শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে বেপজার ভূমিকা

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে বেপজার ভূমিকা

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ যাকে ইংরেজিতে বলা হয় Bangladesh Export Processing Zones Authority (BEPZA).

 এ বেপজা সম্পর্কে আমাদের দেশের মানুষের মনে অনেক কৌতূহল। আমাকে বিভিন্ন সময় অনেকেই এ সংস্থা সম্পর্কে প্রশ্ন করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বছরটি বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) -এর ৪১তম প্রতিষ্ঠার বছর। মানুষের নানা ধরনের প্রশ্ন ও কৌতূহল নিবারণের জন্য দেশের মানুষকে বেপজা সম্পর্কে জ্ঞাতকরণের উদ্দেশে আমার এ প্রয়াস।

১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর বিধ্বস্ত দেশের দুর্বল অর্থনৈতিক অবস্থার উত্তরণের জন্য দেশের প্রয়োজন ছিল ব্যক্তিগত মূলধনের মাধ্যমে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও কারিগরি জ্ঞান/ দক্ষতা (Technical Knowhow)-এর ব্যবহার। সদ্যস্বাধীন দেশে ব্যক্তিগত মূলধন বিনিয়োগ এবং কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি শক্তিশালী ও সচল করা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পরপর বিধ্বস্ত অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। সত্তর দশকের শেষের দিকে Foreign Currency reserve (বৈদেশিক অর্থ জমা) একদম কমে যাচ্ছিল সঙ্গে সঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হচ্ছিল না। এ ছাড়া FDI (Foreign Direct Investment) কমে যাওয়ায় দেশের মোট রপ্তানির ওপর এর প্রভাব পড়ায় রপ্তানি কমতে থাকে। সে সময় World Bank President Mr. Robert strange McNamara বাংলাদেশ সফরে এসে সরকারকে দেশে EPZ (Export Processing Zones) প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে উল্লিখিত রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক সমস্যাগুলো দূর করার পরামর্শ দেন।

Mr. MeNamara-এর পরামর্শকে গুরুত্ব দিয়ে তদানীন্তন সরকার BEPZA Act, 1980 জাতীয় সংসদে পাস করে, যা বাস্তবায়িত হয় ১৯৮০ সালের ১৫ এপ্রিল। ইপিজেড স্থাপনের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য বেপজা তার রূপকল্প (Vision)হিসেবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে অভিলক্ষ্য (Mission) নির্ধারণ করে ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি সুদৃঢ়করণের লক্ষ্যে ইপিজেডসমূহের শিল্পায়ন, বিনিয়োগ উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং রপ্তানি বৃদ্ধিকরণ কার্যক্রম।’ বিদেশি ব্যক্তিগত মূলধনকে উৎসাহিত এবং আকর্ষণ করার জন্য সরকার উদার শিল্পনীতি (Liberal Industrial Policy) প্রণয়ন করেন। এর ফলে EPZ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রগতির ধারাবাহিকতা শুরু হয়।

এ ধারাবাহিকতার আলোকে সর্বপ্রথম চট্টগ্রামের হালিশহরে ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় চট্টগ্রাম ইপিজেড। বর্তমানে চট্টগ্রাম ইপিজেড ৪৫৩ একর জমির ওপর সুবিন্যস্তভাবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। চট্টগ্রাম ইপিজেডের সাফল্যের আলোকে ১৯৯৩ সালে ঢাকার নিকটবর্তী সাভার অঞ্চলে ৩৬১.২২ একর এলাকা নিয়ে শুরু হয় ঢাকা ইপিজেড। চট্টগ্রাম ও ঢাকা ইপিজেডের পর ১৯৯৮ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের জীবনযাত্রার মান এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে সেজন্য দেশের দ্বিতীয় সমুদ্রবন্দর বাগেরহাটের মোংলায় মোংলা ইপিজেড এবং উত্তরবঙ্গের নীলফামারী জেলায় ২০০১ সালে উত্তরা ইপিজেড এবং একই সঙ্গে পাবনার পাকশীতে ঈশ্বরদী ইপিজেড প্রতিষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া ২০০০ সালে কুমিল্লা পুরাতন বিমানবন্দর এলাকায় কুমিল্লা ইপিজেড, ২০০৬ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে সাবেক আদমজী জুট মিল এলাকায় আদমজী ইপিজেড এবং চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গা স্টিল মিল এলাকায় কর্ণফুলী ইপিজেড প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মোট ২ হাজার ৩১১ একর জমির ওপর স্থাপিত এ আটটি ইপিজেডে প্রায় ৫ লাখ বাংলাদেশি নাগরিকের প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান রয়েছে। যার মধ্যে নারী শ্রমিক প্রায় ৬৬%। ফেব্রুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত উল্লিখিত আটটি ইপিজেডে ৪৬৩টি সচল শিল্পপ্রতিষ্ঠানে মোট প্রকৃত বিনিয়োগের পরিমাণ ৫.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে ইপিজেডের শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহ থেকে মোট ৬.৪৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে; যা দেশের মোট জাতীয় রপ্তানির ২০%। করোনা মহামারীর কারণে সামগ্রিকভাবে দেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ বিগত অর্থবছরে হ্রাস পেলেও বেপজার আওতাধীন ইপিজেডসমূহের রপ্তানিতে কোনোরকম নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। এ পর্যন্ত ইপিজেডসমূহে জাপান, কোরিয়া, চীন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড, তুরস্ক, ইউক্রেন, কুয়েত, রোমানিয়া, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, শ্রীলঙ্কা, বেলজিয়াম, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, বাংলাদেশসহ ৩৮টি দেশ বিনিয়োগ করেছে। প্রথাগত তৈরি পোশাকপণ্যের বাইরে ইপিজেডের কারখানাসমূহে উৎপাদিত হচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বহুমুখী সব পণ্য। এর মধ্যে Reebok, H&M. GAP, Jcpenney, Adidas, Lee, Wrangler, Lafuma, Dockers, Michael Kors, Walmart, Nike প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

দেশের ইপিজেডসমূহ রপ্তানি বহুমুখীকরণে ও বৈচিত্র্যায়নে বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে দেশের ইপিজেডসমূহে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স পণ্য, গাড়ির যন্ত্রাংশ, মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশ, ক্যামেরার লেন্স ও পার্টস, বাইসাইকেল, বিদ্যুৎ, ব্যাটারি, গলফ শ্যাফট, জুতা ও জুতার এক্সেসরিজ, টেক্সটাইল, এনার্জি সেভিং বাল্ব, আসবাবপত্র, তাঁবু, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, কসমেটিকস, হলিউড চশমা, খেলা, উইগ, বাঁশের কফিন ইত্যাদি পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় ২০১৭ সালে চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় ১ হাজার ১৫০ একর জমিতে ‘বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল’ স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে যেখানে কিছু দিনের মধ্যে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের জন্য চুক্তিবদ্ধ করা হবে। বেপজার সাফল্যের কথা বিবেচনা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সরকার দেশে তিনটি নতুন ইপিজেড স্থাপনের কাজ হাতে নিয়েছে। সেগুলো হলো দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে যশোর জেলায় একটি, উত্তরাঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনযাত্রা উন্নয়নের লক্ষ্যে রংপুর চিনিকলের সাহেবগঞ্জের ইক্ষু খামারে একটি এবং পটুয়াখালীর পায়রা বন্দরের কাছাকাছি এলাকায় একটি। মোট তিনটি নতুন ইপিজেড বাস্তবায়নের কাজ বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন।

মালিক-শ্রমিক এবং শ্রম-মজুরি সম্পর্ক, উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি, পণ্যের গুণগতমান উন্নয়ন এবং আধুনিকায়ন, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার পূর্বশর্ত। সংবিধানের আলোকে এবং আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী শ্রমনীতি ও শ্রমিককল্যাণে বহুমুখী কর্মকৌশল বাস্তবায়নে বেপজা বদ্ধপরিকর। এতদুদ্দেশ্যে বেপজা ইতিমধ্যে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যার একটি হলো ‘বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইন, ২০১৯’ যার মাধ্যমে বেপজা তার শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে।

বর্তমানে বেপজা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন একটি সফল সংস্থা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেপজার গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বেই বেপজা বর্তমানে একটি সফল সংস্থা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে। আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তাদের কাছে আমাদের দেশের ইপিজেডসমূহ এখন বিনিয়োগের স্বর্গভূমি হিসেবে পরিগণিত এবং প্রশংসিত হচ্ছে। স্বল্পতম উৎপাদন ব্যয়, শান্তিপূর্ণ স্থিতিশীল রাজনৈতিক অবস্থা এবং শিল্পবান্ধব কর্মপরিবেশের ফলে বিশ্ববাজারে বেপজা এখন একটি ব্র্যান্ড।

সরকারের উদার বিনিয়োগ ও শিল্পনীতির ফলে বর্তমান সরকারের অধীনে বিগত ১০ বছরে বেপজা বিনিয়োগ, রপ্তানি ও বিপুল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং জাতীয় রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার পাশাপাশি বেপজার অধীনে ইপিজেডসমূহ দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ব্যাপক অবদান রাখছে। প্রত্যক্ষ অবদান হিসেবে দেশে রপ্তানি, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োাগ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সেই সঙ্গে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আহরিত হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে ইপিজেড স্থাপনের ফলে এর সন্নিহিত এলাকায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে গড়ে ওঠা Satellite Town I Backward and Forward Linkage Industries, Accessories Industries-সহ পরিবহন, খাদ্য সরবরাহ, বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, টেলিযোগাযোগ, বীমা, এজেন্ট, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, হোটেল, হাউজিংসহ অন্য সেবামূলক প্রতিষ্ঠানসমূহ ব্যবসার মাধ্যমে দেশের আর্থিক উন্নয়নে এবং জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে পরোক্ষভাবে যথেষ্ট অবদান রাখছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রূপকল্প ২০২১ এবং ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে বেপজা দ্রুত এগিয়ে চলেছে সাফল্যের সঙ্গে।

লেখক : সদস্য (অর্থ) নির্বাহী বোর্ড, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর