শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ মে, ২০২১

কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

অধ্যাপক ডা. রওশন আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

নিরাপদ মাতৃত্ব একজন মায়ের  অধিকার। তিনি এ অধিকারবলে তাঁর নিজের জীবন সুস্থ রাখার এবং একটি সুস্থ সন্তান পাওয়ার অধিকার রাখেন।  ১৯৮৭ সালে পৃথিবীজুড়ে যখন মাতৃস্বাস্থ্য নিয়ে কথা উঠল তখনই Safe Motherhood initiative ঠিক করল উন্নয়নশীল দেশগুলোয় মা এবং স্বাস্থ্যকর্র্মীদের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য একটি দিন নির্দিষ্ট করে তা পালনের। বাংলাদেশেও এ দিনটি ঠিক করা হয়েছে ২৮ মে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও এ নিরাপদ মাতৃত্ব রক্ষা করার জন্য চারটি সুপারিশমালা দিয়েছে- ১. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ২. নিরাপদ প্রসবব্যবস্থা ৩. জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ ৪. জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা। সেই সঙ্গে এ Safe Motherhood ছয়টি Pillar অথবা খুঁটির ওপর কাজ করার কথা বলেছে- ১. জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ২. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ৩. প্রসবকালীন সেবা ৪. প্রসব-পরবর্তী সেবা ৫. গর্ভপাত-পরবর্তী সেবা ও ৬. যৌনবাহিত রোগ/এইচআইভি রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণ। এসব ঘোষণার পরও সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় ৮০০ মা জীবন দিচ্ছেন প্রসবকালীন এবং প্রসবের সময়/প্রসব -পরবর্তী জটিলতার কারণে।

বাংলাদেশে প্রতিদিন ১৪ জন মা এসব জটিলতায় জীবন দিচ্ছেন। আমরা যদি বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার চারটি পিলারের কথা ধরি তাহলে দেখি প্রথম পিলারটি ANC অর্থাৎ প্রসব-পূর্ববর্তী পরিচর্যার কথা। নিরাপদ মাতৃত্ব সেবা দেওয়ার এটি একটি প্রথম শর্ত। কারণ যখনই একজন নারী গর্ভবতী হবেন তখনই তাঁকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করতে হবে এবং তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী সেবার মধ্যে কমপক্ষে আটবার চিকিৎসক অথবা স্বাস্থ্যকর্মীর মাধ্যমে সেবা নিতে হবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এসে। বাংলাদেশে মাত্র একবার এ সেবা নেন ৮২ শতাংশ মা, সর্বোচ্চ চারবার আসেন ৪৭ শতাংশ মা এবং দেখা যায় এর মধ্যে মানসম্পন্ন সেবা পান মাত্র ১৮ শতাংশ। মানসম্পন্ন সেবা বলতে আমরা বুঝি ১. কমপক্ষে চারবার তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী (ANC) সেবা নিতে হবে প্রসবঝুঁকি এড়ানোর জন্য ২. কমপক্ষে একবার তাঁকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৩. তাঁর ওজন ও রক্তের চাপ মাপতে হবে ৪. তাঁর রক্তের শর্করা (Blood Sugar) ও প্রস্রাবের পরীক্ষা ৫. এবং তাঁকে প্রসবকালীন ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।

বাংলাদেশে এখনো ৫০ শতাংশ মা বাড়িতে ডেলিভারি করান, বাকি ৫০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি অর্থাৎ সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে হয়। এর মধ্যে ৩২ শতাংশ প্রসব সরকারি হাসপাতাল, ১৪ শতাংশ প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিকে আর ৪ শতাংশ হয় দাতা সংস্থাদের ক্লিনিকে।

এরই মধ্যে প্রসবকালীন, প্রসবের সময় এবং প্রসব-পরবর্তী সময়ের জটিলতায় মাতৃমৃত্যু প্রতি ১ লাখ মায়ের মধ্যে ১৬৫ জন। মাতৃমৃত্যুর প্রধান দুটি কারণ অতিরিক্ত ক্ষরণ ও খিঁচুনি এবং এ দুটি কারণই প্রতিরোধযোগ্য।

বর্তমানে প্রতি বছর ৩২ লাখ মা সন্তান জন্ম দেন, তার মধ্যে স্বাভাবিক প্রসব হয় প্রায় ২১ লাখ ৪২ হাজার (৬৯%) এবং সিজারিয়ান হয় ৯ লাখ ৫২ হাজার (৩২%)। আমাদের সামনে সব পরিসংখ্যানই বলে দেয় আমাদের অবশ্যই মানসম্পন্ন প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা দিতে হবে (Quality ANC), ২৪/৭ দিন প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে এবং পরীক্ষিত সেবাসমূহ নিশ্চিত করতে হবে (Ensure Evidence based Care-EEC).

সবকিছুই করা সম্ভব। সেজন্য আমাদের অবশ্যই নিরাপদে মাতৃত্ব সেবার প্রতি জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিতে হবে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যের অবকাঠামো পৃথিবীর যে কোনো দেশের চেয়েই বিজ্ঞানসম্মত এবং উন্নত। তার পরও আমাদের এ অবস্থা কেন? বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমাদের সেবা প্রদানের মানবসম্পদ হওয়া উচিত প্রতি ১০ হাজারে ৪৫ জন সেখানে আমাদের প্রতি ১০ হাজারে কাজ করছেন আটজন মাত্র। তাহলে প্রথমেই হচ্ছে সেবাদানের জন্য সবচেয়ে জরুরি মানবসম্পদ। প্রসবসেবার জন্য অন্যতম মানবসম্পদ মিডওয়াইফ। মিডওয়াইফ তৈরি করতে হবে। তারাই মূলত প্রসবকালীন এ যাত্রায় সেবা দান করবেন। এ ছাড়া প্রসবের সময় তাদের জন্য প্রতিষ্ঠানকে অর্থাৎ চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোয় মাতৃবান্ধব প্রসবঘর তৈরি রাখতে হবে। সেখানে তাদের সঙ্গে তাদের একজন সঙ্গী রাখা হবে যিনি তাকে সাহস দেবেন, তার ব্যথা সম্পর্কে বোঝাবেন। স্বাস্থ্যকর্মীদের দায়িত্ব হবে মর্যাদা ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়া। এর পরই আসে ২৪/৭ অর্থাৎ সপ্তাহের সাত দিনই ২৪ ঘণ্টা প্রসূতি মা সেবা কেন্দ্রে সেবা পাবেন সেই প্রস্তুতি রাখা। বর্তমান প্রসবঘরটি মাতৃবান্ধব করার জন্য স্বাস্থ্য পরিদফতর, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পেশাজীবীদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিটি প্রসবঘরে রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি বন্ধের জন্য জরুরি ওষুধ রাখার ব্যবস্থা করেছে এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবের জন্য স্কুয়াটিং চেয়ার, বেঞ্চসহ সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হবে এবং হচ্ছে।

প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি বাড়ানোর জন্য যে ৫০ শতাংশ বাড়িতে হচ্ছে তাদের আহ্বান করতে হবে। বর্তমানে মাতৃমৃত্যুর প্রধান যে দুটি কারণ রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি, এ দুটিই কিন্তু বাড়িতে প্রসবের জন্য হচ্ছে। বাড়িতে জরুরি ভিত্তিতে রক্তক্ষরণ বন্ধের জন্য দুটি বড়ি তাদের দিয়ে দেওয়া হয় নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে, যার মূল্য খুবই কম। প্রসবের পরপর মিসোপ্রস্টল নামে এ দুটো বড়ি জিবের নিচে দিয়ে দিলে প্রাথমিক রক্তক্ষরণ অনেকটাই কমে যায়। খিঁচুনি বন্ধ করার জন্য দুটি ইনজেকশন মাংসপেশিতে দিয়ে দিলে পরবর্তী খিঁচুনির জটিলতাও অনেকটা কমে যায়। সব প্রচেষ্টা সফলে আমাদের কাজ করতে হবে। আজকের এই নিরাপদ মাতৃত্ব দিবসে মায়ের অধিকারের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। পরিবার, সমাজ, পেশাগত সফলে সবাইকে একসঙ্গে ফিরে তাকাতে, ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আমরা আমাদের আর একজন মাকেও সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় কোনো জটিলতায় মৃত্যুর অভিশাপে যেতে দেব না- এই হোক নিরাপদ  মাতৃত্ব দিবসের অঙ্গীকার।

লেখক : সাবেক বিভাগীয় প্রধান (প্রসূতি ও স্ত্রী রোগ বিভাগ) হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সাবেক সভাপতি, ওজিএসবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

১৫ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা