শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

নগরীয় সভ্যতা ও আমার গ্রাম আমার শহর

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
নগরীয় সভ্যতা ও আমার গ্রাম আমার শহর

বস্তুর অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে পৃথিবীর সবকিছুর প্রতিনিয়ত পরিবর্তন ঘটছে। বিস্ময়ের বিষয় হলো, অধিকাংশ মানুষ পরিবর্তনের মধ্যে থেকেও পরিবর্তন বিশ্বাস করে না। এখানে একটি স্থানীয় ঘটনা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে। তখন এরশাদ সরকারের আমল। ঈশ্বরদী পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে রেলওয়ে মার্কেটে অবস্থিত মতি ভাইয়ের হোমিওপ্যাথি ডাক্তার খানায় সাংবাদিকদের আড্ডা বসত। তো সে সময় প্রতিদিন রিকশা সমিতি আর টেম্পো সমিতির দ্বন্দ্ব-কলহ লেগেই থাকত। রিকশা সমিতির দাবি ছিল- কোনো টেম্পো রাস্তা থেকে প্যাসেঞ্জার তুলতে পারবে না। টেম্পো সমিতি তাদের দাবি মেনে নেয়। কিন্তু কয়েক দিন পর অভিযোগ আসে টেম্পোর চালকরা শর্ত ভঙ্গ করে রাস্তা থেকে প্যাসেঞ্জার তুলছে। শুরু হয় হাতাহাতি, পরিশেষে ধর্মঘট। সেই সঙ্গে প্রতিবাদ সভা, সংবাদ সম্মেলন-পাল্টা সংবাদ সম্মেলন নিত্যকার ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। দুই পক্ষ কিছুটা ছাড় দিয়ে লিখিত চুক্তির ভিত্তিতে আপস করে। চুক্তিতে লেখা হয়- একটি টেম্পো মোটরস্ট্যান্ড থেকে যাত্রী বোঝাই করে যাত্রা করবে এবং নির্দিষ্ট দুটি জায়গা থেকে তারা প্যাসেঞ্জার তুলতে পারবে। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা গেল টেম্পো চালকরা চুক্তিভঙ্গ করে রাস্তা থেকে আবারও প্যাসেঞ্জার তোলা শুরু করছে। আবার শুরু হয় মারামারি, হরতাল-ধর্মঘট। একইভাবে চলতে থাকে সংবাদ সম্মেলন-পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ইত্যাদি। একদিন প্রেস ক্লাবের সভাপতি মতি ভাই ভলিয়ম আকৃতির দুটি বড় ফাইল দেখান (যার প্রতিটির ওজন কমপক্ষে ৫ কেজি করে হবে)। তার একটিতে লেখা আছে রিকশা সমিতির নথি, অন্যটিতে টেম্পো সমিতির নথি। তখন কোনো ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা বলেননি, তোমাদের এসব ঝগড়া ফ্যাসাদের কোনো মূল্য নেই। কারণ ভবিষ্যতে নতুন নতুন প্রযুক্তি আগমনের কারণে রিকশা ও টেম্পো উভয়েরই বিলুপ্তি ঘটবে। আসন্ন নগরীয় সভ্যতা নিয়েও একই ভবিষ্যদ্বাণী করা যায়। তখন আমাদের খাদ্যাভ্যাস, উৎপাদনব্যবস্থা, জীবনাচার, যোগাযোগ, ধর্মীয় অনুভূতিসহ বহু কিছুতে নতুনত্ব আসবে। আশার কথা, গণতান্ত্রিক শাসনবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিডিএলজি দীর্ঘদিন নির্দিষ্ট ডিজাইনভিত্তিক পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত নগরীয় বাংলাদেশের কথা বলে আসছে। সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, হোমো স্যাপিয়েন্স যুগে এসে মানবসমাজ ইতিমধ্যে ১১ হাজার বছরের পশুচারী জীবন ও কৃষিজীবন অতিক্রম করেছে। সে কারণে আমাদের কবি-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীদের যাবতীয় রচনা গ্রামীণ সভ্যতা ঘিরে। সিডিএলজির মতে, ২০৫০ সাল নাগাদ পুরো দেশটি নগরীয় সভ্যতার দিকে টার্ন নেবে। তখন কৃষি-শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নতুন নতুন প্রযুক্তি সংযোজন হবে। বিগত সালের গল্প-উপন্যাস, সিনেমা-নাটক ইত্যাদি ইতিহাসের অন্তর্ভুক্ত হবে।

১৯৭৬ সালে দেশে মাত্র ৭৭টি পৌরসভা ছিল। বর্তমানে পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন ৩৪০টি। ভবিষ্যতে ৩ হাজার গ্রোথ সেন্টার (হাট-বাজার) ঘিরে নতুন নতুন নগর সৃষ্টি হবে। বর্তমানে প্রায় ৬ কোটি লোক নগরে বাস করে, ৪০ ভাগ লোক কৃষি পেশার সঙ্গে জড়িত। ভবিষ্যতে কৃষিতে আরও নতুন নতুন প্রযুক্তি সংযোজন হওয়ার কারণে মাত্র ১৫% থেকে ২০% লোক কৃষিতে সম্পৃক্ত থাকবে। ৭৫ ভাগ লোক নগরে বসবাস করবে। নগরে নগরীয় কৃষির চাষাবাদ শুরু হবে। বিলম্বে হলেও সরকার বাস্তবতা অনুধাবন করেছে। আওয়ামী লীগ ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ নামে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করে; যা বর্তমানে একটি প্রকল্প আকারে চলমান রয়েছে। সম্প্রতি আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নে কয়েকটি দিকনির্দেশনামূলক বিষয় উল্লেখ করে একটি পত্র পাঠানো হয়েছে; যাতে বলা হয়েছে, বিষয়গুলো বাস্তবায়নে কতভাগ অর্জিত হয়েছে এবং শতভাগ অর্জনের জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? যেমন ১) ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ; কতটুকু অর্জিত হয়েছে; ২) ভিক্ষুক চিহ্নিতকরণ ও ভিক্ষুকের কর্মসংস্থান সৃষ্টিকরণ; ৩) গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা চিহ্নিতকরণ; ৪) গ্রামীণ রাস্তা উন্নয়ন; ৫) শিশুর স্কুলে গমন নিশ্চতকরণ; ৬) স্কুলসমূহে আসবাবপত্র, কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিতকরণ এবং পরিচ্ছন্নতা চর্চা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ; ৭) ভাতাভোগী পরিবারের সংখ্যা নির্দিষ্টকরণ; ৮) স্যানিটেশন নিশ্চিতকরণ; ৯) হাট-বাজারের ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন; ১০) ফার্মেসি সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১১) জনসাধারণের বিনোদনের স্পট/পার্কের সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১২) খেলার মাঠের সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১৩) বাল্যবিয়ে, যৌতুক নিরোধ ও নারীর প্রতি সহিংসতা দূরীকরণ; ১৪) ধর্মীয় কুসংস্কার দূরীকরণ; ১৫) মাদকমুক্ত করণ; ১৬) কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহে পর্যাপ্ত আসবাবপত্র, সরঞ্জামাদি ও ভবনের সুবিধা এবং উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ; ১৭) গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মাঝে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি। যে কেউ স্বীকার করবেন উপরোক্ত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হলে বাংলাদেশ অবশ্যই একটি উন্নত কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে।

লক্ষ্য করার বিষয়, বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদসমূহে ১০টি বাধ্যতামূলক দায়িত্ব ও ৩৭টি ঐচ্ছিক দায়িত্ব দেওয়া আছে; যার মধ্যে আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্পের কর্মসূচিগুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। তবে আগেকার বাধ্যতামূলক ও ঐচ্ছিক দায়িত্বাবলির কোথাও নগরায়ণের উল্লেখ নেই। সরকার উপরোক্ত কর্মসূচির মাধ্যমে স্বীকার করে নিল দেশটি দ্রুত নগরায়ণের দিকে যাত্রা করেছে।  সিডিএলজির মতে দুই ধরনের সরকারব্যবস্থাই সমাধান দিতে পারে। তা হলো- কেন্দ্রীয় সরকারব্যবস্থা আর স্থানীয় সরকারব্যবস্থা। স্থানীয় সরকারের উচ্চতম ইউনিট হবে জেলা সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে শুধু জেলা সরকারের সম্পর্ক থাকবে। জেলা সরকার এক হাতে নগর সরকারগুলো (পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন) এবং অন্য হাতে গ্রামীণ স্থানীয় সরকারগুলো (উপজেলা ও ইউনিয়ন) পরিচালনা করবে। গ্রামীণ ইউনিটগুলোর আয়তন ও সংখ্যা ক্রমেই কমতে থাকবে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ পুরো দেশটির অধিকাংশ নগরীয় ইউনিটে বিভক্ত হয়ে যাবে। তখন জেলা সরকারের অধীনে নগর সরকারগুলো পরিচালিত হবে। তার আগে প্রতিটি স্থানীয় ইউনিটকে স্বায়ত্তশাসন ও একরূপ প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। মনে রাখা দরকার, বর্তমানে রাজনৈতিক সংঘাত, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, দুর্নীতি সবকিছুর মূলে রয়েছে শাসনতান্ত্রিক ত্রুটি। সে জন্য শাসনতান্ত্রিক সংস্কার ছাড়া বর্তমান অচলায়তন দূর করা সম্ভব নয়।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা