শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে এত তোড়জোড়

নারীরা বিয়ের কাজি বা রেজিস্ট্রার হতে পারবে না- এই রায়ের পর চারদিকে প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে।

পরিবারে এবং সমাজে পুরুষের যা অধিকার, সেই অধিকার কি নারীর আছে? আমরা সকলেই জানি নেই। পুরুষের নানা কিছু হওয়ার, নানা কিছু করার, নানাভাবে চলার, নানা কিছু বলার অধিকার আছে, নারীর সে অধিকার নেই। আমি জানি না নারীরা মুসলিম বিয়ের কাজি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, এতে নারীরা রাগ করছে কেন? মনে হচ্ছে এই প্রথম বুঝি নারীদের কিছু থেকে বঞ্চিত করা হলো, যেন এই প্রথম নারীদের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হলো। নারীরা কি উত্তরাধিকার আইনে বঞ্চিত হয় না, বিবাহ এবং বিবাহ বিচ্ছেদ আইনে বঞ্চিত হয় না? বিবাহ বিচ্ছেদের পর সন্তানের অভিভাবকত্বের অধিকার পুরুষের যত, তত কি নারীকে দিয়েছে আইন? এসবের উত্তর ওই একটিই, না।

আইন পুরুষদের বঞ্চিত করে না, নারীকে বঞ্চিত করে কারণ তারা নারী। পুরুষের অধিকার আছে বিয়ের কাজি হওয়ার, নারীর সেই অধিকার নেই। এতে অবাক হওয়ার কী আছে? বরং অবাক হই, ধর্মান্ধতা এবং পুরুষতান্ত্রিকতায় টইটম্বুর দেশটিতে একজন নারী কী করে প্রধানমন্ত্রী হন।

আদালত বলেছে, ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়।’ কেন সম্ভব নয়? তাদের মতে, নারীর ঋতুস্রাবই বিয়ের কাজি হওয়ার ক্ষেত্রে নারীর জন্য প্রধান অন্তরায়। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে, ঋতুস্রাব যদি নারীর না হয়ে পুরুষের হতো, তাহলে কি ঋতুস্রাবের দোহাই দিয়ে পুরুষকে এভাবে বঞ্চিত করা হতো? ঋতুস্রাব কি কখনও বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর শ্রমে, কর্মে, ভ্রমণে? বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে নারীর দক্ষতায়, পারদর্শিতায়, নারীর বিদ্যা বুদ্ধি বিচক্ষণতায়? এর উত্তর একটিই, না। বরং যে হরমোন ঋতুস্রাব ঘটায়, সে হরমোনের কারণ নারীর শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য পুরুষের চেয়ে ভালো থাকে, নারীর হাড়মজ্জা ভালো থাকে, শিরদাঁড়া ভালো থাকে, হৃৎপি- ভালো থাকে। এই ঋতুস্রাবকে অপবিত্র ঘোষণা করা মূর্খতার চূড়ান্ত।

বিয়ের কাজি হতে পারবে না কোনও ঋতুমতী নারী। কিন্তু বিয়ের পাত্রীকে ঋতুমতী হতেই হবে। কাজি-নারীকে তাড়িয়ে পাত্রী-নারীকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। এতে নারীবিদ্বেষ রইলো, আবার নারীর জন্য কামনাও রইলো। ঠিক যেমন ধর্ষণে থাকে। শুধু কামনা থাকলে যৌনতা ঘটে, আর কামনার সঙ্গে নারীবিদ্বেষ যোগ হলে ধর্ষণ ঘটে।

সরকারি নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা বিষয়ে বাংলাদেশ সংবিধানের ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনও নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাঁহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ তাহলে এইবেলা সুযোগের সমতায় কেন বাধা পড়িতেছে? বৈষম্য প্রদর্শন করা হইতেছে কেন? হয় সংবিধানের বদলে শরিয়া আইন নিয়ে আসা হোক, অথবা নারীবিরোধী আইনগুলো ছুড়ে ফেলে সংবিধান মানা হোক। কিছু একটা তো করা হোক। আমরা নারী-পুরুষের সমতার কথা মুখে বলবো, কিন্তু কাজে মানবো না-এ আর কতকাল চলবে? ভয়াল স্রোতের নদীতে দুই নৌকোয় পা দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলে লাভ তো হয় না, বরং ডুবে মরার আশংকা থেকে যায়।

বিয়ে নিবন্ধন করার কাজে নারীকে নিষিদ্ধ করার আদেশটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ, নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দূর করার সনদ এবং নারী উন্নয়নের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। নারীকে দাবিয়ে রেখে দেশকে সভ্য করা যায় না, শিক্ষিত করাও যায় না। নারীকে বৈষম্যের শিকার করে দেশের সত্যিকার উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব নয়। যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন আজ বাংলাদেশে ঘটেছে বলে মানুষ গৌরব করে, সে উন্নয়ন নিতান্তই অন্তঃসারশূন্য, যদি জনতার অর্ধেকই তাদের প্রাপ্য অধিকার না পায়।

রায়ে বলা হয়েছে নারী-কাজিরা রাতে সর্বত্র চলাফেরা করতে পারবে না। কেন পারবে না? কী অসুবিধে হয় নারী যদি রাতে রাস্তায় বেরোয়? যদি নারীকে শারীরিক অত্যাচার করা হয় রাস্তাঘাটে, সে তো নারীর দোষ নয়, দোষ যারা অত্যাচার করে তাদের। এ ক্ষেত্রে সরকারের কাজ কী? সরকারের কাজ সবার জন্য রাস্তাঘাট নিরাপদ রাখা। যেন কেউ কাউকে হেনস্তা করতে না পারে। নারীবিদ্বেষ কি শুধু রাতের বেলায় ওত পেতে থাকে নারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে বলে? নারীবিদ্বেষ যদি সমাজে থাকে, তাহলে রাতেও যেমন ঝাঁপিয়ে পড়ে, দিনেও তেমন পড়ে। দিনে এমন ঘটনা ঘটতে থাকলে তাহলে তো কোর্ট বলে বসবে, শুধু রাতে নয়, দিনেও মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হওয়া নিষেধ। মেয়েদের ওপর নির্যাতন সবচেয়ে বেশি ঘটে ঘরে, তাহলে মেয়েরা কি ঘরেও থাকবে না? ঘরেও থাকবে না, বাইরেও বেরোবে না? তাহলে তো আমার সেই পুরোনো কথাটিই পুনরায় বলতে হয়, তাহলে কি এই সত্য যে নারীর না মরে মুক্তি নেই?

এক প্রধানমন্ত্রী চিরকাল ক্ষমতায় থাকেন না, নতুন প্রধানমন্ত্রী আসেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন নারী, তখন তাঁর উচিত ছিল নারীর সমানাধিকারের জন্য কিছু কাজ করা। পুরুষতন্ত্রের ঘোলা জলে ডুবে থাকা সমাজকে কিছুটা ডাঙ্গায় তোলা। ধর্মভিত্তিক বিবাহ নিবন্ধন আইন বাতিল করে অভিন্ন বিবাহ নিবন্ধন আইন প্রবর্তন করা। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন বাতিল করে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করা। যদি এই জরুরি কাজটুকু সম্ভব না হয়, তবে নারী এবং নারীবিদ্বেষী পুরুষে পার্থক্য হয়তো খুব বেশি থাকে না।

এ কথা ঠিক মেয়েরা যত শিক্ষিত এবং স্বনির্ভর হচ্ছে, তত পুরুষতন্ত্রের গায়ে আঁচড় পড়ছে, যত তারা স্বনির্ভর হচ্ছে, তত ভেঙে পড়ছে পুরুষতন্ত্র। পুরুষতন্ত্র এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারতো। কিন্তু নেতিয়ে পড়া পুরুষতন্ত্রকে গায়ে ধর্মের ঠেস দেওয়া হয়েছে। পুরুষতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে যুগে যুগে যে জিনিসটির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়, সেটি ধর্ম। ধর্মের সামনে সকলে মাথা নত করে। যেহেতু মানুষ ধর্মভীরু তাই ধর্মকে ব্যবহার করে যা কিছু করা সম্ভব দেশজুড়ে। বৈষম্যমূলক আইনকে বৈধতা দিতে ধর্মের প্রয়োজন হয় বটে।

শুনেছি আয়েশা সিদ্দিকা নামের এক মহিলা ২০১২ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া পৌরসভায় বিয়ের কাজি চেয়ে যে একখানা বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল, সেটি দেখে কাজি হওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। নানা রকম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় তাঁকে ডাকা হয়েছিল, তিনি সেসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কাজি হওয়ার জন্য বিবেচিতও হয়েছিলেন। দিনাজপুর থেকে তাঁর সাফল্যের নথিপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মন্ত্রণালয় থেকে একদিন বলা হয়, এই পদের জন্য নারী যোগ্য নয়। যদিও বিজ্ঞপ্তিতে নারী নয়, পুরুষ চাই এমন কোনও বাক্যই ছিল না। এরপর আয়েশা সিদ্দিকা ২০১৪ সালে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রণার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেন। সেই রায় বেরিয়েছে গত বছর। আদালতও মন্ত্রণালয়ের মতোই উচ্চারণ করেছে, নারী এ কাজের যোগ্য নয়। কেন যোগ্য নয়? যোগ্য নয় কারণ তাদের ঋতুস্রাব ঘটে। ঋতুস্রাব অপবিত্র, ঋতুস্রাবের নারী অপবিত্র, অপবিত্রদের তো বিয়ের মতো ধর্মীয় এবং পবিত্র কাজে অংশগ্রহণ মানায় না। সে কারণে নারীর যোগ্যতা নেই কাজি হওয়ার। ঠিক যেভাবে সমাজ নারীকে ইমাম হতে বাধা দেয় বা কোনও রকম ধর্মীয় নেত্রী হতে বাধা দেয়। আয়েশা সিদ্দিকা বলেছেন, হাইকোর্টের রায়কে তিনি চ্যালেঞ্জ করবেন। তিনি বলেন, কাজির কাজ বিয়ের রেজিস্টারে সই করা এবং পাত্র-পাত্রীকে সই করানো। সে কাজটি করতে হলে অঋতুমতী হওয়ার যুক্তি তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না।

আসলে নারীকে অবদমনের পিছনে, নারীর বিরুদ্ধে ক্রমাগত ঘটে চলা অন্যায় অত্যাচার বৈষম্য নির্যাতনের পিছনে কোনও যুক্তি নেই, শুধু থোকা থোকা বিদ্বেষ আছে, দলা দলা ঘৃণা আছে। আমি নারীর বিয়ের কাজি হওয়ার জন্য যত না অপেক্ষা করছি, তার চেয়ে বেশি অপেক্ষা করছি পুরুষের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মানুষ হয়ে ওঠার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের
গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি
ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার
কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০
টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম
শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা
বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য
আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর