শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

এত বড় স্পর্ধা-এরা কারা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
এত বড় স্পর্ধা-এরা কারা

নিতান্ত সরল অর্থ, অতি পরিষ্কার-

বহু পুরাতন ভাব, নব আবিষ্কার।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হিংটিং ছট স্বপ্নমঙ্গল কবিতার দুটি অতি জনপ্রিয় লাইন দিয়ে আজকের লেখাটি শুরু করছি। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বেশ কয়েকটি ঘটনা, রাজশাহী ও সিরাজগঞ্জ থেকে অস্ত্রসহ জেএমবি জঙ্গি গ্রেফতার, ধর্মান্ধদের পক্ষ থেকে জাতির পিতা  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলার দাবি এবং ঢাকা শহরে একদিনে হঠাৎ করে নয়টি বাসে আগুন। এই ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আমার কাছে একজন সাংবাদিকের প্রশ্ন ছিল, এসব কারা করছে বলে আমার মনে হয় এবং এদের পরিচয় ও উদ্দেশ্য কী? সাংবাদিক ভাইকে আমি রবীন্দ্রনাথের উপরোক্ত দুটি কবিতার লাইন পড়ে শুনিয়েছি। সাংবাদিক ভাইয়ের প্রশ্নের সঠিক উত্তরের কোনোটাই বাংলাদেশের মানুষের অজানা নয়। এই দুর্বৃত্তদের পরিচয় ও কর্মকান্ড সেই ১৯৭৫ সালের পর থেকেই আমরা দেখে আসছি। তারপরও সব জেনেশুনে কেউ সত্যকে গোপন করবে, আরেক পক্ষ আছে সত্য-মিথ্যাকে মিশিয়ে নিজের মতো করে কিছু বলবে, আবার মানুষের মধ্যে বড় একটি অংশ আছে যারা একেবারে স্পিকটি নট,  চুপ করে থাকবে। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর লোক সমাজ থেকে উধাও হয়ে গেছে বলেই সর্বত্র চরম নৈতিকতার অবক্ষয় এবং ধর্মান্ধ উগ্রবাদীদের রমরমা ব্যবসা ও উত্থান। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলা ও ভাঙার উন্মাদনা ছড়িয়ে বাংলাদেশে কেউ পার পেয়ে যাবে, গ্রেফতার হবে না, জেলে ঢুকবে না, সেটি তো ভাবা যায় না। এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ দাবি দেশদ্রোহিতার সমান। শেখ মুজিব আর বাংলাদেশকে কি আলাদা করা যাবে। এই দুর্বৃত্তরা সব জেনেও না জানার ভান করবে, আর নয়তো ধ্রুবতারার মতো সত্যকে অস্বীকার করবে। তারা ধর্মের কথা বলে। অথচ পবিত্র কোরআনের সুরা আল বাকারার ৪২তম আয়াতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, ‘তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বেও সত্যকে তোমরা গোপন কর না।’ সৌদি আরবের মদিনা থেকে প্রকাশিত বাংলা অনুবাদ করা কোরআনে করিমে ওই আয়াতের এরকমই অর্থ করা হয়েছে। এসব ধর্মান্ধরা বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করে, খেয়ে পরে বর্ধিত হয়, কিন্তু কথা বলে তাদের শেকড় পাকিস্তানি মোল্লাদের ভাষায়। একাত্তরে তারা বাংলাদেশ চায়নি, এখনো চায় না।

বাংলাদেশ নামের খোলসে তারা পাকিস্তানের মতো মোল্লাতন্ত্র কায়েম করতে চায়, যা অনুসরণ করে পাকিস্তান সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এবং একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ১৯৭৫ সালের পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ধর্মীয় রাজনীতির পুনরুত্থান ঘটিয়ে রাষ্ট্র ও রাজনীতির এমন সর্বনাশ করেছেন যে, সেই পথ ধরে জন্ম নেওয়া ধর্মান্ধ উগ্রবাদীরা এত বড় আস্ফালন করছে এবং স্পর্ধা দেখাচ্ছে। ভাবতে পারেন, যুদ্ধাপরাধী নিজামী, মুজাহিদ বিএনপি সরকারের মন্ত্রী হয়ে বলে, এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। তারপরও তারা মন্ত্রী থাকে, জাতীয় পতাকা গাড়িতে উড়ায়। সামরিক শাসকদের গর্ভ থেকে উৎপত্তি হওয়া রাজনৈতিক দল ও পক্ষ ওই দুজনসহ সব যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিরোধিতা করে। সুতরাং সাম্প্রতিক ঘটনাবলি নতুন কিছু নয়। এদের নেক্সাস ও সংঘবদ্ধতার স্বরূপ সবারই জানা। যেহেতু বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে এরা মূর্তি হিসেবে আখ্যায়িত করছে এবং চরম অপপ্রচার চালাচ্ছে, তাই বিশ্বের অন্য মুসলিম প্রধান দেশের কিছু ভাস্কর্যের কথা তুলে ধরছি। ইসলামের পুণ্যময় স্থানগুলো প্রধানত সৌদি আরবে অবস্থিত। সৌদি আরবের প্রধান শহর জেদ্দার বড় বড় চত্বর ঘিরে আছে মুষ্টিবদ্ধ হাত, হাংরি হর্স, অর্থাৎ বড় বড় ঘোড়া এবং উটের ভাস্কর্য। ইরান একটি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র। তেহরানে মহাকবি ফেরদৌস, ওমর খৈয়াম, কবি হাফিজসহ ইসলামিক বিপ্লবের নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির অনেক ভাস্কর্য রয়েছে। ইবনে সিনার ভাস্কর্য আছে হামাদান শহরে। সিরিয়ার বিখ্যাত ভাস্কর্যটি হলো বীর মুসলিম সেনাপতি সালাদ্দিন (১১৩৭-১১৯৩)-এর স্মরণে নির্মিত স্ট্যাচু অব সালাদিন। ব্রোঞ্জের তৈরি দৃষ্টিনন্দন বিশাল এই ভাস্কর্যটি আছে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কেন্দ্রস্থল সিটিডাল অব দামেস্কে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বুর্জ আল খলিফার বিপরীতে রয়েছে আরবীয় যুগলের ভাস্কর্য। তিউনেশিয়ায় শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। রাজধানী তিউনিসে হাবিব বুর্গিবা এভিনিউতে রয়েছে ইবনে খালিদুনের বিশাল ভাস্কর্য। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে শহীদ হওয়া বীরদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে ন্যাশনাল মনুমেন্ট। ইরাকের বাগদাদে আলিবাবা ফাউন্টেন, আলিবাবা আর চল্লিশ চোরের সেই বিখ্যাত বুদ্ধিমতী নারী মর্জিনার ভাস্কর্য রয়েছে। সব মুসলিম প্রধান দেশসহ বিশ্বের সর্বত্রই ভাস্কর্য রয়েছে। ভাস্কর্যকে মূর্তি আখ্যা দিয়ে ধর্মবিরোধী কাজ বলে বিশ্বের কোথাও কেউ বলছে না। পাকিস্তানেও অনেক ভাস্কর্য আছে। মওদুদিবাদী জামায়াত ও তাদের অনুসারীরা মাঝে-মধ্যে সেখানে ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে লাঠিসোঁটা নিয়ে মাঠে নামে। বাংলাদেশের জামায়াত, হেফাজত, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফতে মজলিস, ইসলামিক শাসনতন্ত্র আন্দোলন ইত্যাদি সবার শেকড় অভিন্ন স্থানে। শুধু নেতৃত্ব আর অর্থকড়ির ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং অনৈক্যের জন্য এরা বিভিন্ন নামের সংগঠন নিয়ে সবাই মওদুদি জামায়াতি ভাষায় কথা বলে। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চত্বর থেকে লালনের ভাস্কর্য এবং হাই কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে প্রাচীন গ্রিসের লেডি বিচারকের ভাস্কর্য তারা সরাতে পেরেছে বলে স্পর্ধা এতই বেড়ে গেছে যে, জাতির পিতা, যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না, তার ভাস্কর্য অপসারণের দাবি উত্থাপন করছে। এত সাহস তারা কীভাবে পেল সেটি উপলব্ধি করা দরকার। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ইসলামী ঐক্যজোটের এক নেতা বিএনপি জোটের ক্ষমতাশালী শরিক হয়ে প্রকাশ্যে স্লোগান দিলেন, ‘আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান। তিনি হুঙ্কার দিলেন, চারদলীয় জোট আরেকবার ক্ষমতায় এলে দেশ থেকে সব ভাস্কর্য, তাদের ভাষায় মূর্তি নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হবে। জামায়াতের কথা আর কী বলব। তারা আরেকবার মন্ত্রী হতে পারলে বাংলাদেশ নামটি থাকলেও কার্যক্ষেত্রে তা কোথাও থাকত না। কনফেডারেশন অথবা অন্য কোনো পন্থায় পাকিস্তানের অংশ হয়ে যেত, যার জন্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় জামায়াতিদের জন্য এত দরদ দেখিয়েছে পাকিস্তান। পার্লামেন্টে শোক প্রস্তাবসহ গায়েবি জানাজা পড়েছে পাকিস্তান। ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদকে ট্রাইব্যুনাল থেকে মৃত্যু দন্ডাদেশ প্রদান করা হয়। ওই দিন বিকাল থেকেই জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী সারা দেশে জ্বালাও-পোড়াও তা-ব শুরু করে। তারা শহীদ মিনার ভেঙে ফেলে। জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় বিশ্রামরত তিনজন পুলিশকে ফাঁড়িতে  আগুন ধরিয়ে হত্যা করা হয়। পরের দিন, মার্চ মাসের এক তারিখ থেকে বিএনপি সর্বাত্মকভাবে জামায়াতের সঙ্গে যোগ দেয়। ওই সময়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে তারা আগুন দেয় এবং একজন কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারকে পুড়িয়ে মারে। বিএনপি বাংলাদেশে বসে মাঠে এবং পাকিস্তান পার্লামেন্টে জামায়াতের যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে  যা করছে তার মধ্যে আদৌ কি কোনো পার্থক্য আছে, একই নেক্সাস নয় কি। হেফাজতের আমির নারীদের তেঁতুল বলে আখ্যায়িত করলেন। ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের মঞ্চে উঠলেন বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারা। হাত উঁচু করে সমর্থন দিলেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগরের আমির টেলিফোনে হুকুম দিলেন জামায়াতের সবাই যেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়। ওই টেলিফোন আলাপ পরে ফাঁস হয়েছে। শীর্ষ নেতৃত্বের কাছ থেকে সরাসরি হুকুম এলো বিএনপির সব নেতা-কর্মী যেন হেফাজতের সমর্থনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। বাংলাদেশের ভাগ্য ভালো, তারা সবাই একসঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগেই শাপলা চত্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হেফাজতকে উৎখাত করতে সক্ষম হয়। তাহলে  দাঁড়ালটা কী। পূর্বের লেগেসি তো আছে। শুধু ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে যা দেখা গেল তাতে এটা স্পষ্ট, এরা সবাই একই নেক্সাসের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে, আবার কখনো সুযোগমতো সম্মিলিতভাবে কমন লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ চেতনার সবকিছু বাদ দিয়ে প্রয়াত সামরিক শাসক ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কর্তৃক ১৯৭৮ সালে প্রবর্তিত সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশ চলবে সেটাই তারা চায়, যার সঙ্গে পাকিস্তানি দর্শন ও চেতনার হুবহু মিল রয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র শক্তি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তা হবে না বিধায় ২০১৩ সালের ৫ মে তারা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চেয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে সংঘটিত ঘটনার পরিণতিতে আওয়ামী লীগ যে কৌশল ও পন্থায় সবকিছু মোকাবিলা করেছে, তাকে সমালোচনা করা যায়, মেকিয়েভেলির নীতি বলা যায়। কিন্তু সম্মিলিত ওই অপশক্তি রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করতে পারেনি, এটাই কি বড় কথা নয়। কিন্তু সবকিছু মিলে যা হয়েছে তাতে ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর স্পর্ধা বেড়ে গেছে।  এর জন্য কাকে দায়ী করব। একবার ভেবে দেখুন, ১৯৭৫ সালের পর ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি যদি পুনরায় চালু না হতো, দুই সামরিক শাসক যদি বাহাত্তরের সংবিধানকে বিনষ্ট না করতেন, জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফতে মজলিস যদি বিএনপির মিত্রতার সমর্থন না পেত এবং ২০১৩ সালের মে মাসের ৫ তারিখে বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ উল্লিখিত সবাই মিলে হেফাজতকে যদি সমর্থন না দিত, তাহলে আজকে জাতির পিতার ভাস্কর্য অপসারণের এমন দাবি তোলার কি দুঃসাহস তারা দেখাতে পারত। ধর্মান্ধতা হলো ভাইরাস যে কথা বার্ট্রান্ড রাসেল তার কংকুয়েস্ট অব হ্যাপিনেস গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং ধর্মান্ধত্বের ভাইরাস থেকে আওয়ামী লীগও নিজেদের রক্ষা করতে পারেনি। ভাস্কর্য হচ্ছে মানুষের চিন্তার সর্বোচ্চ সৃষ্টিশীলতার বহিঃপ্রকাশ। বিশেষ শিল্পকলা। সে রকম একটা ভাস্কর্য দেশকে সারা পৃথিবীতে পরিচিতি দিতে পারে।

১৫০৩ সালে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির আঁকা মোনালিসা ছবিটি পাঁচশ বছর পরেও ২৫-৩০ ডলার মূল্যের টিকিট কেটে বছরে প্রায় এক কোটি মানুষ প্রবেশ করে প্যারিসের ল্যুভ জাদুঘরে। এগুলোর মূল্য ওই ধর্মান্ধ গোষ্ঠী বোঝে না। সেই ১৯৭৫ সালের পর থেকে এগোতে এগোতে এখন তারা বাংলাদেশের কলিজার ওপর হাত দেওয়ার চেষ্টা করছে। স্পর্ধার জায়গার লেগেসি এবং বর্তমান নেক্সাসের সঠিক চিত্র সবার জানা উচিত। স্পর্ধার সব সীমা তারা লঙ্ঘন করছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

এই মাত্র | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন