শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন, ২০২১

স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

জয়নব তাবাসসুম বানু সোনালী
প্রিন্ট ভার্সন
স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

‘আন-স্মার্ট’ ফোনের যুগে মানুষ একে অন্যের সঙ্গে একে অন্যকে নিয়ে কথা বলে, গল্প করে সময় কাটাত, বিনোদন নিত। একজন আরেকজনের কথা উদ্ধৃত করে আরও ১০ জনকে বলত। ১০ কান থেকে সে কথা অতিরঞ্জিত হয়ে এবং আরও বেশ কিছু মনের মাধুরীর সঙ্গে মিলেমিশে পৌঁছাত আরও ১০ কানে। এক প্রজন্মের মানুষের কাছে কানকথাই ছিল বিনোদনের অন্যতম উৎস। বিশ্বায়নের এ যুগে এখনকার স্মার্টফোন প্রজন্ম মুখের চেয়ে আঙুল বেশি ব্যবহার করে। তারা বলে কম, লেখে বেশি। যোগাযোগ করে কম, সমালোচনা করে বেশি। কীভাবে? এই যে স্মার্টফোনের একটা বাটন চাপলেই ছবি তুলে ফেলা যায় পুরো স্ক্রিনের। এ ফিচারকে বলা হয় স্ক্রিনশট। বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা এ স্ক্রিনশট নিতে দারুণ পারদর্শী। তারা একটা বাটন চেপে নিমেষেই তুলে ফেলে কোনো একটা প্রাইভেট মেসেজের ছবি আর সেটা ছড়িয়ে দেয় তাদের মাঝে যাদের এ মেসেজ দেখার কথাই নয়। এখন প্রশ্ন হলো, সাময়িক এ আনন্দ যে কতজনের জন্য কতটা দুর্ভোগের কারণ হতে পারে সে কথা কি তারা জানে?

কোনো গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট নিয়ে তা ছড়িয়ে দেওয়া মোটেও নিরীহ এবং মজার ব্যাপার নয়। যারা এ কাজটি করে থাকে সাময়িক ক্ষণের জন্য তারা এক প্রকারের অমানবিক আনন্দ পায়। তবে বস্তুত এ গোপনীয়তা লঙ্ঘনকারী এমন কিছু স্ক্রিনশটের কারণে কত সম্পর্কের মধ্যে যে টানাপোড়েন গেল, কত সম্পর্ক ভেঙে গেল নিমেষেই, সে এক অভাবনীয় ঘটনা। মাত্র একটা স্ক্রিনশটই যথেষ্ট সবটা ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য। আপনি যখন ইনবক্স বা প্রাইভেট মেসেজের একটা স্ক্রিনশটকে ছড়িয়ে দেন, তা শুধু অন্যের ব্যক্তিগত গোপনীয়তাই হানি করে না, বরং আপনার নিজেরও সম্মান নষ্ট করে দেয়। আমি অবশ্যই চালডাল ডটকম বা গ্রামীণফোনের নৈমিত্তিক হারে পাঠানো মেসেজগুলোর কথা বলছি না। সেসব তো সবার জানা এবং অনেক সময় বিনোদনমূলকও। আমি বলছি সেসব স্ক্রিনশটের কথা যা মানুষের গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন করে।

ভেবে দেখুন তো, আপনি যখন একজন ব্যক্তির সঙ্গে মেসেজ বা মেসেঞ্জারে ভাব কিংবা মতামত বিনিময় করেন সে কথাগুলো কি শুধু আপনার এবং তাঁর ভিতরেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা নয়? সেগুলো পুরো দুনিয়ার জানার কোনো প্রয়োজন আছে কি? অথবা ভাবুন একটা গ্রুপ চ্যাটের কথা। সেখানে বন্ধুরা মিলে খোলাখুলিভাবে অনেক ব্যাপারেই আলোচনা-সমালোচনা করে। এখন বন্ধুদের এ মেসেজগুলো যদি কেউ স্ক্রিনশট নিয়ে অন্যদের দেখায়, আপনার কি মনে হয় না ‘বন্ধুত্ব’কে আবার সংজ্ঞায়িত করা সময়ের দাবি?

বর্তমান যুগে স্ক্রিনশট হয়ে উঠেছে এক ধরনের ভার্চুয়াল অস্ত্র যা দিয়ে খুব নির্মমভাবে সম্পর্কগুলোকে নষ্ট করা যায়। অনেক সময় শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষকের অনেক কথা ভালো লাগে না। যেহেতু তারা শিক্ষককে বা সবার সামনে সরাসরি কথাগুলো বলতে পারে না, তারা তাদের ‘বিশ্বস্ত’ কিছু বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করে। করোনাকালীন অন্যতম প্রহসন হলো ভার্চুয়াল বন্ধুমহল যেখানে যাকে বন্ধু বলে মনে হয় সে আদৌ হয়তো সাধারণ শুভাকাক্সক্ষী নয়। কিছু শিক্ষার্থী শিক্ষকের চোখে ভালো সাজার জন্য গোপনীয় এই মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে শিক্ষককে পাঠিয়ে দেয়। এতে প্রথম দিকে শিক্ষার্থীদের আদবহীন আচরণ দেখে শিক্ষকের মন ভার হলেও শেষ যাত্রায় তারা এই স্ক্রিনশটের একপক্ষীয় ফাঁদে পা দেন না। এতে যে বা যারা স্ক্রিনশট তুলে পাঠায় তারাই শিক্ষকের চোখে নিজেদের সম্মান হারায়।

আমি নিজে কিছু বেদনাদায়ক ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি যার ঘটনার মূলেই এই স্ক্রিনশট সংস্কৃতি। ফেসবুকে মেয়েদের একটি গ্রুপে একজন ভদ্রমহিলা তাঁর শাশুড়িকে নিয়ে বেশ কিছু আপত্তিকর এবং অসম্মানজনক কথা লিখে পোস্ট করেন। নিশ্চয়ই তিনি মানসিকভাবে হতাশায় ছিলেন, কিন্তু দুঃখ ভাগাভাগি করার মানুষ পাচ্ছিলেন না। তাই মেয়েদের একটি গ্রুপই বেছে নিলেন। সেই গ্রুপেরই আরেকজন ভদ্রমহিলা তাঁর পোস্টটির স্ক্রিনশট তুলে পোস্টদাত্রীর শাশুড়ি এবং স্বামীর কাছে পাঠিয়ে দেন। এর পরের ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক। আকাশসমান ভুল বোঝাবুঝি আর ঝগড়াঝাঁটি তাদের সম্পর্ককে একেবারে নষ্ট করে দেয়। তালাকের ঠিক আগমুহূর্তে একমাত্র সন্তানের দিকে তাকিয়ে কোনোভাবে তারা ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগান।

আরেকটা লজ্জাজনক ঘটনা ঘটে এই স্ক্রিনশট শেয়ার করার কারণে। একজন প্রাক্তন প্রেমিক তাঁর প্রেমিকার ওপর রাগ করে তাদের সব গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে পাঠিয়ে দেয় মেয়েটার নতুন বিবাহিত স্বামীর কাছে। কোনো এককালের গভীর প্রেম ভাঙার ফলে রাগে, অভিমানে, দুঃখে ছেলেটা পরিকল্পনা করে মেয়েটার সুখের ঘরে আগুন দেবে এবং সে দেয়ও। প্রেমিক-প্রেমিকার ভিতরের গভীর প্রেমালাপ যে একটা স্বাভাবিক এবং সাধারণ ঘটনা তা বুঝতে গবেষণাপত্র পাঠ করার প্রয়োজন নেই। তবে যে কোনো কারণে যদি সে সম্পর্ক না টেকে তখন এই আলাপের স্ক্রিনশট ফাঁস করে দেওয়া নিশ্চয়ই একটি কুরুচিসম্পন্ন ও বিকারগ্রস্ত আচরণ। ভালোবাসা কি আমাদের একে অন্যকে সম্মান করতে শেখায় না? প্রেম না টিকলেও ভালোবাসা যদি সত্য হয় তাহলে একে অন্যের সম্মান আর গোপনীয়তা রক্ষা করাই কি কাম্য নয়?

এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো, কীভাবে এই স্ক্রিনশট কালচারকে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের চর্চা থেকে দূরে রাখতে পারি? দুটো উপায় আছে : একটি, যারা স্ক্রিনশট নিয়ে ছড়ায় সেশন ‘অপরাধীদের’ জন্য, আর দ্বিতীয়টি, যারা এর ফাঁদে পড়ে ফিকটিম হয়ে ওঠে তাদের জন্য। প্রথমেই বলি প্রথম দলভুক্তদের কথা। যে কোনো মানুষেরই অন্যের গোপনীয়তার ব্যাপারে শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। লাতিন আমেরিকান লেখক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ লিখেছেন, ‘মানুষের তিনটি জীবন থাকে : সর্বজনীন জীবন, ব্যক্তিগত জীবন এবং গোপন জীবন।’ এ তিনটি জীবনকে যে সীমারেখা আলাদা করে সেই সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানতে হবে। যা ব্যক্তিগত, তা ব্যক্তিগতই। দুজন বা একটি দলের ভিতরের কথোপকথনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের পরিধি ছাড়ানো উচিত নয়।

যুক্তরাজ্যে কারও অনুমতি ছাড়া কোনো স্ন্যাপচ্যাটের স্ক্রিনশট নেওয়া একটি দন্ডনীয় অপরাধ। এ অবস্থায় মূল লেখক চাইলে অপরাধীকে জেলেও পাঠাতে পারেন। তবে রাষ্ট্রদোহী মেসেজের ব্যাপার ভিন্ন। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্যই এমন আইন।

এবার আসি দ্বিতীয় দলভুক্ত অর্থাৎ ভিকটিমদের কাছে। তাদের অবশ্যই কোনো ফোরামে, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বা যে কোনো অনলাইন ফোরামে কিছু লেখার আগে ভাবা উচিত। কথায় বলে, ‘ভাবিয়া করিও কাজ’। যখন কিছু লিখিত হয় তখনই তা প্রমাণপত্র হয়ে ওঠে। যে বা যারা স্ক্রিনশট নেয় তারা সেই স্ক্রিনের আগে-পরের কথাগুলোকে বেমালুম খারিজ করে দিয়ে শুধু সেই নির্দিষ্ট স্ক্রিনশট দিয়েই অন্যকে ভিকটিম বানায়। মূল লেখার আগে-পরের লেখা না জানলে পুরো ঘটনাই খুব জটিল হয়ে পড়ে। কোনো একটা বিশেষ মুহূর্তে আপনি হয়তো এমন কাউকে নিয়ে এমন কিছু লিখেছেন যা ওই মুহূর্ত আর সেই সময়ে আপনার মানসিক স্থিতির সাপেক্ষে ঠিক। আপনি হয়তো কাউকেই ছোট করার জন্য লেখেননি। কিন্তু এই লেখার স্ক্রিনশট ছড়িয়ে গেলে আপনার নিজের লেখা শব্দের দংশনেই হয়তো আপনাকে দংশিত হতে হবে। কাজেই সব অনুভূতি গ্রুপ মেসেজ বা লিখে শেয়ার না করাই ভালো। কাছের মানুষের সঙ্গে কথা বলেও হালকা হওয়া যায়, যাকে সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলেছেন ‘টকিং কিয়োর’।

এই ভার্চুয়াল রিয়েলিটির যুগে আমরা বিনোদনের সুস্থ এবং সুষ্ঠু উপায় প্রায়শই খুঁজে পাই না। অন্যের জীবনে দুর্ভোগ ঠেলে দিয়ে আমরা আনন্দ আস্বাদনের চেষ্টা করি। অন্যের ক্ষতি ও অন্যকে অসম্মান করার এমন প্রবণতা থেকে যে করেই হোক পরিত্রাণ পেতে হবে। আমরা একটি অনিরপেক্ষ, সুসংগত ও শান্তিময় সমাজ গড়ার চেষ্টা করছি। স্ক্রিনশট কালচারের বিষাক্ত বলয় থেকে নিজেকে মুক্ত করে একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ আচরণ করতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদেরই ভীষণ বিপদ হবে। সুতরাং, আসুন পরিশুদ্ধ হই এবং পৃথিবীটাকে আরও সুন্দর করে মিলেমিশে বাসযোগ্য করে তুলি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ
জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা
প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক
বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা