শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হাজী মাস্তান কর্নেল আকবরের গোপন বিয়ে রাম রহিম কাহিনি

ছবির নাম ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মুম্বাই। অজয় দেবগন অভিনয় করেছেন হাজী মাস্তান চরিত্রে। বোম্বের একসময়ের মাফিয়া ডন ছিলেন হাজী। চলতেন, কাজ করতেন মানবিক গুণ নিয়ে। জীবনের শেষ মুহূর্তে জড়িয়েছিলেন রাজনীতিতে। হাজীর একক অবস্থান ভালো লাগেনি এক বড় পুলিশ কর্মকর্তার। কিন্তু প্রকাশ্যে কেউই হাজীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতেন না। তাই সেই কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত নিলেন হাজীর ভিতরে লোক ঢুকিয়ে দেবেন। তারপর ধ্বংস করবেন মাফিয়া-ইজম।  পুলিশ কর্মকর্তা কৌশলে হাজীর দলে ভিড়িয়ে দেন দাউদ নামে একজনকে। এ দাউদ রাস্তার ছিঁচকে মাস্তান ছিলেন। ছোটখাটো চুরি-ডাকাতিও করতেন। থানা পুলিশেও অভিযোগ আসতে থাকে। দাউদের বাবা ছিলেন পুলিশের এএসআই। ছেলের যন্ত্রণায় ছিলেন অতিষ্ঠ। কিন্তু করার কিছু ছিল না। একদিন দুঃখ করেন সিনিয়রের কাছে। আর সেই সুযোগে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে দাউদকে বেছে নেন বড় কর্তা। টার্গেট ছিল হাজীকে শেষ করবেন। অবসান ঘটাবেন বোম্বের ডন যুগের।

হাজী মাস্তান ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। বোম্বের বস্তি ও গরিব মানুষের উপকার করতেন। দান করতেন দুই হাতে। দান-খয়রাতে খোলা হাতের কারণে সবার কাছে ছিলেন জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষের একটা ভালোবাসা ছিল তার প্রতি। মানুষের সে ভালোবাসা পুঁজি করে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নেন। দলে যোগদান ও মনোনয়নের জন্য গেলেন দিল্লি। দেখা করলেন মন্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু ডনকে কেন নেবে রাজনৈতিক দল? অনেক কাঠখড় পোড়াতে হলো হাজীকে। শেষ পর্যন্ত যোগদান চূড়ান্ত করেই বোম্বে ফেরেন। ইতিমধ্যে তাঁর অবর্তমানে বদলে গেছে বোম্বের চিত্র। দাউদ সেজেছেন বোম্বের নতুন গডফাদার। নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন বোম্বের সব অবৈধ ব্যবসা। হাজী যেসব অবৈধ ব্যবসা করতেন না দাউদ তাতেও জড়িয়ে পড়েন। লাভের অঙ্ক বাড়তে থাকে। মাদক ঢুকে পড়ে বোম্বের মাফিয়া বাণিজ্যে। কথায় কথায় খুন-খারাবিও বেড়ে যায়। এ চিত্র হাজীর সময়ে ছিল না।

বোম্বে ফিরে হাজী মাস্তান সব জানলেন, শুনলেন। তিনি ভালোভাবে নেননি কিছু। দাউদকে ডেকে সতর্ক করলেন। বললেন, সব ছেড়ে দাও। দাউদ গুরুত্ব দিলেন না হাজীর কথায়। বরং হাজীকে টেনে নিতে চাইলেন তাঁর নতুন অবৈধ বাণিজ্যে। হাজী সেদিকে গেলেন না। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন দাউদের ক্ষমতা খর্ব করবেন। কিন্তু পারলেন না। দাউদ তত দিনে তৈরি করে নিয়েছেন নিজস্ব জগৎ। সাধারণ মানুষ ভুল বুঝতে থাকল হাজীকে। হাজী সিদ্ধান্ত নিলেন রাজনীতিতে যোগদান অনুষ্ঠানটি আগে ভালোভাবে শেষ হোক তারপর দেখবেন দাউদের বিষয়টি। সেভাবে সবকিছু যেতে থাকে। দাউদ ইবরাহিম বুঝলেন হাজীর সঙ্গে মিলবে না। নতুনভাবে তৈরি করা জগৎ ধরে রাখতে হলে হাজীকে চিরতরে সরিয়ে দিতে হবে। তারপর বোম্বের একক নিয়ন্ত্রণ আসবে তাঁর হাতে। হাজী চলে গেলে সামনে দাঁড়ানোর কেউ থাকবে না। দাউদ হাজীকে খুনের সিদ্ধান্ত নিলেন। রাজনীতিতে যোগদানের সভামঞ্চে গুলি করলেন হাজীকে। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন হাজী।

দাউদের সব ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতেন তাকে হাজীর গ্রুপে ভিড়িয়ে দেওয়া পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি চেষ্টা করলেন হাজীকে রক্ষা করতে। পারলেন না। পুলিশ কর্মকর্তা বুঝতে পারেন একটা ভুল হয়ে গেছে। হাজী সব সময় সাদা শার্ট, প্যান্ট, জুতা মোজা পরতেন। চলনে-বলনে ছিলেন মানবিক। কিন্তু দাউদ ঠিক হাজীর বিপরীত এক দানবীয় চরিত্র। হতভম্ব হয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তা। বুঝতে পারেন গডফাদারকে ধ্বংস করতে গিয়ে তৈরি করেছেন ভয়াবহ দানব। এ দানব পুরো বোম্বেকে শেষ করে দেবে। মুহূর্তে পুড়িয়ে ছারখার করবে। মাফিয়াতন্ত্র আরও ভয়াবহ হবে। কোনো কিছুই আর পুলিশ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে না। হাজী সিভিলাইজড ছিলেন। বুদ্ধি বিবেচনাবোধটুকু ছিল। মানবিক গুণাবলি ছিল। কোথায় থামতে হবে জানতেন। কিন্তু দাউদ সিভিলাইজড নন। তার সব কাজ লাগামহীন, বেপরোয়া, ধ্বংসাত্মক। শহরের জন্য দাউদ হুমকি। পুলিশ কর্মকর্তা অনুশোচনায় পড়লেন। নিজের বোকামি ও ব্যর্থতার জন্য সিদ্ধান্ত নেন আত্মহত্যার। কাউকে কিছু বলবেন না। নিজের গাড়ি বেসামালভাবে চালিয়ে পড়লেন সমুদ্রে। কাছেই ছিল পুলিশ টহল। তারা দ্রুত গাড়িসহ কর্মকর্তাকে উদ্ধার করলেন। প্রাণে বাঁচলেন কর্মকর্তা। এ দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হলো খোদ পুলিশের ভিতরেই। তদন্ত করে পুলিশ বুঝল এটি দুর্ঘটনা ছিল না। পরিকল্পনা করেই আত্মহত্যার চেষ্টা ছিল। হতবাক হলেন অফিসাররা। তারা বুঝলেন কোথাও একটা সমস্যা আছে। না হলে একজন সফল পুলিশ কর্মকর্তা কেন আত্মহত্যার চেষ্টা করবেন? সবকিছু জানতে চাইলে সেই কর্মকর্তা বললেন, আমি ভুল করেছি। জীবনের সবচেয়ে একটা বড় ভুল করেছি। কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে গিয়ে এ শহরকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছি। একজন ধ্বংসাত্মক মাফিয়ার হাতে তুলে দিয়েছি বোম্বেকে।

আমাদের রাজনীতিতে কি এমন ভুল হয়? সাদা চোখে বিপরীত মেরুকে শেষ করতে গিয়ে রাজনীতিবিদরা তৈরি করেন ভয়ংকর ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব। স্বাভাবিকতা বাদ দিয়ে তৈরি করেন অস্বাভাবিকতা। আর সে অস্বাভাবিকতা সবকিছু ছারখার করে দেয়। ধ্বংস করে সমাজ, রাজনীতি, উন্নয়ন সবকিছু। এ কারণে বাস্তবতার বাইরে কখনো যাওয়া ঠিক নয়। গেলেই এর প্রভাব পড়ে দীর্ঘমেয়াদে। যা কেউই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। পুরনো একটা গল্প মনে পড়ছে। কুমিল্লার কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন ছিলেন অন্য ধাঁচের মানুষ। কুমিল্লা শহরে তাঁর একটা জনপ্রিয়তা ছিল। গল্প করতেন মজা করে। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদে পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন। সে সময়ের একটা ঘটনা। তখন কাজ করি ভোরের কাগজে। পত্রিকা অফিসের কাজ চলত মধ্যরাত অবধি। নিউজবিহীন অলস সময় পার করছিলাম। অফিসের ফোনে রিঙের শব্দ পেয়ে ধরলাম। অন্য প্রান্তের মানুষটি বললেন, দৈনিক খবরকে একটি নিউজ দিয়েছি। আপনাদের পত্রিকায়ও দিতে চাই। জানতে চাইলাম কী নিউজ? জবাবে ফোনকারী বললেন, ব্রেকিং নিউজ। নড়েচড়ে বসলাম। এবার ফোনকারী বললেন, আপনি কুমিল্লার মানুষ। কর্নেল (অব.) আকবরও কুমিল্লার। নিউজ ছাপবেন তো? বললাম অবশ্যই নিউজ প্রকাশ হবে।

টেলিফোনকারী বললেন, রেদোয়ান আহমেদ ও মিসেস আকবরকে আপনি ফোন করতে পারেন। তারাও আপনাকে নিউজের সত্যতা নিশ্চিত করবেন। তারপর টেলিফোনকারী জানালেন, মন্ত্রী সাহেব এক নারীকে নিয়ে বিদেশ যাচ্ছিলেন মন্ত্রীর ইমিগ্রেশন ভিআইপি দিয়ে। আর বান্ধবী আলাদা করে সাধারণভাবে ইমিগ্রেশন অতিক্রম করছিলেন। কিন্তু সমস্যা বাধালেন মন্ত্রীর স্ত্রী। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সব জানিয়ে দিয়েছিলেন আগেই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ফোনে সেই নারীকে আটকে দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। ভিআইপিতে বসে সব শুনে মন্ত্রী ক্ষুব্ধ হন। তিনি সেই নারীকে জোর করে ছাড়িয়ে বিদেশ নিয়ে গেছেন। পুরো বিমানবন্দর তোলপাড়। মিসেস আকবরকে ফোন করলাম। তিনি বললেন, ঘটনা সত্য। রেদোয়ান ভাইকে ফোন করে পেলাম না। সম্পাদক মতিউর রহমানকে জানালাম। তিনি বললেন, প্রথম পৃষ্ঠায় ভালোভাবে যাবে। দেশে ফেরার পর কর্নেল (অব.) আকবরকে পদত্যাগ করতে বললেন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। আকবর সবকিছু স্বীকার করলেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তারপর বললেন, ম্যাডাম! তিনি আমার বৈধ স্ত্রী। দুই বছর আগে শরিয়তসম্মতভাবে বিয়ে করেছি গোপনে। কাউকে জানানো হয়নি। বৈধ স্ত্রীর ঘটনায় আপনি আমাকে বাদ দিতে পারেন না।

কর্নেল (অব.) আকবরের গল্পটা এক বন্ধুকে শোনালাম। সেই বন্ধু শোনালেন আরেক কাহিনি। লকডাউনে দুই বন্ধু একসঙ্গে মদপান করছিলেন রাজধানীর এক হোটেলে বসে। হঠাৎ এক বন্ধুর স্ত্রীর ফোন এলো। বন্ধু মদপানের কথা জানাতেই স্ত্রী হতবাক হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, তুমি কি সত্যি সত্যি মদপান করছ এই সময়ে? সেদিন অঙ্গীকার করেছ এসব আর করবে না। জবাবে ভদ্রলোক বললেন, আসলে আমাদের অমুক ভাইয়ের সঙ্গে হঠাৎ হোটেলে দেখা। তুমি আবার অন্য কিছু মনে কোরো না। আমরা ফলের জুস খাচ্ছি যা দেখতে মদের মতো। বাড়ি এসে সব বুঝিয়ে বলব। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলবে জুস খেতে হোটেলে গেছি। ভদ্রলোক আবার সমাজের একটু চেনাজানা লোক। কোনো এক অনলাইন নিউজ করে দিল লকডাউনে হোটেলে মদ খেয়ে অমুকের বেলেল্লাপনা চলছে। চারদিকে কানাঘুষা শুরু হয়। ভদ্রলোকের স্ত্রী একটু পর ননদের ফোন পেলেন। ননদ বললেন, আমার ভাই হোটেলে মদ খেতে গেছে সত্য। কিন্তু কেউ তোমার কাছে ফোন করলে বলবে তুমি আগে থেকে সব জানতে। তোমার অনুমতি নিয়েই হোটেলে গেছে জুস খেতে। ভদ্রমহিলা বললেন, আমি তো কিছুই জানি না আপা। আপনি বারবার মদ বলছেন, আপনার ও আমার ফোন যদি কেউ রেকর্ড করে? বোন বললেন, আরে কেউ রেকর্ড করবে না। যা বলছি তেমন করে উত্তর দিও। এবার ভদ্রলোক তার বোনকে ফোন দেন। বোন বললেন, ভাই! চিন্তা করিস না। তুই মদ পান কর। তোর বউকে ম্যানেজ করেছি। ভদ্রলোক বোনকে ধন্যবাদ দিয়ে বললেন, বউকে ম্যানেজ করতে প্রয়োজনে মিথ্যা বললে কোনো গুনাহ হয় না। এ কাজটি সওয়াবের। আমিও তাকে মদের পরিবর্তে জুস খাচ্ছি বলেছি।

বন্ধুর মুখে এ গল্প শুনে মনে পড়ল ভারতের ধর্মগুরু রাম রহিমের কথা। বড়ই আমুদে মানুষ ছিলেন রাম রহিম সিং। তাঁর বিরুদ্ধে ২ হাজারের বেশি সেবিকাকে ধর্ষণের খবর বেরিয়েছিল ভারতীয় মিডিয়ায়। ভক্তকুল তাঁকে ভীষণ ভালোবাসে। তাই সেবিকারা বিপক্ষে বেশি মুখ খোলেনি। মাত্র দুজন মামলা করেন। সে মামলা সিবিআই তদন্ত করে রিপোর্ট পেশ করলে শাস্তি হয় রাম রহিমের। আশ্রমের নাম ছিল ‘বাবা কি গুফা’। গুফায় ‘বাবাকে’ ঘিরে রাখত ২ হাজারের বেশি শিষ্য। নারী ভক্তদের নিয়ে তিনি ধ্যান করতেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গোপন অভিযোগের চিঠির সূত্র ধরে সিবিআই নামে তদন্তে। প্রথম নারী অভিযোগ করেন, বাবাজি তাকে গুফার গোপন কক্ষে ডাকেন। তারপর ধর্ষণ করেন। বিষয়টি তখনই তার ভাইকে জানিয়েছিলেন। ভাই তাকে নিয়ে পালিয়ে যান। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে রাম রহিম খুন করেন তার ভাইকে। আর এ খবর প্রকাশের কারণে এক পত্রিকা সম্পাদককেও খুন করান। দ্বিতীয় নারীর ঘটনাও একই রকম। ধর্ষণের পর এই নারীও পালিয়ে যান। পরে আদালতে গিয়ে তার কাহিনি শোনান পুরো দুনিয়াকে। এই ধর্মগুরু ছিলেন ভীষণ ধোপদুরস্ত। দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি ছিল শতাধিক। বেশির ভাগ বুলেটপ্রুপ। নিজস্ব ফ্যাশন ডিজাইনার ছিল। তারা সিদ্ধান্ত নিত গুরু কী পরবেন। হরিয়ানার সিরসা শহরে ১ হাজারের বেশি একর জমিতে স্থাপিত গুরুর ডেরাটি ছিল ছোটখাটো শহরের মতো। ভিতরে চালডাল আনাজের চাষ হতো। ছিল রিসোর্ট, সিনেমা হল, স্কুল, রেস্তোরাঁ, পেট্রোল পাম্প, নিজস্ব ছাপাখানা, পত্রিকা, স্টুডিওসহ অনেক কিছু। ১০ হাজার কাপড়কাচার ওয়াশিং মেশিনও ছিল। এ আশ্রমের বাইরে দেশ-বিদেশে আরও ৪৬টি আশ্রম ছিল তাঁর। নিজের ঘরসংসার পুত্র-কন্যা ছিল। সবাইকে নিয়েই তিনি থাকতেন। তবে পালিত মেয়ে হানিপ্রীতের ছিল বেশি প্রভাব। গুরুও পালিত কন্যাকে এক দিনের জন্যও স্বামীর সংসার করতে দেননি। রাখতেন নিজের কাছে।

গুরমিত রাম রহিম সিংয়ের মামলা চলে ১০ বছর। শুনানি হয় ২০০ বারের বেশি। এর ২০ বছর পর জেলের রায় ঘোষণা করে আদালত। তদন্তকালে সিবিআই ডেরার অনেক নারীর সঙ্গে কথা বলেন। অনুরোধ করেন মুখ খুলতে। কিন্তু তারা মুখ খোলেননি। রায় ও তাকে আটকের খবর ভালোভাবে নেননি শিষ্যরা। তারা ব্যাপক বিক্ষোভ করেন। আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করে দেন অনেক শহর। এতে ৩৮ জন নিহত হন। ৬ কোটি সমর্থক আর ৫ লাখের বেশি সরাসরি শিষ্য ছিল তার। রাজনৈতিক প্রভাবও ছিল অনেক। অনেকের ধারণা ছিল প্রভাবশালী এ ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ডেরাতে অভিযান চালায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। রাম রহিম সিং নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। কিন্তু অভিযান চালাতে গিয়ে চমকে ওঠে পুলিশ। উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ কনডম ও জন্মনিরোধক ওষুধ। রাম রহিমের নিজস্ব রুম থেকে গোপন সুড়ঙ্গের মাধ্যমে যাতায়াত করা যেত সাধ্বী বা সেবিকাদের হোস্টেলে। আর সুইমিংপুলের নিচে ছিল যৌনগুহা। এ গুহায় নারী ভক্ত ও সাধ্বীদের সঙ্গে তিনি মিলিত হতেন। নারীদের তিনি বোঝাতেন তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক হলে ঈশ্বর খুশি হবেন। ভগবানকে খুশি করার কথা বলে রাম রহিম নিজের ৪০০ অনুগামী পুরুষকে নির্বীজকরণ করেছেন। তাদের বলতেন, ঈশ্বরকে পেতে হলে সবাইকে এমন হতে হবে। তদন্তে জানা যায়, ডেরায় অবস্থানকারী অনুসারীরা যাতে সেবিকাদের সঙ্গে সম্পর্ক করতে না পারে সে কারণেই নির্বীজকরণ। এত কিছুর পরও কেউ প্রতিবাদ করেনি। ধর্মের অন্ধত্বের আড়ালে সবকিছু চাপা পড়ে যায়। ভারতের প্রভাবশালী অনেক নেতা যেতেন রাম রহিমের ডেরায়। তাদেরও আনন্দ-ফুর্তির ব্যবস্থা ছিল। নিয়মিত কনসার্ট হতো। বসত গানবাজনার আসর। অভিনেতা-অভিনেত্রী, ক্রিকেটারদেরও পদচারণ ছিল। এ প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে সবাই ভেবেছিল কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কিন্তু সিবিআই ছিল সাহসী ভূমিকায়। এ ঘটনার পর ভারতের আরও অনেক ধর্মগুরুর মুখোশ উন্মোচন করে দেয় মিডিয়া। এ কারণে মিডিয়ার ওপর ক্ষুব্ধ হয় অন্ধ ভক্তরা। তারা মিডিয়ার ওপর হামলা চালায়। ব্যক্ত করে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া।

অন্ধত্ব বড় খারাপ বিষয়। ধর্মগুরুরা তাঁদের অপকর্ম ঢাকতে ভক্তদের অন্ধকার জগতের মায়াবী জালে আটকে রাখেন। এতে তাঁদের অপকর্ম চালিয়ে যেতে সুবিধা হয়। রাম রহিম দিয়ে আজকের লেখা শেষ।  আশা করছি কেউ এ লেখার সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো কিছু মেলাবেন না।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা