শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

দোষটা কার? রাজনীতিবিদ ব্যক্তিত্বহীন হলে আমলারা সীমাহীন দাপুটে হন। আর আমলারা সীমাহীন দাপুটে হলে সবকিছুতে অস্বস্তি তৈরি হয়। সেদিন এক সাবেক আমলা বন্ধু বর্তমান বাস্তবতা নিয়ে আমাকে কিছু কথা লিখে পাঠালেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমলারা কি কখনো দুর্নীতিতে রাজনীতিবিদদের চেয়ে কম ছিলেন? আমলা বলতে নিম্ন থেকে সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত সরকারি  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে সরকারি প্রশাসনযন্ত্রের কথা বলছি। রাজনীতিবিদদের মধ্যে সত্যিকারের দুর্নীতিবাজের সংখ্যা সবচেয়ে কম। প্রশাসনযন্ত্র জনপ্রতিনিধিদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য জনস্বার্থে নেওয়া তাদের কিছু কর্মকান্ড এবং কিছু অনিচ্ছাকৃত অনিয়মকে ব্যাপকভাবে তুলে আনে। এ ক্ষেত্রে মিডিয়া সত্য-মিথ্যা যাচাই না করে মুখরোচকভাবে এসব বিষয় প্রচার করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননে প্রশাসনযন্ত্রকে সহায়তা করে। রাজধানীসহ সারা দেশে স্থাবর সম্পত্তির ওপর গবেষণা করলে বোঝা যাবে সমাজের কোন অংশের কত সম্পত্তি আছে আর কত থাকার কথা। রাজনীতিবিদদের পেশা ব্যবসা বা অন্য কিছু। কিন্তু সরকারি কর্মচারীদের আয়ের উৎস একমাত্র চাকরি। আর একটি কথা- একজন জনপ্রতিনিধির জীবন ফলো করলে দেখা যাবে কত জনকে সারা দিন বিভিন্নভাবে আর্থিক সাহায্য দিতে হয় তাকে, সরকারি বরাদ্দের বাইরে। এসব কোনো কিছু গবেষণায় আসে না।’ ঠিকই বলেছেন। ভিন্নমত পোষণ করি না। রাজনীতিবিদরাই নিজেদের খাল কেটে কুমির আনেন। আর সুযোগ নেন আমলারা।

ওয়ান-ইলেভেনের পর অনেক রাজনীতিবিদকে দেখতে যেতাম কারাগারে, হাসপাতালে, আদালতে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দল-মতের বাইরে সবাইকে নিয়ে খাওয়ার আয়োজন করতেন চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি আয়োজন করতেন খাওয়ার কাফেলা। জেলখানায় দল -মতের বিভেদ ছিল না। সবাই ছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সরকারের বিরুদ্ধে। কুমিল্লা কারাগারে নামাজের ইমামতি করতেন বদরউদ্দিন আহমদ কামরান। সব দলের নেতারা নামাজে অংশ নিতেন। একসঙ্গে মোনাজাতে প্রার্থনা করতেন কারামুক্তির। কাশিমপুরে দলবেঁধে সবাই বিকালের আড্ডা দিতেন। খেলতেন ভলিবল, ব্যাডমিন্টন। দাবা/তাসের আসরও বসত পড়ন্ত বিকালে। মোসাদ্দেক আলী ফালু দুই দলের নেতাদের খোঁজ নিতেন। জানতে চাইতেন কারও কিছু লাগবে কি না। কারাগারের মসজিদগুলোর আধুনিকায়ন নিয়েও ব্যস্ত থাকতেন তিনি। একদিন ঢাকার আদালতপাড়ায় গিয়েছিলাম একজনকে দেখতে। দেখলাম পুলিশ ভ্যানের ভিতরে বসে দুপুরের খাবার খাচ্ছেন সালমান এফ রহমান, রেদোয়ান আহমেদ, সিলভার সেলিমসহ অনেকে। অসহায়ের মতো সবাই হাজিরা দিতে আসতেন। নিজেদের মাঝে আলাপ করতেন, কোনো দিন সব স্বাভাবিক হলে সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করবেন। কোনো বিরোধ থাকবে না। পরস্পরের মাঝে কোনো দূরত্ব থাকবে না। একসঙ্গে এগিয়ে নেবেন বাংলাদেশকে। বিচার করবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের। দেশ চলবে রাজনীতিবিদদের কথায়। সেই যুগ নেই। সময়ও নেই। বাস্তবতা হারিয়ে গেছে কোথায় যেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেওয়াই ইতিহাসের শিক্ষা।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এখন ব্যবসায়ীদের প্রাধান্য। রাজনীতিবিদদের পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদের সংখ্যা কমছে। মন্ত্রিসভায় কতজন ত্যাগী নেতা, দুঃসময়ের মানুষ আছেন? সবখানে সমস্যা, নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ তুঙ্গে। রাজনীতি এখন আর রাজনীতিবিদদের কাছে নেই। নেতাদের অবস্থান খাটো হচ্ছে ঘরে বাইরে। আগাছা-পরগাছা ভর করেছে সরকারি দলে। চর্বি জমেছে ক্ষমতার স্তরে স্তরে। অতিমেদ শরীরের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি বয়ে আনে। পরগাছাদের ওপর নির্ভরশীল ক্ষমতাবান দলেরও ধীরে ধীরে বারোটা বাজে। জানি এসব কথা বলে লাভ নেই। কেন লাভ নেই একটা ঘটনার কথা বলছি। এরশাদের পতনের পর আটক হলেন বিদায়ী মন্ত্রী কাজী ফিরোজ রশীদ। জেল খেটে বের হলেন। তিনি তখন থাকতেন ওয়ালসো টাওয়ারে। ফিরোজ ভাইকে দেখতে গেলাম। তিনি কারাজীবনের বিভিন্ন কষ্টের কথা বলছিলেন। কারাভ্যন্তরে অনিয়মের শেষ নেই। দুঃখ করে বললেন, ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে রাজনীতিবিদরা জেলে গেলে রাজবন্দীর মর্যাদা পেতেন। সম্মান পেতেন। এখন তা নেই। রাজনীতিবিদরা পরস্পরকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পান। এ নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা দরকার। সবকিছু শুনে বললাম, ফিরোজ ভাই আপনি রাজনীতি করেন। কোনো দিন আবার সুযোগ পেলে সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করবেন। জেলখানার পরিবর্তন আনা কঠিন কিছু নয়। পরিবর্তন তো রাজনীতিবিদরাই আনেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও কিছুই ঠিক হবে না। ভুলে যাব নিজের অতীত। কারাগারের কষ্ট। অন্য মতের মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ অনুভব করব। রাজনীতি ভীষণ খারাপ বিষয়।

বয়স বাড়লে মানুষের অতীত বেশি মনে পড়ে। পরিবর্তনের একটা আশা নিয়ে বসে থাকে সাধারণ মানুষ। কিন্তু মানুষের সে আশা আর পূরণ হয় না। রাজনীতি চলে তার আপন মহিমায়। বলছি না সবকিছু স্বাভাবিক। সংকট আমাদের আছে, থাকবে। কিন্তু একজন রাজনীতিবিদকে বাদ দিয়ে কিছুই হবে না। কিছুই হয় না। কথায় কথায় শুধু আমলাদের দোষারোপ করেও লাভ নেই। ব্যক্তিত্ব সবার নিজের কাছে। রাজনীতিবিদ দুর্বল ব্যক্তিত্বের হলে আমলারা সুযোগ নেবেনই। ব্যক্তিত্ববান রাজনীতিবিদ কখনই আমলানির্ভর নন। মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ হলে কি আমলাকে গুরুত্ব দিয়ে মন্ত্রণালয় চালাবেন? প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম। জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব-উল আলম হানিফ, বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম কি আমলাদের কথায় চলবেন? সর্বনাশটা হয়েছে ২০১৮ সালের ভোটের কারণে। লাউ, ডাল সব এক হয়ে গেছে। আর হয়েছে বলেই আমলাদের মাঝে একটা অহমিকা তৈরি হয়েছে, তারা সরকারকে ক্ষমতায় এনেছেন। আরে ভাই, ইতিহাস ভুলে গেলে কি চলে? ২০১৪ সাল আর ২০১৮ এক ছিল না। ২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন সরকারি দল দুর্বল অবস্থানে ছিল। আর ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ ছিল চাঙা। হামলা-মামলায় বিএনপি কাবু ছিল। আগুনসন্ত্রাসের মামলাগুলোয় বিএনপি প্রার্থীরা এলাকায় যেতে পারতেন না। কর্মীরা বের হতেন না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মাঠ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন। ব্যবসায়ীরা সমাবেশ করে শেখ হাসিনার পক্ষে নিজেদের অবস্থানের কথা জানান দেন। মিডিয়া থেকে শুরু করে সবকিছুই আওয়ামী লীগের অনুকূলে ছিল। এখানে শতভাগ নিরপেক্ষ ভোট হলেও বিশাল ব্যবধানে জিতত আওয়ামী লীগ। পরিষ্কারভাবে বলছি, আমলা-কামলাদের ভোট নিয়ে অতি উৎসাহ আওয়ামী লীগের সর্বনাশ করেছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনা লড়াইটা করেছেন ভোট ও ভাতের। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ সমৃদ্ধ। মানুষের ভাতের চিন্তা এখন আর করতে হয় না। আমলাদের ভোট প্রকল্পের কান্ডকীর্তিতে উপকার হয়নি। ক্ষতির রেশ এখন টানতে হচ্ছে রাজনীতিবিদদেরই।

রাজনীতিবিদদের সঙ্গে লড়াইকারী একজন আমলা ছিলেন কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন। পরে পিডিবির চেয়ারম্যান ও সচিব হয়েছিলেন। বীর এই মুক্তিযোদ্ধা রাজনীতিবিদদের পাত্তা দিতেন না। এমপিরা দেখা করতে গেলে অনেক সময় সাক্ষাৎও করতেন না। ২৪ ঘণ্টা কাজ করতেন। ঘুমাতেন কয়েক ঘণ্টা মাত্র। রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করে আবার ঘুম থেকে উঠতেন ফজরের আজানের সময়। নামাজ শেষ করে আবার কাজ শুরু করতেন। সচিবালয়ের দুই রুম থেকে শুরু করে আজকের বিশাল এলজিইডির বিকাশ তাঁর হাতে। সচিবালয় থেকে লালমাটিয়ায় একটি ভাড়া বাড়িতে আনলেন এলজিইডি অফিস। মাঝেমধ্যে যেতাম। একদিন তাঁকে প্রশ্ন করলাম, রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন না, অভিযোগ উঠছে। তিনি বললেন, রাজনীতিবিদদের সবচেয়ে সম্মান করি। তাঁরাই দেশ চালাচ্ছেন, চালাবেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি রাজনীতিবিদদের মুজিবনগর সরকারের অধীনে। মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ছিলাম। দেশকে ভালোবাসি সবার আগে। কোনো এমপি উন্নয়নকাজে এলে ফেরত দিই না। শতভাগ উন্নয়নের কাজ করি। কিন্তু এমপি সাহেবদের ঠিকাদারি বা অন্য কোনো উন্নয়নবহিভর্‚ত তদবিরগুলো করি না। যারা এ ধরনের কাজ করেন তাদের একটু এড়িয়ে চলি। তিনি আরও বলেছিলেন, দেশের পরিবর্তনের জন্য ভালো মন্ত্রী দরকার। যারা দক্ষ হাতে সব সামলাবেন।

স্বপ্নবাজ, সফল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক তাঁর জীবনে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারেননি। সময় পাননি শুরু করতে গৃহহীনদের জন্য স্বল্প খরচে ঘর নির্মাণ। ১৯৯৬ সালে তিনি সে প্রকল্প নিয়েছিলেন। সিদ্ধান্ত ছিল ১ লাখ টাকার ভিতরে ঘর করবেন গরিবের জন্য। একদিন জানতে চাইলাম কী করে সম্ভব এত কম খরচে পাকা ঘর করার। তিনি বললেন, অবশ্যই সম্ভব শতভাগ সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে কাজটা করলে। এত বছর পর কথাগুলো মনে পড়ল। সাম্প্রতিক সময়ে কম খরচে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে। ’৯৬ সালের ১ লাখ এখন অনেক টাকা। আমলারা নিজেদের অতিবুদ্ধি খরচ করতে গিয়েই সমস্যাটা তৈরি করেছেন। প্রকল্পের খরচের হিসাবটা আরেকটু বাড়িয়ে টেকসই ঘর নির্মাণের দরকার ছিল। কৃপণতা করতে গিয়ে সমস্যাটা তৈরি হয়েছে। আবার সব উপজেলায় সরকারি ভালো খাসজমিও নেই। চর বা নিম্নাঞ্চলের জমির অবস্থা সবারই জানা। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলানো জরুরি ছিল। তা করা হয়নি। রাজনীতিবিদরা যুক্ত থাকলে চুরি বাড়ত কি কমত সে বিতর্কে যাচ্ছি না। তবে এটুকু বলছি, হয়তো এত বিতর্ক তৈরি হতো না।

চলার পথে কাজ করতে গেলে সমালোচনা শুনতে হবে। শুধু প্রশংসাই শুনবেন এমন আশা করা ঠিক নয়। ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে। এ নাইট উপাধি নেওয়ার পর একদল লোক বলেছিল, রবীন্দ্রনাথ শেষ হয়ে গেলেন। ব্রিটিশদের কাছ থেকে নাইট উপাধি নেওয়া ঠিক হয়নি। আবার ছেড়ে দেওয়ার পর আরেক দল বলতে শুরু করল, কেন তিনি ছাড়লেন? এ নাইট উপাধি ত্যাগে কি ভারত স্বাধীন হয়ে যাবে? মানুষের মনোজগৎ বড় অদ্ভুত। মানুষের ভিতরটা এখন প্রকাশ হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। চারপাশে চলা মানুষগুলো কতটা অসুস্থ, অশ্লীল, নোংরা, হিংসুটে, ঈর্ষাকাতর, ভন্ড বুঝতে ফেসবুকে নজর রাখুন। দেখবেন ফেসবুক লেখনীতে সবাই নিজের আসল চেহারা জানান দিচ্ছেন। কারও মানসিক বিকৃতি ও অসুস্থতা জানতে এখন মনোবিজ্ঞানীর কাছে খোঁজ নেওয়ার দরকার নেই। কিছুদিন একজনকে ফলো করলেও চরিত্রটা বেরিয়ে আসে। আগের দিনে কারও বিয়ের আগে পরিবারের খোঁজ নিতে অনেকে গোয়েন্দা লাগাতেন। এখন ফেসবুক পড়লে জানা যায় সবকিছু। মুখোশের আড়ালে মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না দীর্ঘ সময়। সময়মতো বেরিয়ে আসে আসল চরিত্র নিয়ে। ফেসবুক জমানা আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিচ্ছে। এখানে সম্পর্ক গড়তে ভাঙতে সময় লাগে না। মানুষের আবেগ-অনুভূতির একটা ডিজিটাল যুগ চলছে। সময়টা অনেক বেশি জটিল।  সমাজে কৃত্রিম মানুষের সংখ্যা বেশি। রাজনীতি, অর্থনীতি সবখানেই একটা অস্থির সময় পার করছি। মহামারীকালীন এ অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকাবে জানি না।  মানুষের জীবনটা সব সময় এক রকম যায় না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ