শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ মার্চ, ২০২১

ধন্যবাদ আইনমন্ত্রীকে : আমরা তো এ কথাই বলেছিলাম

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ধন্যবাদ আইনমন্ত্রীকে : আমরা তো এ কথাই বলেছিলাম

ধন্যবাদ জানাই মাননীয় আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোনো অপরাধের অভিযোগ এলে পুলিশের তদন্তের আগে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না বা তার বিরুদ্ধে মামলা নেওয়া যাবে না- এমন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা বলেছি সরাসরি মামলা নেওয়া হবে না। কোনো অভিযোগ এলে পুলিশ প্রথমে তদন্ত করে দেখবে এবং তদন্ত সাপেক্ষে মামলা নেওয়া হবে। আটক আসামির জামিন হওয়া না হওয়ার প্রশ্নে মন্ত্রী বলেছেন, সাজা যতটা হলে জামিন হবে এবং যতটা হলে জামিন হবে না ঠিক সেই প্রিন্সিপালটা ফলো করে আমরা বিধান করেছি। সারা পৃথিবীতেই এটা করা হয়। এমনকি এ উপমহাদেশেও। আইনমন্ত্রী বলেছেন, সব আইনই যখন করা হয় তখন কিন্তু একটা ট্রায়াল অ্যান্ড এরর বা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য মধ্য দিয়ে যায়। কথা হচ্ছে, এখানে যদি কিছু অ্যাবিউজ ও মিসইউজ হয় তা কী করে বন্ধ করা হবে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। মন্ত্রী আনিসুল হক জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের সঙ্গেও আলোচনার কথা উল্লেখ করে বলছেন, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের অফিসের সঙ্গে আমি আলাপ চালাচ্ছি। সারা বিশ্বের সঙ্গে আমরা এটার তুলনা করছি। মিসইউজ যেগুলো ধরা পড়েছে বা অ্যাবিউজ যেগুলো হচ্ছে সেগুলোর জন্য একটা চেক অ্যান্ড ব্যালান্স সিস্টেম কীভাবে ডেভেলপ করা যায়, এ আইনের মধ্যেই কীভাবে সেটা থাকতে পারে সে ব্যবস্থা আমরা করছি। এসব ব্যবস্থা নিতে আইনের সংশোধনের প্রয়োজন নাও হতে পারে, বিধির মাধ্যমে সেটা করা যেতে পারে।

পাঠককে মনে করিয়ে দিই : ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর যেদিন সড়ক পরিবহন আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হয় সেদিনই সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটিও পাস হয়। আজ পর্যন্ত সরকার সড়ক পরিবহন আইনটি কার্যকর করতে পারেনি। গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাই কোর্ট সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫ ও ৩১ ধারা কেন সংবিধানবিরোধী হবে না। চার সপ্তাহের মধ্যে জবাব চাওয়া হলেও আজ পর্যন্ত কোনো অগ্রগতি জানা যায়নি। কোনো বিধিমালা ছাড়াই, প্রস্তাবিত কর্তৃপক্ষ গঠন ছাড়াই আইনটির প্রয়োগ শুরু হয়ে গেছে, অপপ্রয়োগও যে হচ্ছে সে বিষয়ে আর নতুন করে কিছু বলার নেই।

সবার অবগতির জন্য জানাই, এ আইনটি প্রণয়নের নানা পর্যায়ে আমরা সম্পর্কিত ছিলাম। আইনটি সংসদে পাসের পর আমরা যে বক্তব্য দিয়েছিলাম তা এখানে তুলে ধরছি :

জাতীয় সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস করা, এ আইন প্রণয়নকালে সংসদে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর বক্তব্য এবং সংসদীয় কমিটির পেশকৃত রিপোর্ট সম্পর্কে সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে আলোচনায় অংশগ্রহণকারী গণমাধ্যমের প্রতিনিধি, সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্সের (অ্যাটকো) সহসভাপতি মোজাম্মেল বাবু এবং বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুলের যৌথ বক্তব্য : ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে জানাচ্ছি যে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আমাদের সঙ্গে প্রতিশ্রুত চূড়ান্ত বৈঠক না করেই জাতীয় সংসদে তাঁদের সুপারিশ একতরফাভাবে উপস্থাপন করেছেন। ফলে এ সুপারিশে সাংবাদিকসমাজের মতামত যথাযথভাবে প্রতিফলিত হয়নি। আমাদের সুপারিশের কিছু কিছু বিষয় এ আইনে সংযোজন করা হলেও :

১. গণমাধ্যমকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়নি।

২. তথ্য অধিকার আইন ও অফিশিয়াল সিক্রেটস আইনের পাশাপাশি অবস্থান নিশ্চিত করে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হয়েছে।

৩. পুলিশকে অবাধে ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগ দিয়ে স্বাধীন সাংবাদিকতাকে বাধাগ্রস্ত করার পথ সুগম করা হয়েছে।

অতীত অভিজ্ঞতা থেকে আমরা এ আইনের অপপ্রয়োগের বিষয়টি নিয়েও উৎকণ্ঠিত। উল্লিখিত সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা :

১. দ্রুত এ আইনের অসামঞ্জস্যসমূহ দূর করার অনুরোধ জানাই।

২. এ আইনের অপপ্রয়োগ করে যাতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার ক্ষেত্রকে সংকুচিত করা না হয়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করার দাবি জানাই।

৩. গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।

আমরা মনে করি, ‘এ আইন কার্যকরের ক্ষেত্রে বিধিমালা প্রণয়নের বেলায় আলোচনা করে উল্লিখিত সব অসামঞ্জস্য দূর করে আইনটি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করার সুযোগ রয়েছে।’

মাননীয় আইনমন্ত্রীর বক্তব্যে আমাদের বক্তব্যের যৌক্তিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাসি হোক তবু যে গরিবের কথা কিছুটা ফলতে শুরু করেছে তাতেই আমরা খুশি।

আজকের পৃথিবীতে প্রযুক্তি যেমন তথ্যের সব ভান্ডার উন্মুক্ত করেছে আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে কিছু সমস্যাও তৈরি করেছে। তথ্যজগৎ যেমন সবার জন্য অবারিত হয়েছে তেমনি এর অপব্যবহার করছে দুর্বৃত্ত দল। কিন্তু কিছু দুর্বৃত্তের জন্য এমন অবারিত সুযোগ যেমন সীমিত করা যায় না, তেমনি দুর্বৃত্তদের অবাধ বিচরণভূমিও করা যায় না এ পৃথিবীকে। এ বাস্তবতা মাথায় রেখেই বলি, সাইবার অপরাধ দমনে নতুন আইনের প্রয়োজনীয়তা আছে। তাহলে আপত্তিটি কোথায়? তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার বেধড়ক অপব্যবহারের অভিজ্ঞতা থেকেই আপত্তি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন প্রথম করা হয় ২০০৬ সালে। ২০১৩ সালে শাস্তির মাত্রা বাড়িয়ে আইনটিকে আরও কঠোর করা হয়। ৫৭ ধারার যে অপব্যবহার হচ্ছিল তা কিন্তু আমাদের অনবরত দাবির মুখে মন্ত্রীরাও স্বীকার করেছিলেন। আশ্বাস দিয়েছিলেন নতুন আইনে এ রকম উদ্বেগজনক কিছু থাকবে না। কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়াতেই আমরা দেখলাম : ওই ৫৭ ধারাই নানাভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন আইনে। সম্পাদক পরিষদ ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) লিখিতভাবে এবং টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন মৌখিকভাবে তাদের দফাওয়ারি আপত্তি মন্ত্রণালয়ে জানায়। শেষে সংসদীয় কমিটির সামনেও এসব যুক্তি ও আপত্তি তুলে ধরা হয়। কিন্তু সংসদীয় কমিটিতে আলোচনা অসমাপ্ত রেখেই ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৪, ৫৫, ৫৬, ৫৭, ৬৬ এ পাঁচটি ধারা বিলুপ্ত করে সংসদে কণ্ঠ ভোটে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ পাস হয়। সে সময়কার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী এ বিল পাসের জন্য ‘নিজেকে সৌভাগ্যবান’ মনে করছেন বলে সংসদে বলেন, এ ধরনের একটি আইন ‘তাঁর স্বপ্ন’ ছিল বলে তিনি জানান। তাঁর মতে পৃথিবীর বহু দেশ এ আইন অনুসরণ করবে। কিন্তু আইনটি পাসের কয়েক মাসের মধ্যেই বিশ্বের গণমাধ্যম স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশ কয়েক ধাপ নিচে নেমে যায়। কারও ‘ব্যক্তিগত সৌভাগ্য’ সুরক্ষা বা ‘স্বপ্ন’ বাস্তবায়নের জন্য দেশের বারোটা বাজানোর এমন নজির খুব বেশি নেই!

এ আইনের সঙ্গে সরাসরি বাক ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সম্পর্কের জায়গা মূলত তিনটি :

১. চিন্তা ও বিবেকপ্রসূত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা।

২. পেশাদার সাংবাদিকদের কাজ করার জন্য ভীতিহীন পরিবেশ।

৩. অপতথ্য দিয়ে উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা নিয়ন্ত্রণ।

মোটা দাগে তিনটিই মত প্রকাশের স্বাধীনতার সঙ্গে সম্পর্কিত। তথ্যের যুদ্ধে অপতথ্যের বিরুদ্ধে একমাত্র অস্ত্র হচ্ছে যথাসময়ে সঠিক ও পুরো তথ্য। অপতথ্যের বিরুদ্ধে যথাসময়ে সঠিক ও পুরো তথ্য নিয়ে যুদ্ধে নামাই একমাত্র কৌশল। তথ্যের যুদ্ধে আর কোনো অস্ত্র নেই।

চিন্তা ও বিবেক প্রসূত লড়াইয়ে যুক্তি ও মেধা নিয়েই প্রতিপক্ষকে মোকাবিলা করতে হবে। আজকের পৃথিবী জ্ঞানভিত্তিক। জ্ঞানের লড়াইয়ে মাঠে নামতে হবে পর্যাপ্ত, যুক্তিগ্রাহ্য জ্ঞান নিয়েই। বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষের অনুপস্থিতি দল ও সরকারকে দুর্বল করে। এ দুর্বলতা নিয়ে যুদ্ধ জয় করা অসম্ভব, নানা আসরে অনেকের কণ্ঠ যত উঁচুই হোক না কেন।

প্রকৃত সাংবাদিকরা কাজ করেন নির্দিষ্ট ব্যাকরণ, নৈতিকতা মেনেই। তবে তাৎক্ষণিক তথ্য নিয়ে কাজ করতে হয় বলে ভুল করে তা স্বীকার, দুঃখ প্রকাশ, ক্ষমাপ্রার্থনা এমনকি খবর প্রত্যাহারের বিষয়টি সাংবাদিকতার সঙ্গে হাত ধরাধরি করে চলে। সাংবাদিকদের কাজে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে তাঁকে ভুল স্বীকার করার সুযোগ দিতে হবে, সংশোধন দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। যতই ক্ষুব্ধ হোন না কেন এ প্রচলিত রীতি মানতেই হবে। সে সুযোগ না দিয়ে সাংবাদিকের কোমরে দড়ি বাঁধা কোনো যুক্তির কথা নয়।

আশঙ্কার অংশ যা তা হচ্ছে উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা। এর কোনো ব্যাকরণ নেই। এর একমাত্র কাজ হচ্ছে উদ্দেশ্য হাসিল। যারা এ কর্মটি করেন দেশে বা বিদেশে, এরা হচ্ছেন অপতথ্যের বাহক। আবর্জনা পরিষ্কার করা যেমন জরুরি তেমনি অপতথ্যের এ আবর্জনা অপসারণও জরুরি। এ আবর্জনা দেশেই থাকুক কিংবা বিদেশে। ছড়ানো হোক যেখান থেকেই। বাংলাদেশে বসে যে বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন, সঠিক ও পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ দিয়ে তাদের বলা উচিত : তাদের দেশে বসে কেউ কেউ আমাদের দেশের বিরুদ্ধে আবর্জনা ছড়াচ্ছেন। সেই দুর্গন্ধ এ দেশে আসছে নানা প্রযুক্তিবাহিত হয়ে। বলতে হবে : হয় আপনারা তাদের বিচার করুন না হয় এদের আমাদের হাতে তুলে দিন। আমাদের বন্ধুপ্রতিম হলে আপনার ভূখন্ড তো আমাদের বিরুদ্ধে কোনো লড়াইয়ে ব্যবহৃত হতে পারে না।

এ সার্বিক প্রেক্ষাপটে সরকারের নতুন যে বোধোদয় তাকে স্বাগত জানাই। এ বোধোদয়ের জন্য আমাদের দুঃখজনকভাবে প্রত্যক্ষ করতে হলো একজন মুশতাকের করুণ মৃত্যু। জানি না এ মৃত্যু তাদের আলোড়িত করেছে কিনা, যারা সংসদীয় কমিটিতে আমাদের সঙ্গে আলোচনা শেষ না করেই সংসদে বিপুল উৎসাহে এ বিল উত্থাপন করে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলেছিলেন। সেই মন্ত্রী এখন ভিন্ন মন্ত্রণালয়ে, কিন্তু তার করা আইনটি যে দেশকে পৃথিবীজুড়ে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে সে বিষয়টি প্রমাণের জন্য আজ আর কোনো সাক্ষী-সাবুদের দরকার নেই। সংকীর্ণ চিন্তার এই ধারক-বাহকদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কেও সতর্ক থাকা জরুরি। নানা ঘাটে ঘোরাফেরা করা এ মতলববাজরা তরীটিই ডুবিয়ে দেয় কি না সেদিকে নজর রাখা দলেরই কর্তব্য।

যারা না বোঝার তারা না বুঝুন। ধন্যবাদ জানাই মাননীয় আইনমন্ত্রীকে, যিনি নিজ উদ্যোগেই কিছু কাজ শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন। আইনটি পাসের পর আমরা যে বক্তব্য ও প্রস্তাব দিয়েছিলাম [উপরোল্লিখিত] তার সঙ্গে মাননীয় মন্ত্রীর ভাবনার যথেষ্ট মিল রয়েছে। প্রত্যাশা, তিনি আইন সংশোধন বা বিধিমালা প্রণয়ন করেই হোক, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটির ভীতিকর চেহারাটির পরিবর্তন আনতে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেবেন। তবে মাননীয় মন্ত্রীকে সহায়তা করার জন্যই বলি : এ কাজটি করতে গিয়ে ‘পদাধিকারবলে বিশেষজ্ঞ’দের চেয়ে দেশে-বিদেশে যারা বিষয়টি নিয়ে সম্যক জ্ঞান রাখেন তাদের সম্পৃক্ত করা হলেই কেবল ভালো ফল মিলবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা