শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাদের যুদ্ধটা কি রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে

দোষটা কার? রাজনীতিবিদ ব্যক্তিত্বহীন হলে আমলারা সীমাহীন দাপুটে হন। আর আমলারা সীমাহীন দাপুটে হলে সবকিছুতে অস্বস্তি তৈরি হয়। সেদিন এক সাবেক আমলা বন্ধু বর্তমান বাস্তবতা নিয়ে আমাকে কিছু কথা লিখে পাঠালেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমলারা কি কখনো দুর্নীতিতে রাজনীতিবিদদের চেয়ে কম ছিলেন? আমলা বলতে নিম্ন থেকে সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত সরকারি  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে সরকারি প্রশাসনযন্ত্রের কথা বলছি। রাজনীতিবিদদের মধ্যে সত্যিকারের দুর্নীতিবাজের সংখ্যা সবচেয়ে কম। প্রশাসনযন্ত্র জনপ্রতিনিধিদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য জনস্বার্থে নেওয়া তাদের কিছু কর্মকান্ড এবং কিছু অনিচ্ছাকৃত অনিয়মকে ব্যাপকভাবে তুলে আনে। এ ক্ষেত্রে মিডিয়া সত্য-মিথ্যা যাচাই না করে মুখরোচকভাবে এসব বিষয় প্রচার করে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননে প্রশাসনযন্ত্রকে সহায়তা করে। রাজধানীসহ সারা দেশে স্থাবর সম্পত্তির ওপর গবেষণা করলে বোঝা যাবে সমাজের কোন অংশের কত সম্পত্তি আছে আর কত থাকার কথা। রাজনীতিবিদদের পেশা ব্যবসা বা অন্য কিছু। কিন্তু সরকারি কর্মচারীদের আয়ের উৎস একমাত্র চাকরি। আর একটি কথা- একজন জনপ্রতিনিধির জীবন ফলো করলে দেখা যাবে কত জনকে সারা দিন বিভিন্নভাবে আর্থিক সাহায্য দিতে হয় তাকে, সরকারি বরাদ্দের বাইরে। এসব কোনো কিছু গবেষণায় আসে না।’ ঠিকই বলেছেন। ভিন্নমত পোষণ করি না। রাজনীতিবিদরাই নিজেদের খাল কেটে কুমির আনেন। আর সুযোগ নেন আমলারা।

ওয়ান-ইলেভেনের পর অনেক রাজনীতিবিদকে দেখতে যেতাম কারাগারে, হাসপাতালে, আদালতে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দল-মতের বাইরে সবাইকে নিয়ে খাওয়ার আয়োজন করতেন চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি আয়োজন করতেন খাওয়ার কাফেলা। জেলখানায় দল -মতের বিভেদ ছিল না। সবাই ছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সরকারের বিরুদ্ধে। কুমিল্লা কারাগারে নামাজের ইমামতি করতেন বদরউদ্দিন আহমদ কামরান। সব দলের নেতারা নামাজে অংশ নিতেন। একসঙ্গে মোনাজাতে প্রার্থনা করতেন কারামুক্তির। কাশিমপুরে দলবেঁধে সবাই বিকালের আড্ডা দিতেন। খেলতেন ভলিবল, ব্যাডমিন্টন। দাবা/তাসের আসরও বসত পড়ন্ত বিকালে। মোসাদ্দেক আলী ফালু দুই দলের নেতাদের খোঁজ নিতেন। জানতে চাইতেন কারও কিছু লাগবে কি না। কারাগারের মসজিদগুলোর আধুনিকায়ন নিয়েও ব্যস্ত থাকতেন তিনি। একদিন ঢাকার আদালতপাড়ায় গিয়েছিলাম একজনকে দেখতে। দেখলাম পুলিশ ভ্যানের ভিতরে বসে দুপুরের খাবার খাচ্ছেন সালমান এফ রহমান, রেদোয়ান আহমেদ, সিলভার সেলিমসহ অনেকে। অসহায়ের মতো সবাই হাজিরা দিতে আসতেন। নিজেদের মাঝে আলাপ করতেন, কোনো দিন সব স্বাভাবিক হলে সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করবেন। কোনো বিরোধ থাকবে না। পরস্পরের মাঝে কোনো দূরত্ব থাকবে না। একসঙ্গে এগিয়ে নেবেন বাংলাদেশকে। বিচার করবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের। দেশ চলবে রাজনীতিবিদদের কথায়। সেই যুগ নেই। সময়ও নেই। বাস্তবতা হারিয়ে গেছে কোথায় যেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেওয়াই ইতিহাসের শিক্ষা।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এখন ব্যবসায়ীদের প্রাধান্য। রাজনীতিবিদদের পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদের সংখ্যা কমছে। মন্ত্রিসভায় কতজন ত্যাগী নেতা, দুঃসময়ের মানুষ আছেন? সবখানে সমস্যা, নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ তুঙ্গে। রাজনীতি এখন আর রাজনীতিবিদদের কাছে নেই। নেতাদের অবস্থান খাটো হচ্ছে ঘরে বাইরে। আগাছা-পরগাছা ভর করেছে সরকারি দলে। চর্বি জমেছে ক্ষমতার স্তরে স্তরে। অতিমেদ শরীরের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি বয়ে আনে। পরগাছাদের ওপর নির্ভরশীল ক্ষমতাবান দলেরও ধীরে ধীরে বারোটা বাজে। জানি এসব কথা বলে লাভ নেই। কেন লাভ নেই একটা ঘটনার কথা বলছি। এরশাদের পতনের পর আটক হলেন বিদায়ী মন্ত্রী কাজী ফিরোজ রশীদ। জেল খেটে বের হলেন। তিনি তখন থাকতেন ওয়ালসো টাওয়ারে। ফিরোজ ভাইকে দেখতে গেলাম। তিনি কারাজীবনের বিভিন্ন কষ্টের কথা বলছিলেন। কারাভ্যন্তরে অনিয়মের শেষ নেই। দুঃখ করে বললেন, ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে রাজনীতিবিদরা জেলে গেলে রাজবন্দীর মর্যাদা পেতেন। সম্মান পেতেন। এখন তা নেই। রাজনীতিবিদরা পরস্পরকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পান। এ নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা দরকার। সবকিছু শুনে বললাম, ফিরোজ ভাই আপনি রাজনীতি করেন। কোনো দিন আবার সুযোগ পেলে সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করবেন। জেলখানার পরিবর্তন আনা কঠিন কিছু নয়। পরিবর্তন তো রাজনীতিবিদরাই আনেন। জবাবে তিনি বললেন, আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও কিছুই ঠিক হবে না। ভুলে যাব নিজের অতীত। কারাগারের কষ্ট। অন্য মতের মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ অনুভব করব। রাজনীতি ভীষণ খারাপ বিষয়।

বয়স বাড়লে মানুষের অতীত বেশি মনে পড়ে। পরিবর্তনের একটা আশা নিয়ে বসে থাকে সাধারণ মানুষ। কিন্তু মানুষের সে আশা আর পূরণ হয় না। রাজনীতি চলে তার আপন মহিমায়। বলছি না সবকিছু স্বাভাবিক। সংকট আমাদের আছে, থাকবে। কিন্তু একজন রাজনীতিবিদকে বাদ দিয়ে কিছুই হবে না। কিছুই হয় না। কথায় কথায় শুধু আমলাদের দোষারোপ করেও লাভ নেই। ব্যক্তিত্ব সবার নিজের কাছে। রাজনীতিবিদ দুর্বল ব্যক্তিত্বের হলে আমলারা সুযোগ নেবেনই। ব্যক্তিত্ববান রাজনীতিবিদ কখনই আমলানির্ভর নন। মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ হলে কি আমলাকে গুরুত্ব দিয়ে মন্ত্রণালয় চালাবেন? প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম। জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব-উল আলম হানিফ, বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম কি আমলাদের কথায় চলবেন? সর্বনাশটা হয়েছে ২০১৮ সালের ভোটের কারণে। লাউ, ডাল সব এক হয়ে গেছে। আর হয়েছে বলেই আমলাদের মাঝে একটা অহমিকা তৈরি হয়েছে, তারা সরকারকে ক্ষমতায় এনেছেন। আরে ভাই, ইতিহাস ভুলে গেলে কি চলে? ২০১৪ সাল আর ২০১৮ এক ছিল না। ২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন সরকারি দল দুর্বল অবস্থানে ছিল। আর ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ ছিল চাঙা। হামলা-মামলায় বিএনপি কাবু ছিল। আগুনসন্ত্রাসের মামলাগুলোয় বিএনপি প্রার্থীরা এলাকায় যেতে পারতেন না। কর্মীরা বের হতেন না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মাঠ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন। ব্যবসায়ীরা সমাবেশ করে শেখ হাসিনার পক্ষে নিজেদের অবস্থানের কথা জানান দেন। মিডিয়া থেকে শুরু করে সবকিছুই আওয়ামী লীগের অনুকূলে ছিল। এখানে শতভাগ নিরপেক্ষ ভোট হলেও বিশাল ব্যবধানে জিতত আওয়ামী লীগ। পরিষ্কারভাবে বলছি, আমলা-কামলাদের ভোট নিয়ে অতি উৎসাহ আওয়ামী লীগের সর্বনাশ করেছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনা লড়াইটা করেছেন ভোট ও ভাতের। অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ আজ সমৃদ্ধ। মানুষের ভাতের চিন্তা এখন আর করতে হয় না। আমলাদের ভোট প্রকল্পের কান্ডকীর্তিতে উপকার হয়নি। ক্ষতির রেশ এখন টানতে হচ্ছে রাজনীতিবিদদেরই।

রাজনীতিবিদদের সঙ্গে লড়াইকারী একজন আমলা ছিলেন কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন। পরে পিডিবির চেয়ারম্যান ও সচিব হয়েছিলেন। বীর এই মুক্তিযোদ্ধা রাজনীতিবিদদের পাত্তা দিতেন না। এমপিরা দেখা করতে গেলে অনেক সময় সাক্ষাৎও করতেন না। ২৪ ঘণ্টা কাজ করতেন। ঘুমাতেন কয়েক ঘণ্টা মাত্র। রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করে আবার ঘুম থেকে উঠতেন ফজরের আজানের সময়। নামাজ শেষ করে আবার কাজ শুরু করতেন। সচিবালয়ের দুই রুম থেকে শুরু করে আজকের বিশাল এলজিইডির বিকাশ তাঁর হাতে। সচিবালয় থেকে লালমাটিয়ায় একটি ভাড়া বাড়িতে আনলেন এলজিইডি অফিস। মাঝেমধ্যে যেতাম। একদিন তাঁকে প্রশ্ন করলাম, রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন না, অভিযোগ উঠছে। তিনি বললেন, রাজনীতিবিদদের সবচেয়ে সম্মান করি। তাঁরাই দেশ চালাচ্ছেন, চালাবেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি রাজনীতিবিদদের মুজিবনগর সরকারের অধীনে। মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ছিলাম। দেশকে ভালোবাসি সবার আগে। কোনো এমপি উন্নয়নকাজে এলে ফেরত দিই না। শতভাগ উন্নয়নের কাজ করি। কিন্তু এমপি সাহেবদের ঠিকাদারি বা অন্য কোনো উন্নয়নবহিভর্‚ত তদবিরগুলো করি না। যারা এ ধরনের কাজ করেন তাদের একটু এড়িয়ে চলি। তিনি আরও বলেছিলেন, দেশের পরিবর্তনের জন্য ভালো মন্ত্রী দরকার। যারা দক্ষ হাতে সব সামলাবেন।

স্বপ্নবাজ, সফল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক তাঁর জীবনে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারেননি। সময় পাননি শুরু করতে গৃহহীনদের জন্য স্বল্প খরচে ঘর নির্মাণ। ১৯৯৬ সালে তিনি সে প্রকল্প নিয়েছিলেন। সিদ্ধান্ত ছিল ১ লাখ টাকার ভিতরে ঘর করবেন গরিবের জন্য। একদিন জানতে চাইলাম কী করে সম্ভব এত কম খরচে পাকা ঘর করার। তিনি বললেন, অবশ্যই সম্ভব শতভাগ সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে কাজটা করলে। এত বছর পর কথাগুলো মনে পড়ল। সাম্প্রতিক সময়ে কম খরচে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে। ’৯৬ সালের ১ লাখ এখন অনেক টাকা। আমলারা নিজেদের অতিবুদ্ধি খরচ করতে গিয়েই সমস্যাটা তৈরি করেছেন। প্রকল্পের খরচের হিসাবটা আরেকটু বাড়িয়ে টেকসই ঘর নির্মাণের দরকার ছিল। কৃপণতা করতে গিয়ে সমস্যাটা তৈরি হয়েছে। আবার সব উপজেলায় সরকারি ভালো খাসজমিও নেই। চর বা নিম্নাঞ্চলের জমির অবস্থা সবারই জানা। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলানো জরুরি ছিল। তা করা হয়নি। রাজনীতিবিদরা যুক্ত থাকলে চুরি বাড়ত কি কমত সে বিতর্কে যাচ্ছি না। তবে এটুকু বলছি, হয়তো এত বিতর্ক তৈরি হতো না।

চলার পথে কাজ করতে গেলে সমালোচনা শুনতে হবে। শুধু প্রশংসাই শুনবেন এমন আশা করা ঠিক নয়। ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে। এ নাইট উপাধি নেওয়ার পর একদল লোক বলেছিল, রবীন্দ্রনাথ শেষ হয়ে গেলেন। ব্রিটিশদের কাছ থেকে নাইট উপাধি নেওয়া ঠিক হয়নি। আবার ছেড়ে দেওয়ার পর আরেক দল বলতে শুরু করল, কেন তিনি ছাড়লেন? এ নাইট উপাধি ত্যাগে কি ভারত স্বাধীন হয়ে যাবে? মানুষের মনোজগৎ বড় অদ্ভুত। মানুষের ভিতরটা এখন প্রকাশ হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। চারপাশে চলা মানুষগুলো কতটা অসুস্থ, অশ্লীল, নোংরা, হিংসুটে, ঈর্ষাকাতর, ভন্ড বুঝতে ফেসবুকে নজর রাখুন। দেখবেন ফেসবুক লেখনীতে সবাই নিজের আসল চেহারা জানান দিচ্ছেন। কারও মানসিক বিকৃতি ও অসুস্থতা জানতে এখন মনোবিজ্ঞানীর কাছে খোঁজ নেওয়ার দরকার নেই। কিছুদিন একজনকে ফলো করলেও চরিত্রটা বেরিয়ে আসে। আগের দিনে কারও বিয়ের আগে পরিবারের খোঁজ নিতে অনেকে গোয়েন্দা লাগাতেন। এখন ফেসবুক পড়লে জানা যায় সবকিছু। মুখোশের আড়ালে মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না দীর্ঘ সময়। সময়মতো বেরিয়ে আসে আসল চরিত্র নিয়ে। ফেসবুক জমানা আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিচ্ছে। এখানে সম্পর্ক গড়তে ভাঙতে সময় লাগে না। মানুষের আবেগ-অনুভূতির একটা ডিজিটাল যুগ চলছে। সময়টা অনেক বেশি জটিল।  সমাজে কৃত্রিম মানুষের সংখ্যা বেশি। রাজনীতি, অর্থনীতি সবখানেই একটা অস্থির সময় পার করছি। মহামারীকালীন এ অস্থিরতা কোথায় গিয়ে ঠেকাবে জানি না।  মানুষের জীবনটা সব সময় এক রকম যায় না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম