শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ জুন, ২০২১ আপডেট:

স্বাস্থ্যের দুর্গন্ধে দিগম্বর চোর ডাকাতরা নাচে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্যের দুর্গন্ধে দিগম্বর চোর ডাকাতরা নাচে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৮ ঘণ্টা পরিশ্রম করেন। একদিকে করোনার যুদ্ধ আরেকদিকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের যাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে সফলতা কুড়ান। দেশের শিল্পপতিরা বিশাল বিনিয়োগে অর্থনীতির অগ্রগতিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখতে গিয়ে করের চাপ, ব্যাংকের চড়া সুদের ঋণ বহন করেন। ঘুম হয় না। মাঝারি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা লড়াই করেন। প্রবাসী শ্রমিকের রক্ত পানি করা রেমিট্যান্সে দেশে রিজার্ভ বাড়ে ডলারের। অর্থনীতি মজবুত হয়। কৃষকের পরিশ্রম, মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্ব তদারকিতে কৃষিতে বিপ্লবই হয় না অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রাখে। শিল্পপতিরা যেমন বিশাল কর্মসংস্থান তৈরি করেছেন তেমনি শ্রমিক তার ঘর্মাক্ত শরীরে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উৎপাদনে ভূমিকা রাখছে। দেশের কলকারখানা চালু রয়েছে। করোনার মহাপ্রলয়েও মানুষ লড়াই করছে একদিকে জীবন রক্ষার আরেকদিকে জীবিকার জন্য। জীবন-জীবিকার লড়াইয়ে করোনা মোকাবিলায় দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, গণমাধ্যমই ভূমিকা রাখছে না ফ্রন্টলাইনের যোদ্ধা হিসেবে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীরা বীরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। প্রশাসনসহ পেশাজীবীরাও দক্ষতা দেখিয়েছেন। এমন অদৃশ্য অশুভ শক্তির আঘাত যেমন পৃথিবীতে অতীতে আসেনি তেমনি এমন লড়াইও মানব জাতিকে করতে হয়নি অচেনা শত্রুর বিরুদ্ধে। করোনা কত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। এমন কোনো পেশাজীবী নেই যারা জীবন দেননি। করোনার মৃত্যুশোক এখনো কাটেনি, করোনার ভয়-আতঙ্ক, যুদ্ধ এখনো থামেনি। কবে এ যুদ্ধ শেষ হবে, কবে করোনার মহাপ্রলয় থামবে কেউ জানে না। কেবল জানে জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে লড়তে হবে, সে লড়াই অবিরাম চলবে। সেভাবেই বিষণœ পৃথিবীর বুকে আমাদের আনন্দহীন প্রাণহীন জীবনে লড়াই চলছে।

কিন্তু এর মাঝেও আমাদের নির্লজ্জ বেহায়া স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতির ভয়াবহতা থামেনি। এতটা ঘেন্না, এতটা করুণা দেশের মানুষের এ মন্ত্রণালয়ের প্রতি, এত অভিশাপ, তাদের অপরাধের জন্য যে তবু তারা শোধরাবে না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নামের দেশের সর্বাধিক আলোচিত দুর্নীতিগ্রস্ত মন্ত্রণালয়ে যেন মানুষ কাজ করে না। একদল দুর্নীতিবাজের হাতে স্বাস্থ্য খাত তুলে দেওয়া হয়েছে হরিলুট করে জনগণের অর্থ ডাকাতি করে দিনদুপুরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এ যেন জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনের মহোৎসব চলছে। এত লাজ-শরমহীন বেহায়া মানুষ হতে পারে? স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যেন মানুষ নয় চোর-ডাকাতের আখড়া। এ চোর-ডাকাতরা দিগম্বর হয়ে দুর্নীতিতে নেমেছে। এখানে যেন জবাবদিহি নেই, তদন্ত নেই, দুর্নীতি চুরি-চামারি বন্ধের কোনো উদ্যোগ নেই। কেবল লুটের বীভৎস চিত্র। এত দুর্গন্ধ আর কোনো মন্ত্রণালয় থেকে ছড়ায়নি। এত বদনাম আর কোনো মন্ত্রণালয় থেকে এভাবে বের হয়নি।

দৈনিক দেশ রূপান্তর রূপপুর বালিশ কেলেঙ্কারির মহাদুর্নীতির রিপোর্ট করার পর গোটা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু কোথাও কোনো বড় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। কোথাও কোনো দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের সিন্ডিকেট আটক হয়নি। দুদক গরিব ধরে, না হয় ডেকে নিয়ে তদন্তের নামে তাদের সমাজে দাপুটের সঙ্গে বিচরণ করার সুযোগ দেয়। স্বাস্থ্য খাতে মোতাজ্জেরুল হক মিঠু এক যুগের এক মাফিয়া ডন। দুর্নীতির বরপুত্র। অনেক কোম্পানির নামে তার লুটপাটের মহাযজ্ঞ। সে দেশের বাইরে। তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেই। বহু লেখালেখি করেছি আমরা। বহু রিপোর্ট হয়েছে গণমাধ্যমে। কিছুই হয় না। মাঝেমধ্যে মনে হয় বোধহীন সমাজ ও রাজনীতিকে আমাদের লেখা নাড়া দিতে পারে না। একটা অশান্ত ও অস্থির নষ্ট সমাজের দিকে দিকে এত অনিয়ম, এত দুর্নীতি, এত প্রতারণা, এত বিশ্বাসঘাতকতা, লোভ-লালসা, চরিত্রহীনতাকে থামাবেন কীভাবে? প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতিবিরোধী অভিযান করোনার প্রলয় থামিয়ে দিলেও দুর্নীতিবাজদের আরও বেপরোয়া করেছে এ সময়। এ দুর্নীতিবাজদের দিকে আঙুল তুলে ঘেন্না দিলে তারা গায়ে মাখে না। এদের থুতু দিলে টিস্যুতে মুছে নেয়। এদের দুর্নীতির নগ্ন চেহারাও উল্লাস বর্বরতার যুগে প্রবেশ করেছে। বাংলা সাহিত্য এত সুমধুর ভাষা দিয়েছে, এ ভাষা এসব ভয়ংকর দানব লুটেরাকে নিয়ে লিখতে গেলে ব্যবহার করা যায় না। এদের গালি দেওয়ার মতো জঘন্য ভাষাও খুঁজে পাওয়া যায় না। ঠিকাদার ধরে লাভ কী, দায়িত্বশীল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাই তো নিজেদের অর্থসম্পদ রাক্ষসের মতো বাড়াতে এমন ব্যবস্থা করে দেন। তাদের দুর্নীতির টাকায় দেশ-বিদেশে অঢেল অর্থসম্পদ চাই। তাদের নির্লজ্জ ভোগের জীবন চাই। স্বাস্থ্য খাত আজ তাই ডাকাতদের কবলে। দেশ রূপান্তরের রিপোর্টার আরিফুজ্জামান তুহীন দারুণ এক রিপোর্ট করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, ভাইরাস ও ছত্রাকের আক্রমণ শনাক্তে রোগীর মস্তিষ্কের রস সংগ্রহে ব্যবহৃত হয় বিশেষ ধরনের সুই। বাজারে এর মূল্য ২৫০ টাকা হলেও ২৫ হাজার টাকায় কিনেছেন স্বাস্থ্য বিভাগের প্রতিষ্ঠান শেরেবাংলানগর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া টিস্যু ফরসেপস যেখানে বাজারমূল্য ৪০০ টাকা সেখানে কেনা হয়েছে ২০ হাজার টাকায়। ৬০ টাকার ইউরিনারি ব্যাগ কিনেছে ১ হাজার ৩০০ টাকায়। ৮০ টাকার ক্যানুলা কিনেছে ১ হাজার ৪০০ টাকায়। বাঁকানো কাঁচি বাজারে ৪০০ টাকায় মিললেও কিনেছে ১০ হাজার ৫০০ টাকায়। ২২ টাকার ব্লাড ট্রান্সফিউশন কিনেছে ৯৫ টাকায়। কি ভয়াবহ তুঘলকি দুর্নীতি এক দিনে হয়নি। সারা দেশেই স্বাস্থ্য খাতের যেখানে কেনাকাটা সেখানেই দায়িত্বশীল চোর-ডাকাতরা এভাবে বেপরোয়া হয়ে কিনছে। এদের অসৎ সাহস এক দিনে হয়নি। দিনে দিনে বেপরোয়া হতে হতে এখন গায়ের কাপড় খুলে ফেলেছে। কোনো ডরভয় নেই। জনগণের স্বাস্থ্য খাতের অর্থ লুটপাট যেন তার অধিকার। দেশে সংসদ আছে। স্থায়ী কমিটি আছে। সেখানে তলব করা হয় কি না জানা নেই। সংসদীয় তদন্ত কমিটিও করা যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে। কিন্তু করা হয় না। সংসদ সদস্যরা এ নিয়ে বক্তব্য দিলেও কোনো ব্যবস্থা নেননি। যেন দুর্নীতি চলছে, দুর্নীতি চলবে। নির্লজ্জ বেহায়ারা দুর্নীতি করে দাপটের  সঙ্গে। পদ-পদবি নিয়ে সমাজে বিচরণ করবে দম্ভ নিয়ে এমন একটা অবস্থা চলছে। এ অবস্থা, এ অন্যায় মানা যায় না। এ অপরাধ দুর্নীতি সহ্য করা যায় না। দেশের আদর্শিক ছাত্র রাজনীতির মৃত্যু না হলে প্রতিবাদ ও ঘেরাও দেখত বাংলাদেশ। কিন্তু এ দুর্নীতিবাজরা অবৈধ অসৎ পথে অর্থসম্পদের মালিকরা জানে না একদিন তাদের রুদ্ররোষে পড়তেই হবে। পাপ বাপকেও ছাড়ে না। অন্ধ হলেও প্রলয় বন্ধ থাকে না।

সেই সাবরিনা ডাক্তারও মনোরঞ্জনদানে এগিয়ে করোনার ভুয়া টেস্টের কারণে এখনো জেলে। কিন্তু তাকে যারা এ সুযোগ দিয়েছিল তারা কি আইনের আওতায় এসেছে? নমুনা সংগ্রহ করে ড্রেনে ফেলে তারা মনগড়া রিপোর্ট দিত। ভুয়া টেস্টের আর এক ডন রিজেন্টের সাহেদও জেলে। কিন্তু যারা অপরাধের অন্যায়ের সুযোগ দিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে তো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এখানে চোরে চোরে মাসতুতো ভাই আর দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তায় কর্মকর্তায় বেয়াইওয়ালা সিরিজ চলছে। জেএমআইর রাজ্জাক নকল মাস্ক সরবরাহ করে মহাদুর্নীতির খবর হলেও এখনো স্বাস্থ্যের বাণিজ্যে বহাল। কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমি কারও পদত্যাগ চাই না। বলেছি তওবা করে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ তো চাইবই না। এমন মন্ত্রী এ দেশে বিরল। তিনি সরকারের মন্ত্রিসভার বেস্ট কালেকশন। আওয়ামী লীগ রাজনীতির গতিপথ চিনতেও একটি বড় উদাহরণ। একদিন মাদাম তুসোয় তার মূর্তি থাকবে মনে হয়। কিন্তু দেশের গোটা স্বাস্থ্য খাতে যে দুর্নীতির ভয়াবহ নগ্ন উল্লাস চলছে তা থামাতে হবে। এটা চলতে দেওয়া যায় না। এ দুর্নীতিবাজদের মোটা দাগেই ধরতে হবে। এভাবে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দ গরিবের অর্থ লুট করে নিয়ে যেতে দেওয়া যায় না। এই বেহায়া, চোর, ডাকাত, লোভীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দিতেই হবে। এর আগেও এরা ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৭ লাখ টাকার পর্দার কেলেঙ্কারি করেছে।

দেশের এত উন্নয়ন এত অগ্রগতি সব ধূসর বর্ণহীন হয়ে যায় দুর্নীতির কারণে। নিয়োগ-বাণিজ্য থেকে কেনাকাটা কোথায় নেই দুর্নীতি? আমাদের শেয়ারবাজারের ডাকাতির ইতিহাস আমরা ভুলিনি। কত লাখ মানুষ রিক্ত-নিঃস্ব হয়েছে, এখনো তারা ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। আমাদের ব্যাংক ডাকাতদের কথা ভুলতে পারি না। কীভাবে ঋণ নিয়ে শোধ করেনি। ব্যাংকের টাকা লুট করে বহাল আছে। বিদেশে অর্থসম্পদ গড়েছে। ব্যাংক ডাকাতরা অর্থনীতির অভিশাপ। আমাদের দুর্নীতিবাজরা দেশের শত্রু যারা বিদেশে অর্থ পাচার করেছে। সময় আমাদের হাতছাড়া হচ্ছে ব্যাংক ডাকাতদের ধরার। সময় আমাদের হাতছাড়া হচ্ছে ঘুষখোর দুর্নীতিবাজদের ধরার। কেবল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীই নয়, মধ্যস্বত্বভোগী দালাল থেকে বেসরকারি খাতের অনেকেও আজ নানাভাবে অঢেল অর্থসম্পদের মালিক। এটা সমাজে বৈষম্য অস্থিরতা অশান্তি ছড়াচ্ছে। লোভ-লালসার আগ্রাসনে সমাজকে আদর্শহীন করেছে। সততা-নীতি-নৈতিকতা-মূল্যবোধকে নির্বাসিত করেছে। এ ডাকাতদের আজ ধরতে হবে। সমাজকেও দুর্নীতিবাজদের সমীহ করলে চলবে না। এদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। ঘৃণা করতে হবে। জানিয়ে দিতে হবে এরাই ডাকাত, এরাই চোর, এরাই সমাজের শত্রু। দেশ ও জনগণের দুশমন।

যেভাবেই হোক সরকারকে এ ডাকাত-চোরদের দায় নেওয়া যাবে না। এদের রক্ষা বা আড়াল করা যাবে না। এদের শাস্তির আওতায় আনতেই হবে। দেশের গোটা স্বাস্থ্য খাতকে তদন্তের আওতায় আনা গেলে ডাকাতদের মুখোশ খসে পড়বে। একে একে বের হয়ে আসবে যত চোর, দুর্নীতিবাজ, অর্থ লুটপাটকারী বেহায়া ছ্যাঁচড়াদের চরিত্র। কেবল স্বাস্থ্য খাত নয়, একে একে সব খাতকে তদন্তের আওতায় আনলে, কার্যকর পদক্ষেপ নিলেই সুশাসন নিশ্চিত হবে। দুর্নীতির মতো সমাজের অপরাধপ্রবণ ক্যান্সারের সঙ্গে আপস চলতে পারে না। দুর্নীতিবাজরা তাদের দম্ভ আর সাহসের সব সীমা লঙ্ঘন করে আজ বেপরোয়া। এদের বিষের মাথা ভেঙে দিতেই হবে। নয় গোটা দেশকে টাইটানিকের মতো ওরা দুর্নীতির অতল গভীরে ডুবিয়ে দেবে। তার আগেই চোর-ডাকাতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে দুর্নীতিবাজদের শাস্তি দিয়ে লাগামটা টেনে ধরে দেখাতে হবে দুর্নীতি করে রেহাই পাওয়া যায় না। যাবে না।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা

এই মাত্র | শোবিজ

চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার
চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার
কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন
বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন
সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা
তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’
‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি
সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল
শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে
তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের
বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ