শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

ছবির নাম ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মুম্বাই। অজয় দেবগন অভিনয় করেছেন হাজী মাস্তান চরিত্রে। বোম্বের একসময়ের মাফিয়া ডন ছিলেন হাজী। চলতেন, কাজ করতেন মানবিক গুণ নিয়ে। জীবনের শেষ মুহূর্তে জড়িয়েছিলেন রাজনীতিতে। হাজীর একক অবস্থান ভালো লাগেনি এক বড় পুলিশ কর্মকর্তার। কিন্তু প্রকাশ্যে কেউই হাজীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতেন না। তাই সেই কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত নিলেন হাজীর ভিতরে লোক ঢুকিয়ে দেবেন। তারপর ধ্বংস করবেন মাফিয়া-ইজম।  পুলিশ কর্মকর্তা কৌশলে হাজীর দলে ভিড়িয়ে দেন দাউদ নামে একজনকে। এ দাউদ রাস্তার ছিঁচকে মাস্তান ছিলেন। ছোটখাটো চুরি-ডাকাতিও করতেন। থানা পুলিশেও অভিযোগ আসতে থাকে। দাউদের বাবা ছিলেন পুলিশের এএসআই। ছেলের যন্ত্রণায় ছিলেন অতিষ্ঠ। কিন্তু করার কিছু ছিল না। একদিন দুঃখ করেন সিনিয়রের কাছে। আর সেই সুযোগে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে দাউদকে বেছে নেন বড় কর্তা। টার্গেট ছিল হাজীকে শেষ করবেন। অবসান ঘটাবেন বোম্বের ডন যুগের।

হাজী মাস্তান ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। বোম্বের বস্তি ও গরিব মানুষের উপকার করতেন। দান করতেন দুই হাতে। দান-খয়রাতে খোলা হাতের কারণে সবার কাছে ছিলেন জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষের একটা ভালোবাসা ছিল তার প্রতি। মানুষের সে ভালোবাসা পুঁজি করে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নেন। দলে যোগদান ও মনোনয়নের জন্য গেলেন দিল্লি। দেখা করলেন মন্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু ডনকে কেন নেবে রাজনৈতিক দল? অনেক কাঠখড় পোড়াতে হলো হাজীকে। শেষ পর্যন্ত যোগদান চূড়ান্ত করেই বোম্বে ফেরেন। ইতিমধ্যে তাঁর অবর্তমানে বদলে গেছে বোম্বের চিত্র। দাউদ সেজেছেন বোম্বের নতুন গডফাদার। নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন বোম্বের সব অবৈধ ব্যবসা। হাজী যেসব অবৈধ ব্যবসা করতেন না দাউদ তাতেও জড়িয়ে পড়েন। লাভের অঙ্ক বাড়তে থাকে। মাদক ঢুকে পড়ে বোম্বের মাফিয়া বাণিজ্যে। কথায় কথায় খুন-খারাবিও বেড়ে যায়। এ চিত্র হাজীর সময়ে ছিল না।

বোম্বে ফিরে হাজী মাস্তান সব জানলেন, শুনলেন। তিনি ভালোভাবে নেননি কিছু। দাউদকে ডেকে সতর্ক করলেন। বললেন, সব ছেড়ে দাও। দাউদ গুরুত্ব দিলেন না হাজীর কথায়। বরং হাজীকে টেনে নিতে চাইলেন তাঁর নতুন অবৈধ বাণিজ্যে। হাজী সেদিকে গেলেন না। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন দাউদের ক্ষমতা খর্ব করবেন। কিন্তু পারলেন না। দাউদ তত দিনে তৈরি করে নিয়েছেন নিজস্ব জগৎ। সাধারণ মানুষ ভুল বুঝতে থাকল হাজীকে। হাজী সিদ্ধান্ত নিলেন রাজনীতিতে যোগদান অনুষ্ঠানটি আগে ভালোভাবে শেষ হোক তারপর দেখবেন দাউদের বিষয়টি। সেভাবে সবকিছু যেতে থাকে। দাউদ ইবরাহিম বুঝলেন হাজীর সঙ্গে মিলবে না। নতুনভাবে তৈরি করা জগৎ ধরে রাখতে হলে হাজীকে চিরতরে সরিয়ে দিতে হবে। তারপর বোম্বের একক নিয়ন্ত্রণ আসবে তাঁর হাতে। হাজী চলে গেলে সামনে দাঁড়ানোর কেউ থাকবে না। দাউদ হাজীকে খুনের সিদ্ধান্ত নিলেন। রাজনীতিতে যোগদানের সভামঞ্চে গুলি করলেন হাজীকে। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন হাজী।

দাউদের সব ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতেন তাকে হাজীর গ্রুপে ভিড়িয়ে দেওয়া পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি চেষ্টা করলেন হাজীকে রক্ষা করতে। পারলেন না। পুলিশ কর্মকর্তা বুঝতে পারেন একটা ভুল হয়ে গেছে। হাজী সব সময় সাদা শার্ট, প্যান্ট, জুতা মোজা পরতেন। চলনে-বলনে ছিলেন মানবিক। কিন্তু দাউদ ঠিক হাজীর বিপরীত এক দানবীয় চরিত্র। হতভম্ব হয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তা। বুঝতে পারেন গডফাদারকে ধ্বংস করতে গিয়ে তৈরি করেছেন ভয়াবহ দানব। এ দানব পুরো বোম্বেকে শেষ করে দেবে। মুহূর্তে পুড়িয়ে ছারখার করবে। মাফিয়াতন্ত্র আরও ভয়াবহ হবে। কোনো কিছুই আর পুলিশ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে না। হাজী সিভিলাইজড ছিলেন। বুদ্ধি বিবেচনাবোধটুকু ছিল। মানবিক গুণাবলি ছিল। কোথায় থামতে হবে জানতেন। কিন্তু দাউদ সিভিলাইজড নন। তার সব কাজ লাগামহীন, বেপরোয়া, ধ্বংসাত্মক। শহরের জন্য দাউদ হুমকি। পুলিশ কর্মকর্তা অনুশোচনায় পড়লেন। নিজের বোকামি ও ব্যর্থতার জন্য সিদ্ধান্ত নেন আত্মহত্যার। কাউকে কিছু বলবেন না। নিজের গাড়ি বেসামালভাবে চালিয়ে পড়লেন সমুদ্রে। কাছেই ছিল পুলিশ টহল। তারা দ্রুত গাড়িসহ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করলেন। প্রাণে বাঁচলেন কর্মকর্তা। এ দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হলো খোদ পুলিশের ভিতরেই। তদন্ত করে পুলিশ বুঝল এটি দুর্ঘটনা ছিল না। পরিকল্পনা করেই আত্মহত্যার চেষ্টা ছিল। হতবাক হলেন অফিসাররা। তারা বুঝলেন কোথাও একটা সমস্যা আছে। না হলে একজন সফল পুলিশ কর্মকর্তা কেন আত্মহত্যার চেষ্টা করবেন? সবকিছু জানতে চাইলে সেই কর্মকর্তা বললেন, আমি ভুল করেছি। জীবনের সবচেয়ে একটা বড় ভুল করেছি। কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে গিয়ে এ শহরকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছি। একজন ধ্বংসাত্মক মাফিয়ার হাতে তুলে দিয়েছি বোম্বেকে।

আমাদের রাজনীতিতে কি এমন ভুল হয়? সাদা চোখে বিপরীত মেরুকে শেষ করতে গিয়ে রাজনীতিবিদরা তৈরি করেন ভয়ংকর ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব। স্বাভাবিকতা বাদ দিয়ে তৈরি করেন অস্বাভাবিকতা। আর সে অস্বাভাবিকতা সবকিছু ছারখার করে দেয়। ধ্বংস করে সমাজ, রাজনীতি, উন্নয়ন সবকিছু। এ কারণে বাস্তবতার বাইরে কখনো যাওয়া ঠিক নয়। গেলেই এর প্রভাব পড়ে দীর্ঘমেয়াদে। যা কেউই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। পুরনো একটা গল্প মনে পড়ছে। কুমিল্লার কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। কুমিল্লা শহরে তাঁর একটা জনপ্রিয়তা ছিল। গল্প করতেন মজা করে। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদে পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন। সে সময়ের একটা ঘটনা। তখন কাজ করি ভোরের কাগজে। পত্রিকা অফিসের কাজ চলত মধ্যরাত অবধি। নিউজবিহীন অলস সময় পার করছিলাম। অফিসের ফোনে রিঙের শব্দ পেয়ে ধরলাম। অন্য প্রান্তের মানুষটি বললেন, দৈনিক খবরকে একটি নিউজ দিয়েছি। আপনাদের পত্রিকায়ও দিতে চাই। জানতে চাইলাম কী নিউজ? জবাবে ফোনকারী বললেন, ব্রেকিং নিউজ। নড়েচড়ে বসলাম। এবার ফোনকারী বললেন, আপনি কুমিল্লার মানুষ। কর্নেল (অব.) আকবরও কুমিল্লার। নিউজ ছাপবেন তো? বললাম অবশ্যই নিউজ প্রকাশ হবে।

টেলিফোনকারী বললেন, রেদোয়ান আহমেদ ও মিসেস আকবরকে আপনি ফোন করতে পারেন। তারাও আপনাকে নিউজের সত্যতা নিশ্চিত করবেন। তারপর টেলিফোনকারী জানালেন, মন্ত্রী সাহেব এক নারীকে নিয়ে বিদেশ যাচ্ছিলেন মন্ত্রীর ইমিগ্রেশন ভিআইপি দিয়ে। আর বান্ধবী আলাদা করে সাধারণভাবে ইমিগ্রেশন অতিক্রম করছিলেন। কিন্তু সমস্যা বাধালেন মন্ত্রীর স্ত্রী। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সব জানিয়ে দিয়েছিলেন আগেই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ফোনে সেই নারীকে আটকে দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। ভিআইপিতে বসে সব শুনে মন্ত্রী ক্ষুব্ধ হন। তিনি সেই নারীকে জোর করে ছাড়িয়ে বিদেশ নিয়ে গেছেন। পুরো বিমানবন্দর তোলপাড়। মিসেস আকবরকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, ঘটনা সত্য। রেদোয়ান ভাইকে ফোন করে পেলাম না। সম্পাদক মতিউর রহমানকে জানালাম। তিনি বললেন, প্রথম পৃষ্ঠায় ভালোভাবে যাবে। দেশে ফেরার পর কর্নেল (অব.) আকবরকে পদত্যাগ করতে বললেন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। আকবর সবকিছু স্বীকার করলেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তারপর বললেন, ম্যাডাম! তিনি আমার বৈধ স্ত্রী। দুই বছর আগে শরিয়তসম্মতভাবে বিয়ে করেছি গোপনে। কাউকে জানানো হয়নি। বৈধ স্ত্রীর ঘটনায় আপনি আমাকে বাদ দিতে পারেন না।

কর্নেল (অব.) আকবরের গল্পটা এক বন্ধুকে শোনালাম। সেই বন্ধু শোনালেন আরেক কাহিনি। লকডাউনে দুই বন্ধু একসঙ্গে মদপান করছিলেন রাজধানীর এক হোটেলে বসে। হঠাৎ এক বন্ধুর স্ত্রীর ফোন এলো। বন্ধু মদপানের কথা জানাতেই স্ত্রী হতবাক হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, তুমি কি সত্যি সত্যি মদপান করছ এই সময়ে? সেদিন অঙ্গীকার করেছ এসব আর করবে না। জবাবে ভদ্রলোক বললেন, আসলে আমাদের অমুক ভাইয়ের সঙ্গে হঠাৎ হোটেলে দেখা। তুমি আবার অন্য কিছু মনে কোরো না। আমরা ফলের জুস খাচ্ছি যা দেখতে মদের মতো। বাড়ি এসে সব বুঝিয়ে বলব। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে জুস খেতে হোটেলে গেছি। ভদ্রলোক আবার সমাজের একটু চেনাজানা লোক। কোনো এক অনলাইন নিউজ করে দিল লকডাউনে হোটেলে মদ খেয়ে অমুকের বেলেল্লাপনা চলছে। চারদিকে কানাঘুষা শুরু হয়। ভদ্রলোকের স্ত্রী একটু পর ননদের ফোন পেলেন। ননদ বললেন, আমার ভাই হোটেলে মদ খেতে গেছে সত্য। কিন্তু কেউ তোমার কাছে ফোন করলে বলবে তুমি আগে থেকে সব জানতে। তোমার অনুমতি নিয়েই হোটেলে গেছে জুস খেতে। ভদ্রমহিলা বললেন, আমি তো কিছুই জানি না আপা। আপনি বারবার মদ বলছেন, আপনার ও আমার ফোন যদি কেউ রেকর্ড করে? বোন বললেন, আরে কেউ রেকর্ড করবে না। যা বলছি তেমন করে উত্তর দিও। এবার ভদ্রলোক তার বোনকে ফোন দেন। বোন বললেন, ভাই! চিন্তা করিস না। তুই মদ পান কর। তোর বউকে ম্যানেজ করেছি। ভদ্রলোক বোনকে ধন্যবাদ দিয়ে বললেন, বউকে ম্যানেজ করতে প্রয়োজনে মিথ্যা বললে কোনো গুনাহ হয় না। এ কাজটি সওয়াবের। আমিও তাকে মদের পরিবর্তে জুস খাচ্ছি বলেছি।

বন্ধুর মুখে এ গল্প শুনে মনে পড়ল ভারতের ধর্মগুরু রাম রহিমের কথা। বড়ই আমুদে মানুষ ছিলেন রাম রহিম সিং। তাঁর বিরুদ্ধে ২ হাজারের বেশি সেবিকাকে ধর্ষণের খবর বেরিয়েছিল ভারতীয় মিডিয়ায়। ভক্তকুল তাঁকে ভীষণ ভালোবাসে। তাই সেবিকারা বিপক্ষে বেশি মুখ খোলেনি। মাত্র দুজন মামলা করেন। সে মামলা সিবিআই তদন্ত করে রিপোর্ট পেশ করলে শাস্তি হয় রাম রহিমের। আশ্রমের নাম ছিল ‘বাবা কি গুফা’। গুফায় ‘বাবাকে’ ঘিরে রাখত ২ হাজারের বেশি শিষ্য। নারী ভক্তদের নিয়ে তিনি ধ্যান করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গোপন অভিযোগের চিঠির সূত্র ধরে সিবিআই নামে তদন্তে। প্রথম নারী অভিযোগ করেন, বাবাজি তাকে গুফার গোপন কক্ষে ডাকেন। তারপর ধর্ষণ করেন। বিষয়টি তখনই তার ভাইকে জানিয়েছিলেন। ভাই তাকে নিয়ে পালিয়ে যান। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে রাম রহিম খুন করেন তার ভাইকে। আর এ খবর প্রকাশের কারণে এক পত্রিকা সম্পাদককেও খুন করান। দ্বিতীয় নারীর ঘটনাও একই রকম। ধর্ষণের পর এই নারীও পালিয়ে যান। পরে আদালতে গিয়ে তার কাহিনি শোনান পুরো দুনিয়াকে। এই ধর্মগুরু ছিলেন ভীষণ ধোপদুরস্ত। দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি ছিল শতাধিক। বেশির ভাগ বুলেটপ্রুপ। নিজস্ব ফ্যাশন ডিজাইনার ছিল। তারা সিদ্ধান্ত নিত গুরু কী পরবেন। হরিয়ানার সিরসা শহরে ১ হাজারের বেশি একর জমিতে স্থাপিত গুরুর ডেরাটি ছিল ছোটখাটো শহরের মতো। ভিতরে চালডাল আনাজের চাষ হতো। ছিল রিসোর্ট, সিনেমা হল, স্কুল, রেস্তোরাঁ, পেট্রোল পাম্প, নিজস্ব ছাপাখানা, পত্রিকা, স্টুডিওসহ অনেক কিছু। ১০ হাজার কাপড়কাচার ওয়াশিং মেশিনও ছিল। এ আশ্রমের বাইরে দেশ-বিদেশে আরও ৪৬টি আশ্রম ছিল তাঁর। নিজের ঘরসংসার পুত্র-কন্যা ছিল। সবাইকে নিয়েই তিনি থাকতেন। তবে পালিত মেয়ে হানিপ্রীতের ছিল বেশি প্রভাব। গুরুও পালিত কন্যাকে এক দিনের জন্যও স্বামীর সংসার করতে দেননি। রাখতেন নিজের কাছে।

গুরমিত রাম রহিম সিংয়ের মামলা চলে ১০ বছর। শুনানি হয় ২০০ বারের বেশি। এর ২০ বছর পর জেলের রায় ঘোষণা করে আদালত। তদন্তকালে সিবিআই ডেরার অনেক নারীর সঙ্গে কথা বলেন। অনুরোধ করেন মুখ খুলতে। কিন্তু তারা মুখ খোলেননি। রায় ও তাকে আটকের খবর ভালোভাবে নেননি শিষ্যরা। তারা ব্যাপক বিক্ষোভ করেন। আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করে দেন অনেক শহর। এতে ৩৮ জন নিহত হন। ৬ কোটি সমর্থক আর ৫ লাখের বেশি সরাসরি শিষ্য ছিল তার। রাজনৈতিক প্রভাবও ছিল অনেক। অনেকের ধারণা ছিল প্রভাবশালী এ ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ডেরাতে অভিযান চালায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। রাম রহিম সিং নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। কিন্তু অভিযান চালাতে গিয়ে চমকে ওঠে পুলিশ। উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ কনডম ও জন্মনিরোধক ওষুধ। রাম রহিমের নিজস্ব রুম থেকে গোপন সুড়ঙ্গের মাধ্যমে যাতায়াত করা যেত সাধ্বী বা সেবিকাদের হোস্টেলে। আর সুইমিংপুলের নিচে ছিল যৌনগুহা। এ গুহায় নারী ভক্ত ও সাধ্বীদের সঙ্গে তিনি মিলিত হতেন। নারীদের তিনি বোঝাতেন তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক হলে ঈশ্বর খুশি হবেন। ভগবানকে খুশি করার কথা বলে রাম রহিম নিজের ৪০০ অনুগামী পুরুষকে নির্বীজকরণ করেছেন। তাদের বলতেন, ঈশ্বরকে পেতে হলে সবাইকে এমন হতে হবে। তদন্তে জানা যায়, ডেরায় অবস্থানকারী অনুসারীরা যাতে সেবিকাদের সঙ্গে সম্পর্ক করতে না পারে সে কারণেই নির্বীজকরণ। এত কিছুর পরও কেউ প্রতিবাদ করেনি। ধর্মের অন্ধত্বের আড়ালে সবকিছু চাপা পড়ে যায়। ভারতের প্রভাবশালী অনেক নেতা যেতেন রাম রহিমের ডেরায়। তাদেরও আনন্দ-ফুর্তির ব্যবস্থা ছিল। নিয়মিত কনসার্ট হতো। বসত গানবাজনার আসর। অভিনেতা-অভিনেত্রী, ক্রিকেটারদেরও পদচারণ ছিল। এ প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে সবাই ভেবেছিল কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কিন্তু সিবিআই ছিল সাহসী ভূমিকায়। এ ঘটনার পর ভারতের আরও অনেক ধর্মগুরুর মুখোশ উন্মোচন করে দেয় মিডিয়া। এ কারণে মিডিয়ার ওপর ক্ষুব্ধ হয় অন্ধ ভক্তরা। তারা মিডিয়ার ওপর হামলা চালায়। ব্যক্ত করে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

অন্ধত্ব বড় খারাপ বিষয়। ধর্মগুরুরা তাঁদের অপকর্ম ঢাকতে ভক্তদের অন্ধকার জগতের মায়াবী জালে আটকে রাখেন। এতে তাঁদের অপকর্ম চালিয়ে যেতে সুবিধা হয়। রাম রহিম দিয়ে আজকের লেখা শেষ।  আশা করছি কেউ এ লেখার সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো কিছু মেলাবেন না।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম