শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কুকুর নিধন বন্ধ হোক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কুকুর নিধন বন্ধ হোক

বাংলাদেশে কুকুর নিধন করার আর্জি নিয়ে মানববন্ধন হয়। এ বড় অভিনব মানববন্ধন। কুকুর নিধন তো চলছেই। পৌরসভা থেকে তো বটেই, ব্যক্তিগত উদ্যোগেও পাড়ায় পাড়ায় এই নিধনযজ্ঞ চলে। নৃশংসতার ভয়াবহতা কত দূর পৌঁছলে অসহায় প্রাণীদের নির্বিচারে হত্যা করতে পারে মানুষ। একটি দেশ কতটা সভ্য তা নির্ভর করে সেই দেশ তাদের অসহায় প্রাণীদের কতটা নিরাপত্তা দেয় তার ওপর।

অরণ্যের নেকড়ে প্রজাতি থেকেই বিবর্তনের ফলে কুকুরের জন্ম, শৃগালের সঙ্গেও প্রজাতিগত আত্মীয়তা রয়েছে কুকুরের। এরা অরণ্য ছেড়ে লোকালয়ে চলে আসে বহু আগে। ১২ হাজার বছর ধরে ঘনিষ্ঠভাবে বাস করছে মানুষের সঙ্গে। এদের কাজ ছিল দূরপাল্লার পথিকদের সঙ্গ দেওয়া, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আর শিকারিদের শিকারে সঙ্গ দেওয়া। কুকুর সঙ্গে নিয়ে শিকারে যেত শিকারিরা, কুকুরের ঘ্রাণশক্তি, দৃষ্টিশক্তি মানুষের ঘ্রাণ এবং দৃষ্টিশক্তির চেয়ে বেশি ধারালো বলে শিকারে কুকুরদের সাহায্য দরকারী ছিল। শুধু কি শিকারি আর পথিকের উপকারই করতো কুকুর? সব মানুষেরই উপকার করতো। ভেড়ার পালকে চড়াতে নিয়ে যাওয়া, গবাদি পশুকে পাহারা দেওয়া, বরফের দেশে স্লেজগাড়ি চালানো, ভার বওয়া, সব কাজই কুকুর করতো, এখনও করে। প্রাচীন মিশর তো কুকুর বেড়ালকে দেবতা মানতো। তারা কুকুর বেড়ালের উপকারকে যথাযথ মূল্য দিয়েছিল। বেড়ালেরা শস্যক্ষেতের ইঁদুর মেরে মিশরের মানুষকে দুর্ভিক্ষের হাত থেকে বাঁচিয়েছিল।

কুকুর বেড়ালদের সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক সৃষ্টি করা, তাদের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজটি এখন উত্তর আমেরিকা আর ইউরোপের লোকেরা করছে। অনুন্নত দেশেগুলোয় এখনও কুকুর বেড়ালকে খাদ্য হিসেবে, আপদ হিসেবে বা চোর তাড়ানোর প্রহরী হিসেবে দেখা হয়। কুকুরকে তো নাপাক প্রাণী হিসেবে অনেক দেশেই ঘৃণা করা হয়। এশিয়ার উচ্চবিত্তরা পাশ্চাত্যের দেশগুলোর মতো কুকুরে কুকুরে মিশ্রণ ঘটিয়ে পছন্দসই শাবক প্রসব করিয়ে তবে পোষে। কিন্তু দেশি কুকুরেরা পথে পথে ঘোরে, দেশি মানুষেরা তাদের খাদ্য দেয় না, আশ্রয় দেয় না। এই কুকুরেরা অভুক্ত অবস্থায় ডাস্টবিন ঘেঁটে পচা গলা কিছু পেলে খায়, তা না হলে ওভাবেই অভুক্ত অবস্থায় রয়ে যায়। কুকুরকে মেরে পা ভেঙে দেওয়া, কুকুরকে পিটিয়ে মেরে ফেলা, বিষ খাইয়ে মেরে ফেলা... এসব অহরহই অসভ্য সমাজে ঘটে চলেছে। রাস্তার জীবন্ত তরতাজা কুকুরগুলোকে হত্যা করে করে ভোরবেলায় ট্রাক বোঝাই করতে দেখেছি। কুকুর কামড় দিলে মানুষের র‌্যাবিস হতে পারে। এর সমাধান তো কুকুরদের মেরে ফেলায় নয়। এর সমাধান ওদের র‌্যাবিসের টিকা দেওয়ায়। মানুষ কি চাইলেই কিছুটা উদার হতে পারে না? আমি তো মনে করি রাস্তার কুকুরদের ঘরে ঘরে নিয়ে পোষা উচিত। তাহলেই রাস্তায় কোনও কুকুর থাকবে না। এ যদি না করা হয় তাহলে কুকুরদের বন্ধ্যত্বকরণের ব্যবস্থা হোক। মহল্লা মহল্লায় কুকুরের আশ্রয়স্থল থাকুক। যেখানে তারা খাবে, ঘুমোবে। কুকুরদের পশু হাসপাতালে নিয়ে বন্ধ্যা করলেই তো কুকুরের সংখ্যা কমবে। হত্যাযজ্ঞ করে কুকুরের সংখ্যা কমানো যায় না। নির্মমতা, নিষ্ঠুরতা, বর্বরতা অনুশীলন করে সভ্য হওয়া যায় না, শিক্ষিতও হওয়া যায় না।

আমি বেড়াল পুষি। আমার বেড়ালটিকে দোকান থেকে জাত দেখে কিনে আনিনি। দেশি বেড়াল আমার। বেড়ালটিকে কলকাতার এক মাছের বাজার থেকে তুলে নিয়ে এসেছিলাম। হ্যাঁ রাস্তার বেড়াল। আজ আমার বেড়ালের বয়স ১৭ বছর। মানুষের হিসেবে ওর বয়স ৮০। ১৭ বছর দেশি বেড়ালরা বাঁচে না। রাস্তাঘাটে মানুষের মার খেয়ে অসুখে অনাহারে দুর্ঘটনায় মারা যায় অল্প বয়সেই। পুষেছি বলেই বেঁচেছে এত কাল। ভালো খাদ্য পেয়েছে, নিরাপত্তা পেয়েছে। এই বেড়াল অতি বুদ্ধিমতী। আমি পৃথিবীর নানা দেশের নানা জাতের বেড়াল দেখেছি, এত বুদ্ধিদীপ্ত কোনও বেড়াল দেখিনি। সিয়ামিস জাতের বেড়ালের বুদ্ধি বেশি লোকে বলে, কিন্তু আমাদের দেশি বেড়ালের ঘটে নিঃসন্দেহে বুদ্ধি তার চেয়েও বেশি ধরে, এত প্রতিকূল পরিবেশে বুদ্ধি না থাকলে বেঁচে থাকতে পারতো না। নির্বংশ হয়ে যেত অনেক আগেই। ওর বুদ্ধিমত্তার খবর শহরে চাউর হয়ে গিয়েছিল। ওর ফুটবল শো দেখানো হয়েছে টিভিতে, ওকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে, সেই চলচ্চিত্র জাতীয় পুরস্কারও পেয়েছে। শুধু বেড়াল নয়, কুকুরও প্রখর বুদ্ধি ধারণ করে। সে কারণেই বিরুদ্ধ পরিবেশে আজও টিকে আছে। দেশি কুকুর পোষ মানে না বলে যে প্রচার হয়, সেটা ভুল। ভারত-বাংলাদেশের রাস্তা থেকে কুকুরের বাচ্চা ধরে নিয়ে আমেরিকায় পুষেছে এমন লোকের ঘরে গিয়ে দেখে এসেছি আমাদের দেশিগুলো কুকুরশ্রেষ্ঠ হয়ে সোফায় রাজা বাদশাহর মতো বসে আছে। খাবার পেলে, নিরাপত্তা পেলে, আরাম আয়েশ পেলে, আদর পেলে রাস্তার অসহায় প্রাণীও সুন্দর পোষ্য হয়ে ওঠে, প্রভুভক্ত হয়ে ওঠে। কুকুরের প্রভুভক্তি তুলনাহীন। ইউরোপ-আমেরিকার রাস্তায় গৃহহীন মানুষকে কুকুর পাশে নিয়ে শুয়ে থাকতে কত যে দেখেছি। কুকুর যতই ক্ষিধেয় কষ্ট করুক, তার ভিক্ষুক-বন্ধুকে ছেড়ে কোথাও সে যায় না, প্রভু শব্দটির চেয়ে বন্ধু শব্দটি ভালো। কুকুর নিয়ে বসলে মানুষের ভিক্ষেও ভালো জোটে। কারণ কুকুর না খেয়ে থাকবে, উদার পথচারীরা এ সইতে পারে না।

আমি কুকুর পুষি না এখন। কিন্তু আমার গাড়িতে কুকুরের খাবার সব সময় থাকে, রাস্তায় কুকুর দেখলেই আমি গাড়ি থামিয়ে থালায় করে ওদের খাবার দিই, দাঁড়িয়ে থাকি যতক্ষণ খাওয়া শেষ না হয়। রাস্তার বেড়ালদের খাওয়ানোর জন্য ডে কেয়ার সেন্টারই খুলেছি। এ কাজটি করে আমি স্বস্তি পাই। অসংখ্য অসহায় ক্ষুধার্ত কুকুর বেড়ালের সঙ্গে আমার যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সে সম্পর্কের মূল্য আমার কাছে অনেক মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের চেয়ে বেশি। এতে কোনও রাজনৈতিক বাণিজ্যিক সাহিত্যিক স্বার্থ নেই, এই স্বার্থ না থাকাটাই আমাকে অপার আনন্দ দেয়। নিঃস্বার্থ কাজের একটি সৌন্দর্য আছে। সেই সৌন্দর্যটি, দুঃখ এই, সকলে দেখতে পায় না।

অনেকে আমাকে দোষ দেয়, রাস্তার কুকুর বেড়ালকে খাওয়াচ্ছি, কিন্তু রাস্তার ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়াচ্ছি না! রাস্তার ক্ষুধার্ত মানুষকে আমি খাওয়াচ্ছি না, এ কথা ঠিক নয়। তাদের খাওয়াচ্ছি, তবে রাস্তার মানুষের চেয়ে রাস্তার কুকুর বেড়ালদের প্রতি আমার দরদ বেশি, বেশি কারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য অনেক সংস্থা সংগঠন আছে, কুকুর বেড়ালকে সাহায্য করার জন্য নেই। কুকুর বেড়ালদের মানুষ ঘৃণা করে, তাদের নিধন করে, তাদের হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার বেশি কেউ নেই। তাই আমি তাদের পাশেই দাঁড়াই। কিন্তু আমার একার পক্ষে তো বেশি কিছু করা সম্ভব নয়। সরকারি বেসরকারি সংগঠনের এগিয়ে আসতে হবে, কুকুরদের আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য খাদ্য দিতে, টিকা দিতে, বন্ধ্যত্ব দিতে। আশ্রয় কেন্দ্র থেকেই অনেকে পোষার জন্য ঘরে নিয়ে যাবে কুকুরদের।

দেশি বেড়াল পুষেছি অনেক কাল, যদি বেঁচে থাকি, একটি দেশি কুকুরের বাচ্চা এনে পুষবো। ভালোবাসা আর নিরাপত্তা পেলে দেশি কুকুরও জার্মান শেফার্ডকে টেক্কা দেবে।

রাস্তার কুকুরের চিৎকারে কান্নায় অনেকে বিরক্ত, তাই কুকুর নিধনের চিন্তা তাদের মাথায় আসে। আমি বুঝি না তাদের কেন মাথায় আসে না, কুকুর হয়তো ক্ষিধেয় চিৎকার করছে, কেন তাদের মাথায় আসে না কুকুরকে খাবার দেওয়ার। খাবার দিলেই তো খেয়ে শান্তিতে ঘুমোবে ওরা। এই সহানুভূতি তো মানুষের সমাজ থেকে ওরা আশা করতে পারে। মানুষের সেবা করেছে ওরা হাজার হাজার বছর, আজ ওরা ব্রাত্য, আজ সামান্য খাদ্যের আশায় উদ্ভ্রান্ত ঘোরে। ওদের কষ্ট যন্ত্রণা ওদের অসহায়তা, অসুখ, অশান্তি, অনিরাপত্তা একমাত্র আমরাই দূর করতে পারি, ওদের জীবনের সুখ-দুঃখ আমাদের ওপরই নির্ভর করে। আমাদের নিঃস্বার্থ হতে হবে। নিঃস্বার্থ হওয়াই শ্রেষ্ঠ মানবিক গুণ।

              লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা