শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

ভারতবর্ষের গণতন্ত্র সন্ত্রাসবাদ ও সরকারের সব দিকের অবহেলার ফলে আজ আক্রান্ত। আক্রান্ত ১৩৮ কোটি মানুষ। পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন পর্বে পশ্চিমবঙ্গের ঘটনাবলি গণতন্ত্রের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে সুনামি বেগে করোনার আক্রমণে বেড়েছে মৃতের সংখ্যা। প্রথম পর্যায়ে কিছুটা সামাল দেওয়া গেলেও দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা আক্রমণ দেশকে কোন পথে নিয়ে যাবে সে বিষয়ে বিজ্ঞানী-চিকিৎসক কেউ কিছু বলতে পারছেন না। ১৫ এপ্রিল এ লেখা যখন লিখছি, বেলা ৩টায় খবর এলো বিগত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৬৩। প্রথম দফায় যিনি কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন, সেই দিল্লির এইমসের ডিরেক্টর (করোনা বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত) রণদীপ গুলেরিয়া মনে করেন, দ্বিতীয় দফায় যে করোনা আসবে সে ব্যাপারে সরকার কোনো কর্মসূচি নেয়নি। এখন সারা ভারতবর্ষে কোভ্যাক্সিন ও কভিশিল্ড- দুটি টিকার কোনোটিই রাজ্যগুলোয় পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতায় করোনা ভ্যাকসিন রাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এক বেসরকারি টিভি চ্যানেলে বলেন, করোনার টিকার ভাঁড়ার শূন্য। অক্সিজেন সিলিন্ডারও মিলছে না। কলকাতায় সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো থেকে ঘন ঘন সরকারকে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন চাই। ভ্যাকসিন দিন। করোনা মোকাবিলায় কেন্দ্র যেমন ব্যর্থ, তেমনই ব্যর্থ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও। কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ বলছেন, দিল্লির দাদা ও বাংলার দিদি একই মুদ্রার দুই পিঠ। মানুুষকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া, মানুষের জীবন নিয়ে খেলা তাঁদের অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গেছে। এর পরিণাম যে কী সে ব্যাপারে চিকিৎসক বা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা কোনো দিশা দেখাতে পারছেন না লাখ লাখ রোগীকে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, হাসপাতালগুলো থেকে বলা হচ্ছে এবার করোনার চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে টিকার উৎসব শুরু করে দিয়েছেন মোদি। যেন তিনি বিশ্ব জয় করে ফেলেছেন। চুপ করে বসে নেই প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস। মোদি ক্ষমতায় এসেই কংগ্রেসমুক্ত ভারত করতে চেয়েছিলেন। আর দিদি চাইছেন বিরোধীশূন্য পশ্চিমবঙ্গ। এরা দুজনই নিজেদের গণতন্ত্রের ধারক ও বাহক বলে দাবি করেন।

মোদির টিকা উৎসব : দেশে করোনা টিকার অভাব দেখা দিয়েছে। কোভ্যাক্সিনের উৎপাদক ভারত বায়োটেক এবং কভিশিল্ডের উৎপাদক সেরাম ইনস্টিটিউট সিদ্ধান্ত নিয়েছে উৎপাদন বাড়ানোর। তবু খুব শিগগির এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া মুশকিল বলেই মনে করা হচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর টিকা উৎসব কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। কারণ টিকা বণ্টন নিয়ে প্রথম থেকেই কেন্দ্রীভূত নীতি নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হবে সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রই। খোলাবাজার থেকে রাজ্যগুলোকে টিকা কিনতে দেওয়া হয়নি। বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলোকে বেশি বেশি করে প্রতিষেধক দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষেধক নিয়ে এসব দুর্নীতির কারণেই করোনা পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

এদিকে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী অভিযোগ করেছেন, নরেন্দ্র মোদির সরকারের পরিকল্পনার অভাবেই দেশে ভ্যাকসিনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচনের কারণে দেশে করোনার প্রকোপ বাড়ছে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেছেন তিনি। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে কংগ্রেসও তার দায় এড়াতে পারে না বলে মনে করেন সোনিয়া। সম্প্রতি দিল্লিতে করোনা পরিস্থিতি ও ভ্যাকসিনের সংকট নিয়ে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে মিলিত হন সোনিয়া গান্ধী। সেখানে তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। জোর দিতে হবে পরীক্ষা, রোগী চিহ্নিতকরণ ও টিকাকরণের ওপর। এ ব্যাপারে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলো দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক, এমনটিই চান সোনিয়া। কেন্দ্রীয় সরকারের ভ্রান্তনীতিকে দায়ী করে সোনিয়ার বক্তব্য, পরিকল্পনাহীনভাবে বিদেশে ভ্যাকসিন পাঠিয়ে দিয়ে দেশে টিকার সংকট তৈরি করেছে সরকার। পাশাপাশি করোনা চিত্র নিয়ে স্বচ্ছতার দাবিও তুলেছেন সোনিয়া। বলেন, দেশে কতজন সংক্রমিত হয়েছেন, কতজন মারা যাচ্ছেন, কত প্রতিষেধক হাতে রয়েছে, কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে স্পষ্ট চিত্র দিক কেন্দ্র। পাশাপাশি এ পরিস্থিতির পেছনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কংগ্রেসেরও যে ভূমিকা রয়েছে তা-ও মেনে নেন সোনিয়া। বলেন, ‘এ অবস্থার জন্য আমরা সবাই কমবেশি দায়ী। আমাদের এ দায় স্বীকার করতে হবে এবং দেশের স্বার্থকে সবার আগে রাখতে হবে।’

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে চলতি নির্বাচনের পাঁচ দফা সম্পন্ন হয়েছে, বাকি আর তিন দফা। ক্ষমতা দখল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী বৈশাখের এ দাবদাহ পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকায় নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় একটা বিষয় স্পষ্ট করে দিয়েছেন, তাঁর দল পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী মতুয়াদের ভোটের ৭৫ শতাংশ পাবে। বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য কোথা থেকে পেলেন? কারণ ২ মের আগে তো ভোটের ফলাফল জানা যাবে না। সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস, আইএসএফ) দাবি তুলেছে, তাহলে কি ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে তাঁর যে সম্পর্কের কথা হাওয়ায় উড়ছে সেটাই সত্যি? বিজেপি রাজ্য নেতাদের দাবি, প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের পরই মতুয়াদের কাছে একটি বার্তা এসেছে। তা হলো, বিজেপিকে ভোট দাও। এ পর্যায়ে ভারতের পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন হচ্ছে। দক্ষিণের কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং পুবের অসম ও আমাদের পশ্চিমবঙ্গ। দক্ষিণের তিনটি রাজ্যেই শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হয়ে গেছে। বাংলার নির্বাচন কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে বেশ কিছু সংঘর্ষ ঘটেছে। বোমা, গুলিতে মৃত্যু হয়েছে একাধিক। সবচেয়ে বড় ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার কোচবিহারের শীতলকুচিতে। সেদিন মোট পাঁচজন গুলিতে মারা যান। শীতলকুচির এক ভোটার জীবনে প্রথমবার ভোট দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর নাম আনন্দ বর্মণ। বুথের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে যে চারজনের মৃত্যু হয় তারা হলেন হামিদুল মিয়া (২৪), ছামিউল হক (২৭), মনিরুজ্জামান মিয়া (৩০) এবং নুর আলম হোসেন (১৮)। এরা সবাই ছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক। ভিনরাজ্যে কাজ করতেন। ভোট দিতে বাড়ি ফিরেছিলেন। মমতা অভিযোগ করছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করেই এদের গুলি করা হয়েছে। মমতা আরও বলেছেন, এটি একটি গণহত্যা।

পশ্চিমবঙ্গের আরএসএস তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ দাবি করেছেন, বাকি নির্বাচনে প্রতিটি বুথেই গুলি চালানো হবে। তাঁর এ মন্তব্যের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। চর্চা চলছে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের। প্রশ্ন উঠেছে, আর কত রক্ত ঝরবে? ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর খুবই ঘনিষ্ঠ। তিনি গুজরাট ক্যাডারের আইএএস অফিসার। সব বিরোধী দলের অভিযোগ, সে কারণেই তিনি বিজেপি নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলেও কোনো বাধা দেন না। কেন বাধা দেন না, সে ব্যাপারে রাজনৈতিক মহল ও সংবাদমাধ্যমে নানা ব্যাখ্যা চলছে। ২ মে পাঁচটি রাজ্যের ফলাফল প্রকাশ হবে। আর ৩০ মে সুনীল অরোরা অবসর নিচ্ছেন। অভিযোগ উঠেছে, বিজেপির হয়ে পাঁচ বছর তিনি যে ‘কাজ’ করলেন, তার পুরস্কার হিসেবে তাঁকে কোনো একটি রাজ্যের রাজ্যপাল করা হবে।

কোচবিহারে নির্বাচন শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা মূল্যের ৫০০ টাকার জালনোট ধরা পড়েছে। একই দিনে জালনোট ধরা পড়েছে মালদায়ও। এসব জালনোট নির্বাচনে ভোটারদের কেনার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে নোটবন্দীর সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন, বাইরে থেকে জালনোট আসা বন্ধ করতে তিনি এ নোটবন্দী করলেন। কিন্তু কত কোটি টাকার জালনোট তিনি ধরলেন, সে হিসাব দেননি চার বছর পরও।

দিল্লির দাদা এবং বাংলার দিদি ক্ষমতার লোভে যে ধর্মীয় মেরুকরণ শুরু করেছেন তার পরিণাম কী হবে, অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউ জানে না। এভাবে চলতে থাকলে ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশেরই বিপদ।

 

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে