শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

এত বড় স্পর্ধা-এরা কারা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
এত বড় স্পর্ধা-এরা কারা

নিতান্ত সরল অর্থ, অতি পরিষ্কার-

বহু পুরাতন ভাব, নব আবিষ্কার।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হিংটিং ছট স্বপ্নমঙ্গল কবিতার দুটি অতি জনপ্রিয় লাইন দিয়ে আজকের লেখাটি শুরু করছি। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বেশ কয়েকটি ঘটনা, রাজশাহী ও সিরাজগঞ্জ থেকে অস্ত্রসহ জেএমবি জঙ্গি গ্রেফতার, ধর্মান্ধদের পক্ষ থেকে জাতির পিতা  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলার দাবি এবং ঢাকা শহরে একদিনে হঠাৎ করে নয়টি বাসে আগুন। এই ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আমার কাছে একজন সাংবাদিকের প্রশ্ন ছিল, এসব কারা করছে বলে আমার মনে হয় এবং এদের পরিচয় ও উদ্দেশ্য কী? সাংবাদিক ভাইকে আমি রবীন্দ্রনাথের উপরোক্ত দুটি কবিতার লাইন পড়ে শুনিয়েছি। সাংবাদিক ভাইয়ের প্রশ্নের সঠিক উত্তরের কোনোটাই বাংলাদেশের মানুষের অজানা নয়। এই দুর্বৃত্তদের পরিচয় ও কর্মকান্ড সেই ১৯৭৫ সালের পর থেকেই আমরা দেখে আসছি। তারপরও সব জেনেশুনে কেউ সত্যকে গোপন করবে, আরেক পক্ষ আছে সত্য-মিথ্যাকে মিশিয়ে নিজের মতো করে কিছু বলবে, আবার মানুষের মধ্যে বড় একটি অংশ আছে যারা একেবারে স্পিকটি নট,  চুপ করে থাকবে। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর লোক সমাজ থেকে উধাও হয়ে গেছে বলেই সর্বত্র চরম নৈতিকতার অবক্ষয় এবং ধর্মান্ধ উগ্রবাদীদের রমরমা ব্যবসা ও উত্থান। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলা ও ভাঙার উন্মাদনা ছড়িয়ে বাংলাদেশে কেউ পার পেয়ে যাবে, গ্রেফতার হবে না, জেলে ঢুকবে না, সেটি তো ভাবা যায় না। এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ দাবি দেশদ্রোহিতার সমান। শেখ মুজিব আর বাংলাদেশকে কি আলাদা করা যাবে। এই দুর্বৃত্তরা সব জেনেও না জানার ভান করবে, আর নয়তো ধ্রুবতারার মতো সত্যকে অস্বীকার করবে। তারা ধর্মের কথা বলে। অথচ পবিত্র কোরআনের সুরা আল বাকারার ৪২তম আয়াতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, ‘তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বেও সত্যকে তোমরা গোপন কর না।’ সৌদি আরবের মদিনা থেকে প্রকাশিত বাংলা অনুবাদ করা কোরআনে করিমে ওই আয়াতের এরকমই অর্থ করা হয়েছে। এসব ধর্মান্ধরা বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করে, খেয়ে পরে বর্ধিত হয়, কিন্তু কথা বলে তাদের শেকড় পাকিস্তানি মোল্লাদের ভাষায়। একাত্তরে তারা বাংলাদেশ চায়নি, এখনো চায় না।

বাংলাদেশ নামের খোলসে তারা পাকিস্তানের মতো মোল্লাতন্ত্র কায়েম করতে চায়, যা অনুসরণ করে পাকিস্তান সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এবং একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ১৯৭৫ সালের পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ধর্মীয় রাজনীতির পুনরুত্থান ঘটিয়ে রাষ্ট্র ও রাজনীতির এমন সর্বনাশ করেছেন যে, সেই পথ ধরে জন্ম নেওয়া ধর্মান্ধ উগ্রবাদীরা এত বড় আস্ফালন করছে এবং স্পর্ধা দেখাচ্ছে। ভাবতে পারেন, যুদ্ধাপরাধী নিজামী, মুজাহিদ বিএনপি সরকারের মন্ত্রী হয়ে বলে, এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। তারপরও তারা মন্ত্রী থাকে, জাতীয় পতাকা গাড়িতে উড়ায়। সামরিক শাসকদের গর্ভ থেকে উৎপত্তি হওয়া রাজনৈতিক দল ও পক্ষ ওই দুজনসহ সব যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিরোধিতা করে। সুতরাং সাম্প্রতিক ঘটনাবলি নতুন কিছু নয়। এদের নেক্সাস ও সংঘবদ্ধতার স্বরূপ সবারই জানা। যেহেতু বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে এরা মূর্তি হিসেবে আখ্যায়িত করছে এবং চরম অপপ্রচার চালাচ্ছে, তাই বিশ্বের অন্য মুসলিম প্রধান দেশের কিছু ভাস্কর্যের কথা তুলে ধরছি। ইসলামের পুণ্যময় স্থানগুলো প্রধানত সৌদি আরবে অবস্থিত। সৌদি আরবের প্রধান শহর জেদ্দার বড় বড় চত্বর ঘিরে আছে মুষ্টিবদ্ধ হাত, হাংরি হর্স, অর্থাৎ বড় বড় ঘোড়া এবং উটের ভাস্কর্য। ইরান একটি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র। তেহরানে মহাকবি ফেরদৌস, ওমর খৈয়াম, কবি হাফিজসহ ইসলামিক বিপ্লবের নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির অনেক ভাস্কর্য রয়েছে। ইবনে সিনার ভাস্কর্য আছে হামাদান শহরে। সিরিয়ার বিখ্যাত ভাস্কর্যটি হলো বীর মুসলিম সেনাপতি সালাদ্দিন (১১৩৭-১১৯৩)-এর স্মরণে নির্মিত স্ট্যাচু অব সালাদিন। ব্রোঞ্জের তৈরি দৃষ্টিনন্দন বিশাল এই ভাস্কর্যটি আছে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কেন্দ্রস্থল সিটিডাল অব দামেস্কে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বুর্জ আল খলিফার বিপরীতে রয়েছে আরবীয় যুগলের ভাস্কর্য। তিউনেশিয়ায় শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। রাজধানী তিউনিসে হাবিব বুর্গিবা এভিনিউতে রয়েছে ইবনে খালিদুনের বিশাল ভাস্কর্য। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে শহীদ হওয়া বীরদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে ন্যাশনাল মনুমেন্ট। ইরাকের বাগদাদে আলিবাবা ফাউন্টেন, আলিবাবা আর চল্লিশ চোরের সেই বিখ্যাত বুদ্ধিমতী নারী মর্জিনার ভাস্কর্য রয়েছে। সব মুসলিম প্রধান দেশসহ বিশ্বের সর্বত্রই ভাস্কর্য রয়েছে। ভাস্কর্যকে মূর্তি আখ্যা দিয়ে ধর্মবিরোধী কাজ বলে বিশ্বের কোথাও কেউ বলছে না। পাকিস্তানেও অনেক ভাস্কর্য আছে। মওদুদিবাদী জামায়াত ও তাদের অনুসারীরা মাঝে-মধ্যে সেখানে ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে লাঠিসোঁটা নিয়ে মাঠে নামে। বাংলাদেশের জামায়াত, হেফাজত, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফতে মজলিস, ইসলামিক শাসনতন্ত্র আন্দোলন ইত্যাদি সবার শেকড় অভিন্ন স্থানে। শুধু নেতৃত্ব আর অর্থকড়ির ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং অনৈক্যের জন্য এরা বিভিন্ন নামের সংগঠন নিয়ে সবাই মওদুদি জামায়াতি ভাষায় কথা বলে। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চত্বর থেকে লালনের ভাস্কর্য এবং হাই কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে প্রাচীন গ্রিসের লেডি বিচারকের ভাস্কর্য তারা সরাতে পেরেছে বলে স্পর্ধা এতই বেড়ে গেছে যে, জাতির পিতা, যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না, তার ভাস্কর্য অপসারণের দাবি উত্থাপন করছে। এত সাহস তারা কীভাবে পেল সেটি উপলব্ধি করা দরকার। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ইসলামী ঐক্যজোটের এক নেতা বিএনপি জোটের ক্ষমতাশালী শরিক হয়ে প্রকাশ্যে স্লোগান দিলেন, ‘আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান। তিনি হুঙ্কার দিলেন, চারদলীয় জোট আরেকবার ক্ষমতায় এলে দেশ থেকে সব ভাস্কর্য, তাদের ভাষায় মূর্তি নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হবে। জামায়াতের কথা আর কী বলব। তারা আরেকবার মন্ত্রী হতে পারলে বাংলাদেশ নামটি থাকলেও কার্যক্ষেত্রে তা কোথাও থাকত না। কনফেডারেশন অথবা অন্য কোনো পন্থায় পাকিস্তানের অংশ হয়ে যেত, যার জন্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় জামায়াতিদের জন্য এত দরদ দেখিয়েছে পাকিস্তান। পার্লামেন্টে শোক প্রস্তাবসহ গায়েবি জানাজা পড়েছে পাকিস্তান। ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদকে ট্রাইব্যুনাল থেকে মৃত্যু দন্ডাদেশ প্রদান করা হয়। ওই দিন বিকাল থেকেই জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী সারা দেশে জ্বালাও-পোড়াও তা-ব শুরু করে। তারা শহীদ মিনার ভেঙে ফেলে। জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় বিশ্রামরত তিনজন পুলিশকে ফাঁড়িতে  আগুন ধরিয়ে হত্যা করা হয়। পরের দিন, মার্চ মাসের এক তারিখ থেকে বিএনপি সর্বাত্মকভাবে জামায়াতের সঙ্গে যোগ দেয়। ওই সময়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে তারা আগুন দেয় এবং একজন কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারকে পুড়িয়ে মারে। বিএনপি বাংলাদেশে বসে মাঠে এবং পাকিস্তান পার্লামেন্টে জামায়াতের যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে  যা করছে তার মধ্যে আদৌ কি কোনো পার্থক্য আছে, একই নেক্সাস নয় কি। হেফাজতের আমির নারীদের তেঁতুল বলে আখ্যায়িত করলেন। ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের মঞ্চে উঠলেন বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারা। হাত উঁচু করে সমর্থন দিলেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগরের আমির টেলিফোনে হুকুম দিলেন জামায়াতের সবাই যেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়। ওই টেলিফোন আলাপ পরে ফাঁস হয়েছে। শীর্ষ নেতৃত্বের কাছ থেকে সরাসরি হুকুম এলো বিএনপির সব নেতা-কর্মী যেন হেফাজতের সমর্থনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। বাংলাদেশের ভাগ্য ভালো, তারা সবাই একসঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগেই শাপলা চত্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হেফাজতকে উৎখাত করতে সক্ষম হয়। তাহলে  দাঁড়ালটা কী। পূর্বের লেগেসি তো আছে। শুধু ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে যা দেখা গেল তাতে এটা স্পষ্ট, এরা সবাই একই নেক্সাসের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে, আবার কখনো সুযোগমতো সম্মিলিতভাবে কমন লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ চেতনার সবকিছু বাদ দিয়ে প্রয়াত সামরিক শাসক ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কর্তৃক ১৯৭৮ সালে প্রবর্তিত সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশ চলবে সেটাই তারা চায়, যার সঙ্গে পাকিস্তানি দর্শন ও চেতনার হুবহু মিল রয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র শক্তি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তা হবে না বিধায় ২০১৩ সালের ৫ মে তারা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চেয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে সংঘটিত ঘটনার পরিণতিতে আওয়ামী লীগ যে কৌশল ও পন্থায় সবকিছু মোকাবিলা করেছে, তাকে সমালোচনা করা যায়, মেকিয়েভেলির নীতি বলা যায়। কিন্তু সম্মিলিত ওই অপশক্তি রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করতে পারেনি, এটাই কি বড় কথা নয়। কিন্তু সবকিছু মিলে যা হয়েছে তাতে ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর স্পর্ধা বেড়ে গেছে।  এর জন্য কাকে দায়ী করব। একবার ভেবে দেখুন, ১৯৭৫ সালের পর ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি যদি পুনরায় চালু না হতো, দুই সামরিক শাসক যদি বাহাত্তরের সংবিধানকে বিনষ্ট না করতেন, জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফতে মজলিস যদি বিএনপির মিত্রতার সমর্থন না পেত এবং ২০১৩ সালের মে মাসের ৫ তারিখে বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ উল্লিখিত সবাই মিলে হেফাজতকে যদি সমর্থন না দিত, তাহলে আজকে জাতির পিতার ভাস্কর্য অপসারণের এমন দাবি তোলার কি দুঃসাহস তারা দেখাতে পারত। ধর্মান্ধতা হলো ভাইরাস যে কথা বার্ট্রান্ড রাসেল তার কংকুয়েস্ট অব হ্যাপিনেস গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং ধর্মান্ধত্বের ভাইরাস থেকে আওয়ামী লীগও নিজেদের রক্ষা করতে পারেনি। ভাস্কর্য হচ্ছে মানুষের চিন্তার সর্বোচ্চ সৃষ্টিশীলতার বহিঃপ্রকাশ। বিশেষ শিল্পকলা। সে রকম একটা ভাস্কর্য দেশকে সারা পৃথিবীতে পরিচিতি দিতে পারে।

১৫০৩ সালে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির আঁকা মোনালিসা ছবিটি পাঁচশ বছর পরেও ২৫-৩০ ডলার মূল্যের টিকিট কেটে বছরে প্রায় এক কোটি মানুষ প্রবেশ করে প্যারিসের ল্যুভ জাদুঘরে। এগুলোর মূল্য ওই ধর্মান্ধ গোষ্ঠী বোঝে না। সেই ১৯৭৫ সালের পর থেকে এগোতে এগোতে এখন তারা বাংলাদেশের কলিজার ওপর হাত দেওয়ার চেষ্টা করছে। স্পর্ধার জায়গার লেগেসি এবং বর্তমান নেক্সাসের সঠিক চিত্র সবার জানা উচিত। স্পর্ধার সব সীমা তারা লঙ্ঘন করছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ