শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১

শূন্য থেকে লাখপতি, কোটির ঘরে জাহিদ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শূন্য থেকে লাখপতি, কোটির ঘরে জাহিদ

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে তখনো বাংলাদেশে করোনার অভিঘাত শুরু হয়নি, একদিন অফিসে একটা ফোন এলো। ভালুকা থেকে জাহিদ হাসান নামের একজন। একেবারে ময়মনসিংহের আঞ্চলিক কণ্ঠে বললেন, ‘স্যার! আমার নাম জাহিদ, আফনে যদি একদিন আমার বাগানে আইতাইন! আমার খুব শখ আফনেরে আমার বাগান দেহাইতাম!’

জানতে চাইলাম, কীসের বাগান আপনার?

বললেন, লেবুবাগান।

জাহিদের বাগান সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়ে মিনিট দুয়েক কথা বলে আল্লাহ চাহেন তো কোনো একদিন তার বাগানে যাব- এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফোন রাখলাম। এরপর পৃথিবীতে শুরু হলো করোনার অভিঘাত। মানুষের সাজানো-গোছানো পরিকল্পনা সব গেল ভেস্তে। এলো অঘোষিত লকডাউন। সংগনিরোধকাল। পুরো একটি বছর কোন দিক দিয়ে চলে গেল কেউ টেরই পেল না। গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে মনে পড়ল ভালুকার জাহিদের কথা। তার ফোন নম্বর রেখে দিয়েছিলাম। ফোন দিতেই ধরলেন। জানতে চাইলাম, ‘কি জাহিদ! লেবুবাগান এখনো আছে? নাকি করোনার কারণে গেছে?’ ফোনের ওপাশে উৎফুল্ল কণ্ঠ, ‘কী কইন স্যার! বাগান মেলা বড় করছি। আফনে আহইন, দেইখ্যা যাইন।’

ঢাকা থেকে ভালুকা আর কত দূর। আমি এমনিতেই খুব ভোরে কাজে বের হই। বড়জোর ঘণ্টা দুইর পথ। মার্চের এক সকালে বের হয়ে গেলাম।

আমাদের দেশে গত এক-দেড় দশকে লেবু চাষ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। একটা সময় লেবুর খুব চাহিদা ছিল না। খাবার প্লেটে এক চিলতে লেবু পেলে ভালো না পেলে আপত্তি নেই। তবে গ্রামে-গঞ্জে বাড়িতে অতিথি আসা মানেই প্রথমেই তার হাতে এক গøাস লেবুর শরবত তুলে দেওয়ার রেওয়াজ ছিল। এখন গ্রামেও লেগেছে শহরের হাওয়া। গ্রামে গেলে আর লেবুর শরবত পাওয়া যায় না। প্রায় প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ চলে গেছে। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। অনেকের বাড়িতেই আছে ফ্রিজ। গ্রামের বাজারেও দেদার বিক্রি হচ্ছে কোল্ড ড্রিংকস। তো এখন গ্রামে কারও বাড়িতে গেলে ফ্রিজ থেকে কোল্ড ড্রিংকস ঢেলে দেয়। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে- লেবুর চাহিদা কীভাবে বাড়ল?

আমরা যদি সেই আশির দশক থেকে দেখি তাহলে দেখতে পাই আমাদের দেশের মানুষের চা খাওয়ার অভ্যাস বেড়েছে ব্যাপক হারে। বিশেষ করে শহরে লেবুর চায়ের চাহিদা বেড়েছে বহুগুণ। চায়ের স্টলগুলো ঘিরেই প্রথম লেবুর বাণিজ্য বিস্তার লাভ করে। আর ক্রমেই বাড়তে থাকে লেবুর চাষ। পরে শহরের মানুষ যখন স্বাস্থ্যসচেতন হয়ে উঠল ডাক্তাররা বলতে শুরু করলেন লেবু মেদ কাটে। মানুষ লেবুজল খাওয়া শুরু করল। সে ক্ষেত্রেও লেবুর একটা চাহিদা তৈরি হলো। তবে গত বছরের আগেও কোনো কোনো সময় রাজধানীর ফুটপাথে নামমাত্র মূল্যে লেবু বিক্রি হতে দেখা গেছে। অনেক সময় লেবু এত বেশি বাজারে এসে পড়ত যে দামই পাওয়া যেত না। কিন্তু লেবুর অন্য রকম এক চাহিদা তৈরি করেছে করোনা পরিস্থিতি। করোনার শুরুতেই জানা গেল এ মহামারী থেকে রক্ষা পেতে প্রচুর ভিটামিন সি খেতে হবে। যারা আক্রান্ত হবে তাদের তো খেতে হবেই। ফলে এক লাফে লেবুর চাহিদা বেড়ে গেল বহুগুণ। এখনকার কথা যদি বলি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ জেঁকে বসার পর দেশে লেবুর দাম আরও বেড়ে গেছে। চারটি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। জাতভেদে লেবুর দাম আরও বেশি।

যা হোক, লেবু চাষের গল্পে আসা যাক। মনে পড়ে ময়মনসিংহের চররঘুরামপুরে ইব্রাহিম সরকার লেবুবাগান গড়েছিলেন নব্বইয়ের দশকে। তখন ময়মনসিংহ অঞ্চলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে লেবু চাষের কথা কারও কল্পনায়ও ছিল না। ইব্রাহিম সরকার ছিলেন আত্মবিশ্বাসী এক শৌখিন কৃষক। ২০০৩ সালে হৃদয়ে মাটি ও মানুষের প্রথম শুটিংয়ে তুলে ধরা হয় তার সাফল্যের গল্প। ইব্রাহিম সরকার গত হয়েছেন প্রায় দেড় দশক আগে। এ এলাকায় তার স্বপ্নের লেবু চাষ ছড়িয়ে গেছে অনেক দূর। যেমন মনে পড়ছে চরনীলক্ষিয়া গ্রামের কৃষক মাইনুদ্দিনের লেবু চাষে অভাবনীয় সাফল্যের গল্প। শুধু মাইনুদ্দিন নন, তার মতো বহু মানুষই লেবু চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, মুক্তাগাছাসহ আরও বিভিন্ন এলাকায় লেবু চাষ সম্প্রসারণের খবর তুলে ধরেছি আমার বিভিন্ন প্রতিবেদনে। লেবু চাষ সম্প্রসারিত হয়েছে টাঙ্গাইল ও নরসিংদী জেলায়ও। পাঠক! আপনাদের মনে থাকতে পারে কিছু দিন আগে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার শালিয়বাহ গ্রামের চাষি আজিজের বিশাল লেবুবাগান নিয়ে লিখেছিলাম। লেবু চাষ নিয়ে নতুন কিছু পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছিলেন আজিজ। বলছিলেন, করোনার সময় লেবু চাষ করে ব্যাপক লাভ পেয়েছেন। বাড়িয়েছেন চাষের পরিধি।

যা হোক, সকালের সূর্য দেখা দেওয়ার কিছু সময় পরই পৌঁছে গেলাম ময়মনসিংহের ভালুকার তামাট গ্রামে জাহিদ হাসানের লেবুবাগানে। বয়স ত্রিশ হয়েছে কি হয়নি, সদাহাস্য এক তরুণ। এখনো গ্রামের সরলতা জড়িয়ে আছে তার। আমাকে পেয়ে আবেগাপ্লুত জাহিদ ব্যস্ত হয়ে উঠলেন সমাদরের জন্য। কাছে ডাকলাম। বললাম, ব্যস্ততার কিছু নেই। আগে আপনার লেবুবাগান দেখি, আসেন।

সবুজ ধান খেত। মধ্যে মধ্যে লেবুবাগান। বোঝা যায় ধানের খেতগুলোই পরিণত হয়েছে লেবুবাগানে। ধান চাষে লাভ না পেয়ে অনেক কৃষকই এখন বিকল্প ফসলের দিকে ঝুঁকছেন। জাহিদ জানালেন তার বাগানের সবই সিডলেস-জাতীয় লেবু। ঘুরতে ঘুরতে নানা বয়সী বাগানের সঙ্গে পরিচিত করে দিলেন তিনি। বিশাল আয়োজন। সব মিলে ১৫ বিঘার লেবুবাগান। বাগানের পথ ধরে যত এগোচ্ছি ততই বিস্মিত হতে হচ্ছে। একেকটা গাছ লেবুতে পূর্ণ। তিন-চারটি খুঁটি দিয়েও লেবুর ভার বহন করতে পারছে না। চলতে চলতে বলছিলেন তার লেবুবাগান গড়ার গল্প। বছর দশেক আগেও একেবারে দিনহীন দরিদ্রতার সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলেন জাহিদ। অর্থের অভাবে বাজারে গিয়ে কিছু না কিনে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে বহুবার। হৃদয়ে মাটি ও মানুষের একটি পর্বই পাল্টে দিয়েছে জাহিদের চিন্তার পৃথিবী। তিনিও সিদ্ধান্ত নিলেন লেবু চাষ করবেন। সেই শুরু তার সাফল্য অভিযান। আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। লেবুতেই ভাগ্য খুলেছে। বলছিলেন জাহিদ, ‘স্যার! এমনও দিন ছিল ঘরে দুই বেলা খাবার ছিল না। আজ আমার সব হইছে।’ বলতে বলতেই ভিজে উঠল জাহিদের চোখ।

জানতে চাইলাম, ‘লেবু বেচে কী পরিমাণ লাভ পেয়েছেন গত বছর?’

বললেন, ‘বিশ-ত্রিশ লাখের মতো হবে স্যার।’ লেবু বেচেই ত্রিশ লাখ! অবাক হলাম। তখনো জানতাম না আরও বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে আমার জন্য। জাহিদ বলছিলেন, ‘বছরজুড়ে আমার বাগানে ২০-৪০ জন লোক কাজ করে। এমনও সময় গেছে প্রতিদিন আমাকে ২২ হাজার টাকা শ্রমিকদের বেতন দিতে হয়েছে।’ এত টাকা! জানতে চাইলাম এত টাকা কেন? জানালেন গত বছর তিনি বিক্রি করেছেন ৬ লাখ লেবুর চারা। আর এ বছর তৈরি করেছেন ২০ লাখ লেবুর চারা। বুঝতে পারলাম লেবুর চেয়ে লেবুর চারা বিক্রি করে টাকা পাচ্ছেন জাহিদ। জাহিদই জানালেন, গত বছর ১ কোটি ২০ লাখ টাকার চারা বিক্রি করেছেন। খরচও আছে। তবে খরচ বাদে বেশ ভালোই লাভ থাকে।

শূন্য থেকে শুরু করে সমৃদ্ধ হয়েছেন। কিনেছেন জমিজমা। এখন তার মোট ৩০ বিঘার বাগান। ১৫ বিঘা মাল্টা ও কমলা আর ১৫ বিঘা লেবু। এর সঙ্গে ২/১ বিঘা পেয়ারা ও কমলা যুক্ত করেছেন। বলছিলেন, টেলিভিশনে এক একটি ফসলের সাফল্যের গল্প শোনেন আর তার পেছনে ছোটেন।

এ গ্রামের বহু মানুষের কাছেই জাহিদ পরিবর্তনের রূপকার। অসংখ্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছেন লেবুবাগান করতে। এমন কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো। এ গ্রামেরই জহির গড়েছেন লেবুবাগান ও নার্সারি। পড়াশোনা শেষ করে এখন তিনি আর চাকরি খুঁজছেন না। জাহিদের দেখানো পথেই খুঁজে পাচ্ছেন সাফল্য। শুধু জহিরই নন, সখীপুরের রফিক, মাসুদের মতো অনেকেই লেবুবাগান গড়ে সফল হয়েছেন।  আমি বলি কৃষিতেই সমৃদ্ধি। তার প্রমাণ মেলে জাহিদের লেবুবাগানে। বাগান দেখা শেষে জাহিদ নিয়ে গেলেন তার বাড়িতে। বেশ বড় করে ঘর বেঁধেছেন। টিনের চমৎকার বাড়ি। ঘরে ঢুকেই মন ভরে গেল এক কৃষকের ঘরের সমৃদ্ধি দেখে। ফ্রিজ-টেলিভিশন থেকে শুরু করে নানান প্রয়োজনীয় ও শৌখিন জিনিসপত্রে সাজানো। না খাইয়ে ছাড়বেন না। ডাইনিং টেবিলে খেতে দিলেন। দেশি মুরগির মাংস দিয়ে রান্না খিচুড়ি, সঙ্গে বেগুন ভাজা। জাহিদের বাগান থেকে আনা লেবুর সুঘ্রাণ মেখে অমৃত মনে হলো সে খাবারটিকে। পেট তো ভরলই, মন ভরে গেল তার চেয়ে বেশি জাহিদের এমন সাফল্য দেখে।

বাজার আর সময়ের চাহিদা পূরণ করার উদ্যোগের মধ্যেই রয়েছে একজন কৃষি উদ্যোক্তার সাফল্য। জাহিদ হাসান শুধু তার নিজের সাফল্য নিশ্চিত করেননি রীতিমতো লেবু চাষের এক বিপ্লবের জন্ম দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস তার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হবেন দেশের অনেক তরুণ উদ্যোক্তা। একইভাবে করোনার এই সময়ের রমজানে ভোক্তাসাধারণের কাছে লেবু সহজলভ্য করে তোলারও উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। সবাইকে মাহে রমজানের আগাম শুভেচ্ছা।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়