শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

ডাকরা গণহত্যা

বিষ্ণুপদ বাগচী
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকরা গণহত্যা

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে  সবচেয়ে বিভীষিকাময় ও বেদনাদায়ক অধ্যায় গণহত্যা। একের অধিক মানুষকে হত্যাকেই সাধারণত গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদররা এ দেশের সাধারণ মানুষের ওপর অমানুষিক অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছিল। তার মধ্যে গণহত্যা ছিল ভয়াবহ ও মর্মন্তুদ। পাকিস্তানি বাহিনী ২৫ মার্চ প্রথমে ‘অপারেশন সার্চলাইট’, এরপর ‘সার্চ অ্যান্ড ডেস্ট্রয়’ অভিযান পরিচালনা করে। এতে দেশের  প্রত্যন্ত অঞ্চলে হত্যা ও নির্যাতনের বহু ঘটনা ঘটে। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ গণহত্যায় ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়। এসব শহীদের মধ্যে সদ্যোজাত শিশু থেকে বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ ছিল। সাধারণত আওয়ামী লীগ সমর্থিত বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অন্ধ সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত হিন্দুদের তারা নিশানা করেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোনো একটি দেশে এত অল্প সময়ে এত হত্যা হয়নি। যদিও আমরা বলি ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়েছে কিন্তু সংখ্যাটি আরও বেশি হবে বলে এক জরিপে বলা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে গণহত্যা, বধ্যভূমি, নির্যাতন উঠে এলেও গুরুত্বটা কমই দেওয়া হয়েছিল। সে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগের ব্যাপারটি কিছুটা আড়ালে পড়ে গেছে বলে মনে হয়। ভয়াবহতার দিক দিয়ে খুলনার চুকনগরের গণহত্যার পরই উল্লেখ করা যায় ডাকরার গণহত্যার ঘটনা। ডাকরা গ্রামে ১৯৭১-এর ২১ মে শুক্রবার গণহত্যাটি সংঘটিত হয়েছিল। এখানে সেদিন ৬ শতাধিক মানুষ হত্যার শিকার হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এ গণহত্যার ঘটনাটি সেভাবে প্রচারিত হয়নি।

বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার একটি ছোট্ট গ্রাম ডাকরা। উত্তর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কুমারখালী নদী। নদীর উত্তরে বাঁশতলী, দক্ষিণে বড় কাটালী, পুবে কুমারখালী ও পশ্চিমে রোমজাইপুর গ্রাম। উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নদীর দক্ষিণ পাড়েই ডাকরা বাজার। বাজারের অনতিদূরে শতাধিক বছরের পুরনো একটি কালী মন্দির। এখানেই জড়ো হয়েছিল ভারত গমনেচ্ছু কয়েক হাজার মানুষ। কালী মন্দিরের আশপাশে বেশ কিছু ব্রাহ্মণ পরিবারের বাস। তাঁরাই মূলত ওই মন্দিরের সেবক। তাদের মধ্যে বিনোদ বিহারী চক্রবর্তী নামে একজন ধর্মীয় গুরু ছিলেন। তাঁর বহু শিষ্য ছিল বিভিন্ন গ্রামে। প্রাণরক্ষার তাগিদে তাঁকে নিয়ে ভারতে চলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁর শিষ্যরা নৌকাযোগে ও পায়ে হেঁটে সেখানে এসেছিল। অন্যান্য গ্রাম থেকেও বহু পরিবার এসে জড়ো হয়েছিল। স্রোত অনুকূলে না থাকায় তারা মূলত সেখানে অবস্থান করছিল। এখানে ক্ষণিকের যাত্রাবিরতি। তারপর আবার রওনা দিতে হবে গন্তব্যের উদ্দেশে। যত দূর জানা গেছে, রামপালের বিভিন্ন গ্রাম ছাড়াও অন্যান্য উপজেলার বহু গ্রাম থেকেও লোক এসেছিল। এর আগে তাদের ঘরবাড়ি লুট হয়ে গেছে। এখন শুধু প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে এই যাত্রা। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা গেছে, ওই দিন দুপুর ১টার দিকে দুটি ছিপ নৌকা ২৫-৩০ জন লোক নিয়ে পুব থেকে কুমারখালী নদী দিয়ে দ্রুতবেগে আসতে দেখা যায়। একটি নৌকা ডাকরা হাইস্কুলের পুব পাশে কুমারখালী খালে ঢোকে, অন্যটি একটু পশ্চিমে এগিয়ে মাদারতলী খালের মধ্যে ঢুকে ডাকরা বাজারে থামায়। নৌকার লোকগুলো দ্রুত ডাঙায় নেমে গুলি শুরু করে। গুলি করতে করতে তারা ডাকরা কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। অন্যদিকে কুমারখালী খালের মধ্যে থাকা নৌকার লোকজনও তীরে নেমে গুলি করতে করতে কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। গুলির পর গুলি। দুই দিক থেকে গুলির শব্দ শুনে নৌকা ও তীরে অবস্থানরত লোকজন দিশাহারা হয়ে পড়ে। প্রাণ বাঁচাতে তারা জ্ঞানশূন্য অবস্থায় যে যেদিকে পারে ছুটতে থাকে। দুই দিকের গুলিতে বহু লোক প্রাণ হারায়। মৃতের রক্তে রঞ্জিত হয় সব জায়গা। শুধু রক্ত আর রক্ত। যেখানে-সেখানে, পথে-ঘাটে, পুকুরে-নদীতে বহু লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

তারপর শুরু হয় লুটপাট আর অগ্নিসংযোগ। আগুনের শিখা দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে শূন্যে। তা দেখে পালিয়ে থাকা লোকজন ভীত হয়ে আবারও ছুটতে থাকে। ছুটছে তো ছুটছেই ভিন্ন গ্রামের দিকে। পাশের গ্রাম ছাড়াও বহু লোক নদী সাঁতরে বাঁশতলী গ্রামেও আশ্রয় নেয়। জানা গেছে, আহতদেরও ছোরা ও বেয়নেট দিয়ে কুপিয়ে মেরেছিল খুনিরা। বেশ কিছুক্ষণ এভাবে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে তারা এলাকা ছেড়ে যায়। যারা সবকিছু হারিয়ে দেশের মাটি ত্যাগ করে একটুখানি বাঁচার আশায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ পথে নেমেছিল তারাই পথের মাঝে প্রাণ হারাল। স্ত্রীর সামনে স্বামী, মায়ের সামনে সন্তান, বোনের সামনে ভাইকে হত্যা করে পৈশাচিক আনন্দের স্বাদ মিটিয়ে ঘাতকরা চলে যায়। বাগেরহাট থেকে দুটি ছিপ নৌকা নিয়ে ডাকরায় এসে যারা শত শত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিল তাদের নেতৃত্বে ছিল বাগেরহাটের কুখ্যাত রাজাকার কমান্ডার রজ্জব আলী ফকির। সঙ্গে ছিল তারই অনুগামী একদল রাজাকার। এখানকার অবস্থান এবং লোক জড়ো হওয়ার খবর তাদের জানার কথা নয়। নিশ্চয়ই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা এসেছিল যা সহজেই অনুমেয়।

অভিশপ্ত ডাকরা গ্রাম। জীবন বাঁচাতে এসে যারা জীবন দিয়ে গেছেন কে রাখে তাদের খবর। সেদিনের ঘটনা একদিন বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাবে। সত্যি ঘটনা একদিন মিথ্যা হয়ে যাবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো এ ঘটনা বিশ্বাসই করবে না। সেদিন যেখানে এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিল সে স্থান আজ নদীগর্ভে।। ডাকরা বাজার, সেই পুরনো কালী মন্দির আজ সে স্থানে নেই। বহু মানুষের রক্তে রঞ্জিত ডাকরার মাটি কুমারখালী নদী আপন বুকে গ্রহণ করে রক্তের দাগ মুছে দিয়েছে। তবু এলাকাবাসী প্রতি বছর ২১ মে নিহতদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে থাকে।

বহু বছর পার হয়ে গেছে। দেশ আজ স্বাধীন। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় ডাকরা হাইস্কুলের পাশেই একটি স্মৃতিসৌধ গড়ে উঠেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করেন। যাদের উদ্দেশে এ স্মৃতিসৌধ তারা আর কোনো দিন ফিরে আসবে না। স্মৃতিসৌধ শুধু স্মৃতি হয়ে থাকবে। ২১ মে প্রতি বছর আসবে আবার চলে যাবে। এলাকাবাসী হয়তো শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দিয়ে স্মৃতিসৌধ ফুলে ফুলে সাজাবে। তবে এটুকু কামনা করি, ’৭১-এর ২১ মে হৃদয়বিদারক যে ঘটনাটি ঘটে গেছে সেই দিন যেন আর কোনো দিনই আমাদের মাঝে ফিরে না আসে।

 

লেখক : সাহিত্যিক ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা-কর্মীকে অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
নেতা-কর্মীকে অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন

রকমারি লাইফ স্টাইল