শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা জিন্নাহর বাপ-দাদারা ছিলেন হিন্দু

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা জিন্নাহর বাপ-দাদারা ছিলেন হিন্দু

দুনিয়াজুড়ে ২৫ ডিসেম্বর দিনটি পালিত হয় ক্রিসমাস বা বড়দিন হিসেবে। খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিস্টের অনুমিত জন্মদিন এটি। যিশুখ্রিস্ট মুসলমানদের কাছেও অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন। নবী হিসেবে মান্য করা হয় এই মহাপুরুষকে। মুসলমানদের কাছে তিনি নবী হজরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম। ২৫ ডিসেম্বর যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.)-এর প্রকৃত জন্মদিন এমনটি বলার অবকাশ নেই। কারণ যে সময় তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন সে সময় ফিলিস্তিনি ভূখ-ে দিন মাস বছর বা সময় গণনার নিয়ম ছিল না। যিশুর জন্মের বহুকাল পরে লটারির মাধ্যমে ২৫ ডিসেম্বরকে ওই মহাপুরুষের জন্মদিন হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তার পর থেকে এ দিনটি দুনিয়াজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশেষ মর্যাদার সঙ্গে। এদিন উৎসবে মেতে ওঠে কোটি কোটি মানুষ। খ্রিস্টানদের কাছে যিশুখ্রিস্ট ‘মুক্তিদাতা’ হিসেবে নন্দিত।

যিশুখ্রিস্টের জন্মের ১৮৭৫ বছর পর ১৮৭৬ সালের উৎসবমুখর বড় দিনের রাতে বর্তমান পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের বন্দরনগরী করাচিতে জন্মগ্রহণ করেন আরেক মুক্তিদাতা। যার নাম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। ভারতীয় মুসলমানদের ব্রিটিশ শাসনের নাগপাশ শুধু নয় হিন্দু আধিপত্য থেকে মুক্তির তত্ত্ব হাজির করেছিলেন তিনি। এ তত্ত্বকে কাজে লাগিয়ে পাকিস্তান নামের এক অদ্ভুত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব দেখান মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। আমাদের আজকের বাংলাদেশও ছিল শুরুতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অংশ। পূর্ব পাকিস্তান হিসেবে তখন অভিহিত করা হতো আমাদের এই দেশটিকে। পাকিস্তানের অপর অংশ পশ্চিম পাকিস্তান ছিল তেরোশ মাইল দূরে। দুই দেশের মাঝে ভারত নামের বিশাল এক দেশের অবস্থান। ধর্ম ছাড়া পাকিস্তানের দুই অংশের মানুষের মধ্যে অন্য কোনো দিক থেকে মিল ছিল না বললেই চলে।

সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তানে বাঙালিরা ছিল শোষিত এবং বঞ্চিত। দেশের রাজধানী ছিল সংখ্যালঘিষ্ঠ জনসংখ্যা অধ্যুষিত পশ্চিম পাকিস্তানে। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদর দফতরও ছিল পশ্চিমাংশে। পাকিস্তানের জাতীয় বাজেটের সিংহভাগ ব্যয় হতো সেনাবাহিনীর পেছনে। অথচ সেনাবাহিনীতে ৫৬ ভাগ জনগোষ্ঠী বাঙালির অংশগ্রহণ ছিল ৫ শতাংশের সামান্য বেশি। পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার প্রধান উৎস পাট রপ্তানি। বাংলাদেশেই উৎপাদিত হতো পাট। অথচ অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার সিংহভাগ ব্যয় হতো পশ্চিম পাকিস্তানে। সে অন্যায় এবং শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় বাঙালিরা। ১৯৪৭ থেকে ৭০ পর্যন্ত ২৩ বছর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর ১৯৭০ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ১৬০ আসনের মধ্যে দুটি বাদে অন্য সবকটিতে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। জাতীয় পরিষদের ৩০০ আসনের ১৬০টিতে জয়ী হওয়ায় পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় বাঙালিদের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার সুযোগ সৃষ্টি হয়। কিন্তু পাকিস্তানি সামরিক জান্তা বাঙালিদের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায়। শুধু অস্বীকৃতি নয়, তারা একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতের আঁধারে বাঙালিদের ওপর ট্যাংক, কামান, মর্টার, মেশিনগান নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তারপর নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ শেষে পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে স্বাধীনতা কণ্টক মুক্ত হয়। সে অন্য এক ইতিহাস।

পাকিস্তানি শাসনামল বাঙালিদের জন্য যত তিক্তই হোক না কেন, এক সময় আজকের বাংলাদেশ যে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অংশ ছিল এটি এক সত্যি। আজকের বাংলাদেশ যে ১৯৪৭ সালের ভারত ভাগের অনিবার্য ফসল তা অস্বীকার করারও কোনো উপায় নেই। ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগ যত অযৌক্তিকই হোক না কেন, তা পূর্ববাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী বাঙালি মুসলমানদের ভাগ্যোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। অখ- ভারতে তা সম্ভব হতো কিনা সন্দেহ। এমনকি ১৯৪৭ সালে যদি অখ- বাংলা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করত তাতেও পূর্ববাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ অধিবাসী বাঙালি মুসলমানদের পশ্চাৎপদতার অবসান ঘটত কিনা সংশয়ের ঊর্ধ্বে নয়। কারণ ব্রিটিশ আমলে অখ- বাংলার প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, খাজা নাজিম উদ্দিন ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো বড় মাপের নেতারা। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে প্রধানমন্ত্রী পদ প্রাপ্তি ছাড়া সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে মুসলিম জনগোষ্ঠীর দৃষ্টি গ্রাহ্য অগ্রগতি ঘটেনি।

যে প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান আন্দোলনকে খাটো করে দেখার অবকাশ নেই। এ আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানদের ব্যাপক অংশগ্রহণ সামাজিক বাস্তবতার নিরিখে অযৌক্তিক ছিল না। স্বীকার করতেই হবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবও ছিলেন পাকিস্তান আন্দোলনের প্রথম সারির ছাত্রনেতা।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন সে সময়ের শীর্ষ আইনজীবী ও তুখোড় রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, জিন্নাহর রাজনৈতিক জীবন নিয়ে অসংখ্য লেখালেখি হলেও ব্যক্তিজীবনের দিকে আলোকপাত হয়েছে খুবই কম।

তিনি যা নন, সেভাবে তাকে উপস্থাপনের চেষ্টা চলেছে জিন্নাহ সমর্থক এবং জিন্নাহ বিরোধীদের পক্ষ থেকে। জিন্নাহকে অপদেবতা বা দানব বানানোর চেষ্টা করেছেন বিদ্বেষ ভাবাপন্নরা। আবার অন্ধ সমর্থকরা তাকে প্রকারান্তরে ফেরেশতা কিংবা দেবদূতের মতো ভুলত্রুটিমুক্ত সত্তা হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। জিন্নাহর একমাত্র কন্যা দিনা পাকিস্তানে যেভাবে তার বাবার বন্দনা করা হয় তাতে বিরক্ত প্রকাশ করেছেন এক সাক্ষাৎকারে।

জিন্নাহ পরিবার সেই ব্রিটিশ আমলে করাচিতে বসতি গড়লেও তাদের আদি বাড়ি ভারতের গুজরাটে। উইকিপিডিয়ার তথ্যানুযায়ী জিন্নাহরা উনিশ শতকে গুজরাটের কাথিরাড় থেকে করাচিতে চলে আসেন। তার পিতামহ ছিলেন নিরামিষভোজী হিন্দু সম্প্রদায় লোহানা গোত্রের সদস্য। তিনি মাছের ব্যবসা করে এলাকার বিশিষ্ট ধনাঢ্য ব্যক্তিতে পরিণত হন। লোহানা গোত্রের কেউ আমিষ অর্থাৎ মাছের ব্যবসা করবে তা মেনে নিতে পারেনি ওই সম্প্রদায়ের সমাজপতিরা। তারা জিন্নাহর পিতামহকে সপরিবারে সমাজচ্যুত করে। বাধ্য হয়ে তিনি মাছের ব্যবসা বাদ দিয়ে নিজ সমাজে ফিরে আসার চেষ্টা করেন। কিন্তু সমাজপতিরা তাতে রাজি হননি। ফলে তার পুত্র পুঞ্জলাল ঠাক্কুর অর্থাৎ জিন্নাহর পিতা চার ছেলেসহ হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করেন। উইকিপিডিয়ার তথ্যানুযায়ী জিন্নাহ জন্মগ্রহণ করেন হিন্দু পরিবারে। তার বাবা সন্তানদের নিয়ে ধর্মান্তরিত হলে জিন্নাহও মুসলমান হয়ে যান। শিয়া ইসমাইলি ফেরকার ইসলাম গ্রহণ করেন তারা। উল্লেখ্য, ভারতীয় উপমহাদেশে ইসমাইলি সম্প্রদায়ের মুসলমানরা খোজা নামে পরিচিত।

ইসমাইলি সম্প্রদায় কয়েকশ বছর ধরে পৃথিবীর অন্যতম শান্তিবাদী ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এ সম্প্রদায়ের উদ্ভব ও বিকাশে গুপ্তহত্যা এবং রোমহর্ষক হিংসাত্মক কর্মকা- জড়িত। ইসলামের শিয়া মতাবলম্বীদের মধ্য থেকে ইসমাইলি সম্প্রদায়ের উদ্ভব। শিয়ারা হজরত আলী (রা.)-কে তাদের ইমাম বলে মনে করেন। ইমাম শব্দের অর্থ নেতা। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে আধ্যাত্মিক নেতা। হজরত আলীর (রা.) পর ষষ্ঠ ইমাম জাফর আল সাদিক পর্যন্ত সব ইমামকে ইসমাইলীয়রা স্বীকার করলেও সপ্তম ইমাম হিসেবে মুসা কাজিমকে স্বীকার না করে তার ভাই ইসমাইলকে ইমাম হিসেবে তারা মান্য করেন। স্মর্তব্য, ইমাম জাফর আল সাদিকের পর ইসমাইলেরই ইমাম হওয়ার কথা। কিন্তু বাবার জীবিতাবস্থায় তার মৃত্যু হলে ইমাম জাফর আল সাদিক আরেক পুত্র মুসা কাজিমকে পরবর্তী ইমাম হিসেবে মনোনয়ন দেন। ইসমাইলের সমর্থকরা এটি মেনে নিতে পারেননি। ফলে শিয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভক্তি আসে। ইসমাইল সমর্থকদের বিশ্বাস, তাদের ইমাম গায়েব হয়ে আছেন এবং যে কোনো সময় পাপাচারে নিমজ্জিত সমাজ সংস্কারে তিনি ইমাম মাহাদি রূপে আবির্ভূত হবেন। অন্যদিকে শিয়া সম্প্রদায়ের অন্য অংশ পরিচিত দ্বাদশ ইমামে বিশ্বাসী হিসেবে। তারা বিশ্বাস করেন মুসা কাজিম সপ্তম ইমাম এবং দ্বাদশ ইমাম আবির্ভূত হবেন ইমাম মাহাদি নামে।

ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের বিশ্বাস আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম হলেন ইমামরা। সম্মানিত ইমামদের মাধ্যমে এবং তাদের অনুসারীরা আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি অর্জন করে।

ইসমাইলীয় সম্প্রদায় তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় গুপ্ত হত্যাসহ যে নৃশংসতার আশ্রয় নেয় তা ইতিহাসের একটি সমালোচিত অধ্যায়। ১৮৪০ সালে ইসমাইলিদের মধ্য থেকে একটি বড় অংশ আগা খানের নেতৃত্বে আলাদা ধর্মীয় গোষ্ঠী গড়ে তোলেন। এ সম্প্রদায়ের ইমাম আগা খান ইরান থেকে ভারতের মুম্বাই নগরীতে এসে ঠাঁই নেন।

ব্রিটিশ শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতাও পান তারা। ইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের তৃতীয় ইমাম সুলতান মুহাম্মদ শাহ আগা খান ১৮৮৫ সালে মাত্র ৭ বছর বয়সে ইমামতি প্রাপ্ত হন। ৭৭ বছর যাবৎ তিনি ছিলেন ইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা বা ইমাম। মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতিও ছিলেন তিনি। ব্রিটিশ সম্রাটের কাছ থেকে নাইটহুডে ভূষিত হন তৃতীয় আগা খান। প্রথম মহাযুদ্ধের পর প্রতিষ্ঠিত জাতিপুঞ্জ বা লিগ অব নেসন্সের সভাপতি হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন ১৯৩৪ থেকে ৩৮ সাল পর্যন্ত।

বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে আগা খানের নেতৃত্বাধীন ইসমাইলীয় জামাতের কয়েক লাখ সদস্য রয়েছে। এ সম্প্রদায়ের সদস্যরা নিজেদের মুসলমান বলে পরিচয় দেন। তারা নামাজ রোজা এবং অন্যান্য ধর্মাচারও পালন করেন। মসজিদের বদলে তারা উপাসনার জন্য যান জামাতখানায়। সেখানে তারা কোরআন পাঠ ও নামাজ আদায় করেন।

ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের বিকাশের সঙ্গে গুপ্তহত্যা এবং সন্ত্রাসের রোমহর্ষক সম্পর্ক থাকলেও স্বীকার করতে হবে ইসমাইলীয়রা এখন পৃথিবীর অন্যতম শান্তিবাদী ধর্মীয় সম্প্রদায়। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর বাবা ইসমাইলীয় ফেরকার ইসলাম গ্রহণ করলেও ভারতীয় উপ-মহাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ সুন্নি মুসলমানদের অনেকে এ সম্প্রদায়কে মুসলমান বলে স্বীকার করতেও নারাজ।  এমনকি শিয়ারাও ইসমাইলীয় বিশেষ করে আগা খানের নেতৃত্বাধীন ইসমাইলীয় সম্প্রদায়কে বাঁকা চোখে দেখে।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে দেশের রাষ্ট্র পিতা জিন্নাহ ছিলেন ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের সদস্য। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় যে দলটি নেতৃত্ব দেয় সেই মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতি ছিলেন ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা তৃতীয় আগা খান।  জিন্নাহ পরিবার হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে শিয়া ইসমাইলীয় ফেরকার ইসলাম গ্রহণ করলেও পরবর্তী  প্রজন্মের সদস্যরা তাদের বিশ্বাস শিয়া ইসলামের দিকে নিয়ে যায়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ই-মেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
হজের গুরুত্ব
হজের গুরুত্ব
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
সর্বশেষ খবর
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন আজ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন আজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হায়দরাবাদের কাছে হেরে শীর্ষে ওঠা হলো না বেঙ্গালুরুর
হায়দরাবাদের কাছে হেরে শীর্ষে ওঠা হলো না বেঙ্গালুরুর

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতের বিপক্ষে লজ্জার হার; যা বললেন খালেদ
আমিরাতের বিপক্ষে লজ্জার হার; যা বললেন খালেদ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের
২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাভার উপজেলা মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
সাভার উপজেলা মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ তলা থেকে পড়ে বেঁচে গেলেন তিনি
১২ তলা থেকে পড়ে বেঁচে গেলেন তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি অফিস-ব্যাংক খোলা আজ
সরকারি অফিস-ব্যাংক খোলা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত; নিহত সবাই
রাশিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত; নিহত সবাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট
লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৭৬ ফিলিস্তিনি, আহত দেড় শতাধিক
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৭৬ ফিলিস্তিনি, আহত দেড় শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের ডাক মারলেন সাকিব
ফের ডাক মারলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১১ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর
রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ
দক্ষিণ সুদানে ফেব্রুয়ারি থেকে সংঘর্ষে অন্তত ৭৫ জন নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ
বাংলাদেশ সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেবেন ম্যাথুজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদযাত্রা : ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ
চুলের জন্য জরুরি ভিটামিন ও খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত
এবার যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের ‘নতুন রূপ’ শনাক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!
যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

১৩০০০ ক্লাবে জো রুট
১৩০০০ ক্লাবে জো রুট

মাঠে ময়দানে