শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

নারীরা বিয়ের কাজি বা রেজিস্ট্রার হতে পারবে না- এই রায়ের পর চারদিকে প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে।

পরিবারে এবং সমাজে পুরুষের যা অধিকার, সেই অধিকার কি নারীর আছে? আমরা সকলেই জানি নেই। পুরুষের নানা কিছু হওয়ার, নানা কিছু করার, নানাভাবে চলার, নানা কিছু বলার অধিকার আছে, নারীর সে অধিকার নেই। আমি জানি না নারীরা মুসলিম বিয়ের কাজি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, এতে নারীরা রাগ করছে কেন? মনে হচ্ছে এই প্রথম বুঝি নারীদের কিছু থেকে বঞ্চিত করা হলো, যেন এই প্রথম নারীদের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হলো। নারীরা কি উত্তরাধিকার আইনে বঞ্চিত হয় না, বিবাহ এবং বিবাহ বিচ্ছেদ আইনে বঞ্চিত হয় না? বিবাহ বিচ্ছেদের পর সন্তানের অভিভাবকত্বের অধিকার পুরুষের যত, তত কি নারীকে দিয়েছে আইন? এসবের উত্তর ওই একটিই, না।

আইন পুরুষদের বঞ্চিত করে না, নারীকে বঞ্চিত করে কারণ তারা নারী। পুরুষের অধিকার আছে বিয়ের কাজি হওয়ার, নারীর সেই অধিকার নেই। এতে অবাক হওয়ার কী আছে? বরং অবাক হই, ধর্মান্ধতা এবং পুরুষতান্ত্রিকতায় টইটম্বুর দেশটিতে একজন নারী কী করে প্রধানমন্ত্রী হন।

আদালত বলেছে, ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়।’ কেন সম্ভব নয়? তাদের মতে, নারীর ঋতুস্রাবই বিয়ের কাজি হওয়ার ক্ষেত্রে নারীর জন্য প্রধান অন্তরায়। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে, ঋতুস্রাব যদি নারীর না হয়ে পুরুষের হতো, তাহলে কি ঋতুস্রাবের দোহাই দিয়ে পুরুষকে এভাবে বঞ্চিত করা হতো? ঋতুস্রাব কি কখনও বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর শ্রমে, কর্মে, ভ্রমণে? বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর দক্ষতায়, পারদর্শিতায়, নারীর বিদ্যা বুদ্ধি বিচক্ষণতায়? এর উত্তর একটিই, না। বরং যে হরমোন ঋতুস্রাব ঘটায়, সে হরমোনের কারণ নারীর শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য পুরুষের চেয়ে ভালো থাকে, নারীর হাড়মজ্জা ভালো থাকে, শিরদাঁড়া ভালো থাকে, হৃৎপি- ভালো থাকে। এই ঋতুস্রাবকে অপবিত্র ঘোষণা করা মূর্খতার চূড়ান্ত।

বিয়ের কাজি হতে পারবে না কোনও ঋতুমতী নারী। কিন্তু বিয়ের পাত্রীকে ঋতুমতী হতেই হবে। কাজি-নারীকে তাড়িয়ে পাত্রী-নারীকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। এতে নারীবিদ্বেষ রইলো, আবার নারীর জন্য কামনাও রইলো। ঠিক যেমন ধর্ষণে থাকে। শুধু কামনা থাকলে যৌনতা ঘটে, আর কামনার সঙ্গে নারীবিদ্বেষ যোগ হলে ধর্ষণ ঘটে।

সরকারি নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা বিষয়ে বাংলাদেশ সংবিধানের ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনও নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাঁহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ তাহলে এইবেলা সুযোগের সমতায় কেন বাধা পড়িতেছে? বৈষম্য প্রদর্শন করা হইতেছে কেন? হয় সংবিধানের বদলে শরিয়া আইন নিয়ে আসা হোক, অথবা নারীবিরোধী আইনগুলো ছুড়ে ফেলে সংবিধান মানা হোক। কিছু একটা তো করা হোক। আমরা নারী-পুরুষের সমতার কথা মুখে বলবো, কিন্তু কাজে মানবো না-এ আর কতকাল চলবে? ভয়াল স্রোতের নদীতে দুই নৌকোয় পা দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলে লাভ তো হয় না, বরং ডুবে মরার আশংকা থেকে যায়।

বিয়ে নিবন্ধন করার কাজে নারীকে নিষিদ্ধ করার আদেশটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ, নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দূর করার সনদ এবং নারী উন্নয়নের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। নারীকে দাবিয়ে রেখে দেশকে সভ্য করা যায় না, শিক্ষিত করাও যায় না। নারীকে বৈষম্যের শিকার করে দেশের সত্যিকার উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব নয়। যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন আজ বাংলাদেশে ঘটেছে বলে মানুষ গৌরব করে, সে উন্নয়ন নিতান্তই অন্তঃসারশূন্য, যদি জনতার অর্ধেকই তাদের প্রাপ্য অধিকার না পায়।

রায়ে বলা হয়েছে নারী-কাজিরা রাতে সর্বত্র চলাফেরা করতে পারবে না। কেন পারবে না? কী অসুবিধে হয় নারী যদি রাতে রাস্তায় বেরোয়? যদি নারীকে শারীরিক অত্যাচার করা হয় রাস্তাঘাটে, সে তো নারীর দোষ নয়, দোষ যারা অত্যাচার করে তাদের। এ ক্ষেত্রে সরকারের কাজ কী? সরকারের কাজ সবার জন্য রাস্তাঘাট নিরাপদ রাখা। যেন কেউ কাউকে হেনস্তা করতে না পারে। নারীবিদ্বেষ কি শুধু রাতের বেলায় ওত পেতে থাকে নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে বলে? নারীবিদ্বেষ যদি সমাজে থাকে, তাহলে রাতেও যেমন ঝাঁপিয়ে পড়ে, দিনেও তেমন পড়ে। দিনে এমন ঘটনা ঘটতে থাকলে তাহলে তো কোর্ট বলে বসবে, শুধু রাতে নয়, দিনেও মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হওয়া নিষেধ। মেয়েদের ওপর নির্যাতন সবচেয়ে বেশি ঘটে ঘরে, তাহলে মেয়েরা কি ঘরেও থাকবে না? ঘরেও থাকবে না, বাইরেও বেরোবে না? তাহলে তো আমার সেই পুরোনো কথাটিই পুনরায় বলতে হয়, তাহলে কি এই সত্য যে নারীর না মরে মুক্তি নেই?

এক প্রধানমন্ত্রী চিরকাল ক্ষমতায় থাকেন না, নতুন প্রধানমন্ত্রী আসেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন নারী, তখন তাঁর উচিত ছিল নারীর সমানাধিকারের জন্য কিছু কাজ করা। পুরুষতন্ত্রের ঘোলা জলে ডুবে থাকা সমাজকে কিছুটা ডাঙ্গায় তোলা। ধর্মভিত্তিক বিবাহ নিবন্ধন আইন বাতিল করে অভিন্ন বিবাহ নিবন্ধন আইন প্রবর্তন করা। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন বাতিল করে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করা। যদি এই জরুরি কাজটুকু সম্ভব না হয়, তবে নারী এবং নারীবিদ্বেষী পুরুষে পার্থক্য হয়তো খুব বেশি থাকে না।

এ কথা ঠিক মেয়েরা যত শিক্ষিত এবং স্বনির্ভর হচ্ছে, তত পুরুষতন্ত্রের গায়ে আঁচড় পড়ছে, যত তারা স্বনির্ভর হচ্ছে, তত ভেঙে পড়ছে পুরুষতন্ত্র। পুরুষতন্ত্র এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারতো। কিন্তু নেতিয়ে পড়া পুরুষতন্ত্রকে গায়ে ধর্মের ঠেস দেওয়া হয়েছে। পুরুষতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে যুগে যুগে যে জিনিসটির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়, সেটি ধর্ম। ধর্মের সামনে সকলে মাথা নত করে। যেহেতু মানুষ ধর্মভীরু তাই ধর্মকে ব্যবহার করে যা কিছু করা সম্ভব দেশজুড়ে। বৈষম্যমূলক আইনকে বৈধতা দিতে ধর্মের প্রয়োজন হয় বটে।

শুনেছি আয়েশা সিদ্দিকা নামের এক মহিলা ২০১২ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া পৌরসভায় বিয়ের কাজি চেয়ে যে একখানা বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল, সেটি দেখে কাজি হওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। নানা রকম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় তাঁকে ডাকা হয়েছিল, তিনি সেসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কাজি হওয়ার জন্য বিবেচিতও হয়েছিলেন। দিনাজপুর থেকে তাঁর সাফল্যের নথিপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মন্ত্রণালয় থেকে একদিন বলা হয়, এই পদের জন্য নারী যোগ্য নয়। যদিও বিজ্ঞপ্তিতে নারী নয়, পুরুষ চাই এমন কোনও বাক্যই ছিল না। এরপর আয়েশা সিদ্দিকা ২০১৪ সালে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রণার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেন। সেই রায় বেরিয়েছে গত বছর। আদালতও মন্ত্রণালয়ের মতোই উচ্চারণ করেছে, নারী এ কাজের যোগ্য নয়। কেন যোগ্য নয়? যোগ্য নয় কারণ তাদের ঋতুস্রাব ঘটে। ঋতুস্রাব অপবিত্র, ঋতুস্রাবের নারী অপবিত্র, অপবিত্রদের তো বিয়ের মতো ধর্মীয় এবং পবিত্র কাজে অংশগ্রহণ মানায় না। সে কারণে নারীর যোগ্যতা নেই কাজি হওয়ার। ঠিক যেভাবে সমাজ নারীকে ইমাম হতে বাধা দেয় বা কোনও রকম ধর্মীয় নেত্রী হতে বাধা দেয়। আয়েশা সিদ্দিকা বলেছেন, হাইকোর্টের রায়কে তিনি চ্যালেঞ্জ করবেন। তিনি বলেন, কাজির কাজ বিয়ের রেজিস্টারে সই করা এবং পাত্র-পাত্রীকে সই করানো। সে কাজটি করতে হলে অঋতুমতী হওয়ার যুক্তি তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না।

আসলে নারীকে অবদমনের পিছনে, নারীর বিরুদ্ধে ক্রমাগত ঘটে চলা অন্যায় অত্যাচার বৈষম্য নির্যাতনের পিছনে কোনও যুক্তি নেই, শুধু থোকা থোকা বিদ্বেষ আছে, দলা দলা ঘৃণা আছে। আমি নারীর বিয়ের কাজি হওয়ার জন্য যত না অপেক্ষা করছি, তার চেয়ে বেশি অপেক্ষা করছি পুরুষের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মানুষ হয়ে ওঠার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

এই মাত্র | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন