শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

একজনের নাম দিয়ে তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করা যায়। কিন্তু তার পরিচয় ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কিছুই জানা যায় না। একজনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যই তার আসল পরিচয়। কানা ছেলের নামও পদ্মলোচন হয়। তেমনি একটি রাষ্ট্রের নাম দ্বারা অন্য রাষ্ট্র থেকে সেটিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা যায় বটে, কিন্তু রাষ্ট্রের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য জানা ও বোঝা যায় তার সংবিধান দেখে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ ও দর্শন। অনেক সময় সংবিধানের বিধান কাগজেই থাকে বাস্তবে দেখা যায় না। কিন্তু রাষ্ট্রের বাস্তব কার্যকরণ কখনো সংবিধানের বাইরে যেতে পারে না, গেলে তার প্রতিকারের সুযোগ থাকে। একটি রাষ্ট্রের জন্য সংবিধানের মৌলিক আদর্শ এবং অন্যান্য বিধানের সূত্র, ভিত্তি ও উৎস হিসেবে প্রধানত দুই-তিনটি বিষয় কাজ করে। প্রথমত, ওই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত গৌরবোজ্জ্বল সব ঘটনা, যার মধ্য থেকে বৃহত্তর জনমানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পাওয়া যায়। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে বসবাসরত সব জাতিসত্তা, অর্থাৎ নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, রীতিনীতি ও অভ্যাস।

তৃতীয়ত, বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বজনীন মানবিক ও মানবাধিকারের বিষয়াদি। আধুনিক যুগে আইন প্রণয়নের জনক হিসেবে যাকে ধরা হয়, সেই ফরাসি দার্শনিক লুইস মনটেস্কিউ (১৬৮৯-১৭৫৫) কর্তৃক প্রণীত আইনের মৌলিক রচনা ‘স্পিরিট অব ল’ গ্রন্থে আইন তৈরিতে প্রতিটি জাতির নিজস্ব সংস্কৃতির বাধ্যবাধকতার কথা উল্লেখ আছে, যার ফলে প্রত্যেক রাষ্ট্রের আইনে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য অপরিহার্য হয়ে ওঠে, যা প্রকৃতিগতভাবে ওই নির্দিষ্ট স্থানের মাটি ও জলবায়ুর সঙ্গে সম্পর্কিত বিধায় বৈশ্বিক চরিত্রের ধর্মকে তার সঙ্গে মেলানো যায় না। সে কারণেই বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাহাত্তরের সংবিধানের মৌলিক আদর্শ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সন্নিবেশিত করেন, যেটি জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল করে দেন। সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত মৌলিক আদর্শ কখনো বস্তবে না থাকলেও তা যদি সংবিধানে অটুট থাকে, সেটি এক সময়ে এসে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সাধারণ মানুষের মুক্তি সাধনে ভূমিকা রাখে। সেরকম একটা উদাহরণ দিই। ১৭৮৮ সালে রচিত এবং ১৭৯১ সালে বিল অব রাইটসের মাধ্যমে ধর্ম, বর্ণ জাতিভেদে সব নাগরিকের জন্য আমেরিকার সংবিধানে শতভাগ সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এর বাস্তব প্রতিফলন ছিল না। সব সময় সংবিধানে অটটু ছিল, এখনো আছে। ১৯৫৫ সালে এক বিপ্লবী ঘটনা ঘটে। অ্যালাবামা রাজ্যের মন্ট গোমরি শহর। প্রতিদিনের মতো ১ ডিসেম্বর রোজা পার্ক নামের একজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী চরম বর্ণবাদী জিম ক্রো আইন মেনেই বাসে শ্বেতাঙ্গদের জন্য সামনের সব আসন ছেড়ে দিয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত পেছনের আসনে বসেন। কিন্তু শ্বেতাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত আসন পূর্ণ হওয়ার পর আরও শ্বেতাঙ্গ বাসে উঠলে রোজা পার্ককে আসন ছেড়ে দিতে আদেশ দেয় বাসের ড্রাইভার। রোজা পার্ক আদেশ অমান্য করে সিটে বসে থাকে। পুলিশ ডেকে পার্ককে গ্রেফতার ও জেলে পাঠানো হয়। শ্বেতাঙ্গরা শ্রেষ্ঠ অর্থাৎ জিম ক্রো আইনের বিরুদ্ধে মামলা হয় এই মর্মে যে, ওটি সংবিধানবিরোধী। তখন অপরিচিত মার্টিন লুথার কিং রোজা পার্কের গ্রেফতারের প্রতিবাদে কৃষ্ণাঙ্গদের সংগঠিত এবং বিশাল প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলেন। এক বছরের মাথায় আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট জিম ক্রো আইনকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে বাতিল করে দেয়। রোজা পার্ক মুক্ত হন এবং ইতিহাসের হিরো হয়ে যান। এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় সংবিধানের মৌলিক আদর্শকে সমুন্নত রাখতে আমেরিকার ফেডারেল সরকার নতুন আইনের মাধ্যমে সব বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। একজন সাহসী মানুষের আইনসম্মত সাহসী পদক্ষেপ কত বড় পরিবর্তন আনতে পারে তার উদাহরণ হয়ে আছেন কৃষ্ণাঙ্গ নারী রোজা পার্ক। ১৯৬৪ সালে গণআন্দোলনের প্রধান নেতা মার্টিন লুথার কিং শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৬৫ সালে কৃষ্ণাঙ্গদের সর্বজনীন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। মৌলিক আদর্শ সংবিধানে অটুট ছিল বলেই রোজা পার্ক সাহস পান এবং স্বাধীনতার দেড় শ বছরের মাথায় এসেও অসাংবিধানিক আইন বাতিল হয়। সংবিধানের মৌলিক আদর্শ একটা রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথায় কথায় এবং রাইফেলের খোঁচায় তা বাতিল হলে রাষ্ট্রের জন্য মহাসর্বনাশ হয়। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক সংবিধানের মৌলিক আদর্শ বাতিল করায় বাংলাদেশের কত বড় সর্বনাশ হয়েছে তার যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য এত সময় একটা নাতিদীর্ঘ ভূমিকা নিতে হলো। নামের তাৎপর্য থাকলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং এ দুটি অধ্যায়ের একক চালিকাশক্তি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অপরিহার্য উপাদান ও আদর্শগত বৈশিষ্ট্য হিসেবে সংযুক্ত হয়ে আছে। এ তিনকে আলাদা করা যায় না। একই সঙ্গে উল্লিখিত তিনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বাঙালি জাতির দেড় হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এসবের ঐকতানে তৈরি হয় বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের আসল পরিচয়, অর্থাৎ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং এর সবকিছু মৌলিক আদর্শ হিসেবে বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়। তাহলে কি এই দাঁড়ায় না যে, বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু এবং বাহাত্তরের সংবিধান এক ও অভিন্ন। একই সূত্রে তাহলে কি এই যুক্তি সঠিক নয় যে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা এবং বাহাত্তরের মৌলিক আদর্শকে বাতিল করার মানেই হলো বাংলাদেশকে হত্যা করা। বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছেন এবং সামরিক আদেশ দ্বারা কে বা কারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ বাতিল করেছেন তার সবকিছুই সবার জানা। প্রসঙ্গের খাতিরে সংক্ষেপে কিছু তথ্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধানের মৌলিক আদর্শসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিফলন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় সন্নিবেশিত ছিল তার সবকিছু বাতিল করে দিলেন। তারপর সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ একইভাবে বাতিল করায় রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের সংমিশ্রণ ঘটে এবং মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শের ওপর থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ সরে যায়। গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। কারণ ধর্মনিরপেক্ষতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না। লন্ডনের বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা কুয়েরসাস কর্তৃক প্রকাশিত এবং বেন ডুপ্রে কর্তৃক লিখিত পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান ১৯৯২ সালে রুলিং দেন, ধর্ম যখন রাজনীতির মধ্যে ঢুকে যায় তখন তার প্রথম ক্যাজুয়ালটি হয় গণতন্ত্র। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ বাতিল হওয়ায় মৌলিকভাবে গণতন্ত্রকে হারাম হিসেবে বিশ্বাসী ওয়াহাবিতন্ত্রের রাজনীতির প্রধান ধারক জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পায়, যার ধারাবাহিকতায় ধর্মীয় উগ্রবাদের কবলে পড়ে বাংলাদেশ এবং তার হাত ধরেই জঙ্গিবাদের উৎপত্তি, যেটি এখন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে উঠেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদের সম্মিলিত গোষ্ঠী ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আধুনিকতা ও যৌক্তিকতার জায়গা থেকে সরিয়ে দিচ্ছে। এ কাজে তারা আজ অনেকটাই সফল। মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা পরিবর্তন করে অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে সে জায়গায় যথাক্রমে স্বাধীনতা ও যুদ্ধ শব্দ দুটি বসিয়ে দেওয়া হয়। সামরিক আদেশ দ্বারা এ কাজ কেন করা হলো তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে এতে যা হলো, সংগ্রাম শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ২৩ বছর ধরে চালিত পাকিস্তানের সব অপকর্ম যেমন ঢেকে যায়, তেমনি নেই হয়ে যায় বাঙালি জাতির উজ্জ্বলতম গৌরবময় সব ঐতিহাসিক ঘটনা ও অর্জন এবং তার থেকে বহমান চেতনা। আর মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ভৌগোলিক স্বাধীনতা অর্জনই শেষ লক্ষ্য হয়ে যায়। অথচ মুক্তি, অর্থাৎ সব ধরনের বৈষম্য বঞ্চনা, ক্ষুধা দারিদ্র্য ও অন্ধত্বের কশাঘাত থেকে মুক্তি অর্জনই ছিল স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যা অত্যন্ত দূরদৃষ্টির সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন।

কিন্তু সামরিক আদেশ দ্বারা মুক্তি কথাটি বাতিল করায় বাংলাদেশ সম্পূর্ণ লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ে। লক্ষ্যহীন বাংলাদেশ দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটু গভীর দৃষ্টিতে দেখলে ধরা পড়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা, বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ এবং প্রস্তাবনা থেকে মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় বাদ দেওয়ার সম্মিলিত অর্থ দাঁড়ায় বাংলাদেশকে হত্যা করা। এ বিষয়ে ইতিহাসের উদাহরণসহ বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরাই ছিল আজকের লেখার উদ্দেশ্য। আবার বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছে।  মানুষের সহজাত কথা, পিতার হত্যা চেষ্টায় যে সন্তান জড়িত থাকে তিনি পৈতৃক সম্পদ থেকে বঞ্চিত হবেন সেটাই স্বাভাবিক। রাষ্ট্রকে হত্যার চেষ্টা আরও বড় অপরাধ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক