শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১ আপডেট:

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখে পানি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখে পানি

গতকাল ছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের চার দশক। এক ঝড়-তুফানের দিনে তিনি পিতার হত্যার ছয় বছর পর দেশে ফিরেছিলেন। তাঁর প্রত্যাবর্তন মঙ্গলময় হয়েছিল বলে তিনি আজ প্রধানমন্ত্রী।

ঈদ পেরিয়ে চার দিন। ঈদ মুবারক বলতেও বুকে বাধে। ঈদ নিয়ে ঘরমুখো মানুষের অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট দেখলে ব্যথায় বুক ভেঙে খানখান হয়ে যায়, আপনা থেকেই চোখে পানি আসে। এ দেশের মানুষ রাস্তাঘাটে এমন অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট করেছিল ১৯৭১-এর মার্চে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর নির্মম আক্রমণে। আমার প্রিয় আমেরিকাপ্রবাসী ড. নুরুন্নবী তার বইয়ে লিখেছে, হানাদার পাকিস্তানিদের আক্রমণের আগে আগে হল ছেড়ে জিঞ্জিরা গিয়েছিল। পাঁচ-ছয় দিন জিঞ্জিরায় এ বাড়ি-ও বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে নবীনগর পৌঁছে। সেখান থেকে কখনো হেঁটে কখনো গাড়িতে তিন-চার দিনে বাড়ি ফিরেছিল। করোনায় আক্রান্ত বাংলাদেশে এ নিয়ে মনে হয় তিনবার লাখ লাখ মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার হলো। গত বছর কোনো নোটিস ছাড়াই গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দেওয়ায় রাস্তায় মানুষের ঢল নেমেছিল। কদিন যেতে না যেতে ফ্যাক্টরি খুলে দেওয়ায় আবার ফিরতি ঢল। অনেক বিজ্ঞ পন্ডিত অনেক রকম অনেক ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। কিন্তু তাদের মুখে ছাই দিয়ে শ্রমিকরা তেমন কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়নি। এ বছর ঈদযাত্রায় মারাত্মক দুর্ভোগের কারণ দূরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ, ছোট ছোট গাড়ি এক টাকার জায়গায় ১০ টাকা, ১০০ টাকার জায়গায় হাজার টাকা ভাড়া নিয়েছে। শুধু তাতেই কষ্ট আর বিড়ম্বনার শেষ নেই। রাস্তায় রাস্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেআইনি বাধা ঈদযাত্রী ঘরমুখো মানুষের যন্ত্রণা বাড়িয়ে দিয়েছে শতগুণ। কেউ কোনো সাধারণ বিচার-বুদ্ধি দিয়ে কাজ করে না। সবাই কেমন যেন কর্তার ইচ্ছাই কর্ম। এর মধ্যে সেদিন পাটুরিয়া ঘাটের কাছাকাছি এক মহিলা পুলিশের বক্তব্য হৃদয় স্পর্শ করেছে। চ্যানেলের লোকজন যখন জিজ্ঞেস করেন শক্তভাবে ব্যারিকেড কার্যকর করছেন না কেন? অসাধারণ মমতায় মহিলা পুলিশটি বলেছেন, ‘ঘরমুখো মানুষদের ফেরাতে বেশি শক্তি প্রয়োগ করলে, জোর-জবরদস্তি করলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে, জানমালের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমরা অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করিনি।’ কি চমৎকার কথা। এ মেয়েটির কনস্টেবল না হয়ে এসপি হলে কত ভালো হতো। তার কি পরম বিবেচনাবোধ। বোধহীন প্রশাসনে এমন বিচার-বিবেচনার দু-চার জন থাকলে বাংলাদেশের অবস্থা বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার মতো হতো। অথচ ফেরিঘাটে হাজার হাজার মানুষ রোদে গরমে ছটফট করছে, পার করার কোনো উদ্যোগ নেই। ঈদের আগে বলা হয়েছিল, শনিবার থেকে ফেরি বন্ধ করে দেওয়া হবে, নিত্যপণ্য পরিবহনের জন্য রাতে দু-চারটা চলবে। প্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহন খুবই জরুরি। কিন্তু মানুষের চাইতে জরুরি কিছু নেই। একটা দেশে সবার ওপরে মানুষ, মানুষের ওপর কিছু নেই। মানুষের ওপরে দয়াময় প্রভু পরম দয়ালু আল্লাহ, আর কেউ না। রাস্তাঘাট তৈরি করা হয় নির্বিবাদে গাড়ি-ঘোড়া চলার জন্য। গাড়ির জন্য রাস্তা, মানুষের জন্য গাড়ি। কিন্তু সেই মানুষ যখন গাড়ি ছেড়ে রাস্তায় নামে তখন রাস্তা হয় মানুষের। তখন আর গাড়ি-ঘোড়া থাকে না। দু-এক জন রাস্তায় নামলে তাদের অবহেলা করা যায়, এড়িয়ে চলা যায়, সরিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নামলে গাড়ি-ঘোড়াকেই সরে যেতে হয় মানুষের অবাধ চলাচলের জন্য। ইদানীং সেই বিচারবোধটাই কারও মধ্যে নেই। রাষ্ট্রব্যবস্থা সাধারণ মানুষের কল্যাণে, সাধারণ মানুষের সেবায়। সেই সাধারণ মানুষকে চাকর-বাকর ভাবলে তো চলবে না। রাষ্ট্রের সাধারণ মানুষ কর্মচারী-কর্মকর্তাদের আজ্ঞাবহ- এ ধারণাই ভুল। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কেন যে সাধারণ মানুষকে শ্রদ্ধা করতে শেখে না ভেবে পাই না। এদিকে আরিচা-পাটুরিয়ায় যারা ফেরি নিয়ে বসেছিলেন শত সহস্র মানুষের কষ্ট দেখে তাদের কি বিবেক একবারও নাড়া দেয়নি। ওদিকে শিমুলিয়ায় শিশুসহ ফেরি পার হতে গিয়ে পাঁচজন জীবন দিয়েছেন, সভ্য জগতে আমরা কী করে মুখ দেখাব? ফেরি পারাপারেও যদি লোকক্ষয় হয় নিরপরাধ মানুষ মারা যায় সভ্য বলে দুনিয়ার সামনে দাঁড়ানোর আমাদের কোনো মুখ থাকে?

ঈদে ঘরমুখো মানুষের জীবন দিয়ে ফেরি পার হতে হয়েছে। ফেরার পথে কী হবে সে তো আল্লাহই জানেন। জানি না কার নির্দেশে ফেরি বন্ধ, লঞ্চ বন্ধ, পারাপারের সব নৌযান বন্ধ। সেদিন এক স্পিডবোট দুর্ঘটনায় ২৬ জন মারা গেছেন। আমাদের দেশে মাতাল চালকের অভাব নেই। তাই বলে সব স্পিডবোট, লঞ্চ এবং ফেরি বন্ধ করে দিয়ে মানুষকে এ রকম মৃত্যুর দুয়ারে ঠেলে দেওয়া কোনো কাজের কথা নয়। দুর্ঘটনায় ২৬ জনের মৃত্যু, ফেরি পারাপারে চাপাচাপিতে পাঁচজনের মৃত্যুর চাইতে কম নাকি বেশি? সুস্থভাবে বিচার করলে ফেরিতে উঠতে গিয়ে পাঁচজনের মৃত্যু কোনো দুর্ঘটনায় ৫ হাজারের মৃত্যুর চাইতে অনেক বেশি নিন্দনীয়। আমরা কেন তলিয়ে দেখি না। সবাই যদি তার বিচার-বিবেচনা নিয়ে কাজ করত তাহলে এমন জটিলতা অনেক সহজেই কাটিয়ে ওঠা যেত। শাজাহান খানের পর এখন কে নৌপরিবহনমন্ত্রী জানি না। বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কে? আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান করা হতো। এখন কাকে করা হয়েছে, কাকে করা হয় জানি না। ঘাটে সবকটি নৌযান চললে, ফেরিগুলো অবাধে চালালে এমন জট হওয়ার সম্ভাবনা ছিল না তাহলে কারা এসব বন্ধ করল?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছিলেন- করোনা থেকে বাঁচতে ঘরে থাকুন, যতটা সম্ভব কম নড়াচড়া করুন। জ্ঞানীরা কি ধরে নিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানুষকে ঘরে থাকতে বলেছেন। আর সাধারণ মানুষ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ উপেক্ষা করে রাস্তায় নেমেছে তাই প্রধানমন্ত্রীকে খুশি করার জন্য যারা রাস্তায় নেমেছে তাদের বাধা দিতে হবে। আমার তো তেমন মনে হয় না। প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ কে মানেনি? আমি মেনেছি, আমার মতো হাজারো লাখো মানুষ ঘরে থেকে তাঁর অনুরোধের মূল্য দিয়েছে। আমি বলব, যারা রাস্তায় নেমেছিল তারও শতকরা ৯০ ভাগ প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ উপেক্ষা করে নয়, বরং মান্য করেই ঘরমুখো হয়েছিল। গরিবের ঘরমুখো হওয়া কলিজার বোঁটা ছেঁড়া টান সেটা ক্ষমতাবান বা সম্পদশালীরা বুঝবে না, তাদের বোঝার মতো মনও নেই। সন্তানের মুখ দেখা, বাবা-মায়ের মুখ দেখা সে যে কি আকুলতা যাদের ভিতরে আপনজনের জন্য নাড়ি ছেঁড়া টান আছে শুধু তারাই বোঝে। তাই যারা রাস্তায় নেমেছিল তাদের সঠিক মর্যাদা দেওয়া উচিত, সাহায্য করা উচিত। ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গিয়ে শুনলাম, ঈদে বাড়ি ফেরা মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জায়নামাজে বসে কেঁদেছেন, কেঁদে বুক ভাসিয়েছেন। বিশেষ করে অতিরিক্ত গরম এবং চাপাচাপিতে শিমুলিয়া ঘাটে শিশুসহ পাঁচজন মারা যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী কেঁদেছেন বেশি। এখন যদিও যোগাযোগ অনেকটাই কম, ১৯৭৩-৭৪ সালে যোগাযোগ ছিল স্বচ্ছ কাচের মতো। যখন তখন বঙ্গবন্ধুর সামনে পেছনে আশপাশে যেতে পারতাম, দেখতে পারতাম বলতে পারতাম। ’৭৪-এ উত্তরবঙ্গে মঙ্গায় যখন খাবার না পেয়ে মানুষ মারা যাচ্ছিল বঙ্গবন্ধু এক বেলা খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন। মাঝেমধ্যে দেখতাম কি বিচলিত কি কষ্ট। প্রধানমন্ত্রীর মা মাঝেমধ্যেই বলতেন, ‘কাদের তোমার নেতা তোমাকে খুব ভালোবাসে আদর করে। দেখ তো, তুমি কিছু করতে পার কি না। তোমার নেতা আজ কত দিন দুই বেলা খায় না। এক বেলা তাও পেট ভরে খাওয়াতে পারি না।’ আমি কাছে গেলে এ ব্যাপারে কথা বললে তিনি বলতেন, ‘তোরা আমাকে বঙ্গবন্ধু বানিয়েছিস, জাতির পিতা বানিয়েছিস মানুষ না খেয়ে থাকলে আমি খাই কী করে?’ কোনো উত্তর দিতে পারতাম না। সেদিন এর-ওর সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা জানাতে জানাতে নেত্রীর কারও কারও সঙ্গে কথা হয়। সেখানে তাঁর অতি কাছের দু-এক জন থেকে যখন শুনলাম, নেত্রী জায়নামাজে বসে আল্লাহর কাছে জারজার হয়ে কাঁদেন তখন বঙ্গবন্ধুর কথা বড় বেশি মনে পড়ে। বঙ্গবন্ধু কাঁদতেন মাথার চুল ছিঁড়তেন। তাই তাঁর মেয়ে তাঁর রক্ত দেশের মানুষের জন্য এমন কষ্ট পাবেন বা পান সেটা অবিশ্বাস করার কোনো কারণ দেখি না। এমনিতেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাচ্চাদের ভীষণ ভালোবাসেন, আদর করেন। আমার চাইতে অনেক বেশি বাচ্চাদের প্রতি তাঁর আদর ভালোবাসা। বাচ্চাদের আদরে কোনো জাতপাত, গরিব-ধনী দেখেন না। বাচ্চা হলেই কোলে তুলে নেন। আমারও অমন দোষ আছে। বিয়ের পর প্রথম প্রথম পাশের বস্তির রিকশাওয়ালার ছেলে কোলে নিয়ে বারান্দায় বসে থাকতে দেখে আমার বউ একবার বেশ রাগ করেছিলেন। বাচ্চা কোলে নেওয়ায় যতটা না রাগ ছিল তার চাইতে অনেক বেশি ছিল তার হলুদ রঙের নাকের পেটায়। মাঝেমধ্যে দুই নাকের পেটা বের হচ্ছিল আবার ভিতরে যাচ্ছিল। যদিও ৪০-৪৫ বছরের বিবাহিত জীবনে আমার স্ত্রীরও এখন বাচ্চা আদরে কোনো কষ্ট নেই, তারও জাতপাতের কোনো বাছবিচার নেই। বাচ্চা হলেই হলো। সেটা রাজার না ফকিরের তা এখন আর আমার স্ত্রী বিবেচনা করেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাচ্চাদের আদরযত্ন করার প্রশ্নে আমাদের চাইতে শতগুণ এগিয়ে।

’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু যখন নিহত হন তখন দেশে কোনো খাদ্যাভাব ছিল না। ’৭৩-’৭৪-এ বঙ্গবন্ধু আহ্বান জানিয়েছিলেন, এক ইঞ্চি জমিও পতিত রাখা যাবে না। তাঁর আহ্বানে ঘরে ঘরে সাড়া পড়ে ছিল। তখন আমার ফরিদপুর-যশোর বেশ যাতায়াত ছিল। ৩-৪ একর জায়গা নিয়ে ফরিদপুরের সার্কিট হাউস। সার্কিট হাউসের এক বৃদ্ধ পিয়ন সেখানে ধান চাষ করেছিলেন। ৮০-৯০ মন ধান হয়েছিল। আমি তাকে চাষের জন্য ১৫-১৬ শ টাকা দিয়েছিলাম। ধান পাকলে ডিসির নাজির অর্ধেক নিয়ে নিতে চেষ্টা করেছিল। তখন ফরিদপুরের ডিসি ছিলেন মোহাম্মদ আলী। তাকে বলে সব ধান যে চাষ করেছে সেই পিয়নকে দিয়েছিলাম। শুধু ফরিদপুরে নয়, বাংলাদেশের সব জায়গায় ধান-পাট-শাকসবজি ফুলে-ফলে ভরে গিয়েছিল। ঠিক সে রকম একটি সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল। আজও বুকে বাধে কি গভীর ষড়যন্ত্রই না করেছিল পরাজিত শত্রুরা। আজও সে ষড়যন্ত্র বন্ধ হয়নি। সবকিছু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপর চাপিয়ে দিয়ে কেন যেন সবাই গা ভাসিয়ে আছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিশ্চয়ই ঘরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু যারা বাইরে বেরিয়েছেন তাদের তো গলা টিপে ধরতে অথবা ঠ্যাং ভেঙে দিতে বলেননি। যারা কর্তৃত্ব করেন তাদের সামান্য জ্ঞান-বুদ্ধি থাকলে সমস্যার সমাধান করতেন, সমস্যা আরও বাড়াতেন না। গণপরিবহন বন্ধ। কেন বন্ধ? সব চলছে গণপরিবহন বন্ধ! পরিবহনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা না খেয়ে মরে যাওয়ার উপক্রম। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী প্রিয় ওবায়দুল কাদের ঈদের বেশ কদিন আগেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলায় জেলায় গণপরিবহন চলার কথা বলেছেন। দূরপাল্লার গাড়ি না হয় বন্ধ, কিন্তু লোকাল গাড়িও কেন চালানো হলো না? এখানেও কি শাজাহান খান, নাকি সরকারকে অপ্রিয় করার কোনো ষড়যন্ত্র? ৮ মে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা এসেছিলাম। আমিনবাজারের কাছাকাছি আসতে সোয়া ঘণ্টা-দেড় ঘণ্টা লেগেছিল। আমিনবাজার থেকে গাবতলী পৌঁছতে পাকা দুই ঘণ্টা। গত পরশু ঈদের দুই দিন পর টাঙ্গাইল থেকে আমার গাড়ি এসেছে সেই আমিনবাজারের ভাঙা ব্রিজ থেকে গাবতলী ১ কিলোমিটারে আড়াই ঘণ্টা। রাস্তার ওপর পুলিশ রোড ব্রেকার ফেলে রেখেছে। দু-তিনটি রোড ব্রেকারের জন্য লাখো মানুষের ২-৩ ঘণ্টা চরম কষ্ট। দেখার কেউ নেই। সবাই ভাবছে তারা সরকারের ভালো করছেন। কিন্তু ধীরে ধীরে মানুষ যে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে এক মুহূর্তের জন্যও কেউ ভাবছেন না। আর যারা এসব করছেন এটা যদি তাদের পরিকল্পনা হয়ে থাকে তাহলে সরকারে যারা আছেন তারা ভিতরের অন্তর্ঘাত ধরতে পারছেন না। ফেরিঘাটের এই যে অরাজকতা সব নৌযান বন্ধ করে দেওয়া এসবে কি আদৌ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল? যদি না থেকে থাকে তাহলে যারা এ অপকর্ম করেছেন তাদের খুঁজে বের করে শাস্তি দিতে হবে কি? যারা সরকারে থেকে সরকারের সর্বনাশ করছেন তাদের খুঁজে বের করুন।

দোষ হলে প্রধানমন্ত্রীর আর ভালো, সুনাম হলে সব আমলাদের, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের- এভাবে চলতে পারে না। কিছু আমলা-ফইলা মিলে আবার সাত দিনের লকডাউন দিয়েছেন। এমন ঢিলেঢালা, মানুষ মারা লকডাউন করোনার ওষুধ হতে পারে না। গাদাগাদি হয়ে বস্তিতে গরিব মানুষ বাস করে। একজন আরেকজন থেকে আড়াই হাত দূরে থাকার জায়গাও তাদের নেই। কই সেখানে তো করোনার মহামারী নেই। ভারতে প্রতিদিন লোক মারা যায় ৪-৫ হাজার, আক্রান্ত ৫ লাখ। আমাদের মারা যায় ৩০-৩২ জন। তাই বাইরে থেকে আসা লোকদের প্রতি যত্নবান হোন, বিশেষ করে ভারত থেকে আসা লোকদের প্রতি। তাহলেই হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যতটা সম্ভব চললেই মনে হয় পরম করুণাময় আল্লাহর দয়ায় আমরা পার পেয়ে যাব। পরম করুণাময় আল্লাহর দরবারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখের পানি এবং আমাদের ১৮ কোটি মানুষের প্রার্থনায় বিশ্বমানবতার ওপর থেকে করোনার মহাপ্রাদুর্ভাব ধুয়ে যাক, মুছে যাক।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা