শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১

ড. হুমায়ুন আজাদকে বিনম্র শ্রদ্ধা

সাজ্জাদ কবির
প্রিন্ট ভার্সন
ড. হুমায়ুন আজাদকে বিনম্র শ্রদ্ধা

বহুমাত্রিক জ্যোতির্ময় অধ্যাপক ও লেখক ড. হুমায়ুন আজাদের গতকাল ছিল ৭৪তম জন্মদিন। জন্মদিনে আমাদের অশেষ বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি এ মহৎ মানুষটির প্রতি।

ড. হুমায়ুন আজাদ কবি, ঔপন্যাসিক, সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী, প্রাবন্ধিক, রাজনীতিবিশ্লেষক ও কিশোর সাহিত্যিক। তিনি আমাদের সময়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে প্রধান, অজস্র অগুনতি বামুনের মাঝে প্রবল প্রমিথিউস। এ সব্যসাচী মহৎ লেখক এক কালের শ্রেষ্ঠ মনীষা ও অহংকার। তিনি ভাষা ও সাহিত্যের সব এলাকায় ছিলেন অসামান্য, অদ্বিতীয়। যেমন মেধা তেমন প্রতিভা। যেমন সৃষ্টিশীলতায় তেমনি মননশীলতায়। তাঁর মতো আর কেউ নেই মেধা ও প্রতিভায়, এমন অসামান্য মিলন এ সময় আর কারও মধ্যে ঘটেনি।

তিনি ছিলেন মূর্তিভঙ্গকারী। তিনি কোনো মূর্তির পূজা করেননি এবং বহু নন্দিত মূর্তিকেই ভেঙেছেন। তুচ্ছদের প্রাধান্যের কালে তিনি বেঁচে ছিলেন নিঃসঙ্গ মহাবৃক্ষরূপে। যিনি ছিলেন সৌন্দর্যমন্ডিত কবি, তিনিই আবার এক বড় পন্ডিত, যা বাংলা ভাষা সাহিত্যে বিরল।

হুমায়ুন আজাদ বাংলাদেশের প্রধান লেখক, যিনি মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধে প্রথম অঙ্গীকার। তিনি ‘ব্লাড ব্যাংক’ কবিতার মাধ্যমে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছেন এবং মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন শব্দসৈনিক হিসেবে, তেমনি ‘পাক সার জমিন সাদ বাদ’-এর মাধ্যমে জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব করেছেন। যার প্রতিফলন আমরা দেখতে পাচ্ছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ‘জঙ্গিমুক্ত’ বাংলাদেশের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নে। তাঁর খুনি মদদদাতা জঙ্গি মৌলবাদীদের বিচার যথাসময়ে হলে আজ বাংলাদেশে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের বিস্তার ঘটাত না। মৌলবাদ ও জঙ্গিদের কর্মকান্ডে অসুস্থ হয়ে তিনি লিখেন,

‘যখন আমরাই আমাদের স্বাধীন স্বদেশ

তখন ভুলেও কখনো আমাকে তুমি বাংলাদেশের কথা জিজ্ঞেস করো না;

আমি তা মুহূর্তেও সহ্য করতে পারব না- তার অনেক কারণ আছে।

তোমাকে মিনতি করি কখনো আমাকে তুমি বাংলাদেশের কথা তুলে কষ্ট দিয়ো না।

জানতে চেয়ো না তুমি নষ্ট ভ্রষ্ট ছাপান্নো হাজার বর্গমাইলের কথা; তার রাজনীতি। অর্থনীতি, ধর্ম, মিথ্যাচার, পালে পালে মনুষ্যমন্ডলী, জীবনযাত্রা, হত্যা, ধর্ষণ।

মধ্যযুগের দিকে অন্ধের মতোন যাত্রা সম্পর্কে প্রশ্ন করে আমাকে পীড়ন করো না।

আমি তা মুহূর্ত সহ্য করতে পারি না- তার অনেক কারণ রয়েছে।

তার ধান খেত এখনো সবুজ, নারীরা এখনো রমণীয়, গাভীরা এখনো দুগ্ধবতী। কিন্তু প্রিয়তমা, বাংলাদেশের কথা তুমি কখনো আমার কাছে জানতে চেয়ো না।

আমি তা মুহূর্ত সহ্য করতে পারি না-তার অনেক কারণ রয়েছে।’

না, তিনি কখনো বাংলাদেশ মৌলবাদী জঙ্গিদের দ্বারা একটি বাংলাস্থান বা আফগান হয়ে উঠবে তা সহ্য করতে পারেননি। তিনি অকুতোভয়ে ১৯৭১ সালের পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রণীত সংবিধানের অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষতা, সামরিক শাসনের তীব্র বিরোধিতা ও নারীবাদী বক্তব্যের জন্য ব্যাপক পাঠক গোষ্ঠীর গ্রহণযোগ্যতা পান। তিনিই প্রথম বাংলাদেশে মৌলবাদ ও জঙ্গিদের বিরুদ্ধে আশির দশক থেকে তাঁর লেখনীর মাধ্যমে বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা ও চেতনায় এগিয়ে নেন। তিনি সময়ের সাহসী সন্তানদের একজন যিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ভয়াবহ তান্ডবের সময় ২০০৪ সালে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদ বিরোধী অবিস্মরণীয় সৃষ্টি ‘পাক সার জমিন সাদ বাদ’ গ্রন্থের মতো প্রতিবাদী গ্রন্থ রচনা করেন।

এ মহৎ লেখকের আদর্শ ও চেতনায় ছিল মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ। তিনিই সর্বপ্রথম জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের মহাস্থপতি বলে তাঁর ‘আমরা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম’ গ্রন্থে উল্লেখ করেন। তার পর থেকে মহাস্থপতি/স্থপতি শব্দটি বঙ্গবন্ধুর নামের আগে বহুলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। তিনি লিখেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক জীবনে মুজিব অতুলনীয়’। কচ্ছপ বেঁচে থাকে কয়েক শ বছর আর সিংহ বাঁচে কয়েক বছর; কচ্ছপ হচ্ছে কচ্ছপ আর সিংহ হচ্ছে সিংহ। তিনি আরও লিখেন, ‘মুজিবকে আমি কখনো কাছ থেকে দেখিনি, আমি বীরপূজারি নই, বেশ দূর থেকে কয়েকবার দেখেছি। তাঁর স্তব কখনো করিনি; সত্য হচ্ছে মুজিব মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক, বাংলাদেশের মহাস্থপতি।’ তিনি লিখেন, ‘শেখ মুজিবের ছবি স্থির এবং এটা শুধু দেয়ালের ছবি নয়। শেখ মুজিবের ছবি সমস্ত বাংলাদেশেই অঙ্কিত রয়েছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। স্বাধীনতা শৈল্পিক বা কাব্যিক ব্যাপার নয়, ওটা রাজনীতি;

১৯৭১ সালে ওই রাজনীতির আকাশে একটাই নক্ষত্র ছিল, তাঁর নাম সূর্য ছিল না, ছিল শেখ মুজিব।’ তিনি কয়েকটি অবিস্মরণীয় অভিধায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অভিষিক্ত করেছেন যা তাঁর আগে কেউ আর করেনি।

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর দোসর রাজাকার আলবদররা হত্যা করেছে বুদ্ধিজীবীদের। সম্ভবত জাতির জনক বাংলাদেশের মহাস্থাপতিকে তাঁর পরিবারের অনেক প্রিয়জনসহ হত্যা করেছে একই চক্র। হুমায়ুন আজাদ স্বাধীন বাংলাদেশে ওই প্রতিক্রিয়াশীল রাজাকার, আলবদর, মৌলবাদীদের প্রথম সুপরিকল্পিত হত্যার শিকার।

২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফুলার রোডের বাসায় ফেরার পথে আণবিক শক্তি কমিশনের উল্টো দিকে মৌলবাদী জঙ্গিদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে গুরুতর আহত হন। তাঁকে প্রথম ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পরে সম্মলিত সামরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর দুই মাস পর ২৮ এপ্রিল তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

লেখক : সভাপতি, ড. হুমায়ুন আজাদ ফাউন্ডেশন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

৩১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন