শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ মে, ২০২১

কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

অধ্যাপক ডা. রওশন আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
কতটা নিরাপদে- নিরাপদ মাতৃত্ব

নিরাপদ মাতৃত্ব একজন মায়ের  অধিকার। তিনি এ অধিকারবলে তাঁর নিজের জীবন সুস্থ রাখার এবং একটি সুস্থ সন্তান পাওয়ার অধিকার রাখেন।  ১৯৮৭ সালে পৃথিবীজুড়ে যখন মাতৃস্বাস্থ্য নিয়ে কথা উঠল তখনই Safe Motherhood initiative ঠিক করল উন্নয়নশীল দেশগুলোয় মা এবং স্বাস্থ্যকর্র্মীদের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য একটি দিন নির্দিষ্ট করে তা পালনের। বাংলাদেশেও এ দিনটি ঠিক করা হয়েছে ২৮ মে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও এ নিরাপদ মাতৃত্ব রক্ষা করার জন্য চারটি সুপারিশমালা দিয়েছে- ১. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ২. নিরাপদ প্রসবব্যবস্থা ৩. জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ ৪. জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা। সেই সঙ্গে এ Safe Motherhood ছয়টি Pillar অথবা খুঁটির ওপর কাজ করার কথা বলেছে- ১. জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ২. প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা ৩. প্রসবকালীন সেবা ৪. প্রসব-পরবর্তী সেবা ৫. গর্ভপাত-পরবর্তী সেবা ও ৬. যৌনবাহিত রোগ/এইচআইভি রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণ। এসব ঘোষণার পরও সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় ৮০০ মা জীবন দিচ্ছেন প্রসবকালীন এবং প্রসবের সময়/প্রসব -পরবর্তী জটিলতার কারণে।

বাংলাদেশে প্রতিদিন ১৪ জন মা এসব জটিলতায় জীবন দিচ্ছেন। আমরা যদি বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার চারটি পিলারের কথা ধরি তাহলে দেখি প্রথম পিলারটি ANC অর্থাৎ প্রসব-পূর্ববর্তী পরিচর্যার কথা। নিরাপদ মাতৃত্ব সেবা দেওয়ার এটি একটি প্রথম শর্ত। কারণ যখনই একজন নারী গর্ভবতী হবেন তখনই তাঁকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করতে হবে এবং তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী সেবার মধ্যে কমপক্ষে আটবার চিকিৎসক অথবা স্বাস্থ্যকর্মীর মাধ্যমে সেবা নিতে হবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এসে। বাংলাদেশে মাত্র একবার এ সেবা নেন ৮২ শতাংশ মা, সর্বোচ্চ চারবার আসেন ৪৭ শতাংশ মা এবং দেখা যায় এর মধ্যে মানসম্পন্ন সেবা পান মাত্র ১৮ শতাংশ। মানসম্পন্ন সেবা বলতে আমরা বুঝি ১. কমপক্ষে চারবার তাঁকে প্রসব-পূর্ববর্তী (ANC) সেবা নিতে হবে প্রসবঝুঁকি এড়ানোর জন্য ২. কমপক্ষে একবার তাঁকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৩. তাঁর ওজন ও রক্তের চাপ মাপতে হবে ৪. তাঁর রক্তের শর্করা (Blood Sugar) ও প্রস্রাবের পরীক্ষা ৫. এবং তাঁকে প্রসবকালীন ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।

বাংলাদেশে এখনো ৫০ শতাংশ মা বাড়িতে ডেলিভারি করান, বাকি ৫০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি অর্থাৎ সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে হয়। এর মধ্যে ৩২ শতাংশ প্রসব সরকারি হাসপাতাল, ১৪ শতাংশ প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিকে আর ৪ শতাংশ হয় দাতা সংস্থাদের ক্লিনিকে।

এরই মধ্যে প্রসবকালীন, প্রসবের সময় এবং প্রসব-পরবর্তী সময়ের জটিলতায় মাতৃমৃত্যু প্রতি ১ লাখ মায়ের মধ্যে ১৬৫ জন। মাতৃমৃত্যুর প্রধান দুটি কারণ অতিরিক্ত ক্ষরণ ও খিঁচুনি এবং এ দুটি কারণই প্রতিরোধযোগ্য।

বর্তমানে প্রতি বছর ৩২ লাখ মা সন্তান জন্ম দেন, তার মধ্যে স্বাভাবিক প্রসব হয় প্রায় ২১ লাখ ৪২ হাজার (৬৯%) এবং সিজারিয়ান হয় ৯ লাখ ৫২ হাজার (৩২%)। আমাদের সামনে সব পরিসংখ্যানই বলে দেয় আমাদের অবশ্যই মানসম্পন্ন প্রসব-পূর্ববর্তী সেবা দিতে হবে (Quality ANC), ২৪/৭ দিন প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে এবং পরীক্ষিত সেবাসমূহ নিশ্চিত করতে হবে (Ensure Evidence based Care-EEC).

সবকিছুই করা সম্ভব। সেজন্য আমাদের অবশ্যই নিরাপদে মাতৃত্ব সেবার প্রতি জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিতে হবে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যের অবকাঠামো পৃথিবীর যে কোনো দেশের চেয়েই বিজ্ঞানসম্মত এবং উন্নত। তার পরও আমাদের এ অবস্থা কেন? বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমাদের সেবা প্রদানের মানবসম্পদ হওয়া উচিত প্রতি ১০ হাজারে ৪৫ জন সেখানে আমাদের প্রতি ১০ হাজারে কাজ করছেন আটজন মাত্র। তাহলে প্রথমেই হচ্ছে সেবাদানের জন্য সবচেয়ে জরুরি মানবসম্পদ। প্রসবসেবার জন্য অন্যতম মানবসম্পদ মিডওয়াইফ। মিডওয়াইফ তৈরি করতে হবে। তারাই মূলত প্রসবকালীন এ যাত্রায় সেবা দান করবেন। এ ছাড়া প্রসবের সময় তাদের জন্য প্রতিষ্ঠানকে অর্থাৎ চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোয় মাতৃবান্ধব প্রসবঘর তৈরি রাখতে হবে। সেখানে তাদের সঙ্গে তাদের একজন সঙ্গী রাখা হবে যিনি তাকে সাহস দেবেন, তার ব্যথা সম্পর্কে বোঝাবেন। স্বাস্থ্যকর্মীদের দায়িত্ব হবে মর্যাদা ও মানসম্পন্ন সেবা দেওয়া। এর পরই আসে ২৪/৭ অর্থাৎ সপ্তাহের সাত দিনই ২৪ ঘণ্টা প্রসূতি মা সেবা কেন্দ্রে সেবা পাবেন সেই প্রস্তুতি রাখা। বর্তমান প্রসবঘরটি মাতৃবান্ধব করার জন্য স্বাস্থ্য পরিদফতর, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পেশাজীবীদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিটি প্রসবঘরে রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি বন্ধের জন্য জরুরি ওষুধ রাখার ব্যবস্থা করেছে এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবের জন্য স্কুয়াটিং চেয়ার, বেঞ্চসহ সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হবে এবং হচ্ছে।

প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি বাড়ানোর জন্য যে ৫০ শতাংশ বাড়িতে হচ্ছে তাদের আহ্বান করতে হবে। বর্তমানে মাতৃমৃত্যুর প্রধান যে দুটি কারণ রক্তক্ষরণ ও খিঁচুনি, এ দুটিই কিন্তু বাড়িতে প্রসবের জন্য হচ্ছে। বাড়িতে জরুরি ভিত্তিতে রক্তক্ষরণ বন্ধের জন্য দুটি বড়ি তাদের দিয়ে দেওয়া হয় নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে, যার মূল্য খুবই কম। প্রসবের পরপর মিসোপ্রস্টল নামে এ দুটো বড়ি জিবের নিচে দিয়ে দিলে প্রাথমিক রক্তক্ষরণ অনেকটাই কমে যায়। খিঁচুনি বন্ধ করার জন্য দুটি ইনজেকশন মাংসপেশিতে দিয়ে দিলে পরবর্তী খিঁচুনির জটিলতাও অনেকটা কমে যায়। সব প্রচেষ্টা সফলে আমাদের কাজ করতে হবে। আজকের এই নিরাপদ মাতৃত্ব দিবসে মায়ের অধিকারের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। পরিবার, সমাজ, পেশাগত সফলে সবাইকে একসঙ্গে ফিরে তাকাতে, ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আমরা আমাদের আর একজন মাকেও সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় কোনো জটিলতায় মৃত্যুর অভিশাপে যেতে দেব না- এই হোক নিরাপদ  মাতৃত্ব দিবসের অঙ্গীকার।

লেখক : সাবেক বিভাগীয় প্রধান (প্রসূতি ও স্ত্রী রোগ বিভাগ) হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সাবেক সভাপতি, ওজিএসবি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম