শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে

একজনের নাম দিয়ে তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করা যায়। কিন্তু তার পরিচয় ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কিছুই জানা যায় না। একজনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যই তার আসল পরিচয়। কানা ছেলের নামও পদ্মলোচন হয়। তেমনি একটি রাষ্ট্রের নাম দ্বারা অন্য রাষ্ট্র থেকে সেটিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা যায় বটে, কিন্তু রাষ্ট্রের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য জানা ও বোঝা যায় তার সংবিধান দেখে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ ও দর্শন। অনেক সময় সংবিধানের বিধান কাগজেই থাকে বাস্তবে দেখা যায় না। কিন্তু রাষ্ট্রের বাস্তব কার্যকরণ কখনো সংবিধানের বাইরে যেতে পারে না, গেলে তার প্রতিকারের সুযোগ থাকে। একটি রাষ্ট্রের জন্য সংবিধানের মৌলিক আদর্শ এবং অন্যান্য বিধানের সূত্র, ভিত্তি ও উৎস হিসেবে প্রধানত দুই-তিনটি বিষয় কাজ করে। প্রথমত, ওই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত গৌরবোজ্জ্বল সব ঘটনা, যার মধ্য থেকে বৃহত্তর জনমানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পাওয়া যায়। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে বসবাসরত সব জাতিসত্তা, অর্থাৎ নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, রীতিনীতি ও অভ্যাস।

তৃতীয়ত, বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বজনীন মানবিক ও মানবাধিকারের বিষয়াদি। আধুনিক যুগে আইন প্রণয়নের জনক হিসেবে যাকে ধরা হয়, সেই ফরাসি দার্শনিক লুইস মনটেস্কিউ (১৬৮৯-১৭৫৫) কর্তৃক প্রণীত আইনের মৌলিক রচনা ‘স্পিরিট অব ল’ গ্রন্থে আইন তৈরিতে প্রতিটি জাতির নিজস্ব সংস্কৃতির বাধ্যবাধকতার কথা উল্লেখ আছে, যার ফলে প্রত্যেক রাষ্ট্রের আইনে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য অপরিহার্য হয়ে ওঠে, যা প্রকৃতিগতভাবে ওই নির্দিষ্ট স্থানের মাটি ও জলবায়ুর সঙ্গে সম্পর্কিত বিধায় বৈশ্বিক চরিত্রের ধর্মকে তার সঙ্গে মেলানো যায় না। সে কারণেই বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাহাত্তরের সংবিধানের মৌলিক আদর্শ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সন্নিবেশিত করেন, যেটি জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল করে দেন। সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত মৌলিক আদর্শ কখনো বস্তবে না থাকলেও তা যদি সংবিধানে অটুট থাকে, সেটি এক সময়ে এসে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সাধারণ মানুষের মুক্তি সাধনে ভূমিকা রাখে। সেরকম একটা উদাহরণ দিই। ১৭৮৮ সালে রচিত এবং ১৭৯১ সালে বিল অব রাইটসের মাধ্যমে ধর্ম, বর্ণ জাতিভেদে সব নাগরিকের জন্য আমেরিকার সংবিধানে শতভাগ সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এর বাস্তব প্রতিফলন ছিল না। সব সময় সংবিধানে অটটু ছিল, এখনো আছে। ১৯৫৫ সালে এক বিপ্লবী ঘটনা ঘটে। অ্যালাবামা রাজ্যের মন্ট গোমরি শহর। প্রতিদিনের মতো ১ ডিসেম্বর রোজা পার্ক নামের একজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী চরম বর্ণবাদী জিম ক্রো আইন মেনেই বাসে শ্বেতাঙ্গদের জন্য সামনের সব আসন ছেড়ে দিয়ে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত পেছনের আসনে বসেন। কিন্তু শ্বেতাঙ্গদের জন্য নির্ধারিত আসন পূর্ণ হওয়ার পর আরও শ্বেতাঙ্গ বাসে উঠলে রোজা পার্ককে আসন ছেড়ে দিতে আদেশ দেয় বাসের ড্রাইভার। রোজা পার্ক আদেশ অমান্য করে সিটে বসে থাকে। পুলিশ ডেকে পার্ককে গ্রেফতার ও জেলে পাঠানো হয়। শ্বেতাঙ্গরা শ্রেষ্ঠ অর্থাৎ জিম ক্রো আইনের বিরুদ্ধে মামলা হয় এই মর্মে যে, ওটি সংবিধানবিরোধী। তখন অপরিচিত মার্টিন লুথার কিং রোজা পার্কের গ্রেফতারের প্রতিবাদে কৃষ্ণাঙ্গদের সংগঠিত এবং বিশাল প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তোলেন। এক বছরের মাথায় আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট জিম ক্রো আইনকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে বাতিল করে দেয়। রোজা পার্ক মুক্ত হন এবং ইতিহাসের হিরো হয়ে যান। এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় সংবিধানের মৌলিক আদর্শকে সমুন্নত রাখতে আমেরিকার ফেডারেল সরকার নতুন আইনের মাধ্যমে সব বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। একজন সাহসী মানুষের আইনসম্মত সাহসী পদক্ষেপ কত বড় পরিবর্তন আনতে পারে তার উদাহরণ হয়ে আছেন কৃষ্ণাঙ্গ নারী রোজা পার্ক। ১৯৬৪ সালে গণআন্দোলনের প্রধান নেতা মার্টিন লুথার কিং শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৬৫ সালে কৃষ্ণাঙ্গদের সর্বজনীন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। মৌলিক আদর্শ সংবিধানে অটুট ছিল বলেই রোজা পার্ক সাহস পান এবং স্বাধীনতার দেড় শ বছরের মাথায় এসেও অসাংবিধানিক আইন বাতিল হয়। সংবিধানের মৌলিক আদর্শ একটা রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথায় কথায় এবং রাইফেলের খোঁচায় তা বাতিল হলে রাষ্ট্রের জন্য মহাসর্বনাশ হয়। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক সংবিধানের মৌলিক আদর্শ বাতিল করায় বাংলাদেশের কত বড় সর্বনাশ হয়েছে তার যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য এত সময় একটা নাতিদীর্ঘ ভূমিকা নিতে হলো। নামের তাৎপর্য থাকলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং এ দুটি অধ্যায়ের একক চালিকাশক্তি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অপরিহার্য উপাদান ও আদর্শগত বৈশিষ্ট্য হিসেবে সংযুক্ত হয়ে আছে। এ তিনকে আলাদা করা যায় না। একই সঙ্গে উল্লিখিত তিনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বাঙালি জাতির দেড় হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এসবের ঐকতানে তৈরি হয় বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের আসল পরিচয়, অর্থাৎ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং এর সবকিছু মৌলিক আদর্শ হিসেবে বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়। তাহলে কি এই দাঁড়ায় না যে, বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু এবং বাহাত্তরের সংবিধান এক ও অভিন্ন। একই সূত্রে তাহলে কি এই যুক্তি সঠিক নয় যে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা এবং বাহাত্তরের মৌলিক আদর্শকে বাতিল করার মানেই হলো বাংলাদেশকে হত্যা করা। বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছেন এবং সামরিক আদেশ দ্বারা কে বা কারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ বাতিল করেছেন তার সবকিছুই সবার জানা। প্রসঙ্গের খাতিরে সংক্ষেপে কিছু তথ্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে তিনি সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধানের মৌলিক আদর্শসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিফলন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় সন্নিবেশিত ছিল তার সবকিছু বাতিল করে দিলেন। তারপর সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ একইভাবে বাতিল করায় রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের সংমিশ্রণ ঘটে এবং মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শের ওপর থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ সরে যায়। গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। কারণ ধর্মনিরপেক্ষতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকে না। লন্ডনের বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা কুয়েরসাস কর্তৃক প্রকাশিত এবং বেন ডুপ্রে কর্তৃক লিখিত পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান ১৯৯২ সালে রুলিং দেন, ধর্ম যখন রাজনীতির মধ্যে ঢুকে যায় তখন তার প্রথম ক্যাজুয়ালটি হয় গণতন্ত্র। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ বাতিল হওয়ায় মৌলিকভাবে গণতন্ত্রকে হারাম হিসেবে বিশ্বাসী ওয়াহাবিতন্ত্রের রাজনীতির প্রধান ধারক জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পায়, যার ধারাবাহিকতায় ধর্মীয় উগ্রবাদের কবলে পড়ে বাংলাদেশ এবং তার হাত ধরেই জঙ্গিবাদের উৎপত্তি, যেটি এখন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে উঠেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদের সম্মিলিত গোষ্ঠী ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আধুনিকতা ও যৌক্তিকতার জায়গা থেকে সরিয়ে দিচ্ছে। এ কাজে তারা আজ অনেকটাই সফল। মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা পরিবর্তন করে অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে সে জায়গায় যথাক্রমে স্বাধীনতা ও যুদ্ধ শব্দ দুটি বসিয়ে দেওয়া হয়। সামরিক আদেশ দ্বারা এ কাজ কেন করা হলো তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে এতে যা হলো, সংগ্রাম শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ২৩ বছর ধরে চালিত পাকিস্তানের সব অপকর্ম যেমন ঢেকে যায়, তেমনি নেই হয়ে যায় বাঙালি জাতির উজ্জ্বলতম গৌরবময় সব ঐতিহাসিক ঘটনা ও অর্জন এবং তার থেকে বহমান চেতনা। আর মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে ভৌগোলিক স্বাধীনতা অর্জনই শেষ লক্ষ্য হয়ে যায়। অথচ মুক্তি, অর্থাৎ সব ধরনের বৈষম্য বঞ্চনা, ক্ষুধা দারিদ্র্য ও অন্ধত্বের কশাঘাত থেকে মুক্তি অর্জনই ছিল স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যা অত্যন্ত দূরদৃষ্টির সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বাহাত্তরের সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন।

কিন্তু সামরিক আদেশ দ্বারা মুক্তি কথাটি বাতিল করায় বাংলাদেশ সম্পূর্ণ লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ে। লক্ষ্যহীন বাংলাদেশ দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটু গভীর দৃষ্টিতে দেখলে ধরা পড়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা, বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মৌলিক আদর্শ এবং প্রস্তাবনা থেকে মুক্তি ও সংগ্রাম শব্দদ্বয় বাদ দেওয়ার সম্মিলিত অর্থ দাঁড়ায় বাংলাদেশকে হত্যা করা। এ বিষয়ে ইতিহাসের উদাহরণসহ বিচার-বিশ্লেষণ তুলে ধরাই ছিল আজকের লেখার উদ্দেশ্য। আবার বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে দালিলিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে কারা হত্যা করেছে।  মানুষের সহজাত কথা, পিতার হত্যা চেষ্টায় যে সন্তান জড়িত থাকে তিনি পৈতৃক সম্পদ থেকে বঞ্চিত হবেন সেটাই স্বাভাবিক। রাষ্ট্রকে হত্যার চেষ্টা আরও বড় অপরাধ।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা