শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১

শূন্য থেকে লাখপতি, কোটির ঘরে জাহিদ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শূন্য থেকে লাখপতি, কোটির ঘরে জাহিদ

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে তখনো বাংলাদেশে করোনার অভিঘাত শুরু হয়নি, একদিন অফিসে একটা ফোন এলো। ভালুকা থেকে জাহিদ হাসান নামের একজন। একেবারে ময়মনসিংহের আঞ্চলিক কণ্ঠে বললেন, ‘স্যার! আমার নাম জাহিদ, আফনে যদি একদিন আমার বাগানে আইতাইন! আমার খুব শখ আফনেরে আমার বাগান দেহাইতাম!’

জানতে চাইলাম, কীসের বাগান আপনার?

বললেন, লেবুবাগান।

জাহিদের বাগান সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়ে মিনিট দুয়েক কথা বলে আল্লাহ চাহেন তো কোনো একদিন তার বাগানে যাব- এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফোন রাখলাম। এরপর পৃথিবীতে শুরু হলো করোনার অভিঘাত। মানুষের সাজানো-গোছানো পরিকল্পনা সব গেল ভেস্তে। এলো অঘোষিত লকডাউন। সংগনিরোধকাল। পুরো একটি বছর কোন দিক দিয়ে চলে গেল কেউ টেরই পেল না। গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে মনে পড়ল ভালুকার জাহিদের কথা। তার ফোন নম্বর রেখে দিয়েছিলাম। ফোন দিতেই ধরলেন। জানতে চাইলাম, ‘কি জাহিদ! লেবুবাগান এখনো আছে? নাকি করোনার কারণে গেছে?’ ফোনের ওপাশে উৎফুল্ল কণ্ঠ, ‘কী কইন স্যার! বাগান মেলা বড় করছি। আফনে আহইন, দেইখ্যা যাইন।’

ঢাকা থেকে ভালুকা আর কত দূর। আমি এমনিতেই খুব ভোরে কাজে বের হই। বড়জোর ঘণ্টা দুইর পথ। মার্চের এক সকালে বের হয়ে গেলাম।

আমাদের দেশে গত এক-দেড় দশকে লেবু চাষ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। একটা সময় লেবুর খুব চাহিদা ছিল না। খাবার প্লেটে এক চিলতে লেবু পেলে ভালো না পেলে আপত্তি নেই। তবে গ্রামে-গঞ্জে বাড়িতে অতিথি আসা মানেই প্রথমেই তার হাতে এক গøাস লেবুর শরবত তুলে দেওয়ার রেওয়াজ ছিল। এখন গ্রামেও লেগেছে শহরের হাওয়া। গ্রামে গেলে আর লেবুর শরবত পাওয়া যায় না। প্রায় প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ চলে গেছে। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। অনেকের বাড়িতেই আছে ফ্রিজ। গ্রামের বাজারেও দেদার বিক্রি হচ্ছে কোল্ড ড্রিংকস। তো এখন গ্রামে কারও বাড়িতে গেলে ফ্রিজ থেকে কোল্ড ড্রিংকস ঢেলে দেয়। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে- লেবুর চাহিদা কীভাবে বাড়ল?

আমরা যদি সেই আশির দশক থেকে দেখি তাহলে দেখতে পাই আমাদের দেশের মানুষের চা খাওয়ার অভ্যাস বেড়েছে ব্যাপক হারে। বিশেষ করে শহরে লেবুর চায়ের চাহিদা বেড়েছে বহুগুণ। চায়ের স্টলগুলো ঘিরেই প্রথম লেবুর বাণিজ্য বিস্তার লাভ করে। আর ক্রমেই বাড়তে থাকে লেবুর চাষ। পরে শহরের মানুষ যখন স্বাস্থ্যসচেতন হয়ে উঠল ডাক্তাররা বলতে শুরু করলেন লেবু মেদ কাটে। মানুষ লেবুজল খাওয়া শুরু করল। সে ক্ষেত্রেও লেবুর একটা চাহিদা তৈরি হলো। তবে গত বছরের আগেও কোনো কোনো সময় রাজধানীর ফুটপাথে নামমাত্র মূল্যে লেবু বিক্রি হতে দেখা গেছে। অনেক সময় লেবু এত বেশি বাজারে এসে পড়ত যে দামই পাওয়া যেত না। কিন্তু লেবুর অন্য রকম এক চাহিদা তৈরি করেছে করোনা পরিস্থিতি। করোনার শুরুতেই জানা গেল এ মহামারী থেকে রক্ষা পেতে প্রচুর ভিটামিন সি খেতে হবে। যারা আক্রান্ত হবে তাদের তো খেতে হবেই। ফলে এক লাফে লেবুর চাহিদা বেড়ে গেল বহুগুণ। এখনকার কথা যদি বলি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ জেঁকে বসার পর দেশে লেবুর দাম আরও বেড়ে গেছে। চারটি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। জাতভেদে লেবুর দাম আরও বেশি।

যা হোক, লেবু চাষের গল্পে আসা যাক। মনে পড়ে ময়মনসিংহের চররঘুরামপুরে ইব্রাহিম সরকার লেবুবাগান গড়েছিলেন নব্বইয়ের দশকে। তখন ময়মনসিংহ অঞ্চলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে লেবু চাষের কথা কারও কল্পনায়ও ছিল না। ইব্রাহিম সরকার ছিলেন আত্মবিশ্বাসী এক শৌখিন কৃষক। ২০০৩ সালে হৃদয়ে মাটি ও মানুষের প্রথম শুটিংয়ে তুলে ধরা হয় তার সাফল্যের গল্প। ইব্রাহিম সরকার গত হয়েছেন প্রায় দেড় দশক আগে। এ এলাকায় তার স্বপ্নের লেবু চাষ ছড়িয়ে গেছে অনেক দূর। যেমন মনে পড়ছে চরনীলক্ষিয়া গ্রামের কৃষক মাইনুদ্দিনের লেবু চাষে অভাবনীয় সাফল্যের গল্প। শুধু মাইনুদ্দিন নন, তার মতো বহু মানুষই লেবু চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, মুক্তাগাছাসহ আরও বিভিন্ন এলাকায় লেবু চাষ সম্প্রসারণের খবর তুলে ধরেছি আমার বিভিন্ন প্রতিবেদনে। লেবু চাষ সম্প্রসারিত হয়েছে টাঙ্গাইল ও নরসিংদী জেলায়ও। পাঠক! আপনাদের মনে থাকতে পারে কিছু দিন আগে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার শালিয়বাহ গ্রামের চাষি আজিজের বিশাল লেবুবাগান নিয়ে লিখেছিলাম। লেবু চাষ নিয়ে নতুন কিছু পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছিলেন আজিজ। বলছিলেন, করোনার সময় লেবু চাষ করে ব্যাপক লাভ পেয়েছেন। বাড়িয়েছেন চাষের পরিধি।

যা হোক, সকালের সূর্য দেখা দেওয়ার কিছু সময় পরই পৌঁছে গেলাম ময়মনসিংহের ভালুকার তামাট গ্রামে জাহিদ হাসানের লেবুবাগানে। বয়স ত্রিশ হয়েছে কি হয়নি, সদাহাস্য এক তরুণ। এখনো গ্রামের সরলতা জড়িয়ে আছে তার। আমাকে পেয়ে আবেগাপ্লুত জাহিদ ব্যস্ত হয়ে উঠলেন সমাদরের জন্য। কাছে ডাকলাম। বললাম, ব্যস্ততার কিছু নেই। আগে আপনার লেবুবাগান দেখি, আসেন।

সবুজ ধান খেত। মধ্যে মধ্যে লেবুবাগান। বোঝা যায় ধানের খেতগুলোই পরিণত হয়েছে লেবুবাগানে। ধান চাষে লাভ না পেয়ে অনেক কৃষকই এখন বিকল্প ফসলের দিকে ঝুঁকছেন। জাহিদ জানালেন তার বাগানের সবই সিডলেস-জাতীয় লেবু। ঘুরতে ঘুরতে নানা বয়সী বাগানের সঙ্গে পরিচিত করে দিলেন তিনি। বিশাল আয়োজন। সব মিলে ১৫ বিঘার লেবুবাগান। বাগানের পথ ধরে যত এগোচ্ছি ততই বিস্মিত হতে হচ্ছে। একেকটা গাছ লেবুতে পূর্ণ। তিন-চারটি খুঁটি দিয়েও লেবুর ভার বহন করতে পারছে না। চলতে চলতে বলছিলেন তার লেবুবাগান গড়ার গল্প। বছর দশেক আগেও একেবারে দিনহীন দরিদ্রতার সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলেন জাহিদ। অর্থের অভাবে বাজারে গিয়ে কিছু না কিনে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে বহুবার। হৃদয়ে মাটি ও মানুষের একটি পর্বই পাল্টে দিয়েছে জাহিদের চিন্তার পৃথিবী। তিনিও সিদ্ধান্ত নিলেন লেবু চাষ করবেন। সেই শুরু তার সাফল্য অভিযান। আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। লেবুতেই ভাগ্য খুলেছে। বলছিলেন জাহিদ, ‘স্যার! এমনও দিন ছিল ঘরে দুই বেলা খাবার ছিল না। আজ আমার সব হইছে।’ বলতে বলতেই ভিজে উঠল জাহিদের চোখ।

জানতে চাইলাম, ‘লেবু বেচে কী পরিমাণ লাভ পেয়েছেন গত বছর?’

বললেন, ‘বিশ-ত্রিশ লাখের মতো হবে স্যার।’ লেবু বেচেই ত্রিশ লাখ! অবাক হলাম। তখনো জানতাম না আরও বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে আমার জন্য। জাহিদ বলছিলেন, ‘বছরজুড়ে আমার বাগানে ২০-৪০ জন লোক কাজ করে। এমনও সময় গেছে প্রতিদিন আমাকে ২২ হাজার টাকা শ্রমিকদের বেতন দিতে হয়েছে।’ এত টাকা! জানতে চাইলাম এত টাকা কেন? জানালেন গত বছর তিনি বিক্রি করেছেন ৬ লাখ লেবুর চারা। আর এ বছর তৈরি করেছেন ২০ লাখ লেবুর চারা। বুঝতে পারলাম লেবুর চেয়ে লেবুর চারা বিক্রি করে টাকা পাচ্ছেন জাহিদ। জাহিদই জানালেন, গত বছর ১ কোটি ২০ লাখ টাকার চারা বিক্রি করেছেন। খরচও আছে। তবে খরচ বাদে বেশ ভালোই লাভ থাকে।

শূন্য থেকে শুরু করে সমৃদ্ধ হয়েছেন। কিনেছেন জমিজমা। এখন তার মোট ৩০ বিঘার বাগান। ১৫ বিঘা মাল্টা ও কমলা আর ১৫ বিঘা লেবু। এর সঙ্গে ২/১ বিঘা পেয়ারা ও কমলা যুক্ত করেছেন। বলছিলেন, টেলিভিশনে এক একটি ফসলের সাফল্যের গল্প শোনেন আর তার পেছনে ছোটেন।

এ গ্রামের বহু মানুষের কাছেই জাহিদ পরিবর্তনের রূপকার। অসংখ্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছেন লেবুবাগান করতে। এমন কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো। এ গ্রামেরই জহির গড়েছেন লেবুবাগান ও নার্সারি। পড়াশোনা শেষ করে এখন তিনি আর চাকরি খুঁজছেন না। জাহিদের দেখানো পথেই খুঁজে পাচ্ছেন সাফল্য। শুধু জহিরই নন, সখীপুরের রফিক, মাসুদের মতো অনেকেই লেবুবাগান গড়ে সফল হয়েছেন।  আমি বলি কৃষিতেই সমৃদ্ধি। তার প্রমাণ মেলে জাহিদের লেবুবাগানে। বাগান দেখা শেষে জাহিদ নিয়ে গেলেন তার বাড়িতে। বেশ বড় করে ঘর বেঁধেছেন। টিনের চমৎকার বাড়ি। ঘরে ঢুকেই মন ভরে গেল এক কৃষকের ঘরের সমৃদ্ধি দেখে। ফ্রিজ-টেলিভিশন থেকে শুরু করে নানান প্রয়োজনীয় ও শৌখিন জিনিসপত্রে সাজানো। না খাইয়ে ছাড়বেন না। ডাইনিং টেবিলে খেতে দিলেন। দেশি মুরগির মাংস দিয়ে রান্না খিচুড়ি, সঙ্গে বেগুন ভাজা। জাহিদের বাগান থেকে আনা লেবুর সুঘ্রাণ মেখে অমৃত মনে হলো সে খাবারটিকে। পেট তো ভরলই, মন ভরে গেল তার চেয়ে বেশি জাহিদের এমন সাফল্য দেখে।

বাজার আর সময়ের চাহিদা পূরণ করার উদ্যোগের মধ্যেই রয়েছে একজন কৃষি উদ্যোক্তার সাফল্য। জাহিদ হাসান শুধু তার নিজের সাফল্য নিশ্চিত করেননি রীতিমতো লেবু চাষের এক বিপ্লবের জন্ম দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস তার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হবেন দেশের অনেক তরুণ উদ্যোক্তা। একইভাবে করোনার এই সময়ের রমজানে ভোক্তাসাধারণের কাছে লেবু সহজলভ্য করে তোলারও উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। সবাইকে মাহে রমজানের আগাম শুভেচ্ছা।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা