শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুন, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগ গতিহারা এক দুঃখিনী নদীর নাম

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ গতিহারা এক দুঃখিনী নদীর নাম

ক্ষমতার টানা এক যুগের আওয়ামী লীগের দিকে তাকালে মাঝে মাঝে মনে হয় এ যেন এক গতিহারা দুঃখিনী নদী। একসময় যে আওয়ামী লীগে ছিল জাতীয়ভাবে আলোকিত কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের বহর, তৃণমূলে ছিল গণমুখী সৎ আদর্শিক ও অভিজ্ঞ রাজনীতির পোড়  খাওয়া মুখ সেখানে আজ চিত্রপট একেবারেই ভিন্ন। দল ও সরকারকে আলাদা করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ কতটা সফলতা অর্জন করেছে তার পোস্টমর্টেম হওয়ার সময় এসেছে এখন। দলের অনেক কেন্দ্রীয় নেতা সারা দেশের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখলেও তারা ক্ষমতায় নেই। দলের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে যেমন ভূমিকা রাখতে পারছেন না, তেমন কর্মীদের জন্যও কিছু করতে পারছেন না। কর্মীরা এলে সান্ত্বনা দেওয়া ছাড়া তাদের কিছু দেওয়ার নেই। অনেকে ক্ষমতা দূরে থাক, সাংগঠনিক দায়িত্বে থাকলেও দলের সংসদ সদস্য পদেও নেই। এটা দলের জন্য কতটা ইতিবাচক ফল বয়ে এনেছে তার কোনো দৃশ্যমান উদাহরণ নেই। একটা সময় ছিল রাজনীতিতে তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে যারা নেতা হতেন তারাই এমপি, ক্ষমতায় গেলে তারাই মন্ত্রী হতেন। কেন্দ্র আর তৃণমূলের অভিজ্ঞ রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে সরকার গঠন হতো। দল ও সরকার আলাদা করার এক্সপেরিমেন্টাল ঘটনাচক্রে সরকার বা দল আদৌ লাভবান হয়েছে কি না এ প্রশ্ন চারদিকে উচ্চারিত হচ্ছে। অনেকে যেমন আজন্ম আওয়ামী লীগ করেও দলীয় ক্ষমতার স্বাদ পাননি তেমনি অনেকে হঠাৎ এসে এলাম দেখলাম জয় করলামের মতো ষোল আনাই ভোগ করে ক্ষমতার স্বাদ নিচ্ছেন। অনেকের সাংগঠনিক দক্ষতা-অভিজ্ঞতা থাকলেও দলে নেই, ক্ষমতায় আছেন। সমন্বয়হীনভাবে দল ও সরকার আলাদা করার এ পরীক্ষা-নিরীক্ষা আওয়ামী লীগকে গণমুখী কর্মীবান্ধব সুসংগঠিত রাজনৈতিক শক্তির জায়গা থেকে গতি-প্রকৃতি পরিবর্তন করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগে মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা সম্মেলনের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। নেতারা তৎপর হয়েছেন। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই জেলা সম্মেলন শেষ করতে চায় আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের  এ সম্মেলন আর কাউন্সিলের নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা দলের রাজনীতিতেও অভিনব পরিবর্তন এনেছে। যে ধারা চালু করেছে সেটি তার অতীত রাজনীতির ঐতিহ্যের ধারার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে একসময় ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকও একাধিক দিনে শেষ হতো। সেসব বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত প্রস্তাব বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখত। সেই প্রস্তাব তৈরির জন্য মেধাবী রাজনীতিবিদরা ভূমিকা রাখতেন। আওয়ামী লীগ তখন গরিবের দল হলেও তার রাজনীতি ছিল বর্ণাঢ্য ও ঐতিহ্যের। আলোয় আলোকিত। এখন জাতীয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বর্ণিল উৎসব হলেও সেখানে কোনো রাজনৈতিক প্রস্তাব উঠে আসে না যা দেশের রাজনৈতিক মহলকে আকৃষ্ট করে। এমনিতেই বাংলাদেশের রাজনীতি এখন কার্যত এক বন্ধ্যা নদীর নাম। রাজনীতিতে এমন মরুকরণ কোনো মহাদুর্দিনেও হয়নি। একসময় জেলা সম্মেলনে কেন্দ্রের নেতারা অতিথি হয়ে যেতেন। সেখানে সম্মেলন উদ্বোধনী অধিবেশন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকত। সেই উদ্বোধনী অধিবেশনের পর দীর্ঘ বিরতি শেষে বিকাল বা সন্ধ্যায় কাউন্সিল অধিবেশন বসত। সেখানে প্রথমে সাবজেক্ট কমিটির বৈঠকে নেতৃত্ব নির্বাচনের আলোচনা উন্মুক্ত হলে নেতৃত্বের জন্য নাম প্রস্তাব আসত। একাধিক নাম হলে সমঝোতার জন্য দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পথ বেছে নিতেন নেতারা। কম সময়ই ভোটে নেতৃত্ব নির্বাচন হয়েছে। বেশির ভাগই আলোচনার মাধ্যমে। জেলা নেতৃত্ব নির্বাচনে নেতারা সমঝোতায় পৌঁছেছেন। এর জন্য ভোররাত পর্যন্ত বৈঠক টেনে নিতেন। একই সঙ্গে জেলার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকই নয়, জেলার পূর্ণাঙ্গ কমিটি সে রাতেই কাউন্সিল অধিবেশনে বসে চূড়ান্ত করা হতো। কয়েক বছর ধরে আওয়ামী লীগ রাজনীতির এ ঐতিহ্যের ধারা থেকে বেরিয়ে গেছে। এখন প্রায় জায়গায় জেলা সম্মেলনের নামে ক্ষমতার শক্তিতে জনসভা করা হয়। কেন্দ্রীয় নেতারা স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ছাড়াই সেই জনসভায় জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন। বাকি কমিটির পদ-পদবি আর পূরণ হয় না। জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের পেছনে টানা বছর মাঠ নেতারা ঘুরতে থাকেন। তারপর পূর্ণাঙ্গ জেলা কমিটি গঠিত হলে দেখা যায় দলের মহাদুঃসময়ের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীরা বাদ পড়েছেন, অন্যদিকে আচমকা অচেনা জেলা সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের আস্থাভাজন রাজনীতি থেকে দূরে থাকা মানুষেরা ঠাঁই পেয়েছেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। তাদের অবমূল্যায়নের জন্য তপ্ত দীর্ঘশ্বাসে হৃদয় দগ্ধ হয়। মাঝখানে আওয়ামী লীগ সাংগঠনিকভাবে গণমুখী কর্মীবান্ধব সংগঠক হারিয়ে দুর্বল হয়। ক্ষমতার ছায়ায় এ দুর্বলতা প্রকট আকারে দেখা না গেলেও দল বিরোধী দলের আসনে গেলে তা দৃশ্যমান হয়। পূর্ণাঙ্গ জেলা কমিটি গঠনেও অনেক জেলায় পদবি-বাণিজ্যের অভিযোগ ওঠে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও মনোনয়ন-বাণিজ্যের অভিযোগ ওপেন সিক্রেট। দলের বর্ধিত সভা বা জেলা কমিটির বৈঠক ডেকে যেমন উপজেলা সম্মেলন প্রস্তুত কমিটি হয় না, তেমনি ইউপি নির্বাচনের প্রার্থীদের তালিকাও হয় না। এতে বিতর্কের ঝড় বাড়ে, কমে না।

একসময় আওয়ামী লীগে একেকটি অঞ্চলভিত্তিক রাজনীতির পোড় খাওয়া দীর্ঘ সংগ্রামের পথহাঁটা জাতীয় নেতাদের নেতৃত্বে সংগঠন আলোকিত হতো। এখন আওয়ামী লীগের সেই বাতিগুলো একে একে নিভে যাচ্ছে। নতুন নেতৃত্ব তৈরি হয়নি। তৈরি করার প্রক্রিয়াও দেখা যাচ্ছে না। একসময় আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সদস্যদের সারা দেশের রাজনৈতিক মহল এমনকি আমজনতাও এক নামে চিনত। এখন ওয়ার্কিং কমিটির যেমন অর্ধেকের বেশির নাম জানে না তেমনি মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম জানতে হয় তালিকা বের করে। আওয়ামী লীগ উপমহাদেশের এক ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ইতিহাসের পরতে পরতে সে উড়িয়েছে জয়ের নিশান। এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের যে গৌরব আওয়ামী লীগ বহন করে তা আর কোনো দলের নেই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর পরিবার-পরিজনসহ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নৃশংসভাবে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুতই করা হয়নি, খুনিদের সরকার চার নেতাকে কারাগারে হত্যা করে দলের হাজার হাজার নেতাকে কারাবন্দী করেছে, নির্বাসিত করেছে, নির্দয় নির্যাতন করেছে। তবু জনগণের মাঝখান থেকে জন্ম নেওয়া আন্দোলন-সংগ্রামে অপ্রতিরোদ্ধ আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ১৯৮১ সালে দলের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা গভীর অন্ধকার সময়ে এসে গণতন্ত্রের বাতি জ্বালিয়ে জীবনবাজি যুদ্ধ শুরু করলে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। আওয়ামী লীগ আবারও জনপ্রিয় শক্তিশালী দলে পরিণত হয়। ’৯৬ সালে প্রথম ২১ বছর পর ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন করে। আওয়ামী লীগ, গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ব্যালটের রায় এ দেশের রাজনীতির অভিধানে সমার্থক শব্দ হলেও গত এক যুগের রাজনীতির দাবা খেলায় ছন্দপতন ঘটেছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর বুকভরা অভিমান রয়েছে। দল ক্ষমতায় এলে মহাদুঃসময়ের দুঃখী কর্মীদের খবর দল নেয় না। মন্ত্রীরা তাদের আর চেনেন না। এমপিরা সিন্ডিকেট গড়ে তাদের ভিড়তে দেন না। দলীয় কোনো সুবিধা-লাভ দূরে থাক তাদের রাজনৈতিক মূল্যায়নটুকুও হয় না। দলের দুঃখের তরীতে তারা তখন ভেসে বেড়ান। দল ক্ষমতায় এলেই সুবিধাবাদীরা উড়ে এসে জায়গা করে নেন পাদপ্রদীপে। আর অভিমানে ছিটকে পড়েন দুর্দিনের লড়াকু আদর্শিক কর্মীরা। বিশেষ করে গত এক যুগে প্রশাসননির্ভর আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে পেশাজীবীদের দলবাজির দৌরাত্ম্য এতটাই আগ্রাসী যে দুর্দিনের কর্মীদের ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই অবস্থা। এক সময় এ দেশে বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগবিদ্বেষী অনেক ছাত্র সংগঠন যে ছিল এবং অনেকে যে সেসব ছাত্র সংগঠনের উগ্র নেতা-কর্মী ছিলেন একালে তাদের আচার-আচরণে একদম বোঝা যায় না। তাদের তৎপরতা বক্তব্য আর সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমে স্ট্যাটাস পড়লে মনে হয় তাদের চেয়ে বড় সাবেক ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ এবং মুজিবভক্ত পৃথিবীতে আর কেউ নেই। এই নির্লজ্জদের আগ্রাসী তৎপরতায় ১৯৭৫ সালের পর সেই গভীর সংকটকালে যাঁরা ছাত্রলীগের রাজনীতির পতাকা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উড়িয়েছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির প্রচার চালিয়েছেন সাংগঠনিক দক্ষতা ও মেধায় দলকে উজাড় করে দিয়েছেন তাঁরা এখন মুখ দেখাতে পারেন না। দলও তাঁদের খোঁজ নেয় না। তাঁদের মূল্যায়ন হয় না। ওয়ান-ইলেভেনে যাঁরা ঝুঁকি নিয়েছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তবু যাঁরা নেত্রী শেখ হাসিনাকে ছাড়েননি তাঁদের খবরও এখন কেউ নেয় না। মূল্যায়ন তো দূরের কথা। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক চরিত্রই যেন দাঁড়িয়েছে দল যখন বিরোধী দলে থাকবে তখন নেতা-কর্মীরা একটি পরিবারে মমতার বন্ধনে থাকবেন। কঠিন দুঃসময়ে লড়াই-সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়বেন। জীবন দেবেন সাহসে, জেল খাটবেন হাসতে হাসতে, পুলিশি নির্যাতনের শিকার হবেন দল বেঁধে। সরকারদলীয় সন্ত্রাসীদের হামলা-মামলার জালে আটকা পড়বেন। তবু তাঁকে পথ থেকে সরানো যায় না। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে নেতাদের হাত ধরেই হাইব্রিড বা সুবিধাবাদীরা দলে এসে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে। আর দুর্দিনের অভাগা কর্মীরা যেদিকে তাকায় সাগর শুকিয়ে যায়। তাদের দিকে কেউ ফিরে তাকানোর সময় পায় না। পরম মমতায় ডেকে নিয়ে কাজে লাগানোর সময় কারও হয় না। ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয় জেনেও নেতারা এমনটি করেন। কেন্দ্রীয় নেতারা দল থেকে হাইব্রিডদের বের করে দেওয়ার কথা বললেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এক যুগের রাজনীতিতে আরেকটি দৃশ্য দৃষ্টিকটুর মতো চোখে পড়ে। সেটি হচ্ছে জেলা প্রশাসনের অনেক কর্মসূচি বা র‌্যালিতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। অনেক জেলায় ‘মাই ম্যান’ কমিটি করতে গিয়ে এমন নেতাদের পদ-পদবি দেওয়া হয়েছে যাদের একটি মিছিল আনার যোগ্যতা দূরে থাক, নিজের রিকশায় করে একজন মানুষকে দলের কর্মসূচিতে নিয়ে আসার যোগ্যতা রাখেন না। দলের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে তৃণমূল পর্যায়ের অনেক নেতা বিনা ব্যবসা-বাণিজ্যে অঢেল অর্থসম্পদের মালিক হয়েছেন। কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকে তাদের তিরস্কারের চেয়ে সমাদর করেন বেশি। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যেনতেন পথে রাজনীতি ও দলের নাম ভাঙিয়ে পদ-পদবি ব্যবহার করে অর্থবিত্ত কামানোয় যতটা যোগ্যতার চিহ্ন বহন করে ঠিক তেমনি নির্লোভ আদর্শিক চরিত্র নিয়ে সাদামাটা নিষ্কলুষ জীবনযাপন করাও যোগ্যতার পরিচয় দেয়। একসময় নেতারা খুঁজতেন আদর্শিক দুর্দান্ত সংগঠকদের, এখন যেন নেতারা খোঁজেন তেল চকচকে নব্য টাকাওয়ালাদের। একসময়ের গরিবের দল আওয়ামী লীগ গরিব কর্মীটিকে দূরে রেখে অর্থবানকে কাছে টানে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশেই প্রবেশ করেনি, অর্থনৈতিক উন্নয়নে পৃথিবীতে রোল মডেল হয়েছে। করোনাযুদ্ধে তাঁর সাফল্য দেখার মতো। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শত ব্যর্থতার মধ্যেও তিনি তাঁর নেতৃত্ব, দূরদর্শিতা, মেধা ও প্রজ্ঞায় সংকট মোকাবিলা করছেন। মানুষের ঘরে ধান গেছে। খাবারের জন্য কাউকে কষ্ট করতে হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের রাজনৈতিক জীবন বর্ণাঢ্য। আন্দোলন-সংগ্রাম, জেল-জুলুম শয়ে বারবার অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তাঁকে এ জায়গায় আসতে হয়েছে। টানা দুবারের আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ’৭৫-এর পর ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। সভাপতি থেকে বিদায় নেওয়ার পরও তিনি ছাত্রলীগের অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর কাছে সাবেক ছাত্রলীগের নেতাদের প্রত্যাশা অনেক বেশি ছিল। ’৭৫-এর পর থেকে দীর্ঘদিন যারা সারা দেশে ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন, দুঃসময়ে ভূমিকা রেখেছেন ওবায়দুল কাদের তাঁদের চেনেন। তাঁদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে তুলে আনতে হবে। তাঁদের সংসদে আনতে হবে। আওয়ামী লীগ আজ রাষ্ট্র পরিচালনায় আছে কিন্তু ক্ষমতা চিরস্থায়ী থাকবে না। বিরোধী দলের কঠিন রাজনীতি মোকাবিলা করার মতো সাংগঠনিক শক্তি ও কাঠামো কি তৈরি আছে?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধন
সংশোধন

খবর