শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

দোষটা কার? রাজনীতিবিদ ব্যক্তিত্বহীন হলে আমলারা সীমাহীন দাপুটে হন। আর আমলারা সীমাহীন দাপুটে হলে সবকিছুতে অস্বস্তি তৈরি হয়। সেদিন এক সাবেক আমলা বন্ধু বর্তমান বাস্তবতা নিয়ে আমাকে কিছু কথা লিখে পাঠালেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমলারা কি কখনো দুর্নীতিতে রাজনীতিবিদদের চেয়ে কম ছিলেন? আমলা বলতে নিম্ন থেকে সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত সরকারি  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে সরকারি প্রশাসনযন্ত্রের কথা বলছি। রাজনীতিবিদদের মধ্যে সত্যিকারের দুর্নীতিবাজের সংখ্যা সবচেয়ে কম। প্রশাসনযন্ত্র জনপ্রতিনিধিদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য জনস্বার্থে নেওয়া তাদের কিছু কর্মকান্ড এবং কিছু অনিচ্ছাকৃত অনিয়মকে ব্যাপকভাবে তুলে আনে। এ ক্ষেত্রে মিডিয়া সত্য-মিথ্যা যাচাই না করে মুখরোচকভাবে এসব বিষয় প্রচার করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননে প্রশাসনযন্ত্রকে সহায়তা করে। রাজধানীসহ সারা দেশে স্থাবর সম্পত্তির ওপর গবেষণা করলে বোঝা যাবে সমাজের কোন অংশের কত সম্পত্তি আছে আর কত থাকার কথা। রাজনীতিবিদদের পেশা ব্যবসা বা অন্য কিছু। কিন্তু সরকারি কর্মচারীদের আয়ের উৎস একমাত্র চাকরি। আর একটি কথা- একজন জনপ্রতিনিধির জীবন ফলো করলে দেখা যাবে কত জনকে সারা দিন বিভিন্নভাবে আর্থিক সাহায্য দিতে হয় তাকে, সরকারি বরাদ্দের বাইরে। এসব কোনো কিছু গবেষণায় আসে না।’ ঠিকই বলেছেন। ভিন্নমত পোষণ করি না। রাজনীতিবিদরাই নিজেদের খাল কেটে কুমির আনেন। আর সুযোগ নেন আমলারা।

ওয়ান-ইলেভেনের পর অনেক রাজনীতিবিদকে দেখতে যেতাম কারাগারে, হাসপাতালে, আদালতে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দল-মতের বাইরে সবাইকে নিয়ে খাওয়ার আয়োজন করতেন চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি আয়োজন করতেন খাওয়ার কাফেলা। জেলখানায় দল -মতের বিভেদ ছিল না। সবাই ছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সরকারের বিরুদ্ধে। কুমিল্লা কারাগারে নামাজের ইমামতি করতেন বদরউদ্দিন আহমদ কামরান। সব দলের নেতারা নামাজে অংশ নিতেন। একসঙ্গে মোনাজাতে প্রার্থনা করতেন কারামুক্তির। কাশিমপুরে দলবেঁধে সবাই বিকালের আড্ডা দিতেন। খেলতেন ভলিবল, ব্যাডমিন্টন। দাবা/তাসের আসরও বসত পড়ন্ত বিকালে। মোসাদ্দেক আলী ফালু দুই দলের নেতাদের খোঁজ নিতেন। জানতে চাইতেন কারও কিছু লাগবে কি না। কারাগারের মসজিদগুলোর আধুনিকায়ন নিয়েও ব্যস্ত থাকতেন তিনি। একদিন ঢাকার আদালতপাড়ায় গিয়েছিলাম একজনকে দেখতে। দেখলাম পুলিশ ভ্যানের ভিতরে বসে দুপুরের খাবার খাচ্ছেন সালমান এফ রহমান, রেদোয়ান আহমেদ, সিলভার সেলিমসহ অনেকে। অসহায়ের মতো সবাই হাজিরা দিতে আসতেন। নিজেদের মাঝে আলাপ করতেন, কোনো দিন সব স্বাভাবিক হলে সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করবেন। কোনো বিরোধ থাকবে না। পরস্পরের মাঝে কোনো দূরত্ব থাকবে না। একসঙ্গে এগিয়ে নেবেন বাংলাদেশকে। বিচার করবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের। দেশ চলবে রাজনীতিবিদদের কথায়। সেই যুগ নেই। সময়ও নেই। বাস্তবতা হারিয়ে গেছে কোথায় যেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেওয়াই ইতিহাসের শিক্ষা।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এখন ব্যবসায়ীদের প্রাধান্য। রাজনীতিবিদদের পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদের সংখ্যা কমছে। মন্ত্রিসভায় কতজন ত্যাগী নেতা, দুঃসময়ের মানুষ আছেন? সবখানে সমস্যা, নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ তুঙ্গে। রাজনীতি এখন আর রাজনীতিবিদদের কাছে নেই। নেতাদের অবস্থান খাটো হচ্ছে ঘরে বাইরে। আগাছা-পরগাছা ভর করেছে সরকারি দলে। চর্বি জমেছে ক্ষমতার স্তরে স্তরে। অতিমেদ শরীরের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি বয়ে আনে। পরগাছাদের ওপর নির্ভরশীল ক্ষমতাবান দলেরও ধীরে ধীরে বারোটা বাজে। জানি এসব কথা বলে লাভ নেই। কেন লাভ নেই একটা ঘটনার কথা বলছি। এরশাদের পতনের পর আটক হলেন বিদায়ী মন্ত্রী কাজী ফিরোজ রশীদ। জেল খেটে বের হলেন। তিনি তখন থাকতেন ওয়ালসো টাওয়ারে। ফিরোজ ভাইকে দেখতে গেলাম। তিনি কারাজীবনের বিভিন্ন কষ্টের কথা বলছিলেন। কারাভ্যন্তরে অনিয়মের শেষ নেই। দুঃখ করে বললেন, ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে রাজনীতিবিদরা জেলে গেলে রাজবন্দীর মর্যাদা পেতেন। সম্মান পেতেন। এখন তা নেই। রাজনীতিবিদরা পরস্পরকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পান। এ নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা দরকার। সবকিছু শুনে বললাম, ফিরোজ ভাই আপনি রাজনীতি করেন। কোনো দিন আবার সুযোগ পেলে সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করবেন। জেলখানার পরিবর্তন আনা কঠিন কিছু নয়। পরিবর্তন তো রাজনীতিবিদরাই আনেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও কিছুই ঠিক হবে না। ভুলে যাব নিজের অতীত। কারাগারের কষ্ট। অন্য মতের মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ অনুভব করব। রাজনীতি ভীষণ খারাপ বিষয়।

বয়স বাড়লে মানুষের অতীত বেশি মনে পড়ে। পরিবর্তনের একটা আশা নিয়ে বসে থাকে সাধারণ মানুষ। কিন্তু মানুষের সে আশা আর পূরণ হয় না। রাজনীতি চলে তার আপন মহিমায়। বলছি না সবকিছু স্বাভাবিক। সংকট আমাদের আছে, থাকবে। কিন্তু একজন রাজনীতিবিদকে বাদ দিয়ে কিছুই হবে না। কিছুই হয় না। কথায় কথায় শুধু আমলাদের দোষারোপ করেও লাভ নেই। ব্যক্তিত্ব সবার নিজের কাছে। রাজনীতিবিদ দুর্বল ব্যক্তিত্বের হলে আমলারা সুযোগ নেবেনই। ব্যক্তিত্ববান রাজনীতিবিদ কখনই আমলানির্ভর নন। মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ হলে কি আমলাকে গুরুত্ব দিয়ে মন্ত্রণালয় চালাবেন? প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম। জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব-উল আলম হানিফ, বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম কি আমলাদের কথায় চলবেন? সর্বনাশটা হয়েছে ২০১৮ সালের ভোটের কারণে। লাউ, ডাল সব এক হয়ে গেছে। আর হয়েছে বলেই আমলাদের মাঝে একটা অহমিকা তৈরি হয়েছে, তারা সরকারকে ক্ষমতায় এনেছেন। আরে ভাই, ইতিহাস ভুলে গেলে কি চলে? ২০১৪ সাল আর ২০১৮ এক ছিল না। ২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন সরকারি দল দুর্বল অবস্থানে ছিল। আর ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ ছিল চাঙা। হামলা-মামলায় বিএনপি কাবু ছিল। আগুনসন্ত্রাসের মামলাগুলোয় বিএনপি প্রার্থীরা এলাকায় যেতে পারতেন না। কর্মীরা বের হতেন না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মাঠ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন। ব্যবসায়ীরা সমাবেশ করে শেখ হাসিনার পক্ষে নিজেদের অবস্থানের কথা জানান দেন। মিডিয়া থেকে শুরু করে সবকিছুই আওয়ামী লীগের অনুকূলে ছিল। এখানে শতভাগ নিরপেক্ষ ভোট হলেও বিশাল ব্যবধানে জিতত আওয়ামী লীগ। পরিষ্কারভাবে বলছি, আমলা-কামলাদের ভোট নিয়ে অতি উৎসাহ আওয়ামী লীগের সর্বনাশ করেছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনা লড়াইটা করেছেন ভোট ও ভাতের। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ সমৃদ্ধ। মানুষের ভাতের চিন্তা এখন আর করতে হয় না। আমলাদের ভোট প্রকল্পের কান্ডকীর্তিতে উপকার হয়নি। ক্ষতির রেশ এখন টানতে হচ্ছে রাজনীতিবিদদেরই।

রাজনীতিবিদদের সঙ্গে লড়াইকারী একজন আমলা ছিলেন কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন। পরে পিডিবির চেয়ারম্যান ও সচিব হয়েছিলেন। বীর এই মুক্তিযোদ্ধা রাজনীতিবিদদের পাত্তা দিতেন না। এমপিরা দেখা করতে গেলে অনেক সময় সাক্ষাৎও করতেন না। ২৪ ঘণ্টা কাজ করতেন। ঘুমাতেন কয়েক ঘণ্টা মাত্র। রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করে আবার ঘুম থেকে উঠতেন ফজরের আজানের সময়। নামাজ শেষ করে আবার কাজ শুরু করতেন। সচিবালয়ের দুই রুম থেকে শুরু করে আজকের বিশাল এলজিইডির বিকাশ তাঁর হাতে। সচিবালয় থেকে লালমাটিয়ায় একটি ভাড়া বাড়িতে আনলেন এলজিইডি অফিস। মাঝেমধ্যে যেতাম। একদিন তাঁকে প্রশ্ন করলাম, রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন না, অভিযোগ উঠছে। তিনি বললেন, রাজনীতিবিদদের সবচেয়ে সম্মান করি। তাঁরাই দেশ চালাচ্ছেন, চালাবেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি রাজনীতিবিদদের মুজিবনগর সরকারের অধীনে। মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ছিলাম। দেশকে ভালোবাসি সবার আগে। কোনো এমপি উন্নয়নকাজে এলে ফেরত দিই না। শতভাগ উন্নয়নের কাজ করি। কিন্তু এমপি সাহেবদের ঠিকাদারি বা অন্য কোনো উন্নয়নবহিভর্‚ত তদবিরগুলো করি না। যারা এ ধরনের কাজ করেন তাদের একটু এড়িয়ে চলি। তিনি আরও বলেছিলেন, দেশের পরিবর্তনের জন্য ভালো মন্ত্রী দরকার। যারা দক্ষ হাতে সব সামলাবেন।

স্বপ্নবাজ, সফল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক তাঁর জীবনে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারেননি। সময় পাননি শুরু করতে গৃহহীনদের জন্য স্বল্প খরচে ঘর নির্মাণ। ১৯৯৬ সালে তিনি সে প্রকল্প নিয়েছিলেন। সিদ্ধান্ত ছিল ১ লাখ টাকার ভিতরে ঘর করবেন গরিবের জন্য। একদিন জানতে চাইলাম কী করে সম্ভব এত কম খরচে পাকা ঘর করার। তিনি বললেন, অবশ্যই সম্ভব শতভাগ সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে কাজটা করলে। এত বছর পর কথাগুলো মনে পড়ল। সাম্প্রতিক সময়ে কম খরচে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে। ’৯৬ সালের ১ লাখ এখন অনেক টাকা। আমলারা নিজেদের অতিবুদ্ধি খরচ করতে গিয়েই সমস্যাটা তৈরি করেছেন। প্রকল্পের খরচের হিসাবটা আরেকটু বাড়িয়ে টেকসই ঘর নির্মাণের দরকার ছিল। কৃপণতা করতে গিয়ে সমস্যাটা তৈরি হয়েছে। আবার সব উপজেলায় সরকারি ভালো খাসজমিও নেই। চর বা নিম্নাঞ্চলের জমির অবস্থা সবারই জানা। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলানো জরুরি ছিল। তা করা হয়নি। রাজনীতিবিদরা যুক্ত থাকলে চুরি বাড়ত কি কমত সে বিতর্কে যাচ্ছি না। তবে এটুকু বলছি, হয়তো এত বিতর্ক তৈরি হতো না।

চলার পথে কাজ করতে গেলে সমালোচনা শুনতে হবে। শুধু প্রশংসাই শুনবেন এমন আশা করা ঠিক নয়। ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে। এ নাইট উপাধি নেওয়ার পর একদল লোক বলেছিল, রবীন্দ্রনাথ শেষ হয়ে গেলেন। ব্রিটিশদের কাছ থেকে নাইট উপাধি নেওয়া ঠিক হয়নি। আবার ছেড়ে দেওয়ার পর আরেক দল বলতে শুরু করল, কেন তিনি ছাড়লেন? এ নাইট উপাধি ত্যাগে কি ভারত স্বাধীন হয়ে যাবে? মানুষের মনোজগৎ বড় অদ্ভুত। মানুষের ভিতরটা এখন প্রকাশ হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। চারপাশে চলা মানুষগুলো কতটা অসুস্থ, অশ্লীল, নোংরা, হিংসুটে, ঈর্ষাকাতর, ভন্ড বুঝতে ফেসবুকে নজর রাখুন। দেখবেন ফেসবুক লেখনীতে সবাই নিজের আসল চেহারা জানান দিচ্ছেন। কারও মানসিক বিকৃতি ও অসুস্থতা জানতে এখন মনোবিজ্ঞানীর কাছে খোঁজ নেওয়ার দরকার নেই। কিছুদিন একজনকে ফলো করলেও চরিত্রটা বেরিয়ে আসে। আগের দিনে কারও বিয়ের আগে পরিবারের খোঁজ নিতে অনেকে গোয়েন্দা লাগাতেন। এখন ফেসবুক পড়লে জানা যায় সবকিছু। মুখোশের আড়ালে মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না দীর্ঘ সময়। সময়মতো বেরিয়ে আসে আসল চরিত্র নিয়ে। ফেসবুক জমানা আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিচ্ছে। এখানে সম্পর্ক গড়তে ভাঙতে সময় লাগে না। মানুষের আবেগ-অনুভূতির একটা ডিজিটাল যুগ চলছে। সময়টা অনেক বেশি জটিল।  সমাজে কৃত্রিম মানুষের সংখ্যা বেশি। রাজনীতি, অর্থনীতি সবখানেই একটা অস্থির সময় পার করছি। মহামারীকালীন এ অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকাবে জানি না।  মানুষের জীবনটা সব সময় এক রকম যায় না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু
হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...
ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩
বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম