শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন, ২০২১

স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

জয়নব তাবাসসুম বানু সোনালী
প্রিন্ট ভার্সন
স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

‘আন-স্মার্ট’ ফোনের যুগে মানুষ একে অন্যের সঙ্গে একে অন্যকে নিয়ে কথা বলে, গল্প করে সময় কাটাত, বিনোদন নিত। একজন আরেকজনের কথা উদ্ধৃত করে আরও ১০ জনকে বলত। ১০ কান থেকে সে কথা অতিরঞ্জিত হয়ে এবং আরও বেশ কিছু মনের মাধুরীর সঙ্গে মিলেমিশে পৌঁছাত আরও ১০ কানে। এক প্রজন্মের মানুষের কাছে কানকথাই ছিল বিনোদনের অন্যতম উৎস। বিশ্বায়নের এ যুগে এখনকার স্মার্টফোন প্রজন্ম মুখের চেয়ে আঙুল বেশি ব্যবহার করে। তারা বলে কম, লেখে বেশি। যোগাযোগ করে কম, সমালোচনা করে বেশি। কীভাবে? এই যে স্মার্টফোনের একটা বাটন চাপলেই ছবি তুলে ফেলা যায় পুরো স্ক্রিনের। এ ফিচারকে বলা হয় স্ক্রিনশট। বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা এ স্ক্রিনশট নিতে দারুণ পারদর্শী। তারা একটা বাটন চেপে নিমেষেই তুলে ফেলে কোনো একটা প্রাইভেট মেসেজের ছবি আর সেটা ছড়িয়ে দেয় তাদের মাঝে যাদের এ মেসেজ দেখার কথাই নয়। এখন প্রশ্ন হলো, সাময়িক এ আনন্দ যে কতজনের জন্য কতটা দুর্ভোগের কারণ হতে পারে সে কথা কি তারা জানে?

কোনো গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট নিয়ে তা ছড়িয়ে দেওয়া মোটেও নিরীহ এবং মজার ব্যাপার নয়। যারা এ কাজটি করে থাকে সাময়িক ক্ষণের জন্য তারা এক প্রকারের অমানবিক আনন্দ পায়। তবে বস্তুত এ গোপনীয়তা লঙ্ঘনকারী এমন কিছু স্ক্রিনশটের কারণে কত সম্পর্কের মধ্যে যে টানাপোড়েন গেল, কত সম্পর্ক ভেঙে গেল নিমেষেই, সে এক অভাবনীয় ঘটনা। মাত্র একটা স্ক্রিনশটই যথেষ্ট সবটা ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য। আপনি যখন ইনবক্স বা প্রাইভেট মেসেজের একটা স্ক্রিনশটকে ছড়িয়ে দেন, তা শুধু অন্যের ব্যক্তিগত গোপনীয়তাই হানি করে না, বরং আপনার নিজেরও সম্মান নষ্ট করে দেয়। আমি অবশ্যই চালডাল ডটকম বা গ্রামীণফোনের নৈমিত্তিক হারে পাঠানো মেসেজগুলোর কথা বলছি না। সেসব তো সবার জানা এবং অনেক সময় বিনোদনমূলকও। আমি বলছি সেসব স্ক্রিনশটের কথা যা মানুষের গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন করে।

ভেবে দেখুন তো, আপনি যখন একজন ব্যক্তির সঙ্গে মেসেজ বা মেসেঞ্জারে ভাব কিংবা মতামত বিনিময় করেন সে কথাগুলো কি শুধু আপনার এবং তাঁর ভিতরেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা নয়? সেগুলো পুরো দুনিয়ার জানার কোনো প্রয়োজন আছে কি? অথবা ভাবুন একটা গ্রুপ চ্যাটের কথা। সেখানে বন্ধুরা মিলে খোলাখুলিভাবে অনেক ব্যাপারেই আলোচনা-সমালোচনা করে। এখন বন্ধুদের এ মেসেজগুলো যদি কেউ স্ক্রিনশট নিয়ে অন্যদের দেখায়, আপনার কি মনে হয় না ‘বন্ধুত্ব’কে আবার সংজ্ঞায়িত করা সময়ের দাবি?

বর্তমান যুগে স্ক্রিনশট হয়ে উঠেছে এক ধরনের ভার্চুয়াল অস্ত্র যা দিয়ে খুব নির্মমভাবে সম্পর্কগুলোকে নষ্ট করা যায়। অনেক সময় শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষকের অনেক কথা ভালো লাগে না। যেহেতু তারা শিক্ষককে বা সবার সামনে সরাসরি কথাগুলো বলতে পারে না, তারা তাদের ‘বিশ্বস্ত’ কিছু বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করে। করোনাকালীন অন্যতম প্রহসন হলো ভার্চুয়াল বন্ধুমহল যেখানে যাকে বন্ধু বলে মনে হয় সে আদৌ হয়তো সাধারণ শুভাকাক্সক্ষী নয়। কিছু শিক্ষার্থী শিক্ষকের চোখে ভালো সাজার জন্য গোপনীয় এই মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে শিক্ষককে পাঠিয়ে দেয়। এতে প্রথম দিকে শিক্ষার্থীদের আদবহীন আচরণ দেখে শিক্ষকের মন ভার হলেও শেষ যাত্রায় তারা এই স্ক্রিনশটের একপক্ষীয় ফাঁদে পা দেন না। এতে যে বা যারা স্ক্রিনশট তুলে পাঠায় তারাই শিক্ষকের চোখে নিজেদের সম্মান হারায়।

আমি নিজে কিছু বেদনাদায়ক ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি যার ঘটনার মূলেই এই স্ক্রিনশট সংস্কৃতি। ফেসবুকে মেয়েদের একটি গ্রুপে একজন ভদ্রমহিলা তাঁর শাশুড়িকে নিয়ে বেশ কিছু আপত্তিকর এবং অসম্মানজনক কথা লিখে পোস্ট করেন। নিশ্চয়ই তিনি মানসিকভাবে হতাশায় ছিলেন, কিন্তু দুঃখ ভাগাভাগি করার মানুষ পাচ্ছিলেন না। তাই মেয়েদের একটি গ্রুপই বেছে নিলেন। সেই গ্রুপেরই আরেকজন ভদ্রমহিলা তাঁর পোস্টটির স্ক্রিনশট তুলে পোস্টদাত্রীর শাশুড়ি এবং স্বামীর কাছে পাঠিয়ে দেন। এর পরের ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক। আকাশসমান ভুল বোঝাবুঝি আর ঝগড়াঝাঁটি তাদের সম্পর্ককে একেবারে নষ্ট করে দেয়। তালাকের ঠিক আগমুহূর্তে একমাত্র সন্তানের দিকে তাকিয়ে কোনোভাবে তারা ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগান।

আরেকটা লজ্জাজনক ঘটনা ঘটে এই স্ক্রিনশট শেয়ার করার কারণে। একজন প্রাক্তন প্রেমিক তাঁর প্রেমিকার ওপর রাগ করে তাদের সব গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে পাঠিয়ে দেয় মেয়েটার নতুন বিবাহিত স্বামীর কাছে। কোনো এককালের গভীর প্রেম ভাঙার ফলে রাগে, অভিমানে, দুঃখে ছেলেটা পরিকল্পনা করে মেয়েটার সুখের ঘরে আগুন দেবে এবং সে দেয়ও। প্রেমিক-প্রেমিকার ভিতরের গভীর প্রেমালাপ যে একটা স্বাভাবিক এবং সাধারণ ঘটনা তা বুঝতে গবেষণাপত্র পাঠ করার প্রয়োজন নেই। তবে যে কোনো কারণে যদি সে সম্পর্ক না টেকে তখন এই আলাপের স্ক্রিনশট ফাঁস করে দেওয়া নিশ্চয়ই একটি কুরুচিসম্পন্ন ও বিকারগ্রস্ত আচরণ। ভালোবাসা কি আমাদের একে অন্যকে সম্মান করতে শেখায় না? প্রেম না টিকলেও ভালোবাসা যদি সত্য হয় তাহলে একে অন্যের সম্মান আর গোপনীয়তা রক্ষা করাই কি কাম্য নয়?

এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো, কীভাবে এই স্ক্রিনশট কালচারকে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের চর্চা থেকে দূরে রাখতে পারি? দুটো উপায় আছে : একটি, যারা স্ক্রিনশট নিয়ে ছড়ায় সেশন ‘অপরাধীদের’ জন্য, আর দ্বিতীয়টি, যারা এর ফাঁদে পড়ে ফিকটিম হয়ে ওঠে তাদের জন্য। প্রথমেই বলি প্রথম দলভুক্তদের কথা। যে কোনো মানুষেরই অন্যের গোপনীয়তার ব্যাপারে শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। লাতিন আমেরিকান লেখক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ লিখেছেন, ‘মানুষের তিনটি জীবন থাকে : সর্বজনীন জীবন, ব্যক্তিগত জীবন এবং গোপন জীবন।’ এ তিনটি জীবনকে যে সীমারেখা আলাদা করে সেই সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানতে হবে। যা ব্যক্তিগত, তা ব্যক্তিগতই। দুজন বা একটি দলের ভিতরের কথোপকথনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের পরিধি ছাড়ানো উচিত নয়।

যুক্তরাজ্যে কারও অনুমতি ছাড়া কোনো স্ন্যাপচ্যাটের স্ক্রিনশট নেওয়া একটি দন্ডনীয় অপরাধ। এ অবস্থায় মূল লেখক চাইলে অপরাধীকে জেলেও পাঠাতে পারেন। তবে রাষ্ট্রদোহী মেসেজের ব্যাপার ভিন্ন। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্যই এমন আইন।

এবার আসি দ্বিতীয় দলভুক্ত অর্থাৎ ভিকটিমদের কাছে। তাদের অবশ্যই কোনো ফোরামে, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বা যে কোনো অনলাইন ফোরামে কিছু লেখার আগে ভাবা উচিত। কথায় বলে, ‘ভাবিয়া করিও কাজ’। যখন কিছু লিখিত হয় তখনই তা প্রমাণপত্র হয়ে ওঠে। যে বা যারা স্ক্রিনশট নেয় তারা সেই স্ক্রিনের আগে-পরের কথাগুলোকে বেমালুম খারিজ করে দিয়ে শুধু সেই নির্দিষ্ট স্ক্রিনশট দিয়েই অন্যকে ভিকটিম বানায়। মূল লেখার আগে-পরের লেখা না জানলে পুরো ঘটনাই খুব জটিল হয়ে পড়ে। কোনো একটা বিশেষ মুহূর্তে আপনি হয়তো এমন কাউকে নিয়ে এমন কিছু লিখেছেন যা ওই মুহূর্ত আর সেই সময়ে আপনার মানসিক স্থিতির সাপেক্ষে ঠিক। আপনি হয়তো কাউকেই ছোট করার জন্য লেখেননি। কিন্তু এই লেখার স্ক্রিনশট ছড়িয়ে গেলে আপনার নিজের লেখা শব্দের দংশনেই হয়তো আপনাকে দংশিত হতে হবে। কাজেই সব অনুভূতি গ্রুপ মেসেজ বা লিখে শেয়ার না করাই ভালো। কাছের মানুষের সঙ্গে কথা বলেও হালকা হওয়া যায়, যাকে সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলেছেন ‘টকিং কিয়োর’।

এই ভার্চুয়াল রিয়েলিটির যুগে আমরা বিনোদনের সুস্থ এবং সুষ্ঠু উপায় প্রায়শই খুঁজে পাই না। অন্যের জীবনে দুর্ভোগ ঠেলে দিয়ে আমরা আনন্দ আস্বাদনের চেষ্টা করি। অন্যের ক্ষতি ও অন্যকে অসম্মান করার এমন প্রবণতা থেকে যে করেই হোক পরিত্রাণ পেতে হবে। আমরা একটি অনিরপেক্ষ, সুসংগত ও শান্তিময় সমাজ গড়ার চেষ্টা করছি। স্ক্রিনশট কালচারের বিষাক্ত বলয় থেকে নিজেকে মুক্ত করে একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ আচরণ করতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদেরই ভীষণ বিপদ হবে। সুতরাং, আসুন পরিশুদ্ধ হই এবং পৃথিবীটাকে আরও সুন্দর করে মিলেমিশে বাসযোগ্য করে তুলি।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা