শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

নগরীয় সভ্যতা ও আমার গ্রাম আমার শহর

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
নগরীয় সভ্যতা ও আমার গ্রাম আমার শহর

বস্তুর অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে পৃথিবীর সবকিছুর প্রতিনিয়ত পরিবর্তন ঘটছে। বিস্ময়ের বিষয় হলো, অধিকাংশ মানুষ পরিবর্তনের মধ্যে থেকেও পরিবর্তন বিশ্বাস করে না। এখানে একটি স্থানীয় ঘটনা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে। তখন এরশাদ সরকারের আমল। ঈশ্বরদী পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে রেলওয়ে মার্কেটে অবস্থিত মতি ভাইয়ের হোমিওপ্যাথি ডাক্তার খানায় সাংবাদিকদের আড্ডা বসত। তো সে সময় প্রতিদিন রিকশা সমিতি আর টেম্পো সমিতির দ্বন্দ্ব-কলহ লেগেই থাকত। রিকশা সমিতির দাবি ছিল- কোনো টেম্পো রাস্তা থেকে প্যাসেঞ্জার তুলতে পারবে না। টেম্পো সমিতি তাদের দাবি মেনে নেয়। কিন্তু কয়েক দিন পর অভিযোগ আসে টেম্পোর চালকরা শর্ত ভঙ্গ করে রাস্তা থেকে প্যাসেঞ্জার তুলছে। শুরু হয় হাতাহাতি, পরিশেষে ধর্মঘট। সেই সঙ্গে প্রতিবাদ সভা, সংবাদ সম্মেলন-পাল্টা সংবাদ সম্মেলন নিত্যকার ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। দুই পক্ষ কিছুটা ছাড় দিয়ে লিখিত চুক্তির ভিত্তিতে আপস করে। চুক্তিতে লেখা হয়- একটি টেম্পো মোটরস্ট্যান্ড থেকে যাত্রী বোঝাই করে যাত্রা করবে এবং নির্দিষ্ট দুটি জায়গা থেকে তারা প্যাসেঞ্জার তুলতে পারবে। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা গেল টেম্পো চালকরা চুক্তিভঙ্গ করে রাস্তা থেকে আবারও প্যাসেঞ্জার তোলা শুরু করছে। আবার শুরু হয় মারামারি, হরতাল-ধর্মঘট। একইভাবে চলতে থাকে সংবাদ সম্মেলন-পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ইত্যাদি। একদিন প্রেস ক্লাবের সভাপতি মতি ভাই ভলিয়ম আকৃতির দুটি বড় ফাইল দেখান (যার প্রতিটির ওজন কমপক্ষে ৫ কেজি করে হবে)। তার একটিতে লেখা আছে রিকশা সমিতির নথি, অন্যটিতে টেম্পো সমিতির নথি। তখন কোনো ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা বলেননি, তোমাদের এসব ঝগড়া ফ্যাসাদের কোনো মূল্য নেই। কারণ ভবিষ্যতে নতুন নতুন প্রযুক্তি আগমনের কারণে রিকশা ও টেম্পো উভয়েরই বিলুপ্তি ঘটবে। আসন্ন নগরীয় সভ্যতা নিয়েও একই ভবিষ্যদ্বাণী করা যায়। তখন আমাদের খাদ্যাভ্যাস, উৎপাদনব্যবস্থা, জীবনাচার, যোগাযোগ, ধর্মীয় অনুভূতিসহ বহু কিছুতে নতুনত্ব আসবে। আশার কথা, গণতান্ত্রিক শাসনবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিডিএলজি দীর্ঘদিন নির্দিষ্ট ডিজাইনভিত্তিক পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত নগরীয় বাংলাদেশের কথা বলে আসছে। সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, হোমো স্যাপিয়েন্স যুগে এসে মানবসমাজ ইতিমধ্যে ১১ হাজার বছরের পশুচারী জীবন ও কৃষিজীবন অতিক্রম করেছে। সে কারণে আমাদের কবি-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীদের যাবতীয় রচনা গ্রামীণ সভ্যতা ঘিরে। সিডিএলজির মতে, ২০৫০ সাল নাগাদ পুরো দেশটি নগরীয় সভ্যতার দিকে টার্ন নেবে। তখন কৃষি-শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নতুন নতুন প্রযুক্তি সংযোজন হবে। বিগত সালের গল্প-উপন্যাস, সিনেমা-নাটক ইত্যাদি ইতিহাসের অন্তর্ভুক্ত হবে।

১৯৭৬ সালে দেশে মাত্র ৭৭টি পৌরসভা ছিল। বর্তমানে পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন ৩৪০টি। ভবিষ্যতে ৩ হাজার গ্রোথ সেন্টার (হাট-বাজার) ঘিরে নতুন নতুন নগর সৃষ্টি হবে। বর্তমানে প্রায় ৬ কোটি লোক নগরে বাস করে, ৪০ ভাগ লোক কৃষি পেশার সঙ্গে জড়িত। ভবিষ্যতে কৃষিতে আরও নতুন নতুন প্রযুক্তি সংযোজন হওয়ার কারণে মাত্র ১৫% থেকে ২০% লোক কৃষিতে সম্পৃক্ত থাকবে। ৭৫ ভাগ লোক নগরে বসবাস করবে। নগরে নগরীয় কৃষির চাষাবাদ শুরু হবে। বিলম্বে হলেও সরকার বাস্তবতা অনুধাবন করেছে। আওয়ামী লীগ ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ নামে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করে; যা বর্তমানে একটি প্রকল্প আকারে চলমান রয়েছে। সম্প্রতি আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নে কয়েকটি দিকনির্দেশনামূলক বিষয় উল্লেখ করে একটি পত্র পাঠানো হয়েছে; যাতে বলা হয়েছে, বিষয়গুলো বাস্তবায়নে কতভাগ অর্জিত হয়েছে এবং শতভাগ অর্জনের জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? যেমন ১) ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ; কতটুকু অর্জিত হয়েছে; ২) ভিক্ষুক চিহ্নিতকরণ ও ভিক্ষুকের কর্মসংস্থান সৃষ্টিকরণ; ৩) গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা চিহ্নিতকরণ; ৪) গ্রামীণ রাস্তা উন্নয়ন; ৫) শিশুর স্কুলে গমন নিশ্চতকরণ; ৬) স্কুলসমূহে আসবাবপত্র, কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিতকরণ এবং পরিচ্ছন্নতা চর্চা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ; ৭) ভাতাভোগী পরিবারের সংখ্যা নির্দিষ্টকরণ; ৮) স্যানিটেশন নিশ্চিতকরণ; ৯) হাট-বাজারের ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন; ১০) ফার্মেসি সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১১) জনসাধারণের বিনোদনের স্পট/পার্কের সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১২) খেলার মাঠের সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১৩) বাল্যবিয়ে, যৌতুক নিরোধ ও নারীর প্রতি সহিংসতা দূরীকরণ; ১৪) ধর্মীয় কুসংস্কার দূরীকরণ; ১৫) মাদকমুক্ত করণ; ১৬) কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহে পর্যাপ্ত আসবাবপত্র, সরঞ্জামাদি ও ভবনের সুবিধা এবং উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ; ১৭) গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মাঝে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি। যে কেউ স্বীকার করবেন উপরোক্ত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হলে বাংলাদেশ অবশ্যই একটি উন্নত কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে।

লক্ষ্য করার বিষয়, বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদসমূহে ১০টি বাধ্যতামূলক দায়িত্ব ও ৩৭টি ঐচ্ছিক দায়িত্ব দেওয়া আছে; যার মধ্যে আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্পের কর্মসূচিগুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। তবে আগেকার বাধ্যতামূলক ও ঐচ্ছিক দায়িত্বাবলির কোথাও নগরায়ণের উল্লেখ নেই। সরকার উপরোক্ত কর্মসূচির মাধ্যমে স্বীকার করে নিল দেশটি দ্রুত নগরায়ণের দিকে যাত্রা করেছে।  সিডিএলজির মতে দুই ধরনের সরকারব্যবস্থাই সমাধান দিতে পারে। তা হলো- কেন্দ্রীয় সরকারব্যবস্থা আর স্থানীয় সরকারব্যবস্থা। স্থানীয় সরকারের উচ্চতম ইউনিট হবে জেলা সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে শুধু জেলা সরকারের সম্পর্ক থাকবে। জেলা সরকার এক হাতে নগর সরকারগুলো (পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন) এবং অন্য হাতে গ্রামীণ স্থানীয় সরকারগুলো (উপজেলা ও ইউনিয়ন) পরিচালনা করবে। গ্রামীণ ইউনিটগুলোর আয়তন ও সংখ্যা ক্রমেই কমতে থাকবে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ পুরো দেশটির অধিকাংশ নগরীয় ইউনিটে বিভক্ত হয়ে যাবে। তখন জেলা সরকারের অধীনে নগর সরকারগুলো পরিচালিত হবে। তার আগে প্রতিটি স্থানীয় ইউনিটকে স্বায়ত্তশাসন ও একরূপ প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। মনে রাখা দরকার, বর্তমানে রাজনৈতিক সংঘাত, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, দুর্নীতি সবকিছুর মূলে রয়েছে শাসনতান্ত্রিক ত্রুটি। সে জন্য শাসনতান্ত্রিক সংস্কার ছাড়া বর্তমান অচলায়তন দূর করা সম্ভব নয়।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা