শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

এত বড় স্পর্ধা-এরা কারা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
এত বড় স্পর্ধা-এরা কারা

নিতান্ত সরল অর্থ, অতি পরিষ্কার-

বহু পুরাতন ভাব, নব আবিষ্কার।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হিংটিং ছট স্বপ্নমঙ্গল কবিতার দুটি অতি জনপ্রিয় লাইন দিয়ে আজকের লেখাটি শুরু করছি। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বেশ কয়েকটি ঘটনা, রাজশাহী ও সিরাজগঞ্জ থেকে অস্ত্রসহ জেএমবি জঙ্গি গ্রেফতার, ধর্মান্ধদের পক্ষ থেকে জাতির পিতা  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলার দাবি এবং ঢাকা শহরে একদিনে হঠাৎ করে নয়টি বাসে আগুন। এই ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আমার কাছে একজন সাংবাদিকের প্রশ্ন ছিল, এসব কারা করছে বলে আমার মনে হয় এবং এদের পরিচয় ও উদ্দেশ্য কী? সাংবাদিক ভাইকে আমি রবীন্দ্রনাথের উপরোক্ত দুটি কবিতার লাইন পড়ে শুনিয়েছি। সাংবাদিক ভাইয়ের প্রশ্নের সঠিক উত্তরের কোনোটাই বাংলাদেশের মানুষের অজানা নয়। এই দুর্বৃত্তদের পরিচয় ও কর্মকান্ড সেই ১৯৭৫ সালের পর থেকেই আমরা দেখে আসছি। তারপরও সব জেনেশুনে কেউ সত্যকে গোপন করবে, আরেক পক্ষ আছে সত্য-মিথ্যাকে মিশিয়ে নিজের মতো করে কিছু বলবে, আবার মানুষের মধ্যে বড় একটি অংশ আছে যারা একেবারে স্পিকটি নট,  চুপ করে থাকবে। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর লোক সমাজ থেকে উধাও হয়ে গেছে বলেই সর্বত্র চরম নৈতিকতার অবক্ষয় এবং ধর্মান্ধ উগ্রবাদীদের রমরমা ব্যবসা ও উত্থান। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলা ও ভাঙার উন্মাদনা ছড়িয়ে বাংলাদেশে কেউ পার পেয়ে যাবে, গ্রেফতার হবে না, জেলে ঢুকবে না, সেটি তো ভাবা যায় না। এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ দাবি দেশদ্রোহিতার সমান। শেখ মুজিব আর বাংলাদেশকে কি আলাদা করা যাবে। এই দুর্বৃত্তরা সব জেনেও না জানার ভান করবে, আর নয়তো ধ্রুবতারার মতো সত্যকে অস্বীকার করবে। তারা ধর্মের কথা বলে। অথচ পবিত্র কোরআনের সুরা আল বাকারার ৪২তম আয়াতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, ‘তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বেও সত্যকে তোমরা গোপন কর না।’ সৌদি আরবের মদিনা থেকে প্রকাশিত বাংলা অনুবাদ করা কোরআনে করিমে ওই আয়াতের এরকমই অর্থ করা হয়েছে। এসব ধর্মান্ধরা বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করে, খেয়ে পরে বর্ধিত হয়, কিন্তু কথা বলে তাদের শেকড় পাকিস্তানি মোল্লাদের ভাষায়। একাত্তরে তারা বাংলাদেশ চায়নি, এখনো চায় না।

বাংলাদেশ নামের খোলসে তারা পাকিস্তানের মতো মোল্লাতন্ত্র কায়েম করতে চায়, যা অনুসরণ করে পাকিস্তান সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এবং একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ১৯৭৫ সালের পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ধর্মীয় রাজনীতির পুনরুত্থান ঘটিয়ে রাষ্ট্র ও রাজনীতির এমন সর্বনাশ করেছেন যে, সেই পথ ধরে জন্ম নেওয়া ধর্মান্ধ উগ্রবাদীরা এত বড় আস্ফালন করছে এবং স্পর্ধা দেখাচ্ছে। ভাবতে পারেন, যুদ্ধাপরাধী নিজামী, মুজাহিদ বিএনপি সরকারের মন্ত্রী হয়ে বলে, এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। তারপরও তারা মন্ত্রী থাকে, জাতীয় পতাকা গাড়িতে উড়ায়। সামরিক শাসকদের গর্ভ থেকে উৎপত্তি হওয়া রাজনৈতিক দল ও পক্ষ ওই দুজনসহ সব যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিরোধিতা করে। সুতরাং সাম্প্রতিক ঘটনাবলি নতুন কিছু নয়। এদের নেক্সাস ও সংঘবদ্ধতার স্বরূপ সবারই জানা। যেহেতু বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে এরা মূর্তি হিসেবে আখ্যায়িত করছে এবং চরম অপপ্রচার চালাচ্ছে, তাই বিশ্বের অন্য মুসলিম প্রধান দেশের কিছু ভাস্কর্যের কথা তুলে ধরছি। ইসলামের পুণ্যময় স্থানগুলো প্রধানত সৌদি আরবে অবস্থিত। সৌদি আরবের প্রধান শহর জেদ্দার বড় বড় চত্বর ঘিরে আছে মুষ্টিবদ্ধ হাত, হাংরি হর্স, অর্থাৎ বড় বড় ঘোড়া এবং উটের ভাস্কর্য। ইরান একটি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র। তেহরানে মহাকবি ফেরদৌস, ওমর খৈয়াম, কবি হাফিজসহ ইসলামিক বিপ্লবের নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির অনেক ভাস্কর্য রয়েছে। ইবনে সিনার ভাস্কর্য আছে হামাদান শহরে। সিরিয়ার বিখ্যাত ভাস্কর্যটি হলো বীর মুসলিম সেনাপতি সালাদ্দিন (১১৩৭-১১৯৩)-এর স্মরণে নির্মিত স্ট্যাচু অব সালাদিন। ব্রোঞ্জের তৈরি দৃষ্টিনন্দন বিশাল এই ভাস্কর্যটি আছে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কেন্দ্রস্থল সিটিডাল অব দামেস্কে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বুর্জ আল খলিফার বিপরীতে রয়েছে আরবীয় যুগলের ভাস্কর্য। তিউনেশিয়ায় শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। রাজধানী তিউনিসে হাবিব বুর্গিবা এভিনিউতে রয়েছে ইবনে খালিদুনের বিশাল ভাস্কর্য। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে শহীদ হওয়া বীরদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে ন্যাশনাল মনুমেন্ট। ইরাকের বাগদাদে আলিবাবা ফাউন্টেন, আলিবাবা আর চল্লিশ চোরের সেই বিখ্যাত বুদ্ধিমতী নারী মর্জিনার ভাস্কর্য রয়েছে। সব মুসলিম প্রধান দেশসহ বিশ্বের সর্বত্রই ভাস্কর্য রয়েছে। ভাস্কর্যকে মূর্তি আখ্যা দিয়ে ধর্মবিরোধী কাজ বলে বিশ্বের কোথাও কেউ বলছে না। পাকিস্তানেও অনেক ভাস্কর্য আছে। মওদুদিবাদী জামায়াত ও তাদের অনুসারীরা মাঝে-মধ্যে সেখানে ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে লাঠিসোঁটা নিয়ে মাঠে নামে। বাংলাদেশের জামায়াত, হেফাজত, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফতে মজলিস, ইসলামিক শাসনতন্ত্র আন্দোলন ইত্যাদি সবার শেকড় অভিন্ন স্থানে। শুধু নেতৃত্ব আর অর্থকড়ির ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং অনৈক্যের জন্য এরা বিভিন্ন নামের সংগঠন নিয়ে সবাই মওদুদি জামায়াতি ভাষায় কথা বলে। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চত্বর থেকে লালনের ভাস্কর্য এবং হাই কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে প্রাচীন গ্রিসের লেডি বিচারকের ভাস্কর্য তারা সরাতে পেরেছে বলে স্পর্ধা এতই বেড়ে গেছে যে, জাতির পিতা, যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না, তার ভাস্কর্য অপসারণের দাবি উত্থাপন করছে। এত সাহস তারা কীভাবে পেল সেটি উপলব্ধি করা দরকার। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ইসলামী ঐক্যজোটের এক নেতা বিএনপি জোটের ক্ষমতাশালী শরিক হয়ে প্রকাশ্যে স্লোগান দিলেন, ‘আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান। তিনি হুঙ্কার দিলেন, চারদলীয় জোট আরেকবার ক্ষমতায় এলে দেশ থেকে সব ভাস্কর্য, তাদের ভাষায় মূর্তি নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হবে। জামায়াতের কথা আর কী বলব। তারা আরেকবার মন্ত্রী হতে পারলে বাংলাদেশ নামটি থাকলেও কার্যক্ষেত্রে তা কোথাও থাকত না। কনফেডারেশন অথবা অন্য কোনো পন্থায় পাকিস্তানের অংশ হয়ে যেত, যার জন্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় জামায়াতিদের জন্য এত দরদ দেখিয়েছে পাকিস্তান। পার্লামেন্টে শোক প্রস্তাবসহ গায়েবি জানাজা পড়েছে পাকিস্তান। ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদকে ট্রাইব্যুনাল থেকে মৃত্যু দন্ডাদেশ প্রদান করা হয়। ওই দিন বিকাল থেকেই জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী সারা দেশে জ্বালাও-পোড়াও তা-ব শুরু করে। তারা শহীদ মিনার ভেঙে ফেলে। জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় বিশ্রামরত তিনজন পুলিশকে ফাঁড়িতে  আগুন ধরিয়ে হত্যা করা হয়। পরের দিন, মার্চ মাসের এক তারিখ থেকে বিএনপি সর্বাত্মকভাবে জামায়াতের সঙ্গে যোগ দেয়। ওই সময়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে তারা আগুন দেয় এবং একজন কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারকে পুড়িয়ে মারে। বিএনপি বাংলাদেশে বসে মাঠে এবং পাকিস্তান পার্লামেন্টে জামায়াতের যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে  যা করছে তার মধ্যে আদৌ কি কোনো পার্থক্য আছে, একই নেক্সাস নয় কি। হেফাজতের আমির নারীদের তেঁতুল বলে আখ্যায়িত করলেন। ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের মঞ্চে উঠলেন বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারা। হাত উঁচু করে সমর্থন দিলেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগরের আমির টেলিফোনে হুকুম দিলেন জামায়াতের সবাই যেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়। ওই টেলিফোন আলাপ পরে ফাঁস হয়েছে। শীর্ষ নেতৃত্বের কাছ থেকে সরাসরি হুকুম এলো বিএনপির সব নেতা-কর্মী যেন হেফাজতের সমর্থনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। বাংলাদেশের ভাগ্য ভালো, তারা সবাই একসঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগেই শাপলা চত্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হেফাজতকে উৎখাত করতে সক্ষম হয়। তাহলে  দাঁড়ালটা কী। পূর্বের লেগেসি তো আছে। শুধু ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে যা দেখা গেল তাতে এটা স্পষ্ট, এরা সবাই একই নেক্সাসের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে, আবার কখনো সুযোগমতো সম্মিলিতভাবে কমন লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ চেতনার সবকিছু বাদ দিয়ে প্রয়াত সামরিক শাসক ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কর্তৃক ১৯৭৮ সালে প্রবর্তিত সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশ চলবে সেটাই তারা চায়, যার সঙ্গে পাকিস্তানি দর্শন ও চেতনার হুবহু মিল রয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র শক্তি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তা হবে না বিধায় ২০১৩ সালের ৫ মে তারা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চেয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে সংঘটিত ঘটনার পরিণতিতে আওয়ামী লীগ যে কৌশল ও পন্থায় সবকিছু মোকাবিলা করেছে, তাকে সমালোচনা করা যায়, মেকিয়েভেলির নীতি বলা যায়। কিন্তু সম্মিলিত ওই অপশক্তি রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করতে পারেনি, এটাই কি বড় কথা নয়। কিন্তু সবকিছু মিলে যা হয়েছে তাতে ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর স্পর্ধা বেড়ে গেছে।  এর জন্য কাকে দায়ী করব। একবার ভেবে দেখুন, ১৯৭৫ সালের পর ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি যদি পুনরায় চালু না হতো, দুই সামরিক শাসক যদি বাহাত্তরের সংবিধানকে বিনষ্ট না করতেন, জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফতে মজলিস যদি বিএনপির মিত্রতার সমর্থন না পেত এবং ২০১৩ সালের মে মাসের ৫ তারিখে বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ উল্লিখিত সবাই মিলে হেফাজতকে যদি সমর্থন না দিত, তাহলে আজকে জাতির পিতার ভাস্কর্য অপসারণের এমন দাবি তোলার কি দুঃসাহস তারা দেখাতে পারত। ধর্মান্ধতা হলো ভাইরাস যে কথা বার্ট্রান্ড রাসেল তার কংকুয়েস্ট অব হ্যাপিনেস গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং ধর্মান্ধত্বের ভাইরাস থেকে আওয়ামী লীগও নিজেদের রক্ষা করতে পারেনি। ভাস্কর্য হচ্ছে মানুষের চিন্তার সর্বোচ্চ সৃষ্টিশীলতার বহিঃপ্রকাশ। বিশেষ শিল্পকলা। সে রকম একটা ভাস্কর্য দেশকে সারা পৃথিবীতে পরিচিতি দিতে পারে।

১৫০৩ সালে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির আঁকা মোনালিসা ছবিটি পাঁচশ বছর পরেও ২৫-৩০ ডলার মূল্যের টিকিট কেটে বছরে প্রায় এক কোটি মানুষ প্রবেশ করে প্যারিসের ল্যুভ জাদুঘরে। এগুলোর মূল্য ওই ধর্মান্ধ গোষ্ঠী বোঝে না। সেই ১৯৭৫ সালের পর থেকে এগোতে এগোতে এখন তারা বাংলাদেশের কলিজার ওপর হাত দেওয়ার চেষ্টা করছে। স্পর্ধার জায়গার লেগেসি এবং বর্তমান নেক্সাসের সঠিক চিত্র সবার জানা উচিত। স্পর্ধার সব সীমা তারা লঙ্ঘন করছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে আন্তস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু
খাগড়াছড়িতে আন্তস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে গ্রেফতার
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও পার্টি আয়োজন করা যাবে না
টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও পার্টি আয়োজন করা যাবে না

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে তারেক রহমানের অবদান রয়েছে: খোকন
ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে তারেক রহমানের অবদান রয়েছে: খোকন

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সাতকানিয়ায় বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, নিহত ১
সাতকানিয়ায় বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষ, নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাদেক খানের ১২ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাদেক খানের ১২ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ৪৩ লাখ টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৪৩ লাখ টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সঙ্গে গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই: ফরহাদ মজহার
নির্বাচনের সঙ্গে গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই: ফরহাদ মজহার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আলমডাঙ্গায় বিএনপির প্রার্থী শরীফের গণসংযোগ
আলমডাঙ্গায় বিএনপির প্রার্থী শরীফের গণসংযোগ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিবন্ধী ও ক্যান্সার রোগীদের পাশে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট
প্রতিবন্ধী ও ক্যান্সার রোগীদের পাশে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলওয়ের সিগন্যাল পোস্টের তার চুরি, ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন
আখাউড়ায় রেলওয়ের সিগন্যাল পোস্টের তার চুরি, ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী
স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত বহু যাত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
৮ ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল
আসামে দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছর জেল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা
মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে
ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২
সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে