শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সাম্প্রদায়িকতা উসকে দিচ্ছেন দাদা ও দিদি

ভারতবর্ষের গণতন্ত্র সন্ত্রাসবাদ ও সরকারের সব দিকের অবহেলার ফলে আজ আক্রান্ত। আক্রান্ত ১৩৮ কোটি মানুষ। পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন পর্বে পশ্চিমবঙ্গের ঘটনাবলি গণতন্ত্রের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে সুনামি বেগে করোনার আক্রমণে বেড়েছে মৃতের সংখ্যা। প্রথম পর্যায়ে কিছুটা সামাল দেওয়া গেলেও দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা আক্রমণ দেশকে কোন পথে নিয়ে যাবে সে বিষয়ে বিজ্ঞানী-চিকিৎসক কেউ কিছু বলতে পারছেন না। ১৫ এপ্রিল এ লেখা যখন লিখছি, বেলা ৩টায় খবর এলো বিগত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৬৩। প্রথম দফায় যিনি কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন, সেই দিল্লির এইমসের ডিরেক্টর (করোনা বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত) রণদীপ গুলেরিয়া মনে করেন, দ্বিতীয় দফায় যে করোনা আসবে সে ব্যাপারে সরকার কোনো কর্মসূচি নেয়নি। এখন সারা ভারতবর্ষে কোভ্যাক্সিন ও কভিশিল্ড- দুটি টিকার কোনোটিই রাজ্যগুলোয় পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতায় করোনা ভ্যাকসিন রাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এক বেসরকারি টিভি চ্যানেলে বলেন, করোনার টিকার ভাঁড়ার শূন্য। অক্সিজেন সিলিন্ডারও মিলছে না। কলকাতায় সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো থেকে ঘন ঘন সরকারকে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন চাই। ভ্যাকসিন দিন। করোনা মোকাবিলায় কেন্দ্র যেমন ব্যর্থ, তেমনই ব্যর্থ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও। কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ বলছেন, দিল্লির দাদা ও বাংলার দিদি একই মুদ্রার দুই পিঠ। মানুুষকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া, মানুষের জীবন নিয়ে খেলা তাঁদের অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গেছে। এর পরিণাম যে কী সে ব্যাপারে চিকিৎসক বা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা কোনো দিশা দেখাতে পারছেন না লাখ লাখ রোগীকে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, হাসপাতালগুলো থেকে বলা হচ্ছে এবার করোনার চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে টিকার উৎসব শুরু করে দিয়েছেন মোদি। যেন তিনি বিশ্ব জয় করে ফেলেছেন। চুপ করে বসে নেই প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস। মোদি ক্ষমতায় এসেই কংগ্রেসমুক্ত ভারত করতে চেয়েছিলেন। আর দিদি চাইছেন বিরোধীশূন্য পশ্চিমবঙ্গ। এরা দুজনই নিজেদের গণতন্ত্রের ধারক ও বাহক বলে দাবি করেন।

মোদির টিকা উৎসব : দেশে করোনা টিকার অভাব দেখা দিয়েছে। কোভ্যাক্সিনের উৎপাদক ভারত বায়োটেক এবং কভিশিল্ডের উৎপাদক সেরাম ইনস্টিটিউট সিদ্ধান্ত নিয়েছে উৎপাদন বাড়ানোর। তবু খুব শিগগির এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া মুশকিল বলেই মনে করা হচ্ছে। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর টিকা উৎসব কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। কারণ টিকা বণ্টন নিয়ে প্রথম থেকেই কেন্দ্রীভূত নীতি নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হবে সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রই। খোলাবাজার থেকে রাজ্যগুলোকে টিকা কিনতে দেওয়া হয়নি। বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলোকে বেশি বেশি করে প্রতিষেধক দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষেধক নিয়ে এসব দুর্নীতির কারণেই করোনা পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

এদিকে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী অভিযোগ করেছেন, নরেন্দ্র মোদির সরকারের পরিকল্পনার অভাবেই দেশে ভ্যাকসিনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচনের কারণে দেশে করোনার প্রকোপ বাড়ছে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেছেন তিনি। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে কংগ্রেসও তার দায় এড়াতে পারে না বলে মনে করেন সোনিয়া। সম্প্রতি দিল্লিতে করোনা পরিস্থিতি ও ভ্যাকসিনের সংকট নিয়ে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে মিলিত হন সোনিয়া গান্ধী। সেখানে তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। জোর দিতে হবে পরীক্ষা, রোগী চিহ্নিতকরণ ও টিকাকরণের ওপর। এ ব্যাপারে কংগ্রেস-শাসিত রাজ্যগুলো দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক, এমনটিই চান সোনিয়া। কেন্দ্রীয় সরকারের ভ্রান্তনীতিকে দায়ী করে সোনিয়ার বক্তব্য, পরিকল্পনাহীনভাবে বিদেশে ভ্যাকসিন পাঠিয়ে দিয়ে দেশে টিকার সংকট তৈরি করেছে সরকার। পাশাপাশি করোনা চিত্র নিয়ে স্বচ্ছতার দাবিও তুলেছেন সোনিয়া। বলেন, দেশে কতজন সংক্রমিত হয়েছেন, কতজন মারা যাচ্ছেন, কত প্রতিষেধক হাতে রয়েছে, কোন রাজ্যকে কত প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে স্পষ্ট চিত্র দিক কেন্দ্র। পাশাপাশি এ পরিস্থিতির পেছনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কংগ্রেসেরও যে ভূমিকা রয়েছে তা-ও মেনে নেন সোনিয়া। বলেন, ‘এ অবস্থার জন্য আমরা সবাই কমবেশি দায়ী। আমাদের এ দায় স্বীকার করতে হবে এবং দেশের স্বার্থকে সবার আগে রাখতে হবে।’

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে চলতি নির্বাচনের পাঁচ দফা সম্পন্ন হয়েছে, বাকি আর তিন দফা। ক্ষমতা দখল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী বৈশাখের এ দাবদাহ পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকায় নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় একটা বিষয় স্পষ্ট করে দিয়েছেন, তাঁর দল পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী মতুয়াদের ভোটের ৭৫ শতাংশ পাবে। বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য কোথা থেকে পেলেন? কারণ ২ মের আগে তো ভোটের ফলাফল জানা যাবে না। সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস, আইএসএফ) দাবি তুলেছে, তাহলে কি ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে তাঁর যে সম্পর্কের কথা হাওয়ায় উড়ছে সেটাই সত্যি? বিজেপি রাজ্য নেতাদের দাবি, প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের পরই মতুয়াদের কাছে একটি বার্তা এসেছে। তা হলো, বিজেপিকে ভোট দাও। এ পর্যায়ে ভারতের পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন হচ্ছে। দক্ষিণের কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং পুবের অসম ও আমাদের পশ্চিমবঙ্গ। দক্ষিণের তিনটি রাজ্যেই শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হয়ে গেছে। বাংলার নির্বাচন কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে বেশ কিছু সংঘর্ষ ঘটেছে। বোমা, গুলিতে মৃত্যু হয়েছে একাধিক। সবচেয়ে বড় ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার কোচবিহারের শীতলকুচিতে। সেদিন মোট পাঁচজন গুলিতে মারা যান। শীতলকুচির এক ভোটার জীবনে প্রথমবার ভোট দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর নাম আনন্দ বর্মণ। বুথের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে যে চারজনের মৃত্যু হয় তারা হলেন হামিদুল মিয়া (২৪), ছামিউল হক (২৭), মনিরুজ্জামান মিয়া (৩০) এবং নুর আলম হোসেন (১৮)। এরা সবাই ছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক। ভিনরাজ্যে কাজ করতেন। ভোট দিতে বাড়ি ফিরেছিলেন। মমতা অভিযোগ করছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করেই এদের গুলি করা হয়েছে। মমতা আরও বলেছেন, এটি একটি গণহত্যা।

পশ্চিমবঙ্গের আরএসএস তথা বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ দাবি করেছেন, বাকি নির্বাচনে প্রতিটি বুথেই গুলি চালানো হবে। তাঁর এ মন্তব্যের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। চর্চা চলছে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের। প্রশ্ন উঠেছে, আর কত রক্ত ঝরবে? ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর খুবই ঘনিষ্ঠ। তিনি গুজরাট ক্যাডারের আইএএস অফিসার। সব বিরোধী দলের অভিযোগ, সে কারণেই তিনি বিজেপি নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলেও কোনো বাধা দেন না। কেন বাধা দেন না, সে ব্যাপারে রাজনৈতিক মহল ও সংবাদমাধ্যমে নানা ব্যাখ্যা চলছে। ২ মে পাঁচটি রাজ্যের ফলাফল প্রকাশ হবে। আর ৩০ মে সুনীল অরোরা অবসর নিচ্ছেন। অভিযোগ উঠেছে, বিজেপির হয়ে পাঁচ বছর তিনি যে ‘কাজ’ করলেন, তার পুরস্কার হিসেবে তাঁকে কোনো একটি রাজ্যের রাজ্যপাল করা হবে।

কোচবিহারে নির্বাচন শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা মূল্যের ৫০০ টাকার জালনোট ধরা পড়েছে। একই দিনে জালনোট ধরা পড়েছে মালদায়ও। এসব জালনোট নির্বাচনে ভোটারদের কেনার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে নোটবন্দীর সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন, বাইরে থেকে জালনোট আসা বন্ধ করতে তিনি এ নোটবন্দী করলেন। কিন্তু কত কোটি টাকার জালনোট তিনি ধরলেন, সে হিসাব দেননি চার বছর পরও।

দিল্লির দাদা এবং বাংলার দিদি ক্ষমতার লোভে যে ধর্মীয় মেরুকরণ শুরু করেছেন তার পরিণাম কী হবে, অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা কেউ জানে না। এভাবে চলতে থাকলে ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশেরই বিপদ।

 

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম