শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রের অবস্থান

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় বলা হয়েছে-

‘[আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগণকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সব আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে;]’

গণতন্ত্র, সংবিধানের মূল চারটি নীতির অন্যতম। গণতন্ত্র অর্থ জনগণের শাসন। যেমন রাজতন্ত্র অর্থ রাজার শাসন। তবে রাজা যেমন এক ব্যক্তি, তার ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতিফলনে দেশ শাসন সম্ভব ও সহজতর। গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে দেশের সমগ্র জনগণ সরাসরি দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে এটা বাস্তবসম্মত নয়। সে কারণে গণতন্ত্রে জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যবস্থা থাকে। প্রতিনিধিরা জনগণের হয়ে দেশ পরিচালনা করেন।

ফলে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি নির্বাচন গণতন্ত্রচর্চার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। আবার একই সঙ্গে নির্বাচিত প্রতিনিধি যতটা সম্ভব সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবেন। অর্থাৎ দেশ পরিচালনায় জনমতের প্রতিফলন সুস্পষ্ট থাকবে এটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচনে প্রধানত দুটি পদ্ধতি আছে। প্রথমটি অনেক প্রার্থীর ভিতরে যে প্রার্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের সমর্থন লাভ করবেন তিনিই জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন। এ পদ্ধতিকে বলা হয় Plurality Mejority Voting System. এখানে প্রার্থীর সংখ্যা যদি অধিক হয় তাহলে খুব ক্ষুদ্র অংশের সমর্থনে একজন প্রতিনিধি নির্বাচিত হতে পারেন। এমনকি প্রার্থীর সংখ্যা যদি সর্বনিম্ন অর্থাৎ দুজন হয় তাহলেও অর্ধেকের সামান্য বেশি মানুষের সমর্থনে একজন সব জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার দায়িত্ব লাভ করতে পারেন। ফলে জনসমষ্টির একটি উল্লেখযোগ্য অংশের সমর্থন ছাড়াই কোনো ব্যক্তি তাদের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ থাকে। অবশ্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে কয়েক দফায় নির্বাচন করার ব্যবস্থা থাকে। শেষ পর্যায়ে যে প্রার্থী ‘সিংহভাগ’ ব্যক্তির সমর্থন লাভ করবে তাকেই নির্র্বাচিত ঘোষণা করা হয়।

নির্বাচন পদ্ধতির গুণগতমান উন্নীত করার জন্য বর্তমান বিশ্বে আনুপাতিক হারে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন (Proportional Representation Voting System) পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়েছে যা ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করছে।

দেশ ও পরিস্থিতির কারণে এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন রকমভেদ আছে। তবে মূল ধারণাটি হলো দলসমূহ আলাদাভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং সমগ্র দেশের মানুষ দলকে ভোট দেবে। ভোটের আনুপাতিক হারে দলসমূহ তাদের মোট প্রতিনিধির অংশ লাভ করবে। কোনো দল যদি সারা দেশে শতকরা ১০ ভাগ ভোট পায় এবং মোট প্রতিনিধি যদি ৩০০ হয় তাহলে সে দল ৩০টি আসন লাভ করবে। প্রতিটি দল নির্বাচনের আগেই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা ক্রমানুসারে প্রকাশ করবে। প্রকাশিত এ তালিকার ক্রম অনুযায়ী দলসমূহ তাদের প্রার্থী নির্বাচিত করবে।

এ প্রক্রিয়ায়ও দলের বাইরে থেকে স্বতন্ত্রভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ আছে। তা ছাড়া আগেই বলা হয়েছে, এ পদ্ধতির অনেক ধরন বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। উদ্দেশ্য এ পদ্ধতির মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব সব মানুষের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচিত করা। তা ছাড়া এ প্রক্রিয়ায় ছোট ছোট রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ থাকে। এক কথায় নতুন এ পদ্ধতিতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ তাদের পছন্দমতো প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে। একইভাবে এ পদ্ধতির মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্রচর্চার পথ নিশ্চিত হয়।

আমাদের দেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রথমটি অর্থাৎ Plurality Mejority Voting System ও মহিলাদের সংরক্ষিত আসনের জন্য আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নির্বাচন পদ্ধতির একটি বিশেষ ধরনের ব্যবহার করা হয়।

প্রতিনিধিদের দ্বারা দেশ পরিচালনায় যাতে দেশের মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন হয় সে বিষয়টি গণতন্ত্রচর্চার অন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের শাসন পদ্ধতি সৃষ্টি করা হয়েছে। প্রধানত এ পদ্ধতিসমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থা, আরেকটি সংসদীয় পদ্ধতির শাসনব্যবস্থা। রাষ্ট্রপতি-শাসিত ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতিকে সব নির্বাহী ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা হয়। তবে ক্ষমতার ব্যবহারের বিষয়ে ক্ষমতার ভারসাম্য বা ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণের জন্য সংসদ, সিনেট, কংগ্রেস জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে দেশ ও পরিবেশ পরিস্থিতি ভেদে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়।

সংসদীয় পদ্ধতিতে যদিও নির্বাহী প্রধান থাকেন প্রধানমন্ত্রী তবে সংসদই হয় সব ক্ষমতা ও কর্মকান্ডের ক্ষেত্র। এ ব্যবস্থায় সংসদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এক ভাগে থাকেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, আরেক ভাগে অন্য সদস্যবৃন্দ। এই সদস্যবৃন্দ সরকারি দল বা বিরোধী দল সবার সমন্বয়ে গঠিত হয়। এদের সবাইকে একসঙ্গে বেসরকারি সদস্য হিসেবে নামকরণ করা হয়।

বেসরকারি সংসদ সদস্যগণ সরকারি দল বা অন্য যে কোনো দলের সদস্য হোন না কেন, তারা নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে সরকারি কর্মকান্ডের সমর্থন দিতে বা না দিতে পারেন। ফলে সরকারকে সব সময়ই তাদের প্রস্তাবের পক্ষে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের জন্য বেসরকারি সব সদস্যের মতামত ও সুপারিশ বিবেচনায় আনতে হয়। এখানে উল্লেখ্য, সংসদের সিদ্ধান্তসমূূহ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হবে এ বিধান আছে (কার্র্যপ্রণালি বিধির ১৩০০ অধ্যায় : আইন প্রণয়ন : চতুর্র্থ ভাগ ৯৪।)। সংসদ সদস্যগণ যেহেতু জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি তাদের মাধ্যমে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে এটাই স্বাভাবিক। এ কারণে সরকার যে কোনো কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণের মতামতের গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে বাধ্য থাকে।

সংসদীয় পদ্ধতির সরকার যুক্তরাজ্যে প্রচলিত আছে। সে সরকারব্যবস্থাকে Westminster type নামকরণ করা হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী Sir Winston Churchill সেখানকার পার্লামেন্ট সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘আমাদের সংসদ এতই শক্তিশালী যে শুধু মহিলাকে পুরুষ এবং পুরুষকে মহিলা করা ছাড়া অন্য সব বিষয় কার্যকর করতে সক্ষম।’

আমাদের দেশে আমরা ১৯৯১ সালে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি কার্যকর করেছি। বলা হয় আমরা Westminster  পদ্ধতি বা ব্রিটিশ পদ্ধতির সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা করি। অনেক ক্ষেত্রে কথাটি সত্য যেমন-

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে পঞ্চম ভাগ, আইনসভার প্রথম পরিচ্ছেদ - সংসদ বিষয়ে ৬৫। (১), (২), (৩), (৩ক), (৪) এবং সংবিধানের চতুর্থ ভাগ; নির্বাহী বিভাগ দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ - প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা বিষয়ে ৫৫।(১), (২) এবং ৫৬।(৩), অনুচ্ছেদে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে তার সংক্ষেপ রূপ হলো নির্বাচন দেশময় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক হয়। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন ও তাঁকে প্রধান নির্বাহী কর্র্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ, মন্ত্রিসভা গঠনের কর্তৃত্ব দিয়ে সরকার গঠনের পদ্ধতি, সংসদীয় পদ্ধতি সরকারের ন্যায়।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি; “প্রথম অধ্যায়; সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও সংজ্ঞা ২। (১) (ঢ) ‘বেসরকারি সদস্য’ অর্থ কোনো মন্ত্রী ব্যতীত অন্য কোনো সদস্য;”

সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সংসদ সদস্যরা বেসরকারি সদস্য। দেখা যাচ্ছে আমাদের দেশে কার্যপ্রণালি বিধিতেও এ বিষয়টি অন্তর্র্ভুক্ত যা তাৎপর্যপূর্ণ। সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ ছাড়া বাকি সব নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের দ্বারা যৌথভাবে সরকারে প্রতিপক্ষ হিসেবে ‘সংসদ’ গঠন করা হয়। সরকারি এবং বিরোধীদলীয় সব সংসদ সদস্য (মন্ত্রীরা বাদে) এককভাবে ও যৌথভাবে এ দায়িত্ব পালন করলেই শুধু ‘সংসদ’ ফলপ্রসূ হতে পারে। সংসদ জনগণের কাছে সরকারের কার্যাবলির নিয়ন্ত্রণ জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারে।

কার্যপ্রণালি বিধির ১৫৯। (১) ধারা মোতাবেক, মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। উপরোক্ত সব বিষয়ই সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।

তবে সংবিধানে নিম্নরূপ ৭০ অনুচ্ছেদ সংযোজন করা হয়েছে, যা সংসদীয় পদ্ধতির মূল নির্যাস; সংসদ হবে রাষ্ট্রীয় সব ক্ষমতার/নীতি নির্ধারণের কেন্দ্রবিন্দুু : তাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

অনুচ্ছেদটি নিম্নরূপ :

‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে; পঞ্চম ভাগ; আইনসভা; প্রথম পরিচ্ছদ - সংসদ।

রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া [৭০। কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ - সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি যদি - (ক) উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন, অথবা (খ) সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন,

তাহা হইলে সংসদে তাঁহার আসন শূন্য হইবে, তবে তিনি সেই কারণে পরবর্তী কোনো নির্বাচনে সংসদ - সদস্য হইবার অযোগ্য হইবেন না।]’

৭০ অনুচ্ছেদ প্রয়োগ সংসদকে দুর্বল করে। সংসদীয় ব্যবস্থায় সরকারি কোনো প্রস্তাবে সরকারদলীয় সব সদস্য একমত হবেন বা সমর্থন দেবেন এর কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে সরকারি সব বিল সংসদে গৃহীত হবে এমন নিশ্চয়তা থাকে না। এমনকি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হলে যদি সরকারি দলের কোনো কোনো সদস্য সমর্থন দেন (যার এখতিয়ার তাদের আছে) সরকারের পরিবর্তনও সম্ভব সংসদের মাধ্যমে।

আমাদের সংসদে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭০-এর কারণে সংসদ সদস্যগণ নিজেদের বিচার-বুদ্ধি-বিবেক বা এলাকার জনগণের রায়ের প্রতিফলনে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। তাদের সিদ্ধান্ত দলীয় নির্দেশের ওপর নির্ভরশীল। ফলে সরকারি প্রায় সব প্রস্তাব সংসদে দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে গৃহীত হয় স্বাভাবিকভাবে।

বাংলাদেশের সংবিধানেও সরকারের বিরুদ্ধ অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিধান আছে। বাস্তবায়ন প্রায় অসম্ভব আমাদের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে।

আমাদের দেশে সরকারপ্রধান বা প্রধানমন্ত্রী সংবিধান [অনুচ্ছেদ ৫৫ (২)] অনুযায়ী রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতার মালিক হন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী যে দল ক্ষমতায় যায় সে দলীয় প্রধান নির্বাহী বিভাগের এ পদটিতে অধিষ্ঠিত হন। একই সঙ্গে তিনি সরকারদলীয় সংসদীয় দলের ও সংসদ নেতার দায়িত্বও গ্রহণ করেন। ফলে তিনি সংসদে যা-ই সুপারিশ করেন বা অনুমোদন করেন, নিজ দলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যগণের প্রত্যেকের জন্য তা সমর্থনে বাধ্যবাধকতা থাকে। ফলে সংসদে ভোটে তাই গৃহীত হয়।

সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদের অন্তর্ভুক্তির কারণে সরকারপ্রধান তার মেয়াদকালে নিজের বিচার-বুদ্ধি প্রয়োগ করে দেশ পরিচালনার সম্পূর্ণ একক কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে। এখানে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করে নির্বাহী ক্ষমতার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ বা ভারসাম্য রক্ষা করার কোনো সুযোগ সংসদের থাকে না। বরং সংসদ সরকারপ্রধান বা সরকারের পরামর্শক বা সহায়কের ভূমিকা পালন করে বলা যায়।

যে পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের সব নির্বাহী ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে এক ব্যক্তির হাতে ও সে ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের বা জবাবদিহি গ্রহণের কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান থাকে না সে ব্যবস্থাকেই ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা হয়।

বাহ্যিকভাবে সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চার কথা বললেও বাস্তবিক অর্থে সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্তির কারণে আমাদের সরকার পদ্ধতিকে ‘একনায়কতন্ত্র’ বলা যায়। সে ক্ষেত্রে প্রস্তাবনার দ্বিতীয় প্যারায় উল্লিখিত সংবিধানের চারটি মূলনীতির অন্যতম ‘গণতন্ত্র’-এর সঙ্গে ৭০ অনুচ্ছেদ সাংঘর্র্ষিক। এতে গণতন্ত্রচর্র্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

 

লেখক : বিরোধীদলীয় উপনেতা

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা