শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আত্মসমালোচনা কবে করবো?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মসমালোচনা কবে করবো?

১. ইরানের নাজাফবাদ শহরে একটি মেয়ে হিজাব না পরে সাইকেল চালিয়েছে। দুটো অপরাধ মেয়েটি করেছে, সাইকেল চালিয়েছে, এবং হিজাব পরেনি। ইচ্ছে করেই অপরাধ দুটো করেছে মেয়ে। চেয়েছে শহর দেখুক সে যে আইন ভাঙছে, সাইকেল চালাতে চালাতে, খোলা চুল ওড়াতে ওড়াতে, ডান হাতখানা নাড়াতে নাড়াতে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেছে সে। লুকিয়ে চুরিয়ে কিছু করেনি। যার হিজাব পরার ইচ্ছে, সে হিজাব পরুক, যার ইচ্ছে নেই, তাকে জোর করা হচ্ছে কেন। মেয়েদের আপত্তি এই জোর করা নিয়েই। নাজাফবাদের মেয়েটিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেয়েটি নিশ্চয়ই জানত তাকে গ্রেফতার করা হবে, তাকে শাস্তি দেওয়া হবে। জেনেশুনেই সে বিষপান করেছে। শিক্ষিত সচেতন মেয়েরা আর কতকাল এই অত্যাচার সহ্য করবে! এই যে যা হয় হোক বলে বেরিয়ে পড়েছে স্বাধীনতার ডান হাত উত্তোলন করে, এ একদিনের সিদ্ধান্ত নয়। এ নিছক মজা করা নয়। চল্লিশ বছর ধরে জড়বস্তুর জীবন কাটাতে কাটাতে শ্বাসকষ্ট হতে থাকা কিছু প্রাণ শ্বাস নিতে বেরিয়েছে খোলা হাওয়ায়। এই মেয়েরা স্বাধীনতার প্রতীক। এই মেয়েরা ইতিহাস। কোনো একদিন ইরানে ঠিকই আধুনিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে, যে সমাজে নারীর সমানাধিকার থাকবে। নাজাফবাদের সাহসী এই মেয়েটির নাম সেই আধুনিক সমাজ প্রতিষ্ঠার পেছনে রয়ে যাবে। নারীবিদ্বেষের জগদ্দল পাথর সে সরাতে পারেনি। একটি নুড়ি তো সরিয়েছিল!

১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লব ঘটিয়ে মোল্লারা ক্ষমতা দখলের পর থেকে মেয়েদের হিজাব না পরে রাস্তায় বেরোনো অপরাধ। সাইকেল চালানোটা বৈধ ছিল। কিন্তু কয়েক বছর আগে সাইকেল চালানোর বিরুদ্ধে মোল্লাগুরু একখানা ফতোয়া জারি করেন। এদিকে ইরানের কিছু শহরে বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলাকালে কলের গাড়ি বাদ দিয়ে মানুষ যখন পায়ে-চালানো সাইকেলকে আশ্রয় করছে, তখনই এই ফতোয়া। সাইকেল-চালানো মেয়েরা তো রুখে দাঁড়াল। ইসলামের কোথায় আছে মেয়েদের সাইকেল চালানো চলবে না? কোথাও তো নেই! ১৪০০ বছর আগে সাইকেল নামে কোনো বস্তু ছিল না। তাহলে? ধর্মের নামে তাহলে মেয়েদের ন্যায্য অধিকার সবই হরণ করার চেষ্টা চলছে! ইরানের মেয়েরা সহজে ছেড়ে দেয় না। কিছু মেয়ে তো মাথা পেতে যা আদেশ আসে, তা-ই বরণ করে। তাদের কথা আলাদা। কেউ কেউ কিন্তু আদেশ বরণ করতে চায় না, কিন্তু বরণ করতে বাধ্য হয়। কিছু মেয়ে প্রতিবাদ করে। সারা বিশ্ব দেখেছে হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানি মেয়েদের অভিনব প্রতিবাদ। রাস্তার কিনারে উঁচু কোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে এরা লাঠির মাথায় হিজাব বেঁধে পতাকার মতো উড়িয়েছে। ওটিরই আরেক নাম ছিল স্বাধীনতা। সারা বিশ্বের স্বাধীনতাকামী মানুষ সাহসী ওই মেয়েদের বাহবা দিয়েছে। দূর থেকে তো বাহবাই দেওয়া যায়। যারা মোল্লাতন্ত্রের অধীনে বেঁচে থাকে, তারাই জানে বেঁচে থাকাটা ঠিক কেমন দুঃসহ।

ধর্মের নামে যে নির্যাতন মেয়েদের ওপর চলে, তার তুলনা হয় না। পিতৃতন্ত্র তো আছেই নির্যাতনের জন্য, তার সঙ্গে, মোল্লাতন্ত্রের দাপটে ধর্মকে যোগ করা হয়েছে। পিতৃতন্ত্র আর ধর্মের যখন মিলন ঘটে, তখন মেয়েদের ওপর নির্যাতন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। মেয়েদের কার্যত বন্দী করা হয়। মেয়েরা বাধ্য হয় ঘরবন্দী হতে, পর্দার আড়ালে চলে যেতে; বাধ্য হয় পরনির্ভর হতে, সমাজের চোখে অপবিত্র অচ্ছুত হতে, অকিঞ্চিৎকর হতে, ক্ষুদ্র তুচ্ছ নগণ্য হতে। বিশ্বের সভ্য রাষ্ট্র ধর্মকে দূরে সরিয়েছে। মুশকিল হলো মুসলিম রাষ্ট্রগুলো এই একবিংশ শতাব্দীতেও ধর্মকে আঁকড়ে ধরে আছে। আধুনিক রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম থাকতে নেই, এ কথা জানার পরও যে নেতারা ধর্মকে রাষ্ট্র এবং রাজনীতিতে মেশায়, তারা সভ্যতা এবং আধুনিকতা কোনোটিই চায় না। তাদের এই না চাওয়ার ফলে সবচেয়ে বেশি যারা ভোগে, তারা নারী।

২. প্যারিসের উপকণ্ঠে একটি স্কুল। স্কুলের ৪৭ বছর বয়সী ইতিহাস-ভূগোলের শিক্ষক স্যামুয়েল প্যাটি ১৩/১৪ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের ‘মতপ্রকাশের অধিকার’ বিষয়ে পড়িয়েছেন, পড়াতে পড়াতে মত এবং ভিন্নমতের উদাহরণ দিয়েছেন। এই উদাহরণের জন্য শিক্ষকরা হাতের কাছে শাসক এবং ধর্মগুরুদের কার্টুন বা ব্যঙ্গচিত্র রাখেন। যেহেতু ব্যঙ্গচিত্র আঁকলে তাঁদের ভক্তকুল এবং সমর্থকবৃন্দ ক্ষিপ্ত হয়। যে মতটি সবাইকে তুষ্ট করতে পারে না, সেটিই ভিন্নমত, এবং এই ভিন্নমতটির জন্যই প্রয়োজন মতপ্রকাশের অধিকার। কয়েক বছর আগে প্যারিসের শার্লি এবদো পত্রিকা অফিসে একটি কার্টুন ছাপানোর কারণে ১২ জন খুন হয়েছিল এই কাহিনি বলতে বলতে স্যামুয়েল প্যাটি ছাপা হওয়া কার্টুনটি শিক্ষার্থীদের দেখিয়েছেন। অবশ্য দেখানোর আগে মুসলিম ছাত্রছাত্রী যারা কার্টুনটি দেখতে চায় না, তাদের ক্লাসঘর থেকে আপাতত প্রস্থানের জন্য অনুরোধ করেছেন।

এরপর কী হলো? শিক্ষার্থীদের কিছু মুসলমান অভিভাবক স্কুল-প্রধানের কাছে অভিযোগ করলেন শিক্ষকের বিরুদ্ধে। কেন তিনি ওই কার্টুনটি শিক্ষার্থীদের দেখিয়েছেন! অভিভাবকদের এই প্রতিবাদের ভিডিও কোনো এক অভিভাবক ফেসবুকে প্রচার করেছিলেন। সেটিই নজরে পড়ে আবদুল্লাখ আনজরভের। আবদুল্লাখ আনজরভ ওই স্কুলের শিক্ষার্থী না হয়েও, কোনো শিক্ষার্থীর অভিভাবক না হয়েও স্কুলে প্রবেশ করে, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে খোঁজ নেয় ক্লাসে কী ঘটেছিল। কয়েকটি শিক্ষার্থীকে সে ৩০০ ইউরো দিয়েছে যেন স্যামুয়েল প্যাটি ঠিক কোন লোকটি তা দেখিয়ে দেয়।

ওদিকে একের পর এক হুমকি পেয়ে স্যামুয়েল প্যাটি পুলিশকে জানান। পুলিশ তাঁকে পরামর্শ দেন যে পথে তিনি বাড়ি যান, সেই পথে না গিয়ে এখন থেকে অন্য পথে বাড়ি যেতে। তা-ই করছিলেন প্যাটি, কিন্তু বাঁচাতে পারলেন না নিজেকে। চেচনিয়ার ১৮ বছর বয়সী সন্ত্রাসী আবদুল্লাখ আনজরভ তাঁকে শুক্রবার বিকালে স্কুলের বাইরের রাস্তায় দিব্যি জবাই করে ফেলে রাখল, হ্যাঁ জবাই। বড় একখানা মাংস কাটার ছুরি দিয়ে সে বীভৎস হত্যাকা-টি করে।

বিশ্ব তো কম দেখেনি সন্ত্রাস। মাথা ঠান্ডা রেখে বড় বড় সন্ত্রাসীরা বহুদিন ধরে হিসাব নিকাশ করে বড় বড় সন্ত্রাস ঘটাচ্ছে। এর মধ্যে অমুসলিম আছে, মুসলিমও আছে। মূলত রাজনীতিই কারণ।

আবদুল্লাখ আনজরভ চেচনিয়ার ছেলে। ১০ বছরের ভিসা নিয়ে সপরিবার প্যারিসে বাস করতে এসেছিল। মনে আছে বোস্টন ম্যারাথনে প্রেশার কুকার বোমা নিয়ে গিয়েছিল তামেরলান আর জোখার জারনায়েভ দুই ভাই? ওরাও ছিল চেচনিয়ার। চেচনিয়াও সন্ত্রাসী তৈরি করে।

যত বেশি ধর্মীয় সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটাবে ধর্মের নামধারী সন্ত্রাসীরা তত বেশি তারা ক্ষতি করবে মুসলমানদের। মুসলিমদের আর শরণার্থী হিসেবে, উন্নত শিক্ষা বা উন্নত চিকিৎসার জন্য ইউরোপ-আমেরিকায় প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পাশ্চাত্যের সর্বত্র মানুষ মুসলমান দেখলে ভয় পাবে, তাদের ঘৃণা করবে। শান্তিপ্রিয় মুসলমানদেরও মানুষ সন্ত্রাসী ভেবে সন্দেহ করবে। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি আসলে মুসলমানরাই করে। চিরকালই করে এসেছে।

৩. নিজের মুসলিম-দেশ ছেড়ে যে মুসলিমরা ইউরোপ আমেরিকায় বসে নানা সুযোগসুবিধে ভোগ করছেন, তাঁদের অধিকাংশই বড় অবলীলায় সেই দেশগুলোর বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেন। বিষোদ্গার করতে তাঁদের দু’বার ভাবতে হয় না কারণ তাঁরা ভালো করেই জানেন তাঁরা বাক-স্বাধীনতা ভোগ করতে পারেন একমাত্র ওসব দেশেই। বিষোদ্গারের জন্য তাঁদের কেউ জেলে ভরবে না, তাঁদের মুন্ডু কেটে কেউ রাস্তায় ফেলে রাখবে না। তাঁরা তখনই পাশ্চাত্যের বিরুদ্ধে সরব হন, যখনই মুসলিম সন্ত্রাসীরা ইসলামের নামে সন্ত্রাস করে, বোমা মেরে উড়িয়ে দেয় সভ্যতা, নিরীহ মানুষদের জবাই করে। পশ্চিমি দেশগুলো মূলত সেক্যুলার (রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করা), তারপরও তাঁরা দেশগুলোকে ‘খ্রিস্টান দেশ’ বলবেন। লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে পশ্চিমি দেশ আশ্রয় দিয়েছে, তারপরও বলবেন দেশগুলো মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছে, মুসলমানদের ঘৃণা করে, ইসলামকে ঘৃণা করে। মোদ্দা কথা, জিহাদি হত্যাযজ্ঞের ন্যায্যতা প্রমাণ করার জন্য একটা ‘যুক্তি’ বের করেন তাঁরা। এতে কাদের লাভ হয়? লাভ হয় জিহাদিদের। তারা যে ঠিক কাজ করছে, এ ব্যাপারে তাদের ধারণা আরও পোক্ত হয়। অগুনতি মুসলিম তরুণও জিহাদি দলে যোগ দেওয়ার প্রেরণা পায়।

মুসলিমরা কেন সন্ত্রাস করছে, কেন দেশে দেশে অমুসলিম বা ইসলামে-অবিশ্বাসীদের হত্যা করছে? যেহেতু কোনো এক কালে অমুসলিমরা মুসলিম-দেশগুলোকে উপনিবেশ করেছিল, যেহেতু ইসলামি খেলাফত ভেঙে দিয়েছিল, যেহেতু ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল, যেহেতু ইরাকে বা আফগানিস্তানে বোমা ফেলেছিল। সব অন্যায়ের ফল এখন ভোগ করতে হবে। আবার তাঁরা এও বলেন, জিহাদি নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, সন্ত্রাসী বাম দলগুলোও নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, এমনকি মুসলিম সমাজে যে মুক্তচিন্তক জন্ম নিচ্ছেন, মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করার উদ্দেশে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মৌলবাদের বিরুদ্ধে বলছেন, তাঁরা নাকি মুক্তচিন্তক নন, তাঁরা নাকি যুক্তিবাদী নন, তাঁরা নাকি পশ্চিমা বিশ্বের ভাড়া করা লোক। এর মানে তাঁরা বিশ্বাস করেন খ্রিস্টান, ইহুদি, হিন্দু, বৌদ্ধ ধর্মীয় সমাজে মুক্তচিন্তক এবং যুক্তিবাদী জন্মাতে পারেন, কিন্তু মুসলিম সমাজে জন্মাতে পারেন না। তাঁরা, যা তাঁদের পছন্দ নয়, সব কিছুর ক্রীড়নক হিসেবে পশ্চিমা বিশ্বকেই চিহ্নিত করেন। এতে বিরাট যে সুবিধে, তা হলো আত্মসমালোচনা করার প্রয়োজন হয় না।

তাঁরা মুসলিমদের ধর্ম-নিরপেক্ষ, আধুনিক, গণতন্ত্রে-বাকস্বাধীনতায়-সমানাধিকারে বিশ্বাসী করতে চান না। তাঁরা চান এভাবেই মুসলিম সমাজ অন্ধকারে পড়ে থাকুক, আর তরুণ তরুণী ধর্মান্ধ হতে থাকুক, আর সন্ত্রাস করতে থাকুক। তাঁদের কাজ মুসলিম দেশগুলোর যা কিছু খারাপ, দারিদ্র্য, অশিক্ষা, কুশিক্ষা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক দুরবস্থা, সব কিছুর জন্য তো বটেই, সন্ত্রাসীদের অপরাধের জন্যও, পাশ্চাত্যকে দায়ী করা।

ইহুদিরা যত অত্যাচারিত হয়েছে, তত আর কারা হয়েছে ইতিহাসে? ইহুদিরা কি কোনো এককালের নাৎসি ইউরোপে বোমা মেরে মেরে প্রতিশোধ নিচ্ছে? জরথুস্ট্রপন্থি বা পার্সিরা আজো কিছু অবশিষ্ট আছে, তারা কি মুসলিমরা তাদের অঞ্চল দখল করে নিয়েছে বলে মুসলিমদের মুন্ডু কাটছে? পাশ্চাত্যের ভুল তো আছেই, কিন্তু তারা ভুল করেছিল বলেই আমাদের ভুল করতে হবে? তারা অন্যায় করেছিল বলে আমাদের অন্যায় করতে হবে?

মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় মুশকিল এই, যাঁদের কাজ মুসলিম সমাজকে মৌলবাদের আগ্রাসন থেকে মুক্ত করা, রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে পৃথক করা, আইনকে সমানাধিকারভিত্তিক করা, নারীর অধিকার নিশ্চিত করা, সেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীরা, শিক্ষিত সচেতন লোকেরাই মুসলিম সমাজের কোনো পরিবর্তন চান না, মুসলিমদের অন্ধকার থেকে বের করতে চান না, তাঁরাই ছলে কৌশলে জিহাদিদের ঘৃণ্য কার্যকলাপকে সমর্থন করেন।

আত্মসমালোচনা না করলে কোনো মানুষ বড় হতে পারে না, কোনো সম্প্রদায় সভ্য হতে পারে না।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা