শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

নগরীয় সভ্যতা ও আমার গ্রাম আমার শহর

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
নগরীয় সভ্যতা ও আমার গ্রাম আমার শহর

বস্তুর অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে পৃথিবীর সবকিছুর প্রতিনিয়ত পরিবর্তন ঘটছে। বিস্ময়ের বিষয় হলো, অধিকাংশ মানুষ পরিবর্তনের মধ্যে থেকেও পরিবর্তন বিশ্বাস করে না। এখানে একটি স্থানীয় ঘটনা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে। তখন এরশাদ সরকারের আমল। ঈশ্বরদী পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে রেলওয়ে মার্কেটে অবস্থিত মতি ভাইয়ের হোমিওপ্যাথি ডাক্তার খানায় সাংবাদিকদের আড্ডা বসত। তো সে সময় প্রতিদিন রিকশা সমিতি আর টেম্পো সমিতির দ্বন্দ্ব-কলহ লেগেই থাকত। রিকশা সমিতির দাবি ছিল- কোনো টেম্পো রাস্তা থেকে প্যাসেঞ্জার তুলতে পারবে না। টেম্পো সমিতি তাদের দাবি মেনে নেয়। কিন্তু কয়েক দিন পর অভিযোগ আসে টেম্পোর চালকরা শর্ত ভঙ্গ করে রাস্তা থেকে প্যাসেঞ্জার তুলছে। শুরু হয় হাতাহাতি, পরিশেষে ধর্মঘট। সেই সঙ্গে প্রতিবাদ সভা, সংবাদ সম্মেলন-পাল্টা সংবাদ সম্মেলন নিত্যকার ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। দুই পক্ষ কিছুটা ছাড় দিয়ে লিখিত চুক্তির ভিত্তিতে আপস করে। চুক্তিতে লেখা হয়- একটি টেম্পো মোটরস্ট্যান্ড থেকে যাত্রী বোঝাই করে যাত্রা করবে এবং নির্দিষ্ট দুটি জায়গা থেকে তারা প্যাসেঞ্জার তুলতে পারবে। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা গেল টেম্পো চালকরা চুক্তিভঙ্গ করে রাস্তা থেকে আবারও প্যাসেঞ্জার তোলা শুরু করছে। আবার শুরু হয় মারামারি, হরতাল-ধর্মঘট। একইভাবে চলতে থাকে সংবাদ সম্মেলন-পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ইত্যাদি। একদিন প্রেস ক্লাবের সভাপতি মতি ভাই ভলিয়ম আকৃতির দুটি বড় ফাইল দেখান (যার প্রতিটির ওজন কমপক্ষে ৫ কেজি করে হবে)। তার একটিতে লেখা আছে রিকশা সমিতির নথি, অন্যটিতে টেম্পো সমিতির নথি। তখন কোনো ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা বলেননি, তোমাদের এসব ঝগড়া ফ্যাসাদের কোনো মূল্য নেই। কারণ ভবিষ্যতে নতুন নতুন প্রযুক্তি আগমনের কারণে রিকশা ও টেম্পো উভয়েরই বিলুপ্তি ঘটবে। আসন্ন নগরীয় সভ্যতা নিয়েও একই ভবিষ্যদ্বাণী করা যায়। তখন আমাদের খাদ্যাভ্যাস, উৎপাদনব্যবস্থা, জীবনাচার, যোগাযোগ, ধর্মীয় অনুভূতিসহ বহু কিছুতে নতুনত্ব আসবে। আশার কথা, গণতান্ত্রিক শাসনবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিডিএলজি দীর্ঘদিন নির্দিষ্ট ডিজাইনভিত্তিক পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত নগরীয় বাংলাদেশের কথা বলে আসছে। সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, হোমো স্যাপিয়েন্স যুগে এসে মানবসমাজ ইতিমধ্যে ১১ হাজার বছরের পশুচারী জীবন ও কৃষিজীবন অতিক্রম করেছে। সে কারণে আমাদের কবি-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীদের যাবতীয় রচনা গ্রামীণ সভ্যতা ঘিরে। সিডিএলজির মতে, ২০৫০ সাল নাগাদ পুরো দেশটি নগরীয় সভ্যতার দিকে টার্ন নেবে। তখন কৃষি-শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নতুন নতুন প্রযুক্তি সংযোজন হবে। বিগত সালের গল্প-উপন্যাস, সিনেমা-নাটক ইত্যাদি ইতিহাসের অন্তর্ভুক্ত হবে।

১৯৭৬ সালে দেশে মাত্র ৭৭টি পৌরসভা ছিল। বর্তমানে পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন ৩৪০টি। ভবিষ্যতে ৩ হাজার গ্রোথ সেন্টার (হাট-বাজার) ঘিরে নতুন নতুন নগর সৃষ্টি হবে। বর্তমানে প্রায় ৬ কোটি লোক নগরে বাস করে, ৪০ ভাগ লোক কৃষি পেশার সঙ্গে জড়িত। ভবিষ্যতে কৃষিতে আরও নতুন নতুন প্রযুক্তি সংযোজন হওয়ার কারণে মাত্র ১৫% থেকে ২০% লোক কৃষিতে সম্পৃক্ত থাকবে। ৭৫ ভাগ লোক নগরে বসবাস করবে। নগরে নগরীয় কৃষির চাষাবাদ শুরু হবে। বিলম্বে হলেও সরকার বাস্তবতা অনুধাবন করেছে। আওয়ামী লীগ ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ নামে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করে; যা বর্তমানে একটি প্রকল্প আকারে চলমান রয়েছে। সম্প্রতি আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নে কয়েকটি দিকনির্দেশনামূলক বিষয় উল্লেখ করে একটি পত্র পাঠানো হয়েছে; যাতে বলা হয়েছে, বিষয়গুলো বাস্তবায়নে কতভাগ অর্জিত হয়েছে এবং শতভাগ অর্জনের জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? যেমন ১) ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ; কতটুকু অর্জিত হয়েছে; ২) ভিক্ষুক চিহ্নিতকরণ ও ভিক্ষুকের কর্মসংস্থান সৃষ্টিকরণ; ৩) গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা চিহ্নিতকরণ; ৪) গ্রামীণ রাস্তা উন্নয়ন; ৫) শিশুর স্কুলে গমন নিশ্চতকরণ; ৬) স্কুলসমূহে আসবাবপত্র, কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিতকরণ এবং পরিচ্ছন্নতা চর্চা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ; ৭) ভাতাভোগী পরিবারের সংখ্যা নির্দিষ্টকরণ; ৮) স্যানিটেশন নিশ্চিতকরণ; ৯) হাট-বাজারের ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন; ১০) ফার্মেসি সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১১) জনসাধারণের বিনোদনের স্পট/পার্কের সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১২) খেলার মাঠের সুবিধা নিশ্চিতকরণ; ১৩) বাল্যবিয়ে, যৌতুক নিরোধ ও নারীর প্রতি সহিংসতা দূরীকরণ; ১৪) ধর্মীয় কুসংস্কার দূরীকরণ; ১৫) মাদকমুক্ত করণ; ১৬) কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহে পর্যাপ্ত আসবাবপত্র, সরঞ্জামাদি ও ভবনের সুবিধা এবং উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ; ১৭) গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মাঝে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি। যে কেউ স্বীকার করবেন উপরোক্ত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হলে বাংলাদেশ অবশ্যই একটি উন্নত কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে।

লক্ষ্য করার বিষয়, বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদসমূহে ১০টি বাধ্যতামূলক দায়িত্ব ও ৩৭টি ঐচ্ছিক দায়িত্ব দেওয়া আছে; যার মধ্যে আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্পের কর্মসূচিগুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। তবে আগেকার বাধ্যতামূলক ও ঐচ্ছিক দায়িত্বাবলির কোথাও নগরায়ণের উল্লেখ নেই। সরকার উপরোক্ত কর্মসূচির মাধ্যমে স্বীকার করে নিল দেশটি দ্রুত নগরায়ণের দিকে যাত্রা করেছে।  সিডিএলজির মতে দুই ধরনের সরকারব্যবস্থাই সমাধান দিতে পারে। তা হলো- কেন্দ্রীয় সরকারব্যবস্থা আর স্থানীয় সরকারব্যবস্থা। স্থানীয় সরকারের উচ্চতম ইউনিট হবে জেলা সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে শুধু জেলা সরকারের সম্পর্ক থাকবে। জেলা সরকার এক হাতে নগর সরকারগুলো (পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন) এবং অন্য হাতে গ্রামীণ স্থানীয় সরকারগুলো (উপজেলা ও ইউনিয়ন) পরিচালনা করবে। গ্রামীণ ইউনিটগুলোর আয়তন ও সংখ্যা ক্রমেই কমতে থাকবে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ পুরো দেশটির অধিকাংশ নগরীয় ইউনিটে বিভক্ত হয়ে যাবে। তখন জেলা সরকারের অধীনে নগর সরকারগুলো পরিচালিত হবে। তার আগে প্রতিটি স্থানীয় ইউনিটকে স্বায়ত্তশাসন ও একরূপ প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। মনে রাখা দরকার, বর্তমানে রাজনৈতিক সংঘাত, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, দুর্নীতি সবকিছুর মূলে রয়েছে শাসনতান্ত্রিক ত্রুটি। সে জন্য শাসনতান্ত্রিক সংস্কার ছাড়া বর্তমান অচলায়তন দূর করা সম্ভব নয়।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা