শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

ডাকরা গণহত্যা

বিষ্ণুপদ বাগচী
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকরা গণহত্যা

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে  সবচেয়ে বিভীষিকাময় ও বেদনাদায়ক অধ্যায় গণহত্যা। একের অধিক মানুষকে হত্যাকেই সাধারণত গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদররা এ দেশের সাধারণ মানুষের ওপর অমানুষিক অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছিল। তার মধ্যে গণহত্যা ছিল ভয়াবহ ও মর্মন্তুদ। পাকিস্তানি বাহিনী ২৫ মার্চ প্রথমে ‘অপারেশন সার্চলাইট’, এরপর ‘সার্চ অ্যান্ড ডেস্ট্রয়’ অভিযান পরিচালনা করে। এতে দেশের  প্রত্যন্ত অঞ্চলে হত্যা ও নির্যাতনের বহু ঘটনা ঘটে। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ গণহত্যায় ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়। এসব শহীদের মধ্যে সদ্যোজাত শিশু থেকে বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ ছিল। সাধারণত আওয়ামী লীগ সমর্থিত বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অন্ধ সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত হিন্দুদের তারা নিশানা করেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোনো একটি দেশে এত অল্প সময়ে এত হত্যা হয়নি। যদিও আমরা বলি ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়েছে কিন্তু সংখ্যাটি আরও বেশি হবে বলে এক জরিপে বলা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে গণহত্যা, বধ্যভূমি, নির্যাতন উঠে এলেও গুরুত্বটা কমই দেওয়া হয়েছিল। সে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগের ব্যাপারটি কিছুটা আড়ালে পড়ে গেছে বলে মনে হয়। ভয়াবহতার দিক দিয়ে খুলনার চুকনগরের গণহত্যার পরই উল্লেখ করা যায় ডাকরার গণহত্যার ঘটনা। ডাকরা গ্রামে ১৯৭১-এর ২১ মে শুক্রবার গণহত্যাটি সংঘটিত হয়েছিল। এখানে সেদিন ৬ শতাধিক মানুষ হত্যার শিকার হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এ গণহত্যার ঘটনাটি সেভাবে প্রচারিত হয়নি।

বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার একটি ছোট্ট গ্রাম ডাকরা। উত্তর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কুমারখালী নদী। নদীর উত্তরে বাঁশতলী, দক্ষিণে বড় কাটালী, পুবে কুমারখালী ও পশ্চিমে রোমজাইপুর গ্রাম। উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নদীর দক্ষিণ পাড়েই ডাকরা বাজার। বাজারের অনতিদূরে শতাধিক বছরের পুরনো একটি কালী মন্দির। এখানেই জড়ো হয়েছিল ভারত গমনেচ্ছু কয়েক হাজার মানুষ। কালী মন্দিরের আশপাশে বেশ কিছু ব্রাহ্মণ পরিবারের বাস। তাঁরাই মূলত ওই মন্দিরের সেবক। তাদের মধ্যে বিনোদ বিহারী চক্রবর্তী নামে একজন ধর্মীয় গুরু ছিলেন। তাঁর বহু শিষ্য ছিল বিভিন্ন গ্রামে। প্রাণরক্ষার তাগিদে তাঁকে নিয়ে ভারতে চলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁর শিষ্যরা নৌকাযোগে ও পায়ে হেঁটে সেখানে এসেছিল। অন্যান্য গ্রাম থেকেও বহু পরিবার এসে জড়ো হয়েছিল। স্রোত অনুকূলে না থাকায় তারা মূলত সেখানে অবস্থান করছিল। এখানে ক্ষণিকের যাত্রাবিরতি। তারপর আবার রওনা দিতে হবে গন্তব্যের উদ্দেশে। যত দূর জানা গেছে, রামপালের বিভিন্ন গ্রাম ছাড়াও অন্যান্য উপজেলার বহু গ্রাম থেকেও লোক এসেছিল। এর আগে তাদের ঘরবাড়ি লুট হয়ে গেছে। এখন শুধু প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে এই যাত্রা। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা গেছে, ওই দিন দুপুর ১টার দিকে দুটি ছিপ নৌকা ২৫-৩০ জন লোক নিয়ে পুব থেকে কুমারখালী নদী দিয়ে দ্রুতবেগে আসতে দেখা যায়। একটি নৌকা ডাকরা হাইস্কুলের পুব পাশে কুমারখালী খালে ঢোকে, অন্যটি একটু পশ্চিমে এগিয়ে মাদারতলী খালের মধ্যে ঢুকে ডাকরা বাজারে থামায়। নৌকার লোকগুলো দ্রুত ডাঙায় নেমে গুলি শুরু করে। গুলি করতে করতে তারা ডাকরা কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। অন্যদিকে কুমারখালী খালের মধ্যে থাকা নৌকার লোকজনও তীরে নেমে গুলি করতে করতে কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। গুলির পর গুলি। দুই দিক থেকে গুলির শব্দ শুনে নৌকা ও তীরে অবস্থানরত লোকজন দিশাহারা হয়ে পড়ে। প্রাণ বাঁচাতে তারা জ্ঞানশূন্য অবস্থায় যে যেদিকে পারে ছুটতে থাকে। দুই দিকের গুলিতে বহু লোক প্রাণ হারায়। মৃতের রক্তে রঞ্জিত হয় সব জায়গা। শুধু রক্ত আর রক্ত। যেখানে-সেখানে, পথে-ঘাটে, পুকুরে-নদীতে বহু লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

তারপর শুরু হয় লুটপাট আর অগ্নিসংযোগ। আগুনের শিখা দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে শূন্যে। তা দেখে পালিয়ে থাকা লোকজন ভীত হয়ে আবারও ছুটতে থাকে। ছুটছে তো ছুটছেই ভিন্ন গ্রামের দিকে। পাশের গ্রাম ছাড়াও বহু লোক নদী সাঁতরে বাঁশতলী গ্রামেও আশ্রয় নেয়। জানা গেছে, আহতদেরও ছোরা ও বেয়নেট দিয়ে কুপিয়ে মেরেছিল খুনিরা। বেশ কিছুক্ষণ এভাবে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে তারা এলাকা ছেড়ে যায়। যারা সবকিছু হারিয়ে দেশের মাটি ত্যাগ করে একটুখানি বাঁচার আশায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ পথে নেমেছিল তারাই পথের মাঝে প্রাণ হারাল। স্ত্রীর সামনে স্বামী, মায়ের সামনে সন্তান, বোনের সামনে ভাইকে হত্যা করে পৈশাচিক আনন্দের স্বাদ মিটিয়ে ঘাতকরা চলে যায়। বাগেরহাট থেকে দুটি ছিপ নৌকা নিয়ে ডাকরায় এসে যারা শত শত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিল তাদের নেতৃত্বে ছিল বাগেরহাটের কুখ্যাত রাজাকার কমান্ডার রজ্জব আলী ফকির। সঙ্গে ছিল তারই অনুগামী একদল রাজাকার। এখানকার অবস্থান এবং লোক জড়ো হওয়ার খবর তাদের জানার কথা নয়। নিশ্চয়ই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা এসেছিল যা সহজেই অনুমেয়।

অভিশপ্ত ডাকরা গ্রাম। জীবন বাঁচাতে এসে যারা জীবন দিয়ে গেছেন কে রাখে তাদের খবর। সেদিনের ঘটনা একদিন বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাবে। সত্যি ঘটনা একদিন মিথ্যা হয়ে যাবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো এ ঘটনা বিশ্বাসই করবে না। সেদিন যেখানে এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিল সে স্থান আজ নদীগর্ভে।। ডাকরা বাজার, সেই পুরনো কালী মন্দির আজ সে স্থানে নেই। বহু মানুষের রক্তে রঞ্জিত ডাকরার মাটি কুমারখালী নদী আপন বুকে গ্রহণ করে রক্তের দাগ মুছে দিয়েছে। তবু এলাকাবাসী প্রতি বছর ২১ মে নিহতদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে থাকে।

বহু বছর পার হয়ে গেছে। দেশ আজ স্বাধীন। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় ডাকরা হাইস্কুলের পাশেই একটি স্মৃতিসৌধ গড়ে উঠেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করেন। যাদের উদ্দেশে এ স্মৃতিসৌধ তারা আর কোনো দিন ফিরে আসবে না। স্মৃতিসৌধ শুধু স্মৃতি হয়ে থাকবে। ২১ মে প্রতি বছর আসবে আবার চলে যাবে। এলাকাবাসী হয়তো শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দিয়ে স্মৃতিসৌধ ফুলে ফুলে সাজাবে। তবে এটুকু কামনা করি, ’৭১-এর ২১ মে হৃদয়বিদারক যে ঘটনাটি ঘটে গেছে সেই দিন যেন আর কোনো দিনই আমাদের মাঝে ফিরে না আসে।

 

লেখক : সাহিত্যিক ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন