শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন, ২০২১

স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

জয়নব তাবাসসুম বানু সোনালী
প্রিন্ট ভার্সন
স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

‘আন-স্মার্ট’ ফোনের যুগে মানুষ একে অন্যের সঙ্গে একে অন্যকে নিয়ে কথা বলে, গল্প করে সময় কাটাত, বিনোদন নিত। একজন আরেকজনের কথা উদ্ধৃত করে আরও ১০ জনকে বলত। ১০ কান থেকে সে কথা অতিরঞ্জিত হয়ে এবং আরও বেশ কিছু মনের মাধুরীর সঙ্গে মিলেমিশে পৌঁছাত আরও ১০ কানে। এক প্রজন্মের মানুষের কাছে কানকথাই ছিল বিনোদনের অন্যতম উৎস। বিশ্বায়নের এ যুগে এখনকার স্মার্টফোন প্রজন্ম মুখের চেয়ে আঙুল বেশি ব্যবহার করে। তারা বলে কম, লেখে বেশি। যোগাযোগ করে কম, সমালোচনা করে বেশি। কীভাবে? এই যে স্মার্টফোনের একটা বাটন চাপলেই ছবি তুলে ফেলা যায় পুরো স্ক্রিনের। এ ফিচারকে বলা হয় স্ক্রিনশট। বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা এ স্ক্রিনশট নিতে দারুণ পারদর্শী। তারা একটা বাটন চেপে নিমেষেই তুলে ফেলে কোনো একটা প্রাইভেট মেসেজের ছবি আর সেটা ছড়িয়ে দেয় তাদের মাঝে যাদের এ মেসেজ দেখার কথাই নয়। এখন প্রশ্ন হলো, সাময়িক এ আনন্দ যে কতজনের জন্য কতটা দুর্ভোগের কারণ হতে পারে সে কথা কি তারা জানে?

কোনো গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট নিয়ে তা ছড়িয়ে দেওয়া মোটেও নিরীহ এবং মজার ব্যাপার নয়। যারা এ কাজটি করে থাকে সাময়িক ক্ষণের জন্য তারা এক প্রকারের অমানবিক আনন্দ পায়। তবে বস্তুত এ গোপনীয়তা লঙ্ঘনকারী এমন কিছু স্ক্রিনশটের কারণে কত সম্পর্কের মধ্যে যে টানাপোড়েন গেল, কত সম্পর্ক ভেঙে গেল নিমেষেই, সে এক অভাবনীয় ঘটনা। মাত্র একটা স্ক্রিনশটই যথেষ্ট সবটা ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য। আপনি যখন ইনবক্স বা প্রাইভেট মেসেজের একটা স্ক্রিনশটকে ছড়িয়ে দেন, তা শুধু অন্যের ব্যক্তিগত গোপনীয়তাই হানি করে না, বরং আপনার নিজেরও সম্মান নষ্ট করে দেয়। আমি অবশ্যই চালডাল ডটকম বা গ্রামীণফোনের নৈমিত্তিক হারে পাঠানো মেসেজগুলোর কথা বলছি না। সেসব তো সবার জানা এবং অনেক সময় বিনোদনমূলকও। আমি বলছি সেসব স্ক্রিনশটের কথা যা মানুষের গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন করে।

ভেবে দেখুন তো, আপনি যখন একজন ব্যক্তির সঙ্গে মেসেজ বা মেসেঞ্জারে ভাব কিংবা মতামত বিনিময় করেন সে কথাগুলো কি শুধু আপনার এবং তাঁর ভিতরেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা নয়? সেগুলো পুরো দুনিয়ার জানার কোনো প্রয়োজন আছে কি? অথবা ভাবুন একটা গ্রুপ চ্যাটের কথা। সেখানে বন্ধুরা মিলে খোলাখুলিভাবে অনেক ব্যাপারেই আলোচনা-সমালোচনা করে। এখন বন্ধুদের এ মেসেজগুলো যদি কেউ স্ক্রিনশট নিয়ে অন্যদের দেখায়, আপনার কি মনে হয় না ‘বন্ধুত্ব’কে আবার সংজ্ঞায়িত করা সময়ের দাবি?

বর্তমান যুগে স্ক্রিনশট হয়ে উঠেছে এক ধরনের ভার্চুয়াল অস্ত্র যা দিয়ে খুব নির্মমভাবে সম্পর্কগুলোকে নষ্ট করা যায়। অনেক সময় শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষকের অনেক কথা ভালো লাগে না। যেহেতু তারা শিক্ষককে বা সবার সামনে সরাসরি কথাগুলো বলতে পারে না, তারা তাদের ‘বিশ্বস্ত’ কিছু বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করে। করোনাকালীন অন্যতম প্রহসন হলো ভার্চুয়াল বন্ধুমহল যেখানে যাকে বন্ধু বলে মনে হয় সে আদৌ হয়তো সাধারণ শুভাকাক্সক্ষী নয়। কিছু শিক্ষার্থী শিক্ষকের চোখে ভালো সাজার জন্য গোপনীয় এই মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে শিক্ষককে পাঠিয়ে দেয়। এতে প্রথম দিকে শিক্ষার্থীদের আদবহীন আচরণ দেখে শিক্ষকের মন ভার হলেও শেষ যাত্রায় তারা এই স্ক্রিনশটের একপক্ষীয় ফাঁদে পা দেন না। এতে যে বা যারা স্ক্রিনশট তুলে পাঠায় তারাই শিক্ষকের চোখে নিজেদের সম্মান হারায়।

আমি নিজে কিছু বেদনাদায়ক ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি যার ঘটনার মূলেই এই স্ক্রিনশট সংস্কৃতি। ফেসবুকে মেয়েদের একটি গ্রুপে একজন ভদ্রমহিলা তাঁর শাশুড়িকে নিয়ে বেশ কিছু আপত্তিকর এবং অসম্মানজনক কথা লিখে পোস্ট করেন। নিশ্চয়ই তিনি মানসিকভাবে হতাশায় ছিলেন, কিন্তু দুঃখ ভাগাভাগি করার মানুষ পাচ্ছিলেন না। তাই মেয়েদের একটি গ্রুপই বেছে নিলেন। সেই গ্রুপেরই আরেকজন ভদ্রমহিলা তাঁর পোস্টটির স্ক্রিনশট তুলে পোস্টদাত্রীর শাশুড়ি এবং স্বামীর কাছে পাঠিয়ে দেন। এর পরের ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক। আকাশসমান ভুল বোঝাবুঝি আর ঝগড়াঝাঁটি তাদের সম্পর্ককে একেবারে নষ্ট করে দেয়। তালাকের ঠিক আগমুহূর্তে একমাত্র সন্তানের দিকে তাকিয়ে কোনোভাবে তারা ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগান।

আরেকটা লজ্জাজনক ঘটনা ঘটে এই স্ক্রিনশট শেয়ার করার কারণে। একজন প্রাক্তন প্রেমিক তাঁর প্রেমিকার ওপর রাগ করে তাদের সব গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে পাঠিয়ে দেয় মেয়েটার নতুন বিবাহিত স্বামীর কাছে। কোনো এককালের গভীর প্রেম ভাঙার ফলে রাগে, অভিমানে, দুঃখে ছেলেটা পরিকল্পনা করে মেয়েটার সুখের ঘরে আগুন দেবে এবং সে দেয়ও। প্রেমিক-প্রেমিকার ভিতরের গভীর প্রেমালাপ যে একটা স্বাভাবিক এবং সাধারণ ঘটনা তা বুঝতে গবেষণাপত্র পাঠ করার প্রয়োজন নেই। তবে যে কোনো কারণে যদি সে সম্পর্ক না টেকে তখন এই আলাপের স্ক্রিনশট ফাঁস করে দেওয়া নিশ্চয়ই একটি কুরুচিসম্পন্ন ও বিকারগ্রস্ত আচরণ। ভালোবাসা কি আমাদের একে অন্যকে সম্মান করতে শেখায় না? প্রেম না টিকলেও ভালোবাসা যদি সত্য হয় তাহলে একে অন্যের সম্মান আর গোপনীয়তা রক্ষা করাই কি কাম্য নয়?

এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো, কীভাবে এই স্ক্রিনশট কালচারকে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের চর্চা থেকে দূরে রাখতে পারি? দুটো উপায় আছে : একটি, যারা স্ক্রিনশট নিয়ে ছড়ায় সেশন ‘অপরাধীদের’ জন্য, আর দ্বিতীয়টি, যারা এর ফাঁদে পড়ে ফিকটিম হয়ে ওঠে তাদের জন্য। প্রথমেই বলি প্রথম দলভুক্তদের কথা। যে কোনো মানুষেরই অন্যের গোপনীয়তার ব্যাপারে শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। লাতিন আমেরিকান লেখক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ লিখেছেন, ‘মানুষের তিনটি জীবন থাকে : সর্বজনীন জীবন, ব্যক্তিগত জীবন এবং গোপন জীবন।’ এ তিনটি জীবনকে যে সীমারেখা আলাদা করে সেই সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানতে হবে। যা ব্যক্তিগত, তা ব্যক্তিগতই। দুজন বা একটি দলের ভিতরের কথোপকথনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের পরিধি ছাড়ানো উচিত নয়।

যুক্তরাজ্যে কারও অনুমতি ছাড়া কোনো স্ন্যাপচ্যাটের স্ক্রিনশট নেওয়া একটি দন্ডনীয় অপরাধ। এ অবস্থায় মূল লেখক চাইলে অপরাধীকে জেলেও পাঠাতে পারেন। তবে রাষ্ট্রদোহী মেসেজের ব্যাপার ভিন্ন। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্যই এমন আইন।

এবার আসি দ্বিতীয় দলভুক্ত অর্থাৎ ভিকটিমদের কাছে। তাদের অবশ্যই কোনো ফোরামে, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বা যে কোনো অনলাইন ফোরামে কিছু লেখার আগে ভাবা উচিত। কথায় বলে, ‘ভাবিয়া করিও কাজ’। যখন কিছু লিখিত হয় তখনই তা প্রমাণপত্র হয়ে ওঠে। যে বা যারা স্ক্রিনশট নেয় তারা সেই স্ক্রিনের আগে-পরের কথাগুলোকে বেমালুম খারিজ করে দিয়ে শুধু সেই নির্দিষ্ট স্ক্রিনশট দিয়েই অন্যকে ভিকটিম বানায়। মূল লেখার আগে-পরের লেখা না জানলে পুরো ঘটনাই খুব জটিল হয়ে পড়ে। কোনো একটা বিশেষ মুহূর্তে আপনি হয়তো এমন কাউকে নিয়ে এমন কিছু লিখেছেন যা ওই মুহূর্ত আর সেই সময়ে আপনার মানসিক স্থিতির সাপেক্ষে ঠিক। আপনি হয়তো কাউকেই ছোট করার জন্য লেখেননি। কিন্তু এই লেখার স্ক্রিনশট ছড়িয়ে গেলে আপনার নিজের লেখা শব্দের দংশনেই হয়তো আপনাকে দংশিত হতে হবে। কাজেই সব অনুভূতি গ্রুপ মেসেজ বা লিখে শেয়ার না করাই ভালো। কাছের মানুষের সঙ্গে কথা বলেও হালকা হওয়া যায়, যাকে সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলেছেন ‘টকিং কিয়োর’।

এই ভার্চুয়াল রিয়েলিটির যুগে আমরা বিনোদনের সুস্থ এবং সুষ্ঠু উপায় প্রায়শই খুঁজে পাই না। অন্যের জীবনে দুর্ভোগ ঠেলে দিয়ে আমরা আনন্দ আস্বাদনের চেষ্টা করি। অন্যের ক্ষতি ও অন্যকে অসম্মান করার এমন প্রবণতা থেকে যে করেই হোক পরিত্রাণ পেতে হবে। আমরা একটি অনিরপেক্ষ, সুসংগত ও শান্তিময় সমাজ গড়ার চেষ্টা করছি। স্ক্রিনশট কালচারের বিষাক্ত বলয় থেকে নিজেকে মুক্ত করে একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ আচরণ করতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদেরই ভীষণ বিপদ হবে। সুতরাং, আসুন পরিশুদ্ধ হই এবং পৃথিবীটাকে আরও সুন্দর করে মিলেমিশে বাসযোগ্য করে তুলি।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ