শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

নারীরা বিয়ের কাজি বা রেজিস্ট্রার হতে পারবে না- এই রায়ের পর চারদিকে প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে।

পরিবারে এবং সমাজে পুরুষের যা অধিকার, সেই অধিকার কি নারীর আছে? আমরা সকলেই জানি নেই। পুরুষের নানা কিছু হওয়ার, নানা কিছু করার, নানাভাবে চলার, নানা কিছু বলার অধিকার আছে, নারীর সে অধিকার নেই। আমি জানি না নারীরা মুসলিম বিয়ের কাজি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, এতে নারীরা রাগ করছে কেন? মনে হচ্ছে এই প্রথম বুঝি নারীদের কিছু থেকে বঞ্চিত করা হলো, যেন এই প্রথম নারীদের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হলো। নারীরা কি উত্তরাধিকার আইনে বঞ্চিত হয় না, বিবাহ এবং বিবাহ বিচ্ছেদ আইনে বঞ্চিত হয় না? বিবাহ বিচ্ছেদের পর সন্তানের অভিভাবকত্বের অধিকার পুরুষের যত, তত কি নারীকে দিয়েছে আইন? এসবের উত্তর ওই একটিই, না।

আইন পুরুষদের বঞ্চিত করে না, নারীকে বঞ্চিত করে কারণ তারা নারী। পুরুষের অধিকার আছে বিয়ের কাজি হওয়ার, নারীর সেই অধিকার নেই। এতে অবাক হওয়ার কী আছে? বরং অবাক হই, ধর্মান্ধতা এবং পুরুষতান্ত্রিকতায় টইটম্বুর দেশটিতে একজন নারী কী করে প্রধানমন্ত্রী হন।

আদালত বলেছে, ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়।’ কেন সম্ভব নয়? তাদের মতে, নারীর ঋতুস্রাবই বিয়ের কাজি হওয়ার ক্ষেত্রে নারীর জন্য প্রধান অন্তরায়। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে, ঋতুস্রাব যদি নারীর না হয়ে পুরুষের হতো, তাহলে কি ঋতুস্রাবের দোহাই দিয়ে পুরুষকে এভাবে বঞ্চিত করা হতো? ঋতুস্রাব কি কখনও বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর শ্রমে, কর্মে, ভ্রমণে? বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর দক্ষতায়, পারদর্শিতায়, নারীর বিদ্যা বুদ্ধি বিচক্ষণতায়? এর উত্তর একটিই, না। বরং যে হরমোন ঋতুস্রাব ঘটায়, সে হরমোনের কারণ নারীর শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য পুরুষের চেয়ে ভালো থাকে, নারীর হাড়মজ্জা ভালো থাকে, শিরদাঁড়া ভালো থাকে, হৃৎপি- ভালো থাকে। এই ঋতুস্রাবকে অপবিত্র ঘোষণা করা মূর্খতার চূড়ান্ত।

বিয়ের কাজি হতে পারবে না কোনও ঋতুমতী নারী। কিন্তু বিয়ের পাত্রীকে ঋতুমতী হতেই হবে। কাজি-নারীকে তাড়িয়ে পাত্রী-নারীকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। এতে নারীবিদ্বেষ রইলো, আবার নারীর জন্য কামনাও রইলো। ঠিক যেমন ধর্ষণে থাকে। শুধু কামনা থাকলে যৌনতা ঘটে, আর কামনার সঙ্গে নারীবিদ্বেষ যোগ হলে ধর্ষণ ঘটে।

সরকারি নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা বিষয়ে বাংলাদেশ সংবিধানের ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনও নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাঁহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ তাহলে এইবেলা সুযোগের সমতায় কেন বাধা পড়িতেছে? বৈষম্য প্রদর্শন করা হইতেছে কেন? হয় সংবিধানের বদলে শরিয়া আইন নিয়ে আসা হোক, অথবা নারীবিরোধী আইনগুলো ছুড়ে ফেলে সংবিধান মানা হোক। কিছু একটা তো করা হোক। আমরা নারী-পুরুষের সমতার কথা মুখে বলবো, কিন্তু কাজে মানবো না-এ আর কতকাল চলবে? ভয়াল স্রোতের নদীতে দুই নৌকোয় পা দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলে লাভ তো হয় না, বরং ডুবে মরার আশংকা থেকে যায়।

বিয়ে নিবন্ধন করার কাজে নারীকে নিষিদ্ধ করার আদেশটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ, নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দূর করার সনদ এবং নারী উন্নয়নের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। নারীকে দাবিয়ে রেখে দেশকে সভ্য করা যায় না, শিক্ষিত করাও যায় না। নারীকে বৈষম্যের শিকার করে দেশের সত্যিকার উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব নয়। যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন আজ বাংলাদেশে ঘটেছে বলে মানুষ গৌরব করে, সে উন্নয়ন নিতান্তই অন্তঃসারশূন্য, যদি জনতার অর্ধেকই তাদের প্রাপ্য অধিকার না পায়।

রায়ে বলা হয়েছে নারী-কাজিরা রাতে সর্বত্র চলাফেরা করতে পারবে না। কেন পারবে না? কী অসুবিধে হয় নারী যদি রাতে রাস্তায় বেরোয়? যদি নারীকে শারীরিক অত্যাচার করা হয় রাস্তাঘাটে, সে তো নারীর দোষ নয়, দোষ যারা অত্যাচার করে তাদের। এ ক্ষেত্রে সরকারের কাজ কী? সরকারের কাজ সবার জন্য রাস্তাঘাট নিরাপদ রাখা। যেন কেউ কাউকে হেনস্তা করতে না পারে। নারীবিদ্বেষ কি শুধু রাতের বেলায় ওত পেতে থাকে নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে বলে? নারীবিদ্বেষ যদি সমাজে থাকে, তাহলে রাতেও যেমন ঝাঁপিয়ে পড়ে, দিনেও তেমন পড়ে। দিনে এমন ঘটনা ঘটতে থাকলে তাহলে তো কোর্ট বলে বসবে, শুধু রাতে নয়, দিনেও মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হওয়া নিষেধ। মেয়েদের ওপর নির্যাতন সবচেয়ে বেশি ঘটে ঘরে, তাহলে মেয়েরা কি ঘরেও থাকবে না? ঘরেও থাকবে না, বাইরেও বেরোবে না? তাহলে তো আমার সেই পুরোনো কথাটিই পুনরায় বলতে হয়, তাহলে কি এই সত্য যে নারীর না মরে মুক্তি নেই?

এক প্রধানমন্ত্রী চিরকাল ক্ষমতায় থাকেন না, নতুন প্রধানমন্ত্রী আসেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন নারী, তখন তাঁর উচিত ছিল নারীর সমানাধিকারের জন্য কিছু কাজ করা। পুরুষতন্ত্রের ঘোলা জলে ডুবে থাকা সমাজকে কিছুটা ডাঙ্গায় তোলা। ধর্মভিত্তিক বিবাহ নিবন্ধন আইন বাতিল করে অভিন্ন বিবাহ নিবন্ধন আইন প্রবর্তন করা। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন বাতিল করে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করা। যদি এই জরুরি কাজটুকু সম্ভব না হয়, তবে নারী এবং নারীবিদ্বেষী পুরুষে পার্থক্য হয়তো খুব বেশি থাকে না।

এ কথা ঠিক মেয়েরা যত শিক্ষিত এবং স্বনির্ভর হচ্ছে, তত পুরুষতন্ত্রের গায়ে আঁচড় পড়ছে, যত তারা স্বনির্ভর হচ্ছে, তত ভেঙে পড়ছে পুরুষতন্ত্র। পুরুষতন্ত্র এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারতো। কিন্তু নেতিয়ে পড়া পুরুষতন্ত্রকে গায়ে ধর্মের ঠেস দেওয়া হয়েছে। পুরুষতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে যুগে যুগে যে জিনিসটির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়, সেটি ধর্ম। ধর্মের সামনে সকলে মাথা নত করে। যেহেতু মানুষ ধর্মভীরু তাই ধর্মকে ব্যবহার করে যা কিছু করা সম্ভব দেশজুড়ে। বৈষম্যমূলক আইনকে বৈধতা দিতে ধর্মের প্রয়োজন হয় বটে।

শুনেছি আয়েশা সিদ্দিকা নামের এক মহিলা ২০১২ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া পৌরসভায় বিয়ের কাজি চেয়ে যে একখানা বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল, সেটি দেখে কাজি হওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। নানা রকম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় তাঁকে ডাকা হয়েছিল, তিনি সেসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কাজি হওয়ার জন্য বিবেচিতও হয়েছিলেন। দিনাজপুর থেকে তাঁর সাফল্যের নথিপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মন্ত্রণালয় থেকে একদিন বলা হয়, এই পদের জন্য নারী যোগ্য নয়। যদিও বিজ্ঞপ্তিতে নারী নয়, পুরুষ চাই এমন কোনও বাক্যই ছিল না। এরপর আয়েশা সিদ্দিকা ২০১৪ সালে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রণার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেন। সেই রায় বেরিয়েছে গত বছর। আদালতও মন্ত্রণালয়ের মতোই উচ্চারণ করেছে, নারী এ কাজের যোগ্য নয়। কেন যোগ্য নয়? যোগ্য নয় কারণ তাদের ঋতুস্রাব ঘটে। ঋতুস্রাব অপবিত্র, ঋতুস্রাবের নারী অপবিত্র, অপবিত্রদের তো বিয়ের মতো ধর্মীয় এবং পবিত্র কাজে অংশগ্রহণ মানায় না। সে কারণে নারীর যোগ্যতা নেই কাজি হওয়ার। ঠিক যেভাবে সমাজ নারীকে ইমাম হতে বাধা দেয় বা কোনও রকম ধর্মীয় নেত্রী হতে বাধা দেয়। আয়েশা সিদ্দিকা বলেছেন, হাইকোর্টের রায়কে তিনি চ্যালেঞ্জ করবেন। তিনি বলেন, কাজির কাজ বিয়ের রেজিস্টারে সই করা এবং পাত্র-পাত্রীকে সই করানো। সে কাজটি করতে হলে অঋতুমতী হওয়ার যুক্তি তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না।

আসলে নারীকে অবদমনের পিছনে, নারীর বিরুদ্ধে ক্রমাগত ঘটে চলা অন্যায় অত্যাচার বৈষম্য নির্যাতনের পিছনে কোনও যুক্তি নেই, শুধু থোকা থোকা বিদ্বেষ আছে, দলা দলা ঘৃণা আছে। আমি নারীর বিয়ের কাজি হওয়ার জন্য যত না অপেক্ষা করছি, তার চেয়ে বেশি অপেক্ষা করছি পুরুষের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মানুষ হয়ে ওঠার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম