শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

ভারতবর্ষের গণতন্ত্র সন্ত্রাসবাদ ও সরকারের সব দিকের অবহেলার ফলে আজ আক্রান্ত। আক্রান্ত ১৩৮ কোটি মানুষ। পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন পর্বে পশ্চিমবঙ্গের ঘটনাবলি গণতন্ত্রের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে সুনামি বেগে করোনার আক্রমণে বেড়েছে মৃতের সংখ্যা। প্রথম পর্যায়ে কিছুটা সামাল দেওয়া গেলেও দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা আক্রমণ দেশকে কোন পথে নিয়ে যাবে সে বিষয়ে বিজ্ঞানী-চিকিৎসক কেউ কিছু বলতে পারছেন না। ১৫ এপ্রিল এ লেখা যখন লিখছি, বেলা ৩টায় খবর এলো বিগত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৬৩। প্রথম দফায় যিনি কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন, সেই দিল্লির এইমসের ডিরেক্টর (করোনা বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত) রণদীপ গুলেরিয়া মনে করেন, দ্বিতীয় দফায় যে করোনা আসবে সে ব্যাপারে সরকার কোনো কর্মসূচি নেয়নি। এখন সারা ভারতবর্ষে কোভ্যাক্সিন ও কভিশিল্ড- দুটি টিকার কোনোটিই রাজ্যগুলোয় পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতায় করোনা ভ্যাকসিন রাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এক বেসরকারি টিভি চ্যানেলে বলেন, করোনার টিকার ভাঁড়ার শূন্য। অক্সিজেন সিলিন্ডারও মিলছে না। কলকাতায় সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো থেকে ঘন ঘন সরকারকে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন চাই। ভ্যাকসিন দিন। করোনা মোকাবিলায় কেন্দ্র যেমন ব্যর্থ, তেমনই ব্যর্থ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও। কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ বলছেন, দিল্লির দাদা ও বাংলার দিদি একই মুদ্রার দুই পিঠ। মানুুষকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া, মানুষের জীবন নিয়ে খেলা তাঁদের অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গেছে। এর পরিণাম যে কী সে ব্যাপারে চিকিৎসক বা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা কোনো দিশা দেখাতে পারছেন না লাখ লাখ রোগীকে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, হাসপাতালগুলো থেকে বলা হচ্ছে এবার করোনার চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে টিকার উৎসব শুরু করে দিয়েছেন মোদি। যেন তিনি বিশ্ব জয় করে ফেলেছেন। চুপ করে বসে নেই প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস। মোদি ক্ষমতায় এসেই কংগ্রেসমুক্ত ভারত করতে চেয়েছিলেন। আর দিদি চাইছেন বিরোধীশূন্য পশ্চিমবঙ্গ। এরা দুজনই নিজেদের গণতন্ত্রের ধারক ও বাহক বলে দাবি করেন।

মোদির টিকা উৎসব : দেশে করোনা টিকার অভাব দেখা দিয়েছে। কোভ্যাক্সিনের উৎপাদক ভারত বায়োটেক এবং কভিশিল্ডের উৎপাদক সেরাম ইনস্টিটিউট সিদ্ধান্ত নিয়েছে উৎপাদন বাড়ানোর। তবু খুব শিগগির এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া মুশকিল বলেই মনে করা হচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর টিকা উৎসব কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। কারণ টিকা বণ্টন নিয়ে প্রথম থেকেই কেন্দ্রীভূত নীতি নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হবে সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রই। খোলাবাজার থেকে রাজ্যগুলোকে টিকা কিনতে দেওয়া হয়নি। বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলোকে বেশি বেশি করে প্রতিষেধক দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষেধক নিয়ে এসব দুর্নীতির কারণেই করোনা পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

এদিকে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী অভিযোগ করেছেন, নরেন্দ্র মোদির সরকারের পরিকল্পনার অভাবেই দেশে ভ্যাকসিনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচনের কারণে দেশে করোনার প্রকোপ বাড়ছে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেছেন তিনি। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে কংগ্রেসও তার দায় এড়াতে পারে না বলে মনে করেন সোনিয়া। সম্প্রতি দিল্লিতে করোনা পরিস্থিতি ও ভ্যাকসিনের সংকট নিয়ে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে মিলিত হন সোনিয়া গান্ধী। সেখানে তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। জোর দিতে হবে পরীক্ষা, রোগী চিহ্নিতকরণ ও টিকাকরণের ওপর। এ ব্যাপারে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলো দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক, এমনটিই চান সোনিয়া। কেন্দ্রীয় সরকারের ভ্রান্তনীতিকে দায়ী করে সোনিয়ার বক্তব্য, পরিকল্পনাহীনভাবে বিদেশে ভ্যাকসিন পাঠিয়ে দিয়ে দেশে টিকার সংকট তৈরি করেছে সরকার। পাশাপাশি করোনা চিত্র নিয়ে স্বচ্ছতার দাবিও তুলেছেন সোনিয়া। বলেন, দেশে কতজন সংক্রমিত হয়েছেন, কতজন মারা যাচ্ছেন, কত প্রতিষেধক হাতে রয়েছে, কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে স্পষ্ট চিত্র দিক কেন্দ্র। পাশাপাশি এ পরিস্থিতির পেছনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কংগ্রেসেরও যে ভূমিকা রয়েছে তা-ও মেনে নেন সোনিয়া। বলেন, ‘এ অবস্থার জন্য আমরা সবাই কমবেশি দায়ী। আমাদের এ দায় স্বীকার করতে হবে এবং দেশের স্বার্থকে সবার আগে রাখতে হবে।’

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে চলতি নির্বাচনের পাঁচ দফা সম্পন্ন হয়েছে, বাকি আর তিন দফা। ক্ষমতা দখল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী বৈশাখের এ দাবদাহ পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকায় নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় একটা বিষয় স্পষ্ট করে দিয়েছেন, তাঁর দল পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী মতুয়াদের ভোটের ৭৫ শতাংশ পাবে। বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য কোথা থেকে পেলেন? কারণ ২ মের আগে তো ভোটের ফলাফল জানা যাবে না। সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস, আইএসএফ) দাবি তুলেছে, তাহলে কি ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে তাঁর যে সম্পর্কের কথা হাওয়ায় উড়ছে সেটাই সত্যি? বিজেপি রাজ্য নেতাদের দাবি, প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের পরই মতুয়াদের কাছে একটি বার্তা এসেছে। তা হলো, বিজেপিকে ভোট দাও। এ পর্যায়ে ভারতের পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন হচ্ছে। দক্ষিণের কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং পুবের অসম ও আমাদের পশ্চিমবঙ্গ। দক্ষিণের তিনটি রাজ্যেই শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হয়ে গেছে। বাংলার নির্বাচন কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে বেশ কিছু সংঘর্ষ ঘটেছে। বোমা, গুলিতে মৃত্যু হয়েছে একাধিক। সবচেয়ে বড় ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার কোচবিহারের শীতলকুচিতে। সেদিন মোট পাঁচজন গুলিতে মারা যান। শীতলকুচির এক ভোটার জীবনে প্রথমবার ভোট দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর নাম আনন্দ বর্মণ। বুথের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে যে চারজনের মৃত্যু হয় তারা হলেন হামিদুল মিয়া (২৪), ছামিউল হক (২৭), মনিরুজ্জামান মিয়া (৩০) এবং নুর আলম হোসেন (১৮)। এরা সবাই ছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক। ভিনরাজ্যে কাজ করতেন। ভোট দিতে বাড়ি ফিরেছিলেন। মমতা অভিযোগ করছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করেই এদের গুলি করা হয়েছে। মমতা আরও বলেছেন, এটি একটি গণহত্যা।

পশ্চিমবঙ্গের আরএসএস তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ দাবি করেছেন, বাকি নির্বাচনে প্রতিটি বুথেই গুলি চালানো হবে। তাঁর এ মন্তব্যের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। চর্চা চলছে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের। প্রশ্ন উঠেছে, আর কত রক্ত ঝরবে? ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর খুবই ঘনিষ্ঠ। তিনি গুজরাট ক্যাডারের আইএএস অফিসার। সব বিরোধী দলের অভিযোগ, সে কারণেই তিনি বিজেপি নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলেও কোনো বাধা দেন না। কেন বাধা দেন না, সে ব্যাপারে রাজনৈতিক মহল ও সংবাদমাধ্যমে নানা ব্যাখ্যা চলছে। ২ মে পাঁচটি রাজ্যের ফলাফল প্রকাশ হবে। আর ৩০ মে সুনীল অরোরা অবসর নিচ্ছেন। অভিযোগ উঠেছে, বিজেপির হয়ে পাঁচ বছর তিনি যে ‘কাজ’ করলেন, তার পুরস্কার হিসেবে তাঁকে কোনো একটি রাজ্যের রাজ্যপাল করা হবে।

কোচবিহারে নির্বাচন শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা মূল্যের ৫০০ টাকার জালনোট ধরা পড়েছে। একই দিনে জালনোট ধরা পড়েছে মালদায়ও। এসব জালনোট নির্বাচনে ভোটারদের কেনার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে নোটবন্দীর সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন, বাইরে থেকে জালনোট আসা বন্ধ করতে তিনি এ নোটবন্দী করলেন। কিন্তু কত কোটি টাকার জালনোট তিনি ধরলেন, সে হিসাব দেননি চার বছর পরও।

দিল্লির দাদা এবং বাংলার দিদি ক্ষমতার লোভে যে ধর্মীয় মেরুকরণ শুরু করেছেন তার পরিণাম কী হবে, অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউ জানে না। এভাবে চলতে থাকলে ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশেরই বিপদ।

 

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন