শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩১, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৩, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

আঙুর ফল আর টক নয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আঙুর ফল আর টক নয়

ক’দিন আগে টিভিতে দেখলাম, চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের একজন উদ্যোগী চাষির ইন্টারভিউ হচ্ছে। ওই চাষি ভদ্রলোক তাঁর নিজ বাগানে পরীক্ষামূলকভাবে আঙুর চাষ করে সাফল্য লাভ করেছেন। তাঁর আঙুরলতাগুলোতে থোকায় থোকায় পাকা আঙুর ঝুলছে আর তিনি এগুলো থেকে একটি-দুটি আঙুর পেড়ে পেড়ে ইন্টারভিউগ্রহীতাকে খাওয়াচ্ছেন। আঙুর খেয়ে টিভির ভদ্রলোক খুব তৃপ্তির সঙ্গে তাঁর প্রশংসা করছেন।

দৃশ্যটি দেখে আমার বা আমার মতো অন্য সব দর্শকেরও নিশ্চয়ই খুব ভালো লেগেছে। যাক, অবশেষে তাহলে এই সোনার দেশের সোনার মাটিতে আঙুরও ফলতে শুরু করল। নিশ্চয়ই সেই দিন আর বেশিদূরে নয়, যেদিন আম-কাঁঠাল-লিচুর মতো আঙুরও বেশুমার উৎপন্ন হবে এই দেশে। এ কথা ঠিক, বাংলাদেশের জলবায়ু আঙুর-আপেল-নাশপাতি-বেদানা ইত্যাদি ফল উৎপাদনের জন্য ঠিক অনুকূল নয়।

তবে আমাদের কৃষিবিদ ও উদ্যোগী কৃষকরা যুগ যুগ ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছেন বৈরী পরিবেশ-প্রতিবেশকে জয় করে ওই সব ‘কুলীন’ ‘বিদেশি’ ফল ফলাতে। এই কিছুদিন আগেও মাল্টাকে মনে করা হতো বিদেশি ফল। আমাদের নিষ্ঠাবান কৃষি গবেষক ও উদ্যোগী কৃষকদের চেষ্টায় এখন দেশি মাল্টা পাওয়া যায়। আর গুণে-মানে সেই মাল্টা তার বিদেশি ‘কাজিনদের’ চেয়ে খুব একটা খারাপ বলা যাবে না।

আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা, গবেষণার পর এর মান আরো উন্নত হবে আশা করা যায়। সেই সঙ্গে ফলনও বৃদ্ধি পাবে, সরবরাহ বাড়বে, দামও কমবে। একই কথা বলা যায় ড্রাগন ফল নামক অপর একটি ‘নবাগত’ ফল সম্বন্ধে। তা আঙুর নিয়ে কথা বলতে শুরু করলে প্রথমেই বলতে হয় কয়েক যুগ আগেও এই সুমিষ্ট সুস্বাদু ফলটি আমাদের দেশে খুব একটা সুলভ ছিল না। একে তো দেশে আম-জাম-কলা-কাঁঠাল-আনারসের মতো এটা উৎপাদিত হতো না—যাও সামান্য পাওয়া যেত, তা ছিল বাইরে থেকে আমদানি করা এবং তার মূল্য ছিল সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে, তদুপরি গুরুতর অসুখবিসুখে রোগীর পথ্য ছাড়া এটা খাওয়ার জো ছিল না এর উচ্চমূল্য ও দুষ্প্রাপ্যতার জন্য।

এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল উনিশ শ পঞ্চাশ-ষাটের দশকের একটা ‘জোকের’ কথা। এক লোক বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন, কিন্তু তাঁর অবস্থার তেমন উন্নতি হচ্ছিল না। তাঁকে দেখতে তাঁর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব রোজই আসতেন, সঙ্গে আনতেন নানা রকম ফলমূল, খাবারদাবার। একদিন এক দর্শনার্থী আঙুর নিয়ে এলেন। আঙুর দেখেই রোগীর চোখমুখ অন্ধকার হয়ে গেল। তিনি তাঁর দর্শনার্থী বন্ধুকে কাঁদো কাঁদো গলায় বললেন, ‘পল্টু, তুই আমার বাল্যবন্ধু, আমার কাছে কিছু লুকাবি না, ভাই। ঠিক করে বল তো, ডাক্তার আমার সম্বন্ধে কী বলেছে। আমার সময় কি শেষ হয়ে গেছে?’ বলেই ভদ্রলোক কাঁদতে লাগলেন। তাঁর বন্ধু তো অবাক। তিনি চানতে চাইলেন, ‘কেন? এমনটি কেন মনে হচ্ছে তোর? তুই তো মাশাল্লাহ আগের চেয়ে অনেক ভালো আছিস।’ রোগী ভদ্রলোক বললেন, ‘তাহলে তুই আমার জন্য আঙুর নিয়ে এসেছিস কেন? আঙুর তো লোকে শেষ সময়ে খায়।’

আসলেই গত শতাব্দীর পঞ্চাশ-ষাটের দশকে আঙুর ছিল এমনই দুর্লভ একটি ফল। আমরা যখন স্বাধীনতার আগে পাকিস্তানের অংশ ছিলাম, তখন কিছু আঙুর আসত পশ্চিম পাকিস্তান থেকে। দাম ছিল সাধারণ ভোক্তার নাগালের বাইরে। সেই আমলেও বোধ করি আমাদের দেশে আঙুর ফলানোর চেষ্টা হয়েছে, তবে তা সফল হয়নি।

স্বাধীনতার পর আমাদের কৃষিক্ষেত্রে যে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে, তার পেছনে আছে আমাদের বিভিন্ন কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের নিরলস প্রচেষ্টা, উদ্যম ও লাঙলের পেছনের মানুষ (ম্যান বিহাইন্ড দ্য প্লাও) নীরব কর্মী কৃষক। একাত্তরে স্বাধীনতার সময় আমাদের জনসংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে সাত কোটি। আজ ৫৪ বছর পর তা বেড়ে ১৮ কোটির কাছাকাছি। তখনো অর্থাৎ সাড়ে সাত কোটির আমলেও ফসল ফলিয়েছে পর্দার আড়ালের আমাদের অগণিত নীরব কর্মী, নিরন্ন-নির্বস্ত্র কৃষককুল। আজ ১৮ কোটির মুখেও অন্ন তুলে দিচ্ছেন সেই কৃষক, যদিও তাঁর নিজের ভাগ্যের তেমন ইতরবিশেষ উন্নতি হয়নি। হয়তো ৫৪ বছর আগে তাঁর হাড়-জিরজিরে শরীরে একটি গেঞ্জিও ছিল না, দু’বেলা পেট পুরে খেতে পেতেন না তিনি। আজ তাঁরই পরিশ্রমের ফলে ১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা চলে।

সেই পরিশ্রমী, নির্লোভ, নিরহংকার কৃষকের দেশে অভিজাত ফল আঙুর কত দিন অধরা থাকবে? আর আমরা খোঁজ রাখি না বটে, তবে লোকচক্ষুর আড়ালে অনেক উদ্যোগী মানুষ আছেন, যাঁরা চুয়াডাঙ্গার সেই সফল আঙুর চাষির মতো নীরবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করতে। সেদিন ইনশাআল্লাহ আর দূরে নয়, যেদিন আম-জাম-কাঁঠালের মতো আঙুরও ফলবে এ দেশের গ্রামে গ্রামে, এমনকি শহরের ‘ছাদকৃষিতেও’।

তবে ভুললে চলবে না, সব প্রচেষ্টাই সফল হয় প্রয়োজনীয় সাহায্য-সহযোগিতা ও অনুকূল পরিবেশ পেলে। আমার মতে, এই জাতির অগ্রগতি-উন্নতি নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের ওপর : স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি। কেউ কেউ হয়তো বলবেন, শিল্পায়নকে বাদ দিচ্ছেন কেন? জবাবে আমি বলব, না, বাদ দিচ্ছি না। তবে একটি সুস্থ-সবল জাতি যদি প্রকৃত শিক্ষালাভে বঞ্চিত না হয়, আর তার অর্থনীতির প্রধান অবলম্বন যে কৃষি (এবং সেই সঙ্গে কৃষির মূল চালিকাশক্তি যে কৃষক) তা যদি অবহেলিত না হয়, তাহলে অন্য সবকিছু আসবে দুয়ে দুয়ে চারের মতো।

উন্নত, অনুন্নত সব দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি থাকে একটি বা দুটি : কারো শিল্প-কলকারখানা, কারো দক্ষ প্রশিক্ষিত জনশক্তি, কারো হয়তো খনিজ সম্পদ ইত্যাদি। আমাদের কী? আমরা তো অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত দেশের কাতারে নই, বরং অনুন্নত দেশের তকমা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের কথাবার্তা চলছে আমাদের নিয়ে। তাহলে আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি কী? চোখ বুজে বলে দেওয়া যায়, আমাদের ‘ফরেন রেমিট্যান্স’ (যা জোগান দেয় বিদেশে কর্মরত আমাদের অগণিত অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত শ্রমজীবী মানুষ), আমাদের তৈরি পোশাক শিল্প এবং আমাদের আবহমান কালের কৃষি। সেই কৃষিতে কোনো সাফল্যের খবরে অবশ্যই সবার আগে ধন্যবাদ দিতে হয় কৃষককে এবং তাঁর সহযোগী   ‘ফ্রেন্ড, ফিলোসফার অ্যান্ড গাইড’ কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। আমাদের খাদ্যোৎপাদন বৃদ্ধি বা কৃষিতে যেকোনো সাফল্যের পেছনে আছেন আমাদের লাখ লাখ কৃষক ভাই এবং পর্দার আড়ালের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মীরা।

সামনে আসছে নতুন অর্থবছর। সরকার জাতির সামনে পেশ করবে নতুন বছরের বাজেট। সেই বাজেটে কী থাকবে, কী থাকবে না—তা বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের আমলে বলা মুশকিল। তবে জাতির মেরুদণ্ড বলতে যে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষিকে বোঝায়, সেগুলো নিশ্চয়ই যথাযথ গুরুত্ব পাবে বাজেটে—এ কথা নিঃসংকোচে বলা যায়।

শেষ করি আবার আঙুর প্রসঙ্গ দিয়ে। আমাদের আশা, অচিরেই দেশে আঙুরের চাষ সাফল্যের মুখ দেখবে। ঈশপের গল্পের সেই শিয়াল যে লাফিয়ে লাফিয়ে আঙুরলতায় ঝুলন্ত আঙুর পাড়তে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছিল এই বলে : আঙুর খেতে পারলাম না তো কী হয়েছে, আঙুর তো একটা টক ফল।

আমরা কিন্তু ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিয়ে বলতে চাই না : ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারব না তো কী হয়েছে, ভোট মানে তো মারামারি, কাটাকাটি, দিনের ভোট রাতের অন্ধকারে দিয়ে ব্যালট বাক্স ভর্তি করা। অতএব নির্বাচন হোক, না হয় না হোক, কিচ্ছু যায় আসে না। নির্বাচন একটা বাজে জিনিস।’ না, আমরা ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো কয়টা লাফ দিয়ে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিতে চাই না। আমরা বিশ্বাস করি, গত ভোটবিহীন দেড় যুগের অধরা আঙুর ফল জাতির হাতের মুঠোয় এবার আসবেই আসবে। তবে তার জন্য চাই অটুট জাতীয় ঐক্য ও সংশ্লিষ্ট সবার সময়োচিত সঠিক পদক্ষেপ। লেখক : কবি ও সাবেক সচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
সর্বশেষ খবর
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান
ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির
৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়
৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়

নগর জীবন