শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ মার্চ, ২০২১

ধন্যবাদ আইনমন্ত্রীকে : আমরা তো এ কথাই বলেছিলাম

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ধন্যবাদ আইনমন্ত্রীকে : আমরা তো এ কথাই বলেছিলাম

ধন্যবাদ জানাই মাননীয় আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোনো অপরাধের অভিযোগ এলে পুলিশের তদন্তের আগে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না বা তার বিরুদ্ধে মামলা নেওয়া যাবে না- এমন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা বলেছি সরাসরি মামলা নেওয়া হবে না। কোনো অভিযোগ এলে পুলিশ প্রথমে তদন্ত করে দেখবে এবং তদন্ত সাপেক্ষে মামলা নেওয়া হবে। আটক আসামির জামিন হওয়া না হওয়ার প্রশ্নে মন্ত্রী বলেছেন, সাজা যতটা হলে জামিন হবে এবং যতটা হলে জামিন হবে না ঠিক সেই প্রিন্সিপালটা ফলো করে আমরা বিধান করেছি। সারা পৃথিবীতেই এটা করা হয়। এমনকি এ উপমহাদেশেও। আইনমন্ত্রী বলেছেন, সব আইনই যখন করা হয় তখন কিন্তু একটা ট্রায়াল অ্যান্ড এরর বা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য মধ্য দিয়ে যায়। কথা হচ্ছে, এখানে যদি কিছু অ্যাবিউজ ও মিসইউজ হয় তা কী করে বন্ধ করা হবে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। মন্ত্রী আনিসুল হক জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের সঙ্গেও আলোচনার কথা উল্লেখ করে বলছেন, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের অফিসের সঙ্গে আমি আলাপ চালাচ্ছি। সারা বিশ্বের সঙ্গে আমরা এটার তুলনা করছি। মিসইউজ যেগুলো ধরা পড়েছে বা অ্যাবিউজ যেগুলো হচ্ছে সেগুলোর জন্য একটা চেক অ্যান্ড ব্যালান্স সিস্টেম কীভাবে ডেভেলপ করা যায়, এ আইনের মধ্যেই কীভাবে সেটা থাকতে পারে সে ব্যবস্থা আমরা করছি। এসব ব্যবস্থা নিতে আইনের সংশোধনের প্রয়োজন নাও হতে পারে, বিধির মাধ্যমে সেটা করা যেতে পারে।

পাঠককে মনে করিয়ে দিই : ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর যেদিন সড়ক পরিবহন আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হয় সেদিনই সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটিও পাস হয়। আজ পর্যন্ত সরকার সড়ক পরিবহন আইনটি কার্যকর করতে পারেনি। গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাই কোর্ট সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫ ও ৩১ ধারা কেন সংবিধানবিরোধী হবে না। চার সপ্তাহের মধ্যে জবাব চাওয়া হলেও আজ পর্যন্ত কোনো অগ্রগতি জানা যায়নি। কোনো বিধিমালা ছাড়াই, প্রস্তাবিত কর্তৃপক্ষ গঠন ছাড়াই আইনটির প্রয়োগ শুরু হয়ে গেছে, অপপ্রয়োগও যে হচ্ছে সে বিষয়ে আর নতুন করে কিছু বলার নেই।

সবার অবগতির জন্য জানাই, এ আইনটি প্রণয়নের নানা পর্যায়ে আমরা সম্পর্কিত ছিলাম। আইনটি সংসদে পাসের পর আমরা যে বক্তব্য দিয়েছিলাম তা এখানে তুলে ধরছি :

জাতীয় সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস করা, এ আইন প্রণয়নকালে সংসদে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর বক্তব্য এবং সংসদীয় কমিটির পেশকৃত রিপোর্ট সম্পর্কে সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে আলোচনায় অংশগ্রহণকারী গণমাধ্যমের প্রতিনিধি, সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্সের (অ্যাটকো) সহসভাপতি মোজাম্মেল বাবু এবং বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুলের যৌথ বক্তব্য : ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে জানাচ্ছি যে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আমাদের সঙ্গে প্রতিশ্রুত চূড়ান্ত বৈঠক না করেই জাতীয় সংসদে তাঁদের সুপারিশ একতরফাভাবে উপস্থাপন করেছেন। ফলে এ সুপারিশে সাংবাদিকসমাজের মতামত যথাযথভাবে প্রতিফলিত হয়নি। আমাদের সুপারিশের কিছু কিছু বিষয় এ আইনে সংযোজন করা হলেও :

১. গণমাধ্যমকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়নি।

২. তথ্য অধিকার আইন ও অফিশিয়াল সিক্রেটস আইনের পাশাপাশি অবস্থান নিশ্চিত করে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হয়েছে।

৩. পুলিশকে অবাধে ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগ দিয়ে স্বাধীন সাংবাদিকতাকে বাধাগ্রস্ত করার পথ সুগম করা হয়েছে।

অতীত অভিজ্ঞতা থেকে আমরা এ আইনের অপপ্রয়োগের বিষয়টি নিয়েও উৎকণ্ঠিত। উল্লিখিত সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা :

১. দ্রুত এ আইনের অসামঞ্জস্যসমূহ দূর করার অনুরোধ জানাই।

২. এ আইনের অপপ্রয়োগ করে যাতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার ক্ষেত্রকে সংকুচিত করা না হয়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করার দাবি জানাই।

৩. গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।

আমরা মনে করি, ‘এ আইন কার্যকরের ক্ষেত্রে বিধিমালা প্রণয়নের বেলায় আলোচনা করে উল্লিখিত সব অসামঞ্জস্য দূর করে আইনটি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করার সুযোগ রয়েছে।’

মাননীয় আইনমন্ত্রীর বক্তব্যে আমাদের বক্তব্যের যৌক্তিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাসি হোক তবু যে গরিবের কথা কিছুটা ফলতে শুরু করেছে তাতেই আমরা খুশি।

আজকের পৃথিবীতে প্রযুক্তি যেমন তথ্যের সব ভান্ডার উন্মুক্ত করেছে আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে কিছু সমস্যাও তৈরি করেছে। তথ্যজগৎ যেমন সবার জন্য অবারিত হয়েছে তেমনি এর অপব্যবহার করছে দুর্বৃত্ত দল। কিন্তু কিছু দুর্বৃত্তের জন্য এমন অবারিত সুযোগ যেমন সীমিত করা যায় না, তেমনি দুর্বৃত্তদের অবাধ বিচরণভূমিও করা যায় না এ পৃথিবীকে। এ বাস্তবতা মাথায় রেখেই বলি, সাইবার অপরাধ দমনে নতুন আইনের প্রয়োজনীয়তা আছে। তাহলে আপত্তিটি কোথায়? তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার বেধড়ক অপব্যবহারের অভিজ্ঞতা থেকেই আপত্তি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন প্রথম করা হয় ২০০৬ সালে। ২০১৩ সালে শাস্তির মাত্রা বাড়িয়ে আইনটিকে আরও কঠোর করা হয়। ৫৭ ধারার যে অপব্যবহার হচ্ছিল তা কিন্তু আমাদের অনবরত দাবির মুখে মন্ত্রীরাও স্বীকার করেছিলেন। আশ্বাস দিয়েছিলেন নতুন আইনে এ রকম উদ্বেগজনক কিছু থাকবে না। কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়াতেই আমরা দেখলাম : ওই ৫৭ ধারাই নানাভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন আইনে। সম্পাদক পরিষদ ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) লিখিতভাবে এবং টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন মৌখিকভাবে তাদের দফাওয়ারি আপত্তি মন্ত্রণালয়ে জানায়। শেষে সংসদীয় কমিটির সামনেও এসব যুক্তি ও আপত্তি তুলে ধরা হয়। কিন্তু সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা অসমাপ্ত রেখেই ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৪, ৫৫, ৫৬, ৫৭, ৬৬ এ পাঁচটি ধারা বিলুপ্ত করে সংসদে কণ্ঠ ভোটে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ পাস হয়। সে সময়কার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী এ বিল পাসের জন্য ‘নিজেকে সৌভাগ্যবান’ মনে করছেন বলে সংসদে বলেন, এ ধরনের একটি আইন ‘তাঁর স্বপ্ন’ ছিল বলে তিনি জানান। তাঁর মতে পৃথিবীর বহু দেশ এ আইন অনুসরণ করবে। কিন্তু আইনটি পাসের কয়েক মাসের মধ্যেই বিশ্বের গণমাধ্যম স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশ কয়েক ধাপ নিচে নেমে যায়। কারও ‘ব্যক্তিগত সৌভাগ্য’ সুরক্ষা বা ‘স্বপ্ন’ বাস্তবায়নের জন্য দেশের বারোটা বাজানোর এমন নজির খুব বেশি নেই!

এ আইনের সঙ্গে সরাসরি বাক ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সম্পর্কের জায়গা মূলত তিনটি :

১. চিন্তা ও বিবেকপ্রসূত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা।

২. পেশাদার সাংবাদিকদের কাজ করার জন্য ভীতিহীন পরিবেশ।

৩. অপতথ্য দিয়ে উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা নিয়ন্ত্রণ।

মোটা দাগে তিনটিই মত প্রকাশের স্বাধীনতার সঙ্গে সম্পর্কিত। তথ্যের যুদ্ধে অপতথ্যের বিরুদ্ধে একমাত্র অস্ত্র হচ্ছে যথাসময়ে সঠিক ও পুরো তথ্য। অপতথ্যের বিরুদ্ধে যথাসময়ে সঠিক ও পুরো তথ্য নিয়ে যুদ্ধে নামাই একমাত্র কৌশল। তথ্যের যুদ্ধে আর কোনো অস্ত্র নেই।

চিন্তা ও বিবেক প্রসূত লড়াইয়ে যুক্তি ও মেধা নিয়েই প্রতিপক্ষকে মোকাবিলা করতে হবে। আজকের পৃথিবী জ্ঞানভিত্তিক। জ্ঞানের লড়াইয়ে মাঠে নামতে হবে পর্যাপ্ত, যুক্তিগ্রাহ্য জ্ঞান নিয়েই। বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষের অনুপস্থিতি দল ও সরকারকে দুর্বল করে। এ দুর্বলতা নিয়ে যুদ্ধ জয় করা অসম্ভব, নানা আসরে অনেকের কণ্ঠ যত উঁচুই হোক না কেন।

প্রকৃত সাংবাদিকরা কাজ করেন নির্দিষ্ট ব্যাকরণ, নৈতিকতা মেনেই। তবে তাৎক্ষণিক তথ্য নিয়ে কাজ করতে হয় বলে ভুল করে তা স্বীকার, দুঃখ প্রকাশ, ক্ষমাপ্রার্থনা এমনকি খবর প্রত্যাহারের বিষয়টি সাংবাদিকতার সঙ্গে হাত ধরাধরি করে চলে। সাংবাদিকদের কাজে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে তাঁকে ভুল স্বীকার করার সুযোগ দিতে হবে, সংশোধন দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। যতই ক্ষুব্ধ হোন না কেন এ প্রচলিত রীতি মানতেই হবে। সে সুযোগ না দিয়ে সাংবাদিকের কোমরে দড়ি বাঁধা কোনো যুক্তির কথা নয়।

আশঙ্কার অংশ যা তা হচ্ছে উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা। এর কোনো ব্যাকরণ নেই। এর একমাত্র কাজ হচ্ছে উদ্দেশ্য হাসিল। যারা এ কর্মটি করেন দেশে বা বিদেশে, এরা হচ্ছেন অপতথ্যের বাহক। আবর্জনা পরিষ্কার করা যেমন জরুরি তেমনি অপতথ্যের এ আবর্জনা অপসারণও জরুরি। এ আবর্জনা দেশেই থাকুক কিংবা বিদেশে। ছড়ানো হোক যেখান থেকেই। বাংলাদেশে বসে যে বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন, সঠিক ও পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ দিয়ে তাদের বলা উচিত : তাদের দেশে বসে কেউ কেউ আমাদের দেশের বিরুদ্ধে আবর্জনা ছড়াচ্ছেন। সেই দুর্গন্ধ এ দেশে আসছে নানা প্রযুক্তিবাহিত হয়ে। বলতে হবে : হয় আপনারা তাদের বিচার করুন না হয় এদের আমাদের হাতে তুলে দিন। আমাদের বন্ধুপ্রতিম হলে আপনার ভূখন্ড তো আমাদের বিরুদ্ধে কোনো লড়াইয়ে ব্যবহৃত হতে পারে না।

এ সার্বিক প্রেক্ষাপটে সরকারের নতুন যে বোধোদয় তাকে স্বাগত জানাই। এ বোধোদয়ের জন্য আমাদের দুঃখজনকভাবে প্রত্যক্ষ করতে হলো একজন মুশতাকের করুণ মৃত্যু। জানি না এ মৃত্যু তাদের আলোড়িত করেছে কিনা, যারা সংসদীয় কমিটিতে আমাদের সঙ্গে আলোচনা শেষ না করেই সংসদে বিপুল উৎসাহে এ বিল উত্থাপন করে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলেছিলেন। সেই মন্ত্রী এখন ভিন্ন মন্ত্রণালয়ে, কিন্তু তার করা আইনটি যে দেশকে পৃথিবীজুড়ে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে সে বিষয়টি প্রমাণের জন্য আজ আর কোনো সাক্ষী-সাবুদের দরকার নেই। সংকীর্ণ চিন্তার এই ধারক-বাহকদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কেও সতর্ক থাকা জরুরি। নানা ঘাটে ঘোরাফেরা করা এ মতলববাজরা তরীটিই ডুবিয়ে দেয় কি না সেদিকে নজর রাখা দলেরই কর্তব্য।

যারা না বোঝার তারা না বুঝুন। ধন্যবাদ জানাই মাননীয় আইনমন্ত্রীকে, যিনি নিজ উদ্যোগেই কিছু কাজ শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন। আইনটি পাসের পর আমরা যে বক্তব্য ও প্রস্তাব দিয়েছিলাম [উপরোল্লিখিত] তার সঙ্গে মাননীয় মন্ত্রীর ভাবনার যথেষ্ট মিল রয়েছে। প্রত্যাশা, তিনি আইন সংশোধন বা বিধিমালা প্রণয়ন করেই হোক, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটির ভীতিকর চেহারাটির পরিবর্তন আনতে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবেন। তবে মাননীয় মন্ত্রীকে সহায়তা করার জন্যই বলি : এ কাজটি করতে গিয়ে ‘পদাধিকারবলে বিশেষজ্ঞ’দের চেয়ে দেশে-বিদেশে যারা বিষয়টি নিয়ে সম্যক জ্ঞান রাখেন তাদের সম্পৃক্ত করা হলেই কেবল ভালো ফল মিলবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম