শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০২১

স্বাভাবিক মৃত্যুর পরিবেশ সৃষ্টি কি খুবই কঠিন?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক মৃত্যুর পরিবেশ সৃষ্টি কি খুবই কঠিন?

মুক্তিযোদ্ধাদের আনন্দ-বেদনা নিয়ে দুই কথা লিখতে চেয়েছিলাম। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মুক্তিযোদ্ধারা একটু সম্মানে থাকবেন, ভালোবাসায় থাকবেন, দেশবাসীর চোখের মণি হয়ে থাকবেন তা-ই ছিল অনেকের প্রত্যাশা। দুই দশকের বেশি হবে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের ২ হাজার টাকা সম্মানী ভাতা চেয়েছিলাম। আমার বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখন তা মানেননি। সেসব নানা কারণে আওয়ামী লীগ ছেড়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। মুক্তিযোদ্ধাদের সেই ২ হাজার টাকা সম্মানী ভাতা আমার বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এখন ২০ হাজার টাকা করেছেন। স্বাধীনতার পর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ৭৫ টাকা সম্মানী ভাতা দিয়ে শুরু হয়েছিল। এখন তা প্রায় ৫০ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকা। মুক্তিযোদ্ধা এবং খেতাবপ্রাপ্তদের ভাতা বা কোনো সম্মানী ছিল না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যেমনি সম্মানীর ব্যবস্থা করেছেন, তেমনি খেতাবপ্রাপ্তদের জন্যও। কিছুদিন একজন মুক্তিযোদ্ধা তিন ধরনের ভাতাই পেয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত এবং খেতাবপ্রাপ্ত এ তিনটি সম্মানীই পেয়েছেন। মাঝে একজন রাজাকারপুত্র সচিব ফাইলে লিখে গেছেন এ তিন ভাতার যেটা সর্বোচ্চ একজন মুক্তিযোদ্ধা শুধু সেটাই পাবেন। পাঠক বিচার করুন, একজন মুক্তিযোদ্ধা তিনি যদি যুদ্ধাহত হন তাহলে তিনি যুদ্ধাহতের ভাতা পাবেন, মুক্তিযোদ্ধার পাবেন না, সাহসিকতার জন্য যদি খেতাব পেয়ে থাকেন তাহলে তিনি খেতাবপ্রাপ্তের ভাতা পাবেন না। একজন মুক্তিযোদ্ধা হলেন আদি-অন্ত চিরসত্য। মুক্তিযুদ্ধে গিয়ে একজন যুদ্ধাহত হতে পারেন, নিহত হতে পারেন, একজন যোদ্ধা বীরত্বের জন্য খেতাব পেতে পারেন। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা প্রথম, মুক্তিযোদ্ধাই আসল। সাধারণত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার সম্মানী বেশি। সে কারণে যারা খেতাব পেয়েছেন তাদের অনেকেই খেতাবপ্রাপ্ত হিসেবে খেতাবপ্রাপ্তের সম্মানী পান না। যুদ্ধাহতের সম্মানী পেলে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সম্মানী পান না। এ এক লেজেগোবরে অবস্থা। সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী দিয়েছে, সম্মানী দিয়েছে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের, সর্বোপরি খেতাবপ্রাপ্তদের। কী করে কেন যেন যুদ্ধাহত হওয়ার কারণে আমি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার ভাতা পাই। বাঙালি জাতির মধ্যে একমাত্র সশস্ত্র বাহিনীর বাইরে বীরউত্তম খেতাব পেয়েছিলাম। আমি এ পর্যন্ত বীরউত্তমের কোনো সম্মানী পাই না, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেও না। এ রকম অনেকেই আছেন যারা আহত হয়েছেন, খেতাব পেয়েছেন তাদের সম্মানী নিয়ে সে যে কী এলোমেলো ব্যাপার কল্পনা করা যায় না। আবার অন্যদিকে যাচাই-বাছাই! যেদিন সম্মানী দেওয়া শুরু হয়েছে সেদিন থেকে সম্মানী পান। কেউ কেউ হয়তো মরে গেছেন। তার ছেলেমেয়ে বা অসহায় স্ত্রীর কাছে নোটিস গেছে- জামুকায় এসে যাচাই-বাছাই করতে হবে। মনে হয় কেউ কেউ মুক্তিযুদ্ধ করে মারাত্মক অন্যায় করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া পাকিস্তান সরকার বা পাকিস্তানিদের কাছে নিশ্চয়ই অপরাধ ছিল। কিন্তু বাংলা ও বাঙালির কাছে তো ছিল গৌরবের। গেজেট করার জন্য সবুজ বই, লাল বই, ভারতীয় তালিকা এসব করতে গিয়ে আজ মুক্তিযুদ্ধের মহিমাই ভূলুণ্ঠিত। সেদিন এক জায়গায় দেখলাম কয়েকজন এক তালিকা হাতে নিয়ে বসে আছেন। এরা মুক্তিযোদ্ধা না। অভিযোগেরও শেষ নেই। কুমিল্লার লোক দিনাজপুরের লোকের নামে অভিযোগ করছেন মুক্তিযোদ্ধা না। অনেকে আবার তলিয়েও দেখে না মুক্তিযুদ্ধের পরে তাদের জন্ম। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আর জামুকা হুতুম পেঁচার মতো ছপ্পন ধরে বসে আছে অভিযোগ এলেই হলো। ডাকাতি, খুন যে কোনো অপরাধ করে ক্ষমা পাওয়া যায়। প্রশাসন তেমন আমলে নেয় না। কিন্তু কেউ মুক্তিযোদ্ধা না এমন অভিযোগ আনলে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে। পারলে তখনই তাকে ভুয়া বলে দেয়। এ এক আজব লীলা খেলা। এ তো গেল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার দলীয় পরিচয়ে নকল হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া। অন্যদিকে মুক্তিযোদ্ধাদের সামাজিক মর্যাদাও দিন দিন শেষ হতে চলেছে। একেবারে নিম্ন পর্যায়ে এসে গেছে। যদিও সমাজে কোথাও এখন কারও প্রতি তেমন শ্রদ্ধা নেই। ফেসবুক, ইউটিউবের কল্যাণে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিবর্গ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- এদের প্রতি যেভাবে তাচ্ছিল্য করে কথাবার্তা হয় বিরক্তিতে মন ভরে যায়। কিন্তু কোনো উপায় নেই। এ অবক্ষয় থেকে কীভাবে মুক্তি হবে! সেদিন দু-চার জন বলছিল, বঙ্গবন্ধু কবে কোন জায়গায় বলেছিলেন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ১৮ হাজার। নির্বোধরা ভেবেও দেখে না, ৯৬ হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করেছিল। ৯৬ হাজার পাকিস্তানি সৈন্যকে আত্মসমর্পণ করাতে সর্বনিম্ন ট্রেনিংপ্রাপ্ত সুদক্ষ ৩ লাখ সৈন্যের প্রয়োজন। কমবেশি দেশব্যাপী যুদ্ধ হয়েছে। ২-৪ লাখ মুক্তিযোদ্ধা পাকিস্তানিদের পরাজিত করার কথা নয়। যে যখন যার মতো করে পারছে সে তখন তার মতো করেই মুক্তিযোদ্ধা বানাবার চেষ্টা করছে। আমার দুর্ভাগ্য, বঙ্গবন্ধুর পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিয়ে আমরা বড় নিরাপদ বোধ করেছিলাম। সত্যিই তখন চাওয়া-পাওয়ার কোনো ভাবনাই ছিল না। মুক্তিযোদ্ধাদের একটি তালিকা অনিচ্ছা সত্ত্বেও সে সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দিয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে নির্মম হত্যার পর সে তালিকা ধরে ধরে কতজনকে যে গ্রেফতার করেছে, জেল খাটিয়েছে, বেশ কয়েকজনকে মেরে ফেলেছে। রাষ্ট্রের যখন তালিকা করা শুরু হয় মূলত এরশাদের সময় তখন অনেকেই খুব একটা আগ্রহ দেখায়নি। অনেকের ভাবনা ছিল কাদের সিদ্দিকী দেশে এলে তিনিই সব করবেন। আমি দেশে এলাম। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে চিৎকার-ফাৎকার করতে লাগলাম। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর সেই হত্যার প্রতিবাদ করায় আমি যেমন সে সময়ে সরকারের চরম শত্রু হয়েছিলাম, তেমনি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২ হাজার টাকা সম্মানী চেয়ে কী করে যেন এই সরকারেরও চক্ষুশূল হলাম। মনে হয় এ চক্ষুশূল হয়েই এপার থেকে ওপার যেতে হবে। এখনো কাদেরিয়া বাহিনীর ৮-৯ হাজার প্রকৃত যোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেনি। প্রতিদিনই কেউ না কেউ আসছে। সবাইকে স্বীকার করতেও পারছি না। কারণ তারা অনেকেই সঠিকভাবে বলতে পারে না। তেমন কোনো কাগজপত্রও নেই। বিশেষ করে যারা পুলিশ-মিলিটারি-রক্ষীবাহিনীতে গিয়েছিল তাদের নিয়েই বেশি সমস্যা। আবার যারা লেখাপড়া শিখে বড় চাকরি-বাকরি করেছে, বিত্ত-বৈভবে বড় হয়েছে তাদের দেমাক আলাদা। এভাবেই কাটছে আমার অষ্টপ্রহর।

সেদিন যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর টাঙ্গাইলের জেয়াদ আল মালুম পরপারে চলে গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। জেয়াদ আল মালুমের বাড়ি করটিয়া জমিদারবাড়ির পেছনে। টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ-জামালপুরে সর্বপ্রথম রাজাকার সৃষ্টি হয়েছিল করটিয়ায়। করটিয়া কলেজের পুব পাশে মাদরাসা মাঠে তাদের প্রশিক্ষণ হয়। যে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন ও সমাপনীতে সরকারের পক্ষ থেকে গিয়েছিলেন তখনকার টাঙ্গাইলের এডিসি রংপুরের আশিকুর রহমান। এরপর খুব সম্ভবত নুরু মওলানার নেতৃত্বে দ্বিতীয় রাজাকার বাহিনী ট্রেনিং শুরু হয়েছিল সরিষাবাড়ীতে। করটিয়ার জমিদার হুমায়ুন খান পন্নীর বাড়ির গা-ঘেঁষে মালুমদের বাড়ি। মালুম সম্পর্কে আমি পরিষ্কার জানি। তিনি ছাত্র ইউনিয়ন করতেন। মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় তেমন সক্রিয় ছিলেন না। গোড়ান-সাটিয়াচরা যুদ্ধের সঙ্গে সঙ্গে তিনি তার নানাবাড়ি চলে যান। টাঙ্গাইল জেলায় কাদেরিয়া বাহিনী ছাড়া আর কোনো মুক্তিযোদ্ধা ছিল না। কিছু মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে নাগরপুরের বাতেন। হ্যাঁ এটা সত্য, যুদ্ধের সময় তার সঙ্গে ২০০-৩০০ মুক্তিযোদ্ধা ছিল। তারা কোনো যুদ্ধ করতে পারুক আর না পারুক তাদের যোদ্ধা ছিল। এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করেছে সেটা যুদ্ধের জন্য অনেক কাজে লেগেছে। আগস্টে গুলি লাগার পর সুস্থ হয়ে যেমন পুব দিকে ভালুকায় মেজর আফসার তাকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কিছু  করেনি। মেজর আফসার এবং তার দল থাকায় একটা দিক নিরাপদ হয়ে আছে ভেবে তাকে বরং সাহায্য করেছি। ঠিক তেমনি পশ্চিমে নাগরপুর-চৌহালী-ঘিওর-দৌলতপুর এলাকায়ও বাতেন বাহিনীকেও কিছু বলতে যাইনি। কিন্তু স্বাধীনতার পর জাসদ করে গণবাহিনী করে অসংখ্য হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত হয়ে পরবর্তীতে আওয়ামী লীগে যোগদান করে সে অনেক মুক্তিযোদ্ধার তালিকা দিয়েছে। তারা সরকারি তালিকাভুক্তও হয়েছে। তাতে আমার বিন্দুমাত্র কোনো কষ্ট নেই। রাজাকার-আলবদর বাহিনীতে যাদের নাম ছিল, যারা শান্তিবাহিনীর নামে অশান্তি করেছে এসব তালিকাভুক্ত লোক ছাড়া কেউ সরকারি তালিকায় মুক্তিবাহিনী হলে আমার তাতে কোনো আপত্তি নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় সাড়ে ৭ কোটি মানুষের মধ্যে ৫-৬ কোটিই নিদারুণ কষ্ট করেছে। তাদের সবাইকে মুক্তিযোদ্ধা বললে আমার দিক থেকে কোনো আপত্তি নেই। পাঠকদের হয়তো মনে আছে, ১৯ এপ্রিল কাদেরিয়া বাহিনীর এক প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন লালটু মৃত্যুবরণ করেন। খুব তাড়াহুড়া করে তাঁর দাফন-কাফন হয়। অভিযোগ আসে, মৃত্যুর আগে তাঁর ওপর নির্যাতন করা হয়েছিল। সেই অভিযোগ জেলা প্রশাসককে জানালে তিনি যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থার পদক্ষেপ নেন। আমি লালটুর কবর জিয়ারতে যাই এবং তাঁর বাড়ির লোকজন বিশেষ করে তাঁর স্ত্রী এবং মেয়ের সঙ্গে কথা বলি। আমার কাছে অভিযোগটা অনেকটাই সত্য মনে হয়। গত সপ্তাহে লালটুর লাশ কবর থেকে তুলে ময়মনসিংহে নিয়ে ফরেনসিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। রিপোর্ট কয়েক দিনের মধ্যেই হয়তো পাওয়া যাবে। এখানে আমার বক্তব্য স্পষ্ট, কোনো মুক্তিযোদ্ধা নির্যাতিত হয়ে অসম্মানিত হয়ে মারা যাবেন, কোনো মুক্তিযোদ্ধা নিরাপদ মৃত্যুর সুযোগ পাবেন না তা আমাদের কাম্য নয়। তাই কমান্ডার লালটুর ব্যাপারে প্রশাসনিক উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। যারা লালটুর ওপর অত্যাচার করেছে আইনানুগ বিচারে যা হওয়ার হবে। সেখানে আমার কোনো কথা নেই। আমার কথা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি- সেটা হলেই হলো।

ঠিক বুঝতে পারি না লকডাউন, শাটডাউন, গাড়ি বন্ধ, দোকান বন্ধ অফিস খোলা। ঈদের সময় হাজার হাজার লাখ লাখ মানুষের সে যে কি দুরবস্থা চোখে দেখে সহ্য করা যায় না। আবার সেই একই ছোটাছুটি। গত বৃহস্পতিবার বিকালে টাঙ্গাইল থেকে এসেছি। সাভার থেকে ঢাকা পর্যন্ত শুধু পায়ে হাঁটা মানুষ আর মানুষ। কী আক্ষেপ করছে, গালাগাল করছে কানে আঙুল দিয়ে থাকলেও সহ্য করা যায় না। কেন যেন কখনোসখনো মনে হয় গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ এটাওটা করা একি সরকারকে, সরকারপ্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অপ্রিয় করার প্রয়াস? করুন, যা ইচ্ছে তাই করুন। কিন্তু গরিবের পেটের কথাও চিন্তা করবেন। যাদের বেশুমার আছে তাদের নিয়ে কোনো চিন্তা নেই। কিন্তু যারা দিন এনে দিন খায় তাদের উপায় কী?

আবার হঠাৎ গতকাল রাতে ওয়্যারলেস গেটের সামনে এক বিরাট বিস্ফোরণ ঘটেছে, দালান ভেঙে পড়েছে। সামনে দিয়ে যাওয়ার পথে দু-তিনটি বাস দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ দুর্ঘটনায় সাতজন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। যুদ্ধের সময় অনেক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। ২০ নভেম্বর, ১৯৭১ পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন ঢাকা-টাঙ্গাইল সড়কে ১৮টি সেতু ধ্বংস করেছিলাম। ঢাকা-টাঙ্গাইলের ১৮টিসহ ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, এলেঙ্গা, ভূঞাপুর, নাগরপুর, সন্তোষ, পোড়াবাড়ী, চারাবাড়ী এসব রাস্তায় ৪৬টি ব্রিজ-কালভার্ট উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর কাদেরিয়া বাহিনী না হলেও ৫০০-৬০০ বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। আমি নিজেও ৩০-৪০টি বিস্ফোরণে অংশ নিয়েছি। তাই বিস্ফোরণের ধর্ম বুঝি। একটা যেনতেন বিস্ফোরণে এভাবে এত বড় ভবন ভেঙে পড়তে পারে না। এটা কোনো পরিকল্পিত নাশকতা কি না একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ
সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার
খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক
সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই
সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ
কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন