শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় বলা হয়েছে-

‘[আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগণকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সব আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে;]’

গণতন্ত্র, সংবিধানের মূল চারটি নীতির অন্যতম। গণতন্ত্র অর্থ জনগণের শাসন। যেমন রাজতন্ত্র অর্থ রাজার শাসন। তবে রাজা যেমন এক ব্যক্তি, তার ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতিফলনে দেশ শাসন সম্ভব ও সহজতর। গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে দেশের সমগ্র জনগণ সরাসরি দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে এটা বাস্তবসম্মত নয়। সে কারণে গণতন্ত্রে জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যবস্থা থাকে। প্রতিনিধিরা জনগণের হয়ে দেশ পরিচালনা করেন।

ফলে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি নির্বাচন গণতন্ত্রচর্চার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। আবার একই সঙ্গে নির্বাচিত প্রতিনিধি যতটা সম্ভব সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবেন। অর্থাৎ দেশ পরিচালনায় জনমতের প্রতিফলন সুস্পষ্ট থাকবে এটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনে প্রধানত দুটি পদ্ধতি আছে। প্রথমটি অনেক প্রার্থীর ভিতরে যে প্রার্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের সমর্থন লাভ করবেন তিনিই জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন। এ পদ্ধতিকে বলা হয় Plurality Mejority Voting System. এখানে প্রার্থীর সংখ্যা যদি অধিক হয় তাহলে খুব ক্ষুদ্র অংশের সমর্থনে একজন প্রতিনিধি নির্বাচিত হতে পারেন। এমনকি প্রার্থীর সংখ্যা যদি সর্বনিম্ন অর্থাৎ দুজন হয় তাহলেও অর্ধেকের সামান্য বেশি মানুষের সমর্থনে একজন সব জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার দায়িত্ব লাভ করতে পারেন। ফলে জনসমষ্টির একটি উল্লেখযোগ্য অংশের সমর্থন ছাড়াই কোনো ব্যক্তি তাদের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ থাকে। অবশ্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে কয়েক দফায় নির্বাচন করার ব্যবস্থা থাকে। শেষ পর্যায়ে যে প্রার্থী ‘সিংহভাগ’ ব্যক্তির সমর্থন লাভ করবে তাকেই নির্র্বাচিত ঘোষণা করা হয়।

নির্বাচন পদ্ধতির গুণগতমান উন্নীত করার জন্য বর্তমান বিশ্বে আনুপাতিক হারে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন (Proportional Representation Voting System) পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়েছে যা ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করছে।

দেশ ও পরিস্থিতির কারণে এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন রকমভেদ আছে। তবে মূল ধারণাটি হলো দলসমূহ আলাদাভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং সমগ্র দেশের মানুষ দলকে ভোট দেবে। ভোটের আনুপাতিক হারে দলসমূহ তাদের মোট প্রতিনিধির অংশ লাভ করবে। কোনো দল যদি সারা দেশে শতকরা ১০ ভাগ ভোট পায় এবং মোট প্রতিনিধি যদি ৩০০ হয় তাহলে সে দল ৩০টি আসন লাভ করবে। প্রতিটি দল নির্বাচনের আগেই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা ক্রমানুসারে প্রকাশ করবে। প্রকাশিত এ তালিকার ক্রম অনুযায়ী দলসমূহ তাদের প্রার্থী নির্বাচিত করবে।

এ প্রক্রিয়ায়ও দলের বাইরে থেকে স্বতন্ত্রভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ আছে। তা ছাড়া আগেই বলা হয়েছে, এ পদ্ধতির অনেক ধরন বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। উদ্দেশ্য এ পদ্ধতির মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব সব মানুষের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচিত করা। তা ছাড়া এ প্রক্রিয়ায় ছোট ছোট রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ থাকে। এক কথায় নতুন এ পদ্ধতিতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ তাদের পছন্দমতো প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে। একইভাবে এ পদ্ধতির মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্রচর্চার পথ নিশ্চিত হয়।

আমাদের দেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রথমটি অর্থাৎ Plurality Mejority Voting System ও মহিলাদের সংরক্ষিত আসনের জন্য আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন পদ্ধতির একটি বিশেষ ধরনের ব্যবহার করা হয়।

প্রতিনিধিদের দ্বারা দেশ পরিচালনায় যাতে দেশের মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন হয় সে বিষয়টি গণতন্ত্রচর্চার অন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের শাসন পদ্ধতি সৃষ্টি করা হয়েছে। প্রধানত এ পদ্ধতিসমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থা, আরেকটি সংসদীয় পদ্ধতির শাসনব্যবস্থা। রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতিকে সব নির্বাহী ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা হয়। তবে ক্ষমতার ব্যবহারের বিষয়ে ক্ষমতার ভারসাম্য বা ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণের জন্য সংসদ, সিনেট, কংগ্রেস জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে দেশ ও পরিবেশ পরিস্থিতি ভেদে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়।

সংসদীয় পদ্ধতিতে যদিও নির্বাহী প্রধান থাকেন প্রধানমন্ত্রী তবে সংসদই হয় সব ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের ক্ষেত্র। এ ব্যবস্থায় সংসদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এক ভাগে থাকেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, আরেক ভাগে অন্য সদস্যবৃন্দ। এই সদস্যবৃন্দ সরকারি দল বা বিরোধী দল সবার সমন্বয়ে গঠিত হয়। এদের সবাইকে একসঙ্গে বেসরকারি সদস্য হিসেবে নামকরণ করা হয়।

বেসরকারি সংসদ সদস্যগণ সরকারি দল বা অন্য যে কোনো দলের সদস্য হোন না কেন, তারা নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে সরকারি কর্মকান্ডের সমর্থন দিতে বা না দিতে পারেন। ফলে সরকারকে সব সময়ই তাদের প্রস্তাবের পক্ষে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের জন্য বেসরকারি সব সদস্যের মতামত ও সুপারিশ বিবেচনায় আনতে হয়। এখানে উল্লেখ্য, সংসদের সিদ্ধান্তসমূূহ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হবে এ বিধান আছে (কার্র্যপ্রণালি বিধির ১৩০০ অধ্যায় : আইন প্রণয়ন : চতুর্র্থ ভাগ ৯৪।)। সংসদ সদস্যগণ যেহেতু জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি তাদের মাধ্যমে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে এটাই স্বাভাবিক। এ কারণে সরকার যে কোনো কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণের মতামতের গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে বাধ্য থাকে।

সংসদীয় পদ্ধতির সরকার যুক্তরাজ্যে প্রচলিত আছে। সে সরকারব্যবস্থাকে Westminster type নামকরণ করা হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী Sir Winston Churchill সেখানকার পার্লামেন্ট সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘আমাদের সংসদ এতই শক্তিশালী যে শুধু মহিলাকে পুরুষ এবং পুরুষকে মহিলা করা ছাড়া অন্য সব বিষয় কার্যকর করতে সক্ষম।’

আমাদের দেশে আমরা ১৯৯১ সালে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি কার্যকর করেছি। বলা হয় আমরা Westminster  পদ্ধতি বা ব্রিটিশ পদ্ধতির সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা করি। অনেক ক্ষেত্রে কথাটি সত্য যেমন-

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে পঞ্চম ভাগ, আইনসভার প্রথম পরিচ্ছেদ - সংসদ বিষয়ে ৬৫। (১), (২), (৩), (৩ক), (৪) এবং সংবিধানের চতুর্থ ভাগ; নির্বাহী বিভাগ দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ - প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা বিষয়ে ৫৫।(১), (২) এবং ৫৬।(৩), অনুচ্ছেদে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে তার সংক্ষেপ রূপ হলো নির্বাচন দেশময় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক হয়। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন ও তাঁকে প্রধান নির্বাহী কর্র্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ, মন্ত্রিসভা গঠনের কর্তৃত্ব দিয়ে সরকার গঠনের পদ্ধতি, সংসদীয় পদ্ধতি সরকারের ন্যায়।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি; “প্রথম অধ্যায়; সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও সংজ্ঞা ২। (১) (ঢ) ‘বেসরকারি সদস্য’ অর্থ কোনো মন্ত্রী ব্যতীত অন্য কোনো সদস্য;”

সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সংসদ সদস্যরা বেসরকারি সদস্য। দেখা যাচ্ছে আমাদের দেশে কার্যপ্রণালি বিধিতেও এ বিষয়টি অন্তর্র্ভুক্ত যা তাৎপর্যপূর্ণ। সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সব নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের দ্বারা যৌথভাবে সরকারে প্রতিপক্ষ হিসেবে ‘সংসদ’ গঠন করা হয়। সরকারি এবং বিরোধীদলীয় সব সংসদ সদস্য (মন্ত্রীরা বাদে) এককভাবে ও যৌথভাবে এ দায়িত্ব পালন করলেই শুধু ‘সংসদ’ ফলপ্রসূ হতে পারে। সংসদ জনগণের কাছে সরকারের কার্যাবলির নিয়ন্ত্রণ জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারে।

কার্যপ্রণালি বিধির ১৫৯। (১) ধারা মোতাবেক, মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। উপরোক্ত সব বিষয়ই সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।

তবে সংবিধানে নিম্নরূপ ৭০ অনুচ্ছেদ সংযোজন করা হয়েছে, যা সংসদীয় পদ্ধতির মূল নির্যাস; সংসদ হবে রাষ্ট্রীয় সব ক্ষমতার/নীতি নির্ধারণের কেন্দ্রবিন্দুু : তাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

অনুচ্ছেদটি নিম্নরূপ :

‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে; পঞ্চম ভাগ; আইনসভা; প্রথম পরিচ্ছদ - সংসদ।

রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া [৭০। কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ - সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি যদি - (ক) উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন, অথবা (খ) সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন,

তাহা হইলে সংসদে তাঁহার আসন শূন্য হইবে, তবে তিনি সেই কারণে পরবর্তী কোনো নির্বাচনে সংসদ - সদস্য হইবার অযোগ্য হইবেন না।]’

৭০ অনুচ্ছেদ প্রয়োগ সংসদকে দুর্বল করে। সংসদীয় ব্যবস্থায় সরকারি কোনো প্রস্তাবে সরকারদলীয় সব সদস্য একমত হবেন বা সমর্থন দেবেন এর কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে সরকারি সব বিল সংসদে গৃহীত হবে এমন নিশ্চয়তা থাকে না। এমনকি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হলে যদি সরকারি দলের কোনো কোনো সদস্য সমর্থন দেন (যার এখতিয়ার তাদের আছে) সরকারের পরিবর্তনও সম্ভব সংসদের মাধ্যমে।

আমাদের সংসদে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭০-এর কারণে সংসদ সদস্যগণ নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। তাদের সিদ্ধান্ত দলীয় নির্দেশের ওপর নির্ভরশীল। ফলে সরকারি প্রায় সব প্রস্তাব সংসদে দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে গৃহীত হয় স্বাভাবিকভাবে।

বাংলাদেশের সংবিধানেও সরকারের বিরুদ্ধ অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। বাস্তবায়ন প্রায় অসম্ভব আমাদের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে।

আমাদের দেশে সরকারপ্রধান বা প্রধানমন্ত্রী সংবিধান [অনুচ্ছেদ ৫৫ (২)] অনুযায়ী রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতার মালিক হন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যে দল ক্ষমতায় যায় সে দলীয় প্রধান নির্বাহী বিভাগের এ পদটিতে অধিষ্ঠিত হন। একই সঙ্গে তিনি সরকারদলীয় সংসদীয় দলের ও সংসদ নেতার দায়িত্বও গ্রহণ করেন। ফলে তিনি সংসদে যা-ই সুপারিশ করেন বা অনুমোদন করেন, নিজ দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যগণের প্রত্যেকের জন্য তা সমর্থনে বাধ্যবাধকতা থাকে। ফলে সংসদে ভোটে তাই গৃহীত হয়।

সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদের অন্তর্ভুক্তির কারণে সরকারপ্রধান তার মেয়াদকালে নিজের বিচার-বুদ্ধি প্রয়োগ করে দেশ পরিচালনার সম্পূর্ণ একক কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে। এখানে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করে নির্বাহী ক্ষমতার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ বা ভারসাম্য রক্ষা করার কোনো সুযোগ সংসদের থাকে না। বরং সংসদ সরকারপ্রধান বা সরকারের পরামর্শক বা সহায়কের ভূমিকা পালন করে বলা যায়।

যে পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে এক ব্যক্তির হাতে ও সে ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের বা জবাবদিহি গ্রহণের কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান থাকে না সে ব্যবস্থাকেই ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা হয়।

বাহ্যিকভাবে সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চার কথা বললেও বাস্তবিক অর্থে সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্তির কারণে আমাদের সরকার পদ্ধতিকে ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা যায়। সে ক্ষেত্রে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় উল্লিখিত সংবিধানের চারটি মূলনীতির অন্যতম ‘গণতন্ত্র’-এর সঙ্গে ৭০ অনুচ্ছেদ সাংঘর্র্ষিক। এতে গণতন্ত্রচর্র্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

 

লেখক : বিরোধীদলীয় উপনেতা

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা