শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

দোষটা কার? রাজনীতিবিদ ব্যক্তিত্বহীন হলে আমলারা সীমাহীন দাপুটে হন। আর আমলারা সীমাহীন দাপুটে হলে সবকিছুতে অস্বস্তি তৈরি হয়। সেদিন এক সাবেক আমলা বন্ধু বর্তমান বাস্তবতা নিয়ে আমাকে কিছু কথা লিখে পাঠালেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমলারা কি কখনো দুর্নীতিতে রাজনীতিবিদদের চেয়ে কম ছিলেন? আমলা বলতে নিম্ন থেকে সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত সরকারি  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে সরকারি প্রশাসনযন্ত্রের কথা বলছি। রাজনীতিবিদদের মধ্যে সত্যিকারের দুর্নীতিবাজের সংখ্যা সবচেয়ে কম। প্রশাসনযন্ত্র জনপ্রতিনিধিদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য জনস্বার্থে নেওয়া তাদের কিছু কর্মকান্ড এবং কিছু অনিচ্ছাকৃত অনিয়মকে ব্যাপকভাবে তুলে আনে। এ ক্ষেত্রে মিডিয়া সত্য-মিথ্যা যাচাই না করে মুখরোচকভাবে এসব বিষয় প্রচার করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননে প্রশাসনযন্ত্রকে সহায়তা করে। রাজধানীসহ সারা দেশে স্থাবর সম্পত্তির ওপর গবেষণা করলে বোঝা যাবে সমাজের কোন অংশের কত সম্পত্তি আছে আর কত থাকার কথা। রাজনীতিবিদদের পেশা ব্যবসা বা অন্য কিছু। কিন্তু সরকারি কর্মচারীদের আয়ের উৎস একমাত্র চাকরি। আর একটি কথা- একজন জনপ্রতিনিধির জীবন ফলো করলে দেখা যাবে কত জনকে সারা দিন বিভিন্নভাবে আর্থিক সাহায্য দিতে হয় তাকে, সরকারি বরাদ্দের বাইরে। এসব কোনো কিছু গবেষণায় আসে না।’ ঠিকই বলেছেন। ভিন্নমত পোষণ করি না। রাজনীতিবিদরাই নিজেদের খাল কেটে কুমির আনেন। আর সুযোগ নেন আমলারা।

ওয়ান-ইলেভেনের পর অনেক রাজনীতিবিদকে দেখতে যেতাম কারাগারে, হাসপাতালে, আদালতে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দল-মতের বাইরে সবাইকে নিয়ে খাওয়ার আয়োজন করতেন চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি আয়োজন করতেন খাওয়ার কাফেলা। জেলখানায় দল -মতের বিভেদ ছিল না। সবাই ছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সরকারের বিরুদ্ধে। কুমিল্লা কারাগারে নামাজের ইমামতি করতেন বদরউদ্দিন আহমদ কামরান। সব দলের নেতারা নামাজে অংশ নিতেন। একসঙ্গে মোনাজাতে প্রার্থনা করতেন কারামুক্তির। কাশিমপুরে দলবেঁধে সবাই বিকালের আড্ডা দিতেন। খেলতেন ভলিবল, ব্যাডমিন্টন। দাবা/তাসের আসরও বসত পড়ন্ত বিকালে। মোসাদ্দেক আলী ফালু দুই দলের নেতাদের খোঁজ নিতেন। জানতে চাইতেন কারও কিছু লাগবে কি না। কারাগারের মসজিদগুলোর আধুনিকায়ন নিয়েও ব্যস্ত থাকতেন তিনি। একদিন ঢাকার আদালতপাড়ায় গিয়েছিলাম একজনকে দেখতে। দেখলাম পুলিশ ভ্যানের ভিতরে বসে দুপুরের খাবার খাচ্ছেন সালমান এফ রহমান, রেদোয়ান আহমেদ, সিলভার সেলিমসহ অনেকে। অসহায়ের মতো সবাই হাজিরা দিতে আসতেন। নিজেদের মাঝে আলাপ করতেন, কোনো দিন সব স্বাভাবিক হলে সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করবেন। কোনো বিরোধ থাকবে না। পরস্পরের মাঝে কোনো দূরত্ব থাকবে না। একসঙ্গে এগিয়ে নেবেন বাংলাদেশকে। বিচার করবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের। দেশ চলবে রাজনীতিবিদদের কথায়। সেই যুগ নেই। সময়ও নেই। বাস্তবতা হারিয়ে গেছে কোথায় যেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেওয়াই ইতিহাসের শিক্ষা।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এখন ব্যবসায়ীদের প্রাধান্য। রাজনীতিবিদদের পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদের সংখ্যা কমছে। মন্ত্রিসভায় কতজন ত্যাগী নেতা, দুঃসময়ের মানুষ আছেন? সবখানে সমস্যা, নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ তুঙ্গে। রাজনীতি এখন আর রাজনীতিবিদদের কাছে নেই। নেতাদের অবস্থান খাটো হচ্ছে ঘরে বাইরে। আগাছা-পরগাছা ভর করেছে সরকারি দলে। চর্বি জমেছে ক্ষমতার স্তরে স্তরে। অতিমেদ শরীরের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি বয়ে আনে। পরগাছাদের ওপর নির্ভরশীল ক্ষমতাবান দলেরও ধীরে ধীরে বারোটা বাজে। জানি এসব কথা বলে লাভ নেই। কেন লাভ নেই একটা ঘটনার কথা বলছি। এরশাদের পতনের পর আটক হলেন বিদায়ী মন্ত্রী কাজী ফিরোজ রশীদ। জেল খেটে বের হলেন। তিনি তখন থাকতেন ওয়ালসো টাওয়ারে। ফিরোজ ভাইকে দেখতে গেলাম। তিনি কারাজীবনের বিভিন্ন কষ্টের কথা বলছিলেন। কারাভ্যন্তরে অনিয়মের শেষ নেই। দুঃখ করে বললেন, ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে রাজনীতিবিদরা জেলে গেলে রাজবন্দীর মর্যাদা পেতেন। সম্মান পেতেন। এখন তা নেই। রাজনীতিবিদরা পরস্পরকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পান। এ নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা দরকার। সবকিছু শুনে বললাম, ফিরোজ ভাই আপনি রাজনীতি করেন। কোনো দিন আবার সুযোগ পেলে সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করবেন। জেলখানার পরিবর্তন আনা কঠিন কিছু নয়। পরিবর্তন তো রাজনীতিবিদরাই আনেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও কিছুই ঠিক হবে না। ভুলে যাব নিজের অতীত। কারাগারের কষ্ট। অন্য মতের মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ অনুভব করব। রাজনীতি ভীষণ খারাপ বিষয়।

বয়স বাড়লে মানুষের অতীত বেশি মনে পড়ে। পরিবর্তনের একটা আশা নিয়ে বসে থাকে সাধারণ মানুষ। কিন্তু মানুষের সে আশা আর পূরণ হয় না। রাজনীতি চলে তার আপন মহিমায়। বলছি না সবকিছু স্বাভাবিক। সংকট আমাদের আছে, থাকবে। কিন্তু একজন রাজনীতিবিদকে বাদ দিয়ে কিছুই হবে না। কিছুই হয় না। কথায় কথায় শুধু আমলাদের দোষারোপ করেও লাভ নেই। ব্যক্তিত্ব সবার নিজের কাছে। রাজনীতিবিদ দুর্বল ব্যক্তিত্বের হলে আমলারা সুযোগ নেবেনই। ব্যক্তিত্ববান রাজনীতিবিদ কখনই আমলানির্ভর নন। মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ হলে কি আমলাকে গুরুত্ব দিয়ে মন্ত্রণালয় চালাবেন? প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম। জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব-উল আলম হানিফ, বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম কি আমলাদের কথায় চলবেন? সর্বনাশটা হয়েছে ২০১৮ সালের ভোটের কারণে। লাউ, ডাল সব এক হয়ে গেছে। আর হয়েছে বলেই আমলাদের মাঝে একটা অহমিকা তৈরি হয়েছে, তারা সরকারকে ক্ষমতায় এনেছেন। আরে ভাই, ইতিহাস ভুলে গেলে কি চলে? ২০১৪ সাল আর ২০১৮ এক ছিল না। ২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন সরকারি দল দুর্বল অবস্থানে ছিল। আর ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ ছিল চাঙা। হামলা-মামলায় বিএনপি কাবু ছিল। আগুনসন্ত্রাসের মামলাগুলোয় বিএনপি প্রার্থীরা এলাকায় যেতে পারতেন না। কর্মীরা বের হতেন না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মাঠ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন। ব্যবসায়ীরা সমাবেশ করে শেখ হাসিনার পক্ষে নিজেদের অবস্থানের কথা জানান দেন। মিডিয়া থেকে শুরু করে সবকিছুই আওয়ামী লীগের অনুকূলে ছিল। এখানে শতভাগ নিরপেক্ষ ভোট হলেও বিশাল ব্যবধানে জিতত আওয়ামী লীগ। পরিষ্কারভাবে বলছি, আমলা-কামলাদের ভোট নিয়ে অতি উৎসাহ আওয়ামী লীগের সর্বনাশ করেছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনা লড়াইটা করেছেন ভোট ও ভাতের। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ সমৃদ্ধ। মানুষের ভাতের চিন্তা এখন আর করতে হয় না। আমলাদের ভোট প্রকল্পের কান্ডকীর্তিতে উপকার হয়নি। ক্ষতির রেশ এখন টানতে হচ্ছে রাজনীতিবিদদেরই।

রাজনীতিবিদদের সঙ্গে লড়াইকারী একজন আমলা ছিলেন কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন। পরে পিডিবির চেয়ারম্যান ও সচিব হয়েছিলেন। বীর এই মুক্তিযোদ্ধা রাজনীতিবিদদের পাত্তা দিতেন না। এমপিরা দেখা করতে গেলে অনেক সময় সাক্ষাৎও করতেন না। ২৪ ঘণ্টা কাজ করতেন। ঘুমাতেন কয়েক ঘণ্টা মাত্র। রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করে আবার ঘুম থেকে উঠতেন ফজরের আজানের সময়। নামাজ শেষ করে আবার কাজ শুরু করতেন। সচিবালয়ের দুই রুম থেকে শুরু করে আজকের বিশাল এলজিইডির বিকাশ তাঁর হাতে। সচিবালয় থেকে লালমাটিয়ায় একটি ভাড়া বাড়িতে আনলেন এলজিইডি অফিস। মাঝেমধ্যে যেতাম। একদিন তাঁকে প্রশ্ন করলাম, রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন না, অভিযোগ উঠছে। তিনি বললেন, রাজনীতিবিদদের সবচেয়ে সম্মান করি। তাঁরাই দেশ চালাচ্ছেন, চালাবেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি রাজনীতিবিদদের মুজিবনগর সরকারের অধীনে। মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ছিলাম। দেশকে ভালোবাসি সবার আগে। কোনো এমপি উন্নয়নকাজে এলে ফেরত দিই না। শতভাগ উন্নয়নের কাজ করি। কিন্তু এমপি সাহেবদের ঠিকাদারি বা অন্য কোনো উন্নয়নবহিভর্‚ত তদবিরগুলো করি না। যারা এ ধরনের কাজ করেন তাদের একটু এড়িয়ে চলি। তিনি আরও বলেছিলেন, দেশের পরিবর্তনের জন্য ভালো মন্ত্রী দরকার। যারা দক্ষ হাতে সব সামলাবেন।

স্বপ্নবাজ, সফল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক তাঁর জীবনে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারেননি। সময় পাননি শুরু করতে গৃহহীনদের জন্য স্বল্প খরচে ঘর নির্মাণ। ১৯৯৬ সালে তিনি সে প্রকল্প নিয়েছিলেন। সিদ্ধান্ত ছিল ১ লাখ টাকার ভিতরে ঘর করবেন গরিবের জন্য। একদিন জানতে চাইলাম কী করে সম্ভব এত কম খরচে পাকা ঘর করার। তিনি বললেন, অবশ্যই সম্ভব শতভাগ সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে কাজটা করলে। এত বছর পর কথাগুলো মনে পড়ল। সাম্প্রতিক সময়ে কম খরচে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে। ’৯৬ সালের ১ লাখ এখন অনেক টাকা। আমলারা নিজেদের অতিবুদ্ধি খরচ করতে গিয়েই সমস্যাটা তৈরি করেছেন। প্রকল্পের খরচের হিসাবটা আরেকটু বাড়িয়ে টেকসই ঘর নির্মাণের দরকার ছিল। কৃপণতা করতে গিয়ে সমস্যাটা তৈরি হয়েছে। আবার সব উপজেলায় সরকারি ভালো খাসজমিও নেই। চর বা নিম্নাঞ্চলের জমির অবস্থা সবারই জানা। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলানো জরুরি ছিল। তা করা হয়নি। রাজনীতিবিদরা যুক্ত থাকলে চুরি বাড়ত কি কমত সে বিতর্কে যাচ্ছি না। তবে এটুকু বলছি, হয়তো এত বিতর্ক তৈরি হতো না।

চলার পথে কাজ করতে গেলে সমালোচনা শুনতে হবে। শুধু প্রশংসাই শুনবেন এমন আশা করা ঠিক নয়। ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে। এ নাইট উপাধি নেওয়ার পর একদল লোক বলেছিল, রবীন্দ্রনাথ শেষ হয়ে গেলেন। ব্রিটিশদের কাছ থেকে নাইট উপাধি নেওয়া ঠিক হয়নি। আবার ছেড়ে দেওয়ার পর আরেক দল বলতে শুরু করল, কেন তিনি ছাড়লেন? এ নাইট উপাধি ত্যাগে কি ভারত স্বাধীন হয়ে যাবে? মানুষের মনোজগৎ বড় অদ্ভুত। মানুষের ভিতরটা এখন প্রকাশ হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। চারপাশে চলা মানুষগুলো কতটা অসুস্থ, অশ্লীল, নোংরা, হিংসুটে, ঈর্ষাকাতর, ভন্ড বুঝতে ফেসবুকে নজর রাখুন। দেখবেন ফেসবুক লেখনীতে সবাই নিজের আসল চেহারা জানান দিচ্ছেন। কারও মানসিক বিকৃতি ও অসুস্থতা জানতে এখন মনোবিজ্ঞানীর কাছে খোঁজ নেওয়ার দরকার নেই। কিছুদিন একজনকে ফলো করলেও চরিত্রটা বেরিয়ে আসে। আগের দিনে কারও বিয়ের আগে পরিবারের খোঁজ নিতে অনেকে গোয়েন্দা লাগাতেন। এখন ফেসবুক পড়লে জানা যায় সবকিছু। মুখোশের আড়ালে মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না দীর্ঘ সময়। সময়মতো বেরিয়ে আসে আসল চরিত্র নিয়ে। ফেসবুক জমানা আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিচ্ছে। এখানে সম্পর্ক গড়তে ভাঙতে সময় লাগে না। মানুষের আবেগ-অনুভূতির একটা ডিজিটাল যুগ চলছে। সময়টা অনেক বেশি জটিল।  সমাজে কৃত্রিম মানুষের সংখ্যা বেশি। রাজনীতি, অর্থনীতি সবখানেই একটা অস্থির সময় পার করছি। মহামারীকালীন এ অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকাবে জানি না।  মানুষের জীবনটা সব সময় এক রকম যায় না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা