শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩১, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৩, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

আঙুর ফল আর টক নয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আঙুর ফল আর টক নয়

ক’দিন আগে টিভিতে দেখলাম, চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের একজন উদ্যোগী চাষির ইন্টারভিউ হচ্ছে। ওই চাষি ভদ্রলোক তাঁর নিজ বাগানে পরীক্ষামূলকভাবে আঙুর চাষ করে সাফল্য লাভ করেছেন। তাঁর আঙুরলতাগুলোতে থোকায় থোকায় পাকা আঙুর ঝুলছে আর তিনি এগুলো থেকে একটি-দুটি আঙুর পেড়ে পেড়ে ইন্টারভিউগ্রহীতাকে খাওয়াচ্ছেন। আঙুর খেয়ে টিভির ভদ্রলোক খুব তৃপ্তির সঙ্গে তাঁর প্রশংসা করছেন।

দৃশ্যটি দেখে আমার বা আমার মতো অন্য সব দর্শকেরও নিশ্চয়ই খুব ভালো লেগেছে। যাক, অবশেষে তাহলে এই সোনার দেশের সোনার মাটিতে আঙুরও ফলতে শুরু করল। নিশ্চয়ই সেই দিন আর বেশিদূরে নয়, যেদিন আম-কাঁঠাল-লিচুর মতো আঙুরও বেশুমার উৎপন্ন হবে এই দেশে। এ কথা ঠিক, বাংলাদেশের জলবায়ু আঙুর-আপেল-নাশপাতি-বেদানা ইত্যাদি ফল উৎপাদনের জন্য ঠিক অনুকূল নয়।

তবে আমাদের কৃষিবিদ ও উদ্যোগী কৃষকরা যুগ যুগ ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছেন বৈরী পরিবেশ-প্রতিবেশকে জয় করে ওই সব ‘কুলীন’ ‘বিদেশি’ ফল ফলাতে। এই কিছুদিন আগেও মাল্টাকে মনে করা হতো বিদেশি ফল। আমাদের নিষ্ঠাবান কৃষি গবেষক ও উদ্যোগী কৃষকদের চেষ্টায় এখন দেশি মাল্টা পাওয়া যায়। আর গুণে-মানে সেই মাল্টা তার বিদেশি ‘কাজিনদের’ চেয়ে খুব একটা খারাপ বলা যাবে না।

আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা, গবেষণার পর এর মান আরো উন্নত হবে আশা করা যায়। সেই সঙ্গে ফলনও বৃদ্ধি পাবে, সরবরাহ বাড়বে, দামও কমবে। একই কথা বলা যায় ড্রাগন ফল নামক অপর একটি ‘নবাগত’ ফল সম্বন্ধে। তা আঙুর নিয়ে কথা বলতে শুরু করলে প্রথমেই বলতে হয় কয়েক যুগ আগেও এই সুমিষ্ট সুস্বাদু ফলটি আমাদের দেশে খুব একটা সুলভ ছিল না। একে তো দেশে আম-জাম-কলা-কাঁঠাল-আনারসের মতো এটা উৎপাদিত হতো না—যাও সামান্য পাওয়া যেত, তা ছিল বাইরে থেকে আমদানি করা এবং তার মূল্য ছিল সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে, তদুপরি গুরুতর অসুখবিসুখে রোগীর পথ্য ছাড়া এটা খাওয়ার জো ছিল না এর উচ্চমূল্য ও দুষ্প্রাপ্যতার জন্য।

এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল উনিশ শ পঞ্চাশ-ষাটের দশকের একটা ‘জোকের’ কথা। এক লোক বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন, কিন্তু তাঁর অবস্থার তেমন উন্নতি হচ্ছিল না। তাঁকে দেখতে তাঁর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব রোজই আসতেন, সঙ্গে আনতেন নানা রকম ফলমূল, খাবারদাবার। একদিন এক দর্শনার্থী আঙুর নিয়ে এলেন। আঙুর দেখেই রোগীর চোখমুখ অন্ধকার হয়ে গেল। তিনি তাঁর দর্শনার্থী বন্ধুকে কাঁদো কাঁদো গলায় বললেন, ‘পল্টু, তুই আমার বাল্যবন্ধু, আমার কাছে কিছু লুকাবি না, ভাই। ঠিক করে বল তো, ডাক্তার আমার সম্বন্ধে কী বলেছে। আমার সময় কি শেষ হয়ে গেছে?’ বলেই ভদ্রলোক কাঁদতে লাগলেন। তাঁর বন্ধু তো অবাক। তিনি চানতে চাইলেন, ‘কেন? এমনটি কেন মনে হচ্ছে তোর? তুই তো মাশাল্লাহ আগের চেয়ে অনেক ভালো আছিস।’ রোগী ভদ্রলোক বললেন, ‘তাহলে তুই আমার জন্য আঙুর নিয়ে এসেছিস কেন? আঙুর তো লোকে শেষ সময়ে খায়।’

আসলেই গত শতাব্দীর পঞ্চাশ-ষাটের দশকে আঙুর ছিল এমনই দুর্লভ একটি ফল। আমরা যখন স্বাধীনতার আগে পাকিস্তানের অংশ ছিলাম, তখন কিছু আঙুর আসত পশ্চিম পাকিস্তান থেকে। দাম ছিল সাধারণ ভোক্তার নাগালের বাইরে। সেই আমলেও বোধ করি আমাদের দেশে আঙুর ফলানোর চেষ্টা হয়েছে, তবে তা সফল হয়নি।

স্বাধীনতার পর আমাদের কৃষিক্ষেত্রে যে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে, তার পেছনে আছে আমাদের বিভিন্ন কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের নিরলস প্রচেষ্টা, উদ্যম ও লাঙলের পেছনের মানুষ (ম্যান বিহাইন্ড দ্য প্লাও) নীরব কর্মী কৃষক। একাত্তরে স্বাধীনতার সময় আমাদের জনসংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে সাত কোটি। আজ ৫৪ বছর পর তা বেড়ে ১৮ কোটির কাছাকাছি। তখনো অর্থাৎ সাড়ে সাত কোটির আমলেও ফসল ফলিয়েছে পর্দার আড়ালের আমাদের অগণিত নীরব কর্মী, নিরন্ন-নির্বস্ত্র কৃষককুল। আজ ১৮ কোটির মুখেও অন্ন তুলে দিচ্ছেন সেই কৃষক, যদিও তাঁর নিজের ভাগ্যের তেমন ইতরবিশেষ উন্নতি হয়নি। হয়তো ৫৪ বছর আগে তাঁর হাড়-জিরজিরে শরীরে একটি গেঞ্জিও ছিল না, দু’বেলা পেট পুরে খেতে পেতেন না তিনি। আজ তাঁরই পরিশ্রমের ফলে ১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা চলে।

সেই পরিশ্রমী, নির্লোভ, নিরহংকার কৃষকের দেশে অভিজাত ফল আঙুর কত দিন অধরা থাকবে? আর আমরা খোঁজ রাখি না বটে, তবে লোকচক্ষুর আড়ালে অনেক উদ্যোগী মানুষ আছেন, যাঁরা চুয়াডাঙ্গার সেই সফল আঙুর চাষির মতো নীরবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করতে। সেদিন ইনশাআল্লাহ আর দূরে নয়, যেদিন আম-জাম-কাঁঠালের মতো আঙুরও ফলবে এ দেশের গ্রামে গ্রামে, এমনকি শহরের ‘ছাদকৃষিতেও’।

তবে ভুললে চলবে না, সব প্রচেষ্টাই সফল হয় প্রয়োজনীয় সাহায্য-সহযোগিতা ও অনুকূল পরিবেশ পেলে। আমার মতে, এই জাতির অগ্রগতি-উন্নতি নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের ওপর : স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি। কেউ কেউ হয়তো বলবেন, শিল্পায়নকে বাদ দিচ্ছেন কেন? জবাবে আমি বলব, না, বাদ দিচ্ছি না। তবে একটি সুস্থ-সবল জাতি যদি প্রকৃত শিক্ষালাভে বঞ্চিত না হয়, আর তার অর্থনীতির প্রধান অবলম্বন যে কৃষি (এবং সেই সঙ্গে কৃষির মূল চালিকাশক্তি যে কৃষক) তা যদি অবহেলিত না হয়, তাহলে অন্য সবকিছু আসবে দুয়ে দুয়ে চারের মতো।

উন্নত, অনুন্নত সব দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি থাকে একটি বা দুটি : কারো শিল্প-কলকারখানা, কারো দক্ষ প্রশিক্ষিত জনশক্তি, কারো হয়তো খনিজ সম্পদ ইত্যাদি। আমাদের কী? আমরা তো অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত দেশের কাতারে নই, বরং অনুন্নত দেশের তকমা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের কথাবার্তা চলছে আমাদের নিয়ে। তাহলে আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি কী? চোখ বুজে বলে দেওয়া যায়, আমাদের ‘ফরেন রেমিট্যান্স’ (যা জোগান দেয় বিদেশে কর্মরত আমাদের অগণিত অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত শ্রমজীবী মানুষ), আমাদের তৈরি পোশাক শিল্প এবং আমাদের আবহমান কালের কৃষি। সেই কৃষিতে কোনো সাফল্যের খবরে অবশ্যই সবার আগে ধন্যবাদ দিতে হয় কৃষককে এবং তাঁর সহযোগী   ‘ফ্রেন্ড, ফিলোসফার অ্যান্ড গাইড’ কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। আমাদের খাদ্যোৎপাদন বৃদ্ধি বা কৃষিতে যেকোনো সাফল্যের পেছনে আছেন আমাদের লাখ লাখ কৃষক ভাই এবং পর্দার আড়ালের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মীরা।

সামনে আসছে নতুন অর্থবছর। সরকার জাতির সামনে পেশ করবে নতুন বছরের বাজেট। সেই বাজেটে কী থাকবে, কী থাকবে না—তা বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের আমলে বলা মুশকিল। তবে জাতির মেরুদণ্ড বলতে যে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষিকে বোঝায়, সেগুলো নিশ্চয়ই যথাযথ গুরুত্ব পাবে বাজেটে—এ কথা নিঃসংকোচে বলা যায়।

শেষ করি আবার আঙুর প্রসঙ্গ দিয়ে। আমাদের আশা, অচিরেই দেশে আঙুরের চাষ সাফল্যের মুখ দেখবে। ঈশপের গল্পের সেই শিয়াল যে লাফিয়ে লাফিয়ে আঙুরলতায় ঝুলন্ত আঙুর পাড়তে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছিল এই বলে : আঙুর খেতে পারলাম না তো কী হয়েছে, আঙুর তো একটা টক ফল।

আমরা কিন্তু ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিয়ে বলতে চাই না : ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারব না তো কী হয়েছে, ভোট মানে তো মারামারি, কাটাকাটি, দিনের ভোট রাতের অন্ধকারে দিয়ে ব্যালট বাক্স ভর্তি করা। অতএব নির্বাচন হোক, না হয় না হোক, কিচ্ছু যায় আসে না। নির্বাচন একটা বাজে জিনিস।’ না, আমরা ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো কয়টা লাফ দিয়ে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিতে চাই না। আমরা বিশ্বাস করি, গত ভোটবিহীন দেড় যুগের অধরা আঙুর ফল জাতির হাতের মুঠোয় এবার আসবেই আসবে। তবে তার জন্য চাই অটুট জাতীয় ঐক্য ও সংশ্লিষ্ট সবার সময়োচিত সঠিক পদক্ষেপ। লেখক : কবি ও সাবেক সচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল
উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি
গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ