শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

ছবির নাম ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মুম্বাই। অজয় দেবগন অভিনয় করেছেন হাজী মাস্তান চরিত্রে। বোম্বের একসময়ের মাফিয়া ডন ছিলেন হাজী। চলতেন, কাজ করতেন মানবিক গুণ নিয়ে। জীবনের শেষ মুহূর্তে জড়িয়েছিলেন রাজনীতিতে। হাজীর একক অবস্থান ভালো লাগেনি এক বড় পুলিশ কর্মকর্তার। কিন্তু প্রকাশ্যে কেউই হাজীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতেন না। তাই সেই কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত নিলেন হাজীর ভিতরে লোক ঢুকিয়ে দেবেন। তারপর ধ্বংস করবেন মাফিয়া-ইজম।  পুলিশ কর্মকর্তা কৌশলে হাজীর দলে ভিড়িয়ে দেন দাউদ নামে একজনকে। এ দাউদ রাস্তার ছিঁচকে মাস্তান ছিলেন। ছোটখাটো চুরি-ডাকাতিও করতেন। থানা পুলিশেও অভিযোগ আসতে থাকে। দাউদের বাবা ছিলেন পুলিশের এএসআই। ছেলের যন্ত্রণায় ছিলেন অতিষ্ঠ। কিন্তু করার কিছু ছিল না। একদিন দুঃখ করেন সিনিয়রের কাছে। আর সেই সুযোগে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে দাউদকে বেছে নেন বড় কর্তা। টার্গেট ছিল হাজীকে শেষ করবেন। অবসান ঘটাবেন বোম্বের ডন যুগের।

হাজী মাস্তান ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। বোম্বের বস্তি ও গরিব মানুষের উপকার করতেন। দান করতেন দুই হাতে। দান-খয়রাতে খোলা হাতের কারণে সবার কাছে ছিলেন জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষের একটা ভালোবাসা ছিল তার প্রতি। মানুষের সে ভালোবাসা পুঁজি করে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নেন। দলে যোগদান ও মনোনয়নের জন্য গেলেন দিল্লি। দেখা করলেন মন্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু ডনকে কেন নেবে রাজনৈতিক দল? অনেক কাঠখড় পোড়াতে হলো হাজীকে। শেষ পর্যন্ত যোগদান চূড়ান্ত করেই বোম্বে ফেরেন। ইতিমধ্যে তাঁর অবর্তমানে বদলে গেছে বোম্বের চিত্র। দাউদ সেজেছেন বোম্বের নতুন গডফাদার। নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন বোম্বের সব অবৈধ ব্যবসা। হাজী যেসব অবৈধ ব্যবসা করতেন না দাউদ তাতেও জড়িয়ে পড়েন। লাভের অঙ্ক বাড়তে থাকে। মাদক ঢুকে পড়ে বোম্বের মাফিয়া বাণিজ্যে। কথায় কথায় খুন-খারাবিও বেড়ে যায়। এ চিত্র হাজীর সময়ে ছিল না।

বোম্বে ফিরে হাজী মাস্তান সব জানলেন, শুনলেন। তিনি ভালোভাবে নেননি কিছু। দাউদকে ডেকে সতর্ক করলেন। বললেন, সব ছেড়ে দাও। দাউদ গুরুত্ব দিলেন না হাজীর কথায়। বরং হাজীকে টেনে নিতে চাইলেন তাঁর নতুন অবৈধ বাণিজ্যে। হাজী সেদিকে গেলেন না। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন দাউদের ক্ষমতা খর্ব করবেন। কিন্তু পারলেন না। দাউদ তত দিনে তৈরি করে নিয়েছেন নিজস্ব জগৎ। সাধারণ মানুষ ভুল বুঝতে থাকল হাজীকে। হাজী সিদ্ধান্ত নিলেন রাজনীতিতে যোগদান অনুষ্ঠানটি আগে ভালোভাবে শেষ হোক তারপর দেখবেন দাউদের বিষয়টি। সেভাবে সবকিছু যেতে থাকে। দাউদ ইবরাহিম বুঝলেন হাজীর সঙ্গে মিলবে না। নতুনভাবে তৈরি করা জগৎ ধরে রাখতে হলে হাজীকে চিরতরে সরিয়ে দিতে হবে। তারপর বোম্বের একক নিয়ন্ত্রণ আসবে তাঁর হাতে। হাজী চলে গেলে সামনে দাঁড়ানোর কেউ থাকবে না। দাউদ হাজীকে খুনের সিদ্ধান্ত নিলেন। রাজনীতিতে যোগদানের সভামঞ্চে গুলি করলেন হাজীকে। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন হাজী।

দাউদের সব ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতেন তাকে হাজীর গ্রুপে ভিড়িয়ে দেওয়া পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি চেষ্টা করলেন হাজীকে রক্ষা করতে। পারলেন না। পুলিশ কর্মকর্তা বুঝতে পারেন একটা ভুল হয়ে গেছে। হাজী সব সময় সাদা শার্ট, প্যান্ট, জুতা মোজা পরতেন। চলনে-বলনে ছিলেন মানবিক। কিন্তু দাউদ ঠিক হাজীর বিপরীত এক দানবীয় চরিত্র। হতভম্ব হয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তা। বুঝতে পারেন গডফাদারকে ধ্বংস করতে গিয়ে তৈরি করেছেন ভয়াবহ দানব। এ দানব পুরো বোম্বেকে শেষ করে দেবে। মুহূর্তে পুড়িয়ে ছারখার করবে। মাফিয়াতন্ত্র আরও ভয়াবহ হবে। কোনো কিছুই আর পুলিশ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে না। হাজী সিভিলাইজড ছিলেন। বুদ্ধি বিবেচনাবোধটুকু ছিল। মানবিক গুণাবলি ছিল। কোথায় থামতে হবে জানতেন। কিন্তু দাউদ সিভিলাইজড নন। তার সব কাজ লাগামহীন, বেপরোয়া, ধ্বংসাত্মক। শহরের জন্য দাউদ হুমকি। পুলিশ কর্মকর্তা অনুশোচনায় পড়লেন। নিজের বোকামি ও ব্যর্থতার জন্য সিদ্ধান্ত নেন আত্মহত্যার। কাউকে কিছু বলবেন না। নিজের গাড়ি বেসামালভাবে চালিয়ে পড়লেন সমুদ্রে। কাছেই ছিল পুলিশ টহল। তারা দ্রুত গাড়িসহ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করলেন। প্রাণে বাঁচলেন কর্মকর্তা। এ দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হলো খোদ পুলিশের ভিতরেই। তদন্ত করে পুলিশ বুঝল এটি দুর্ঘটনা ছিল না। পরিকল্পনা করেই আত্মহত্যার চেষ্টা ছিল। হতবাক হলেন অফিসাররা। তারা বুঝলেন কোথাও একটা সমস্যা আছে। না হলে একজন সফল পুলিশ কর্মকর্তা কেন আত্মহত্যার চেষ্টা করবেন? সবকিছু জানতে চাইলে সেই কর্মকর্তা বললেন, আমি ভুল করেছি। জীবনের সবচেয়ে একটা বড় ভুল করেছি। কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে গিয়ে এ শহরকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছি। একজন ধ্বংসাত্মক মাফিয়ার হাতে তুলে দিয়েছি বোম্বেকে।

আমাদের রাজনীতিতে কি এমন ভুল হয়? সাদা চোখে বিপরীত মেরুকে শেষ করতে গিয়ে রাজনীতিবিদরা তৈরি করেন ভয়ংকর ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব। স্বাভাবিকতা বাদ দিয়ে তৈরি করেন অস্বাভাবিকতা। আর সে অস্বাভাবিকতা সবকিছু ছারখার করে দেয়। ধ্বংস করে সমাজ, রাজনীতি, উন্নয়ন সবকিছু। এ কারণে বাস্তবতার বাইরে কখনো যাওয়া ঠিক নয়। গেলেই এর প্রভাব পড়ে দীর্ঘমেয়াদে। যা কেউই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। পুরনো একটা গল্প মনে পড়ছে। কুমিল্লার কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। কুমিল্লা শহরে তাঁর একটা জনপ্রিয়তা ছিল। গল্প করতেন মজা করে। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদে পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন। সে সময়ের একটা ঘটনা। তখন কাজ করি ভোরের কাগজে। পত্রিকা অফিসের কাজ চলত মধ্যরাত অবধি। নিউজবিহীন অলস সময় পার করছিলাম। অফিসের ফোনে রিঙের শব্দ পেয়ে ধরলাম। অন্য প্রান্তের মানুষটি বললেন, দৈনিক খবরকে একটি নিউজ দিয়েছি। আপনাদের পত্রিকায়ও দিতে চাই। জানতে চাইলাম কী নিউজ? জবাবে ফোনকারী বললেন, ব্রেকিং নিউজ। নড়েচড়ে বসলাম। এবার ফোনকারী বললেন, আপনি কুমিল্লার মানুষ। কর্নেল (অব.) আকবরও কুমিল্লার। নিউজ ছাপবেন তো? বললাম অবশ্যই নিউজ প্রকাশ হবে।

টেলিফোনকারী বললেন, রেদোয়ান আহমেদ ও মিসেস আকবরকে আপনি ফোন করতে পারেন। তারাও আপনাকে নিউজের সত্যতা নিশ্চিত করবেন। তারপর টেলিফোনকারী জানালেন, মন্ত্রী সাহেব এক নারীকে নিয়ে বিদেশ যাচ্ছিলেন মন্ত্রীর ইমিগ্রেশন ভিআইপি দিয়ে। আর বান্ধবী আলাদা করে সাধারণভাবে ইমিগ্রেশন অতিক্রম করছিলেন। কিন্তু সমস্যা বাধালেন মন্ত্রীর স্ত্রী। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সব জানিয়ে দিয়েছিলেন আগেই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ফোনে সেই নারীকে আটকে দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। ভিআইপিতে বসে সব শুনে মন্ত্রী ক্ষুব্ধ হন। তিনি সেই নারীকে জোর করে ছাড়িয়ে বিদেশ নিয়ে গেছেন। পুরো বিমানবন্দর তোলপাড়। মিসেস আকবরকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, ঘটনা সত্য। রেদোয়ান ভাইকে ফোন করে পেলাম না। সম্পাদক মতিউর রহমানকে জানালাম। তিনি বললেন, প্রথম পৃষ্ঠায় ভালোভাবে যাবে। দেশে ফেরার পর কর্নেল (অব.) আকবরকে পদত্যাগ করতে বললেন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। আকবর সবকিছু স্বীকার করলেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তারপর বললেন, ম্যাডাম! তিনি আমার বৈধ স্ত্রী। দুই বছর আগে শরিয়তসম্মতভাবে বিয়ে করেছি গোপনে। কাউকে জানানো হয়নি। বৈধ স্ত্রীর ঘটনায় আপনি আমাকে বাদ দিতে পারেন না।

কর্নেল (অব.) আকবরের গল্পটা এক বন্ধুকে শোনালাম। সেই বন্ধু শোনালেন আরেক কাহিনি। লকডাউনে দুই বন্ধু একসঙ্গে মদপান করছিলেন রাজধানীর এক হোটেলে বসে। হঠাৎ এক বন্ধুর স্ত্রীর ফোন এলো। বন্ধু মদপানের কথা জানাতেই স্ত্রী হতবাক হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, তুমি কি সত্যি সত্যি মদপান করছ এই সময়ে? সেদিন অঙ্গীকার করেছ এসব আর করবে না। জবাবে ভদ্রলোক বললেন, আসলে আমাদের অমুক ভাইয়ের সঙ্গে হঠাৎ হোটেলে দেখা। তুমি আবার অন্য কিছু মনে কোরো না। আমরা ফলের জুস খাচ্ছি যা দেখতে মদের মতো। বাড়ি এসে সব বুঝিয়ে বলব। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে জুস খেতে হোটেলে গেছি। ভদ্রলোক আবার সমাজের একটু চেনাজানা লোক। কোনো এক অনলাইন নিউজ করে দিল লকডাউনে হোটেলে মদ খেয়ে অমুকের বেলেল্লাপনা চলছে। চারদিকে কানাঘুষা শুরু হয়। ভদ্রলোকের স্ত্রী একটু পর ননদের ফোন পেলেন। ননদ বললেন, আমার ভাই হোটেলে মদ খেতে গেছে সত্য। কিন্তু কেউ তোমার কাছে ফোন করলে বলবে তুমি আগে থেকে সব জানতে। তোমার অনুমতি নিয়েই হোটেলে গেছে জুস খেতে। ভদ্রমহিলা বললেন, আমি তো কিছুই জানি না আপা। আপনি বারবার মদ বলছেন, আপনার ও আমার ফোন যদি কেউ রেকর্ড করে? বোন বললেন, আরে কেউ রেকর্ড করবে না। যা বলছি তেমন করে উত্তর দিও। এবার ভদ্রলোক তার বোনকে ফোন দেন। বোন বললেন, ভাই! চিন্তা করিস না। তুই মদ পান কর। তোর বউকে ম্যানেজ করেছি। ভদ্রলোক বোনকে ধন্যবাদ দিয়ে বললেন, বউকে ম্যানেজ করতে প্রয়োজনে মিথ্যা বললে কোনো গুনাহ হয় না। এ কাজটি সওয়াবের। আমিও তাকে মদের পরিবর্তে জুস খাচ্ছি বলেছি।

বন্ধুর মুখে এ গল্প শুনে মনে পড়ল ভারতের ধর্মগুরু রাম রহিমের কথা। বড়ই আমুদে মানুষ ছিলেন রাম রহিম সিং। তাঁর বিরুদ্ধে ২ হাজারের বেশি সেবিকাকে ধর্ষণের খবর বেরিয়েছিল ভারতীয় মিডিয়ায়। ভক্তকুল তাঁকে ভীষণ ভালোবাসে। তাই সেবিকারা বিপক্ষে বেশি মুখ খোলেনি। মাত্র দুজন মামলা করেন। সে মামলা সিবিআই তদন্ত করে রিপোর্ট পেশ করলে শাস্তি হয় রাম রহিমের। আশ্রমের নাম ছিল ‘বাবা কি গুফা’। গুফায় ‘বাবাকে’ ঘিরে রাখত ২ হাজারের বেশি শিষ্য। নারী ভক্তদের নিয়ে তিনি ধ্যান করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গোপন অভিযোগের চিঠির সূত্র ধরে সিবিআই নামে তদন্তে। প্রথম নারী অভিযোগ করেন, বাবাজি তাকে গুফার গোপন কক্ষে ডাকেন। তারপর ধর্ষণ করেন। বিষয়টি তখনই তার ভাইকে জানিয়েছিলেন। ভাই তাকে নিয়ে পালিয়ে যান। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে রাম রহিম খুন করেন তার ভাইকে। আর এ খবর প্রকাশের কারণে এক পত্রিকা সম্পাদককেও খুন করান। দ্বিতীয় নারীর ঘটনাও একই রকম। ধর্ষণের পর এই নারীও পালিয়ে যান। পরে আদালতে গিয়ে তার কাহিনি শোনান পুরো দুনিয়াকে। এই ধর্মগুরু ছিলেন ভীষণ ধোপদুরস্ত। দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি ছিল শতাধিক। বেশির ভাগ বুলেটপ্রুপ। নিজস্ব ফ্যাশন ডিজাইনার ছিল। তারা সিদ্ধান্ত নিত গুরু কী পরবেন। হরিয়ানার সিরসা শহরে ১ হাজারের বেশি একর জমিতে স্থাপিত গুরুর ডেরাটি ছিল ছোটখাটো শহরের মতো। ভিতরে চালডাল আনাজের চাষ হতো। ছিল রিসোর্ট, সিনেমা হল, স্কুল, রেস্তোরাঁ, পেট্রোল পাম্প, নিজস্ব ছাপাখানা, পত্রিকা, স্টুডিওসহ অনেক কিছু। ১০ হাজার কাপড়কাচার ওয়াশিং মেশিনও ছিল। এ আশ্রমের বাইরে দেশ-বিদেশে আরও ৪৬টি আশ্রম ছিল তাঁর। নিজের ঘরসংসার পুত্র-কন্যা ছিল। সবাইকে নিয়েই তিনি থাকতেন। তবে পালিত মেয়ে হানিপ্রীতের ছিল বেশি প্রভাব। গুরুও পালিত কন্যাকে এক দিনের জন্যও স্বামীর সংসার করতে দেননি। রাখতেন নিজের কাছে।

গুরমিত রাম রহিম সিংয়ের মামলা চলে ১০ বছর। শুনানি হয় ২০০ বারের বেশি। এর ২০ বছর পর জেলের রায় ঘোষণা করে আদালত। তদন্তকালে সিবিআই ডেরার অনেক নারীর সঙ্গে কথা বলেন। অনুরোধ করেন মুখ খুলতে। কিন্তু তারা মুখ খোলেননি। রায় ও তাকে আটকের খবর ভালোভাবে নেননি শিষ্যরা। তারা ব্যাপক বিক্ষোভ করেন। আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করে দেন অনেক শহর। এতে ৩৮ জন নিহত হন। ৬ কোটি সমর্থক আর ৫ লাখের বেশি সরাসরি শিষ্য ছিল তার। রাজনৈতিক প্রভাবও ছিল অনেক। অনেকের ধারণা ছিল প্রভাবশালী এ ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ডেরাতে অভিযান চালায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। রাম রহিম সিং নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। কিন্তু অভিযান চালাতে গিয়ে চমকে ওঠে পুলিশ। উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ কনডম ও জন্মনিরোধক ওষুধ। রাম রহিমের নিজস্ব রুম থেকে গোপন সুড়ঙ্গের মাধ্যমে যাতায়াত করা যেত সাধ্বী বা সেবিকাদের হোস্টেলে। আর সুইমিংপুলের নিচে ছিল যৌনগুহা। এ গুহায় নারী ভক্ত ও সাধ্বীদের সঙ্গে তিনি মিলিত হতেন। নারীদের তিনি বোঝাতেন তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক হলে ঈশ্বর খুশি হবেন। ভগবানকে খুশি করার কথা বলে রাম রহিম নিজের ৪০০ অনুগামী পুরুষকে নির্বীজকরণ করেছেন। তাদের বলতেন, ঈশ্বরকে পেতে হলে সবাইকে এমন হতে হবে। তদন্তে জানা যায়, ডেরায় অবস্থানকারী অনুসারীরা যাতে সেবিকাদের সঙ্গে সম্পর্ক করতে না পারে সে কারণেই নির্বীজকরণ। এত কিছুর পরও কেউ প্রতিবাদ করেনি। ধর্মের অন্ধত্বের আড়ালে সবকিছু চাপা পড়ে যায়। ভারতের প্রভাবশালী অনেক নেতা যেতেন রাম রহিমের ডেরায়। তাদেরও আনন্দ-ফুর্তির ব্যবস্থা ছিল। নিয়মিত কনসার্ট হতো। বসত গানবাজনার আসর। অভিনেতা-অভিনেত্রী, ক্রিকেটারদেরও পদচারণ ছিল। এ প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে সবাই ভেবেছিল কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কিন্তু সিবিআই ছিল সাহসী ভূমিকায়। এ ঘটনার পর ভারতের আরও অনেক ধর্মগুরুর মুখোশ উন্মোচন করে দেয় মিডিয়া। এ কারণে মিডিয়ার ওপর ক্ষুব্ধ হয় অন্ধ ভক্তরা। তারা মিডিয়ার ওপর হামলা চালায়। ব্যক্ত করে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

অন্ধত্ব বড় খারাপ বিষয়। ধর্মগুরুরা তাঁদের অপকর্ম ঢাকতে ভক্তদের অন্ধকার জগতের মায়াবী জালে আটকে রাখেন। এতে তাঁদের অপকর্ম চালিয়ে যেতে সুবিধা হয়। রাম রহিম দিয়ে আজকের লেখা শেষ।  আশা করছি কেউ এ লেখার সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো কিছু মেলাবেন না।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৫ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম