শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

একজনের নাম দিয়ে তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করা যায়। কিন্তু তার পরিচয় ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কিছুই জানা যায় না। একজনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যই তার আসল পরিচয়। কানা ছেলের নামও পদ্মলোচন হয়। তেমনি একটি রাষ্ট্রের নাম দ্বারা অন্য রাষ্ট্র থেকে সেটিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা যায় বটে, কিন্তু রাষ্ট্রের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য জানা ও বোঝা যায় তার সংবিধান দেখে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ ও দর্শন। অনেক সময় সংবিধানের বিধান কাগজেই থাকে বাস্তবে দেখা যায় না। কিন্তু রাষ্ট্রের বাস্তব কার্যকরণ কখনো সংবিধানের বাইরে যেতে পারে না, গেলে তার প্রতিকারের সুযোগ থাকে। একটি রাষ্ট্রের জন্য সংবিধানের মৌলিক আদর্শ এবং অন্যান্য বিধানের সূত্র, ভিত্তি ও উৎস হিসেবে প্রধানত দুই-তিনটি বিষয় কাজ করে। প্রথমত, ওই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত গৌরবোজ্জ্বল সব ঘটনা, যার মধ্য থেকে বৃহত্তর জনমানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পাওয়া যায়। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে বসবাসরত সব জাতিসত্তা, অর্থাৎ নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, রীতিনীতি ও অভ্যাস।

তৃতীয়ত, বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বজনীন মানবিক ও মানবাধিকারের বিষয়াদি। আধুনিক যুগে আইন প্রণয়নের জনক হিসেবে যাকে ধরা হয়, সেই ফরাসি দার্শনিক লুইস মনটেস্কিউ (১৬৮৯-১৭৫৫) কর্তৃক প্রণীত আইনের মৌলিক রচনা ‘স্পিরিট অব ল’ গ্রন্থে আইন তৈরিতে প্রতিটি জাতির নিজস্ব সংস্কৃতির বাধ্যবাধকতার কথা উল্লেখ আছে, যার ফলে প্রত্যেক রাষ্ট্রের আইনে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য অপরিহার্য হয়ে ওঠে, যা প্রকৃতিগতভাবে ওই নির্দিষ্ট স্থানের মাটি ও জলবায়ুর সঙ্গে সম্পর্কিত বিধায় বৈশ্বিক চরিত্রের ধর্মকে তার সঙ্গে মেলানো যায় না। সে কারণেই বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাহাত্তরের সংবিধানের মৌলিক আদর্শ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সন্নিবেশিত করেন, যেটি জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল করে দেন। সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত মৌলিক আদর্শ কখনো বস্তবে না থাকলেও তা যদি সংবিধানে অটুট থাকে, সেটি এক সময়ে এসে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সাধারণ মানুষের মুক্তি সাধনে ভূমিকা রাখে। সেরকম একটা উদাহরণ দিই। ১৭৮৮ সালে রচিত এবং ১৭৯১ সালে বিল অব রাইটসের মাধ্যমে ধর্ম, বর্ণ জাতিভেদে সব নাগরিকের জন্য আমেরিকার সংবিধানে শতভাগ সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এর বাস্তব প্রতিফলন ছিল না। সব সময় সংবিধানে অটটু ছিল, এখনো আছে। ১৯৫৫ সালে এক বিপ্লবী ঘটনা ঘটে। অ্যালাবামা রাজ্যের মন্ট গোমরি শহর। প্রতিদিনের মতো ১ ডিসেম্বর রোজা পার্ক নামের একজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী চরম বর্ণবাদী জিম ক্রো আইন মেনেই বাসে শ্বেতাঙ্গদের জন্য সামনের সব আসন ছেড়ে দিয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত পেছনের আসনে বসেন। কিন্তু শ্বেতাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত আসন পূর্ণ হওয়ার পর আরও শ্বেতাঙ্গ বাসে উঠলে রোজা পার্ককে আসন ছেড়ে দিতে আদেশ দেয় বাসের ড্রাইভার। রোজা পার্ক আদেশ অমান্য করে সিটে বসে থাকে। পুলিশ ডেকে পার্ককে গ্রেফতার ও জেলে পাঠানো হয়। শ্বেতাঙ্গরা শ্রেষ্ঠ অর্থাৎ জিম ক্রো আইনের বিরুদ্ধে মামলা হয় এই মর্মে যে, ওটি সংবিধানবিরোধী। তখন অপরিচিত মার্টিন লুথার কিং রোজা পার্কের গ্রেফতারের প্রতিবাদে কৃষ্ণাঙ্গদের সংগঠিত এবং বিশাল প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলেন। এক বছরের মাথায় আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট জিম ক্রো আইনকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে বাতিল করে দেয়। রোজা পার্ক মুক্ত হন এবং ইতিহাসের হিরো হয়ে যান। এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় সংবিধানের মৌলিক আদর্শকে সমুন্নত রাখতে আমেরিকার ফেডারেল সরকার নতুন আইনের মাধ্যমে সব বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। একজন সাহসী মানুষের আইনসম্মত সাহসী পদক্ষেপ কত বড় পরিবর্তন আনতে পারে তার উদাহরণ হয়ে আছেন কৃষ্ণাঙ্গ নারী রোজা পার্ক। ১৯৬৪ সালে গণআন্দোলনের প্রধান নেতা মার্টিন লুথার কিং শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৬৫ সালে কৃষ্ণাঙ্গদের সর্বজনীন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। মৌলিক আদর্শ সংবিধানে অটুট ছিল বলেই রোজা পার্ক সাহস পান এবং স্বাধীনতার দেড় শ বছরের মাথায় এসেও অসাংবিধানিক আইন বাতিল হয়। সংবিধানের মৌলিক আদর্শ একটা রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথায় কথায় এবং রাইফেলের খোঁচায় তা বাতিল হলে রাষ্ট্রের জন্য মহাসর্বনাশ হয়। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক সংবিধানের মৌলিক আদর্শ বাতিল করায় বাংলাদেশের কত বড় সর্বনাশ হয়েছে তার যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য এত সময় একটা নাতিদীর্ঘ ভূমিকা নিতে হলো। নামের তাৎপর্য থাকলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং এ দুটি অধ্যায়ের একক চালিকাশক্তি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অপরিহার্য উপাদান ও আদর্শগত বৈশিষ্ট্য হিসেবে সংযুক্ত হয়ে আছে। এ তিনকে আলাদা করা যায় না। একই সঙ্গে উল্লিখিত তিনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বাঙালি জাতির দেড় হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এসবের ঐকতানে তৈরি হয় বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের আসল পরিচয়, অর্থাৎ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং এর সবকিছু মৌলিক আদর্শ হিসেবে বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়। তাহলে কি এই দাঁড়ায় না যে, বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু এবং বাহাত্তরের সংবিধান এক ও অভিন্ন। একই সূত্রে তাহলে কি এই যুক্তি সঠিক নয় যে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা এবং বাহাত্তরের মৌলিক আদর্শকে বাতিল করার মানেই হলো বাংলাদেশকে হত্যা করা। বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছেন এবং সামরিক আদেশ দ্বারা কে বা কারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ বাতিল করেছেন তার সবকিছুই সবার জানা। প্রসঙ্গের খাতিরে সংক্ষেপে কিছু তথ্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধানের মৌলিক আদর্শসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিফলন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় সন্নিবেশিত ছিল তার সবকিছু বাতিল করে দিলেন। তারপর সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ একইভাবে বাতিল করায় রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের সংমিশ্রণ ঘটে এবং মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শের ওপর থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ সরে যায়। গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। কারণ ধর্মনিরপেক্ষতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না। লন্ডনের বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা কুয়েরসাস কর্তৃক প্রকাশিত এবং বেন ডুপ্রে কর্তৃক লিখিত পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান ১৯৯২ সালে রুলিং দেন, ধর্ম যখন রাজনীতির মধ্যে ঢুকে যায় তখন তার প্রথম ক্যাজুয়ালটি হয় গণতন্ত্র। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ বাতিল হওয়ায় মৌলিকভাবে গণতন্ত্রকে হারাম হিসেবে বিশ্বাসী ওয়াহাবিতন্ত্রের রাজনীতির প্রধান ধারক জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পায়, যার ধারাবাহিকতায় ধর্মীয় উগ্রবাদের কবলে পড়ে বাংলাদেশ এবং তার হাত ধরেই জঙ্গিবাদের উৎপত্তি, যেটি এখন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে উঠেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদের সম্মিলিত গোষ্ঠী ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আধুনিকতা ও যৌক্তিকতার জায়গা থেকে সরিয়ে দিচ্ছে। এ কাজে তারা আজ অনেকটাই সফল। মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা পরিবর্তন করে অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে সে জায়গায় যথাক্রমে স্বাধীনতা ও যুদ্ধ শব্দ দুটি বসিয়ে দেওয়া হয়। সামরিক আদেশ দ্বারা এ কাজ কেন করা হলো তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে এতে যা হলো, সংগ্রাম শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ২৩ বছর ধরে চালিত পাকিস্তানের সব অপকর্ম যেমন ঢেকে যায়, তেমনি নেই হয়ে যায় বাঙালি জাতির উজ্জ্বলতম গৌরবময় সব ঐতিহাসিক ঘটনা ও অর্জন এবং তার থেকে বহমান চেতনা। আর মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ভৌগোলিক স্বাধীনতা অর্জনই শেষ লক্ষ্য হয়ে যায়। অথচ মুক্তি, অর্থাৎ সব ধরনের বৈষম্য বঞ্চনা, ক্ষুধা দারিদ্র্য ও অন্ধত্বের কশাঘাত থেকে মুক্তি অর্জনই ছিল স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যা অত্যন্ত দূরদৃষ্টির সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন।

কিন্তু সামরিক আদেশ দ্বারা মুক্তি কথাটি বাতিল করায় বাংলাদেশ সম্পূর্ণ লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ে। লক্ষ্যহীন বাংলাদেশ দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটু গভীর দৃষ্টিতে দেখলে ধরা পড়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা, বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ এবং প্রস্তাবনা থেকে মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় বাদ দেওয়ার সম্মিলিত অর্থ দাঁড়ায় বাংলাদেশকে হত্যা করা। এ বিষয়ে ইতিহাসের উদাহরণসহ বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরাই ছিল আজকের লেখার উদ্দেশ্য। আবার বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছে।  মানুষের সহজাত কথা, পিতার হত্যা চেষ্টায় যে সন্তান জড়িত থাকে তিনি পৈতৃক সম্পদ থেকে বঞ্চিত হবেন সেটাই স্বাভাবিক। রাষ্ট্রকে হত্যার চেষ্টা আরও বড় অপরাধ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক