শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ মে, ২০২১

কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

অধ্যাপক ডা. রওশন আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

নিরাপদ মাতৃত্ব একজন মায়ের  অধিকার। তিনি এ অধিকারবলে তাঁর নিজের জীবন সুস্থ রাখার এবং একটি সুস্থ সন্তান পাওয়ার অধিকার রাখেন।  ১৯৮৭ সালে পৃথিবীজুড়ে যখন মাতৃস্বাস্থ্য নিয়ে কথা উঠল তখনই Safe Motherhood initiative ঠিক করল উন্নয়নশীল দেশগুলোয় মা এবং স্বাস্থ্যকর্র্মীদের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য একটি দিন নির্দিষ্ট করে তা পালনের। বাংলাদেশেও এ দিনটি ঠিক করা হয়েছে ২৮ মে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও এ নিরাপদ মাতৃত্ব রক্ষা করার জন্য চারটি সুপারিশমালা দিয়েছে- ১. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ২. নিরাপদ প্রসবব্যবস্থা ৩. জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ ৪. জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা। সেই সঙ্গে এ Safe Motherhood ছয়টি Pillar অথবা খুঁটির ওপর কাজ করার কথা বলেছে- ১. জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ২. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ৩. প্রসবকালীন সেবা ৪. প্রসব-পরবর্তী সেবা ৫. গর্ভপাত-পরবর্তী সেবা ও ৬. যৌনবাহিত রোগ/এইচআইভি রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণ। এসব ঘোষণার পরও সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় ৮০০ মা জীবন দিচ্ছেন প্রসবকালীন এবং প্রসবের সময়/প্রসব -পরবর্তী জটিলতার কারণে।

বাংলাদেশে প্রতিদিন ১৪ জন মা এসব জটিলতায় জীবন দিচ্ছেন। আমরা যদি বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার চারটি পিলারের কথা ধরি তাহলে দেখি প্রথম পিলারটি ANC অর্থাৎ প্রসব-পূর্ববর্তী পরিচর্যার কথা। নিরাপদ মাতৃত্ব সেবা দেওয়ার এটি একটি প্রথম শর্ত। কারণ যখনই একজন নারী গর্ভবতী হবেন তখনই তাঁকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করতে হবে এবং তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী সেবার মধ্যে কমপক্ষে আটবার চিকিৎসক অথবা স্বাস্থ্যকর্মীর মাধ্যমে সেবা নিতে হবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এসে। বাংলাদেশে মাত্র একবার এ সেবা নেন ৮২ শতাংশ মা, সর্বোচ্চ চারবার আসেন ৪৭ শতাংশ মা এবং দেখা যায় এর মধ্যে মানসম্পন্ন সেবা পান মাত্র ১৮ শতাংশ। মানসম্পন্ন সেবা বলতে আমরা বুঝি ১. কমপক্ষে চারবার তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী (ANC) সেবা নিতে হবে প্রসবঝুঁকি এড়ানোর জন্য ২. কমপক্ষে একবার তাঁকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৩. তাঁর ওজন ও রক্তের চাপ মাপতে হবে ৪. তাঁর রক্তের শর্করা (Blood Sugar) ও প্রস্রাবের পরীক্ষা ৫. এবং তাঁকে প্রসবকালীন ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।

বাংলাদেশে এখনো ৫০ শতাংশ মা বাড়িতে ডেলিভারি করান, বাকি ৫০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি অর্থাৎ সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে হয়। এর মধ্যে ৩২ শতাংশ প্রসব সরকারি হাসপাতাল, ১৪ শতাংশ প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিকে আর ৪ শতাংশ হয় দাতা সংস্থাদের ক্লিনিকে।

এরই মধ্যে প্রসবকালীন, প্রসবের সময় এবং প্রসব-পরবর্তী সময়ের জটিলতায় মাতৃমৃত্যু প্রতি ১ লাখ মায়ের মধ্যে ১৬৫ জন। মাতৃমৃত্যুর প্রধান দুটি কারণ অতিরিক্ত ক্ষরণ ও খিঁচুনি এবং এ দুটি কারণই প্রতিরোধযোগ্য।

বর্তমানে প্রতি বছর ৩২ লাখ মা সন্তান জন্ম দেন, তার মধ্যে স্বাভাবিক প্রসব হয় প্রায় ২১ লাখ ৪২ হাজার (৬৯%) এবং সিজারিয়ান হয় ৯ লাখ ৫২ হাজার (৩২%)। আমাদের সামনে সব পরিসংখ্যানই বলে দেয় আমাদের অবশ্যই মানসম্পন্ন প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা দিতে হবে (Quality ANC), ২৪/৭ দিন প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে এবং পরীক্ষিত সেবাসমূহ নিশ্চিত করতে হবে (Ensure Evidence based Care-EEC).

সবকিছুই করা সম্ভব। সেজন্য আমাদের অবশ্যই নিরাপদে মাতৃত্ব সেবার প্রতি জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিতে হবে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যের অবকাঠামো পৃথিবীর যে কোনো দেশের চেয়েই বিজ্ঞানসম্মত এবং উন্নত। তার পরও আমাদের এ অবস্থা কেন? বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমাদের সেবা প্রদানের মানবসম্পদ হওয়া উচিত প্রতি ১০ হাজারে ৪৫ জন সেখানে আমাদের প্রতি ১০ হাজারে কাজ করছেন আটজন মাত্র। তাহলে প্রথমেই হচ্ছে সেবাদানের জন্য সবচেয়ে জরুরি মানবসম্পদ। প্রসবসেবার জন্য অন্যতম মানবসম্পদ মিডওয়াইফ। মিডওয়াইফ তৈরি করতে হবে। তারাই মূলত প্রসবকালীন এ যাত্রায় সেবা দান করবেন। এ ছাড়া প্রসবের সময় তাদের জন্য প্রতিষ্ঠানকে অর্থাৎ চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোয় মাতৃবান্ধব প্রসবঘর তৈরি রাখতে হবে। সেখানে তাদের সঙ্গে তাদের একজন সঙ্গী রাখা হবে যিনি তাকে সাহস দেবেন, তার ব্যথা সম্পর্কে বোঝাবেন। স্বাস্থ্যকর্মীদের দায়িত্ব হবে মর্যাদা ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়া। এর পরই আসে ২৪/৭ অর্থাৎ সপ্তাহের সাত দিনই ২৪ ঘণ্টা প্রসূতি মা সেবা কেন্দ্রে সেবা পাবেন সেই প্রস্তুতি রাখা। বর্তমান প্রসবঘরটি মাতৃবান্ধব করার জন্য স্বাস্থ্য পরিদফতর, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পেশাজীবীদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিটি প্রসবঘরে রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি বন্ধের জন্য জরুরি ওষুধ রাখার ব্যবস্থা করেছে এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবের জন্য স্কুয়াটিং চেয়ার, বেঞ্চসহ সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হবে এবং হচ্ছে।

প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি বাড়ানোর জন্য যে ৫০ শতাংশ বাড়িতে হচ্ছে তাদের আহ্বান করতে হবে। বর্তমানে মাতৃমৃত্যুর প্রধান যে দুটি কারণ রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি, এ দুটিই কিন্তু বাড়িতে প্রসবের জন্য হচ্ছে। বাড়িতে জরুরি ভিত্তিতে রক্তক্ষরণ বন্ধের জন্য দুটি বড়ি তাদের দিয়ে দেওয়া হয় নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে, যার মূল্য খুবই কম। প্রসবের পরপর মিসোপ্রস্টল নামে এ দুটো বড়ি জিবের নিচে দিয়ে দিলে প্রাথমিক রক্তক্ষরণ অনেকটাই কমে যায়। খিঁচুনি বন্ধ করার জন্য দুটি ইনজেকশন মাংসপেশিতে দিয়ে দিলে পরবর্তী খিঁচুনির জটিলতাও অনেকটা কমে যায়। সব প্রচেষ্টা সফলে আমাদের কাজ করতে হবে। আজকের এই নিরাপদ মাতৃত্ব দিবসে মায়ের অধিকারের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। পরিবার, সমাজ, পেশাগত সফলে সবাইকে একসঙ্গে ফিরে তাকাতে, ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আমরা আমাদের আর একজন মাকেও সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় কোনো জটিলতায় মৃত্যুর অভিশাপে যেতে দেব না- এই হোক নিরাপদ  মাতৃত্ব দিবসের অঙ্গীকার।

লেখক : সাবেক বিভাগীয় প্রধান (প্রসূতি ও স্ত্রী রোগ বিভাগ) হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সাবেক সভাপতি, ওজিএসবি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক