শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ মার্চ, ২০২১

ধন্যবাদ আইনমন্ত্রীকে : আমরা তো এ কথাই বলেছিলাম

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ধন্যবাদ আইনমন্ত্রীকে : আমরা তো এ কথাই বলেছিলাম

ধন্যবাদ জানাই মাননীয় আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোনো অপরাধের অভিযোগ এলে পুলিশের তদন্তের আগে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না বা তার বিরুদ্ধে মামলা নেওয়া যাবে না- এমন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা বলেছি সরাসরি মামলা নেওয়া হবে না। কোনো অভিযোগ এলে পুলিশ প্রথমে তদন্ত করে দেখবে এবং তদন্ত সাপেক্ষে মামলা নেওয়া হবে। আটক আসামির জামিন হওয়া না হওয়ার প্রশ্নে মন্ত্রী বলেছেন, সাজা যতটা হলে জামিন হবে এবং যতটা হলে জামিন হবে না ঠিক সেই প্রিন্সিপালটা ফলো করে আমরা বিধান করেছি। সারা পৃথিবীতেই এটা করা হয়। এমনকি এ উপমহাদেশেও। আইনমন্ত্রী বলেছেন, সব আইনই যখন করা হয় তখন কিন্তু একটা ট্রায়াল অ্যান্ড এরর বা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য মধ্য দিয়ে যায়। কথা হচ্ছে, এখানে যদি কিছু অ্যাবিউজ ও মিসইউজ হয় তা কী করে বন্ধ করা হবে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। মন্ত্রী আনিসুল হক জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের সঙ্গেও আলোচনার কথা উল্লেখ করে বলছেন, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের অফিসের সঙ্গে আমি আলাপ চালাচ্ছি। সারা বিশ্বের সঙ্গে আমরা এটার তুলনা করছি। মিসইউজ যেগুলো ধরা পড়েছে বা অ্যাবিউজ যেগুলো হচ্ছে সেগুলোর জন্য একটা চেক অ্যান্ড ব্যালান্স সিস্টেম কীভাবে ডেভেলপ করা যায়, এ আইনের মধ্যেই কীভাবে সেটা থাকতে পারে সে ব্যবস্থা আমরা করছি। এসব ব্যবস্থা নিতে আইনের সংশোধনের প্রয়োজন নাও হতে পারে, বিধির মাধ্যমে সেটা করা যেতে পারে।

পাঠককে মনে করিয়ে দিই : ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর যেদিন সড়ক পরিবহন আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হয় সেদিনই সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটিও পাস হয়। আজ পর্যন্ত সরকার সড়ক পরিবহন আইনটি কার্যকর করতে পারেনি। গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাই কোর্ট সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫ ও ৩১ ধারা কেন সংবিধানবিরোধী হবে না। চার সপ্তাহের মধ্যে জবাব চাওয়া হলেও আজ পর্যন্ত কোনো অগ্রগতি জানা যায়নি। কোনো বিধিমালা ছাড়াই, প্রস্তাবিত কর্তৃপক্ষ গঠন ছাড়াই আইনটির প্রয়োগ শুরু হয়ে গেছে, অপপ্রয়োগও যে হচ্ছে সে বিষয়ে আর নতুন করে কিছু বলার নেই।

সবার অবগতির জন্য জানাই, এ আইনটি প্রণয়নের নানা পর্যায়ে আমরা সম্পর্কিত ছিলাম। আইনটি সংসদে পাসের পর আমরা যে বক্তব্য দিয়েছিলাম তা এখানে তুলে ধরছি :

জাতীয় সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস করা, এ আইন প্রণয়নকালে সংসদে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর বক্তব্য এবং সংসদীয় কমিটির পেশকৃত রিপোর্ট সম্পর্কে সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে আলোচনায় অংশগ্রহণকারী গণমাধ্যমের প্রতিনিধি, সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্সের (অ্যাটকো) সহসভাপতি মোজাম্মেল বাবু এবং বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুলের যৌথ বক্তব্য : ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে জানাচ্ছি যে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আমাদের সঙ্গে প্রতিশ্রুত চূড়ান্ত বৈঠক না করেই জাতীয় সংসদে তাঁদের সুপারিশ একতরফাভাবে উপস্থাপন করেছেন। ফলে এ সুপারিশে সাংবাদিকসমাজের মতামত যথাযথভাবে প্রতিফলিত হয়নি। আমাদের সুপারিশের কিছু কিছু বিষয় এ আইনে সংযোজন করা হলেও :

১. গণমাধ্যমকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়নি।

২. তথ্য অধিকার আইন ও অফিশিয়াল সিক্রেটস আইনের পাশাপাশি অবস্থান নিশ্চিত করে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হয়েছে।

৩. পুলিশকে অবাধে ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগ দিয়ে স্বাধীন সাংবাদিকতাকে বাধাগ্রস্ত করার পথ সুগম করা হয়েছে।

অতীত অভিজ্ঞতা থেকে আমরা এ আইনের অপপ্রয়োগের বিষয়টি নিয়েও উৎকণ্ঠিত। উল্লিখিত সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা :

১. দ্রুত এ আইনের অসামঞ্জস্যসমূহ দূর করার অনুরোধ জানাই।

২. এ আইনের অপপ্রয়োগ করে যাতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার ক্ষেত্রকে সংকুচিত করা না হয়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করার দাবি জানাই।

৩. গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।

আমরা মনে করি, ‘এ আইন কার্যকরের ক্ষেত্রে বিধিমালা প্রণয়নের বেলায় আলোচনা করে উল্লিখিত সব অসামঞ্জস্য দূর করে আইনটি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করার সুযোগ রয়েছে।’

মাননীয় আইনমন্ত্রীর বক্তব্যে আমাদের বক্তব্যের যৌক্তিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাসি হোক তবু যে গরিবের কথা কিছুটা ফলতে শুরু করেছে তাতেই আমরা খুশি।

আজকের পৃথিবীতে প্রযুক্তি যেমন তথ্যের সব ভান্ডার উন্মুক্ত করেছে আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে কিছু সমস্যাও তৈরি করেছে। তথ্যজগৎ যেমন সবার জন্য অবারিত হয়েছে তেমনি এর অপব্যবহার করছে দুর্বৃত্ত দল। কিন্তু কিছু দুর্বৃত্তের জন্য এমন অবারিত সুযোগ যেমন সীমিত করা যায় না, তেমনি দুর্বৃত্তদের অবাধ বিচরণভূমিও করা যায় না এ পৃথিবীকে। এ বাস্তবতা মাথায় রেখেই বলি, সাইবার অপরাধ দমনে নতুন আইনের প্রয়োজনীয়তা আছে। তাহলে আপত্তিটি কোথায়? তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার বেধড়ক অপব্যবহারের অভিজ্ঞতা থেকেই আপত্তি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন প্রথম করা হয় ২০০৬ সালে। ২০১৩ সালে শাস্তির মাত্রা বাড়িয়ে আইনটিকে আরও কঠোর করা হয়। ৫৭ ধারার যে অপব্যবহার হচ্ছিল তা কিন্তু আমাদের অনবরত দাবির মুখে মন্ত্রীরাও স্বীকার করেছিলেন। আশ্বাস দিয়েছিলেন নতুন আইনে এ রকম উদ্বেগজনক কিছু থাকবে না। কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়াতেই আমরা দেখলাম : ওই ৫৭ ধারাই নানাভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন আইনে। সম্পাদক পরিষদ ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) লিখিতভাবে এবং টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন মৌখিকভাবে তাদের দফাওয়ারি আপত্তি মন্ত্রণালয়ে জানায়। শেষে সংসদীয় কমিটির সামনেও এসব যুক্তি ও আপত্তি তুলে ধরা হয়। কিন্তু সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা অসমাপ্ত রেখেই ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৪, ৫৫, ৫৬, ৫৭, ৬৬ এ পাঁচটি ধারা বিলুপ্ত করে সংসদে কণ্ঠ ভোটে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ পাস হয়। সে সময়কার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী এ বিল পাসের জন্য ‘নিজেকে সৌভাগ্যবান’ মনে করছেন বলে সংসদে বলেন, এ ধরনের একটি আইন ‘তাঁর স্বপ্ন’ ছিল বলে তিনি জানান। তাঁর মতে পৃথিবীর বহু দেশ এ আইন অনুসরণ করবে। কিন্তু আইনটি পাসের কয়েক মাসের মধ্যেই বিশ্বের গণমাধ্যম স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশ কয়েক ধাপ নিচে নেমে যায়। কারও ‘ব্যক্তিগত সৌভাগ্য’ সুরক্ষা বা ‘স্বপ্ন’ বাস্তবায়নের জন্য দেশের বারোটা বাজানোর এমন নজির খুব বেশি নেই!

এ আইনের সঙ্গে সরাসরি বাক ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সম্পর্কের জায়গা মূলত তিনটি :

১. চিন্তা ও বিবেকপ্রসূত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা।

২. পেশাদার সাংবাদিকদের কাজ করার জন্য ভীতিহীন পরিবেশ।

৩. অপতথ্য দিয়ে উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা নিয়ন্ত্রণ।

মোটা দাগে তিনটিই মত প্রকাশের স্বাধীনতার সঙ্গে সম্পর্কিত। তথ্যের যুদ্ধে অপতথ্যের বিরুদ্ধে একমাত্র অস্ত্র হচ্ছে যথাসময়ে সঠিক ও পুরো তথ্য। অপতথ্যের বিরুদ্ধে যথাসময়ে সঠিক ও পুরো তথ্য নিয়ে যুদ্ধে নামাই একমাত্র কৌশল। তথ্যের যুদ্ধে আর কোনো অস্ত্র নেই।

চিন্তা ও বিবেক প্রসূত লড়াইয়ে যুক্তি ও মেধা নিয়েই প্রতিপক্ষকে মোকাবিলা করতে হবে। আজকের পৃথিবী জ্ঞানভিত্তিক। জ্ঞানের লড়াইয়ে মাঠে নামতে হবে পর্যাপ্ত, যুক্তিগ্রাহ্য জ্ঞান নিয়েই। বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষের অনুপস্থিতি দল ও সরকারকে দুর্বল করে। এ দুর্বলতা নিয়ে যুদ্ধ জয় করা অসম্ভব, নানা আসরে অনেকের কণ্ঠ যত উঁচুই হোক না কেন।

প্রকৃত সাংবাদিকরা কাজ করেন নির্দিষ্ট ব্যাকরণ, নৈতিকতা মেনেই। তবে তাৎক্ষণিক তথ্য নিয়ে কাজ করতে হয় বলে ভুল করে তা স্বীকার, দুঃখ প্রকাশ, ক্ষমাপ্রার্থনা এমনকি খবর প্রত্যাহারের বিষয়টি সাংবাদিকতার সঙ্গে হাত ধরাধরি করে চলে। সাংবাদিকদের কাজে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে তাঁকে ভুল স্বীকার করার সুযোগ দিতে হবে, সংশোধন দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। যতই ক্ষুব্ধ হোন না কেন এ প্রচলিত রীতি মানতেই হবে। সে সুযোগ না দিয়ে সাংবাদিকের কোমরে দড়ি বাঁধা কোনো যুক্তির কথা নয়।

আশঙ্কার অংশ যা তা হচ্ছে উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা। এর কোনো ব্যাকরণ নেই। এর একমাত্র কাজ হচ্ছে উদ্দেশ্য হাসিল। যারা এ কর্মটি করেন দেশে বা বিদেশে, এরা হচ্ছেন অপতথ্যের বাহক। আবর্জনা পরিষ্কার করা যেমন জরুরি তেমনি অপতথ্যের এ আবর্জনা অপসারণও জরুরি। এ আবর্জনা দেশেই থাকুক কিংবা বিদেশে। ছড়ানো হোক যেখান থেকেই। বাংলাদেশে বসে যে বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন, সঠিক ও পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ দিয়ে তাদের বলা উচিত : তাদের দেশে বসে কেউ কেউ আমাদের দেশের বিরুদ্ধে আবর্জনা ছড়াচ্ছেন। সেই দুর্গন্ধ এ দেশে আসছে নানা প্রযুক্তিবাহিত হয়ে। বলতে হবে : হয় আপনারা তাদের বিচার করুন না হয় এদের আমাদের হাতে তুলে দিন। আমাদের বন্ধুপ্রতিম হলে আপনার ভূখন্ড তো আমাদের বিরুদ্ধে কোনো লড়াইয়ে ব্যবহৃত হতে পারে না।

এ সার্বিক প্রেক্ষাপটে সরকারের নতুন যে বোধোদয় তাকে স্বাগত জানাই। এ বোধোদয়ের জন্য আমাদের দুঃখজনকভাবে প্রত্যক্ষ করতে হলো একজন মুশতাকের করুণ মৃত্যু। জানি না এ মৃত্যু তাদের আলোড়িত করেছে কিনা, যারা সংসদীয় কমিটিতে আমাদের সঙ্গে আলোচনা শেষ না করেই সংসদে বিপুল উৎসাহে এ বিল উত্থাপন করে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলেছিলেন। সেই মন্ত্রী এখন ভিন্ন মন্ত্রণালয়ে, কিন্তু তার করা আইনটি যে দেশকে পৃথিবীজুড়ে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে সে বিষয়টি প্রমাণের জন্য আজ আর কোনো সাক্ষী-সাবুদের দরকার নেই। সংকীর্ণ চিন্তার এই ধারক-বাহকদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কেও সতর্ক থাকা জরুরি। নানা ঘাটে ঘোরাফেরা করা এ মতলববাজরা তরীটিই ডুবিয়ে দেয় কি না সেদিকে নজর রাখা দলেরই কর্তব্য।

যারা না বোঝার তারা না বুঝুন। ধন্যবাদ জানাই মাননীয় আইনমন্ত্রীকে, যিনি নিজ উদ্যোগেই কিছু কাজ শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন। আইনটি পাসের পর আমরা যে বক্তব্য ও প্রস্তাব দিয়েছিলাম [উপরোল্লিখিত] তার সঙ্গে মাননীয় মন্ত্রীর ভাবনার যথেষ্ট মিল রয়েছে। প্রত্যাশা, তিনি আইন সংশোধন বা বিধিমালা প্রণয়ন করেই হোক, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটির ভীতিকর চেহারাটির পরিবর্তন আনতে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবেন। তবে মাননীয় মন্ত্রীকে সহায়তা করার জন্যই বলি : এ কাজটি করতে গিয়ে ‘পদাধিকারবলে বিশেষজ্ঞ’দের চেয়ে দেশে-বিদেশে যারা বিষয়টি নিয়ে সম্যক জ্ঞান রাখেন তাদের সম্পৃক্ত করা হলেই কেবল ভালো ফল মিলবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা