শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

তালেবানদের জয়ে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো পাকিস্তানিরই উৎফুল্ল হওয়ার কারণ ছিল না। বাংলাদেশে যারা জঙ্গিবাদী তারা কিছুটা উৎসাহিত বোধ করেছে হয়তো, ভাবছে তাদের সহযোদ্ধারা আফগানিস্তানে জিতেছে, ভবিষ্যতে তারাও জিতবে, বাংলাদেশে। এটা সত্য যে ২৫ বছর আগে মুজাহিদরা যখন রুশ সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়ছিল তখন নানা দেশ থেকে উগ্র ইসলামপন্থিদের কিছু কিছু সদস্য আফগানিস্তানে গিয়ে হাজির হয়, এবং যুদ্ধে অংশ নেয়। বাংলাদেশ থেকেও কিছু যুবক সেখানে গিয়েছিল। আফগানিস্তানে তারা যুদ্ধ কতটা করেছিল কে জানে, তবে কেউ কেউ যে বোমা বানাবার ও মানুষ খুন করার বিদ্যা রপ্ত করে আসতে পেরেছিল, সেটা টের পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশের পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনেকটা এখন বদলে গেছে। জঙ্গিদের সাংগঠনিক শক্তি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে বলেই আশঙ্কা করা যাচ্ছে। সাংগঠনিকভাবে শক্তিমান হলেও এরা যে জনসমর্থন পাবে, এমন সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মমনস্ক এটা ঠিক, কিন্তু তারা ধর্ম ও রাজনীতিতে একসঙ্গে মেশাতে চায় না। সেজন্য দেখা যায় ধর্মভিত্তিক দলগুলো নির্বাচনে সুবিধা করতে পারে না। জঙ্গিদের জন্য সংগ্রহ-ক্ষেত্র ছিল মাদরাসায় শিক্ষিতরা। মাদরাসার ছাত্র ও মাদরাসায় শিক্ষিতদের বড় অংশটিকে এখন নিয়ে নিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। প্রথম দিকে হেফাজতের নেতাদের চোখ খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেয়ে জাগতিক সুবিধা আদায়ের প্রতিই অধিক নিবিষ্ট ছিল বলে মনে হয়। ভিতরে অবশ্য কট্টরপন্থিরাও ছিল, যাদের কারণে ১৩ দফা দাবিনামা দাঁড় করানো হয়, যাতে শরিয়া আইন ও ধর্মদ্রোহিতা আইন ইত্যাদি প্রবর্তনের দাবি ছিল। কিন্তু নেতৃত্ব ছিল আহমদ শফীর কাছে; যিনি কিছুটা আপসপন্থি ছিলেন। আপসপন্থায় সুফলও তাদের জন্য এসেছিল। তাঁর মৃত্যুর পর জুনায়েদ বাবুনগরী নেতৃত্বে আসেন; তিনি কট্টরপন্থি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু তিনিও মৃত্যুবরণ করেছেন, এবং নেতৃত্ব নিয়ে দলের ভিতর বিরোধ দেখা দিয়েছে। সংগঠনটির তরুণ এক নেতা খেলাফত প্রতিষ্ঠায় ভালো রকমেরই অঙ্গীকার করে চলেছেন, তিনি দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে সক্ষম কি না, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিগত সরকারের আমলে ছিলেন তিনি কারাগারে। মোদিবিরোধী হঠকারী কর্মসূচি নেওয়ার দরুন নেতাদের আরও কয়েকজনকে বন্দি করা হয়েছিল। হেফাজতের পক্ষে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিকশিত হওয়া সম্ভব হলেও, শক্তিশালী হওয়া কঠিন হবে বলেই আমাদের ধারণা।

তালেবানদের জয়ে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো পাকিস্তানিরই উৎফুল্ল হওয়ার কারণ ছিল নাতা ছাড়া বিশ্বব্যাপীই দেখা যাচ্ছে ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার সুযোগটা সংকুচিত হয়ে আসছে। করোনার আক্রমণ ধর্মের উপযোগিতাকে ক্ষুণ্ন করে দিয়েছে। মহামারির হাত থেকে ত্রাণ লাভের জন্য মানুষ উপাসনালয়ে গিয়ে যে যৌথভাবে প্রার্থনা করবে এমনটা ঘটেনি। উপাসনাগুলোর দরজাতেই বরং তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পাছে লোকসমাগমে সংক্রমণ বাড়ে। বার্ষিক ধর্মীয় সমাবেশ অনেক ক্ষেত্রেই বাদ পড়েছিল, যেখানে বাদ পড়েনি সেখানে তা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হয়েছে। করোনার এই আক্রমণ মানুষের জীবন বাঁচানোই প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, অধিকাংশ মানুষের জন্যই এসেছিল জীবিকার কঠিন সমস্যা; এ দুটির পরে স্থান অন্যান্য বিষয়ের, যাদের মধ্যে ধর্ম একটি।

পুঁজিবাদী দেশগুলোতে ধর্মের মূল্য ইতোমধ্যে কমেছে। সেখানে বরং বর্ণবাদ দেখা দিয়েছে। আগেও ছিল, এখন বেড়েছে। লোকে অস্থিরতা ও অসচ্ছলতার মধ্যে আছে; তারা শত্রু খোঁজে, এবং গাত্র বর্ণের ভিত্তিতে শত্রুকে চিহ্নিত করে ফেলে। খেলার মাঠেও সেটা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন ফুটবলে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের খেলাতে। জার্মানি ও ইংল্যান্ডের ফাইনাল খেলা চলছিল, খেলাতে কেউ গোল করতে পারেনি, সেজন্য দুদলকেই তিনটি করে পেনাল্টি শটের সুযোগ দেওয়া হয়। তাতেও ইংল্যান্ড কোনো গোল করতে পারল না, ফলে এক গোলে জয়ী হয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ হস্তগত করে নিল জার্মানি। ইংল্যান্ডের দলে অশ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়রা ছিলেন; ঘটনাক্রমে যে তিনজনকে পেনাল্টি শট করতে দেওয়া হয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন অশ্বেতাঙ্গ। শ্বেতাঙ্গ হলেও তারা নিন্দার পাত্র হতেন, কিন্তু অশ্বেতাঙ্গ হওয়ার দরুন তাদের ওপর যে পরিমাণ ধিক্কার ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ কটূক্তি ইত্যাদির ইষ্টক বর্ষিত হয়েছিল, তা ছিল সব হিসাবের বাইরে। ব্যাখ্যা ওই একটাই, ভিতরে বর্ণবিদ্বেষ। জার্মানিতে তো এই বিদ্বেষ একসময়ে মনুষ্যত্ববিনাশী হিংস্র বর্বরতার রূপ নিয়েছিল; এখনো যে তা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে এমন নয়, থেকে থেকেই মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে, বিশেষ করে বেকার যুবকদের মধ্যে।

জার্মানিপ্রবাসী আমাদের এক বন্ধু জানালেন সেখানে বর্ণবাদের চেয়েও অধিক দৃশ্যমান এখন ধর্মে অনীহা। গির্জায় প্রবীণরা তবু কিছু কিছু যান, কিন্তু তরুণদের পছন্দ বরং গির্জার সামনের মাঠে দলবেঁধে ফুটবল খেলা। রক্ষণাবেক্ষণের খরচ ওঠে না দেখে কোথাও কোথাও গির্জা বিক্রি হয়ে গেছে ও যাচ্ছে, এবং ব্যবহৃত হচ্ছে কমিউনিটি সেন্টার হিসেবে। ইতিহাসের গতি ওই মুখোই।

তবু ধর্মরাজ্য প্রতিষ্ঠার ফ্যাসিবাদী চেষ্টা তো চলবেই। ধর্মীয় উত্তেজনায় মানুষকে বিভ্রান্ত করার মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলে রাখার জন্য যে তৎপরতা তার অবসান অত সহজে ঘটবে না। ইসরায়েল তো সেটা করে চলেছেই, ভারতে রামরাজ্যওয়ালারাও তা করছে, এবং করতে থাকবে। মানুষের চেয়ে গাভির মূল্য তারা অধিক ধার্য করেছে। ৪০০ বছরের পুরোনো মসজিদ ভেঙে ফেলে ভুয়া ও অনৈতিহাসিক তথ্য প্রচার করে তার ওপরে রামমন্দির বানিয়েছে। আমরাই সবার আগে, এই তত্ত্ব দাঁড় করাতে থাকবে। বলবে আধুনিক সার্জারি উদ্ভাবনের শত শত বছর আগে ভারতীয়রা এমন অত্যাশ্চর্য বিদ্যা অর্জন করে ফেলেছিল, যার সাহায্যে তারা হাতির মাথা মানুষের দেহে বসিয়ে দিতে পারত। প্রমাণ? কেন সিদ্ধিদাতা দেবতা গণেশ! ভারতীয়রা উড়োজাহাজ আবিষ্কার অনেক আগেই করেছিল। প্রমাণ হচ্ছে আকাশরথ।

পরাধীন ভারতে স্বাধীনতার জন্য মোপলা বিদ্রোহের স্থান একটি ইতিহাসস্বীকৃত সত্য। মোদিপন্থিরা বলছে ওদের নাম মুছে ফেলতে হবে, কারণ ওরা ছিল মুসলমান, তার মানে সাম্প্রদায়িক। তালেবান ও রামরাজ্যওয়ালারা পরস্পরের শত্রুপক্ষ; কিন্তু মিল আছে মূল জায়গাতে, সেটা ধর্মরাজ্য কায়েমের অভীপ্সা। আইএসওয়ালারাও একই পথের পথিক। আফগানিস্তানে আইএস ঢোকার চেষ্টা করেছিল; ইরাক-সিরিয়া থেকে তারা বিতাড়িত হওয়ার পর, তাদের নতুন ঘাঁটি চাই। ইতোমধ্যে তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে, তা বলা যাবে না।

কিন্তু ধর্মরাজ্য কায়েম করা ও তাকে রক্ষা করাটা আজকের পৃথিবীতে আর সম্ভব নয়। করতে গেলে তা কেবল অবাস্তব ও ভয়ংকরই নয়, হাস্যকরও হয়ে দাঁড়াবে। ইসরায়েল ধর্মরাজ্য এখন এক নম্বর সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। তার প্রধানমন্ত্রী যখন দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হন এখন তো বোঝাই যায় সেখানকার কায়কারবার কোন ধরনের। সৌদি আরব পুরোনো পথ ছেড়ে এখন আধুনিক হওয়ার চেষ্টা করছে। মেয়েদের গাড়ি চালাতে এবং খেলার মাঠে দর্শক হিসেবে উপস্থিত হতে দিচ্ছে। এক যুগ আগে এসব অকল্পনীয় ছিল।

আর ধর্মচর্চা পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যে সর্বত্র অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছেন তা-ও নয়। রোমান ক্যাথলিক ধর্মব্যবস্থাপনায় পোপের পরেই স্থান যে কার্ডিনালদের তাঁদেরই একজন অভিযুক্ত হয়েছেন দুর্নীতির দায়ে। ওদিকে যাজকদের বিরুদ্ধে শিশুদের ওপর যৌন অত্যাচার চালানোর অভিযোগ তো বেশ পুরোনোই। হিন্দু পুরোহিতরাও কম যাচ্ছেন না। দিল্লির উপকণ্ঠে শ্মশানের কাছে একজন পুরোহিত তাঁর তিনজন সহযোগীর সঙ্গে একত্রযোগে ৯ বছর বয়স্ক একটি বালিকাকে ধর্ষণ করেই নির্বৃত্ত হননি, তাকে পুড়িয়েও মেরেছেন। সাক্ষী রাখবেন না। ঠিক ওই সময়েই ঢাকার উপকণ্ঠে দক্ষিণখানের মসজিদের এক ইমাম যা করেছেন, তাও কম রোমহর্ষ নয়। ইনি কোরআন শিক্ষা দেওয়ার জন্য এক বাড়িতে যেতেন। নিজে বিবাহিত, সন্তানাদি রয়েছে, কিন্তু সুযোগ হাতছাড়া করেননি। বাড়ির গৃহিণীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। এবং পথের কাঁটা স্বামীটিকে মসজিদে ডেকে এনে প্রথমে ঘুমের ওষুধ মেশানো পানীয় দিয়ে আপ্যায়ন করেছেন, তারপরে ধারালো অস্ত্রের সাহায্যে কেটে ছয় টুকরা করে নর্দমায় ফেলে দেন। ধরা পড়েছেন, কিন্তু ধরা পড়ার ভয়ে মোটেই কম্পিত ছিলেন না।

তালেবানরা ধর্মরাজ্য কায়েম করেছে। আইএস আসবে, আশ্রয় ও কর্মক্ষেত্রের খোঁজে। ইতোমধ্যে অন্য দেশের জঙ্গিরাও ভাববে ভূমি পাওয়া গেছে। তালেবানরা অবশ্য ঘোষণা করেছে যে আফগানিস্তানকে তারা ভিন্ন দেশের সন্ত্রাসের লালনক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার হতে দেবে না। কিন্তু আদর্শিক বন্ধুদের ঠেকানো কি সহজ হবে? তা ছাড়া দেশে ইসলামি আমিরাত কায়েম করাটা তো কঠিন হবেই। মেয়েদের ঘরে আটকে রাখার যে নীতির কারণে ইতোপূর্বে তারা খ্যাতি অর্জন করেছিল, সে পথে যদি আবদ্ধ থাকতে চায় তবে দুর্বিপাকে পড়বে। মেয়েরা জনসংখ্যার অর্ধেক, তাদের দীর্ঘদিন গৃহবন্দি করে রাখলে বিপন্ন অর্থনীতির দুর্দশা বৃদ্ধি অনিবার্য। তা ছাড়া মেয়েরা সোভিয়েত আধিপত্যের সময়ে কিছুটা এবং গত ২৫ বছরে অনেকটা এগিয়েছিল। তারা প্রশাসনিক উচ্চপদে ছিল; উচ্চশিক্ষিত হয়েছিল; বুট-জার্সি পরে মাঠে খেলার সুযোগ পেয়েছিল। নারী ক্রিকেট দলও ছিল। অভিনয় করেছে চলচ্চিত্রে। তাদের ধমক দিয়ে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। খোদ সৌদি আরবই পারছে না। শরিয়া শাসন চালু হবে আশঙ্কা করে যে হাজার হাজার মানুষ আফগানিস্তান ছেড়ে চলে গেছে তারা সবাই শিক্ষিত ও দক্ষ, তাদের তাড়িয়ে দিয়ে অদক্ষদের ওপর ভর করে দেশ এগোবে এটা অসম্ভব। কিন্তু দেশত্যাগীরা তখনই ফেরত আসবে যখন দেখবে যে দেশে কাঠমোল্লাদের শাসন নেই।

তা ছাড়া অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো তো মোটেই সুখকর নয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতিতে সচল রাখা ও এগিয়ে নেওয়া সহজ হবে না। জঙ্গিরা তো ঢুকতে চাইবেই, বন্ধু সেজে নিজ নিজ মতলবে অন্য দেশও এগিয়ে আসবে। বাজার ও খনিজসম্পদের ওপর তাদের শকুন-চক্ষু খোলাই রয়েছে। বিনিয়োগ ও ঋণের প্রস্তাব নিয়ে আসবে, দখলদারত্বের অভিপ্রায় লুকিয়ে রেখে। যুদ্ধজয়ী তালেবানদের নিজেদের ঐক্য ধরে রাখার সমস্যা তো যাত্রা শুরুতেই দেখা দিয়েছে। শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে একটা ঐক্য ছিল, আফগান জাতীয়তাবাদের আচ্ছাদনে। কিন্তু এখন তো সে আচ্ছাদনটা খসে পড়েছে, এখন দেখা যাবে যে সব আফগান এক নয়।

পখতুন অপখতুন আছে। পখতুনরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ, তারা শতকরা ৪২ জন, নেতৃত্ব তাদেরই; কিন্তু অন্য গোষ্ঠীগুলো তো তাদের হিস্যা দাবি করবে। ছাড়বে না। শিয়া-সুন্নি বিভাজনটাও যে হঠাৎ করে উবে যাবে এমন তো নয়। রাজনৈতিক ব্যাপারে নানা ধরনের আপস দরকার পড়বে।

 

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড
গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট
‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা
ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত
মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’
‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে