শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

এইচ টি ইমামের ডায়েরি

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এইচ টি ইমামের ডায়েরি

২০০৯ সাল। জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ। আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছে। ১০ জানুয়ারি গঠিত মন্ত্রিসভায় চমক দেখিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মন্ত্রিসভার চেয়েও বড় চমক ছিল উপদেষ্টামন্ডলী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি শক্তিশালী উপদেষ্টামন্ডলীর নাম ঘোষণা করলেন।  এইচ টি ইমাম, ড. আলাউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, ড. মশিউর রহমান ও মেজর জেনারেল (অব.) তারেক সিদ্দিকী। সরকার গঠনের এক সপ্তাহের মধ্যেই বোঝা গেল, মন্ত্রীদের চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা অনেক ক্ষমতাবান। বিশেষ করে হোসেন তৌফিক ইমাম দ্বিতীয় ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে আবিভর্‚ত হলেন। প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কে বসবেন, তা নির্ধারণ করতেন এইচ টি ইমাম। এ সময় তথ্য সচিব পদে বসানো হলো একজন বিতর্কিত ব্যক্তিকে। অনুজপ্রতিম শাবান মাহমুদ ওই সচিবের ঠিকুজি বের করলেন। এখন আওয়ামী লীগার হয়ে যাওয়া ওই সচিব জিয়াকে নিয়ে যে কবিতা লিখেছিলেন, তা প্রকাশ করে দিলেন। এ যেন হাটে হাঁড়ি ভাঙা। ওই সময় আমি ওই ঘটনা নিয়ে এক কলাম লিখলাম ‘সিংহাসনের পেছনে কার ছায়া।’ লেখা যেদিন প্রকাশিত হলো সেদিন সন্ধ্যায় অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী আমাকে ফোন করলেন। সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর একটি অসাধারণ গুণ হলো, তিনি লেখালেখি এবং সাংবাদিকতা বিষয়ে কোনো অনুরোধ করেন না। ফোনে তিনি জানতে চাইলেন, আমি তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারি কি না।

সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী তখন থাকেন ধানমন্ডি ৬ নম্বরে। রাতে তাঁর বাসায় গেলাম। তিনি বললেন, এইচ টি ইমাম আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। উল্লেখ্য, সিংহাসনের পেছনে কার ছায়া লেখাটি ছিল মূলত এইচ টি ইমামকে ইঙ্গিত করে। তাঁকে সমালোচনা করে। সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীই প্রস্তাব দিলেন পরদিন তাঁর অফিসে দুপুর ১২টায় এইচ টি ইমামের সঙ্গে বৈঠক হবে। পরদিন ১২টার আগেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর কক্ষে আমি উপস্থিত হলাম। তাঁর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই এলেন এইচ টি ইমাম। এইচ টি ইমামের সঙ্গে আমার পরিচয় দীর্ঘদিনের। কিন্তু আমাদের সম্পর্কটা কখনো সুখকর ছিল না। নানা তর্ক-বিতর্কে ভরপুর থাকত। এইচ টি ইমাম এলেন সঙ্গে ছোট একটা ডায়েরি এবং কলম। আমি মন খুলে তাঁর বিভিন্ন কাজের সমালোচনা করলাম, তিনি উত্তেজিত হলেন না, রাগ করলেন না। আমাকে জেলে দেওয়ার ভয়ও দেখালেন না। শুধু নোট নিলেন। কিছু কিছু ভুল স্বীকার করলেন। কিছু বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলেন। তারপর বললেন, ‘এরপর আমার বা সরকারের কোনো ভুল দেখলে, আমাকে বল। অনেক কিছুই হয়তো আমরা জানি না। কিন্তু এভাবে লিখলে সরকার বিব্রত হয়। একটা নতুন সরকার এসেছে, তাকে সময় দাও। আর তুমি তো জান, কী পরিস্থিতির পর দেশে গণতন্ত্র এসেছে।’ এক ঘণ্টার ওই বৈঠকে তিনি শুধু নোট নিলেন, শুনলেন। আমি বিদায় নিলাম। আজ ভাবী, ওই সময় আওয়ামী লীগ বিপুল ক্ষমতাবান। হোসেন তৌফিক ইমামও সরকারের অন্যতম ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তিনি চাইলেই ওই লেখার জন্য আমাকে জেলের ভাত খাওয়াতে পারতেন। আমাকে নানাভাবে হয়রানি করাতে পারতেন। কিন্তু এসব কিছু না করে তিনি সমস্যাগুলো শোনার চেষ্টা করলেন। নোট নিলেন।

বিস্ময়ের শেষ এখানেই ছিল না। কদিন পর তিনি ফোন করলেন। বললেন, তোমার সঙ্গে মোদাচ্ছেরের অফিসে মিটিংয়ের একটা ফলোআপ মিটিং করতে চাই। তুমি কবে সময় দেবে? পরদিন তাঁর হেয়ার রোডের বাড়িতে গেলাম। এবার দেখলাম, নোট বইয়ের সঙ্গে একটা কাগজ। ওই কাগজে প্রথম মিটিংয়ে আমি যা বলেছিলাম, তার সংক্ষিপ্তসার। পয়েন্ট ধরে ধরে তিনি প্রতিটি বিষয়ে প্রকৃত তথ্য দিলেন। এরপর বহুবার তাঁর সঙ্গে মিটিং করেছি। প্রত্যেকবার একটা ডায়েরি নিয়ে বসেছেন, পয়েন্টগুলো লিখে নিয়েছেন। চার-পাঁচ মাস পর হঠাৎ করে এক দিন ফোন করে তিনি বলছেন ‘তুমি যে এত তারিখে একটা বিষয়ে বলেছিলে, সেটা কিন্তু ঠিক না। আসল তথ্য হলো, এটা।

এটাই ছিল এইচ টি ইমামের বৈশিষ্ট্য। সবার সঙ্গে সব আলোচনায় তাঁর ছোট ডায়েরি আর কলম ছিল সঙ্গী। মূল পয়েন্টগুলো লিখে রাখতেন। এর ফলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এবং সরকারে তিনি হয়ে উঠেছিলেন নির্ভরতার প্রতীক, এক ঐশ্বর্যময়, তথ্যভান্ডার। জাতির পিতার সঙ্গে গভীরভাবে কাজ করা দুই ব্যক্তির সঙ্গে আমি ঘনিষ্ঠভাবে মেশার সৌভাগ্য অর্জন করেছি। এদের একজন তোফায়েল আহমেদ। অন্যজন এইচ টি ইমাম। তোফায়েল আহমেদ একজন জীবন্ত ডিকশনারি। দিন-তারিখ থেকে শুরু করে যে কোনো টেলিফোন নম্বর অবলীলায় মুখস্থ বলে দেন, এখনো। ঠিক বিপরীত মেরুতে বসবাস এইচ টি ইমামের। মনে রাখায় তাঁর মোটেও আস্থা ছিল না। তিনি লিখে রাখতেন। কাগজেই তাঁর আস্থার জায়গা ছিল। এইচ টি ইমামকে বলা যেত একেবারে ট্রিপিক্যাল আমলা। প্রতিটি ঘটনা তাঁর ডায়েরিতে গচ্ছিত থাকত। কাজ করতেন গুছিয়ে। ফাইলে ফাইলে তাঁর কাছে থাকত তথ্য। কম্পিউটারে তিনি রাখতেন গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত ও কাজের বিবরণ। পরিকল্পিত, নিয়মমাফিক এবং পেপার ওয়ার্ক করা একটা ছিমছাম পরিচ্ছন্ন মানুষ। রাজনীতিবিদ হয়েও তিনি আমলাতান্ত্রিক ফাইলিং অভ্যাস ত্যাগ করেননি। বরং এটাই ছিল তাঁর বড় শক্তির জায়গা। এইচ টি ইমাম কোনো ক্যারিশম্যাটিক নেতা ছিলেন না। জ্বালাময়ী বক্তৃতাতেও তিনি পারদর্শী ছিলেন না। কর্মীদের নিয়ে হুলুস্থূল করাও তাঁর ধাতে ছিল না কখনো। এ জন্য দলের ভিতরে-বাইরে তিনি খুব একটা জনপ্রিয় ছিলেন না। আওয়ামী লীগে তাঁকে মনে করা হতো আমলাতন্ত্রের প্রতিনিধি। তাঁর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মতো রাজনৈতিক দলে আমলাদের উত্থান হয়েছিল বলেও কেউ কেউ মনে করেন। কিন্তু এত সমালোচনার পরও তিনি ছিলেন নির্ভরতার প্রতীক। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগের বড় ধরনের বিপর্যয়ের পর এইচ টি ইমাম সামনে আসেন। নির্বাচন কৌশল প্রণয়নে তিনি ছিলেন অসাধারণ। আওয়ামী লীগের মধ্যে কাগজপত্রের কদর ছিল না। সবকিছু চলত মুখের কথায়। সবার সবকিছু মগজে। সেখান থেকে এইচ টি ইমাম একটি গোছানো ব্যবস্থাপনা চালু করেন। এটিকে তিনি বলতেন ‘পলিটিক্যাল ম্যানেজমেন্ট’। সারা দেশের নির্বাচনী আসনগুলোর তথ্যভান্ডার গড়ে তোলেন। কোন নির্বাচনী এলাকায় কার কী অবস্থা এ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেন। প্রশাসনে কারা কোন মতাদর্শে বিশ্বাসী, সে সম্পর্কে তথ্য একত্রিত করেন। মুখে মুখে কথা না বলে, তিনি কাগজপত্র এবং লিপিবদ্ধ তথ্য দিতেন। আর এ কারণেই এইচ টি ইমাম আওয়ামী লীগ সভাপতিরও নির্ভরতার জায়গা হয়েছিলেন। শুধু রাজনীতিতে এসে নয়, তাঁর আমলা জীবনের শুরু থেকে তিনি এরকম একজন গোছানো মানুষ ছিলেন। এর পরিচয় পাওয়া যায় তাঁর দুই গ্রন্থ থেকেও। ‘বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১’ এবং ‘বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১-৭৫’ দুটি গ্রন্থেই তিনি তাঁর নোট, ডায়েরির গুরুত্ব বুঝিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায় এইচ টি ইমামের ডায়েরি থেকে। এইচ টি ইমাম রাজনীতিতে কাগজ, ফাইল, তথ্যভান্ডার গড়ে তোলাকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এর জন্য তিনি অনেক সময় সমালোচিতও হয়েছেন। কিন্তু তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন নোট, ডায়েরি কতটা প্রয়োজনীয়।

রাজনীতিবিদরা প্রায়ই অভিযোগ করেন, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। এই সরকারের বিরুদ্ধেই অভিযোগ করা হয়, সরকার আমলানির্ভর হয়ে গেছে। সরকারের এই আমলামুখী প্রবণতার জন্য অনেকেই এইচ টি ইমামকে দায়ী করেন। কিন্তু কেন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং সরকারপ্রধান আমলাদের ওপর ‘নির্ভরশীল’ তার কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করেন না। রাজনীতিতে তোফায়েল আহমেদ একজনই হন। যিনি তাঁর মাথাকে একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ বানাতে পেরেছেন। অধিকাংশ রাজনীতিবিদই অগোছালো। তাঁর নির্বাচনী এলাকায় কী প্রতিশ্রুতি দেন, তা পরদিন ভুলে যান। কাউকে সময় দিয়ে ভুলে যান। রাজনীতিবিদরা তাঁদের কাজকর্ম বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করেন না। ফলে, রাজনীতিবিদদের ওপর মানুষের আস্থা কমতে থাকে। এখন রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ, তাঁরা কথা দিয়ে কথা রাখেন না। আমি বিশ্বাস করি, কোনো রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধি ইচ্ছা করে এটা করেন না। এটা তাঁর ব্যবস্থাপনার সমস্যা। অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি কাগজপত্র গুছিয়ে রাখেন না, তাঁর প্রাতিষ্ঠানিক অফিস নেই, টিম নেই। এইচ টি ইমাম দেখিয়ে গেছেন এসব কত গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৩ সালের ঘটনা। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এক সংবাদ সম্মেলন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি উত্থাপন করেন। পরদিন এইচ টি ইমাম এক সংবাদ সম্মেলন ডাকলেন। সেখানে তিনি একটি লিখিত কাগজ সবাইকে ধরিয়ে দিলেন। তাতে দিন-তারিখ দিয়ে লেখা বেগম জিয়া বিভিন্ন সময়ে ১৮ বার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কী কী বলেছিলেন। এরকম একটি তথ্যভান্ডার আওয়ামী লীগের জন্যই শুধু নয়, বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত দরকারি ছিল। একটি কাজ করার আগে কাজটা কীভাবে করা হবে, সমস্যাগুলো কোথায়, কাকে কাকে দিয়ে করা হবে- এরকম একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা যে করা উচিত এবং রাজনীতিতে যে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা এইচ টি ইমাম হাতে-কলমে দেখিয়েছেন। আর এ কারণেই ক্রমশ আওয়ামী লীগে তিনি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলেন। তাঁর সমালোচকরাও তাঁকে উপেক্ষা করতে পারতেন না।

এইচ টি ইমাম, রাজনীতিতে একটি ভিন্ন ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছিলেন। রাজনীতি মানেই এমপি হওয়া, মন্ত্রী হওয়া। হোসেন তৌফিক ইমাম দেখিয়েছেন এমপি, মন্ত্রী না হয়েও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ এবং ক্ষমতাবান হওয়া যায়। তিনি এমপি হননি, মন্ত্রীও হননি, ছিলেন মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা। তিনি অনেক কর্মী নিয়ে চলতেন না। জনসভার বক্তাও ছিলেন না। এইচ টি ইমাম রাজনৈতিক ব্যবস্থাপক ছিলেন। একজন দক্ষ ম্যানেজার ছিলেন। চোখে আঙুল দিয়ে তিনি দেখিয়েছিলেন, রাজনীতির শূন্যতার জায়গাটা। ব্যবস্থাপনার সংকট যে রাজনীতি মানুষের আস্থা হারাচ্ছে, এটা তিনি খুব ভালো বুঝেছিলেন। আর এ জন্যই রাজনীতিতে তিনি একজন ব্যবস্থাপক হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন, নেতা হিসেবে নয়।

তাই, আমলাতন্ত্র বা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে রাজনীতিবিদরা যখন কথা বলবেন, তখন তাঁদের এইচ টি ইমাম থেকে অনেক কিছুই শিখতে হবে। রাজনীতিবিদ হিসেবে তাঁকে রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এক দিন এইচ টি ইমাম আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে বলছিলেন- আপনি এভাবে একসঙ্গে এত লোকের সমস্যা শুনে মনে রাখেন কীভাবে? কিছু দিন আগে প্রয়াত ওই নেতা হাসতে হাসতে বলছিলেন- ‘মনে রাখি কই, ভুলে যাই। ওরা নেতার সঙ্গে কথা বলে এতেই খুশি।’ এইচ টি ইমাম বললেন, ‘এটা করবেন না। ভবিষ্যতের জন্য এটা ভালো হবে না। আপনি একজন একজন করে ডাকেন। সঙ্গে আপনার একজন স্টাফ রাখেন, তার বক্তব্য শোনেন এক মিনিট। কাগজপত্র রাখেন। পরে ফলোআপ করেন।’ এইচ টি ইমামের পরামর্শ ওই নেতা যে পছন্দ করেননি, তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এই ব্যবস্থাপনা রাজনীতিতে যে গভীর সংকট সৃষ্টি করেছে, এই ঘটনা তার একটি উদাহরণ মাত্র। শুধু ব্যক্তি নয়, দলের ক্ষেত্রেও এটা প্রয়োজন। কদিন আগেও আওয়ামী লীগে গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য, পুরনো কাগজের জন্য এইচ টি ইমামের দ্বারস্থ হতে হতো। রাজনীতিতে এইচ টি ইমাম ফাইলের গুরুত্ব বুঝিয়েছেন।

আমি মনে করি, রাজনীতিতে এইচ টি ইমাম খুব মনোযোগী একজন স্রোতা ছিলেন। তাঁর সমালোচনাও তিনি গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনতেন। এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবাই কথা বলেন, সারাক্ষণ কথা বলেন। আরেকজন কী বলছেন তা শোনার মতো সময় আমাদের রাজনীতিবিদদের নেই। রাজনীতিতে কিছু মানুষ থাকা জরুরি যারা কথা শুনবেন।

এইচ টি ইমামের রাজনৈতিক জীবন বর্ণাঢ্য ছিল না। সারা জীবনই প্রায় সরকারি চাকরি করেছেন। আওয়ামী লীগে অনেকে আড়ালে তাঁকে কেরানি ডাকত। এইচ টি ইমাম এসব গায়ে মাখেননি বরং নিজেকে একজন নির্ভরযোগ্য এবং অপরিহার্য ‘কেরানি’ হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সবাইকে কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছেন, রাজনীতিতে ‘কেরানি’র অনেক দরকার। এইচ টি ইমাম আমাকে কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘যে কাজটা করবে মন দিয়ে করবে, সবাই যেন তোমার কাজে খুশি হয়।’ এইচ টি ইমামও সারা জীবন আমলাগিরি মন দিয়ে করেছেন। তাই কেউ তাঁকে রাজনীতিবিদ হিসেবে স্বীকার করুক আর না করুক, তিনি রাজনীতিতে অপরিহার্য এক বাস্তবতা।  বাংলাদেশের আমলাতন্ত্র এবং রাজনীতি কোথাও তাঁর নাম মুছে ফেলা যাবে না, কোনো দিন।

পাদটীকা : এইচ টি ইমামের ডায়েরি এবং নোট খাতাগুলো অমূল্য সম্পদ। এগুলো আমাদের রাজনীতি এবং সরকারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যভান্ডার হিসেবে কাজ করতে পারে। এই মূল্যবান দলিলগুলো যেন সংরক্ষণ করা হয় সেদিকে তাঁর পরিবার নিশ্চয়ই  খেয়াল রাখবে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা