শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

একজনের নাম দিয়ে তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করা যায়। কিন্তু তার পরিচয় ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কিছুই জানা যায় না। একজনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যই তার আসল পরিচয়। কানা ছেলের নামও পদ্মলোচন হয়। তেমনি একটি রাষ্ট্রের নাম দ্বারা অন্য রাষ্ট্র থেকে সেটিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা যায় বটে, কিন্তু রাষ্ট্রের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য জানা ও বোঝা যায় তার সংবিধান দেখে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ ও দর্শন। অনেক সময় সংবিধানের বিধান কাগজেই থাকে বাস্তবে দেখা যায় না। কিন্তু রাষ্ট্রের বাস্তব কার্যকরণ কখনো সংবিধানের বাইরে যেতে পারে না, গেলে তার প্রতিকারের সুযোগ থাকে। একটি রাষ্ট্রের জন্য সংবিধানের মৌলিক আদর্শ এবং অন্যান্য বিধানের সূত্র, ভিত্তি ও উৎস হিসেবে প্রধানত দুই-তিনটি বিষয় কাজ করে। প্রথমত, ওই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত গৌরবোজ্জ্বল সব ঘটনা, যার মধ্য থেকে বৃহত্তর জনমানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পাওয়া যায়। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে বসবাসরত সব জাতিসত্তা, অর্থাৎ নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, রীতিনীতি ও অভ্যাস।

তৃতীয়ত, বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বজনীন মানবিক ও মানবাধিকারের বিষয়াদি। আধুনিক যুগে আইন প্রণয়নের জনক হিসেবে যাকে ধরা হয়, সেই ফরাসি দার্শনিক লুইস মনটেস্কিউ (১৬৮৯-১৭৫৫) কর্তৃক প্রণীত আইনের মৌলিক রচনা ‘স্পিরিট অব ল’ গ্রন্থে আইন তৈরিতে প্রতিটি জাতির নিজস্ব সংস্কৃতির বাধ্যবাধকতার কথা উল্লেখ আছে, যার ফলে প্রত্যেক রাষ্ট্রের আইনে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য অপরিহার্য হয়ে ওঠে, যা প্রকৃতিগতভাবে ওই নির্দিষ্ট স্থানের মাটি ও জলবায়ুর সঙ্গে সম্পর্কিত বিধায় বৈশ্বিক চরিত্রের ধর্মকে তার সঙ্গে মেলানো যায় না। সে কারণেই বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাহাত্তরের সংবিধানের মৌলিক আদর্শ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সন্নিবেশিত করেন, যেটি জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল করে দেন। সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত মৌলিক আদর্শ কখনো বস্তবে না থাকলেও তা যদি সংবিধানে অটুট থাকে, সেটি এক সময়ে এসে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সাধারণ মানুষের মুক্তি সাধনে ভূমিকা রাখে। সেরকম একটা উদাহরণ দিই। ১৭৮৮ সালে রচিত এবং ১৭৯১ সালে বিল অব রাইটসের মাধ্যমে ধর্ম, বর্ণ জাতিভেদে সব নাগরিকের জন্য আমেরিকার সংবিধানে শতভাগ সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এর বাস্তব প্রতিফলন ছিল না। সব সময় সংবিধানে অটটু ছিল, এখনো আছে। ১৯৫৫ সালে এক বিপ্লবী ঘটনা ঘটে। অ্যালাবামা রাজ্যের মন্ট গোমরি শহর। প্রতিদিনের মতো ১ ডিসেম্বর রোজা পার্ক নামের একজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী চরম বর্ণবাদী জিম ক্রো আইন মেনেই বাসে শ্বেতাঙ্গদের জন্য সামনের সব আসন ছেড়ে দিয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত পেছনের আসনে বসেন। কিন্তু শ্বেতাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত আসন পূর্ণ হওয়ার পর আরও শ্বেতাঙ্গ বাসে উঠলে রোজা পার্ককে আসন ছেড়ে দিতে আদেশ দেয় বাসের ড্রাইভার। রোজা পার্ক আদেশ অমান্য করে সিটে বসে থাকে। পুলিশ ডেকে পার্ককে গ্রেফতার ও জেলে পাঠানো হয়। শ্বেতাঙ্গরা শ্রেষ্ঠ অর্থাৎ জিম ক্রো আইনের বিরুদ্ধে মামলা হয় এই মর্মে যে, ওটি সংবিধানবিরোধী। তখন অপরিচিত মার্টিন লুথার কিং রোজা পার্কের গ্রেফতারের প্রতিবাদে কৃষ্ণাঙ্গদের সংগঠিত এবং বিশাল প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলেন। এক বছরের মাথায় আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট জিম ক্রো আইনকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে বাতিল করে দেয়। রোজা পার্ক মুক্ত হন এবং ইতিহাসের হিরো হয়ে যান। এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় সংবিধানের মৌলিক আদর্শকে সমুন্নত রাখতে আমেরিকার ফেডারেল সরকার নতুন আইনের মাধ্যমে সব বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। একজন সাহসী মানুষের আইনসম্মত সাহসী পদক্ষেপ কত বড় পরিবর্তন আনতে পারে তার উদাহরণ হয়ে আছেন কৃষ্ণাঙ্গ নারী রোজা পার্ক। ১৯৬৪ সালে গণআন্দোলনের প্রধান নেতা মার্টিন লুথার কিং শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৬৫ সালে কৃষ্ণাঙ্গদের সর্বজনীন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। মৌলিক আদর্শ সংবিধানে অটুট ছিল বলেই রোজা পার্ক সাহস পান এবং স্বাধীনতার দেড় শ বছরের মাথায় এসেও অসাংবিধানিক আইন বাতিল হয়। সংবিধানের মৌলিক আদর্শ একটা রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথায় কথায় এবং রাইফেলের খোঁচায় তা বাতিল হলে রাষ্ট্রের জন্য মহাসর্বনাশ হয়। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক সংবিধানের মৌলিক আদর্শ বাতিল করায় বাংলাদেশের কত বড় সর্বনাশ হয়েছে তার যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য এত সময় একটা নাতিদীর্ঘ ভূমিকা নিতে হলো। নামের তাৎপর্য থাকলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং এ দুটি অধ্যায়ের একক চালিকাশক্তি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অপরিহার্য উপাদান ও আদর্শগত বৈশিষ্ট্য হিসেবে সংযুক্ত হয়ে আছে। এ তিনকে আলাদা করা যায় না। একই সঙ্গে উল্লিখিত তিনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বাঙালি জাতির দেড় হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এসবের ঐকতানে তৈরি হয় বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের আসল পরিচয়, অর্থাৎ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং এর সবকিছু মৌলিক আদর্শ হিসেবে বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়। তাহলে কি এই দাঁড়ায় না যে, বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু এবং বাহাত্তরের সংবিধান এক ও অভিন্ন। একই সূত্রে তাহলে কি এই যুক্তি সঠিক নয় যে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা এবং বাহাত্তরের মৌলিক আদর্শকে বাতিল করার মানেই হলো বাংলাদেশকে হত্যা করা। বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছেন এবং সামরিক আদেশ দ্বারা কে বা কারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ বাতিল করেছেন তার সবকিছুই সবার জানা। প্রসঙ্গের খাতিরে সংক্ষেপে কিছু তথ্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধানের মৌলিক আদর্শসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিফলন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় সন্নিবেশিত ছিল তার সবকিছু বাতিল করে দিলেন। তারপর সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ একইভাবে বাতিল করায় রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের সংমিশ্রণ ঘটে এবং মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শের ওপর থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ সরে যায়। গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। কারণ ধর্মনিরপেক্ষতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না। লন্ডনের বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা কুয়েরসাস কর্তৃক প্রকাশিত এবং বেন ডুপ্রে কর্তৃক লিখিত পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান ১৯৯২ সালে রুলিং দেন, ধর্ম যখন রাজনীতির মধ্যে ঢুকে যায় তখন তার প্রথম ক্যাজুয়ালটি হয় গণতন্ত্র। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ বাতিল হওয়ায় মৌলিকভাবে গণতন্ত্রকে হারাম হিসেবে বিশ্বাসী ওয়াহাবিতন্ত্রের রাজনীতির প্রধান ধারক জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পায়, যার ধারাবাহিকতায় ধর্মীয় উগ্রবাদের কবলে পড়ে বাংলাদেশ এবং তার হাত ধরেই জঙ্গিবাদের উৎপত্তি, যেটি এখন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে উঠেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদের সম্মিলিত গোষ্ঠী ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আধুনিকতা ও যৌক্তিকতার জায়গা থেকে সরিয়ে দিচ্ছে। এ কাজে তারা আজ অনেকটাই সফল। মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা পরিবর্তন করে অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে সে জায়গায় যথাক্রমে স্বাধীনতা ও যুদ্ধ শব্দ দুটি বসিয়ে দেওয়া হয়। সামরিক আদেশ দ্বারা এ কাজ কেন করা হলো তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে এতে যা হলো, সংগ্রাম শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ২৩ বছর ধরে চালিত পাকিস্তানের সব অপকর্ম যেমন ঢেকে যায়, তেমনি নেই হয়ে যায় বাঙালি জাতির উজ্জ্বলতম গৌরবময় সব ঐতিহাসিক ঘটনা ও অর্জন এবং তার থেকে বহমান চেতনা। আর মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ভৌগোলিক স্বাধীনতা অর্জনই শেষ লক্ষ্য হয়ে যায়। অথচ মুক্তি, অর্থাৎ সব ধরনের বৈষম্য বঞ্চনা, ক্ষুধা দারিদ্র্য ও অন্ধত্বের কশাঘাত থেকে মুক্তি অর্জনই ছিল স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যা অত্যন্ত দূরদৃষ্টির সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন।

কিন্তু সামরিক আদেশ দ্বারা মুক্তি কথাটি বাতিল করায় বাংলাদেশ সম্পূর্ণ লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ে। লক্ষ্যহীন বাংলাদেশ দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটু গভীর দৃষ্টিতে দেখলে ধরা পড়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা, বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ এবং প্রস্তাবনা থেকে মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় বাদ দেওয়ার সম্মিলিত অর্থ দাঁড়ায় বাংলাদেশকে হত্যা করা। এ বিষয়ে ইতিহাসের উদাহরণসহ বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরাই ছিল আজকের লেখার উদ্দেশ্য। আবার বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছে।  মানুষের সহজাত কথা, পিতার হত্যা চেষ্টায় যে সন্তান জড়িত থাকে তিনি পৈতৃক সম্পদ থেকে বঞ্চিত হবেন সেটাই স্বাভাবিক। রাষ্ট্রকে হত্যার চেষ্টা আরও বড় অপরাধ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা