শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩১, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৩, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

আঙুর ফল আর টক নয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আঙুর ফল আর টক নয়

ক’দিন আগে টিভিতে দেখলাম, চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের একজন উদ্যোগী চাষির ইন্টারভিউ হচ্ছে। ওই চাষি ভদ্রলোক তাঁর নিজ বাগানে পরীক্ষামূলকভাবে আঙুর চাষ করে সাফল্য লাভ করেছেন। তাঁর আঙুরলতাগুলোতে থোকায় থোকায় পাকা আঙুর ঝুলছে আর তিনি এগুলো থেকে একটি-দুটি আঙুর পেড়ে পেড়ে ইন্টারভিউগ্রহীতাকে খাওয়াচ্ছেন। আঙুর খেয়ে টিভির ভদ্রলোক খুব তৃপ্তির সঙ্গে তাঁর প্রশংসা করছেন।

দৃশ্যটি দেখে আমার বা আমার মতো অন্য সব দর্শকেরও নিশ্চয়ই খুব ভালো লেগেছে। যাক, অবশেষে তাহলে এই সোনার দেশের সোনার মাটিতে আঙুরও ফলতে শুরু করল। নিশ্চয়ই সেই দিন আর বেশিদূরে নয়, যেদিন আম-কাঁঠাল-লিচুর মতো আঙুরও বেশুমার উৎপন্ন হবে এই দেশে। এ কথা ঠিক, বাংলাদেশের জলবায়ু আঙুর-আপেল-নাশপাতি-বেদানা ইত্যাদি ফল উৎপাদনের জন্য ঠিক অনুকূল নয়।

তবে আমাদের কৃষিবিদ ও উদ্যোগী কৃষকরা যুগ যুগ ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছেন বৈরী পরিবেশ-প্রতিবেশকে জয় করে ওই সব ‘কুলীন’ ‘বিদেশি’ ফল ফলাতে। এই কিছুদিন আগেও মাল্টাকে মনে করা হতো বিদেশি ফল। আমাদের নিষ্ঠাবান কৃষি গবেষক ও উদ্যোগী কৃষকদের চেষ্টায় এখন দেশি মাল্টা পাওয়া যায়। আর গুণে-মানে সেই মাল্টা তার বিদেশি ‘কাজিনদের’ চেয়ে খুব একটা খারাপ বলা যাবে না।

আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা, গবেষণার পর এর মান আরো উন্নত হবে আশা করা যায়। সেই সঙ্গে ফলনও বৃদ্ধি পাবে, সরবরাহ বাড়বে, দামও কমবে। একই কথা বলা যায় ড্রাগন ফল নামক অপর একটি ‘নবাগত’ ফল সম্বন্ধে। তা আঙুর নিয়ে কথা বলতে শুরু করলে প্রথমেই বলতে হয় কয়েক যুগ আগেও এই সুমিষ্ট সুস্বাদু ফলটি আমাদের দেশে খুব একটা সুলভ ছিল না। একে তো দেশে আম-জাম-কলা-কাঁঠাল-আনারসের মতো এটা উৎপাদিত হতো না—যাও সামান্য পাওয়া যেত, তা ছিল বাইরে থেকে আমদানি করা এবং তার মূল্য ছিল সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে, তদুপরি গুরুতর অসুখবিসুখে রোগীর পথ্য ছাড়া এটা খাওয়ার জো ছিল না এর উচ্চমূল্য ও দুষ্প্রাপ্যতার জন্য।

এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল উনিশ শ পঞ্চাশ-ষাটের দশকের একটা ‘জোকের’ কথা। এক লোক বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন, কিন্তু তাঁর অবস্থার তেমন উন্নতি হচ্ছিল না। তাঁকে দেখতে তাঁর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব রোজই আসতেন, সঙ্গে আনতেন নানা রকম ফলমূল, খাবারদাবার। একদিন এক দর্শনার্থী আঙুর নিয়ে এলেন। আঙুর দেখেই রোগীর চোখমুখ অন্ধকার হয়ে গেল। তিনি তাঁর দর্শনার্থী বন্ধুকে কাঁদো কাঁদো গলায় বললেন, ‘পল্টু, তুই আমার বাল্যবন্ধু, আমার কাছে কিছু লুকাবি না, ভাই। ঠিক করে বল তো, ডাক্তার আমার সম্বন্ধে কী বলেছে। আমার সময় কি শেষ হয়ে গেছে?’ বলেই ভদ্রলোক কাঁদতে লাগলেন। তাঁর বন্ধু তো অবাক। তিনি চানতে চাইলেন, ‘কেন? এমনটি কেন মনে হচ্ছে তোর? তুই তো মাশাল্লাহ আগের চেয়ে অনেক ভালো আছিস।’ রোগী ভদ্রলোক বললেন, ‘তাহলে তুই আমার জন্য আঙুর নিয়ে এসেছিস কেন? আঙুর তো লোকে শেষ সময়ে খায়।’

আসলেই গত শতাব্দীর পঞ্চাশ-ষাটের দশকে আঙুর ছিল এমনই দুর্লভ একটি ফল। আমরা যখন স্বাধীনতার আগে পাকিস্তানের অংশ ছিলাম, তখন কিছু আঙুর আসত পশ্চিম পাকিস্তান থেকে। দাম ছিল সাধারণ ভোক্তার নাগালের বাইরে। সেই আমলেও বোধ করি আমাদের দেশে আঙুর ফলানোর চেষ্টা হয়েছে, তবে তা সফল হয়নি।

স্বাধীনতার পর আমাদের কৃষিক্ষেত্রে যে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে, তার পেছনে আছে আমাদের বিভিন্ন কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের নিরলস প্রচেষ্টা, উদ্যম ও লাঙলের পেছনের মানুষ (ম্যান বিহাইন্ড দ্য প্লাও) নীরব কর্মী কৃষক। একাত্তরে স্বাধীনতার সময় আমাদের জনসংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে সাত কোটি। আজ ৫৪ বছর পর তা বেড়ে ১৮ কোটির কাছাকাছি। তখনো অর্থাৎ সাড়ে সাত কোটির আমলেও ফসল ফলিয়েছে পর্দার আড়ালের আমাদের অগণিত নীরব কর্মী, নিরন্ন-নির্বস্ত্র কৃষককুল। আজ ১৮ কোটির মুখেও অন্ন তুলে দিচ্ছেন সেই কৃষক, যদিও তাঁর নিজের ভাগ্যের তেমন ইতরবিশেষ উন্নতি হয়নি। হয়তো ৫৪ বছর আগে তাঁর হাড়-জিরজিরে শরীরে একটি গেঞ্জিও ছিল না, দু’বেলা পেট পুরে খেতে পেতেন না তিনি। আজ তাঁরই পরিশ্রমের ফলে ১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা চলে।

সেই পরিশ্রমী, নির্লোভ, নিরহংকার কৃষকের দেশে অভিজাত ফল আঙুর কত দিন অধরা থাকবে? আর আমরা খোঁজ রাখি না বটে, তবে লোকচক্ষুর আড়ালে অনেক উদ্যোগী মানুষ আছেন, যাঁরা চুয়াডাঙ্গার সেই সফল আঙুর চাষির মতো নীরবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করতে। সেদিন ইনশাআল্লাহ আর দূরে নয়, যেদিন আম-জাম-কাঁঠালের মতো আঙুরও ফলবে এ দেশের গ্রামে গ্রামে, এমনকি শহরের ‘ছাদকৃষিতেও’।

তবে ভুললে চলবে না, সব প্রচেষ্টাই সফল হয় প্রয়োজনীয় সাহায্য-সহযোগিতা ও অনুকূল পরিবেশ পেলে। আমার মতে, এই জাতির অগ্রগতি-উন্নতি নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের ওপর : স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি। কেউ কেউ হয়তো বলবেন, শিল্পায়নকে বাদ দিচ্ছেন কেন? জবাবে আমি বলব, না, বাদ দিচ্ছি না। তবে একটি সুস্থ-সবল জাতি যদি প্রকৃত শিক্ষালাভে বঞ্চিত না হয়, আর তার অর্থনীতির প্রধান অবলম্বন যে কৃষি (এবং সেই সঙ্গে কৃষির মূল চালিকাশক্তি যে কৃষক) তা যদি অবহেলিত না হয়, তাহলে অন্য সবকিছু আসবে দুয়ে দুয়ে চারের মতো।

উন্নত, অনুন্নত সব দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি থাকে একটি বা দুটি : কারো শিল্প-কলকারখানা, কারো দক্ষ প্রশিক্ষিত জনশক্তি, কারো হয়তো খনিজ সম্পদ ইত্যাদি। আমাদের কী? আমরা তো অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত দেশের কাতারে নই, বরং অনুন্নত দেশের তকমা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের কথাবার্তা চলছে আমাদের নিয়ে। তাহলে আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি কী? চোখ বুজে বলে দেওয়া যায়, আমাদের ‘ফরেন রেমিট্যান্স’ (যা জোগান দেয় বিদেশে কর্মরত আমাদের অগণিত অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত শ্রমজীবী মানুষ), আমাদের তৈরি পোশাক শিল্প এবং আমাদের আবহমান কালের কৃষি। সেই কৃষিতে কোনো সাফল্যের খবরে অবশ্যই সবার আগে ধন্যবাদ দিতে হয় কৃষককে এবং তাঁর সহযোগী   ‘ফ্রেন্ড, ফিলোসফার অ্যান্ড গাইড’ কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। আমাদের খাদ্যোৎপাদন বৃদ্ধি বা কৃষিতে যেকোনো সাফল্যের পেছনে আছেন আমাদের লাখ লাখ কৃষক ভাই এবং পর্দার আড়ালের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মীরা।

সামনে আসছে নতুন অর্থবছর। সরকার জাতির সামনে পেশ করবে নতুন বছরের বাজেট। সেই বাজেটে কী থাকবে, কী থাকবে না—তা বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের আমলে বলা মুশকিল। তবে জাতির মেরুদণ্ড বলতে যে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষিকে বোঝায়, সেগুলো নিশ্চয়ই যথাযথ গুরুত্ব পাবে বাজেটে—এ কথা নিঃসংকোচে বলা যায়।

শেষ করি আবার আঙুর প্রসঙ্গ দিয়ে। আমাদের আশা, অচিরেই দেশে আঙুরের চাষ সাফল্যের মুখ দেখবে। ঈশপের গল্পের সেই শিয়াল যে লাফিয়ে লাফিয়ে আঙুরলতায় ঝুলন্ত আঙুর পাড়তে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছিল এই বলে : আঙুর খেতে পারলাম না তো কী হয়েছে, আঙুর তো একটা টক ফল।

আমরা কিন্তু ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিয়ে বলতে চাই না : ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারব না তো কী হয়েছে, ভোট মানে তো মারামারি, কাটাকাটি, দিনের ভোট রাতের অন্ধকারে দিয়ে ব্যালট বাক্স ভর্তি করা। অতএব নির্বাচন হোক, না হয় না হোক, কিচ্ছু যায় আসে না। নির্বাচন একটা বাজে জিনিস।’ না, আমরা ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো কয়টা লাফ দিয়ে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিতে চাই না। আমরা বিশ্বাস করি, গত ভোটবিহীন দেড় যুগের অধরা আঙুর ফল জাতির হাতের মুঠোয় এবার আসবেই আসবে। তবে তার জন্য চাই অটুট জাতীয় ঐক্য ও সংশ্লিষ্ট সবার সময়োচিত সঠিক পদক্ষেপ। লেখক : কবি ও সাবেক সচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর