শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

ভারতবর্ষের গণতন্ত্র সন্ত্রাসবাদ ও সরকারের সব দিকের অবহেলার ফলে আজ আক্রান্ত। আক্রান্ত ১৩৮ কোটি মানুষ। পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন পর্বে পশ্চিমবঙ্গের ঘটনাবলি গণতন্ত্রের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে সুনামি বেগে করোনার আক্রমণে বেড়েছে মৃতের সংখ্যা। প্রথম পর্যায়ে কিছুটা সামাল দেওয়া গেলেও দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা আক্রমণ দেশকে কোন পথে নিয়ে যাবে সে বিষয়ে বিজ্ঞানী-চিকিৎসক কেউ কিছু বলতে পারছেন না। ১৫ এপ্রিল এ লেখা যখন লিখছি, বেলা ৩টায় খবর এলো বিগত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৬৩। প্রথম দফায় যিনি কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন, সেই দিল্লির এইমসের ডিরেক্টর (করোনা বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত) রণদীপ গুলেরিয়া মনে করেন, দ্বিতীয় দফায় যে করোনা আসবে সে ব্যাপারে সরকার কোনো কর্মসূচি নেয়নি। এখন সারা ভারতবর্ষে কোভ্যাক্সিন ও কভিশিল্ড- দুটি টিকার কোনোটিই রাজ্যগুলোয় পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতায় করোনা ভ্যাকসিন রাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এক বেসরকারি টিভি চ্যানেলে বলেন, করোনার টিকার ভাঁড়ার শূন্য। অক্সিজেন সিলিন্ডারও মিলছে না। কলকাতায় সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো থেকে ঘন ঘন সরকারকে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন চাই। ভ্যাকসিন দিন। করোনা মোকাবিলায় কেন্দ্র যেমন ব্যর্থ, তেমনই ব্যর্থ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও। কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ বলছেন, দিল্লির দাদা ও বাংলার দিদি একই মুদ্রার দুই পিঠ। মানুুষকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া, মানুষের জীবন নিয়ে খেলা তাঁদের অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গেছে। এর পরিণাম যে কী সে ব্যাপারে চিকিৎসক বা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা কোনো দিশা দেখাতে পারছেন না লাখ লাখ রোগীকে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, হাসপাতালগুলো থেকে বলা হচ্ছে এবার করোনার চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে টিকার উৎসব শুরু করে দিয়েছেন মোদি। যেন তিনি বিশ্ব জয় করে ফেলেছেন। চুপ করে বসে নেই প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস। মোদি ক্ষমতায় এসেই কংগ্রেসমুক্ত ভারত করতে চেয়েছিলেন। আর দিদি চাইছেন বিরোধীশূন্য পশ্চিমবঙ্গ। এরা দুজনই নিজেদের গণতন্ত্রের ধারক ও বাহক বলে দাবি করেন।

মোদির টিকা উৎসব : দেশে করোনা টিকার অভাব দেখা দিয়েছে। কোভ্যাক্সিনের উৎপাদক ভারত বায়োটেক এবং কভিশিল্ডের উৎপাদক সেরাম ইনস্টিটিউট সিদ্ধান্ত নিয়েছে উৎপাদন বাড়ানোর। তবু খুব শিগগির এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া মুশকিল বলেই মনে করা হচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর টিকা উৎসব কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। কারণ টিকা বণ্টন নিয়ে প্রথম থেকেই কেন্দ্রীভূত নীতি নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হবে সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রই। খোলাবাজার থেকে রাজ্যগুলোকে টিকা কিনতে দেওয়া হয়নি। বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলোকে বেশি বেশি করে প্রতিষেধক দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষেধক নিয়ে এসব দুর্নীতির কারণেই করোনা পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

এদিকে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী অভিযোগ করেছেন, নরেন্দ্র মোদির সরকারের পরিকল্পনার অভাবেই দেশে ভ্যাকসিনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচনের কারণে দেশে করোনার প্রকোপ বাড়ছে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেছেন তিনি। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে কংগ্রেসও তার দায় এড়াতে পারে না বলে মনে করেন সোনিয়া। সম্প্রতি দিল্লিতে করোনা পরিস্থিতি ও ভ্যাকসিনের সংকট নিয়ে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে মিলিত হন সোনিয়া গান্ধী। সেখানে তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। জোর দিতে হবে পরীক্ষা, রোগী চিহ্নিতকরণ ও টিকাকরণের ওপর। এ ব্যাপারে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলো দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক, এমনটিই চান সোনিয়া। কেন্দ্রীয় সরকারের ভ্রান্তনীতিকে দায়ী করে সোনিয়ার বক্তব্য, পরিকল্পনাহীনভাবে বিদেশে ভ্যাকসিন পাঠিয়ে দিয়ে দেশে টিকার সংকট তৈরি করেছে সরকার। পাশাপাশি করোনা চিত্র নিয়ে স্বচ্ছতার দাবিও তুলেছেন সোনিয়া। বলেন, দেশে কতজন সংক্রমিত হয়েছেন, কতজন মারা যাচ্ছেন, কত প্রতিষেধক হাতে রয়েছে, কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে স্পষ্ট চিত্র দিক কেন্দ্র। পাশাপাশি এ পরিস্থিতির পেছনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কংগ্রেসেরও যে ভূমিকা রয়েছে তা-ও মেনে নেন সোনিয়া। বলেন, ‘এ অবস্থার জন্য আমরা সবাই কমবেশি দায়ী। আমাদের এ দায় স্বীকার করতে হবে এবং দেশের স্বার্থকে সবার আগে রাখতে হবে।’

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে চলতি নির্বাচনের পাঁচ দফা সম্পন্ন হয়েছে, বাকি আর তিন দফা। ক্ষমতা দখল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী বৈশাখের এ দাবদাহ পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকায় নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় একটা বিষয় স্পষ্ট করে দিয়েছেন, তাঁর দল পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী মতুয়াদের ভোটের ৭৫ শতাংশ পাবে। বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য কোথা থেকে পেলেন? কারণ ২ মের আগে তো ভোটের ফলাফল জানা যাবে না। সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস, আইএসএফ) দাবি তুলেছে, তাহলে কি ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে তাঁর যে সম্পর্কের কথা হাওয়ায় উড়ছে সেটাই সত্যি? বিজেপি রাজ্য নেতাদের দাবি, প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের পরই মতুয়াদের কাছে একটি বার্তা এসেছে। তা হলো, বিজেপিকে ভোট দাও। এ পর্যায়ে ভারতের পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন হচ্ছে। দক্ষিণের কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং পুবের অসম ও আমাদের পশ্চিমবঙ্গ। দক্ষিণের তিনটি রাজ্যেই শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হয়ে গেছে। বাংলার নির্বাচন কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে বেশ কিছু সংঘর্ষ ঘটেছে। বোমা, গুলিতে মৃত্যু হয়েছে একাধিক। সবচেয়ে বড় ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার কোচবিহারের শীতলকুচিতে। সেদিন মোট পাঁচজন গুলিতে মারা যান। শীতলকুচির এক ভোটার জীবনে প্রথমবার ভোট দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর নাম আনন্দ বর্মণ। বুথের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে যে চারজনের মৃত্যু হয় তারা হলেন হামিদুল মিয়া (২৪), ছামিউল হক (২৭), মনিরুজ্জামান মিয়া (৩০) এবং নুর আলম হোসেন (১৮)। এরা সবাই ছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক। ভিনরাজ্যে কাজ করতেন। ভোট দিতে বাড়ি ফিরেছিলেন। মমতা অভিযোগ করছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করেই এদের গুলি করা হয়েছে। মমতা আরও বলেছেন, এটি একটি গণহত্যা।

পশ্চিমবঙ্গের আরএসএস তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ দাবি করেছেন, বাকি নির্বাচনে প্রতিটি বুথেই গুলি চালানো হবে। তাঁর এ মন্তব্যের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। চর্চা চলছে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের। প্রশ্ন উঠেছে, আর কত রক্ত ঝরবে? ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর খুবই ঘনিষ্ঠ। তিনি গুজরাট ক্যাডারের আইএএস অফিসার। সব বিরোধী দলের অভিযোগ, সে কারণেই তিনি বিজেপি নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলেও কোনো বাধা দেন না। কেন বাধা দেন না, সে ব্যাপারে রাজনৈতিক মহল ও সংবাদমাধ্যমে নানা ব্যাখ্যা চলছে। ২ মে পাঁচটি রাজ্যের ফলাফল প্রকাশ হবে। আর ৩০ মে সুনীল অরোরা অবসর নিচ্ছেন। অভিযোগ উঠেছে, বিজেপির হয়ে পাঁচ বছর তিনি যে ‘কাজ’ করলেন, তার পুরস্কার হিসেবে তাঁকে কোনো একটি রাজ্যের রাজ্যপাল করা হবে।

কোচবিহারে নির্বাচন শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা মূল্যের ৫০০ টাকার জালনোট ধরা পড়েছে। একই দিনে জালনোট ধরা পড়েছে মালদায়ও। এসব জালনোট নির্বাচনে ভোটারদের কেনার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে নোটবন্দীর সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন, বাইরে থেকে জালনোট আসা বন্ধ করতে তিনি এ নোটবন্দী করলেন। কিন্তু কত কোটি টাকার জালনোট তিনি ধরলেন, সে হিসাব দেননি চার বছর পরও।

দিল্লির দাদা এবং বাংলার দিদি ক্ষমতার লোভে যে ধর্মীয় মেরুকরণ শুরু করেছেন তার পরিণাম কী হবে, অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউ জানে না। এভাবে চলতে থাকলে ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশেরই বিপদ।

 

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ