শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

এইচ টি ইমামের ডায়েরি

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এইচ টি ইমামের ডায়েরি

২০০৯ সাল। জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ। আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছে। ১০ জানুয়ারি গঠিত মন্ত্রিসভায় চমক দেখিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মন্ত্রিসভার চেয়েও বড় চমক ছিল উপদেষ্টামন্ডলী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি শক্তিশালী উপদেষ্টামন্ডলীর নাম ঘোষণা করলেন।  এইচ টি ইমাম, ড. আলাউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, ড. মশিউর রহমান ও মেজর জেনারেল (অব.) তারেক সিদ্দিকী। সরকার গঠনের এক সপ্তাহের মধ্যেই বোঝা গেল, মন্ত্রীদের চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা অনেক ক্ষমতাবান। বিশেষ করে হোসেন তৌফিক ইমাম দ্বিতীয় ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে আবিভর্‚ত হলেন। প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কে বসবেন, তা নির্ধারণ করতেন এইচ টি ইমাম। এ সময় তথ্য সচিব পদে বসানো হলো একজন বিতর্কিত ব্যক্তিকে। অনুজপ্রতিম শাবান মাহমুদ ওই সচিবের ঠিকুজি বের করলেন। এখন আওয়ামী লীগার হয়ে যাওয়া ওই সচিব জিয়াকে নিয়ে যে কবিতা লিখেছিলেন, তা প্রকাশ করে দিলেন। এ যেন হাটে হাঁড়ি ভাঙা। ওই সময় আমি ওই ঘটনা নিয়ে এক কলাম লিখলাম ‘সিংহাসনের পেছনে কার ছায়া।’ লেখা যেদিন প্রকাশিত হলো সেদিন সন্ধ্যায় অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী আমাকে ফোন করলেন। সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর একটি অসাধারণ গুণ হলো, তিনি লেখালেখি এবং সাংবাদিকতা বিষয়ে কোনো অনুরোধ করেন না। ফোনে তিনি জানতে চাইলেন, আমি তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারি কি না।

সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী তখন থাকেন ধানমন্ডি ৬ নম্বরে। রাতে তাঁর বাসায় গেলাম। তিনি বললেন, এইচ টি ইমাম আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। উল্লেখ্য, সিংহাসনের পেছনে কার ছায়া লেখাটি ছিল মূলত এইচ টি ইমামকে ইঙ্গিত করে। তাঁকে সমালোচনা করে। সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীই প্রস্তাব দিলেন পরদিন তাঁর অফিসে দুপুর ১২টায় এইচ টি ইমামের সঙ্গে বৈঠক হবে। পরদিন ১২টার আগেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর কক্ষে আমি উপস্থিত হলাম। তাঁর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই এলেন এইচ টি ইমাম। এইচ টি ইমামের সঙ্গে আমার পরিচয় দীর্ঘদিনের। কিন্তু আমাদের সম্পর্কটা কখনো সুখকর ছিল না। নানা তর্ক-বিতর্কে ভরপুর থাকত। এইচ টি ইমাম এলেন সঙ্গে ছোট একটা ডায়েরি এবং কলম। আমি মন খুলে তাঁর বিভিন্ন কাজের সমালোচনা করলাম, তিনি উত্তেজিত হলেন না, রাগ করলেন না। আমাকে জেলে দেওয়ার ভয়ও দেখালেন না। শুধু নোট নিলেন। কিছু কিছু ভুল স্বীকার করলেন। কিছু বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলেন। তারপর বললেন, ‘এরপর আমার বা সরকারের কোনো ভুল দেখলে, আমাকে বল। অনেক কিছুই হয়তো আমরা জানি না। কিন্তু এভাবে লিখলে সরকার বিব্রত হয়। একটা নতুন সরকার এসেছে, তাকে সময় দাও। আর তুমি তো জান, কী পরিস্থিতির পর দেশে গণতন্ত্র এসেছে।’ এক ঘণ্টার ওই বৈঠকে তিনি শুধু নোট নিলেন, শুনলেন। আমি বিদায় নিলাম। আজ ভাবী, ওই সময় আওয়ামী লীগ বিপুল ক্ষমতাবান। হোসেন তৌফিক ইমামও সরকারের অন্যতম ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তিনি চাইলেই ওই লেখার জন্য আমাকে জেলের ভাত খাওয়াতে পারতেন। আমাকে নানাভাবে হয়রানি করাতে পারতেন। কিন্তু এসব কিছু না করে তিনি সমস্যাগুলো শোনার চেষ্টা করলেন। নোট নিলেন।

বিস্ময়ের শেষ এখানেই ছিল না। কদিন পর তিনি ফোন করলেন। বললেন, তোমার সঙ্গে মোদাচ্ছেরের অফিসে মিটিংয়ের একটা ফলোআপ মিটিং করতে চাই। তুমি কবে সময় দেবে? পরদিন তাঁর হেয়ার রোডের বাড়িতে গেলাম। এবার দেখলাম, নোট বইয়ের সঙ্গে একটা কাগজ। ওই কাগজে প্রথম মিটিংয়ে আমি যা বলেছিলাম, তার সংক্ষিপ্তসার। পয়েন্ট ধরে ধরে তিনি প্রতিটি বিষয়ে প্রকৃত তথ্য দিলেন। এরপর বহুবার তাঁর সঙ্গে মিটিং করেছি। প্রত্যেকবার একটা ডায়েরি নিয়ে বসেছেন, পয়েন্টগুলো লিখে নিয়েছেন। চার-পাঁচ মাস পর হঠাৎ করে এক দিন ফোন করে তিনি বলছেন ‘তুমি যে এত তারিখে একটা বিষয়ে বলেছিলে, সেটা কিন্তু ঠিক না। আসল তথ্য হলো, এটা।

এটাই ছিল এইচ টি ইমামের বৈশিষ্ট্য। সবার সঙ্গে সব আলোচনায় তাঁর ছোট ডায়েরি আর কলম ছিল সঙ্গী। মূল পয়েন্টগুলো লিখে রাখতেন। এর ফলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এবং সরকারে তিনি হয়ে উঠেছিলেন নির্ভরতার প্রতীক, এক ঐশ্বর্যময়, তথ্যভান্ডার। জাতির পিতার সঙ্গে গভীরভাবে কাজ করা দুই ব্যক্তির সঙ্গে আমি ঘনিষ্ঠভাবে মেশার সৌভাগ্য অর্জন করেছি। এদের একজন তোফায়েল আহমেদ। অন্যজন এইচ টি ইমাম। তোফায়েল আহমেদ একজন জীবন্ত ডিকশনারি। দিন-তারিখ থেকে শুরু করে যে কোনো টেলিফোন নম্বর অবলীলায় মুখস্থ বলে দেন, এখনো। ঠিক বিপরীত মেরুতে বসবাস এইচ টি ইমামের। মনে রাখায় তাঁর মোটেও আস্থা ছিল না। তিনি লিখে রাখতেন। কাগজেই তাঁর আস্থার জায়গা ছিল। এইচ টি ইমামকে বলা যেত একেবারে ট্রিপিক্যাল আমলা। প্রতিটি ঘটনা তাঁর ডায়েরিতে গচ্ছিত থাকত। কাজ করতেন গুছিয়ে। ফাইলে ফাইলে তাঁর কাছে থাকত তথ্য। কম্পিউটারে তিনি রাখতেন গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত ও কাজের বিবরণ। পরিকল্পিত, নিয়মমাফিক এবং পেপার ওয়ার্ক করা একটা ছিমছাম পরিচ্ছন্ন মানুষ। রাজনীতিবিদ হয়েও তিনি আমলাতান্ত্রিক ফাইলিং অভ্যাস ত্যাগ করেননি। বরং এটাই ছিল তাঁর বড় শক্তির জায়গা। এইচ টি ইমাম কোনো ক্যারিশম্যাটিক নেতা ছিলেন না। জ্বালাময়ী বক্তৃতাতেও তিনি পারদর্শী ছিলেন না। কর্মীদের নিয়ে হুলুস্থূল করাও তাঁর ধাতে ছিল না কখনো। এ জন্য দলের ভিতরে-বাইরে তিনি খুব একটা জনপ্রিয় ছিলেন না। আওয়ামী লীগে তাঁকে মনে করা হতো আমলাতন্ত্রের প্রতিনিধি। তাঁর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মতো রাজনৈতিক দলে আমলাদের উত্থান হয়েছিল বলেও কেউ কেউ মনে করেন। কিন্তু এত সমালোচনার পরও তিনি ছিলেন নির্ভরতার প্রতীক। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগের বড় ধরনের বিপর্যয়ের পর এইচ টি ইমাম সামনে আসেন। নির্বাচন কৌশল প্রণয়নে তিনি ছিলেন অসাধারণ। আওয়ামী লীগের মধ্যে কাগজপত্রের কদর ছিল না। সবকিছু চলত মুখের কথায়। সবার সবকিছু মগজে। সেখান থেকে এইচ টি ইমাম একটি গোছানো ব্যবস্থাপনা চালু করেন। এটিকে তিনি বলতেন ‘পলিটিক্যাল ম্যানেজমেন্ট’। সারা দেশের নির্বাচনী আসনগুলোর তথ্যভান্ডার গড়ে তোলেন। কোন নির্বাচনী এলাকায় কার কী অবস্থা এ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেন। প্রশাসনে কারা কোন মতাদর্শে বিশ্বাসী, সে সম্পর্কে তথ্য একত্রিত করেন। মুখে মুখে কথা না বলে, তিনি কাগজপত্র এবং লিপিবদ্ধ তথ্য দিতেন। আর এ কারণেই এইচ টি ইমাম আওয়ামী লীগ সভাপতিরও নির্ভরতার জায়গা হয়েছিলেন। শুধু রাজনীতিতে এসে নয়, তাঁর আমলা জীবনের শুরু থেকে তিনি এরকম একজন গোছানো মানুষ ছিলেন। এর পরিচয় পাওয়া যায় তাঁর দুই গ্রন্থ থেকেও। ‘বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১’ এবং ‘বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১-৭৫’ দুটি গ্রন্থেই তিনি তাঁর নোট, ডায়েরির গুরুত্ব বুঝিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায় এইচ টি ইমামের ডায়েরি থেকে। এইচ টি ইমাম রাজনীতিতে কাগজ, ফাইল, তথ্যভান্ডার গড়ে তোলাকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এর জন্য তিনি অনেক সময় সমালোচিতও হয়েছেন। কিন্তু তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন নোট, ডায়েরি কতটা প্রয়োজনীয়।

রাজনীতিবিদরা প্রায়ই অভিযোগ করেন, রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। এই সরকারের বিরুদ্ধেই অভিযোগ করা হয়, সরকার আমলানির্ভর হয়ে গেছে। সরকারের এই আমলামুখী প্রবণতার জন্য অনেকেই এইচ টি ইমামকে দায়ী করেন। কিন্তু কেন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং সরকারপ্রধান আমলাদের ওপর ‘নির্ভরশীল’ তার কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করেন না। রাজনীতিতে তোফায়েল আহমেদ একজনই হন। যিনি তাঁর মাথাকে একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ বানাতে পেরেছেন। অধিকাংশ রাজনীতিবিদই অগোছালো। তাঁর নির্বাচনী এলাকায় কী প্রতিশ্রুতি দেন, তা পরদিন ভুলে যান। কাউকে সময় দিয়ে ভুলে যান। রাজনীতিবিদরা তাঁদের কাজকর্ম বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করেন না। ফলে, রাজনীতিবিদদের ওপর মানুষের আস্থা কমতে থাকে। এখন রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ, তাঁরা কথা দিয়ে কথা রাখেন না। আমি বিশ্বাস করি, কোনো রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধি ইচ্ছা করে এটা করেন না। এটা তাঁর ব্যবস্থাপনার সমস্যা। অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি কাগজপত্র গুছিয়ে রাখেন না, তাঁর প্রাতিষ্ঠানিক অফিস নেই, টিম নেই। এইচ টি ইমাম দেখিয়ে গেছেন এসব কত গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৩ সালের ঘটনা। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এক সংবাদ সম্মেলন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি উত্থাপন করেন। পরদিন এইচ টি ইমাম এক সংবাদ সম্মেলন ডাকলেন। সেখানে তিনি একটি লিখিত কাগজ সবাইকে ধরিয়ে দিলেন। তাতে দিন-তারিখ দিয়ে লেখা বেগম জিয়া বিভিন্ন সময়ে ১৮ বার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কী কী বলেছিলেন। এরকম একটি তথ্যভান্ডার আওয়ামী লীগের জন্যই শুধু নয়, বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত দরকারি ছিল। একটি কাজ করার আগে কাজটা কীভাবে করা হবে, সমস্যাগুলো কোথায়, কাকে কাকে দিয়ে করা হবে- এরকম একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা যে করা উচিত এবং রাজনীতিতে যে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা এইচ টি ইমাম হাতে-কলমে দেখিয়েছেন। আর এ কারণেই ক্রমশ আওয়ামী লীগে তিনি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলেন। তাঁর সমালোচকরাও তাঁকে উপেক্ষা করতে পারতেন না।

এইচ টি ইমাম, রাজনীতিতে একটি ভিন্ন ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছিলেন। রাজনীতি মানেই এমপি হওয়া, মন্ত্রী হওয়া। হোসেন তৌফিক ইমাম দেখিয়েছেন এমপি, মন্ত্রী না হয়েও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ এবং ক্ষমতাবান হওয়া যায়। তিনি এমপি হননি, মন্ত্রীও হননি, ছিলেন মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা। তিনি অনেক কর্মী নিয়ে চলতেন না। জনসভার বক্তাও ছিলেন না। এইচ টি ইমাম রাজনৈতিক ব্যবস্থাপক ছিলেন। একজন দক্ষ ম্যানেজার ছিলেন। চোখে আঙুল দিয়ে তিনি দেখিয়েছিলেন, রাজনীতির শূন্যতার জায়গাটা। ব্যবস্থাপনার সংকট যে রাজনীতি মানুষের আস্থা হারাচ্ছে, এটা তিনি খুব ভালো বুঝেছিলেন। আর এ জন্যই রাজনীতিতে তিনি একজন ব্যবস্থাপক হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন, নেতা হিসেবে নয়।

তাই, আমলাতন্ত্র বা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে রাজনীতিবিদরা যখন কথা বলবেন, তখন তাঁদের এইচ টি ইমাম থেকে অনেক কিছুই শিখতে হবে। রাজনীতিবিদ হিসেবে তাঁকে রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এক দিন এইচ টি ইমাম আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে বলছিলেন- আপনি এভাবে একসঙ্গে এত লোকের সমস্যা শুনে মনে রাখেন কীভাবে? কিছু দিন আগে প্রয়াত ওই নেতা হাসতে হাসতে বলছিলেন- ‘মনে রাখি কই, ভুলে যাই। ওরা নেতার সঙ্গে কথা বলে এতেই খুশি।’ এইচ টি ইমাম বললেন, ‘এটা করবেন না। ভবিষ্যতের জন্য এটা ভালো হবে না। আপনি একজন একজন করে ডাকেন। সঙ্গে আপনার একজন স্টাফ রাখেন, তার বক্তব্য শোনেন এক মিনিট। কাগজপত্র রাখেন। পরে ফলোআপ করেন।’ এইচ টি ইমামের পরামর্শ ওই নেতা যে পছন্দ করেননি, তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এই ব্যবস্থাপনা রাজনীতিতে যে গভীর সংকট সৃষ্টি করেছে, এই ঘটনা তার একটি উদাহরণ মাত্র। শুধু ব্যক্তি নয়, দলের ক্ষেত্রেও এটা প্রয়োজন। কদিন আগেও আওয়ামী লীগে গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য, পুরনো কাগজের জন্য এইচ টি ইমামের দ্বারস্থ হতে হতো। রাজনীতিতে এইচ টি ইমাম ফাইলের গুরুত্ব বুঝিয়েছেন।

আমি মনে করি, রাজনীতিতে এইচ টি ইমাম খুব মনোযোগী একজন স্রোতা ছিলেন। তাঁর সমালোচনাও তিনি গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনতেন। এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবাই কথা বলেন, সারাক্ষণ কথা বলেন। আরেকজন কী বলছেন তা শোনার মতো সময় আমাদের রাজনীতিবিদদের নেই। রাজনীতিতে কিছু মানুষ থাকা জরুরি যারা কথা শুনবেন।

এইচ টি ইমামের রাজনৈতিক জীবন বর্ণাঢ্য ছিল না। সারা জীবনই প্রায় সরকারি চাকরি করেছেন। আওয়ামী লীগে অনেকে আড়ালে তাঁকে কেরানি ডাকত। এইচ টি ইমাম এসব গায়ে মাখেননি বরং নিজেকে একজন নির্ভরযোগ্য এবং অপরিহার্য ‘কেরানি’ হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সবাইকে কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছেন, রাজনীতিতে ‘কেরানি’র অনেক দরকার। এইচ টি ইমাম আমাকে কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘যে কাজটা করবে মন দিয়ে করবে, সবাই যেন তোমার কাজে খুশি হয়।’ এইচ টি ইমামও সারা জীবন আমলাগিরি মন দিয়ে করেছেন। তাই কেউ তাঁকে রাজনীতিবিদ হিসেবে স্বীকার করুক আর না করুক, তিনি রাজনীতিতে অপরিহার্য এক বাস্তবতা।  বাংলাদেশের আমলাতন্ত্র এবং রাজনীতি কোথাও তাঁর নাম মুছে ফেলা যাবে না, কোনো দিন।

পাদটীকা : এইচ টি ইমামের ডায়েরি এবং নোট খাতাগুলো অমূল্য সম্পদ। এগুলো আমাদের রাজনীতি এবং সরকারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যভান্ডার হিসেবে কাজ করতে পারে। এই মূল্যবান দলিলগুলো যেন সংরক্ষণ করা হয় সেদিকে তাঁর পরিবার নিশ্চয়ই  খেয়াল রাখবে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা