শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

নারীরা বিয়ের কাজি বা রেজিস্ট্রার হতে পারবে না- এই রায়ের পর চারদিকে প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে।

পরিবারে এবং সমাজে পুরুষের যা অধিকার, সেই অধিকার কি নারীর আছে? আমরা সকলেই জানি নেই। পুরুষের নানা কিছু হওয়ার, নানা কিছু করার, নানাভাবে চলার, নানা কিছু বলার অধিকার আছে, নারীর সে অধিকার নেই। আমি জানি না নারীরা মুসলিম বিয়ের কাজি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, এতে নারীরা রাগ করছে কেন? মনে হচ্ছে এই প্রথম বুঝি নারীদের কিছু থেকে বঞ্চিত করা হলো, যেন এই প্রথম নারীদের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হলো। নারীরা কি উত্তরাধিকার আইনে বঞ্চিত হয় না, বিবাহ এবং বিবাহ বিচ্ছেদ আইনে বঞ্চিত হয় না? বিবাহ বিচ্ছেদের পর সন্তানের অভিভাবকত্বের অধিকার পুরুষের যত, তত কি নারীকে দিয়েছে আইন? এসবের উত্তর ওই একটিই, না।

আইন পুরুষদের বঞ্চিত করে না, নারীকে বঞ্চিত করে কারণ তারা নারী। পুরুষের অধিকার আছে বিয়ের কাজি হওয়ার, নারীর সেই অধিকার নেই। এতে অবাক হওয়ার কী আছে? বরং অবাক হই, ধর্মান্ধতা এবং পুরুষতান্ত্রিকতায় টইটম্বুর দেশটিতে একজন নারী কী করে প্রধানমন্ত্রী হন।

আদালত বলেছে, ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়।’ কেন সম্ভব নয়? তাদের মতে, নারীর ঋতুস্রাবই বিয়ের কাজি হওয়ার ক্ষেত্রে নারীর জন্য প্রধান অন্তরায়। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে, ঋতুস্রাব যদি নারীর না হয়ে পুরুষের হতো, তাহলে কি ঋতুস্রাবের দোহাই দিয়ে পুরুষকে এভাবে বঞ্চিত করা হতো? ঋতুস্রাব কি কখনও বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর শ্রমে, কর্মে, ভ্রমণে? বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর দক্ষতায়, পারদর্শিতায়, নারীর বিদ্যা বুদ্ধি বিচক্ষণতায়? এর উত্তর একটিই, না। বরং যে হরমোন ঋতুস্রাব ঘটায়, সে হরমোনের কারণ নারীর শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য পুরুষের চেয়ে ভালো থাকে, নারীর হাড়মজ্জা ভালো থাকে, শিরদাঁড়া ভালো থাকে, হৃৎপি- ভালো থাকে। এই ঋতুস্রাবকে অপবিত্র ঘোষণা করা মূর্খতার চূড়ান্ত।

বিয়ের কাজি হতে পারবে না কোনও ঋতুমতী নারী। কিন্তু বিয়ের পাত্রীকে ঋতুমতী হতেই হবে। কাজি-নারীকে তাড়িয়ে পাত্রী-নারীকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। এতে নারীবিদ্বেষ রইলো, আবার নারীর জন্য কামনাও রইলো। ঠিক যেমন ধর্ষণে থাকে। শুধু কামনা থাকলে যৌনতা ঘটে, আর কামনার সঙ্গে নারীবিদ্বেষ যোগ হলে ধর্ষণ ঘটে।

সরকারি নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা বিষয়ে বাংলাদেশ সংবিধানের ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনও নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাঁহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ তাহলে এইবেলা সুযোগের সমতায় কেন বাধা পড়িতেছে? বৈষম্য প্রদর্শন করা হইতেছে কেন? হয় সংবিধানের বদলে শরিয়া আইন নিয়ে আসা হোক, অথবা নারীবিরোধী আইনগুলো ছুড়ে ফেলে সংবিধান মানা হোক। কিছু একটা তো করা হোক। আমরা নারী-পুরুষের সমতার কথা মুখে বলবো, কিন্তু কাজে মানবো না-এ আর কতকাল চলবে? ভয়াল স্রোতের নদীতে দুই নৌকোয় পা দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলে লাভ তো হয় না, বরং ডুবে মরার আশংকা থেকে যায়।

বিয়ে নিবন্ধন করার কাজে নারীকে নিষিদ্ধ করার আদেশটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ, নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দূর করার সনদ এবং নারী উন্নয়নের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। নারীকে দাবিয়ে রেখে দেশকে সভ্য করা যায় না, শিক্ষিত করাও যায় না। নারীকে বৈষম্যের শিকার করে দেশের সত্যিকার উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব নয়। যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন আজ বাংলাদেশে ঘটেছে বলে মানুষ গৌরব করে, সে উন্নয়ন নিতান্তই অন্তঃসারশূন্য, যদি জনতার অর্ধেকই তাদের প্রাপ্য অধিকার না পায়।

রায়ে বলা হয়েছে নারী-কাজিরা রাতে সর্বত্র চলাফেরা করতে পারবে না। কেন পারবে না? কী অসুবিধে হয় নারী যদি রাতে রাস্তায় বেরোয়? যদি নারীকে শারীরিক অত্যাচার করা হয় রাস্তাঘাটে, সে তো নারীর দোষ নয়, দোষ যারা অত্যাচার করে তাদের। এ ক্ষেত্রে সরকারের কাজ কী? সরকারের কাজ সবার জন্য রাস্তাঘাট নিরাপদ রাখা। যেন কেউ কাউকে হেনস্তা করতে না পারে। নারীবিদ্বেষ কি শুধু রাতের বেলায় ওত পেতে থাকে নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে বলে? নারীবিদ্বেষ যদি সমাজে থাকে, তাহলে রাতেও যেমন ঝাঁপিয়ে পড়ে, দিনেও তেমন পড়ে। দিনে এমন ঘটনা ঘটতে থাকলে তাহলে তো কোর্ট বলে বসবে, শুধু রাতে নয়, দিনেও মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হওয়া নিষেধ। মেয়েদের ওপর নির্যাতন সবচেয়ে বেশি ঘটে ঘরে, তাহলে মেয়েরা কি ঘরেও থাকবে না? ঘরেও থাকবে না, বাইরেও বেরোবে না? তাহলে তো আমার সেই পুরোনো কথাটিই পুনরায় বলতে হয়, তাহলে কি এই সত্য যে নারীর না মরে মুক্তি নেই?

এক প্রধানমন্ত্রী চিরকাল ক্ষমতায় থাকেন না, নতুন প্রধানমন্ত্রী আসেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন নারী, তখন তাঁর উচিত ছিল নারীর সমানাধিকারের জন্য কিছু কাজ করা। পুরুষতন্ত্রের ঘোলা জলে ডুবে থাকা সমাজকে কিছুটা ডাঙ্গায় তোলা। ধর্মভিত্তিক বিবাহ নিবন্ধন আইন বাতিল করে অভিন্ন বিবাহ নিবন্ধন আইন প্রবর্তন করা। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন বাতিল করে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করা। যদি এই জরুরি কাজটুকু সম্ভব না হয়, তবে নারী এবং নারীবিদ্বেষী পুরুষে পার্থক্য হয়তো খুব বেশি থাকে না।

এ কথা ঠিক মেয়েরা যত শিক্ষিত এবং স্বনির্ভর হচ্ছে, তত পুরুষতন্ত্রের গায়ে আঁচড় পড়ছে, যত তারা স্বনির্ভর হচ্ছে, তত ভেঙে পড়ছে পুরুষতন্ত্র। পুরুষতন্ত্র এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারতো। কিন্তু নেতিয়ে পড়া পুরুষতন্ত্রকে গায়ে ধর্মের ঠেস দেওয়া হয়েছে। পুরুষতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে যুগে যুগে যে জিনিসটির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়, সেটি ধর্ম। ধর্মের সামনে সকলে মাথা নত করে। যেহেতু মানুষ ধর্মভীরু তাই ধর্মকে ব্যবহার করে যা কিছু করা সম্ভব দেশজুড়ে। বৈষম্যমূলক আইনকে বৈধতা দিতে ধর্মের প্রয়োজন হয় বটে।

শুনেছি আয়েশা সিদ্দিকা নামের এক মহিলা ২০১২ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া পৌরসভায় বিয়ের কাজি চেয়ে যে একখানা বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল, সেটি দেখে কাজি হওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। নানা রকম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় তাঁকে ডাকা হয়েছিল, তিনি সেসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কাজি হওয়ার জন্য বিবেচিতও হয়েছিলেন। দিনাজপুর থেকে তাঁর সাফল্যের নথিপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মন্ত্রণালয় থেকে একদিন বলা হয়, এই পদের জন্য নারী যোগ্য নয়। যদিও বিজ্ঞপ্তিতে নারী নয়, পুরুষ চাই এমন কোনও বাক্যই ছিল না। এরপর আয়েশা সিদ্দিকা ২০১৪ সালে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রণার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেন। সেই রায় বেরিয়েছে গত বছর। আদালতও মন্ত্রণালয়ের মতোই উচ্চারণ করেছে, নারী এ কাজের যোগ্য নয়। কেন যোগ্য নয়? যোগ্য নয় কারণ তাদের ঋতুস্রাব ঘটে। ঋতুস্রাব অপবিত্র, ঋতুস্রাবের নারী অপবিত্র, অপবিত্রদের তো বিয়ের মতো ধর্মীয় এবং পবিত্র কাজে অংশগ্রহণ মানায় না। সে কারণে নারীর যোগ্যতা নেই কাজি হওয়ার। ঠিক যেভাবে সমাজ নারীকে ইমাম হতে বাধা দেয় বা কোনও রকম ধর্মীয় নেত্রী হতে বাধা দেয়। আয়েশা সিদ্দিকা বলেছেন, হাইকোর্টের রায়কে তিনি চ্যালেঞ্জ করবেন। তিনি বলেন, কাজির কাজ বিয়ের রেজিস্টারে সই করা এবং পাত্র-পাত্রীকে সই করানো। সে কাজটি করতে হলে অঋতুমতী হওয়ার যুক্তি তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না।

আসলে নারীকে অবদমনের পিছনে, নারীর বিরুদ্ধে ক্রমাগত ঘটে চলা অন্যায় অত্যাচার বৈষম্য নির্যাতনের পিছনে কোনও যুক্তি নেই, শুধু থোকা থোকা বিদ্বেষ আছে, দলা দলা ঘৃণা আছে। আমি নারীর বিয়ের কাজি হওয়ার জন্য যত না অপেক্ষা করছি, তার চেয়ে বেশি অপেক্ষা করছি পুরুষের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মানুষ হয়ে ওঠার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা