শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন, ২০২১

স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

জয়নব তাবাসসুম বানু সোনালী
প্রিন্ট ভার্সন
স্ক্রিনশট এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘন

‘আন-স্মার্ট’ ফোনের যুগে মানুষ একে অন্যের সঙ্গে একে অন্যকে নিয়ে কথা বলে, গল্প করে সময় কাটাত, বিনোদন নিত। একজন আরেকজনের কথা উদ্ধৃত করে আরও ১০ জনকে বলত। ১০ কান থেকে সে কথা অতিরঞ্জিত হয়ে এবং আরও বেশ কিছু মনের মাধুরীর সঙ্গে মিলেমিশে পৌঁছাত আরও ১০ কানে। এক প্রজন্মের মানুষের কাছে কানকথাই ছিল বিনোদনের অন্যতম উৎস। বিশ্বায়নের এ যুগে এখনকার স্মার্টফোন প্রজন্ম মুখের চেয়ে আঙুল বেশি ব্যবহার করে। তারা বলে কম, লেখে বেশি। যোগাযোগ করে কম, সমালোচনা করে বেশি। কীভাবে? এই যে স্মার্টফোনের একটা বাটন চাপলেই ছবি তুলে ফেলা যায় পুরো স্ক্রিনের। এ ফিচারকে বলা হয় স্ক্রিনশট। বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা এ স্ক্রিনশট নিতে দারুণ পারদর্শী। তারা একটা বাটন চেপে নিমেষেই তুলে ফেলে কোনো একটা প্রাইভেট মেসেজের ছবি আর সেটা ছড়িয়ে দেয় তাদের মাঝে যাদের এ মেসেজ দেখার কথাই নয়। এখন প্রশ্ন হলো, সাময়িক এ আনন্দ যে কতজনের জন্য কতটা দুর্ভোগের কারণ হতে পারে সে কথা কি তারা জানে?

কোনো গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট নিয়ে তা ছড়িয়ে দেওয়া মোটেও নিরীহ এবং মজার ব্যাপার নয়। যারা এ কাজটি করে থাকে সাময়িক ক্ষণের জন্য তারা এক প্রকারের অমানবিক আনন্দ পায়। তবে বস্তুত এ গোপনীয়তা লঙ্ঘনকারী এমন কিছু স্ক্রিনশটের কারণে কত সম্পর্কের মধ্যে যে টানাপোড়েন গেল, কত সম্পর্ক ভেঙে গেল নিমেষেই, সে এক অভাবনীয় ঘটনা। মাত্র একটা স্ক্রিনশটই যথেষ্ট সবটা ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য। আপনি যখন ইনবক্স বা প্রাইভেট মেসেজের একটা স্ক্রিনশটকে ছড়িয়ে দেন, তা শুধু অন্যের ব্যক্তিগত গোপনীয়তাই হানি করে না, বরং আপনার নিজেরও সম্মান নষ্ট করে দেয়। আমি অবশ্যই চালডাল ডটকম বা গ্রামীণফোনের নৈমিত্তিক হারে পাঠানো মেসেজগুলোর কথা বলছি না। সেসব তো সবার জানা এবং অনেক সময় বিনোদনমূলকও। আমি বলছি সেসব স্ক্রিনশটের কথা যা মানুষের গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন করে।

ভেবে দেখুন তো, আপনি যখন একজন ব্যক্তির সঙ্গে মেসেজ বা মেসেঞ্জারে ভাব কিংবা মতামত বিনিময় করেন সে কথাগুলো কি শুধু আপনার এবং তাঁর ভিতরেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা নয়? সেগুলো পুরো দুনিয়ার জানার কোনো প্রয়োজন আছে কি? অথবা ভাবুন একটা গ্রুপ চ্যাটের কথা। সেখানে বন্ধুরা মিলে খোলাখুলিভাবে অনেক ব্যাপারেই আলোচনা-সমালোচনা করে। এখন বন্ধুদের এ মেসেজগুলো যদি কেউ স্ক্রিনশট নিয়ে অন্যদের দেখায়, আপনার কি মনে হয় না ‘বন্ধুত্ব’কে আবার সংজ্ঞায়িত করা সময়ের দাবি?

বর্তমান যুগে স্ক্রিনশট হয়ে উঠেছে এক ধরনের ভার্চুয়াল অস্ত্র যা দিয়ে খুব নির্মমভাবে সম্পর্কগুলোকে নষ্ট করা যায়। অনেক সময় শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষকের অনেক কথা ভালো লাগে না। যেহেতু তারা শিক্ষককে বা সবার সামনে সরাসরি কথাগুলো বলতে পারে না, তারা তাদের ‘বিশ্বস্ত’ কিছু বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করে। করোনাকালীন অন্যতম প্রহসন হলো ভার্চুয়াল বন্ধুমহল যেখানে যাকে বন্ধু বলে মনে হয় সে আদৌ হয়তো সাধারণ শুভাকাক্সক্ষী নয়। কিছু শিক্ষার্থী শিক্ষকের চোখে ভালো সাজার জন্য গোপনীয় এই মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে শিক্ষককে পাঠিয়ে দেয়। এতে প্রথম দিকে শিক্ষার্থীদের আদবহীন আচরণ দেখে শিক্ষকের মন ভার হলেও শেষ যাত্রায় তারা এই স্ক্রিনশটের একপক্ষীয় ফাঁদে পা দেন না। এতে যে বা যারা স্ক্রিনশট তুলে পাঠায় তারাই শিক্ষকের চোখে নিজেদের সম্মান হারায়।

আমি নিজে কিছু বেদনাদায়ক ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি যার ঘটনার মূলেই এই স্ক্রিনশট সংস্কৃতি। ফেসবুকে মেয়েদের একটি গ্রুপে একজন ভদ্রমহিলা তাঁর শাশুড়িকে নিয়ে বেশ কিছু আপত্তিকর এবং অসম্মানজনক কথা লিখে পোস্ট করেন। নিশ্চয়ই তিনি মানসিকভাবে হতাশায় ছিলেন, কিন্তু দুঃখ ভাগাভাগি করার মানুষ পাচ্ছিলেন না। তাই মেয়েদের একটি গ্রুপই বেছে নিলেন। সেই গ্রুপেরই আরেকজন ভদ্রমহিলা তাঁর পোস্টটির স্ক্রিনশট তুলে পোস্টদাত্রীর শাশুড়ি এবং স্বামীর কাছে পাঠিয়ে দেন। এর পরের ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক। আকাশসমান ভুল বোঝাবুঝি আর ঝগড়াঝাঁটি তাদের সম্পর্ককে একেবারে নষ্ট করে দেয়। তালাকের ঠিক আগমুহূর্তে একমাত্র সন্তানের দিকে তাকিয়ে কোনোভাবে তারা ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগান।

আরেকটা লজ্জাজনক ঘটনা ঘটে এই স্ক্রিনশট শেয়ার করার কারণে। একজন প্রাক্তন প্রেমিক তাঁর প্রেমিকার ওপর রাগ করে তাদের সব গোপন মেসেজের স্ক্রিনশট তুলে পাঠিয়ে দেয় মেয়েটার নতুন বিবাহিত স্বামীর কাছে। কোনো এককালের গভীর প্রেম ভাঙার ফলে রাগে, অভিমানে, দুঃখে ছেলেটা পরিকল্পনা করে মেয়েটার সুখের ঘরে আগুন দেবে এবং সে দেয়ও। প্রেমিক-প্রেমিকার ভিতরের গভীর প্রেমালাপ যে একটা স্বাভাবিক এবং সাধারণ ঘটনা তা বুঝতে গবেষণাপত্র পাঠ করার প্রয়োজন নেই। তবে যে কোনো কারণে যদি সে সম্পর্ক না টেকে তখন এই আলাপের স্ক্রিনশট ফাঁস করে দেওয়া নিশ্চয়ই একটি কুরুচিসম্পন্ন ও বিকারগ্রস্ত আচরণ। ভালোবাসা কি আমাদের একে অন্যকে সম্মান করতে শেখায় না? প্রেম না টিকলেও ভালোবাসা যদি সত্য হয় তাহলে একে অন্যের সম্মান আর গোপনীয়তা রক্ষা করাই কি কাম্য নয়?

এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো, কীভাবে এই স্ক্রিনশট কালচারকে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের চর্চা থেকে দূরে রাখতে পারি? দুটো উপায় আছে : একটি, যারা স্ক্রিনশট নিয়ে ছড়ায় সেশন ‘অপরাধীদের’ জন্য, আর দ্বিতীয়টি, যারা এর ফাঁদে পড়ে ফিকটিম হয়ে ওঠে তাদের জন্য। প্রথমেই বলি প্রথম দলভুক্তদের কথা। যে কোনো মানুষেরই অন্যের গোপনীয়তার ব্যাপারে শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। লাতিন আমেরিকান লেখক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ লিখেছেন, ‘মানুষের তিনটি জীবন থাকে : সর্বজনীন জীবন, ব্যক্তিগত জীবন এবং গোপন জীবন।’ এ তিনটি জীবনকে যে সীমারেখা আলাদা করে সেই সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানতে হবে। যা ব্যক্তিগত, তা ব্যক্তিগতই। দুজন বা একটি দলের ভিতরের কথোপকথনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের পরিধি ছাড়ানো উচিত নয়।

যুক্তরাজ্যে কারও অনুমতি ছাড়া কোনো স্ন্যাপচ্যাটের স্ক্রিনশট নেওয়া একটি দন্ডনীয় অপরাধ। এ অবস্থায় মূল লেখক চাইলে অপরাধীকে জেলেও পাঠাতে পারেন। তবে রাষ্ট্রদোহী মেসেজের ব্যাপার ভিন্ন। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্যই এমন আইন।

এবার আসি দ্বিতীয় দলভুক্ত অর্থাৎ ভিকটিমদের কাছে। তাদের অবশ্যই কোনো ফোরামে, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বা যে কোনো অনলাইন ফোরামে কিছু লেখার আগে ভাবা উচিত। কথায় বলে, ‘ভাবিয়া করিও কাজ’। যখন কিছু লিখিত হয় তখনই তা প্রমাণপত্র হয়ে ওঠে। যে বা যারা স্ক্রিনশট নেয় তারা সেই স্ক্রিনের আগে-পরের কথাগুলোকে বেমালুম খারিজ করে দিয়ে শুধু সেই নির্দিষ্ট স্ক্রিনশট দিয়েই অন্যকে ভিকটিম বানায়। মূল লেখার আগে-পরের লেখা না জানলে পুরো ঘটনাই খুব জটিল হয়ে পড়ে। কোনো একটা বিশেষ মুহূর্তে আপনি হয়তো এমন কাউকে নিয়ে এমন কিছু লিখেছেন যা ওই মুহূর্ত আর সেই সময়ে আপনার মানসিক স্থিতির সাপেক্ষে ঠিক। আপনি হয়তো কাউকেই ছোট করার জন্য লেখেননি। কিন্তু এই লেখার স্ক্রিনশট ছড়িয়ে গেলে আপনার নিজের লেখা শব্দের দংশনেই হয়তো আপনাকে দংশিত হতে হবে। কাজেই সব অনুভূতি গ্রুপ মেসেজ বা লিখে শেয়ার না করাই ভালো। কাছের মানুষের সঙ্গে কথা বলেও হালকা হওয়া যায়, যাকে সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলেছেন ‘টকিং কিয়োর’।

এই ভার্চুয়াল রিয়েলিটির যুগে আমরা বিনোদনের সুস্থ এবং সুষ্ঠু উপায় প্রায়শই খুঁজে পাই না। অন্যের জীবনে দুর্ভোগ ঠেলে দিয়ে আমরা আনন্দ আস্বাদনের চেষ্টা করি। অন্যের ক্ষতি ও অন্যকে অসম্মান করার এমন প্রবণতা থেকে যে করেই হোক পরিত্রাণ পেতে হবে। আমরা একটি অনিরপেক্ষ, সুসংগত ও শান্তিময় সমাজ গড়ার চেষ্টা করছি। স্ক্রিনশট কালচারের বিষাক্ত বলয় থেকে নিজেকে মুক্ত করে একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ আচরণ করতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদেরই ভীষণ বিপদ হবে। সুতরাং, আসুন পরিশুদ্ধ হই এবং পৃথিবীটাকে আরও সুন্দর করে মিলেমিশে বাসযোগ্য করে তুলি।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

এই মাত্র | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা