শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১

শূন্য থেকে লাখপতি, কোটির ঘরে জাহিদ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শূন্য থেকে লাখপতি, কোটির ঘরে জাহিদ

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে তখনো বাংলাদেশে করোনার অভিঘাত শুরু হয়নি, একদিন অফিসে একটা ফোন এলো। ভালুকা থেকে জাহিদ হাসান নামের একজন। একেবারে ময়মনসিংহের আঞ্চলিক কণ্ঠে বললেন, ‘স্যার! আমার নাম জাহিদ, আফনে যদি একদিন আমার বাগানে আইতাইন! আমার খুব শখ আফনেরে আমার বাগান দেহাইতাম!’

জানতে চাইলাম, কীসের বাগান আপনার?

বললেন, লেবুবাগান।

জাহিদের বাগান সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়ে মিনিট দুয়েক কথা বলে আল্লাহ চাহেন তো কোনো একদিন তার বাগানে যাব- এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফোন রাখলাম। এরপর পৃথিবীতে শুরু হলো করোনার অভিঘাত। মানুষের সাজানো-গোছানো পরিকল্পনা সব গেল ভেস্তে। এলো অঘোষিত লকডাউন। সংগনিরোধকাল। পুরো একটি বছর কোন দিক দিয়ে চলে গেল কেউ টেরই পেল না। গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে মনে পড়ল ভালুকার জাহিদের কথা। তার ফোন নম্বর রেখে দিয়েছিলাম। ফোন দিতেই ধরলেন। জানতে চাইলাম, ‘কি জাহিদ! লেবুবাগান এখনো আছে? নাকি করোনার কারণে গেছে?’ ফোনের ওপাশে উৎফুল্ল কণ্ঠ, ‘কী কইন স্যার! বাগান মেলা বড় করছি। আফনে আহইন, দেইখ্যা যাইন।’

ঢাকা থেকে ভালুকা আর কত দূর। আমি এমনিতেই খুব ভোরে কাজে বের হই। বড়জোর ঘণ্টা দুইর পথ। মার্চের এক সকালে বের হয়ে গেলাম।

আমাদের দেশে গত এক-দেড় দশকে লেবু চাষ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। একটা সময় লেবুর খুব চাহিদা ছিল না। খাবার প্লেটে এক চিলতে লেবু পেলে ভালো না পেলে আপত্তি নেই। তবে গ্রামে-গঞ্জে বাড়িতে অতিথি আসা মানেই প্রথমেই তার হাতে এক গøাস লেবুর শরবত তুলে দেওয়ার রেওয়াজ ছিল। এখন গ্রামেও লেগেছে শহরের হাওয়া। গ্রামে গেলে আর লেবুর শরবত পাওয়া যায় না। প্রায় প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ চলে গেছে। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। অনেকের বাড়িতেই আছে ফ্রিজ। গ্রামের বাজারেও দেদার বিক্রি হচ্ছে কোল্ড ড্রিংকস। তো এখন গ্রামে কারও বাড়িতে গেলে ফ্রিজ থেকে কোল্ড ড্রিংকস ঢেলে দেয়। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে- লেবুর চাহিদা কীভাবে বাড়ল?

আমরা যদি সেই আশির দশক থেকে দেখি তাহলে দেখতে পাই আমাদের দেশের মানুষের চা খাওয়ার অভ্যাস বেড়েছে ব্যাপক হারে। বিশেষ করে শহরে লেবুর চায়ের চাহিদা বেড়েছে বহুগুণ। চায়ের স্টলগুলো ঘিরেই প্রথম লেবুর বাণিজ্য বিস্তার লাভ করে। আর ক্রমেই বাড়তে থাকে লেবুর চাষ। পরে শহরের মানুষ যখন স্বাস্থ্যসচেতন হয়ে উঠল ডাক্তাররা বলতে শুরু করলেন লেবু মেদ কাটে। মানুষ লেবুজল খাওয়া শুরু করল। সে ক্ষেত্রেও লেবুর একটা চাহিদা তৈরি হলো। তবে গত বছরের আগেও কোনো কোনো সময় রাজধানীর ফুটপাথে নামমাত্র মূল্যে লেবু বিক্রি হতে দেখা গেছে। অনেক সময় লেবু এত বেশি বাজারে এসে পড়ত যে দামই পাওয়া যেত না। কিন্তু লেবুর অন্য রকম এক চাহিদা তৈরি করেছে করোনা পরিস্থিতি। করোনার শুরুতেই জানা গেল এ মহামারী থেকে রক্ষা পেতে প্রচুর ভিটামিন সি খেতে হবে। যারা আক্রান্ত হবে তাদের তো খেতে হবেই। ফলে এক লাফে লেবুর চাহিদা বেড়ে গেল বহুগুণ। এখনকার কথা যদি বলি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ জেঁকে বসার পর দেশে লেবুর দাম আরও বেড়ে গেছে। চারটি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। জাতভেদে লেবুর দাম আরও বেশি।

যা হোক, লেবু চাষের গল্পে আসা যাক। মনে পড়ে ময়মনসিংহের চররঘুরামপুরে ইব্রাহিম সরকার লেবুবাগান গড়েছিলেন নব্বইয়ের দশকে। তখন ময়মনসিংহ অঞ্চলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে লেবু চাষের কথা কারও কল্পনায়ও ছিল না। ইব্রাহিম সরকার ছিলেন আত্মবিশ্বাসী এক শৌখিন কৃষক। ২০০৩ সালে হৃদয়ে মাটি ও মানুষের প্রথম শুটিংয়ে তুলে ধরা হয় তার সাফল্যের গল্প। ইব্রাহিম সরকার গত হয়েছেন প্রায় দেড় দশক আগে। এ এলাকায় তার স্বপ্নের লেবু চাষ ছড়িয়ে গেছে অনেক দূর। যেমন মনে পড়ছে চরনীলক্ষিয়া গ্রামের কৃষক মাইনুদ্দিনের লেবু চাষে অভাবনীয় সাফল্যের গল্প। শুধু মাইনুদ্দিন নন, তার মতো বহু মানুষই লেবু চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, মুক্তাগাছাসহ আরও বিভিন্ন এলাকায় লেবু চাষ সম্প্রসারণের খবর তুলে ধরেছি আমার বিভিন্ন প্রতিবেদনে। লেবু চাষ সম্প্রসারিত হয়েছে টাঙ্গাইল ও নরসিংদী জেলায়ও। পাঠক! আপনাদের মনে থাকতে পারে কিছু দিন আগে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার শালিয়বাহ গ্রামের চাষি আজিজের বিশাল লেবুবাগান নিয়ে লিখেছিলাম। লেবু চাষ নিয়ে নতুন কিছু পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছিলেন আজিজ। বলছিলেন, করোনার সময় লেবু চাষ করে ব্যাপক লাভ পেয়েছেন। বাড়িয়েছেন চাষের পরিধি।

যা হোক, সকালের সূর্য দেখা দেওয়ার কিছু সময় পরই পৌঁছে গেলাম ময়মনসিংহের ভালুকার তামাট গ্রামে জাহিদ হাসানের লেবুবাগানে। বয়স ত্রিশ হয়েছে কি হয়নি, সদাহাস্য এক তরুণ। এখনো গ্রামের সরলতা জড়িয়ে আছে তার। আমাকে পেয়ে আবেগাপ্লুত জাহিদ ব্যস্ত হয়ে উঠলেন সমাদরের জন্য। কাছে ডাকলাম। বললাম, ব্যস্ততার কিছু নেই। আগে আপনার লেবুবাগান দেখি, আসেন।

সবুজ ধান খেত। মধ্যে মধ্যে লেবুবাগান। বোঝা যায় ধানের খেতগুলোই পরিণত হয়েছে লেবুবাগানে। ধান চাষে লাভ না পেয়ে অনেক কৃষকই এখন বিকল্প ফসলের দিকে ঝুঁকছেন। জাহিদ জানালেন তার বাগানের সবই সিডলেস-জাতীয় লেবু। ঘুরতে ঘুরতে নানা বয়সী বাগানের সঙ্গে পরিচিত করে দিলেন তিনি। বিশাল আয়োজন। সব মিলে ১৫ বিঘার লেবুবাগান। বাগানের পথ ধরে যত এগোচ্ছি ততই বিস্মিত হতে হচ্ছে। একেকটা গাছ লেবুতে পূর্ণ। তিন-চারটি খুঁটি দিয়েও লেবুর ভার বহন করতে পারছে না। চলতে চলতে বলছিলেন তার লেবুবাগান গড়ার গল্প। বছর দশেক আগেও একেবারে দিনহীন দরিদ্রতার সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলেন জাহিদ। অর্থের অভাবে বাজারে গিয়ে কিছু না কিনে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে বহুবার। হৃদয়ে মাটি ও মানুষের একটি পর্বই পাল্টে দিয়েছে জাহিদের চিন্তার পৃথিবী। তিনিও সিদ্ধান্ত নিলেন লেবু চাষ করবেন। সেই শুরু তার সাফল্য অভিযান। আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। লেবুতেই ভাগ্য খুলেছে। বলছিলেন জাহিদ, ‘স্যার! এমনও দিন ছিল ঘরে দুই বেলা খাবার ছিল না। আজ আমার সব হইছে।’ বলতে বলতেই ভিজে উঠল জাহিদের চোখ।

জানতে চাইলাম, ‘লেবু বেচে কী পরিমাণ লাভ পেয়েছেন গত বছর?’

বললেন, ‘বিশ-ত্রিশ লাখের মতো হবে স্যার।’ লেবু বেচেই ত্রিশ লাখ! অবাক হলাম। তখনো জানতাম না আরও বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে আমার জন্য। জাহিদ বলছিলেন, ‘বছরজুড়ে আমার বাগানে ২০-৪০ জন লোক কাজ করে। এমনও সময় গেছে প্রতিদিন আমাকে ২২ হাজার টাকা শ্রমিকদের বেতন দিতে হয়েছে।’ এত টাকা! জানতে চাইলাম এত টাকা কেন? জানালেন গত বছর তিনি বিক্রি করেছেন ৬ লাখ লেবুর চারা। আর এ বছর তৈরি করেছেন ২০ লাখ লেবুর চারা। বুঝতে পারলাম লেবুর চেয়ে লেবুর চারা বিক্রি করে টাকা পাচ্ছেন জাহিদ। জাহিদই জানালেন, গত বছর ১ কোটি ২০ লাখ টাকার চারা বিক্রি করেছেন। খরচও আছে। তবে খরচ বাদে বেশ ভালোই লাভ থাকে।

শূন্য থেকে শুরু করে সমৃদ্ধ হয়েছেন। কিনেছেন জমিজমা। এখন তার মোট ৩০ বিঘার বাগান। ১৫ বিঘা মাল্টা ও কমলা আর ১৫ বিঘা লেবু। এর সঙ্গে ২/১ বিঘা পেয়ারা ও কমলা যুক্ত করেছেন। বলছিলেন, টেলিভিশনে এক একটি ফসলের সাফল্যের গল্প শোনেন আর তার পেছনে ছোটেন।

এ গ্রামের বহু মানুষের কাছেই জাহিদ পরিবর্তনের রূপকার। অসংখ্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছেন লেবুবাগান করতে। এমন কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো। এ গ্রামেরই জহির গড়েছেন লেবুবাগান ও নার্সারি। পড়াশোনা শেষ করে এখন তিনি আর চাকরি খুঁজছেন না। জাহিদের দেখানো পথেই খুঁজে পাচ্ছেন সাফল্য। শুধু জহিরই নন, সখীপুরের রফিক, মাসুদের মতো অনেকেই লেবুবাগান গড়ে সফল হয়েছেন।  আমি বলি কৃষিতেই সমৃদ্ধি। তার প্রমাণ মেলে জাহিদের লেবুবাগানে। বাগান দেখা শেষে জাহিদ নিয়ে গেলেন তার বাড়িতে। বেশ বড় করে ঘর বেঁধেছেন। টিনের চমৎকার বাড়ি। ঘরে ঢুকেই মন ভরে গেল এক কৃষকের ঘরের সমৃদ্ধি দেখে। ফ্রিজ-টেলিভিশন থেকে শুরু করে নানান প্রয়োজনীয় ও শৌখিন জিনিসপত্রে সাজানো। না খাইয়ে ছাড়বেন না। ডাইনিং টেবিলে খেতে দিলেন। দেশি মুরগির মাংস দিয়ে রান্না খিচুড়ি, সঙ্গে বেগুন ভাজা। জাহিদের বাগান থেকে আনা লেবুর সুঘ্রাণ মেখে অমৃত মনে হলো সে খাবারটিকে। পেট তো ভরলই, মন ভরে গেল তার চেয়ে বেশি জাহিদের এমন সাফল্য দেখে।

বাজার আর সময়ের চাহিদা পূরণ করার উদ্যোগের মধ্যেই রয়েছে একজন কৃষি উদ্যোক্তার সাফল্য। জাহিদ হাসান শুধু তার নিজের সাফল্য নিশ্চিত করেননি রীতিমতো লেবু চাষের এক বিপ্লবের জন্ম দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস তার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হবেন দেশের অনেক তরুণ উদ্যোক্তা। একইভাবে করোনার এই সময়ের রমজানে ভোক্তাসাধারণের কাছে লেবু সহজলভ্য করে তোলারও উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। সবাইকে মাহে রমজানের আগাম শুভেচ্ছা।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে