শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও সর্বনাশা

বার্ট্রান্ড রাসেলের একজন ভক্ত তাঁকে কৌতূহলী হৃদয়ে সরাসরি প্রশ্ন করেছিলেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে কী ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র পরাশক্তিরা ব্যবহার করতে পারে? বার্ট্রান্ড রাসেল এ প্রশ্নে বিন্দুমাত্র হতচকিত বিস্ময়াভিভূত বা আশ্চর্যান্বিত হননি। বরং দৃঢ়প্রত্যয়ে জবাব দিয়েছিলেন, ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আদৌ হবে কিনা, আর হলেও বিধ্বস্ত পৃথিবীতে মানুষসহ কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব থাকবে কিনা আমি বলতে পারব না। যদি আদৌ থাকে তবে প্রাগৈতিহাসিক যুগের মনুষ্য প্রাণীর মতো যে পাথর ছোড়াছুড়ি করবে, তা অনুমান করে বলা যায়।’ কথাটি অবিসংবাদিত, নিষ্ঠুর, বাস্তব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যে পারমাণবিক বোমার আঘাত হানা হয়েছিল, তার তেজস্ক্রিয়তা আজকের পারমাণবিক শক্তির ধারেকাছে না হলেও হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে সেই বিধ্বস্ত বিপর্যস্ত পরিস্থিতির নমুনা আজও অনুভূত হয়। তাই সন্দেহাতীতভাবে বলা যায়, আজকে আমেরিকা ও রাশিয়াই শুধু নয়, উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশও পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র। এমনকি ভারত-পাকিস্তানের অস্ত্রভা-ারেও পারমাণবিক শক্তির সঞ্চয় রয়েছে। তাই মানবতার সপক্ষের শক্তি তো বটেই, যে কোনো দুর্ধর্ষ স্বৈরাচারী ব্যক্তিও পারমাণবিক শক্তির ব্যবহারের কথা কল্পনাও করে না। কি জলে, কি স্থলে এমনকি মহাকাশেও এর যুদ্ধংদেহি প্রয়োগ সমগ্র বিশ্বের জন্য এমনকি আক্রমণকারী দেশের জন্যও একটা অকল্পনীয় ও অভাবনীয় বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। শুধু মানবতা নয়, সভ্যতা নয়, সাহিত্য-সংস্কৃতির স্থিতিশীলতা নয়, সমস্ত সৃষ্টিকেই তা ধ্বংসের অতলান্তে নিক্ষেপ করতে পারবে। হয়তো সেটিই হবে কিয়ামত।

তাই আজকের বিশ্বে সে স্বৈরাচারী একনায়কই হোক, অথবা গণতন্ত্রের মানসপুত্রই হোক, বোধ করি কেউই পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগের পক্ষে নয়। আজকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সমঝোতা চুক্তির প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর শক্তিধর দুটি শিবিরে চেতনার রন্ধ্রে রন্ধ্রে এ অলিখিত চুক্তিটি অলঙ্ঘনীয়ভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই এ বিশ্বব্রহ্মা-ে যুদ্ধ কাম্য নয়। কারণ এবারের যুদ্ধ বিশ্বজোড়া বিধ্বংস অনিবার্যভাবেই বয়ে নিয়ে আসবে। হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমার আঘাত হেনে স্বয়ং আমেরিকাই হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে, এটি কী ভয়ঙ্কর মানবতাবিরোধী এবং অতি অবশ্যই সর্বাবস্থায় পরিত্যাজ্য।

সম্প্রতি করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী যে মরণাঘাত হেনেছে, সেটা গণতান্ত্রিক-সমাজতান্ত্রিক, উন্নত-অনুন্নত, পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের মধ্যে একটি অমলিন চেতনার জন্ম দিয়েছে, যেমন করেই হোক এ প্রাণসংহারী শক্তিকে রুখতে হবে। সব বর্ণ, গোত্র- কি প্রাচ্য, কি পাশ্চাত্য সবারই আজ অবিচল প্রত্যয়, করোনার বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে। তাই পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতিযোগিতা থমকে গিয়ে বিশ্বজোড়া আজ একই গবেষণা- কী করে এ করোনাভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক আবিষ্কার করা যায়। বিশ্বজোড়া আজ ব্যাপক প্রতিযোগিতা, কার আগে কে এ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কার আগে কে এ আবিষ্কারের হীরকখচিত মুকুট মাথায় নিয়ে হিমাচলের উচ্চতায় নিজেদের প্রতিস্থাপিত করবে। ভাবতে গর্বে সমস্ত হৃদয় কানায় কানায় ভরে ওঠে যে, আমাদের বাংলাদেশও এ আবিষ্কারের প্রতিযোগিতায় নিমগ্ন। তারাও সমুদ্র মন্থন করে করোনাভাইরাস-প্রতিরোধী অমৃতসুধা উপহার দিয়ে বিশ্বকে বিমোহিত করতে চায়।

করোনাভাইরাসের করুণ ও বিধ্বংসী কার্যকারিতার পাশাপাশি মানুষকে রক্ষা করার এই যে প্রতিযোগিতা এবং আজকের অনবদ্য প্রচেষ্টা, তা বিশ্বের যে কোনো মানুষকেই বিমুগ্ধ করেছে। সম্ভবত এটিই প্রথম সমগ্র বিশ্বের একটি ঐক্যবদ্ধ এবং অনবদ্য ও অবিস্মরণীয় প্রচেষ্টা। আমাদের সবার ধারণা, এ প্রচেষ্টা সব আশঙ্কার বক্ষ বিদীর্ণ করে সফলতার সূর্যালোকে উদ্ভাসিত হবেই। এমনিতেই এখন কিছু কিছু দেশ আংশিকভাবে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের অনুসন্ধান ও আবিষ্কার এখনো পূর্ণ সফলতা এনে দিতে না পারলেও বিশ্বমানবতাকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছে, এ বিধ্বংসী বিপর্র্যয়কে কাটিয়ে ওঠার জন্য সারা বিশ্ব শুধু উদ্গ্রীবই নয়, অনড় ঐক্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মানবতার অনন্যসাধারণ বৈশিষ্ট্যই শুধু নয়, সারা বিশ্বকে একটি অদ্ভুত বন্ধনে ঐক্যবদ্ধ করার বিরল ও বিস্ময়কর এক উদাহরণ।

কেউই করোনাভাইরাসকে স্বাগত জানাবে না, কিন্তু এর নেতিবাচক ভয়ঙ্কর প্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি এ ভাইরাস সমগ্র বিশ্বকে একটি অভূতপূর্ব ঐক্যের স্বর্ণসৈকতে এনে দাঁড় করিয়েছে।

করোনাভাইরাসের প্রসঙ্গটি উপস্থাপনের লক্ষ্য হলো, মানুষ জীবনকে ভালোবাসে, বাঁচতে ভালোবাসে। জীবন রক্ষা করা তাদের প্রথম ও প্রাথমিক লক্ষ্য। যা কিছুই জীবনের পক্ষে, যা কিছু জীবনের জয়গান গায়, সাহিত্য-সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি- সবকিছুই জীবনের জয়গান গাইতেই ভালোবাসে। কথিত আছে, বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল পাহাড় ভাঙার দুঃসাধ্য কাজটিকে সহজতর করার জন্য ১৮৬৭ সালে ডিনামাইট আবিষ্কার ও বাজারজাত করেছিলেন। তখন তাঁর যে লক্ষ্য ছিল, তা যখন যুদ্ধে ব্যবহৃত ডিনামাইটে রূপান্তরিত হলো, তখন আলফ্রেড নোবেলের সুহৃদ-শুভাকাক্সক্ষীরা তাঁর আবিষ্কারসমূহের পেটেন্ট বিক্রির সমুদয় অর্থ বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি আবিষ্কার, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও শান্তির সপক্ষে মানবতার কল্যাণে যে কোনো অবদানের পক্ষে প্রেরণা প্রদানের নিমিত্ত তাঁর অর্জিত ও অর্জিতব্য সমুদয় অর্থ ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেন। উল্লেখ্য, আলফ্রেড নোবেল মৃত্যুর আগেই তাঁর এ অভিপ্রায় প্রকাশ করে গিয়েছিলেন। মানবকল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কিত যে কোনো সফলতা ও প্রচেষ্টার স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে সে অর্থ ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি আজ বিশ্বজুড়ে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শান্তির প্রতিশব্দে রূপ নিয়েছেন। বোধকরি তাঁর নামে প্রচলিত নোবেল প্রাইজই আজ বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মান। এ সম্মান পেয়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তো বটেই, সমগ্র দেশ ও জাতি গৌরব বোধ করে। ১৯০১ সালে এটি প্রবর্তিত হওয়ার পর থেকে আজ শতাব্দী পেরিয়েও এ নোবেল পুরস্কার অর্জন অতি আকাক্সক্ষার ও গৌরবের।

এ করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত ৯ লাখ ২ হাজার ৫৫০ জনের প্রাণ সংহার করেছে। কিন্তু বিধ্বংসী ক্ষমতার পাশাপাশি একটি অনবদ্য ঐক্যের বন্ধনও তৈরি করেছে সবার অলক্ষ্যে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর প্রাক্কালে পৃথিবীর সব মানুষ যেমন সংশয় ও উদ্বিগ্নতার অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হয়ে বাঁচার সুতীব্র আকাক্সক্ষায় ইয়া-নফসি ইয়া-নফসি করছিল, তখনো বাংলাদেশে আবিষ্কৃত হলো- আমার সোনার বাংলার গুটিকয় লোভী, স্বার্থান্ধ মানুষ এই নির্মম পরিস্থিতিকেও ব্যবহার করতে এবং এর থেকে ফায়দা লুটতে কুণ্ঠিত হয়নি। ভুয়া ও মিথ্যা  সার্টিফিকেট বিক্রি করা থেকে শুরু করে ভুয়া করোনা পরীক্ষার দুর্বিষহ উদ্যোগ নিয়ে এই মহান পেশার ও মানবতার সেবায় নিয়োজিত সব ডাক্তার-নার্সসহ এই পেশাটির সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে কলঙ্কিত ও অপমানিত করেছে। নকল মাস্ক ও পিপিই সরবরাহ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে তাদের এতটুকু বুক কাঁপেনি। দেশের জনগণ মনে করে অতিসত্বর এসব অপরাধের যথাবিহিত তদন্ত করে দ্রুত আইনে বিচার করে দেশের জনবহুল এলাকাসমূহে ওদের প্রকাশ্যে প্রাণদ- কার্যকর করে দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপিত করা হোক। তাতে জনমনে স্বস্তি ও শান্তি আসবে। এতে শুধু লোভীদেরই যোগ্য শাস্তি হবে না, ভবিষ্যতেও কেউ এহেন চিন্তা করলে বারবার পরিণতি নিয়ে ভাবতে বাধ্য হবে। ভৌগোলিক আয়তনে বাংলাদেশ ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি ক্ষুদ্র দেশ। কিন্তু জনসংখ্যার বিবেচনায় এটি ১৭ কোটি জনসংখ্যা অধ্যুষিত এবং জগৎসভায় আমাদের স্থান অষ্টম। এই নিবিড় ঘনবসতিপূর্ণ দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সত্যিই ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালাতে পারত। পরম করুণাময় আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন। চরম পরিতাপের বিষয় হলো- এ সর্বগ্রাসী সর্বনাশা করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সময়ও দেশের রাজনৈতিক মহল নিগূঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ তো হতে পারেইনি, বরং অতি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক ও কাদা ছোড়াছুড়ি এবং বিবৃতির বাকযুদ্ধে লিপ্ত রয়েছেন।

সন্দেহাতীতভাবে এটি দ্বন্দ্ব-সংকুল ও বিকৃত মানসিকতার প্রতিফলন। যে ঐক্যের বিজয়কেতন উড়িয়ে আমরা পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে এবং পৈশাচিক পাকিস্তানি সৈন্যদের পরাভূত ও পরাস্ত করে স্বাধীনতার সূর্য ছিনিয়ে এনেছি, গৌরবোজ্জ্বল ও সূর্য¯œাত দেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি, সেটি ছিল ঐক্যেরই ফসল। বঙ্গবন্ধুকে সামনে রেখে এ দেশের দুরন্ত, দুর্ধর্ষ দামাল ছেলেরা তিল তিল করে সেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলেছিল এবং দুরন্ত ও অবিশ্বাস্য দীর্ঘ পথ পরিক্রমণে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে অগ্রগামী। যুবসমাজ থেকে শুরু করে আবালবৃদ্ধবনিতাসহ গোটা জাতিকে ঐক্যের মোহনায় দাঁড় করানো তাদের পক্ষে সম্ভব হয়েছিল এই কারণে যে, দেশপ্রেম ছাড়া তাদের মননে আর কিছুই ছিল না। নিঃস্বার্থ নিবেদিত উদ্গত-উদ্যত-উদ্ধত দেশপ্রেমই একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে, হিংস্র পাশবিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে শেখাতে পারে। বিশ্বের অনেক সফল সংগ্রামে সমগ্র জাতির অংশীদারিত্ব পরিলক্ষিত হয় না। আজকে জীবনসায়াহ্নে আমাকে স্বীকার করতেই হয়, স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমরা সরকারের পট পরিবর্তন দেখেছি, বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করতেও দেখেছি। কিন্তু অমলিন জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠতে দেখিনি। এমনকি বিজয়ীদের চরিত্রে ঐক্য গড়ে তোলার কোনো কারিগরও পরিদৃষ্ট হয়নি। জাতির জনক বেঁচে থাকলে শেষ পর্যন্ত কাক্সিক্ষত নিগূঢ় ঐক্য প্রতিস্থাপিত হতো কিনা তা সঠিক করে বলা যাবে না। নিষ্ঠুরভাবে নিহত হওয়ার পূর্বে বাকশাল গঠন, একদলীয় শাসন প্রবর্তন, সংসদকে ঠুঁটো জগন্নাথে রূপান্তরকরণের মধ্য দিয়ে একটা হযবরল পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং গণতান্ত্রিক অধিকার শূন্যতায় নিমজ্জিত করে।

বিএনপি আজ বিলুপ্তপ্রায়। একমাত্র জিয়ানির্ভর দলটি এমনিতেই আজ অনেকটা বিকলাঙ্গ এবং রাজনীতিতে একটি ফলপ্রসূ আন্দোলন গড়ে তুলতে অক্ষম। দেশে তাদের জনসমর্থনের ঘাটতি খুব বেশি নেই কিন্তু লড়াকু কর্মীর নিদারুণ অভাব। আমি শতভাগ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি প্রতিটি উপজেলায় ১০০ করে রাজনৈতিক কর্মী স্বেচ্ছায় কারাবরণের কর্মসূচি যদি নিতে পারে তাহলে আওয়ামী লীগ সরকার শুধু সচকিত নয়, গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ যথাযথ প্রয়োগে বাধ্য হবে। আমি আগেও বহুবার বলেছি, রাজনীতি কেবল ক্ষমতাকেন্দ্রিক হবে তা নয়, এর ভিত্তি হবে আদর্শনির্ভর রাজনৈতিক কর্মসূচি। সেটি মূলত তরুণ তাজা দীপ্তপ্রাণ নিঃস্বার্থ রাজনৈতিক কর্মীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে, যেটির বিএনপিতে আগাগোড়াই আকাল ছিল। তবে ইদানীংকালে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে অর্থ উপার্জনের পেছনে যেরূপ বল্গাহীন দৌড়ঝাঁপ পরিলক্ষিত হচ্ছে, তাতে অনুমান করা যায়, আওয়ামী লীগও ক্রমান্বয়ে নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী কর্মীর পরিবর্তে সুবিধাবাদীদের আখড়ায় পরিণত হচ্ছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, টাঙ্গাইলের শামসুল হক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বিনির্মাণের পথে শেখ হাসিনা অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন বলে জাতি আশা করে। শেখ হাসিনা ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণে ব্যর্থ হলে ইতিহাসই তার বিচার করবে। সে বিচারের আমরা হব দর্শনার্থী।

বিলম্বে হলেও ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা আজ অনেকটাই স্তিমিত। কিন্তু দলবাজি, টেন্ডারবাজি, ক্ষমতার দৌরাত্ম্য আজ অর্থনীতিকে এমনকি জাতীয় সত্তাকে যেভাবে নিষ্পেষিত করছে, তার থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। সর্বভুক জন্তুর মতো দুর্নীতি করোনাভাইরাসের চেয়েও ছোঁয়াচে ও মারাত্মক। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিততে হলে জাতীয় ঐক্য ও ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি-বিমুক্তির কোনো বিকল্প নেই। বিচারিক ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও প্রভাববিমুক্ত ও দলীয়করণের নিকৃষ্ট চিন্তার বাইরে আনতে না পারলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দূরে থাক, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে টুঁশব্দটি করার কোনো পরিবেশ থাকবে না।

ন্যায় ও সুষ্ঠু বিচার পেতে সরকারের সদিচ্ছা, সেটি শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য ও সচিব থেকে শুরু করে প্রশাসনের সর্বস্তরে একটি সদিচ্ছার স্তরবিন্যাস থাকতে হবে। আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, ন্যায়বিচার ও অধিকার ভিক্ষে করে পাওয়া যায় না। এটি অনুকম্পা ও অনুগ্রহের বিষয় নয়। জাতীয় মৌলিক চেতনায় অধিকারবোধের উদগ্র্র আকাক্সক্ষা, প্রয়োজনীয় সচেতনতা ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সে অধিকার আদায় করতে হয়। বাংলাদেশে আজ সেই পরিবেশের নিদারুণ অভাব।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল
তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি
আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম