষে মানবতার কল্যাণে যে কোনো অবদানের পক্ষে প্রেরণা প্রদানের নিমিত্ত তাঁর অর্জিত ও অর্জিতব্য সমুদয় অর্থ ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেন। উল্লেখ্য, আলফ্রেড নোবেল মৃত্যুর আগেই তাঁর এ অভিপ্রায় প্রকাশ করে গিয়েছিলেন। মানবকল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কিত যে কোনো সফলতা ও প্রচেষ্টার স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে সে অর্থ ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি আজ বিশ্বজুড়ে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শান্তির প্রতিশব্দে রূপ নিয়েছেন। বোধকরি তাঁর নামে প্রচলিত নোবেল প্রাইজই আজ বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মান। এ সম্মান পেয়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তো বটেই, সমগ্র দেশ ও জাতি গৌরব বোধ করে। ১৯০১ সালে এটি প্রবর্তিত হওয়ার পর থেকে আজ শতাব্দী পেরিয়েও এ নোবেল পুরস্কার অর্জন অতি আকাক্সক্ষার ও গৌরবের।

এ করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত ৯ লাখ ২ হাজার ৫৫০ জনের প্রাণ সংহার করেছে। কিন্তু বিধ্বংসী ক্ষমতার পাশাপাশি একটি অনবদ্য ঐক্যের বন্ধনও তৈরি করেছে সবার অলক্ষ্যে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর প্রাক্কালে পৃথিবীর সব মানুষ যেমন সংশয় ও উদ্বিগ্নতার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হয়ে বাঁচার সুতীব্র আকাক্সক্ষায় ইয়া-নফসি ইয়া-নফসি করছিল, তখনো বাংলাদেশে আবিষ্কৃত হলো- আমার সোনার বাংলার গুটিকয় লোভী, স্বার্থান্ধ মানুষ এই নির্মম পরিস্থিতিকেও ব্যবহার করতে এবং এর থেকে ফায়দা লুটতে কুণ্ঠিত হয়নি। ভুয়া ও মিথ্যা  সার্টিফিকেট বিক্রি করা থেকে শুরু করে ভুয়া করোনা পরীক্ষার দুর্বিষহ উদ্যোগ নিয়ে এই মহান পেশার ও মানবতার সেবায় নিয়োজিত সব ডাক্তার-নার্সসহ এই পেশাটির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে কলঙ্কিত ও অপমানিত করেছে। নকল মাস্ক ও পিপিই সরবরাহ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে তাদের এতটুকু বুক কাঁপেনি। দেশের জনগণ মনে করে অতিসত্বর এসব অপরাধের যথাবিহিত তদন্ত করে দ্রুত আইনে বিচার করে দেশের জনবহুল এলাকাসমূহে ওদের প্রকাশ্যে প্রাণদ- কার্যকর করে দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপিত করা হোক। তাতে জনমনে স্বস্তি ও শান্তি আসবে। এতে শুধু লোভীদেরই যোগ্য শাস্তি হবে না, ভবিষ্যতেও কেউ এহেন চিন্তা করলে বারবার পরিণতি নিয়ে ভাবতে বাধ্য হবে। ভৌগোলিক আয়তনে বাংলাদেশ ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি ক্ষুদ্র দেশ। কিন্তু জনসংখ্যার বিবেচনায় এটি ১৭ কোটি জনসংখ্যা অধ্যুষিত এবং জগৎসভায় আমাদের স্থান অষ্টম। এই নিবিড় ঘনবসতিপূর্ণ দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সত্যিই ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালাতে পারত। পরম করুণাময় আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন। চরম পরিতাপের বিষয় হলো- এ সর্বগ্রাসী সর্বনাশা করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময়ও দেশের রাজনৈতিক মহল নিগূঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ তো হতে পারেইনি, বরং অতি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক ও কাদা ছোড়াছুড়ি এবং বিবৃতির বাকযুদ্ধে লিপ্ত রয়েছেন।

সন্দেহাতীতভাবে এটি দ্বন্দ্ব-সংকুল ও বিকৃত মানসিকতার প্রতিফলন। যে ঐক্যের বিজয়কেতন উড়িয়ে আমরা পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে এবং পৈশাচিক পাকিস্তানি সৈন্যদের পরাভূত ও পরাস্ত করে স্বাধীনতার সূর্য ছিনিয়ে এনেছি, গৌরবোজ্জ্বল ও সূর্য¯œাত দেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি, সেটি ছিল ঐক্যেরই ফসল। বঙ্গবন্ধুকে সামনে রেখে এ দেশের দুরন্ত, দুর্ধর্ষ দামাল ছেলেরা তিল তিল করে সেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলেছিল এবং দুরন্ত ও অবিশ্বাস্য দীর্ঘ পথ পরিক্রমণে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে অগ্রগামী। যুবসমাজ থেকে শুরু করে আবালবৃদ্ধবনিতাসহ গোটা জাতিকে ঐক্যের মোহনায় দাঁড় করানো তাদের পক্ষে সম্ভব হয়েছিল এই কারণে যে, দেশপ্রেম ছাড়া তাদের মননে আর কিছুই ছিল না। নিঃস্বার্থ নিবেদিত উদ্গত-উদ্যত-উদ্ধত দেশপ্রেমই একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে, হিংস্র পাশবিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে শেখাতে পারে। বিশ্বের অনেক সফল সংগ্রামে সমগ্র জাতির অংশীদারিত্ব পরিলক্ষিত হয় না। আজকে জীবনসায়াহ্নে আমাকে স্বীকার করতেই হয়, স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমরা সরকারের পট পরিবর্তন দেখেছি, বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করতেও দেখেছি। কিন্তু অমলিন জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠতে দেখিনি। এমনকি বিজয়ীদের চরিত্রে ঐক্য গড়ে তোলার কোনো কারিগরও পরিদৃষ্ট হয়নি। জাতির জনক বেঁচে থাকলে শেষ পর্যন্ত কাক্সিক্ষত নিগূঢ় ঐক্য প্রতিস্থাপিত হতো কিনা তা সঠিক করে বলা যাবে না। নিষ্ঠুরভাবে নিহত হওয়ার পূর্বে বাকশাল গঠন, একদলীয় শাসন প্রবর্তন, সংসদকে ঠুঁটো জগন্নাথে রূপান্তরকরণের মধ্য দিয়ে একটা হযবরল পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং গণতান্ত্রিক অধিকার শূন্যতায় নিমজ্জিত করে।

বিএনপি আজ বিলুপ্তপ্রায়। একমাত্র জিয়ানির্ভর দলটি এমনিতেই আজ অনেকটা বিকলাঙ্গ এবং রাজনীতিতে একটি ফলপ্রসূ আন্দোলন গড়ে তুলতে অক্ষম। দেশে তাদের জনসমর্থনের ঘাটতি খুব বেশি নেই কিন্তু লড়াকু কর্মীর নিদারুণ অভাব। আমি শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি প্রতিটি উপজেলায় ১০০ করে রাজনৈতিক কর্মী স্বেচ্ছায় কারাবরণের কর্মসূচি যদি নিতে পারে তাহলে আওয়ামী লীগ সরকার শুধু সচকিত নয়, গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ যথাযথ প্রয়োগে বাধ্য হবে। আমি আগেও বহুবার বলেছি, রাজনীতি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক হবে তা নয়, এর ভিত্তি হবে আদর্শনির্ভর রাজনৈতিক কর্মসূচি। সেটি মূলত তরুণ তাজা দীপ্তপ্রাণ নিঃস্বার্থ রাজনৈতিক কর্মীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে, যেটির বিএনপিতে আগাগোড়াই আকাল ছিল। তবে ইদানীংকালে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে অর্থ উপার্জনের পেছনে যেরূপ বল্গাহীন দৌড়ঝাঁপ পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাতে অনুমান করা যায়, আওয়ামী লীগও ক্রমান্বয়ে নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী কর্মীর পরিবর্তে সুবিধাবাদীদের আখড়ায় পরিণত হচ্ছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, টাঙ্গাইলের শামসুল হক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বিনির্মাণের পথে শেখ হাসিনা অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন বলে জাতি আশা করে। শেখ হাসিনা ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণে ব্যর্থ হলে ইতিহাসই তার বিচার করবে। সে বিচারের আমরা হব দর্শনার্থী।

বিলম্বে হলেও ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা আজ অনেকটাই স্তিমিত। কিন্তু দলবাজি, টেন্ডারবাজি, ক্ষমতার দৌরাত্ম্য আজ অর্থনীতিকে এমনকি জাতীয় সত্তাকে যেভাবে নিষ্পেষিত করছে, তার থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। সর্বভুক জন্তুর মতো দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও ছোঁয়াচে ও মারাত্মক। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিততে হলে জাতীয় ঐক্য ও ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি-বিমুক্তির কোনো বিকল্প নেই। বিচারিক ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও প্রভাববিমুক্ত ও দলীয়করণের নিকৃষ্ট চিন্তার বাইরে আনতে না পারলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দূরে থাক, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে টুঁশব্দটি করার কোনো পরিবেশ থাকবে না।

ন্যায় ও সুষ্ঠু বিচার পেতে সরকারের সদিচ্ছা, সেটি শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য ও সচিব থেকে শুরু করে প্রশাসনের সর্বস্তরে একটি সদিচ্ছার স্তরবিন্যাস থাকতে হবে। আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, ন্যায়বিচার ও অধিকার ভিক্ষে করে পাওয়া যায় না। এটি অনুকম্পা ও অনুগ্রহের বিষয় নয়। জাতীয় মৌলিক চেতনায় অধিকারবোধের উদগ্র্র আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় সচেতনতা ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সে অধিকার আদায় করতে হয়। বাংলাদেশে আজ সেই পরিবেশের নিদারুণ অভাব।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম