শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১ আপডেট:

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখে পানি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখে পানি

গতকাল ছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের চার দশক। এক ঝড়-তুফানের দিনে তিনি পিতার হত্যার ছয় বছর পর দেশে ফিরেছিলেন। তাঁর প্রত্যাবর্তন মঙ্গলময় হয়েছিল বলে তিনি আজ প্রধানমন্ত্রী।

ঈদ পেরিয়ে চার দিন। ঈদ মুবারক বলতেও বুকে বাধে। ঈদ নিয়ে ঘরমুখো মানুষের অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট দেখলে ব্যথায় বুক ভেঙে খানখান হয়ে যায়, আপনা থেকেই চোখে পানি আসে। এ দেশের মানুষ রাস্তাঘাটে এমন অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট করেছিল ১৯৭১-এর মার্চে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর নির্মম আক্রমণে। আমার প্রিয় আমেরিকাপ্রবাসী ড. নুরুন্নবী তার বইয়ে লিখেছে, হানাদার পাকিস্তানিদের আক্রমণের আগে আগে হল ছেড়ে জিঞ্জিরা গিয়েছিল। পাঁচ-ছয় দিন জিঞ্জিরায় এ বাড়ি-ও বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে নবীনগর পৌঁছে। সেখান থেকে কখনো হেঁটে কখনো গাড়িতে তিন-চার দিনে বাড়ি ফিরেছিল। করোনায় আক্রান্ত বাংলাদেশে এ নিয়ে মনে হয় তিনবার লাখ লাখ মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার হলো। গত বছর কোনো নোটিস ছাড়াই গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দেওয়ায় রাস্তায় মানুষের ঢল নেমেছিল। কদিন যেতে না যেতে ফ্যাক্টরি খুলে দেওয়ায় আবার ফিরতি ঢল। অনেক বিজ্ঞ পন্ডিত অনেক রকম অনেক ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। কিন্তু তাদের মুখে ছাই দিয়ে শ্রমিকরা তেমন কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়নি। এ বছর ঈদযাত্রায় মারাত্মক দুর্ভোগের কারণ দূরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ, ছোট ছোট গাড়ি এক টাকার জায়গায় ১০ টাকা, ১০০ টাকার জায়গায় হাজার টাকা ভাড়া নিয়েছে। শুধু তাতেই কষ্ট আর বিড়ম্বনার শেষ নেই। রাস্তায় রাস্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেআইনি বাধা ঈদযাত্রী ঘরমুখো মানুষের যন্ত্রণা বাড়িয়ে দিয়েছে শতগুণ। কেউ কোনো সাধারণ বিচার-বুদ্ধি দিয়ে কাজ করে না। সবাই কেমন যেন কর্তার ইচ্ছাই কর্ম। এর মধ্যে সেদিন পাটুরিয়া ঘাটের কাছাকাছি এক মহিলা পুলিশের বক্তব্য হৃদয় স্পর্শ করেছে। চ্যানেলের লোকজন যখন জিজ্ঞেস করেন শক্তভাবে ব্যারিকেড কার্যকর করছেন না কেন? অসাধারণ মমতায় মহিলা পুলিশটি বলেছেন, ‘ঘরমুখো মানুষদের ফেরাতে বেশি শক্তি প্রয়োগ করলে, জোর-জবরদস্তি করলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে, জানমালের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমরা অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করিনি।’ কি চমৎকার কথা। এ মেয়েটির কনস্টেবল না হয়ে এসপি হলে কত ভালো হতো। তার কি পরম বিবেচনাবোধ। বোধহীন প্রশাসনে এমন বিচার-বিবেচনার দু-চার জন থাকলে বাংলাদেশের অবস্থা বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার মতো হতো। অথচ ফেরিঘাটে হাজার হাজার মানুষ রোদে গরমে ছটফট করছে, পার করার কোনো উদ্যোগ নেই। ঈদের আগে বলা হয়েছিল, শনিবার থেকে ফেরি বন্ধ করে দেওয়া হবে, নিত্যপণ্য পরিবহনের জন্য রাতে দু-চারটা চলবে। প্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহন খুবই জরুরি। কিন্তু মানুষের চাইতে জরুরি কিছু নেই। একটা দেশে সবার ওপরে মানুষ, মানুষের ওপর কিছু নেই। মানুষের ওপরে দয়াময় প্রভু পরম দয়ালু আল্লাহ, আর কেউ না। রাস্তাঘাট তৈরি করা হয় নির্বিবাদে গাড়ি-ঘোড়া চলার জন্য। গাড়ির জন্য রাস্তা, মানুষের জন্য গাড়ি। কিন্তু সেই মানুষ যখন গাড়ি ছেড়ে রাস্তায় নামে তখন রাস্তা হয় মানুষের। তখন আর গাড়ি-ঘোড়া থাকে না। দু-এক জন রাস্তায় নামলে তাদের অবহেলা করা যায়, এড়িয়ে চলা যায়, সরিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নামলে গাড়ি-ঘোড়াকেই সরে যেতে হয় মানুষের অবাধ চলাচলের জন্য। ইদানীং সেই বিচারবোধটাই কারও মধ্যে নেই। রাষ্ট্রব্যবস্থা সাধারণ মানুষের কল্যাণে, সাধারণ মানুষের সেবায়। সেই সাধারণ মানুষকে চাকর-বাকর ভাবলে তো চলবে না। রাষ্ট্রের সাধারণ মানুষ কর্মচারী-কর্মকর্তাদের আজ্ঞাবহ- এ ধারণাই ভুল। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কেন যে সাধারণ মানুষকে শ্রদ্ধা করতে শেখে না ভেবে পাই না। এদিকে আরিচা-পাটুরিয়ায় যারা ফেরি নিয়ে বসেছিলেন শত সহস্র মানুষের কষ্ট দেখে তাদের কি বিবেক একবারও নাড়া দেয়নি। ওদিকে শিমুলিয়ায় শিশুসহ ফেরি পার হতে গিয়ে পাঁচজন জীবন দিয়েছেন, সভ্য জগতে আমরা কী করে মুখ দেখাব? ফেরি পারাপারেও যদি লোকক্ষয় হয় নিরপরাধ মানুষ মারা যায় সভ্য বলে দুনিয়ার সামনে দাঁড়ানোর আমাদের কোনো মুখ থাকে?

ঈদে ঘরমুখো মানুষের জীবন দিয়ে ফেরি পার হতে হয়েছে। ফেরার পথে কী হবে সে তো আল্লাহই জানেন। জানি না কার নির্দেশে ফেরি বন্ধ, লঞ্চ বন্ধ, পারাপারের সব নৌযান বন্ধ। সেদিন এক স্পিডবোট দুর্ঘটনায় ২৬ জন মারা গেছেন। আমাদের দেশে মাতাল চালকের অভাব নেই। তাই বলে সব স্পিডবোট, লঞ্চ এবং ফেরি বন্ধ করে দিয়ে মানুষকে এ রকম মৃত্যুর দুয়ারে ঠেলে দেওয়া কোনো কাজের কথা নয়। দুর্ঘটনায় ২৬ জনের মৃত্যু, ফেরি পারাপারে চাপাচাপিতে পাঁচজনের মৃত্যুর চাইতে কম নাকি বেশি? সুস্থভাবে বিচার করলে ফেরিতে উঠতে গিয়ে পাঁচজনের মৃত্যু কোনো দুর্ঘটনায় ৫ হাজারের মৃত্যুর চাইতে অনেক বেশি নিন্দনীয়। আমরা কেন তলিয়ে দেখি না। সবাই যদি তার বিচার-বিবেচনা নিয়ে কাজ করত তাহলে এমন জটিলতা অনেক সহজেই কাটিয়ে ওঠা যেত। শাজাহান খানের পর এখন কে নৌপরিবহনমন্ত্রী জানি না। বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কে? আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান করা হতো। এখন কাকে করা হয়েছে, কাকে করা হয় জানি না। ঘাটে সবকটি নৌযান চললে, ফেরিগুলো অবাধে চালালে এমন জট হওয়ার সম্ভাবনা ছিল না তাহলে কারা এসব বন্ধ করল?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছিলেন- করোনা থেকে বাঁচতে ঘরে থাকুন, যতটা সম্ভব কম নড়াচড়া করুন। জ্ঞানীরা কি ধরে নিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানুষকে ঘরে থাকতে বলেছেন। আর সাধারণ মানুষ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ উপেক্ষা করে রাস্তায় নেমেছে তাই প্রধানমন্ত্রীকে খুশি করার জন্য যারা রাস্তায় নেমেছে তাদের বাধা দিতে হবে। আমার তো তেমন মনে হয় না। প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ কে মানেনি? আমি মেনেছি, আমার মতো হাজারো লাখো মানুষ ঘরে থেকে তাঁর অনুরোধের মূল্য দিয়েছে। আমি বলব, যারা রাস্তায় নেমেছিল তারও শতকরা ৯০ ভাগ প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ উপেক্ষা করে নয়, বরং মান্য করেই ঘরমুখো হয়েছিল। গরিবের ঘরমুখো হওয়া কলিজার বোঁটা ছেঁড়া টান সেটা ক্ষমতাবান বা সম্পদশালীরা বুঝবে না, তাদের বোঝার মতো মনও নেই। সন্তানের মুখ দেখা, বাবা-মায়ের মুখ দেখা সে যে কি আকুলতা যাদের ভিতরে আপনজনের জন্য নাড়ি ছেঁড়া টান আছে শুধু তারাই বোঝে। তাই যারা রাস্তায় নেমেছিল তাদের সঠিক মর্যাদা দেওয়া উচিত, সাহায্য করা উচিত। ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গিয়ে শুনলাম, ঈদে বাড়ি ফেরা মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জায়নামাজে বসে কেঁদেছেন, কেঁদে বুক ভাসিয়েছেন। বিশেষ করে অতিরিক্ত গরম এবং চাপাচাপিতে শিমুলিয়া ঘাটে শিশুসহ পাঁচজন মারা যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী কেঁদেছেন বেশি। এখন যদিও যোগাযোগ অনেকটাই কম, ১৯৭৩-৭৪ সালে যোগাযোগ ছিল স্বচ্ছ কাচের মতো। যখন তখন বঙ্গবন্ধুর সামনে পেছনে আশপাশে যেতে পারতাম, দেখতে পারতাম বলতে পারতাম। ’৭৪-এ উত্তরবঙ্গে মঙ্গায় যখন খাবার না পেয়ে মানুষ মারা যাচ্ছিল বঙ্গবন্ধু এক বেলা খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন। মাঝেমধ্যে দেখতাম কি বিচলিত কি কষ্ট। প্রধানমন্ত্রীর মা মাঝেমধ্যেই বলতেন, ‘কাদের তোমার নেতা তোমাকে খুব ভালোবাসে আদর করে। দেখ তো, তুমি কিছু করতে পার কি না। তোমার নেতা আজ কত দিন দুই বেলা খায় না। এক বেলা তাও পেট ভরে খাওয়াতে পারি না।’ আমি কাছে গেলে এ ব্যাপারে কথা বললে তিনি বলতেন, ‘তোরা আমাকে বঙ্গবন্ধু বানিয়েছিস, জাতির পিতা বানিয়েছিস মানুষ না খেয়ে থাকলে আমি খাই কী করে?’ কোনো উত্তর দিতে পারতাম না। সেদিন এর-ওর সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা জানাতে জানাতে নেত্রীর কারও কারও সঙ্গে কথা হয়। সেখানে তাঁর অতি কাছের দু-এক জন থেকে যখন শুনলাম, নেত্রী জায়নামাজে বসে আল্লাহর কাছে জারজার হয়ে কাঁদেন তখন বঙ্গবন্ধুর কথা বড় বেশি মনে পড়ে। বঙ্গবন্ধু কাঁদতেন মাথার চুল ছিঁড়তেন। তাই তাঁর মেয়ে তাঁর রক্ত দেশের মানুষের জন্য এমন কষ্ট পাবেন বা পান সেটা অবিশ্বাস করার কোনো কারণ দেখি না। এমনিতেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাচ্চাদের ভীষণ ভালোবাসেন, আদর করেন। আমার চাইতে অনেক বেশি বাচ্চাদের প্রতি তাঁর আদর ভালোবাসা। বাচ্চাদের আদরে কোনো জাতপাত, গরিব-ধনী দেখেন না। বাচ্চা হলেই কোলে তুলে নেন। আমারও অমন দোষ আছে। বিয়ের পর প্রথম প্রথম পাশের বস্তির রিকশাওয়ালার ছেলে কোলে নিয়ে বারান্দায় বসে থাকতে দেখে আমার বউ একবার বেশ রাগ করেছিলেন। বাচ্চা কোলে নেওয়ায় যতটা না রাগ ছিল তার চাইতে অনেক বেশি ছিল তার হলুদ রঙের নাকের পেটায়। মাঝেমধ্যে দুই নাকের পেটা বের হচ্ছিল আবার ভিতরে যাচ্ছিল। যদিও ৪০-৪৫ বছরের বিবাহিত জীবনে আমার স্ত্রীরও এখন বাচ্চা আদরে কোনো কষ্ট নেই, তারও জাতপাতের কোনো বাছবিচার নেই। বাচ্চা হলেই হলো। সেটা রাজার না ফকিরের তা এখন আর আমার স্ত্রী বিবেচনা করেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাচ্চাদের আদরযত্ন করার প্রশ্নে আমাদের চাইতে শতগুণ এগিয়ে।

’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু যখন নিহত হন তখন দেশে কোনো খাদ্যাভাব ছিল না। ’৭৩-’৭৪-এ বঙ্গবন্ধু আহ্বান জানিয়েছিলেন, এক ইঞ্চি জমিও পতিত রাখা যাবে না। তাঁর আহ্বানে ঘরে ঘরে সাড়া পড়ে ছিল। তখন আমার ফরিদপুর-যশোর বেশ যাতায়াত ছিল। ৩-৪ একর জায়গা নিয়ে ফরিদপুরের সার্কিট হাউস। সার্কিট হাউসের এক বৃদ্ধ পিয়ন সেখানে ধান চাষ করেছিলেন। ৮০-৯০ মন ধান হয়েছিল। আমি তাকে চাষের জন্য ১৫-১৬ শ টাকা দিয়েছিলাম। ধান পাকলে ডিসির নাজির অর্ধেক নিয়ে নিতে চেষ্টা করেছিল। তখন ফরিদপুরের ডিসি ছিলেন মোহাম্মদ আলী। তাকে বলে সব ধান যে চাষ করেছে সেই পিয়নকে দিয়েছিলাম। শুধু ফরিদপুরে নয়, বাংলাদেশের সব জায়গায় ধান-পাট-শাকসবজি ফুলে-ফলে ভরে গিয়েছিল। ঠিক সে রকম একটি সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল। আজও বুকে বাধে কি গভীর ষড়যন্ত্রই না করেছিল পরাজিত শত্রুরা। আজও সে ষড়যন্ত্র বন্ধ হয়নি। সবকিছু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপর চাপিয়ে দিয়ে কেন যেন সবাই গা ভাসিয়ে আছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিশ্চয়ই ঘরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু যারা বাইরে বেরিয়েছেন তাদের তো গলা টিপে ধরতে অথবা ঠ্যাং ভেঙে দিতে বলেননি। যারা কর্তৃত্ব করেন তাদের সামান্য জ্ঞান-বুদ্ধি থাকলে সমস্যার সমাধান করতেন, সমস্যা আরও বাড়াতেন না। গণপরিবহন বন্ধ। কেন বন্ধ? সব চলছে গণপরিবহন বন্ধ! পরিবহনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা না খেয়ে মরে যাওয়ার উপক্রম। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী প্রিয় ওবায়দুল কাদের ঈদের বেশ কদিন আগেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলায় জেলায় গণপরিবহন চলার কথা বলেছেন। দূরপাল্লার গাড়ি না হয় বন্ধ, কিন্তু লোকাল গাড়িও কেন চালানো হলো না? এখানেও কি শাজাহান খান, নাকি সরকারকে অপ্রিয় করার কোনো ষড়যন্ত্র? ৮ মে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা এসেছিলাম। আমিনবাজারের কাছাকাছি আসতে সোয়া ঘণ্টা-দেড় ঘণ্টা লেগেছিল। আমিনবাজার থেকে গাবতলী পৌঁছতে পাকা দুই ঘণ্টা। গত পরশু ঈদের দুই দিন পর টাঙ্গাইল থেকে আমার গাড়ি এসেছে সেই আমিনবাজারের ভাঙা ব্রিজ থেকে গাবতলী ১ কিলোমিটারে আড়াই ঘণ্টা। রাস্তার ওপর পুলিশ রোড ব্রেকার ফেলে রেখেছে। দু-তিনটি রোড ব্রেকারের জন্য লাখো মানুষের ২-৩ ঘণ্টা চরম কষ্ট। দেখার কেউ নেই। সবাই ভাবছে তারা সরকারের ভালো করছেন। কিন্তু ধীরে ধীরে মানুষ যে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে এক মুহূর্তের জন্যও কেউ ভাবছেন না। আর যারা এসব করছেন এটা যদি তাদের পরিকল্পনা হয়ে থাকে তাহলে সরকারে যারা আছেন তারা ভিতরের অন্তর্ঘাত ধরতে পারছেন না। ফেরিঘাটের এই যে অরাজকতা সব নৌযান বন্ধ করে দেওয়া এসবে কি আদৌ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল? যদি না থেকে থাকে তাহলে যারা এ অপকর্ম করেছেন তাদের খুঁজে বের করে শাস্তি দিতে হবে কি? যারা সরকারে থেকে সরকারের সর্বনাশ করছেন তাদের খুঁজে বের করুন।

দোষ হলে প্রধানমন্ত্রীর আর ভালো, সুনাম হলে সব আমলাদের, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের- এভাবে চলতে পারে না। কিছু আমলা-ফইলা মিলে আবার সাত দিনের লকডাউন দিয়েছেন। এমন ঢিলেঢালা, মানুষ মারা লকডাউন করোনার ওষুধ হতে পারে না। গাদাগাদি হয়ে বস্তিতে গরিব মানুষ বাস করে। একজন আরেকজন থেকে আড়াই হাত দূরে থাকার জায়গাও তাদের নেই। কই সেখানে তো করোনার মহামারী নেই। ভারতে প্রতিদিন লোক মারা যায় ৪-৫ হাজার, আক্রান্ত ৫ লাখ। আমাদের মারা যায় ৩০-৩২ জন। তাই বাইরে থেকে আসা লোকদের প্রতি যত্নবান হোন, বিশেষ করে ভারত থেকে আসা লোকদের প্রতি। তাহলেই হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যতটা সম্ভব চললেই মনে হয় পরম করুণাময় আল্লাহর দয়ায় আমরা পার পেয়ে যাব। পরম করুণাময় আল্লাহর দরবারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখের পানি এবং আমাদের ১৮ কোটি মানুষের প্রার্থনায় বিশ্বমানবতার ওপর থেকে করোনার মহাপ্রাদুর্ভাব ধুয়ে যাক, মুছে যাক।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম