শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

বার্ট্রান্ড রাসেলের একজন ভক্ত তাঁকে কৌতূহলী হৃদয়ে সরাসরি প্রশ্ন করেছিলেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে কী ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র পরাশক্তিরা ব্যবহার করতে পারে? বার্ট্রান্ড রাসেল এ প্রশ্নে বিন্দুমাত্র হতচকিত বিস্ময়াভিভূত বা আশ্চর্যান্বিত হননি। বরং দৃঢ়প্রত্যয়ে জবাব দিয়েছিলেন, ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আদৌ হবে কিনা, আর হলেও বিধ্বস্ত পৃথিবীতে মানুষসহ কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব থাকবে কিনা আমি বলতে পারব না। যদি আদৌ থাকে তবে প্রাগৈতিহাসিক যুগের মনুষ্য প্রাণীর মতো যে পাথর ছোড়াছুড়ি করবে, তা অনুমান করে বলা যায়।’ কথাটি অবিসংবাদিত, নিষ্ঠুর, বাস্তব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যে পারমাণবিক বোমার আঘাত হানা হয়েছিল, তার তেজস্ক্রিয়তা আজকের পারমাণবিক শক্তির ধারেকাছে না হলেও হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে সেই বিধ্বস্ত বিপর্যস্ত পরিস্থিতির নমুনা আজও অনুভূত হয়। তাই সন্দেহাতীতভাবে বলা যায়, আজকে আমেরিকা ও রাশিয়াই শুধু নয়, উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশও পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র। এমনকি ভারত-পাকিস্তানের অস্ত্রভা-ারেও পারমাণবিক শক্তির সঞ্চয় রয়েছে। তাই মানবতার সপক্ষের শক্তি তো বটেই, যে কোনো দুর্ধর্ষ স্বৈরাচারী ব্যক্তিও পারমাণবিক শক্তির ব্যবহারের কথা কল্পনাও করে না। কি জলে, কি স্থলে এমনকি মহাকাশেও এর যুদ্ধংদেহি প্রয়োগ সমগ্র বিশ্বের জন্য এমনকি আক্রমণকারী দেশের জন্যও একটা অকল্পনীয় ও অভাবনীয় বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। শুধু মানবতা নয়, সভ্যতা নয়, সাহিত্য-সংস্কৃতির স্থিতিশীলতা নয়, সমস্ত সৃষ্টিকেই তা ধ্বংসের অতলান্তে নিক্ষেপ করতে পারবে। হয়তো সেটিই হবে কিয়ামত।

তাই আজকের বিশ্বে সে স্বৈরাচারী একনায়কই হোক, অথবা গণতন্ত্রের মানসপুত্রই হোক, বোধ করি কেউই পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগের পক্ষে নয়। আজকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সমঝোতা চুক্তির প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর শক্তিধর দুটি শিবিরে চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে এ অলিখিত চুক্তিটি অলঙ্ঘনীয়ভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই এ বিশ্বব্রহ্মা-ে যুদ্ধ কাম্য নয়। কারণ এবারের যুদ্ধ বিশ্বজোড়া বিধ্বংস অনিবার্যভাবেই বয়ে নিয়ে আসবে। হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমার আঘাত হেনে স্বয়ং আমেরিকাই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে, এটি কী ভয়ঙ্কর মানবতাবিরোধী এবং অতি অবশ্যই সর্বাবস্থায় পরিত্যাজ্য।

সম্প্রতি করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী যে মরণাঘাত হেনেছে, সেটা গণতান্ত্রিক-সমাজতান্ত্রিক, উন্নত-অনুন্নত, পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের মধ্যে একটি অমলিন চেতনার জন্ম দিয়েছে, যেমন করেই হোক এ প্রাণসংহারী শক্তিকে রুখতে হবে। সব বর্ণ, গোত্র- কি প্রাচ্য, কি পাশ্চাত্য সবারই আজ অবিচল প্রত্যয়, করোনার বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে। তাই পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতিযোগিতা থমকে গিয়ে বিশ্বজোড়া আজ একই গবেষণা- কী করে এ করোনাভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কার করা যায়। বিশ্বজোড়া আজ ব্যাপক প্রতিযোগিতা, কার আগে কে এ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কার আগে কে এ আবিষ্কারের হীরকখচিত মুকুট মাথায় নিয়ে হিমাচলের উচ্চতায় নিজেদের প্রতিস্থাপিত করবে। ভাবতে গর্বে সমস্ত হৃদয় কানায় কানায় ভরে ওঠে যে, আমাদের বাংলাদেশও এ আবিষ্কারের প্রতিযোগিতায় নিমগ্ন। তারাও সমুদ্র মন্থন করে করোনাভাইরাস-প্রতিরোধী অমৃতসুধা উপহার দিয়ে বিশ্বকে বিমোহিত করতে চায়।

করোনাভাইরাসের করুণ ও বিধ্বংসী কার্যকারিতার পাশাপাশি মানুষকে রক্ষা করার এই যে প্রতিযোগিতা এবং আজকের অনবদ্য প্রচেষ্টা, তা বিশ্বের যে কোনো মানুষকেই বিমুগ্ধ করেছে। সম্ভবত এটিই প্রথম সমগ্র বিশ্বের একটি ঐক্যবদ্ধ এবং অনবদ্য ও অবিস্মরণীয় প্রচেষ্টা। আমাদের সবার ধারণা, এ প্রচেষ্টা সব আশঙ্কার বক্ষ বিদীর্ণ করে সফলতার সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হবেই। এমনিতেই এখন কিছু কিছু দেশ আংশিকভাবে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের অনুসন্ধান ও আবিষ্কার এখনো পূর্ণ সফলতা এনে দিতে না পারলেও বিশ্বমানবতাকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছে, এ বিধ্বংসী বিপর্র্যয়কে কাটিয়ে ওঠার জন্য সারা বিশ্ব শুধু উদ্গ্রীবই নয়, অনড় ঐক্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মানবতার অনন্যসাধারণ বৈশিষ্ট্যই শুধু নয়, সারা বিশ্বকে একটি অদ্ভুত বন্ধনে ঐক্যবদ্ধ করার বিরল ও বিস্ময়কর এক উদাহরণ।

কেউই করোনাভাইরাসকে স্বাগত জানাবে না, কিন্তু এর নেতিবাচক ভয়ঙ্কর প্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি এ ভাইরাস সমগ্র বিশ্বকে একটি অভূতপূর্ব ঐক্যের স্বর্ণসৈকতে এনে দাঁড় করিয়েছে।

করোনাভাইরাসের প্রসঙ্গটি উপস্থাপনের লক্ষ্য হলো, মানুষ জীবনকে ভালোবাসে, বাঁচতে ভালোবাসে। জীবন রক্ষা করা তাদের প্রথম ও প্রাথমিক লক্ষ্য। যা কিছুই জীবনের পক্ষে, যা কিছু জীবনের জয়গান গায়, সাহিত্য-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি- সবকিছুই জীবনের জয়গান গাইতেই ভালোবাসে। কথিত আছে, বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল পাহাড় ভাঙার দুঃসাধ্য কাজটিকে সহজতর করার জন্য ১৮৬৭ সালে ডিনামাইট আবিষ্কার ও বাজারজাত করেছিলেন। তখন তাঁর যে লক্ষ্য ছিল, তা যখন যুদ্ধে ব্যবহৃত ডিনামাইটে রূপান্তরিত হলো, তখন আলফ্রেড নোবেলের সুহৃদ-শুভাকাক্সক্ষীরা তাঁর আবিষ্কারসমূহের পেটেন্ট বিক্রির সমুদয় অর্থ বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি আবিষ্কার, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও শান্তির সপক্ষে মানবতার কল্যাণে যে কোনো অবদানের পক্ষে প্রেরণা প্রদানের নিমিত্ত তাঁর অর্জিত ও অর্জিতব্য সমুদয় অর্থ ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেন। উল্লেখ্য, আলফ্রেড নোবেল মৃত্যুর আগেই তাঁর এ অভিপ্রায় প্রকাশ করে গিয়েছিলেন। মানবকল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কিত যে কোনো সফলতা ও প্রচেষ্টার স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে সে অর্থ ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি আজ বিশ্বজুড়ে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শান্তির প্রতিশব্দে রূপ নিয়েছেন। বোধকরি তাঁর নামে প্রচলিত নোবেল প্রাইজই আজ বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মান। এ সম্মান পেয়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তো বটেই, সমগ্র দেশ ও জাতি গৌরব বোধ করে। ১৯০১ সালে এটি প্রবর্তিত হওয়ার পর থেকে আজ শতাব্দী পেরিয়েও এ নোবেল পুরস্কার অর্জন অতি আকাক্সক্ষার ও গৌরবের।

এ করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত ৯ লাখ ২ হাজার ৫৫০ জনের প্রাণ সংহার করেছে। কিন্তু বিধ্বংসী ক্ষমতার পাশাপাশি একটি অনবদ্য ঐক্যের বন্ধনও তৈরি করেছে সবার অলক্ষ্যে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর প্রাক্কালে পৃথিবীর সব মানুষ যেমন সংশয় ও উদ্বিগ্নতার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হয়ে বাঁচার সুতীব্র আকাক্সক্ষায় ইয়া-নফসি ইয়া-নফসি করছিল, তখনো বাংলাদেশে আবিষ্কৃত হলো- আমার সোনার বাংলার গুটিকয় লোভী, স্বার্থান্ধ মানুষ এই নির্মম পরিস্থিতিকেও ব্যবহার করতে এবং এর থেকে ফায়দা লুটতে কুণ্ঠিত হয়নি। ভুয়া ও মিথ্যা  সার্টিফিকেট বিক্রি করা থেকে শুরু করে ভুয়া করোনা পরীক্ষার দুর্বিষহ উদ্যোগ নিয়ে এই মহান পেশার ও মানবতার সেবায় নিয়োজিত সব ডাক্তার-নার্সসহ এই পেশাটির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে কলঙ্কিত ও অপমানিত করেছে। নকল মাস্ক ও পিপিই সরবরাহ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে তাদের এতটুকু বুক কাঁপেনি। দেশের জনগণ মনে করে অতিসত্বর এসব অপরাধের যথাবিহিত তদন্ত করে দ্রুত আইনে বিচার করে দেশের জনবহুল এলাকাসমূহে ওদের প্রকাশ্যে প্রাণদ- কার্যকর করে দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপিত করা হোক। তাতে জনমনে স্বস্তি ও শান্তি আসবে। এতে শুধু লোভীদেরই যোগ্য শাস্তি হবে না, ভবিষ্যতেও কেউ এহেন চিন্তা করলে বারবার পরিণতি নিয়ে ভাবতে বাধ্য হবে। ভৌগোলিক আয়তনে বাংলাদেশ ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি ক্ষুদ্র দেশ। কিন্তু জনসংখ্যার বিবেচনায় এটি ১৭ কোটি জনসংখ্যা অধ্যুষিত এবং জগৎসভায় আমাদের স্থান অষ্টম। এই নিবিড় ঘনবসতিপূর্ণ দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সত্যিই ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালাতে পারত। পরম করুণাময় আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন। চরম পরিতাপের বিষয় হলো- এ সর্বগ্রাসী সর্বনাশা করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময়ও দেশের রাজনৈতিক মহল নিগূঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ তো হতে পারেইনি, বরং অতি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক ও কাদা ছোড়াছুড়ি এবং বিবৃতির বাকযুদ্ধে লিপ্ত রয়েছেন।

সন্দেহাতীতভাবে এটি দ্বন্দ্ব-সংকুল ও বিকৃত মানসিকতার প্রতিফলন। যে ঐক্যের বিজয়কেতন উড়িয়ে আমরা পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে এবং পৈশাচিক পাকিস্তানি সৈন্যদের পরাভূত ও পরাস্ত করে স্বাধীনতার সূর্য ছিনিয়ে এনেছি, গৌরবোজ্জ্বল ও সূর্য¯œাত দেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি, সেটি ছিল ঐক্যেরই ফসল। বঙ্গবন্ধুকে সামনে রেখে এ দেশের দুরন্ত, দুর্ধর্ষ দামাল ছেলেরা তিল তিল করে সেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলেছিল এবং দুরন্ত ও অবিশ্বাস্য দীর্ঘ পথ পরিক্রমণে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে অগ্রগামী। যুবসমাজ থেকে শুরু করে আবালবৃদ্ধবনিতাসহ গোটা জাতিকে ঐক্যের মোহনায় দাঁড় করানো তাদের পক্ষে সম্ভব হয়েছিল এই কারণে যে, দেশপ্রেম ছাড়া তাদের মননে আর কিছুই ছিল না। নিঃস্বার্থ নিবেদিত উদ্গত-উদ্যত-উদ্ধত দেশপ্রেমই একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে, হিংস্র পাশবিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে শেখাতে পারে। বিশ্বের অনেক সফল সংগ্রামে সমগ্র জাতির অংশীদারিত্ব পরিলক্ষিত হয় না। আজকে জীবনসায়াহ্নে আমাকে স্বীকার করতেই হয়, স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমরা সরকারের পট পরিবর্তন দেখেছি, বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করতেও দেখেছি। কিন্তু অমলিন জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠতে দেখিনি। এমনকি বিজয়ীদের চরিত্রে ঐক্য গড়ে তোলার কোনো কারিগরও পরিদৃষ্ট হয়নি। জাতির জনক বেঁচে থাকলে শেষ পর্যন্ত কাক্সিক্ষত নিগূঢ় ঐক্য প্রতিস্থাপিত হতো কিনা তা সঠিক করে বলা যাবে না। নিষ্ঠুরভাবে নিহত হওয়ার পূর্বে বাকশাল গঠন, একদলীয় শাসন প্রবর্তন, সংসদকে ঠুঁটো জগন্নাথে রূপান্তরকরণের মধ্য দিয়ে একটা হযবরল পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং গণতান্ত্রিক অধিকার শূন্যতায় নিমজ্জিত করে।

বিএনপি আজ বিলুপ্তপ্রায়। একমাত্র জিয়ানির্ভর দলটি এমনিতেই আজ অনেকটা বিকলাঙ্গ এবং রাজনীতিতে একটি ফলপ্রসূ আন্দোলন গড়ে তুলতে অক্ষম। দেশে তাদের জনসমর্থনের ঘাটতি খুব বেশি নেই কিন্তু লড়াকু কর্মীর নিদারুণ অভাব। আমি শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি প্রতিটি উপজেলায় ১০০ করে রাজনৈতিক কর্মী স্বেচ্ছায় কারাবরণের কর্মসূচি যদি নিতে পারে তাহলে আওয়ামী লীগ সরকার শুধু সচকিত নয়, গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ যথাযথ প্রয়োগে বাধ্য হবে। আমি আগেও বহুবার বলেছি, রাজনীতি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক হবে তা নয়, এর ভিত্তি হবে আদর্শনির্ভর রাজনৈতিক কর্মসূচি। সেটি মূলত তরুণ তাজা দীপ্তপ্রাণ নিঃস্বার্থ রাজনৈতিক কর্মীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে, যেটির বিএনপিতে আগাগোড়াই আকাল ছিল। তবে ইদানীংকালে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে অর্থ উপার্জনের পেছনে যেরূপ বল্গাহীন দৌড়ঝাঁপ পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাতে অনুমান করা যায়, আওয়ামী লীগও ক্রমান্বয়ে নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী কর্মীর পরিবর্তে সুবিধাবাদীদের আখড়ায় পরিণত হচ্ছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, টাঙ্গাইলের শামসুল হক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বিনির্মাণের পথে শেখ হাসিনা অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন বলে জাতি আশা করে। শেখ হাসিনা ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণে ব্যর্থ হলে ইতিহাসই তার বিচার করবে। সে বিচারের আমরা হব দর্শনার্থী।

বিলম্বে হলেও ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা আজ অনেকটাই স্তিমিত। কিন্তু দলবাজি, টেন্ডারবাজি, ক্ষমতার দৌরাত্ম্য আজ অর্থনীতিকে এমনকি জাতীয় সত্তাকে যেভাবে নিষ্পেষিত করছে, তার থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। সর্বভুক জন্তুর মতো দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও ছোঁয়াচে ও মারাত্মক। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিততে হলে জাতীয় ঐক্য ও ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি-বিমুক্তির কোনো বিকল্প নেই। বিচারিক ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও প্রভাববিমুক্ত ও দলীয়করণের নিকৃষ্ট চিন্তার বাইরে আনতে না পারলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দূরে থাক, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে টুঁশব্দটি করার কোনো পরিবেশ থাকবে না।

ন্যায় ও সুষ্ঠু বিচার পেতে সরকারের সদিচ্ছা, সেটি শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য ও সচিব থেকে শুরু করে প্রশাসনের সর্বস্তরে একটি সদিচ্ছার স্তরবিন্যাস থাকতে হবে। আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, ন্যায়বিচার ও অধিকার ভিক্ষে করে পাওয়া যায় না। এটি অনুকম্পা ও অনুগ্রহের বিষয় নয়। জাতীয় মৌলিক চেতনায় অধিকারবোধের উদগ্র্র আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় সচেতনতা ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সে অধিকার আদায় করতে হয়। বাংলাদেশে আজ সেই পরিবেশের নিদারুণ অভাব।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন