শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আত্মসমালোচনা কবে করবো?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মসমালোচনা কবে করবো?

১. ইরানের নাজাফবাদ শহরে একটি মেয়ে হিজাব না পরে সাইকেল চালিয়েছে। দুটো অপরাধ মেয়েটি করেছে, সাইকেল চালিয়েছে, এবং হিজাব পরেনি। ইচ্ছে করেই অপরাধ দুটো করেছে মেয়ে। চেয়েছে শহর দেখুক সে যে আইন ভাঙছে, সাইকেল চালাতে চালাতে, খোলা চুল ওড়াতে ওড়াতে, ডান হাতখানা নাড়াতে নাড়াতে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেছে সে। লুকিয়ে চুরিয়ে কিছু করেনি। যার হিজাব পরার ইচ্ছে, সে হিজাব পরুক, যার ইচ্ছে নেই, তাকে জোর করা হচ্ছে কেন। মেয়েদের আপত্তি এই জোর করা নিয়েই। নাজাফবাদের মেয়েটিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেয়েটি নিশ্চয়ই জানত তাকে গ্রেফতার করা হবে, তাকে শাস্তি দেওয়া হবে। জেনেশুনেই সে বিষপান করেছে। শিক্ষিত সচেতন মেয়েরা আর কতকাল এই অত্যাচার সহ্য করবে! এই যে যা হয় হোক বলে বেরিয়ে পড়েছে স্বাধীনতার ডান হাত উত্তোলন করে, এ একদিনের সিদ্ধান্ত নয়। এ নিছক মজা করা নয়। চল্লিশ বছর ধরে জড়বস্তুর জীবন কাটাতে কাটাতে শ্বাসকষ্ট হতে থাকা কিছু প্রাণ শ্বাস নিতে বেরিয়েছে খোলা হাওয়ায়। এই মেয়েরা স্বাধীনতার প্রতীক। এই মেয়েরা ইতিহাস। কোনো একদিন ইরানে ঠিকই আধুনিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে, যে সমাজে নারীর সমানাধিকার থাকবে। নাজাফবাদের সাহসী এই মেয়েটির নাম সেই আধুনিক সমাজ প্রতিষ্ঠার পেছনে রয়ে যাবে। নারীবিদ্বেষের জগদ্দল পাথর সে সরাতে পারেনি। একটি নুড়ি তো সরিয়েছিল!

১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লব ঘটিয়ে মোল্লারা ক্ষমতা দখলের পর থেকে মেয়েদের হিজাব না পরে রাস্তায় বেরোনো অপরাধ। সাইকেল চালানোটা বৈধ ছিল। কিন্তু কয়েক বছর আগে সাইকেল চালানোর বিরুদ্ধে মোল্লাগুরু একখানা ফতোয়া জারি করেন। এদিকে ইরানের কিছু শহরে বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলাকালে কলের গাড়ি বাদ দিয়ে মানুষ যখন পায়ে-চালানো সাইকেলকে আশ্রয় করছে, তখনই এই ফতোয়া। সাইকেল-চালানো মেয়েরা তো রুখে দাঁড়াল। ইসলামের কোথায় আছে মেয়েদের সাইকেল চালানো চলবে না? কোথাও তো নেই! ১৪০০ বছর আগে সাইকেল নামে কোনো বস্তু ছিল না। তাহলে? ধর্মের নামে তাহলে মেয়েদের ন্যায্য অধিকার সবই হরণ করার চেষ্টা চলছে! ইরানের মেয়েরা সহজে ছেড়ে দেয় না। কিছু মেয়ে তো মাথা পেতে যা আদেশ আসে, তা-ই বরণ করে। তাদের কথা আলাদা। কেউ কেউ কিন্তু আদেশ বরণ করতে চায় না, কিন্তু বরণ করতে বাধ্য হয়। কিছু মেয়ে প্রতিবাদ করে। সারা বিশ্ব দেখেছে হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানি মেয়েদের অভিনব প্রতিবাদ। রাস্তার কিনারে উঁচু কোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে এরা লাঠির মাথায় হিজাব বেঁধে পতাকার মতো উড়িয়েছে। ওটিরই আরেক নাম ছিল স্বাধীনতা। সারা বিশ্বের স্বাধীনতাকামী মানুষ সাহসী ওই মেয়েদের বাহবা দিয়েছে। দূর থেকে তো বাহবাই দেওয়া যায়। যারা মোল্লাতন্ত্রের অধীনে বেঁচে থাকে, তারাই জানে বেঁচে থাকাটা ঠিক কেমন দুঃসহ।

ধর্মের নামে যে নির্যাতন মেয়েদের ওপর চলে, তার তুলনা হয় না। পিতৃতন্ত্র তো আছেই নির্যাতনের জন্য, তার সঙ্গে, মোল্লাতন্ত্রের দাপটে ধর্মকে যোগ করা হয়েছে। পিতৃতন্ত্র আর ধর্মের যখন মিলন ঘটে, তখন মেয়েদের ওপর নির্যাতন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। মেয়েদের কার্যত বন্দী করা হয়। মেয়েরা বাধ্য হয় ঘরবন্দী হতে, পর্দার আড়ালে চলে যেতে; বাধ্য হয় পরনির্ভর হতে, সমাজের চোখে অপবিত্র অচ্ছুত হতে, অকিঞ্চিৎকর হতে, ক্ষুদ্র তুচ্ছ নগণ্য হতে। বিশ্বের সভ্য রাষ্ট্র ধর্মকে দূরে সরিয়েছে। মুশকিল হলো মুসলিম রাষ্ট্রগুলো এই একবিংশ শতাব্দীতেও ধর্মকে আঁকড়ে ধরে আছে। আধুনিক রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম থাকতে নেই, এ কথা জানার পরও যে নেতারা ধর্মকে রাষ্ট্র এবং রাজনীতিতে মেশায়, তারা সভ্যতা এবং আধুনিকতা কোনোটিই চায় না। তাদের এই না চাওয়ার ফলে সবচেয়ে বেশি যারা ভোগে, তারা নারী।

২. প্যারিসের উপকণ্ঠে একটি স্কুল। স্কুলের ৪৭ বছর বয়সী ইতিহাস-ভূগোলের শিক্ষক স্যামুয়েল প্যাটি ১৩/১৪ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের ‘মতপ্রকাশের অধিকার’ বিষয়ে পড়িয়েছেন, পড়াতে পড়াতে মত এবং ভিন্নমতের উদাহরণ দিয়েছেন। এই উদাহরণের জন্য শিক্ষকরা হাতের কাছে শাসক এবং ধর্মগুরুদের কার্টুন বা ব্যঙ্গচিত্র রাখেন। যেহেতু ব্যঙ্গচিত্র আঁকলে তাঁদের ভক্তকুল এবং সমর্থকবৃন্দ ক্ষিপ্ত হয়। যে মতটি সবাইকে তুষ্ট করতে পারে না, সেটিই ভিন্নমত, এবং এই ভিন্নমতটির জন্যই প্রয়োজন মতপ্রকাশের অধিকার। কয়েক বছর আগে প্যারিসের শার্লি এবদো পত্রিকা অফিসে একটি কার্টুন ছাপানোর কারণে ১২ জন খুন হয়েছিল এই কাহিনি বলতে বলতে স্যামুয়েল প্যাটি ছাপা হওয়া কার্টুনটি শিক্ষার্থীদের দেখিয়েছেন। অবশ্য দেখানোর আগে মুসলিম ছাত্রছাত্রী যারা কার্টুনটি দেখতে চায় না, তাদের ক্লাসঘর থেকে আপাতত প্রস্থানের জন্য অনুরোধ করেছেন।

এরপর কী হলো? শিক্ষার্থীদের কিছু মুসলমান অভিভাবক স্কুল-প্রধানের কাছে অভিযোগ করলেন শিক্ষকের বিরুদ্ধে। কেন তিনি ওই কার্টুনটি শিক্ষার্থীদের দেখিয়েছেন! অভিভাবকদের এই প্রতিবাদের ভিডিও কোনো এক অভিভাবক ফেসবুকে প্রচার করেছিলেন। সেটিই নজরে পড়ে আবদুল্লাখ আনজরভের। আবদুল্লাখ আনজরভ ওই স্কুলের শিক্ষার্থী না হয়েও, কোনো শিক্ষার্থীর অভিভাবক না হয়েও স্কুলে প্রবেশ করে, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে খোঁজ নেয় ক্লাসে কী ঘটেছিল। কয়েকটি শিক্ষার্থীকে সে ৩০০ ইউরো দিয়েছে যেন স্যামুয়েল প্যাটি ঠিক কোন লোকটি তা দেখিয়ে দেয়।

ওদিকে একের পর এক হুমকি পেয়ে স্যামুয়েল প্যাটি পুলিশকে জানান। পুলিশ তাঁকে পরামর্শ দেন যে পথে তিনি বাড়ি যান, সেই পথে না গিয়ে এখন থেকে অন্য পথে বাড়ি যেতে। তা-ই করছিলেন প্যাটি, কিন্তু বাঁচাতে পারলেন না নিজেকে। চেচনিয়ার ১৮ বছর বয়সী সন্ত্রাসী আবদুল্লাখ আনজরভ তাঁকে শুক্রবার বিকালে স্কুলের বাইরের রাস্তায় দিব্যি জবাই করে ফেলে রাখল, হ্যাঁ জবাই। বড় একখানা মাংস কাটার ছুরি দিয়ে সে বীভৎস হত্যাকা-টি করে।

বিশ্ব তো কম দেখেনি সন্ত্রাস। মাথা ঠান্ডা রেখে বড় বড় সন্ত্রাসীরা বহুদিন ধরে হিসাব নিকাশ করে বড় বড় সন্ত্রাস ঘটাচ্ছে। এর মধ্যে অমুসলিম আছে, মুসলিমও আছে। মূলত রাজনীতিই কারণ।

আবদুল্লাখ আনজরভ চেচনিয়ার ছেলে। ১০ বছরের ভিসা নিয়ে সপরিবার প্যারিসে বাস করতে এসেছিল। মনে আছে বোস্টন ম্যারাথনে প্রেশার কুকার বোমা নিয়ে গিয়েছিল তামেরলান আর জোখার জারনায়েভ দুই ভাই? ওরাও ছিল চেচনিয়ার। চেচনিয়াও সন্ত্রাসী তৈরি করে।

যত বেশি ধর্মীয় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটাবে ধর্মের নামধারী সন্ত্রাসীরা তত বেশি তারা ক্ষতি করবে মুসলমানদের। মুসলিমদের আর শরণার্থী হিসেবে, উন্নত শিক্ষা বা উন্নত চিকিৎসার জন্য ইউরোপ-আমেরিকায় প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পাশ্চাত্যের সর্বত্র মানুষ মুসলমান দেখলে ভয় পাবে, তাদের ঘৃণা করবে। শান্তিপ্রিয় মুসলমানদেরও মানুষ সন্ত্রাসী ভেবে সন্দেহ করবে। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি আসলে মুসলমানরাই করে। চিরকালই করে এসেছে।

৩. নিজের মুসলিম-দেশ ছেড়ে যে মুসলিমরা ইউরোপ আমেরিকায় বসে নানা সুযোগসুবিধে ভোগ করছেন, তাঁদের অধিকাংশই বড় অবলীলায় সেই দেশগুলোর বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেন। বিষোদ্গার করতে তাঁদের দু’বার ভাবতে হয় না কারণ তাঁরা ভালো করেই জানেন তাঁরা বাক-স্বাধীনতা ভোগ করতে পারেন একমাত্র ওসব দেশেই। বিষোদ্গারের জন্য তাঁদের কেউ জেলে ভরবে না, তাঁদের মুন্ডু কেটে কেউ রাস্তায় ফেলে রাখবে না। তাঁরা তখনই পাশ্চাত্যের বিরুদ্ধে সরব হন, যখনই মুসলিম সন্ত্রাসীরা ইসলামের নামে সন্ত্রাস করে, বোমা মেরে উড়িয়ে দেয় সভ্যতা, নিরীহ মানুষদের জবাই করে। পশ্চিমি দেশগুলো মূলত সেক্যুলার (রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করা), তারপরও তাঁরা দেশগুলোকে ‘খ্রিস্টান দেশ’ বলবেন। লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে পশ্চিমি দেশ আশ্রয় দিয়েছে, তারপরও বলবেন দেশগুলো মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছে, মুসলমানদের ঘৃণা করে, ইসলামকে ঘৃণা করে। মোদ্দা কথা, জিহাদি হত্যাযজ্ঞের ন্যায্যতা প্রমাণ করার জন্য একটা ‘যুক্তি’ বের করেন তাঁরা। এতে কাদের লাভ হয়? লাভ হয় জিহাদিদের। তারা যে ঠিক কাজ করছে, এ ব্যাপারে তাদের ধারণা আরও পোক্ত হয়। অগুনতি মুসলিম তরুণও জিহাদি দলে যোগ দেওয়ার প্রেরণা পায়।

মুসলিমরা কেন সন্ত্রাস করছে, কেন দেশে দেশে অমুসলিম বা ইসলামে-অবিশ্বাসীদের হত্যা করছে? যেহেতু কোনো এক কালে অমুসলিমরা মুসলিম-দেশগুলোকে উপনিবেশ করেছিল, যেহেতু ইসলামি খেলাফত ভেঙে দিয়েছিল, যেহেতু ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল, যেহেতু ইরাকে বা আফগানিস্তানে বোমা ফেলেছিল। সব অন্যায়ের ফল এখন ভোগ করতে হবে। আবার তাঁরা এও বলেন, জিহাদি নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, সন্ত্রাসী বাম দলগুলোও নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, এমনকি মুসলিম সমাজে যে মুক্তচিন্তক জন্ম নিচ্ছেন, মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করার উদ্দেশে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মৌলবাদের বিরুদ্ধে বলছেন, তাঁরা নাকি মুক্তচিন্তক নন, তাঁরা নাকি যুক্তিবাদী নন, তাঁরা নাকি পশ্চিমা বিশ্বের ভাড়া করা লোক। এর মানে তাঁরা বিশ্বাস করেন খ্রিস্টান, ইহুদি, হিন্দু, বৌদ্ধ ধর্মীয় সমাজে মুক্তচিন্তক এবং যুক্তিবাদী জন্মাতে পারেন, কিন্তু মুসলিম সমাজে জন্মাতে পারেন না। তাঁরা, যা তাঁদের পছন্দ নয়, সব কিছুর ক্রীড়নক হিসেবে পশ্চিমা বিশ্বকেই চিহ্নিত করেন। এতে বিরাট যে সুবিধে, তা হলো আত্মসমালোচনা করার প্রয়োজন হয় না।

তাঁরা মুসলিমদের ধর্ম-নিরপেক্ষ, আধুনিক, গণতন্ত্রে-বাকস্বাধীনতায়-সমানাধিকারে বিশ্বাসী করতে চান না। তাঁরা চান এভাবেই মুসলিম সমাজ অন্ধকারে পড়ে থাকুক, আর তরুণ তরুণী ধর্মান্ধ হতে থাকুক, আর সন্ত্রাস করতে থাকুক। তাঁদের কাজ মুসলিম দেশগুলোর যা কিছু খারাপ, দারিদ্র্য, অশিক্ষা, কুশিক্ষা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক দুরবস্থা, সব কিছুর জন্য তো বটেই, সন্ত্রাসীদের অপরাধের জন্যও, পাশ্চাত্যকে দায়ী করা।

ইহুদিরা যত অত্যাচারিত হয়েছে, তত আর কারা হয়েছে ইতিহাসে? ইহুদিরা কি কোনো এককালের নাৎসি ইউরোপে বোমা মেরে মেরে প্রতিশোধ নিচ্ছে? জরথুস্ট্রপন্থি বা পার্সিরা আজো কিছু অবশিষ্ট আছে, তারা কি মুসলিমরা তাদের অঞ্চল দখল করে নিয়েছে বলে মুসলিমদের মুন্ডু কাটছে? পাশ্চাত্যের ভুল তো আছেই, কিন্তু তারা ভুল করেছিল বলেই আমাদের ভুল করতে হবে? তারা অন্যায় করেছিল বলে আমাদের অন্যায় করতে হবে?

মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় মুশকিল এই, যাঁদের কাজ মুসলিম সমাজকে মৌলবাদের আগ্রাসন থেকে মুক্ত করা, রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে পৃথক করা, আইনকে সমানাধিকারভিত্তিক করা, নারীর অধিকার নিশ্চিত করা, সেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীরা, শিক্ষিত সচেতন লোকেরাই মুসলিম সমাজের কোনো পরিবর্তন চান না, মুসলিমদের অন্ধকার থেকে বের করতে চান না, তাঁরাই ছলে কৌশলে জিহাদিদের ঘৃণ্য কার্যকলাপকে সমর্থন করেন।

আত্মসমালোচনা না করলে কোনো মানুষ বড় হতে পারে না, কোনো সম্প্রদায় সভ্য হতে পারে না।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা