শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

একজনের নাম দিয়ে তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করা যায়। কিন্তু তার পরিচয় ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কিছুই জানা যায় না। একজনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যই তার আসল পরিচয়। কানা ছেলের নামও পদ্মলোচন হয়। তেমনি একটি রাষ্ট্রের নাম দ্বারা অন্য রাষ্ট্র থেকে সেটিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা যায় বটে, কিন্তু রাষ্ট্রের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য জানা ও বোঝা যায় তার সংবিধান দেখে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ ও দর্শন। অনেক সময় সংবিধানের বিধান কাগজেই থাকে বাস্তবে দেখা যায় না। কিন্তু রাষ্ট্রের বাস্তব কার্যকরণ কখনো সংবিধানের বাইরে যেতে পারে না, গেলে তার প্রতিকারের সুযোগ থাকে। একটি রাষ্ট্রের জন্য সংবিধানের মৌলিক আদর্শ এবং অন্যান্য বিধানের সূত্র, ভিত্তি ও উৎস হিসেবে প্রধানত দুই-তিনটি বিষয় কাজ করে। প্রথমত, ওই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত গৌরবোজ্জ্বল সব ঘটনা, যার মধ্য থেকে বৃহত্তর জনমানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পাওয়া যায়। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে বসবাসরত সব জাতিসত্তা, অর্থাৎ নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, রীতিনীতি ও অভ্যাস।

তৃতীয়ত, বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বজনীন মানবিক ও মানবাধিকারের বিষয়াদি। আধুনিক যুগে আইন প্রণয়নের জনক হিসেবে যাকে ধরা হয়, সেই ফরাসি দার্শনিক লুইস মনটেস্কিউ (১৬৮৯-১৭৫৫) কর্তৃক প্রণীত আইনের মৌলিক রচনা ‘স্পিরিট অব ল’ গ্রন্থে আইন তৈরিতে প্রতিটি জাতির নিজস্ব সংস্কৃতির বাধ্যবাধকতার কথা উল্লেখ আছে, যার ফলে প্রত্যেক রাষ্ট্রের আইনে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য অপরিহার্য হয়ে ওঠে, যা প্রকৃতিগতভাবে ওই নির্দিষ্ট স্থানের মাটি ও জলবায়ুর সঙ্গে সম্পর্কিত বিধায় বৈশ্বিক চরিত্রের ধর্মকে তার সঙ্গে মেলানো যায় না। সে কারণেই বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাহাত্তরের সংবিধানের মৌলিক আদর্শ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সন্নিবেশিত করেন, যেটি জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল করে দেন। সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত মৌলিক আদর্শ কখনো বস্তবে না থাকলেও তা যদি সংবিধানে অটুট থাকে, সেটি এক সময়ে এসে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সাধারণ মানুষের মুক্তি সাধনে ভূমিকা রাখে। সেরকম একটা উদাহরণ দিই। ১৭৮৮ সালে রচিত এবং ১৭৯১ সালে বিল অব রাইটসের মাধ্যমে ধর্ম, বর্ণ জাতিভেদে সব নাগরিকের জন্য আমেরিকার সংবিধানে শতভাগ সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এর বাস্তব প্রতিফলন ছিল না। সব সময় সংবিধানে অটটু ছিল, এখনো আছে। ১৯৫৫ সালে এক বিপ্লবী ঘটনা ঘটে। অ্যালাবামা রাজ্যের মন্ট গোমরি শহর। প্রতিদিনের মতো ১ ডিসেম্বর রোজা পার্ক নামের একজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী চরম বর্ণবাদী জিম ক্রো আইন মেনেই বাসে শ্বেতাঙ্গদের জন্য সামনের সব আসন ছেড়ে দিয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত পেছনের আসনে বসেন। কিন্তু শ্বেতাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত আসন পূর্ণ হওয়ার পর আরও শ্বেতাঙ্গ বাসে উঠলে রোজা পার্ককে আসন ছেড়ে দিতে আদেশ দেয় বাসের ড্রাইভার। রোজা পার্ক আদেশ অমান্য করে সিটে বসে থাকে। পুলিশ ডেকে পার্ককে গ্রেফতার ও জেলে পাঠানো হয়। শ্বেতাঙ্গরা শ্রেষ্ঠ অর্থাৎ জিম ক্রো আইনের বিরুদ্ধে মামলা হয় এই মর্মে যে, ওটি সংবিধানবিরোধী। তখন অপরিচিত মার্টিন লুথার কিং রোজা পার্কের গ্রেফতারের প্রতিবাদে কৃষ্ণাঙ্গদের সংগঠিত এবং বিশাল প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলেন। এক বছরের মাথায় আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট জিম ক্রো আইনকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে বাতিল করে দেয়। রোজা পার্ক মুক্ত হন এবং ইতিহাসের হিরো হয়ে যান। এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় সংবিধানের মৌলিক আদর্শকে সমুন্নত রাখতে আমেরিকার ফেডারেল সরকার নতুন আইনের মাধ্যমে সব বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। একজন সাহসী মানুষের আইনসম্মত সাহসী পদক্ষেপ কত বড় পরিবর্তন আনতে পারে তার উদাহরণ হয়ে আছেন কৃষ্ণাঙ্গ নারী রোজা পার্ক। ১৯৬৪ সালে গণআন্দোলনের প্রধান নেতা মার্টিন লুথার কিং শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৬৫ সালে কৃষ্ণাঙ্গদের সর্বজনীন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। মৌলিক আদর্শ সংবিধানে অটুট ছিল বলেই রোজা পার্ক সাহস পান এবং স্বাধীনতার দেড় শ বছরের মাথায় এসেও অসাংবিধানিক আইন বাতিল হয়। সংবিধানের মৌলিক আদর্শ একটা রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথায় কথায় এবং রাইফেলের খোঁচায় তা বাতিল হলে রাষ্ট্রের জন্য মহাসর্বনাশ হয়। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক সংবিধানের মৌলিক আদর্শ বাতিল করায় বাংলাদেশের কত বড় সর্বনাশ হয়েছে তার যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য এত সময় একটা নাতিদীর্ঘ ভূমিকা নিতে হলো। নামের তাৎপর্য থাকলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং এ দুটি অধ্যায়ের একক চালিকাশক্তি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অপরিহার্য উপাদান ও আদর্শগত বৈশিষ্ট্য হিসেবে সংযুক্ত হয়ে আছে। এ তিনকে আলাদা করা যায় না। একই সঙ্গে উল্লিখিত তিনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বাঙালি জাতির দেড় হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এসবের ঐকতানে তৈরি হয় বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের আসল পরিচয়, অর্থাৎ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং এর সবকিছু মৌলিক আদর্শ হিসেবে বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়। তাহলে কি এই দাঁড়ায় না যে, বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু এবং বাহাত্তরের সংবিধান এক ও অভিন্ন। একই সূত্রে তাহলে কি এই যুক্তি সঠিক নয় যে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা এবং বাহাত্তরের মৌলিক আদর্শকে বাতিল করার মানেই হলো বাংলাদেশকে হত্যা করা। বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছেন এবং সামরিক আদেশ দ্বারা কে বা কারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ বাতিল করেছেন তার সবকিছুই সবার জানা। প্রসঙ্গের খাতিরে সংক্ষেপে কিছু তথ্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধানের মৌলিক আদর্শসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিফলন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় সন্নিবেশিত ছিল তার সবকিছু বাতিল করে দিলেন। তারপর সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ একইভাবে বাতিল করায় রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের সংমিশ্রণ ঘটে এবং মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শের ওপর থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ সরে যায়। গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। কারণ ধর্মনিরপেক্ষতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না। লন্ডনের বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা কুয়েরসাস কর্তৃক প্রকাশিত এবং বেন ডুপ্রে কর্তৃক লিখিত পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান ১৯৯২ সালে রুলিং দেন, ধর্ম যখন রাজনীতির মধ্যে ঢুকে যায় তখন তার প্রথম ক্যাজুয়ালটি হয় গণতন্ত্র। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ বাতিল হওয়ায় মৌলিকভাবে গণতন্ত্রকে হারাম হিসেবে বিশ্বাসী ওয়াহাবিতন্ত্রের রাজনীতির প্রধান ধারক জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পায়, যার ধারাবাহিকতায় ধর্মীয় উগ্রবাদের কবলে পড়ে বাংলাদেশ এবং তার হাত ধরেই জঙ্গিবাদের উৎপত্তি, যেটি এখন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে উঠেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদের সম্মিলিত গোষ্ঠী ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আধুনিকতা ও যৌক্তিকতার জায়গা থেকে সরিয়ে দিচ্ছে। এ কাজে তারা আজ অনেকটাই সফল। মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা পরিবর্তন করে অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে সে জায়গায় যথাক্রমে স্বাধীনতা ও যুদ্ধ শব্দ দুটি বসিয়ে দেওয়া হয়। সামরিক আদেশ দ্বারা এ কাজ কেন করা হলো তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে এতে যা হলো, সংগ্রাম শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ২৩ বছর ধরে চালিত পাকিস্তানের সব অপকর্ম যেমন ঢেকে যায়, তেমনি নেই হয়ে যায় বাঙালি জাতির উজ্জ্বলতম গৌরবময় সব ঐতিহাসিক ঘটনা ও অর্জন এবং তার থেকে বহমান চেতনা। আর মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ভৌগোলিক স্বাধীনতা অর্জনই শেষ লক্ষ্য হয়ে যায়। অথচ মুক্তি, অর্থাৎ সব ধরনের বৈষম্য বঞ্চনা, ক্ষুধা দারিদ্র্য ও অন্ধত্বের কশাঘাত থেকে মুক্তি অর্জনই ছিল স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যা অত্যন্ত দূরদৃষ্টির সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন।

কিন্তু সামরিক আদেশ দ্বারা মুক্তি কথাটি বাতিল করায় বাংলাদেশ সম্পূর্ণ লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ে। লক্ষ্যহীন বাংলাদেশ দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটু গভীর দৃষ্টিতে দেখলে ধরা পড়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা, বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ এবং প্রস্তাবনা থেকে মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় বাদ দেওয়ার সম্মিলিত অর্থ দাঁড়ায় বাংলাদেশকে হত্যা করা। এ বিষয়ে ইতিহাসের উদাহরণসহ বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরাই ছিল আজকের লেখার উদ্দেশ্য। আবার বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছে।  মানুষের সহজাত কথা, পিতার হত্যা চেষ্টায় যে সন্তান জড়িত থাকে তিনি পৈতৃক সম্পদ থেকে বঞ্চিত হবেন সেটাই স্বাভাবিক। রাষ্ট্রকে হত্যার চেষ্টা আরও বড় অপরাধ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম