শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ মে, ২০২১

কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

অধ্যাপক ডা. রওশন আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

নিরাপদ মাতৃত্ব একজন মায়ের  অধিকার। তিনি এ অধিকারবলে তাঁর নিজের জীবন সুস্থ রাখার এবং একটি সুস্থ সন্তান পাওয়ার অধিকার রাখেন।  ১৯৮৭ সালে পৃথিবীজুড়ে যখন মাতৃস্বাস্থ্য নিয়ে কথা উঠল তখনই Safe Motherhood initiative ঠিক করল উন্নয়নশীল দেশগুলোয় মা এবং স্বাস্থ্যকর্র্মীদের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য একটি দিন নির্দিষ্ট করে তা পালনের। বাংলাদেশেও এ দিনটি ঠিক করা হয়েছে ২৮ মে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও এ নিরাপদ মাতৃত্ব রক্ষা করার জন্য চারটি সুপারিশমালা দিয়েছে- ১. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ২. নিরাপদ প্রসবব্যবস্থা ৩. জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ ৪. জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা। সেই সঙ্গে এ Safe Motherhood ছয়টি Pillar অথবা খুঁটির ওপর কাজ করার কথা বলেছে- ১. জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ২. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ৩. প্রসবকালীন সেবা ৪. প্রসব-পরবর্তী সেবা ৫. গর্ভপাত-পরবর্তী সেবা ও ৬. যৌনবাহিত রোগ/এইচআইভি রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণ। এসব ঘোষণার পরও সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় ৮০০ মা জীবন দিচ্ছেন প্রসবকালীন এবং প্রসবের সময়/প্রসব -পরবর্তী জটিলতার কারণে।

বাংলাদেশে প্রতিদিন ১৪ জন মা এসব জটিলতায় জীবন দিচ্ছেন। আমরা যদি বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার চারটি পিলারের কথা ধরি তাহলে দেখি প্রথম পিলারটি ANC অর্থাৎ প্রসব-পূর্ববর্তী পরিচর্যার কথা। নিরাপদ মাতৃত্ব সেবা দেওয়ার এটি একটি প্রথম শর্ত। কারণ যখনই একজন নারী গর্ভবতী হবেন তখনই তাঁকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করতে হবে এবং তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী সেবার মধ্যে কমপক্ষে আটবার চিকিৎসক অথবা স্বাস্থ্যকর্মীর মাধ্যমে সেবা নিতে হবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এসে। বাংলাদেশে মাত্র একবার এ সেবা নেন ৮২ শতাংশ মা, সর্বোচ্চ চারবার আসেন ৪৭ শতাংশ মা এবং দেখা যায় এর মধ্যে মানসম্পন্ন সেবা পান মাত্র ১৮ শতাংশ। মানসম্পন্ন সেবা বলতে আমরা বুঝি ১. কমপক্ষে চারবার তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী (ANC) সেবা নিতে হবে প্রসবঝুঁকি এড়ানোর জন্য ২. কমপক্ষে একবার তাঁকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৩. তাঁর ওজন ও রক্তের চাপ মাপতে হবে ৪. তাঁর রক্তের শর্করা (Blood Sugar) ও প্রস্রাবের পরীক্ষা ৫. এবং তাঁকে প্রসবকালীন ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।

বাংলাদেশে এখনো ৫০ শতাংশ মা বাড়িতে ডেলিভারি করান, বাকি ৫০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি অর্থাৎ সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে হয়। এর মধ্যে ৩২ শতাংশ প্রসব সরকারি হাসপাতাল, ১৪ শতাংশ প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিকে আর ৪ শতাংশ হয় দাতা সংস্থাদের ক্লিনিকে।

এরই মধ্যে প্রসবকালীন, প্রসবের সময় এবং প্রসব-পরবর্তী সময়ের জটিলতায় মাতৃমৃত্যু প্রতি ১ লাখ মায়ের মধ্যে ১৬৫ জন। মাতৃমৃত্যুর প্রধান দুটি কারণ অতিরিক্ত ক্ষরণ ও খিঁচুনি এবং এ দুটি কারণই প্রতিরোধযোগ্য।

বর্তমানে প্রতি বছর ৩২ লাখ মা সন্তান জন্ম দেন, তার মধ্যে স্বাভাবিক প্রসব হয় প্রায় ২১ লাখ ৪২ হাজার (৬৯%) এবং সিজারিয়ান হয় ৯ লাখ ৫২ হাজার (৩২%)। আমাদের সামনে সব পরিসংখ্যানই বলে দেয় আমাদের অবশ্যই মানসম্পন্ন প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা দিতে হবে (Quality ANC), ২৪/৭ দিন প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে এবং পরীক্ষিত সেবাসমূহ নিশ্চিত করতে হবে (Ensure Evidence based Care-EEC).

সবকিছুই করা সম্ভব। সেজন্য আমাদের অবশ্যই নিরাপদে মাতৃত্ব সেবার প্রতি জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিতে হবে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যের অবকাঠামো পৃথিবীর যে কোনো দেশের চেয়েই বিজ্ঞানসম্মত এবং উন্নত। তার পরও আমাদের এ অবস্থা কেন? বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমাদের সেবা প্রদানের মানবসম্পদ হওয়া উচিত প্রতি ১০ হাজারে ৪৫ জন সেখানে আমাদের প্রতি ১০ হাজারে কাজ করছেন আটজন মাত্র। তাহলে প্রথমেই হচ্ছে সেবাদানের জন্য সবচেয়ে জরুরি মানবসম্পদ। প্রসবসেবার জন্য অন্যতম মানবসম্পদ মিডওয়াইফ। মিডওয়াইফ তৈরি করতে হবে। তারাই মূলত প্রসবকালীন এ যাত্রায় সেবা দান করবেন। এ ছাড়া প্রসবের সময় তাদের জন্য প্রতিষ্ঠানকে অর্থাৎ চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোয় মাতৃবান্ধব প্রসবঘর তৈরি রাখতে হবে। সেখানে তাদের সঙ্গে তাদের একজন সঙ্গী রাখা হবে যিনি তাকে সাহস দেবেন, তার ব্যথা সম্পর্কে বোঝাবেন। স্বাস্থ্যকর্মীদের দায়িত্ব হবে মর্যাদা ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়া। এর পরই আসে ২৪/৭ অর্থাৎ সপ্তাহের সাত দিনই ২৪ ঘণ্টা প্রসূতি মা সেবা কেন্দ্রে সেবা পাবেন সেই প্রস্তুতি রাখা। বর্তমান প্রসবঘরটি মাতৃবান্ধব করার জন্য স্বাস্থ্য পরিদফতর, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পেশাজীবীদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিটি প্রসবঘরে রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি বন্ধের জন্য জরুরি ওষুধ রাখার ব্যবস্থা করেছে এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবের জন্য স্কুয়াটিং চেয়ার, বেঞ্চসহ সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হবে এবং হচ্ছে।

প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি বাড়ানোর জন্য যে ৫০ শতাংশ বাড়িতে হচ্ছে তাদের আহ্বান করতে হবে। বর্তমানে মাতৃমৃত্যুর প্রধান যে দুটি কারণ রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি, এ দুটিই কিন্তু বাড়িতে প্রসবের জন্য হচ্ছে। বাড়িতে জরুরি ভিত্তিতে রক্তক্ষরণ বন্ধের জন্য দুটি বড়ি তাদের দিয়ে দেওয়া হয় নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে, যার মূল্য খুবই কম। প্রসবের পরপর মিসোপ্রস্টল নামে এ দুটো বড়ি জিবের নিচে দিয়ে দিলে প্রাথমিক রক্তক্ষরণ অনেকটাই কমে যায়। খিঁচুনি বন্ধ করার জন্য দুটি ইনজেকশন মাংসপেশিতে দিয়ে দিলে পরবর্তী খিঁচুনির জটিলতাও অনেকটা কমে যায়। সব প্রচেষ্টা সফলে আমাদের কাজ করতে হবে। আজকের এই নিরাপদ মাতৃত্ব দিবসে মায়ের অধিকারের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। পরিবার, সমাজ, পেশাগত সফলে সবাইকে একসঙ্গে ফিরে তাকাতে, ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আমরা আমাদের আর একজন মাকেও সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় কোনো জটিলতায় মৃত্যুর অভিশাপে যেতে দেব না- এই হোক নিরাপদ  মাতৃত্ব দিবসের অঙ্গীকার।

লেখক : সাবেক বিভাগীয় প্রধান (প্রসূতি ও স্ত্রী রোগ বিভাগ) হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সাবেক সভাপতি, ওজিএসবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা