শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় বলা হয়েছে-

‘[আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগণকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সব আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে;]’

গণতন্ত্র, সংবিধানের মূল চারটি নীতির অন্যতম। গণতন্ত্র অর্থ জনগণের শাসন। যেমন রাজতন্ত্র অর্থ রাজার শাসন। তবে রাজা যেমন এক ব্যক্তি, তার ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতিফলনে দেশ শাসন সম্ভব ও সহজতর। গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে দেশের সমগ্র জনগণ সরাসরি দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে এটা বাস্তবসম্মত নয়। সে কারণে গণতন্ত্রে জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যবস্থা থাকে। প্রতিনিধিরা জনগণের হয়ে দেশ পরিচালনা করেন।

ফলে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি নির্বাচন গণতন্ত্রচর্চার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। আবার একই সঙ্গে নির্বাচিত প্রতিনিধি যতটা সম্ভব সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবেন। অর্থাৎ দেশ পরিচালনায় জনমতের প্রতিফলন সুস্পষ্ট থাকবে এটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনে প্রধানত দুটি পদ্ধতি আছে। প্রথমটি অনেক প্রার্থীর ভিতরে যে প্রার্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের সমর্থন লাভ করবেন তিনিই জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন। এ পদ্ধতিকে বলা হয় Plurality Mejority Voting System. এখানে প্রার্থীর সংখ্যা যদি অধিক হয় তাহলে খুব ক্ষুদ্র অংশের সমর্থনে একজন প্রতিনিধি নির্বাচিত হতে পারেন। এমনকি প্রার্থীর সংখ্যা যদি সর্বনিম্ন অর্থাৎ দুজন হয় তাহলেও অর্ধেকের সামান্য বেশি মানুষের সমর্থনে একজন সব জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার দায়িত্ব লাভ করতে পারেন। ফলে জনসমষ্টির একটি উল্লেখযোগ্য অংশের সমর্থন ছাড়াই কোনো ব্যক্তি তাদের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ থাকে। অবশ্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে কয়েক দফায় নির্বাচন করার ব্যবস্থা থাকে। শেষ পর্যায়ে যে প্রার্থী ‘সিংহভাগ’ ব্যক্তির সমর্থন লাভ করবে তাকেই নির্র্বাচিত ঘোষণা করা হয়।

নির্বাচন পদ্ধতির গুণগতমান উন্নীত করার জন্য বর্তমান বিশ্বে আনুপাতিক হারে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন (Proportional Representation Voting System) পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়েছে যা ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করছে।

দেশ ও পরিস্থিতির কারণে এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন রকমভেদ আছে। তবে মূল ধারণাটি হলো দলসমূহ আলাদাভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং সমগ্র দেশের মানুষ দলকে ভোট দেবে। ভোটের আনুপাতিক হারে দলসমূহ তাদের মোট প্রতিনিধির অংশ লাভ করবে। কোনো দল যদি সারা দেশে শতকরা ১০ ভাগ ভোট পায় এবং মোট প্রতিনিধি যদি ৩০০ হয় তাহলে সে দল ৩০টি আসন লাভ করবে। প্রতিটি দল নির্বাচনের আগেই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা ক্রমানুসারে প্রকাশ করবে। প্রকাশিত এ তালিকার ক্রম অনুযায়ী দলসমূহ তাদের প্রার্থী নির্বাচিত করবে।

এ প্রক্রিয়ায়ও দলের বাইরে থেকে স্বতন্ত্রভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ আছে। তা ছাড়া আগেই বলা হয়েছে, এ পদ্ধতির অনেক ধরন বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। উদ্দেশ্য এ পদ্ধতির মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব সব মানুষের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচিত করা। তা ছাড়া এ প্রক্রিয়ায় ছোট ছোট রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ থাকে। এক কথায় নতুন এ পদ্ধতিতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ তাদের পছন্দমতো প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে। একইভাবে এ পদ্ধতির মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্রচর্চার পথ নিশ্চিত হয়।

আমাদের দেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রথমটি অর্থাৎ Plurality Mejority Voting System ও মহিলাদের সংরক্ষিত আসনের জন্য আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন পদ্ধতির একটি বিশেষ ধরনের ব্যবহার করা হয়।

প্রতিনিধিদের দ্বারা দেশ পরিচালনায় যাতে দেশের মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন হয় সে বিষয়টি গণতন্ত্রচর্চার অন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের শাসন পদ্ধতি সৃষ্টি করা হয়েছে। প্রধানত এ পদ্ধতিসমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থা, আরেকটি সংসদীয় পদ্ধতির শাসনব্যবস্থা। রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতিকে সব নির্বাহী ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা হয়। তবে ক্ষমতার ব্যবহারের বিষয়ে ক্ষমতার ভারসাম্য বা ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণের জন্য সংসদ, সিনেট, কংগ্রেস জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে দেশ ও পরিবেশ পরিস্থিতি ভেদে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়।

সংসদীয় পদ্ধতিতে যদিও নির্বাহী প্রধান থাকেন প্রধানমন্ত্রী তবে সংসদই হয় সব ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের ক্ষেত্র। এ ব্যবস্থায় সংসদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এক ভাগে থাকেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, আরেক ভাগে অন্য সদস্যবৃন্দ। এই সদস্যবৃন্দ সরকারি দল বা বিরোধী দল সবার সমন্বয়ে গঠিত হয়। এদের সবাইকে একসঙ্গে বেসরকারি সদস্য হিসেবে নামকরণ করা হয়।

বেসরকারি সংসদ সদস্যগণ সরকারি দল বা অন্য যে কোনো দলের সদস্য হোন না কেন, তারা নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে সরকারি কর্মকান্ডের সমর্থন দিতে বা না দিতে পারেন। ফলে সরকারকে সব সময়ই তাদের প্রস্তাবের পক্ষে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের জন্য বেসরকারি সব সদস্যের মতামত ও সুপারিশ বিবেচনায় আনতে হয়। এখানে উল্লেখ্য, সংসদের সিদ্ধান্তসমূূহ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হবে এ বিধান আছে (কার্র্যপ্রণালি বিধির ১৩০০ অধ্যায় : আইন প্রণয়ন : চতুর্র্থ ভাগ ৯৪।)। সংসদ সদস্যগণ যেহেতু জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি তাদের মাধ্যমে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে এটাই স্বাভাবিক। এ কারণে সরকার যে কোনো কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণের মতামতের গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে বাধ্য থাকে।

সংসদীয় পদ্ধতির সরকার যুক্তরাজ্যে প্রচলিত আছে। সে সরকারব্যবস্থাকে Westminster type নামকরণ করা হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী Sir Winston Churchill সেখানকার পার্লামেন্ট সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘আমাদের সংসদ এতই শক্তিশালী যে শুধু মহিলাকে পুরুষ এবং পুরুষকে মহিলা করা ছাড়া অন্য সব বিষয় কার্যকর করতে সক্ষম।’

আমাদের দেশে আমরা ১৯৯১ সালে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি কার্যকর করেছি। বলা হয় আমরা Westminster  পদ্ধতি বা ব্রিটিশ পদ্ধতির সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা করি। অনেক ক্ষেত্রে কথাটি সত্য যেমন-

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে পঞ্চম ভাগ, আইনসভার প্রথম পরিচ্ছেদ - সংসদ বিষয়ে ৬৫। (১), (২), (৩), (৩ক), (৪) এবং সংবিধানের চতুর্থ ভাগ; নির্বাহী বিভাগ দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ - প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা বিষয়ে ৫৫।(১), (২) এবং ৫৬।(৩), অনুচ্ছেদে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে তার সংক্ষেপ রূপ হলো নির্বাচন দেশময় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক হয়। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন ও তাঁকে প্রধান নির্বাহী কর্র্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ, মন্ত্রিসভা গঠনের কর্তৃত্ব দিয়ে সরকার গঠনের পদ্ধতি, সংসদীয় পদ্ধতি সরকারের ন্যায়।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি; “প্রথম অধ্যায়; সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও সংজ্ঞা ২। (১) (ঢ) ‘বেসরকারি সদস্য’ অর্থ কোনো মন্ত্রী ব্যতীত অন্য কোনো সদস্য;”

সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সংসদ সদস্যরা বেসরকারি সদস্য। দেখা যাচ্ছে আমাদের দেশে কার্যপ্রণালি বিধিতেও এ বিষয়টি অন্তর্র্ভুক্ত যা তাৎপর্যপূর্ণ। সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সব নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের দ্বারা যৌথভাবে সরকারে প্রতিপক্ষ হিসেবে ‘সংসদ’ গঠন করা হয়। সরকারি এবং বিরোধীদলীয় সব সংসদ সদস্য (মন্ত্রীরা বাদে) এককভাবে ও যৌথভাবে এ দায়িত্ব পালন করলেই শুধু ‘সংসদ’ ফলপ্রসূ হতে পারে। সংসদ জনগণের কাছে সরকারের কার্যাবলির নিয়ন্ত্রণ জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারে।

কার্যপ্রণালি বিধির ১৫৯। (১) ধারা মোতাবেক, মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। উপরোক্ত সব বিষয়ই সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।

তবে সংবিধানে নিম্নরূপ ৭০ অনুচ্ছেদ সংযোজন করা হয়েছে, যা সংসদীয় পদ্ধতির মূল নির্যাস; সংসদ হবে রাষ্ট্রীয় সব ক্ষমতার/নীতি নির্ধারণের কেন্দ্রবিন্দুু : তাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

অনুচ্ছেদটি নিম্নরূপ :

‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে; পঞ্চম ভাগ; আইনসভা; প্রথম পরিচ্ছদ - সংসদ।

রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া [৭০। কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ - সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি যদি - (ক) উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন, অথবা (খ) সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন,

তাহা হইলে সংসদে তাঁহার আসন শূন্য হইবে, তবে তিনি সেই কারণে পরবর্তী কোনো নির্বাচনে সংসদ - সদস্য হইবার অযোগ্য হইবেন না।]’

৭০ অনুচ্ছেদ প্রয়োগ সংসদকে দুর্বল করে। সংসদীয় ব্যবস্থায় সরকারি কোনো প্রস্তাবে সরকারদলীয় সব সদস্য একমত হবেন বা সমর্থন দেবেন এর কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে সরকারি সব বিল সংসদে গৃহীত হবে এমন নিশ্চয়তা থাকে না। এমনকি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হলে যদি সরকারি দলের কোনো কোনো সদস্য সমর্থন দেন (যার এখতিয়ার তাদের আছে) সরকারের পরিবর্তনও সম্ভব সংসদের মাধ্যমে।

আমাদের সংসদে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭০-এর কারণে সংসদ সদস্যগণ নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। তাদের সিদ্ধান্ত দলীয় নির্দেশের ওপর নির্ভরশীল। ফলে সরকারি প্রায় সব প্রস্তাব সংসদে দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে গৃহীত হয় স্বাভাবিকভাবে।

বাংলাদেশের সংবিধানেও সরকারের বিরুদ্ধ অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। বাস্তবায়ন প্রায় অসম্ভব আমাদের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে।

আমাদের দেশে সরকারপ্রধান বা প্রধানমন্ত্রী সংবিধান [অনুচ্ছেদ ৫৫ (২)] অনুযায়ী রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতার মালিক হন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যে দল ক্ষমতায় যায় সে দলীয় প্রধান নির্বাহী বিভাগের এ পদটিতে অধিষ্ঠিত হন। একই সঙ্গে তিনি সরকারদলীয় সংসদীয় দলের ও সংসদ নেতার দায়িত্বও গ্রহণ করেন। ফলে তিনি সংসদে যা-ই সুপারিশ করেন বা অনুমোদন করেন, নিজ দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যগণের প্রত্যেকের জন্য তা সমর্থনে বাধ্যবাধকতা থাকে। ফলে সংসদে ভোটে তাই গৃহীত হয়।

সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদের অন্তর্ভুক্তির কারণে সরকারপ্রধান তার মেয়াদকালে নিজের বিচার-বুদ্ধি প্রয়োগ করে দেশ পরিচালনার সম্পূর্ণ একক কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে। এখানে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করে নির্বাহী ক্ষমতার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ বা ভারসাম্য রক্ষা করার কোনো সুযোগ সংসদের থাকে না। বরং সংসদ সরকারপ্রধান বা সরকারের পরামর্শক বা সহায়কের ভূমিকা পালন করে বলা যায়।

যে পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে এক ব্যক্তির হাতে ও সে ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের বা জবাবদিহি গ্রহণের কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান থাকে না সে ব্যবস্থাকেই ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা হয়।

বাহ্যিকভাবে সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চার কথা বললেও বাস্তবিক অর্থে সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্তির কারণে আমাদের সরকার পদ্ধতিকে ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা যায়। সে ক্ষেত্রে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় উল্লিখিত সংবিধানের চারটি মূলনীতির অন্যতম ‘গণতন্ত্র’-এর সঙ্গে ৭০ অনুচ্ছেদ সাংঘর্র্ষিক। এতে গণতন্ত্রচর্র্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

 

লেখক : বিরোধীদলীয় উপনেতা

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম