শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

ডাকরা গণহত্যা

বিষ্ণুপদ বাগচী
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকরা গণহত্যা

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে  সবচেয়ে বিভীষিকাময় ও বেদনাদায়ক অধ্যায় গণহত্যা। একের অধিক মানুষকে হত্যাকেই সাধারণত গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদররা এ দেশের সাধারণ মানুষের ওপর অমানুষিক অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছিল। তার মধ্যে গণহত্যা ছিল ভয়াবহ ও মর্মন্তুদ। পাকিস্তানি বাহিনী ২৫ মার্চ প্রথমে ‘অপারেশন সার্চলাইট’, এরপর ‘সার্চ অ্যান্ড ডেস্ট্রয়’ অভিযান পরিচালনা করে। এতে দেশের  প্রত্যন্ত অঞ্চলে হত্যা ও নির্যাতনের বহু ঘটনা ঘটে। ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ গণহত্যায় ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়। এসব শহীদের মধ্যে সদ্যোজাত শিশু থেকে বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ ছিল। সাধারণত আওয়ামী লীগ সমর্থিত বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অন্ধ সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত হিন্দুদের তারা নিশানা করেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোনো একটি দেশে এত অল্প সময়ে এত হত্যা হয়নি। যদিও আমরা বলি ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়েছে কিন্তু সংখ্যাটি আরও বেশি হবে বলে এক জরিপে বলা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে গণহত্যা, বধ্যভূমি, নির্যাতন উঠে এলেও গুরুত্বটা কমই দেওয়া হয়েছিল। সে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগের ব্যাপারটি কিছুটা আড়ালে পড়ে গেছে বলে মনে হয়। ভয়াবহতার দিক দিয়ে খুলনার চুকনগরের গণহত্যার পরই উল্লেখ করা যায় ডাকরার গণহত্যার ঘটনা। ডাকরা গ্রামে ১৯৭১-এর ২১ মে শুক্রবার গণহত্যাটি সংঘটিত হয়েছিল। এখানে সেদিন ৬ শতাধিক মানুষ হত্যার শিকার হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এ গণহত্যার ঘটনাটি সেভাবে প্রচারিত হয়নি।

বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার একটি ছোট্ট গ্রাম ডাকরা। উত্তর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কুমারখালী নদী। নদীর উত্তরে বাঁশতলী, দক্ষিণে বড় কাটালী, পুবে কুমারখালী ও পশ্চিমে রোমজাইপুর গ্রাম। উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নদীর দক্ষিণ পাড়েই ডাকরা বাজার। বাজারের অনতিদূরে শতাধিক বছরের পুরনো একটি কালী মন্দির। এখানেই জড়ো হয়েছিল ভারত গমনেচ্ছু কয়েক হাজার মানুষ। কালী মন্দিরের আশপাশে বেশ কিছু ব্রাহ্মণ পরিবারের বাস। তাঁরাই মূলত ওই মন্দিরের সেবক। তাদের মধ্যে বিনোদ বিহারী চক্রবর্তী নামে একজন ধর্মীয় গুরু ছিলেন। তাঁর বহু শিষ্য ছিল বিভিন্ন গ্রামে। প্রাণরক্ষার তাগিদে তাঁকে নিয়ে ভারতে চলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁর শিষ্যরা নৌকাযোগে ও পায়ে হেঁটে সেখানে এসেছিল। অন্যান্য গ্রাম থেকেও বহু পরিবার এসে জড়ো হয়েছিল। স্রোত অনুকূলে না থাকায় তারা মূলত সেখানে অবস্থান করছিল। এখানে ক্ষণিকের যাত্রাবিরতি। তারপর আবার রওনা দিতে হবে গন্তব্যের উদ্দেশে। যত দূর জানা গেছে, রামপালের বিভিন্ন গ্রাম ছাড়াও অন্যান্য উপজেলার বহু গ্রাম থেকেও লোক এসেছিল। এর আগে তাদের ঘরবাড়ি লুট হয়ে গেছে। এখন শুধু প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে এই যাত্রা। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা গেছে, ওই দিন দুপুর ১টার দিকে দুটি ছিপ নৌকা ২৫-৩০ জন লোক নিয়ে পুব থেকে কুমারখালী নদী দিয়ে দ্রুতবেগে আসতে দেখা যায়। একটি নৌকা ডাকরা হাইস্কুলের পুব পাশে কুমারখালী খালে ঢোকে, অন্যটি একটু পশ্চিমে এগিয়ে মাদারতলী খালের মধ্যে ঢুকে ডাকরা বাজারে থামায়। নৌকার লোকগুলো দ্রুত ডাঙায় নেমে গুলি শুরু করে। গুলি করতে করতে তারা ডাকরা কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। অন্যদিকে কুমারখালী খালের মধ্যে থাকা নৌকার লোকজনও তীরে নেমে গুলি করতে করতে কালী মন্দিরের দিকে এগোতে থাকে। গুলির পর গুলি। দুই দিক থেকে গুলির শব্দ শুনে নৌকা ও তীরে অবস্থানরত লোকজন দিশাহারা হয়ে পড়ে। প্রাণ বাঁচাতে তারা জ্ঞানশূন্য অবস্থায় যে যেদিকে পারে ছুটতে থাকে। দুই দিকের গুলিতে বহু লোক প্রাণ হারায়। মৃতের রক্তে রঞ্জিত হয় সব জায়গা। শুধু রক্ত আর রক্ত। যেখানে-সেখানে, পথে-ঘাটে, পুকুরে-নদীতে বহু লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

তারপর শুরু হয় লুটপাট আর অগ্নিসংযোগ। আগুনের শিখা দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে শূন্যে। তা দেখে পালিয়ে থাকা লোকজন ভীত হয়ে আবারও ছুটতে থাকে। ছুটছে তো ছুটছেই ভিন্ন গ্রামের দিকে। পাশের গ্রাম ছাড়াও বহু লোক নদী সাঁতরে বাঁশতলী গ্রামেও আশ্রয় নেয়। জানা গেছে, আহতদেরও ছোরা ও বেয়নেট দিয়ে কুপিয়ে মেরেছিল খুনিরা। বেশ কিছুক্ষণ এভাবে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে তারা এলাকা ছেড়ে যায়। যারা সবকিছু হারিয়ে দেশের মাটি ত্যাগ করে একটুখানি বাঁচার আশায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ পথে নেমেছিল তারাই পথের মাঝে প্রাণ হারাল। স্ত্রীর সামনে স্বামী, মায়ের সামনে সন্তান, বোনের সামনে ভাইকে হত্যা করে পৈশাচিক আনন্দের স্বাদ মিটিয়ে ঘাতকরা চলে যায়। বাগেরহাট থেকে দুটি ছিপ নৌকা নিয়ে ডাকরায় এসে যারা শত শত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিল তাদের নেতৃত্বে ছিল বাগেরহাটের কুখ্যাত রাজাকার কমান্ডার রজ্জব আলী ফকির। সঙ্গে ছিল তারই অনুগামী একদল রাজাকার। এখানকার অবস্থান এবং লোক জড়ো হওয়ার খবর তাদের জানার কথা নয়। নিশ্চয়ই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা এসেছিল যা সহজেই অনুমেয়।

অভিশপ্ত ডাকরা গ্রাম। জীবন বাঁচাতে এসে যারা জীবন দিয়ে গেছেন কে রাখে তাদের খবর। সেদিনের ঘটনা একদিন বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাবে। সত্যি ঘটনা একদিন মিথ্যা হয়ে যাবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো এ ঘটনা বিশ্বাসই করবে না। সেদিন যেখানে এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিল সে স্থান আজ নদীগর্ভে।। ডাকরা বাজার, সেই পুরনো কালী মন্দির আজ সে স্থানে নেই। বহু মানুষের রক্তে রঞ্জিত ডাকরার মাটি কুমারখালী নদী আপন বুকে গ্রহণ করে রক্তের দাগ মুছে দিয়েছে। তবু এলাকাবাসী প্রতি বছর ২১ মে নিহতদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে থাকে।

বহু বছর পার হয়ে গেছে। দেশ আজ স্বাধীন। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় ডাকরা হাইস্কুলের পাশেই একটি স্মৃতিসৌধ গড়ে উঠেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করেন। যাদের উদ্দেশে এ স্মৃতিসৌধ তারা আর কোনো দিন ফিরে আসবে না। স্মৃতিসৌধ শুধু স্মৃতি হয়ে থাকবে। ২১ মে প্রতি বছর আসবে আবার চলে যাবে। এলাকাবাসী হয়তো শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দিয়ে স্মৃতিসৌধ ফুলে ফুলে সাজাবে। তবে এটুকু কামনা করি, ’৭১-এর ২১ মে হৃদয়বিদারক যে ঘটনাটি ঘটে গেছে সেই দিন যেন আর কোনো দিনই আমাদের মাঝে ফিরে না আসে।

 

লেখক : সাহিত্যিক ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক