শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

ছবির নাম ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মুম্বাই। অজয় দেবগন অভিনয় করেছেন হাজী মাস্তান চরিত্রে। বোম্বের একসময়ের মাফিয়া ডন ছিলেন হাজী। চলতেন, কাজ করতেন মানবিক গুণ নিয়ে। জীবনের শেষ মুহূর্তে জড়িয়েছিলেন রাজনীতিতে। হাজীর একক অবস্থান ভালো লাগেনি এক বড় পুলিশ কর্মকর্তার। কিন্তু প্রকাশ্যে কেউই হাজীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতেন না। তাই সেই কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত নিলেন হাজীর ভিতরে লোক ঢুকিয়ে দেবেন। তারপর ধ্বংস করবেন মাফিয়া-ইজম।  পুলিশ কর্মকর্তা কৌশলে হাজীর দলে ভিড়িয়ে দেন দাউদ নামে একজনকে। এ দাউদ রাস্তার ছিঁচকে মাস্তান ছিলেন। ছোটখাটো চুরি-ডাকাতিও করতেন। থানা পুলিশেও অভিযোগ আসতে থাকে। দাউদের বাবা ছিলেন পুলিশের এএসআই। ছেলের যন্ত্রণায় ছিলেন অতিষ্ঠ। কিন্তু করার কিছু ছিল না। একদিন দুঃখ করেন সিনিয়রের কাছে। আর সেই সুযোগে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে দাউদকে বেছে নেন বড় কর্তা। টার্গেট ছিল হাজীকে শেষ করবেন। অবসান ঘটাবেন বোম্বের ডন যুগের।

হাজী মাস্তান ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। বোম্বের বস্তি ও গরিব মানুষের উপকার করতেন। দান করতেন দুই হাতে। দান-খয়রাতে খোলা হাতের কারণে সবার কাছে ছিলেন জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষের একটা ভালোবাসা ছিল তার প্রতি। মানুষের সে ভালোবাসা পুঁজি করে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নেন। দলে যোগদান ও মনোনয়নের জন্য গেলেন দিল্লি। দেখা করলেন মন্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু ডনকে কেন নেবে রাজনৈতিক দল? অনেক কাঠখড় পোড়াতে হলো হাজীকে। শেষ পর্যন্ত যোগদান চূড়ান্ত করেই বোম্বে ফেরেন। ইতিমধ্যে তাঁর অবর্তমানে বদলে গেছে বোম্বের চিত্র। দাউদ সেজেছেন বোম্বের নতুন গডফাদার। নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন বোম্বের সব অবৈধ ব্যবসা। হাজী যেসব অবৈধ ব্যবসা করতেন না দাউদ তাতেও জড়িয়ে পড়েন। লাভের অঙ্ক বাড়তে থাকে। মাদক ঢুকে পড়ে বোম্বের মাফিয়া বাণিজ্যে। কথায় কথায় খুন-খারাবিও বেড়ে যায়। এ চিত্র হাজীর সময়ে ছিল না।

বোম্বে ফিরে হাজী মাস্তান সব জানলেন, শুনলেন। তিনি ভালোভাবে নেননি কিছু। দাউদকে ডেকে সতর্ক করলেন। বললেন, সব ছেড়ে দাও। দাউদ গুরুত্ব দিলেন না হাজীর কথায়। বরং হাজীকে টেনে নিতে চাইলেন তাঁর নতুন অবৈধ বাণিজ্যে। হাজী সেদিকে গেলেন না। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন দাউদের ক্ষমতা খর্ব করবেন। কিন্তু পারলেন না। দাউদ তত দিনে তৈরি করে নিয়েছেন নিজস্ব জগৎ। সাধারণ মানুষ ভুল বুঝতে থাকল হাজীকে। হাজী সিদ্ধান্ত নিলেন রাজনীতিতে যোগদান অনুষ্ঠানটি আগে ভালোভাবে শেষ হোক তারপর দেখবেন দাউদের বিষয়টি। সেভাবে সবকিছু যেতে থাকে। দাউদ ইবরাহিম বুঝলেন হাজীর সঙ্গে মিলবে না। নতুনভাবে তৈরি করা জগৎ ধরে রাখতে হলে হাজীকে চিরতরে সরিয়ে দিতে হবে। তারপর বোম্বের একক নিয়ন্ত্রণ আসবে তাঁর হাতে। হাজী চলে গেলে সামনে দাঁড়ানোর কেউ থাকবে না। দাউদ হাজীকে খুনের সিদ্ধান্ত নিলেন। রাজনীতিতে যোগদানের সভামঞ্চে গুলি করলেন হাজীকে। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন হাজী।

দাউদের সব ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতেন তাকে হাজীর গ্রুপে ভিড়িয়ে দেওয়া পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি চেষ্টা করলেন হাজীকে রক্ষা করতে। পারলেন না। পুলিশ কর্মকর্তা বুঝতে পারেন একটা ভুল হয়ে গেছে। হাজী সব সময় সাদা শার্ট, প্যান্ট, জুতা মোজা পরতেন। চলনে-বলনে ছিলেন মানবিক। কিন্তু দাউদ ঠিক হাজীর বিপরীত এক দানবীয় চরিত্র। হতভম্ব হয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তা। বুঝতে পারেন গডফাদারকে ধ্বংস করতে গিয়ে তৈরি করেছেন ভয়াবহ দানব। এ দানব পুরো বোম্বেকে শেষ করে দেবে। মুহূর্তে পুড়িয়ে ছারখার করবে। মাফিয়াতন্ত্র আরও ভয়াবহ হবে। কোনো কিছুই আর পুলিশ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে না। হাজী সিভিলাইজড ছিলেন। বুদ্ধি বিবেচনাবোধটুকু ছিল। মানবিক গুণাবলি ছিল। কোথায় থামতে হবে জানতেন। কিন্তু দাউদ সিভিলাইজড নন। তার সব কাজ লাগামহীন, বেপরোয়া, ধ্বংসাত্মক। শহরের জন্য দাউদ হুমকি। পুলিশ কর্মকর্তা অনুশোচনায় পড়লেন। নিজের বোকামি ও ব্যর্থতার জন্য সিদ্ধান্ত নেন আত্মহত্যার। কাউকে কিছু বলবেন না। নিজের গাড়ি বেসামালভাবে চালিয়ে পড়লেন সমুদ্রে। কাছেই ছিল পুলিশ টহল। তারা দ্রুত গাড়িসহ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করলেন। প্রাণে বাঁচলেন কর্মকর্তা। এ দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হলো খোদ পুলিশের ভিতরেই। তদন্ত করে পুলিশ বুঝল এটি দুর্ঘটনা ছিল না। পরিকল্পনা করেই আত্মহত্যার চেষ্টা ছিল। হতবাক হলেন অফিসাররা। তারা বুঝলেন কোথাও একটা সমস্যা আছে। না হলে একজন সফল পুলিশ কর্মকর্তা কেন আত্মহত্যার চেষ্টা করবেন? সবকিছু জানতে চাইলে সেই কর্মকর্তা বললেন, আমি ভুল করেছি। জীবনের সবচেয়ে একটা বড় ভুল করেছি। কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে গিয়ে এ শহরকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছি। একজন ধ্বংসাত্মক মাফিয়ার হাতে তুলে দিয়েছি বোম্বেকে।

আমাদের রাজনীতিতে কি এমন ভুল হয়? সাদা চোখে বিপরীত মেরুকে শেষ করতে গিয়ে রাজনীতিবিদরা তৈরি করেন ভয়ংকর ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব। স্বাভাবিকতা বাদ দিয়ে তৈরি করেন অস্বাভাবিকতা। আর সে অস্বাভাবিকতা সবকিছু ছারখার করে দেয়। ধ্বংস করে সমাজ, রাজনীতি, উন্নয়ন সবকিছু। এ কারণে বাস্তবতার বাইরে কখনো যাওয়া ঠিক নয়। গেলেই এর প্রভাব পড়ে দীর্ঘমেয়াদে। যা কেউই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। পুরনো একটা গল্প মনে পড়ছে। কুমিল্লার কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। কুমিল্লা শহরে তাঁর একটা জনপ্রিয়তা ছিল। গল্প করতেন মজা করে। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদে পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন। সে সময়ের একটা ঘটনা। তখন কাজ করি ভোরের কাগজে। পত্রিকা অফিসের কাজ চলত মধ্যরাত অবধি। নিউজবিহীন অলস সময় পার করছিলাম। অফিসের ফোনে রিঙের শব্দ পেয়ে ধরলাম। অন্য প্রান্তের মানুষটি বললেন, দৈনিক খবরকে একটি নিউজ দিয়েছি। আপনাদের পত্রিকায়ও দিতে চাই। জানতে চাইলাম কী নিউজ? জবাবে ফোনকারী বললেন, ব্রেকিং নিউজ। নড়েচড়ে বসলাম। এবার ফোনকারী বললেন, আপনি কুমিল্লার মানুষ। কর্নেল (অব.) আকবরও কুমিল্লার। নিউজ ছাপবেন তো? বললাম অবশ্যই নিউজ প্রকাশ হবে।

টেলিফোনকারী বললেন, রেদোয়ান আহমেদ ও মিসেস আকবরকে আপনি ফোন করতে পারেন। তারাও আপনাকে নিউজের সত্যতা নিশ্চিত করবেন। তারপর টেলিফোনকারী জানালেন, মন্ত্রী সাহেব এক নারীকে নিয়ে বিদেশ যাচ্ছিলেন মন্ত্রীর ইমিগ্রেশন ভিআইপি দিয়ে। আর বান্ধবী আলাদা করে সাধারণভাবে ইমিগ্রেশন অতিক্রম করছিলেন। কিন্তু সমস্যা বাধালেন মন্ত্রীর স্ত্রী। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সব জানিয়ে দিয়েছিলেন আগেই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ফোনে সেই নারীকে আটকে দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। ভিআইপিতে বসে সব শুনে মন্ত্রী ক্ষুব্ধ হন। তিনি সেই নারীকে জোর করে ছাড়িয়ে বিদেশ নিয়ে গেছেন। পুরো বিমানবন্দর তোলপাড়। মিসেস আকবরকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, ঘটনা সত্য। রেদোয়ান ভাইকে ফোন করে পেলাম না। সম্পাদক মতিউর রহমানকে জানালাম। তিনি বললেন, প্রথম পৃষ্ঠায় ভালোভাবে যাবে। দেশে ফেরার পর কর্নেল (অব.) আকবরকে পদত্যাগ করতে বললেন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। আকবর সবকিছু স্বীকার করলেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তারপর বললেন, ম্যাডাম! তিনি আমার বৈধ স্ত্রী। দুই বছর আগে শরিয়তসম্মতভাবে বিয়ে করেছি গোপনে। কাউকে জানানো হয়নি। বৈধ স্ত্রীর ঘটনায় আপনি আমাকে বাদ দিতে পারেন না।

কর্নেল (অব.) আকবরের গল্পটা এক বন্ধুকে শোনালাম। সেই বন্ধু শোনালেন আরেক কাহিনি। লকডাউনে দুই বন্ধু একসঙ্গে মদপান করছিলেন রাজধানীর এক হোটেলে বসে। হঠাৎ এক বন্ধুর স্ত্রীর ফোন এলো। বন্ধু মদপানের কথা জানাতেই স্ত্রী হতবাক হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, তুমি কি সত্যি সত্যি মদপান করছ এই সময়ে? সেদিন অঙ্গীকার করেছ এসব আর করবে না। জবাবে ভদ্রলোক বললেন, আসলে আমাদের অমুক ভাইয়ের সঙ্গে হঠাৎ হোটেলে দেখা। তুমি আবার অন্য কিছু মনে কোরো না। আমরা ফলের জুস খাচ্ছি যা দেখতে মদের মতো। বাড়ি এসে সব বুঝিয়ে বলব। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে জুস খেতে হোটেলে গেছি। ভদ্রলোক আবার সমাজের একটু চেনাজানা লোক। কোনো এক অনলাইন নিউজ করে দিল লকডাউনে হোটেলে মদ খেয়ে অমুকের বেলেল্লাপনা চলছে। চারদিকে কানাঘুষা শুরু হয়। ভদ্রলোকের স্ত্রী একটু পর ননদের ফোন পেলেন। ননদ বললেন, আমার ভাই হোটেলে মদ খেতে গেছে সত্য। কিন্তু কেউ তোমার কাছে ফোন করলে বলবে তুমি আগে থেকে সব জানতে। তোমার অনুমতি নিয়েই হোটেলে গেছে জুস খেতে। ভদ্রমহিলা বললেন, আমি তো কিছুই জানি না আপা। আপনি বারবার মদ বলছেন, আপনার ও আমার ফোন যদি কেউ রেকর্ড করে? বোন বললেন, আরে কেউ রেকর্ড করবে না। যা বলছি তেমন করে উত্তর দিও। এবার ভদ্রলোক তার বোনকে ফোন দেন। বোন বললেন, ভাই! চিন্তা করিস না। তুই মদ পান কর। তোর বউকে ম্যানেজ করেছি। ভদ্রলোক বোনকে ধন্যবাদ দিয়ে বললেন, বউকে ম্যানেজ করতে প্রয়োজনে মিথ্যা বললে কোনো গুনাহ হয় না। এ কাজটি সওয়াবের। আমিও তাকে মদের পরিবর্তে জুস খাচ্ছি বলেছি।

বন্ধুর মুখে এ গল্প শুনে মনে পড়ল ভারতের ধর্মগুরু রাম রহিমের কথা। বড়ই আমুদে মানুষ ছিলেন রাম রহিম সিং। তাঁর বিরুদ্ধে ২ হাজারের বেশি সেবিকাকে ধর্ষণের খবর বেরিয়েছিল ভারতীয় মিডিয়ায়। ভক্তকুল তাঁকে ভীষণ ভালোবাসে। তাই সেবিকারা বিপক্ষে বেশি মুখ খোলেনি। মাত্র দুজন মামলা করেন। সে মামলা সিবিআই তদন্ত করে রিপোর্ট পেশ করলে শাস্তি হয় রাম রহিমের। আশ্রমের নাম ছিল ‘বাবা কি গুফা’। গুফায় ‘বাবাকে’ ঘিরে রাখত ২ হাজারের বেশি শিষ্য। নারী ভক্তদের নিয়ে তিনি ধ্যান করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গোপন অভিযোগের চিঠির সূত্র ধরে সিবিআই নামে তদন্তে। প্রথম নারী অভিযোগ করেন, বাবাজি তাকে গুফার গোপন কক্ষে ডাকেন। তারপর ধর্ষণ করেন। বিষয়টি তখনই তার ভাইকে জানিয়েছিলেন। ভাই তাকে নিয়ে পালিয়ে যান। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে রাম রহিম খুন করেন তার ভাইকে। আর এ খবর প্রকাশের কারণে এক পত্রিকা সম্পাদককেও খুন করান। দ্বিতীয় নারীর ঘটনাও একই রকম। ধর্ষণের পর এই নারীও পালিয়ে যান। পরে আদালতে গিয়ে তার কাহিনি শোনান পুরো দুনিয়াকে। এই ধর্মগুরু ছিলেন ভীষণ ধোপদুরস্ত। দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি ছিল শতাধিক। বেশির ভাগ বুলেটপ্রুপ। নিজস্ব ফ্যাশন ডিজাইনার ছিল। তারা সিদ্ধান্ত নিত গুরু কী পরবেন। হরিয়ানার সিরসা শহরে ১ হাজারের বেশি একর জমিতে স্থাপিত গুরুর ডেরাটি ছিল ছোটখাটো শহরের মতো। ভিতরে চালডাল আনাজের চাষ হতো। ছিল রিসোর্ট, সিনেমা হল, স্কুল, রেস্তোরাঁ, পেট্রোল পাম্প, নিজস্ব ছাপাখানা, পত্রিকা, স্টুডিওসহ অনেক কিছু। ১০ হাজার কাপড়কাচার ওয়াশিং মেশিনও ছিল। এ আশ্রমের বাইরে দেশ-বিদেশে আরও ৪৬টি আশ্রম ছিল তাঁর। নিজের ঘরসংসার পুত্র-কন্যা ছিল। সবাইকে নিয়েই তিনি থাকতেন। তবে পালিত মেয়ে হানিপ্রীতের ছিল বেশি প্রভাব। গুরুও পালিত কন্যাকে এক দিনের জন্যও স্বামীর সংসার করতে দেননি। রাখতেন নিজের কাছে।

গুরমিত রাম রহিম সিংয়ের মামলা চলে ১০ বছর। শুনানি হয় ২০০ বারের বেশি। এর ২০ বছর পর জেলের রায় ঘোষণা করে আদালত। তদন্তকালে সিবিআই ডেরার অনেক নারীর সঙ্গে কথা বলেন। অনুরোধ করেন মুখ খুলতে। কিন্তু তারা মুখ খোলেননি। রায় ও তাকে আটকের খবর ভালোভাবে নেননি শিষ্যরা। তারা ব্যাপক বিক্ষোভ করেন। আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করে দেন অনেক শহর। এতে ৩৮ জন নিহত হন। ৬ কোটি সমর্থক আর ৫ লাখের বেশি সরাসরি শিষ্য ছিল তার। রাজনৈতিক প্রভাবও ছিল অনেক। অনেকের ধারণা ছিল প্রভাবশালী এ ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ডেরাতে অভিযান চালায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। রাম রহিম সিং নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। কিন্তু অভিযান চালাতে গিয়ে চমকে ওঠে পুলিশ। উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ কনডম ও জন্মনিরোধক ওষুধ। রাম রহিমের নিজস্ব রুম থেকে গোপন সুড়ঙ্গের মাধ্যমে যাতায়াত করা যেত সাধ্বী বা সেবিকাদের হোস্টেলে। আর সুইমিংপুলের নিচে ছিল যৌনগুহা। এ গুহায় নারী ভক্ত ও সাধ্বীদের সঙ্গে তিনি মিলিত হতেন। নারীদের তিনি বোঝাতেন তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক হলে ঈশ্বর খুশি হবেন। ভগবানকে খুশি করার কথা বলে রাম রহিম নিজের ৪০০ অনুগামী পুরুষকে নির্বীজকরণ করেছেন। তাদের বলতেন, ঈশ্বরকে পেতে হলে সবাইকে এমন হতে হবে। তদন্তে জানা যায়, ডেরায় অবস্থানকারী অনুসারীরা যাতে সেবিকাদের সঙ্গে সম্পর্ক করতে না পারে সে কারণেই নির্বীজকরণ। এত কিছুর পরও কেউ প্রতিবাদ করেনি। ধর্মের অন্ধত্বের আড়ালে সবকিছু চাপা পড়ে যায়। ভারতের প্রভাবশালী অনেক নেতা যেতেন রাম রহিমের ডেরায়। তাদেরও আনন্দ-ফুর্তির ব্যবস্থা ছিল। নিয়মিত কনসার্ট হতো। বসত গানবাজনার আসর। অভিনেতা-অভিনেত্রী, ক্রিকেটারদেরও পদচারণ ছিল। এ প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে সবাই ভেবেছিল কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কিন্তু সিবিআই ছিল সাহসী ভূমিকায়। এ ঘটনার পর ভারতের আরও অনেক ধর্মগুরুর মুখোশ উন্মোচন করে দেয় মিডিয়া। এ কারণে মিডিয়ার ওপর ক্ষুব্ধ হয় অন্ধ ভক্তরা। তারা মিডিয়ার ওপর হামলা চালায়। ব্যক্ত করে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

অন্ধত্ব বড় খারাপ বিষয়। ধর্মগুরুরা তাঁদের অপকর্ম ঢাকতে ভক্তদের অন্ধকার জগতের মায়াবী জালে আটকে রাখেন। এতে তাঁদের অপকর্ম চালিয়ে যেতে সুবিধা হয়। রাম রহিম দিয়ে আজকের লেখা শেষ।  আশা করছি কেউ এ লেখার সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো কিছু মেলাবেন না।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা