শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

প্রতারণা এবং সন্ত্রাস

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতারণা এবং সন্ত্রাস

নারায়ণগঞ্জের রিয়েল রিসোর্টে হেফাজতি নেতা মামুনুল হক নিজে যে আদর্শের কথা ওয়াজ মাহফিলে শোনান, সেই আদর্শের বাইরে কাজ করতে গিয়ে ধরা পড়লেন কিছু তরুণের হাতে এবং আল্লাহর কসম খেয়ে ডাহা মিথ্যে কথা বলতে লাগলেন-এই খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ পাওয়ার পর শত শত মাদরাসার ছেলে তাদের গুরু মামুনুল হককে উদ্ধার করতে গিয়ে রিসোর্টের ভিতর রিসেপশন, রেস্তোরাঁ যা পেয়েছে ভেঙে গুঁড়ো করে দিয়েছে। দেখে প্রশ্ন জাগছিল মনে, মাদরাসার ছেলেরা এভাবে অন্যের সম্পত্তি ধ্বংস করার কায়দা কোত্থেকে শিখেছে? হাতে ওদের এমন সব শক্ত লাঠি কে দিল? এমন সব অস্ত্র, যেগুলো দিয়ে কয়েক মিনিটের মধ্যেই গোটা রিসোর্টের যাবতীয় জিনিসপত্র মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া যায়! রিসোর্টের মালিক দুঃখ করে বলেছেন, তাঁর কয়েক কোটি টাকা ধ্বংস হয়ে গেছে। যারা রিসোর্টে ধ্বংসাত্মক কাজ করেছে, যারা মামুনুল হককে মাথায় তুলে সম্মান দিয়েছে, তারা কি জানে না মামুনুল হক সেই কাজটিই করেছেন যে কাজটিকে তিনি নিজেই অনৈতিক, অবৈধ, অন্যায় বলেন? তারা কি জানে না, আল্লাহর কসম কেটে তাদের গুরু মিথ্যে কথা বলেছেন? তারা সব জানে, কিন্তু এতে তাদের কিছু যায় আসে না। তারা শিখেছে গুরু যত ভুলই করুন, গুরু যত মিথ্যেই বলুন, যত প্রতারণাই করুন, গুরুকে গুরু বলে মানতে হবে। গুরুকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে হবে। গুরু ১০০ খুন করে এলেও গুরু নির্দোষ। বলাই বাহুল্য, যুক্তিবুদ্ধিহীন অন্ধ বধির এক জনগোষ্ঠী তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। এই জনগোষ্ঠী তৈরির কারিগর মামুনুল হক এবং তার মৌলবাদী সহিংস সতীর্থরা।

প্রথমে ভেবেছিলাম মামুনুল হক তাঁর প্রেমিকা নিয়ে প্রমোদ বিহারে গেছেন, যেতেই পারেন, প্রেম করা অন্যায় নয়। পরে কিছু ফোনালাপ থেকে বোঝা গেল প্রেম নয়, দুজন মহিলার সঙ্গে তিনি প্রতারণা করছেন। নিজের স্ত্রীকে দিনের পর দিন ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছেন, আর ওদিকে জান্নাত আরা ঝর্ণাকে, যাকে তিনি আল্লাহর কসম কেটে বলেছেন বিয়ে করেছেন, আসলে যাকে তিনি বিয়ে করেননি, নেহাত যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করছেন। এত ভয়ংকর নারীবিদ্বেষী লোক নারীর সঙ্গে প্রেম করেন না, নারীকে নিজের নোংরা ফেলার ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করেন। দুই রমণীই কিন্তু তাঁকে আপনি সম্বোধন করেন। দুজনই তাঁকে প্রভু মানেন। প্রেম-ভালোবাসার সম্পর্ক কখনও প্রভু-দাসীর সম্পর্ক নয়। ঝর্ণার সঙ্গে কোনও এক ভাইয়ার ফোনালাপ থেকে আমরা জানতে পারি তিনি এবং মামুনুল হক স্বামী-স্ত্রীর মতো বাস করেন বটে, তবে তাঁদের বিয়ের কোনও কাবিননামা হয়নি, রেজিস্ট্রেশনও হয়নি। ঝর্ণা নিজেই বলেছেন এ কথা। কাবিননামা হয়নি এবং রেজিস্ট্রেশন হয়নি মানে বিয়ে হয়নি। ঝর্ণা কিন্তু বিয়ে হবে বলে বসে আছেন এবং মামুনুল হক তাঁকে ভোগ করে যাচ্ছেন বিয়ে করবেন এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে। এই কাজটি কারা করে বলে আমরা জানি? তাদের তো প্রতারণার দায়ে জেল খাটতে হয়। সরকারি প্রশ্রয় পাচ্ছেন বলে মামুনুল হককে জেল খাটতে হচ্ছে না। মামুনুল হকেরা বাংলাদেশের আইনে বিশ্বাস না করলেও শরিয়া আইনে বেশ বিশ্বাস করেন। তাঁকে যদি ব্যভিচারের শাস্তি শরিয়া আইনে দেওয়া হয়? তাহলে সেই শাস্তি তিনি সহ্য করতে পারবেন তো? কী করে করবেন, সেটি তো আবার পাথর ছুঁড়ে হত্যা। মামুনুল হকের ভাগ্য ভালো যে তিনি যে দেশে বাস করেন, সে দেশে শরিয়া আইন নেই, যে আইন আনার জন্য তিনি দিনভর চিৎকার করেন এবং ভক্তবৃন্দকে উত্তেজিত করেন।

হেফাজতি নেতাদের মধ্যে মামুনুলের কীর্তি নিয়ে ফোনালাপ, স্ত্রীর সঙ্গে শহীদুলের স্ত্রী ঝর্ণার সম্পর্ক এবং লোকের কাছে মিথ্যে বলা শিখিয়ে দেওয়ার জন্য মামুনুলের ফোনালাপ, ঝর্ণার সঙ্গে মামুনুলের ফোনালাপ, মামুনুলের স্ত্রীকে মামুনুলের দ্বিতীয় বিয়ে সম্পর্কে মিথ্যে বলতে শিখিয়ে দেওয়ার জন্য মামুনুলের বোনের ফোনালাপ, ঝর্ণার সঙ্গে মামুনুলের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত ঝর্ণার পুত্রের ফোনালাপ, ঝর্ণার সঙ্গে কাবিননামা এবং রেজিস্ট্রেশন না হওয়া বিষয়ে এক ভাইয়ার ফোনালাপ, মামুনুলের সঙ্গে তৃতীয় মহিলার ঘনিষ্ঠ ফোনালাপ, মামুনুলের প্রতারণা সম্পর্কে ঝর্ণার পুত্রের ভিডিও। এগুলো শুনলেই প্রতারক মামুনুলের চরিত্র উন্মোচিত হয়। মাত্র দুটি প্রতারণার কাহিনী বেরোলো। এরকম কত কাহিনী আছে, কে জানে।

নারী নির্যাতন, নারী হেনস্তা, নারীর সঙ্গে প্রতারণা বাংলাদেশের বদ পুরুষলোকেরা অহরহই করে। মামুনুল যেহেতু নেতা, যেহেতু তার আদেশে লক্ষ পঙ্গপাল চারদিক পুড়িয়ে ছাই করে দেয়, নিজেরা শুধু খুন করতে নেমে পড়ে না, নিজেরা খুন হতেও নেমে পড়ে, ...সেহেতু মামুনুলের চরিত্রের চুলচেরা বিশ্লেষণ জরুরি। পঙ্গপালগুলোর জানা জরুরি কোন নিকৃষ্ট লোকের, কোন প্রতারকের, মিথ্যুকের, কোন স্বার্থান্ধ বদলোকের আদেশ তারা মেনে চলে। হয়তো যারা অন্ধভক্ত, তাদের কোনও বোধোদয় হবে না। কিন্তু যারা এখনও অন্ধ হয়নি, তাদের তো পরিবর্তন হতে পারে।

মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করা তো অপরাধ, মামুনুল তো সেই অপরাধ করছেনই, সবচেয়ে বড় অপরাধ তিনি করছেন, তাঁর ওয়াজে তিনি প্রগতির বিরুদ্ধে, মুক্তচিন্তার বিরুদ্ধে, নারীর বিরুদ্ধে, সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ভয়াবহ বিষ উগড়ে দিচ্ছেন, সেই বিষের ক্রিয়ায় শত শত শিশু কিশোর যুবক হিংস্র দাঙ্গাবাজ হয়ে উঠছে। যুবসমাজকে তিনি সন্ত্রাসবাদে আর জঙ্গিবাদে দীক্ষিত করছেন-এটি নিশ্চিতই তাঁর অক্ষমাযোগ্য অপরাধ। এই তো সেদিন তিনি মাদাসার ছাত্রদের লেলিয়ে দিয়েছেন সারাদেশজুড়ে সন্ত্রাস করার জন্য। সন্ত্রাস করেছে তারা, দেশের অমূল্য সব সম্পদ পুড়িয়ে দিয়েছে, শুধু তাই নয়, নিজেরাও মরেছে। জেনেবুঝে দেশ ও মানুষের সর্বনাশ করা খুব বড় অপরাধ। এই অপরাধের কারণে মামুনুল হকের শাস্তি হওয়া অত্যন্ত জরুরি। তাঁর কারণে মৃত্যু হলো ভক্তকুলের, কোথায় তিনি নিজেকে তাঁদের মৃত্যুর জন্য দায়ী করে গ্লানিবোধ করবেন, কোথায় তিনি কাঁদবেন, হাহাকার করবেন, তিনি চলে গেলেন আনন্দ করতে। তারপরও কি ভক্তকুল তাঁর আচরণে ক্ষুব্ধ হবে না? গুরুর চরণামৃত খেয়ে গুণগান গাওয়া ছাড়া আর কিছু ভক্তকুলের মগজে ঢোকানো হয়নি।

তবে মামুনুলকে নিয়ে হেফাজতি অন্য নেতাদের মধ্যে কিছু অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তাঁরা যদি কখনও মামুনুলকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দিতে সক্ষম হন, তাহলে কি এই সংগঠনকে কোনও সভ্য সংগঠন হিসেবে দাঁড় করানো সম্ভব হবে? আমার তো মনে হয় না। মামুনুলের মতো প্রতারক যদি নাও হন, হেফাজতি নেতারা সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করেন, এ কথা সত্য। এ পর্যন্ত হেফাজতের নেতারা মাদরাসার শিশু-কিশোরদের দিয়ে দেশজুড়ে সন্ত্রাস ঘটানোর জন্য ক্ষমা চাননি, দুঃখ প্রকাশও করেননি। তবে কী কারণে মামুনুল হককেই একা মন্দ বলে মনে করছি? ভারতের দেওবন্দিরা কোনও দাঙ্গা ফ্যাসাদ ভায়োলেন্সে যায় না। কিন্তু দেওবন্দি আদর্শ মেনে চলা বাংলাদেশের হেফাজতে ইসলাম, আফগানিস্তানের তালিবান, পাকিস্তানের লস্করে ঝাংভি, সিপাহে সাহাবা, তেহরিকে তালিবান দিব্যি সন্ত্রাস করে বেড়াচ্ছে। পাকিস্তানে সিপাহে সাহাবা সংগঠনটি নিষিদ্ধ হয়েছে। বাকি সব সন্ত্রাসী সংগঠনই নিষিদ্ধ হওয়া উচিত।

রাজনৈতিক ইসলাম খুব বিপজ্জনক। রাজনৈতিক ইসলামের নেতারা দেশে শরিয়া আইন চালু করতে চান, যে আইনে মেয়েদের কোনও অধিকার থাকবে না। যারা আল্লাহর কসম কেটে মিথ্যে কথা বলেন, তারা, কোনও ভুল নয় যে, আল্লাহ বিশ্বাস করেন না। আল্লাহ রসুলকে তাঁরা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য ব্যবহার করেন মাত্র। শরিয়া আইন চালু করতে চান তাঁদের নারীবিদ্বেষ আর অমুসলিমবিদ্বেষের জন্য। কোনও নারী যেন অধিকার বা স্বাধীনতা বলতে কিছু না পায়, কোনও অমুসলিমেরও যেন এ অঞ্চলে বাস করার কোনও অধিকার না থাকে।

যারা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল নষ্ট করেছে, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু যারা ওস্তাদ আলাউদ্দিন খানের সংগীত একাডেমি পুড়িয়ে দিয়েছে, যারা লাইব্রেরি পুড়িয়েছে, যারা জনগণের সম্পদ বাস ট্রাক জ্বালিয়ে দিয়েছে, যারা মন্দির ভেঙেছে তাদের কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না? নাকি এই সন্ত্রাসবাদীদের সকল সন্ত্রাস ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখা হচ্ছে? জানি সরকারি দলের অনেকে মনে করেন, সত্যিকার রাজনৈতিক দল থাকার চেয়ে প্রতিপক্ষ হিসেবে ইসলামী মৌলবাদী সন্ত্রাসীরাই থাকা ভালো। এতে বিপদ দেখলে এদের দান দক্ষিণা দিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে, বাইরের বিশ্বের কাছ থেকে সহানুভূতিও জুটবে, মৌলবাদের মোকাবিলা করার জন্য।

আধুনিকতাও চাই, মৌলবাদও চাই, এ হয় না। সংস্কৃতিও চাই, অপসংস্কৃতিও চাই, এ হয় না। শান্তি চাই, সন্ত্রাসও চাই, এ হয় না। দুই নৌকোয় পা দিয়ে চললে ডুবে মরতে হয়, এই সত্য কি ডুবে না মরা পর্যন্ত বিশ্বাস হবে না?

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন