শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

ডাকরা গণহত্যা

বিষ্ণুপদ বাগচী
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকরা গণহত্যা

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে  সবচেয়ে বিভীষিকাময় ও বেদনাদায়ক অধ্যায় গণহত্যা। একের অধিক মানুষকে হত্যাকেই সাধারণত গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদররা এ দেশের সাধারণ মানুষের ওপর অমানুষিক অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছিল। তার মধ্যে গণহত্যা ছিল ভয়াবহ ও মর্মন্তুদ। পাকিস্তানি বাহিনী ২৫ মার্চ প্রথমে ‘অপারেশন সার্চলাইট’, এরপর ‘সার্চ অ্যান্ড ডেস্ট্রয়’ অভিযান পরিচালনা করে। এতে দেশের  প্রত্যন্ত অঞ্চলে হত্যা ও নির্যাতনের বহু ঘটনা ঘটে। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ গণহত্যায় ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়। এসব শহীদের মধ্যে সদ্যোজাত শিশু থেকে বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ ছিল। সাধারণত আওয়ামী লীগ সমর্থিত বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অন্ধ সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত হিন্দুদের তারা নিশানা করেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোনো একটি দেশে এত অল্প সময়ে এত হত্যা হয়নি। যদিও আমরা বলি ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়েছে কিন্তু সংখ্যাটি আরও বেশি হবে বলে এক জরিপে বলা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে গণহত্যা, বধ্যভূমি, নির্যাতন উঠে এলেও গুরুত্বটা কমই দেওয়া হয়েছিল। সে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগের ব্যাপারটি কিছুটা আড়ালে পড়ে গেছে বলে মনে হয়। ভয়াবহতার দিক দিয়ে খুলনার চুকনগরের গণহত্যার পরই উল্লেখ করা যায় ডাকরার গণহত্যার ঘটনা। ডাকরা গ্রামে ১৯৭১-এর ২১ মে শুক্রবার গণহত্যাটি সংঘটিত হয়েছিল। এখানে সেদিন ৬ শতাধিক মানুষ হত্যার শিকার হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এ গণহত্যার ঘটনাটি সেভাবে প্রচারিত হয়নি।

বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার একটি ছোট্ট গ্রাম ডাকরা। উত্তর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কুমারখালী নদী। নদীর উত্তরে বাঁশতলী, দক্ষিণে বড় কাটালী, পুবে কুমারখালী ও পশ্চিমে রোমজাইপুর গ্রাম। উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নদীর দক্ষিণ পাড়েই ডাকরা বাজার। বাজারের অনতিদূরে শতাধিক বছরের পুরনো একটি কালী মন্দির। এখানেই জড়ো হয়েছিল ভারত গমনেচ্ছু কয়েক হাজার মানুষ। কালী মন্দিরের আশপাশে বেশ কিছু ব্রাহ্মণ পরিবারের বাস। তাঁরাই মূলত ওই মন্দিরের সেবক। তাদের মধ্যে বিনোদ বিহারী চক্রবর্তী নামে একজন ধর্মীয় গুরু ছিলেন। তাঁর বহু শিষ্য ছিল বিভিন্ন গ্রামে। প্রাণরক্ষার তাগিদে তাঁকে নিয়ে ভারতে চলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁর শিষ্যরা নৌকাযোগে ও পায়ে হেঁটে সেখানে এসেছিল। অন্যান্য গ্রাম থেকেও বহু পরিবার এসে জড়ো হয়েছিল। স্রোত অনুকূলে না থাকায় তারা মূলত সেখানে অবস্থান করছিল। এখানে ক্ষণিকের যাত্রাবিরতি। তারপর আবার রওনা দিতে হবে গন্তব্যের উদ্দেশে। যত দূর জানা গেছে, রামপালের বিভিন্ন গ্রাম ছাড়াও অন্যান্য উপজেলার বহু গ্রাম থেকেও লোক এসেছিল। এর আগে তাদের ঘরবাড়ি লুট হয়ে গেছে। এখন শুধু প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে এই যাত্রা। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা গেছে, ওই দিন দুপুর ১টার দিকে দুটি ছিপ নৌকা ২৫-৩০ জন লোক নিয়ে পুব থেকে কুমারখালী নদী দিয়ে দ্রুতবেগে আসতে দেখা যায়। একটি নৌকা ডাকরা হাইস্কুলের পুব পাশে কুমারখালী খালে ঢোকে, অন্যটি একটু পশ্চিমে এগিয়ে মাদারতলী খালের মধ্যে ঢুকে ডাকরা বাজারে থামায়। নৌকার লোকগুলো দ্রুত ডাঙায় নেমে গুলি শুরু করে। গুলি করতে করতে তারা ডাকরা কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। অন্যদিকে কুমারখালী খালের মধ্যে থাকা নৌকার লোকজনও তীরে নেমে গুলি করতে করতে কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। গুলির পর গুলি। দুই দিক থেকে গুলির শব্দ শুনে নৌকা ও তীরে অবস্থানরত লোকজন দিশাহারা হয়ে পড়ে। প্রাণ বাঁচাতে তারা জ্ঞানশূন্য অবস্থায় যে যেদিকে পারে ছুটতে থাকে। দুই দিকের গুলিতে বহু লোক প্রাণ হারায়। মৃতের রক্তে রঞ্জিত হয় সব জায়গা। শুধু রক্ত আর রক্ত। যেখানে-সেখানে, পথে-ঘাটে, পুকুরে-নদীতে বহু লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

তারপর শুরু হয় লুটপাট আর অগ্নিসংযোগ। আগুনের শিখা দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে শূন্যে। তা দেখে পালিয়ে থাকা লোকজন ভীত হয়ে আবারও ছুটতে থাকে। ছুটছে তো ছুটছেই ভিন্ন গ্রামের দিকে। পাশের গ্রাম ছাড়াও বহু লোক নদী সাঁতরে বাঁশতলী গ্রামেও আশ্রয় নেয়। জানা গেছে, আহতদেরও ছোরা ও বেয়নেট দিয়ে কুপিয়ে মেরেছিল খুনিরা। বেশ কিছুক্ষণ এভাবে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে তারা এলাকা ছেড়ে যায়। যারা সবকিছু হারিয়ে দেশের মাটি ত্যাগ করে একটুখানি বাঁচার আশায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ পথে নেমেছিল তারাই পথের মাঝে প্রাণ হারাল। স্ত্রীর সামনে স্বামী, মায়ের সামনে সন্তান, বোনের সামনে ভাইকে হত্যা করে পৈশাচিক আনন্দের স্বাদ মিটিয়ে ঘাতকরা চলে যায়। বাগেরহাট থেকে দুটি ছিপ নৌকা নিয়ে ডাকরায় এসে যারা শত শত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিল তাদের নেতৃত্বে ছিল বাগেরহাটের কুখ্যাত রাজাকার কমান্ডার রজ্জব আলী ফকির। সঙ্গে ছিল তারই অনুগামী একদল রাজাকার। এখানকার অবস্থান এবং লোক জড়ো হওয়ার খবর তাদের জানার কথা নয়। নিশ্চয়ই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা এসেছিল যা সহজেই অনুমেয়।

অভিশপ্ত ডাকরা গ্রাম। জীবন বাঁচাতে এসে যারা জীবন দিয়ে গেছেন কে রাখে তাদের খবর। সেদিনের ঘটনা একদিন বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাবে। সত্যি ঘটনা একদিন মিথ্যা হয়ে যাবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো এ ঘটনা বিশ্বাসই করবে না। সেদিন যেখানে এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিল সে স্থান আজ নদীগর্ভে।। ডাকরা বাজার, সেই পুরনো কালী মন্দির আজ সে স্থানে নেই। বহু মানুষের রক্তে রঞ্জিত ডাকরার মাটি কুমারখালী নদী আপন বুকে গ্রহণ করে রক্তের দাগ মুছে দিয়েছে। তবু এলাকাবাসী প্রতি বছর ২১ মে নিহতদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে থাকে।

বহু বছর পার হয়ে গেছে। দেশ আজ স্বাধীন। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় ডাকরা হাইস্কুলের পাশেই একটি স্মৃতিসৌধ গড়ে উঠেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করেন। যাদের উদ্দেশে এ স্মৃতিসৌধ তারা আর কোনো দিন ফিরে আসবে না। স্মৃতিসৌধ শুধু স্মৃতি হয়ে থাকবে। ২১ মে প্রতি বছর আসবে আবার চলে যাবে। এলাকাবাসী হয়তো শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দিয়ে স্মৃতিসৌধ ফুলে ফুলে সাজাবে। তবে এটুকু কামনা করি, ’৭১-এর ২১ মে হৃদয়বিদারক যে ঘটনাটি ঘটে গেছে সেই দিন যেন আর কোনো দিনই আমাদের মাঝে ফিরে না আসে।

 

লেখক : সাহিত্যিক ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

এই মাত্র | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য

৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল

নগর জীবন